নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের সাথে ১৯৭৮ সালে করা চুক্তিতে রোহিঙ্গারা বার্মার নাগরিক বলে স্বীকার করেছিল মায়ানমার সরকার
=====================================================================
বর্তমান মায়ানমার সরকার রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব অস্বীকার করে তাঁদেরকে অবৈধ বাংলাদেশী আখ্যা দিচ্ছে। অথচ ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ সরকারের সাথে করা চুক্তিতে দেখা যায় তৎকালীন বার্মা সরকার রোহিঙ্গাদেরকে সেদেশের নাগরিক বলে স্বীকার করে এবং কয়েক লক্ষ রোহিঙ্গাকে বার্মায় ফিরিয়ে নেয়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শক্ত কূটনৈতিক সম্পর্ক চালাতে হবে।
(Anders Corr, Secret 1978 Document Indicates Burma Recognized Rohingya Legal Residence, Forbes, DEC 29, 2016)
তথ্য সুত্র: http://bit.ly/2wTsROX
চুক্তির দলিলটি দেখুন; http://bit.ly/2eSCaE5
Courtesy: Muldhara Bangladesh
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৪
নতুন বলেছেন: অবশ্যই তারা মায়ানমারের নাগরিকদের ফিরিয়ে নেব.... তারা বলে নাই যারা এসেছে সবাই নাগরিক। যারা এসেছে তাদের মাঝে যারা নাগরিক তাদের ফিরিয়ে নেবে বলেছে।
কিন্তু যারা আমাদের দেশে এসেছে তারা কি নাগরিক?????
তারা নাগরিক না... এবং তাদের কোন প্রমান নেই... তাই তাদের আর ফিরিয়ে দিতে পারবেনা। আমার সেই রকমই মনে হচ্ছে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৭
কুকরা বলেছেন: ১৯৭৮ সালে এরা রোহিংগাদেরকে নাগরিক বলে স্বিকার করেছে, এর মানে হল এখন যে দাবি করে রোহিংগারা মায়ানমারের নাগরিক না- সেইটা একটা ভন্ডামি। আপনি পোষ্টের বিষয়বস্তু বুঝতে ভূল করেছেন।
৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৩
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ১৯৭৮ সালে এরা রোহিংগাদেরকে নাগরিক বলে স্বিকার করেছে
তারা কোথায় রোহিংগাদেরকে নাগরিক বলে স্বিকার করেছে সেটা আমি বুঝতে পারিনাই। তাই বলেছি....
http://bit.ly/2eSCaE5
আপনি একটু পরিস্কার করবেন কি কোথায় তারা এদের নাগরিক বলে স্বীকার করেছে....
তারা বলেছে যারা নাগরিকত্বের প্রমান দিতে পারবেন তাদের ফিরিয়ে নেবে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৬
কুকরা বলেছেন: দুঃখিত, আপনার কথাই ঠিক, আমিই বুঝতে ভূল করেছিলাম রোহিংগাদের ব্যাপারে "রেসিডেন্ট" শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে। "নাগরিক" শব্দটা ব্যবহার করা হয় নাই।
৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৬
কানিজ রিনা বলেছেন: বিবিসি সাংবাদীক তদন্তে বার্মার বাহিনী
মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে। রহিঙ্গারাই নাকি
ওদের বাড়িঘর আগুন দিয়েছে। অসভ্য
বর্বর বাহিনী ৬২ সাল থেকেই রহিঙ্গাদের
নাগরিত্ব কেড়ে নেওয়ার ততপরতা চালিয়েছে।
ধন্যবাদ।
৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩
রানার ব্লগ বলেছেন: বিষয়টা দিনে দিনে জটিল হয়ে উটছে। বাংলাদেশের জন্য এই সমস্যাটা বিকট আকার ধারন করবে আর কিছুদিন পরেই। দৃশ্যমান এরা অসহায় কিন্তু জাতিগত ভাবে এরা হিংস্র যেমন বার্মার অন্যান্য জনগোষ্ঠী।
৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: দুঃখিত, আপনার কথাই ঠিক, আমিই বুঝতে ভূল করেছিলাম রোহিংগাদের ব্যাপারে "রেসিডেন্ট" শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে। "নাগরিক" শব্দটা ব্যবহার করা হয় নাই।
এটাই ওদের খেলা....
ওরা বলবে সব সত`ই মানি.... এবং মায়ানমারের নাগরিকদের তারা ফেরত নেবে।
কিন্তু এই সব রোহিঙ্গাদের কোন নাগরিকত্ব নেই।
তাই এই ৮ লাখ এখন চিরদিনের জন্যই বাংলাদেশের বোঝা হতে যাচ্ছে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮
কুকরা বলেছেন: বাংলাদেশে যেই পরিমান দুর্নীতি হয়, বা তথাকথিত দাতাসংস্থা, বিদেশি-প্রতিবেশিরা বিভিন্ন ভাবে প্রভাব বিস্তার করে বাংলাদেশের উপরে যেই পরিমান বোঝা চাপিয়ে দেয়, কিংবা আমাদের আমলা-সচিব এবং সরকারি এবং বেসরকারি পেশাজীবিরা অদক্ষতা এবং দুর্নীতির মাধ্যমে যেই বোঝা বাংলাদেশের উপরে চাপায় তা ৮ লাখ রোহিংগার বোঝার চেয়ে বহুগুন বেশি। এবং এইসব যায়গায় খানিকটা ফেয়ার-প্লে করতে পারলে, যেই বোঝা লাঘব হবে, তার সমপরিমান অর্থ দিয়ে কয়েক কোটি অতিরিক্ত মানুষের প্রয়োজন ভালভাবে মিটানো সম্ভব বলে আমি মনে করি।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫
ফয়েজ উল্লাহ রবি বলেছেন: ওরা নিষ্ঠুর জাতীগত ভাবে
কোন আইন তো মানছেনা
আর বিশ্ব বিবেগ নিশ্চুপ।