নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন জ্ঞানীরে দেখলাম আমাদেরকে পিছিয়ে পড়া জাতি হিসাবে ট্যাগ করে, জনসংখ্যার দোহাই তুলে সামনে নাকি বিশাল বিপদ আসছে ভবিষ্যত বানী করলেন।
বাংলাদেশে ২০১৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত বছরে গড়ে ২০০-২৫০ মিলিয়ন ডলার মার্কিন সাহায্য এসেছে, যা মার্কিনীদের প্রেসকিপশন মোতাবেক খরচ করতে হয়েছে, এই সাহায্য আমাদের সত্যকারে কতটুকু কাজে লেগেছে তার উপর গবেষনা হওয়া দরকার। এই সাহায্য বন্ধ হলে আমাদের কিভাবে বিশাল বিপদ হবে, সেটা ঠিক বোধগম্য হল না। এর আগে যখন মার্কিন সাহায্য আসত না, তখন কি আমরা বিশাল বিপদে ছিলাম?
তবে পরগাছা টাইপের কিছু এনজিও, সুশীল - এদের কামাই রোজগারের রাস্তা সংকীর্ন হচ্ছে বলাই বাহুল্য। এজন্যই মনেহয় এরা নিজেদের বিশাল বিপদকে অন্য সবার বিশাল বিপদ হিসাবে দেখাতে চাচ্ছে। লেজকাটা শিয়ালের গল্পের মত আরকি।
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কার কথা বলেছেন, বুঝতে পেরেছি।
তবে তার চিন্তা ভাবনাটা খুব অমূলক নয়।
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, সেখানে বলা হয়েছে যে, বিশ্বে জনসংখ্যা বিস্ফোরণ ঘটবে ২০৪১ সালের আগেই; এবং জনসংখ্যা বিস্ফিরণ ঘটবে বাংলাদেশে, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, ভারতের মতো দেশে; জনসংখ্যা বিস্ফিরণ ঘটার ফলে, অর্থনৈতিক বিপদ ঘটলে, আমেরিকার সাহায্য আগের মত পাওয়া যাবে না।
মুরগীর মগজে উহা সঠিক মতো প্রবেশ করেনি। মুরগীর জন্য কোরবান কোন সমস্যা নয়, প্রতিদিনই সমস্যা
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৭
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: পৃথিবীর সবাই জানে বাংলাদেশ ওভার পপুলেট,২০ বছর পর আমাদের অবস্থা কি হবে তা মুরগির মগজে ঢোকার কথা না।আর মার্কিন সাহায্য সে সমস্যা মোকাবেলায় কতটুকু অবদান রাখে বা রাখবে,সেটাও দেখার বিষয়।বাংলাদেশ ওভার পপুলেট কান্ট্রি এই অপবাদ শুনে জিয়ার কথাই মনে পড়ে,জিয়া যখন দেশের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রনে "সূখী-পরিবার",দু'টি "সন্তানই যথেস্ট" এসব প্রকল্প হাতে নেয় তখন এক ধরনের লোক ধর্মের দোহাই দিয়ে এর বিরোধীতা করে।
আর এজন্যই সারা বাংলাদেশের সাধারন জনগনের মনে নিভৃিতে শ্লোগান ওঠে..।
"আজকের এই দিনে
জিয়া তোমায় মনে পড়ে"
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মার্কিন সাহায্য মার্কিনীদের স্বার্থেই দেওয়া হয়। আর আমাদের দেশের কিছু উচ্ছিষ্টভোগী মানুষ তীর্থের কাকের মতো সেদিকে তাকিয়ে থাকে। জনগন হলো মফিজ।
৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪১
Shahin Alam Riyad বলেছেন: মানসম্মত ভুলে ভিক্ষা গ্রহনের চেয়ে অভাবে পরা ভালো
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মার্কিন সাহায্য সারা বিশ্বেই কমেছে,
কারন অর্থনৈতিক মন্দার কারনে মুল বরাদ্দটাই কমে গেছে, সেই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের অংশটা কিছু কমেছে।
এই সংবাদ শুনে কিছু বাংলাদেশী ছাগল ও গাধা খুশিতে লাফালাফি শুরু করেছে।
ছাগলগুলো জানেও না যে ওদের গুরু পাকিস্তানের সাহায্য সম্পুর্ন বন্ধ হয়েছে।
৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৫৮
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
বাংলাদেশে মার্কিন সাহায্য বন্ধ হলে বা কমে গেলে বিপদে পরবে এনজিওগুলি।
মার্কিন সাহায্যের সঙ্গে জনসংখ্যার কোন সম্পর্ক নাই।
অপ্রশিক্ষিত জনসংখ্যা বাংলাদেশের জন্য সমস্যা।
কিন্তু প্রশিক্ষিত জনসংখ্যা বাংলাদেশের জন্য সম্পদ।
বিশ্বের বহু দেশে কম জনসংখ্যা একটা সমস্যা। যেমন-ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যে প্রাচ্য ইত্যাদি।
অর্থনীতিকে সচল রাখার জন্য তাদের ক্রেতা মানুষের প্রয়োজন, শ্রমিক মানুষের প্রয়োজন, নানা ধরণের পেশাজীবী মানুষের প্রয়োজন।
বাংলাদেশ যদি বিশ্ব চাহিদা অনুসারে মানুষকে প্রশিক্ষিত করে তুলতে পারে তা হলে এই জনসংখ্যা জনসম্পদে পরিণত হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১৭
জগতারন বলেছেন: I LIKE THE POST
++++