নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নয়দুয়ারি

গ্রীনলাভার

আপাতত মনে হচ্ছে অ্যাডভেন্চারই জীবন। হাটুভাঙ্গার বাঁকেই আমার বাড়ি। সবাইকে নিমন্ত্রন।

গ্রীনলাভার › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রফেসর সুন্দরদেরকে দিয়ে মেথরের ঘাটতি পুরন করা সম্ভব;

১৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:৩১

বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আমেরিকা ফ্রেন্ডলী মজুর প্রোডাকশন করেই যাচ্ছে। এই সেইদিন জন্ম নেয়া আমার ছেলেটা কলেজের কোটা পেরোতে না পেরোতেই বুঝে গিয়েছে এই দেশে তার ভবিষ্যত নেই। সে নাকি গুয়ের শহরে বাস করে। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, বিলেতে গিয়ে কি *াল করবে? ছেলে বলল গবেষনা করব পাপা। বললাম, এদেশে করো। তোমার ইকবাল আংকেলকে বলে দিচ্ছি। ছেলে বলল, এইসব ছাইপাশ ওরা কেউ পড়েনা পাপা। আমি দীর্ঘশ্বাস ফেললাম।

প্রফেসর সুন্দরকে একদিন ডেকে বললাম, শহরের তাপমাত্রা আর ধুলাবালি দিন দিন বাড়ছে, কি করা যায়? প্রফেসর সুন্দর প্রফেসরের মতোই বলল, গবেষনার জন্য যে অর্থ লাগবে সেই অর্থ তো নেই স্যার। আমি আবারও দীর্ঘশ্বাস ছাড়লাম।

কোষাদক্ষ বেলালকে ডেকে বললাম, শহরের খালি যায়গাগুলো নামে বেনামে কিনে ফেলো। খালি জায়গার মাঝে সুন্দর করে একটা ফোয়ারা বসাও। চারিপাশে ফলের গাছ লাগাও। মানুষজনের বসার জায়গা বানাও। গরমে দিকবিদীক ছুটোছুটি না করে মানুষজন একটু সস্তিতে বসবে। বেলাল কি যেন চিন্তা করে বলল, স্যার বাংগালীতো পার্কে হাগা শুরু করে দিবে। এককোনায় একটা টয়লেটেরও ব্যবস্থা করে দিই স্যার? সেক্ষেত্রেতো স্যার একজন মেথরও নিয়োগ দেয়া লাগবে স্যার!

আমি প্রফেসর সুন্দরের দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললাম, সেটা আমি দেখছি। তুমি পার্কের জায়গার ব্যবস্থা কর।






মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:০১

কানিজ রিনা বলেছেন: যদিও অনেক ভাল একটা আইডিয়া দিয়েছেন।
তথাপি ছেলে যখন আপনাকে পাপা ডাকে
তখন সে নিজেকে বাঙালি বলবে কিনা
সন্দেহ।
নিজের দেশকে ভালবাসা শিখাতে গবেষনা
করা লাগেনা। আমার ছেলে ইংলিশে অনার্স
মাস্টর্স করে অনেক সুযোগ পেয়েছে বাইড়ে
যাওয়ার কিন্তু সে যাবেনা। বলে আমার দেশে
আমি ঠাকুর বিদেশের কুকুর হতে পারবনা।
তাছাড়া মা তোমাকে ছেড়ে থাকা সম্ভব না।
অথচ মেয়ে স্কলার নিয়ে চলে গেছে
বলে মা লেখা পড়া শেষ হলে দেশে থাকব।
মাঝে মাঝে ছুটে আসে আনন্দ করে। তবুও
বলব আমাদের দেশ আস্তে আস্তে বাসের
অনুপযোগী হয়ে যাচ্ছে। শিক্ষিত ছেলে মেয়েরা
যোগ্যতা অনুসারে চাকুরী পায়না হতাস হয়।
বাধ্য হয় বিদেশ গিয়ে নিজের যোগ্যতায়
চাকুরী খুজতে। ধন্যবাদ।

২১ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৮:৫৯

গ্রীনলাভার বলেছেন: বোধ করি সব মা ই সফল ও সন্তুষ্ট। আমার কাছে সন্তানের অযাচিত কিছু চাওয়ার অ-অনুমোদনের কারনে আমার স্ত্রীকে দিনে শতবার মা মা ডাক শুনতে হয় এব্ং আমার স্ত্রী এটা উপভোগই করে থাকে।

আপনার ছেলে কি ইংলিশ থেকে বাংলা অনুবাদের কাজ করে?

২| ১৬ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৭:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: বাহ!!!

৩| ১৬ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩২

তানজীর আহমেদ সিয়াম বলেছেন: So deep :)

১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫

গ্রীনলাভার বলেছেন: And Cooooool :)

৪| ১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:২০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর চিন্তা।

১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:২৯

গ্রীনলাভার বলেছেন: সবচেয়ে কঠিন সমস্যার সমাধান দেখছি সহজই হ্য়।

৫| ১৬ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:০২

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: খুব ভালো লিখছেন,অল্প কথায় অনেক শিক্ষা। তবে শেষের অংশে হাসি থামায় কে? হা,হা,হা,।

৬| ১৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:৩১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো

৭| ২১ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৪৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: তাহা সম্ভব ! তবে প্রফেসরদের ঘাটতি কাহারা পূরণ করিবে ? মেথররা ? মন্দ হয় না !

২১ শে জুন, ২০১৯ সকাল ১০:০৮

গ্রীনলাভার বলেছেন: ভালো বলিয়াছেন। মেথররা প্রফেসর হইয়া ড্রেনেজ সিস্টেমের উপর গবেষনা করিবে যা তাহার এখনো করিয়া থাকে। শুধু প্রফেসর পদোন্নতি জোটেনা কপালে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.