কামের উপাসক

০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৬

আমি এক নষ্ট মানব,

আমার ভিতরে বাস করে কাম নামক দানব,

না দানব নয়!! এ যে পবিত্র কামদেব,

কামদেব এর নাম।

আমি নোংরা পবিত্র কামদেবের উপাসক

আমি উপভোগ করি নারীর দেহ নিংড়ে বের হওয়া ঘাম ও ঘামের গন্ধ,

দুচোখ দিয়ে দর্শন করি আমি তাদের কলসির মত পাছা,

রাস্তাঘাটে এদের লেংটা করি আমি,

ধর্ষন করি নিজের মন ভরে,ততক্ষন,

যতক্ষন না কামদেব আমার উপর তুষ্ট হয়।

আমি লেডিস টয়লেটে উকি মারি,

দাড়িয়ে থাকি লেডিস টয়লেটের বাইরে কান পেতে,

এদের মুতের শব্দ আমাকে কামদেবের সান্নিধ্য দেয়,

এদের মুতের গন্ধে আমি উন্মাদিত হই,

প্রশান্তি পায় আমার কামদেব।

রাস্তাঘাটে এদের পেলে আমি পাঠ করি আমার কামদেবের মন্ত্র,

এরা যন্ত্র,কাম নিবারনের যন্ত্র,

এদের জামা ধরে টানি আমি,

ভিড়ের মধ্যে চাপ দেই এদের পাশায় এবং স্তনে আমি,

তুষ্ট করি আমার কামদেবকে।

এদের আমি দেবী বানাই,পুজো করি,

আবার অন্ধকারে জোড় করে পোদ মারি।

এরা আছে সবখানে,

অফিসে বাড়ীতে পাড়ায় মহল্লায়,

শহরে গ্রামে বন্দরে সোনাগাছিতে,

সবখানে এদের তুমি পাবে,

এরা কামদেবের বলি,

এরা গহবরধারিনী,আবার গর্ভধারিনী।

আমি বুলি আউড়াই,এদের পায়ের নিচে আমার বেহেস্ত,

কিন্তু আমি বেহেস্ত খুজে পাই এদের উরুর মাঝখানে,

শুন্য গহবরে,

এরা অপবিত্র,অসুস্থ,এদের যোনি থেকে পচা রস পড়ে।

এদের আমি মা ডাকি,

শিশুবেলায় এদের স্তন চুষে আমি কামতৃষ্ণা মেটাতাম,

কৈশোরে চোখ দিয়ে আমি এদের চেটে খেতাম,

কল্পনায় এনে এদের নিয়ে লিলা খেলতাম,

আর লিঙ্গ মন্থন করতাম,

যৌবনে জোড় করে সযত্নে এদের পুটু মারতাম,

বার্ধক্যে আদরের নাম করে,

এদের মসৃন দেহে হাত বুলাতাম।

পচা গলা মাংস ও হাড্ডির মত আমার বিবেক,

আমি কামদেবের উপাসক।

১ টি +১/-০