নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরিচয় দেয়ার মত কেউ হয়ে উঠতে পারিনি এখনো,তবে চেষ্টায় আছি ;)
হুমায়ুন আজাদঃ কোন দার্শনিক ধারাটিকে আপনি গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন?
আহমদ শরীফঃ নাস্তিক্যধারা। জগৎ-জীবন-স্রষ্টার রহস্য জানার আগ্রহ থেকে দর্শনশাস্ত্রের শুরু। কূলকিনারা না পেয়ে দুর্বলেরা আস্তিক্য দর্শনগুলো গড়ে তুলেন। পরবর্তীকালে সেগুলো ধর্মনির্ভর দর্শনে পরিণত হয়। অবশ্য কেউ কেউ শংশয়বাদী হয়েছেন, নাস্তিক্যবাদী হয়েছেন। ভারতবর্ষে বৈশেষিক দর্শন বা সাংখ্য দর্শন একসময় নাস্তিক্য দর্শন ছিলো। লোকায়তিকেরা নাস্তিক্যবাদী। এগুলো আমার পছন্দ, কারণ আমি আস্তিক্যে বিশ্বাস করি না। শাস্ত্রকে আমি মনে করি ম্যান মেইড।
২| ২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
রেনেসাঁসী সক্রেটিস বলেছেন: আসলে এ নিয়ে তর্ক করার ইচ্ছা আমারও নেই এবং করিওনা।কারন ধর্ম জিনিসটা আসলেই মনের ভাব তাই এই ভাব ভিন্ন হওয়া স্বাভাবিক।এখানে শুধুমাত্র দুইজন ব্যক্তির কথোপকথন টা ভালো লাগলো তাই তুলে ধরলাম আর কিছুইনা। @মাইরালা
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯
মাইরালা বলেছেন: ঈশ্বর আছে এমন প্রমাণ কেউ দিতে পারে নি।
ঈশ্বর নেই এমন প্রমাণও কেউ দিতে পারে নি।
কাজেই আস্তিক-নাস্তিকের এই ফালতু প্রসঙ্গটা না টানলেই কি নয়?
অনর্থক কর্মঘণ্টা নষ্ট সেই সাথে মেধার অপচয়।
ধর্মবিশ্বাস কারো ক্ষতি করে না, যদি না আস্তিক ব্যক্তি খুবই উগ্রপন্থী হয়। নাস্তিকরা বুঝে ফেলেছে ধর্ম কিছু মানুষের ফাকি
ঝুকি মাত্র। তো তারা তাদের মতই থাকুক। পরের ধর্মের সমালোচনা করলেও নিজে ভালো হওয়া যায় না।