নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সেহরি নাইট সেলিব্রেশনকে ওয়েলকাম করা উচিত নাকি বর্জন করাই শ্রেয়?

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯


প্রতিবছর রমজানে কিছু গরীব পথ শিশুকে রেস্টুরেন্টে খাওয়ানোর জন্য লিনা তার রোজগার থেকে সামান্য সামান্য টাকা জমা রাখে। এটি এক বছর আগের ছবি।


মনেকরি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু ছাত্রছাত্রী মিলে পরিকল্পনা করেছে সবাই মিলে সেহেরি খাবে কোন রেস্টুরেন্টে। ছেলে গুলো সব পাঞ্জাবি আর টুপি পড়েছে। মেয়েগুলো বোরকার সাথে হিজাব ও নেকাব পরছে। এখন তারা যদি একত্রে মিলিত হয়ে কিছু দোয়া দরুদ জিকির করে একসাথে সেহেরি খায় তাহলে মুমিনগণ তাদের বাহবা দিবে। কিন্তু উক্ত ছেলেমেয়ে গুলো যদি জিঞ্জ আর টি শার্ট পরে সেহেরি খেয়ে ফেবুতে ছবি আপলোড দেয় তাহলে মুমিনগণ তেলে বেগুনে জ্বলে উঠছে। বলছে সেহেরি নিয়ে ফাতরামি, ফাজলামি করে রমজানের পবিত্রতা নষ্ট করছে। প্রার্থক্যটা লক্ষ্য করুন। প্রার্থক্য শুধু ড্রেস আপ।

রাসুল স: এর যুগে ১৪০০ বছর আগে রেস্টুরেন্টে খাওয়ার প্রচলন ছিলনা। কিন্তু কালের বিবর্তনে এখন অলি গলিতে রেস্টুরেন্ট। তাই ফ্রেন্ড্রা মিলে একসাথে একটা দিন রেস্টুরেন্টে সেহেরি খাওয়া খুবই সহজ এখন। এখানে তো আর নাছ গান জলসা কিংবা ফ্যাশন শো কিংবা কনসার্ট হচ্ছেনা। তাহলে কিছু ছেলে মেয়ে জমায়েত হয়ে সেহেরি খেলে হুজুরদের কি সমস্যা বুঝলাম না।

আমার মনে হয় সেহেরি পার্টি আরও ভালো বর্তমান প্রেক্ষাপটে।কারণ যেসব ছেলে মেয়ে রোজা রাখেনা তারা এসব সেলিব্রেশন দেখে রোজা রাখতে ইমপ্রেসড হবে। একা একা নামাজ পড়ার ছেয়ে জামাতে নামাজ পড়লে সওয়াব বেশি, সে যুক্তিতে একা একা সেহেরি না খেয়ে জমায়েত হয়ে সেহেরি /ইফতার খেলে সওয়াব বেশি হওয়ার কথা। সবকিছু নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখতে হবে কেন? আসুন ইতিবাচক হই।

যাই হোক। আশাকরছি আগামী সোমবার আমার ব্লগে ২ লক্ষ হিট সম্পন্ন হবে। এই উপলক্ষে আমার ব্লগে একটি সাহরি নাইট এর আয়োজন করার আশা রাখছি। উক্ত ওয়াজ মাহফিলে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকার সম্ভাবনা আছে - হযরত আল্লামা জনাব মাওলানা চাঁদগাজী রহ:, বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আল্লামা অগ্নীবেশ রহ:, মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন রহ:, জ্যাক স্মিথ রহ:, রাজীব নুর রহ:, অহরহ রহ: সহ আরও অবেকে। আপনারা উক্ত সেহেরি পার্টিতে দলে দলে যোগদান করে ২ জাহানের অশেষ নেকী হাসিল করুন।

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার মনোভাব ও পেশার দিক থেকে দেখলে, রোজা ইত্যাদিও আধুনিক জীবনের সাথে মিল খুঁজে পাবে সব সময়।

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আসলে পৃথিবীতে যা কিছুই কিউট সব কিছুকেই ওরা হারাম করে রেখেছে। আল্লাহ নিজেই অনেক কিউট। কিন্তু ইসলামের কথিত অনুসারী ওরফে মোল্লাগন ইসলাম ধর্মকে খুবই কঠিন করে রেখেছে।

২| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৪

কামাল১৮ বলেছেন: পরিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে।নয়তো হারিয়ে যাবে।

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:২১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মোল্লারা এটা বুঝতে চাচ্ছে না। অত্যন্ত দু:খের বিষয় হইল কিছু ব্লগারও মোল্লাদের সাথে সুর মিলাচ্ছে।

৩| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:২৩

পুরানমানব বলেছেন: দারুণ লিখিয়াছেন, তবে ভ্যালুলেস। :-P

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:২৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ কিন্তু ভ্যালু লেস কেন? :(

৪| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪২

এস.এম.সাগর বলেছেন: সেহেরীতো পরের কথা, পরনারী পরপূরুষ মেলামেসা ইসলাম নিষিদ্ধ করেছে। নাস্তিকদের চুলকানী কি দিনে দিনে বেড়ে চলছে মনে হচ্ছে।

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এখানে নাস্তিক কোত্থেকে আসল? আমি একজন মডারেট মুসলিম। যুগ আধুনিক হচ্ছে। মান্দাতা স্টাইলে ধর্ম চললে উহা সমালোচিত হবে। কালের বিবর্তনে সবকিছুর সাথে ধর্মীয় রিচুয়াল গুলো অটো আপডেট হবে। আমরা ইচ্ছা করলেও এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে পারবনা।

৫| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জামায়াতে সেহরি খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। এটি একটি অতি আনকমন ধারণা। এর সাথে সাওয়াবের বিষয় যুক্ত করার দরকার নাই। এরচেয়ে গরীব-দু:খির মাঝে খাবার সামগ্রী বিতরণ করলে অনেক সাওয়াব হবে।

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দেখুন আনকমন গুলোই একসময় কমন হয়ে যায়। এক সাথে যদি মিলাদ হয়, ওয়াজ হয়, জানাজা হয়, মেজবাবানী হয়, ঈদ হয়, বিয়ের অনুষ্ঠান হয় তাহলে সেহরি খেলে কি সমস্যা?

৬| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৮

পুরানমানব বলেছেন:
কিন্তু ভ্যালু লেস কেন?
আপনার লিখিত মনোভাবের সহিত ধর্মের বিষয়গুলো চাহিলেও একত্র করা সম্ভব নহে, জাহা আপনি নিজেও বুঝিতে পারেন। দোষ দেন মোল্লাদিগের। প্রকৃত মোল্লাগণ আপনার মতো মানুষদের জন্য দোয়া করেন হেদায়েতের জন্য। আর যাহারা নতুন নতুন ইসলামের জোশে আছেন তাহারা আপনাকে ফালতু বলিয়া বকাবকি করিবেন। তাহার জন্য বলিলাম ইহা মূল্যহীন লিখা। আপনি ইচ্ছাকৃত উস্কানীমূলক পোস্ট করিতে মজা পান। আমার মত বোকারা এখানে আসিয়া মন্তব্য করিয়া লাফালাফি করেন।

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একবার ভেবে দেখুন তো - আপনি আপনার আম্মা আব্বা ভাবী ভাই বোন ছেলে মেয়ে রেস্টুরেন্টে গিয়ে সেহেরি খাচ্ছেন তারপর আজান্রর পর একটি মসজিদে গিয়ে জামাতে নামাজ পড়ছেন। কটা ছবি তুলে আপলোড দিচ্ছেন। যারা সুন্দর মনের তারা বিষয় টি সুন্দর ভাবে নিচ্ছেন আর যারা নোংরা তারা ডাইরেক্ট জাহান্নামের সার্টিফিকেট দিয়ে দিচ্ছেন।

৭| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: সেহরি নাইট।
দারুন কাজ।

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হ্যাঁ।

৮| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১০

পুরানমানব বলেছেন: ডাইরেক্ট জাহান্নামের সার্টিফিকেট দিয়ে দিচ্ছেন।
উহা আল্লাহপাক ভালো জানেন। তবে জাহান্নামিদের কিছু নমুনা আল্লাহ বলে দিয়েছেন।

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একত্রে সেহেরি খাইলে কেউ জাহান্নামি হয়ে যায়না।

৯| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৬

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ইফতার-পার্টি ও সেহরি-পার্টি দুটোই বর্জনীয়। বর্জন করা উচিত।
এগুলো চলতে থাকলে প্রকৃত ইসলাম আরও হারিয়ে যাবে।
এগুলো সামাজিক ব্যাধি হিসাবে দেখা দিয়েছে।
অবশ্য মদীয় অভিমত।।

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অবশ্য মদীয় অভিমত মানে বুঝিনি। আপনি কি ইফতার/সেহেরি পার্টি সাপোর্ট করেন?

১০| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৯

রানার ব্লগ বলেছেন: এই গুলা বিজাতীয় কর্মকান্ড।

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: নারা ভাই ট্রাস্ট মি বিজাতীয় বলে কিছু নেই। ধরতে গেলে ভাষা ও স্বাধীনতা শুধু আমাদের নিজেদের। আমাদের অধিকাংশ এখন স্পোন দিয়ে ভাত খাই, চাইনিজ খাই অন্তত মাসে ৪/৫ বার, আমরা বাংলা গান খুব কম শুনি, ইংলিশ হিন্দি গান ও মুভি বেশি দেখি। মানুষ দিন দিন এডুকেটেড ও মডার্ন হচ্ছে।

তবে কোক স্টুডিও এর মতো সেহেরি নাইট পরিত্যাজ্য।

১১| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৯

আরইউ বলেছেন:



গোফরান,

ধর্ম অনেকের কাছে এমন একটা বিষয় যেখানে বিভিন্ন ধরণের শাসন-অনুশাসন থাকে; অনেকেই এ ব্যাপারে খুব কনজারভেটিভ — মানে ধরুন এমন পোষাক পড়তে হবে, এভাবে এটা করতে হবে, ওটা করা যাবেনা... ইত্যাদি। অনেকেই আছেন যাদের আমরা এজন্য “সেকেলে” ভাবধারার লোক বলি। এর মানে ওনারা মন্দ বা ওনাদের উদ্দ্যেশ্য খারাপ এমন নয়। আমি এতে দোষের কিছু দেখিনা যদি তাঁরা তাঁদের মতামত অন্যদের উপরে চাপিয়ে না দেন।

প্রশ্নের উত্তরে আসিঃ কোন সমস্যা নেই। যার ইচ্ছা যেভাবে ধর্ম পালন করবে; আমার পালনে, বা না পালনে, কেউ কোন সমস্যা না করলেই হলো!

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: প্রশ্নের উত্তরে আসিঃ কোন সমস্যা নেই। যার ইচ্ছা যেভাবে ধর্ম পালন করবে; আমার পালনে, বা না পালনে, কেউ কোন সমস্যা না করলেই হলো!


থ্যাংকস ভাইয়া। একজন স্মার্ট ও শিক্ষিত মানুষের চিন্তা ধারা তো এমনই হওয়া উচিৎ।

১২| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কি যেন, ধর্মীয় বিষয় আশয় আমার মাথায় ধরে না।
আমাদের বিশিষ্ট আলেম ব্লগার 'মাহাজাগতিক চিন্তা" নিয়মিত আল্লাহর সাথে কথা বলেন, উনি বিষয়টা ভালো বলতে পারবেন।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৪২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আল্লামা মহাজাগতিক আল্লাহর নাম দিয়ে সনেট লিখছেন।

১৩| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৮

চারাগাছ বলেছেন:
সেহেরী নাইট করে কতজন রোজা থাকে গোফরান? রোজা থাকার জন্য সেহেরি নাইটের আমদানী করলো কারা?

চাইলে আপনি যেকোন পার্টি নাইট করতে পারেন। তবে এরসাথে ১৪০০ বছর, ধর্ম ইত্যাদি যুক্ত করার কোন কারণ নেই।

ভার্সিটিতে থাকতে আমার এক নাস্তিক রুমমেট ছিল। রমজান মাসে সেহরীতে ডেকে দিতো। সেহেরী করতো, কিন্তু রোজা রাখতো না। এই নিয়ে তার সাথে কোন কথা হয়নি। ফজরের আজান হলে আমাকে ঠেলে মসজিদে পাঠাতো । বলতো রোজা থাকবিতো নামাজ পড়বি না কেন?
কিসের তুই ঈমানদার?

গোফরান,
আপনি রোজা রাখেন কি রাখেন না আমার জানা নেই। নামাজ পড়েন কি পড়েন না সেটাও জানতে চাই না।
আপনার ব্যাপারটা আপনিই ভালো জানেন। আপনি কতটা ধর্ম পালন করেন আর কতটা মানেন সেটা আপনার চেয়ে কেউ ভালো জানে না। এই ব্লগে অনেকেই আছেন যারা সরাসরি বলে দিতে পারেন যে ধর্ম মানিনা ।
আপনার ধর্ম পালনের পরিধি আপনাকে বলে দেবে সেহেরি নাইট উচিত কিনা! সেক্ষেত্রে মোল্লা হওয়া লাগবে না।
আমরা কিউট জাতি একুশে ফেব্রুয়ারি রেস্টুরেন্টে গিয়ে সেলিব্রেশন করি। সেহেরি তো কোন ছাড়।

ধন্যবাদ গোফরান।



১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৪৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দেখুন ধর্ম বিষয় টা খুবই সহজ। যার যেভাবে সুবিধা পালন করবে। এখানে জোর জবরদস্তি করার বা আমারটা ভুল আপনার ভালো এমন ভাবার কোন সুযোগ নেই। যারা সেহেরি পার্টি করে তারা কিন্তু একে বারে যারা কিছু না খেয়েই রোজা রাখে তাদের সমালোচনা বা ফতুয়াবাজি করেনা। দুনিয়ার যত ফতুয়া বাজি, হালালহারাম, জায়েজ নাজায়েজ, জান্নাতি জাহান্নামি নিয়ে যত হাউকাউ সব কিন্তু ধর্মান্ধরা করে থাকে।

১৪| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৫৫

চারাগাছ বলেছেন:
ইসলাম ধর্ম সহজ বিষয় নয়। অনেক বিধি নিষেধ আছে। ইচ্ছামতন পালন করতে পারবেন না।
ইসলাম ধর্মে নিজের মত করে ধর্ম পালনের কোন রাস্তা নেই।

সেহেরী একটা ইবাদত। ফাজলামির ব্যাপার না।
একুশে ফেব্রুয়ারি নিয়ে এমনটাই বললো।
শোক দিবস কোন ফাজলামোর ব্যাপার না।
দিনশেষে রেস্টুরেন্ট কাস্টমারের বসার জায়গা থাকে না।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যে যেভাবে ভালো থাকে, মজা পায় সেভাবে চলুক। আল্লাহ ডিরেক্ট বলেছেন শিরক, জুলম ও বান্দার হক যারা মেরে খায় তারা ছাড়া সবাই ক্ষমা চাইলে ক্ষমা করে দেয়া। আর আমরা আল্লাহকে যেভাবে ইমাজিন করি আল্লাহ আমাদের সাথে ওইরকম এক্ট করেন।

১৫| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১:২৬

নিমো বলেছেন: রোজার যে উদ্দেশ্য, তা কি সেহরি নাইট সেলিব্রেশন নামক ফাজলামির (ফাজিল পরীক্ষা নয়) মধ্যে দিয়ে পালন করা যায় ?

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভাই উপুস করার আছে করছে। রোজা রেখে সুদ ঘুষ দুর্নীতি জুলুম সব তো চলছেই। সামান্য রেস্টুরেন্টে গিয়ে সেহেরি খাইলে আর কি হবে?

১৬| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:০৪

মিরোরডডল বলেছেন:





লেখক বলেছেন: একবার ভেবে দেখুন তো - আপনি আপনার আম্মা আব্বা ভাবী ভাই বোন ছেলে মেয়ে রেস্টুরেন্টে গিয়ে সেহেরি খাচ্ছেন তারপর আজান্রর পর একটি মসজিদে গিয়ে জামাতে নামাজ পড়ছেন। কটা ছবি তুলে আপলোড দিচ্ছেন।

the moment you said ছবি তুলে আপলোড দিচ্ছেন, তখন মনে হয় তাদের সমস্ত কর্মকান্ডের এটাই একমাত্র পারপাস। সো অফ! কি একটা আজব সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি আমরা!!!

পরিবারের সবার সাথে সেহরি করা নামাজ পড়া এগুলো পাবলিকের সাথে শেয়ার করার কিছু না, এই বোধ তাদের মাঝে নেই!!

sorry to say, that's exactly how I think.
আমি হয়তো অসুন্দর মনের একজন মানুষ, তাই এভাবেই ভাবি।


১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:০৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঘুম থেকে উঠে আপনার মন্তব্য পেয়েই তো আমি সারপ্রাইজড। যথারীতি সূর্য কোন দিকে উঠছে তাকালাম। দেখি স্বপ্ন নয়। বাস্তব। ই আর জবাব দিব মন্তব্যের ভাষায় তো খুঁজে পাইনা।


আপনি অসুন্দর মনের হলে সুন্দর মনের কারা? তাদের আমি চিনিনা।।

ছবির বিষয়টি দিয়ে আমি যা বুঝাতে চেয়েছি তা হলো - আমাদের সবার হাতে স্মার্টফোন থাকার কারণে ও সবার ফেসবুক থাকার কারণে কিছু হলেই ফেবুর ওয়াল বা মাই ডে তে আপলোড দেয়া আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেসে। রেস্টুরেন্টে আজকাল কম বেশি সবাই যায়। এখানে শো অফ করার কিছু নেই।

১৭| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:০৬

মিরোরডডল বলেছেন:



টাইপো, শো অফ হবে।


১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:০৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ইট'স ওকে ❣️

১৮| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:২১

ধুলো মেঘ বলেছেন: ছেলেরা পাঞ্জাবী আর মেয়েরা হিজাব/নিকাব পড়লেই কি হারাম কাজ হালাল হয়ে যাবে? কক্ষনো নয়। ব্যাপারটা এখানে পোষাকের নয় - শিক্ষা ও সামাজিকতার। পাঞ্জাবী পড়া পুরুষ আর বোরখা পড়া নারী পাশাপাশি নামাজ পড়লেও বলা যাবে তারা হারাম কাজে লিপ্ত। আর স্বাভাবিক পোশাক পড়া নারী ও গেঞ্জি পড়া পুরুষ যদি পর্দার বিধার মেনে কথাবার্তাও বলে - তবে তাও জায়েজ। পর্দার বিধান মানাই এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।

আপনি ইসলামের বেসিক কনসেপ্ট না জেনেই মডারেট মুসলিম সেজে বড় বড় ডায়ালগ মারছেন। হালাল হারামের লিমিট জানুন - তারপরে মতামত প্রকাশ করুন।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমরা সারাদিন রোজা রেখে যে পরিমাণ পাপ করি সেগুলোর তুলনায় সেহেরি নাইট সেলিব্রেশন কোন পাপই না।

১৯| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩৪

নাহল তরকারি বলেছেন: পার্থক্যটা ড্রেসআপ। আমার মতে উপযুক্ত স্থানে উপযুক্ত কাপড় পরিধান করা নিদিষ্ট সংস্কৃতির প্রতির সম্মান বহন করে। ওয়েস্টান ড্রেস পড়ে রেস্টুডেন্ট এ শেহেরী খাওয়াটা ফাজলামো। মেকাপ করে, গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানের হলুদ শাড়ি আর হলুদ পাজ্ঞাবি পড়ে যেমন মরা বাড়িতে যাওয়া ঠিক না ঠিক তেমনি ওয়েস্টান ড্রেস পড়ে রেস্টুডেন্ট এ শেহেরী খাওয়াটা ঠিক না। একটা ড্রেস কোডের ব্যাপার আছে না।

ভাই বোন, স্বামী স্ত্রী, বাপ মা মিলে রেস্টুডেন্ট এ সেহেরী খেতে যাওয়াতে আমি দোষের কিছু না। তবে পরিবারে সবাই মিলে বাসায় সেহেরী খেতে পারলে পারিবারিক আন্তরিকতা বাড়ে।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সপ্তাহে ১ দিন রেস্টুরেন্টে খাওয়াই বেটার।

২০| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪৪

নতুন বলেছেন: রেস্টুরেন্টে ইফতার, সেহেরী পাটি`, কেক কাটা, এগুলি জনগনকে শেখায় ব্যবসায়ীরা। এমন জিনিসের পেছনে তারা টাকাও খরচ করবে যাতে মানুষ আরো বেশি এমন সব পাটি করে বিভিন্ন প্রতিস্ঠানে টাকা খারচ করে।

দুবাইয়ের একটা হোটেলের এই রমজানের ইফতারী সেহেরির তাবুর ব্যবসার একটা হিসাব দেই।

ইফতারী সেহেরির জন্য যে ব্যবস্থা করা হয়েছে তাতে এপযন্ত আয় ৮.৬ কোটি টাকা।
এই ৭ দিনে ১০২৫৬ জন লোক এসেছে। জন প্রতি গড়ে খরচা করেছে ৭০২৮ টাকা করে।

এই কর্পরেট জগতে সকল ব্যবসা প্রতিস্ঠানই চেস্টা করে কিভাবে মানুষকে তাদের পন্যে খরচ করাতে হয়।

মানুষের দরকার সো অফের এবং বিভিন্ন প্রতিস্ঠান সেটার সুযোগ করে দিচ্ছে।


আর আপনি ঐ প্রচারনার ফাদে পড়ে তাদের ব্যবসার প্রচারনা করছেন মাত্র।

আমি কিভাবে জানি!!! আমি এই ইন্ড্রাস্টিতেই কাজ করছি এবং আমরাই মানুষকে কিভাবে আরো বেশি খরচা করা যায় সেই বিষয়গুলি নিয়েই কাজ করছি।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এটা অত্যন্ত চমৎকার মন্তব্য। সব কিছুর পেছনেই আসলে ব্যাবসা।

২১| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১৯

শায়মা বলেছেন: আমি জীবনেও সেহরী নাইটে যাই না এবং সেহরী খেতে কোনো রেস্টুরেন্টে বা গেট টুগেদারে বা পার্টিতে যেতেও ইচ্ছুক নহি। :(
এটা খুবই বাড়াবাড়ি মনে হয় আমার। রাত দুপুরে হই হই করে সেহরী খেতে যাবো কেনো? ইফতারে তবুও যাওয়া সম্ভব তবে সেটাও আমার ভালো লাগে না।:( গরীব এতিম মিসকিনদের খাওয়াতে চাইলে অন্য কথা। ছবি তুলাতুলি একটু বাড়াবাড়ি হয়ে গেলেও যুগের সাথে তাল মিলিয়ে প্রচারণা চালাতে ছবি তোলা যেতে পারে। তাতে অন্যেরা উৎসাহিত হতেও পারে। তবে এই বাড়াবাড়িতে রমজান সেহরী ইফতারের মূল কারণটাই বা থিম যেন বিনষ্ট না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।

লীনাকে খুবই সুন্দর লাগছে আর বাচ্চাদের সাথে থাকে যখন মানুষ তখন তাকে সবচেয়ে সুন্দর লাগে। যেমন আমি যখন বাচ্চাদের সাথে থাকি। :P

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপু বাসায় খেতে খেতে বোরিং লাগলে ১/২ দিন রেস্টুরেন্টে সেহেরি খাওয়া নতুন কিছু না। রমজানে অনেকে সেহেরি পর্যন্ত জেগে থাকে। বাসার পাশের কোন রেস্টুরেন্টে সেহেরি খেলে অসুবিধা কি বুঝলাম না। এটা তো খুবই নরমাল একটা বিষয়।


বাচ্চাদের সাথে থাকে যখন মানুষ তখন তাকে সবচেয়ে সুন্দর লাগে। যেমন আমি যখন বাচ্চাদের সাথে থাকি। :প


রাইট আপু।

২২| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


কারও উপকার হলে সবকিছুই শ্রেয়।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মাত্র ৫ টি শব্দ প্রয়োগ করে কি সুন্দর মন্তব্য!

২৩| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৬

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: সপ্তাহে ১ দিন রেস্টুরেন্টে খাওয়াই বেটার।


রেস্টুরেন্টের খাবারের মান কেমন? দেশের রেস্টুরেন্টের খাবারের যে মান, তাতে দায় না পড়লে রেস্টেরেন্টে খাওয়া ঠিক না।

বর্তমানে ইউটিউবে সকল রকমের খাবারের রেসিপি পাওয়া যায়। নিজে তৌরি করুন। অপ্রয়োজনিয় ক্যামিক্যাল খেতে হবেনা।

আমাদের দেশের মানুষ খাদ্যে ভ্যাজাল দেয় বলে অসুস্থ মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বাংলাদেশে ঘরে হোক আর বাইরে নির্ভেজাল খাবার খাওয়া বেশ কঠিন। লবন থেকে শুরু করে খাসির মাংস সব কিছুতেই ভেজাল।

২৪| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

মিরোরডডল বলেছেন:




রেস্টুরেন্টে আজকাল কম বেশি সবাই যায়। এখানে শো অফ করার কিছু নেই।

রেস্টুরেন্টে যাওয়া, ইভেন সেহরি করতেও যদি যায়, নাথিং রং।
জামাতে নামাজ পড়তে মসজিদে যাবে, এটাও স্বাভাবিক, যেতেই পারে।

ইউজ্যালি ছবি তোলা এবং ফ্রেন্ডস ফ্যামিলির সাথে শেয়ার করাও অস্বাভাবিক না, কিন্তু সেহরি বা নামাজের ছবি শেয়ার করাটা লজিক্যাল না। এ বিষয়গুলো একান্তই ব্যক্তিগত।
this is religious practice between you and your Lord.
এগুলো প্রকাশ্যে হাইলাইট করা, পাবলিকলি দেখানোর কিছু না।

যখন পারপাসটাই থাকে ছবি তুলে আপলোড দিতে হবে এই কারণেই যাওয়া এবং ছবি তোলা, সবাই করছে আমাকেও করতে হবে এই মনোভাব, এটা ঠিক না। আজকাল সেটাই বেশি হচ্ছে।
এটাকে শো অফ বলেছি।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শো অফ কারী তো কিছু আছেই। এরা আসলে ক্লাসলেস। কেউ ইন্টেশানালি লোক দেখানো কিছু করলে আমরা তাদের ছোট লোক বলি তাই না? এদের গোনায় ধরে আসলে লাভ নেই। ❣️

২৫| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৯

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: রোজা রেখে সুদ ঘুষ দুর্নীতি জুলুম সব তো চলছেই। সামান্য রেস্টুরেন্টে গিয়ে সেহেরি খাইলে আর কি হবে?
হা-হা! হা-হা! ধর্মের আধ্যাত্মিক দিক বাদ দিয়ে, আচারগত দিকের বাড়াবাড়ি করতেই আমরা ব্যস্ত (যেমনটা মিরোরডডল বলেছেন ধর্ম অত্যন্ত ব্যক্তিগত বিষয় তারপরও ব্লগের অনেকেই নিজের ঘরের খবর না রাখলেও, ধর্মের ষাড় হিসাবে ধর্মোদ্ধার করছেন)। আমরা যার যার জায়গা থেকে সঠিক হলেইতো সমাজটা অনেকাংশে সঠিক হয়ে যায়। বটতলার নাটক করতে হয় না।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি মনে করি, রেস্টুরেন্টে বা বাসায় যে যেখানে কমফোর্ট সে সেখানে সেহেরি খাইলেই হল। তবে যারা যারা শো অফ করার জন্য বাড়াবাড়ি করে ওদের কথা ভিন্ন।

২৬| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



পারিশ্রমিকের হাদিয়া নগদ এক লক্ষ টাকা ও যাতায়াতের জন্য একখানা ঝকঝকে হেলিকপ্টার পাঠাইয়া দিলে অবশ্যই তশরিফ আনয়ন করিব।

আমার ওস্তাদ আল্লামা পীর গিয়াস উদ্দিন আত তাহেরি - উনিই আমার পথপ্রদর্শক।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জনস্বার্থে এই ওয়াজ মাহফিল ফ্রীতে করে দিন।

২৭| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

২৮| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:১৯

প্রথম সারির নিরাপদ ব্লগার বলেছেন: লেখক বলেছেন: ঘুম থেকে উঠে আপনার মন্তব্য পেয়েই তো আমি সারপ্রাইজড। যথারীতি সূর্য কোন দিকে উঠছে তাকালাম।
অনেক সময় আপনার ভাষা অত্যন্ত্য খারাপ হয়ে যায়। এ ছাড়াও আরো কিছু কারণে অনেকেই আপনার পোস্টে মন্তব্য করতে চায় না। আমি এতদিন আপনার পোস্টে মন্তব্য করিনি আপনার অগ্রহণযোগ্য শব্দাবলী ব্যবহারে কারণে । ধারণা করছি মিরোরাপুও একই কারণে করতেন না। মিরোরাপু আমার ধারণা কি ঠিক?

২৯| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:২০

প্রথম সারির নিরাপদ ব্লগার বলেছেন: টাইপো : ব্যবহারে = ব্যবহারের

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.