নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন বাঙ্গালি। বাংলা আমার ভাষা, নিভৃত আবাস ও অহংকার। বিঃ দ্রঃ- ব্লগে ছন্দ নামে দ্বন্দ্ব নাই।

কবি হাফেজ আহমেদ

অসাধারণ মানুষগুলো সাধারণ হয়, অতিসাধারণ মানুষগুলো মানুষ হ্য়, মানুষ হতে হলে সাধারণ হতে হয়। হাফেজ আহমেদ

কবি হাফেজ আহমেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোরআন নিয়ে বাঙালি অনুবাদকারী স্কলারদের লুকোচুরি

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

(সূরা আল নাহলের ৬৭ নং আয়াতের মূল অনুবাদ:-
"আর খেজুর গাছের ফল ও আঙ্গুর হতে তোমরা মাদক ও উত্তম খাদ্য গ্রহণ করে থাক(১); নিশ্চয় এতে বোধশক্তি সম্পন্ন সম্প্রদায়ের জন্য রয়েছে নিদর্শন।" সূরা আল নাহল, আয়াত ৬৭)

ইসলাম সত্য ধর্ম হলে ইচ্ছাকৃতভাবে বাঙালি মুসলমানদের চোখে ধুলো দিতে গিয়ে মদের যায়গায় "মধ্য" দিয়ে এতএত মিথ্যার আশ্রয় নিতে হবে কেনো? যদি তা আল্লাহর বাণীই হয়ে থাকে।



দেখুন




কোরআনে খেজুরের ফল/তাড়ু ও আঙুর ফল হতে মদ তৈরিকে আল্লাহর নিদর্শন হিসেবে বলা হয়েছে। অথচ বাঙালি মুসলমানদের চোখে ধুলো দিতে গিয়ে মদের যায়গায় "মধ্য" লিখে "মদ্য "শব্দটিকে লুকানো হয়েছে। যা কখনোই অনিচ্ছাকৃত ভুল হতে পারে না। এসব ইচ্ছাকৃতভাবে ছলচাতুরী করে বাঙালি মুসলমানদের চোখে ধুলো দেয়া হয়েছে। যাতে সারা জীবন অনুবাদ পড়লেও আসল পয়েন্ট ধরতে না পারে।

এবার আসি অন্য কথায়,
কোরআনে যে আল্লাহ একসময় মদকে তার নিদর্শন হিসেবে উল্লেখ করেছেন । সে একই আল্লাহ পরে আবার আরেক আয়াত দিয়ে মদকে নিষিদ্ধ করেছে। আফসোস আফসোস !আফসোস ! যে জিনিস আল্লাহর নিদর্শন হিসেবে কোরআনের আয়াতে লিপিবদ্ধ হয়েছিলো। সে একই জিনিস কিছুদিনপর কি করে একই আল্লাহর নিদর্শন বিরোধী হয়ে যায়? তাহলে কি তিনি আগে বুঝতে ভুল করেছেন? আল্লাহ কি তাহলে ভুল করেন?

বাংলা অনুবাদ এবং ইংরেজি অনুবাদ অবশ্যই পড়ে দেখুন। আরবিতে আছে "মাদকদ্রব্য" ইংরেজিতে Intoxicants আর বাংলায় "মদ্য" এর যায়গায় "মধ্য"

প্রমাণ


ইংরেজি অনুবাদ

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪

কাঁউটাল বলেছেন: আপনার নাস্তিকতার কোয়ালিটি দেখি দিনে দিনে আরও নিচের দিকে নামতেছে।

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:০৫

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: লো আর হাই কোয়ালিটি না খুঁজে পারলে আমাকে মিথ্যা প্রমাণ করো। লো কোয়ালিটির সাথেওতো টিকতে পারো না। লো কোয়ালিটির কাছে তোমার হাই কোয়ালিটির বাণী হেরে যায় কেনো?

২| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




কোরআন কোটি কোটি বছর ধরে ৭ম আসমানের লাওহে মাহফুজে সংরক্ষিত ছিল।
ফলে এতো ভুল থাকার সম্ভানা কম।
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে- কোরআন লিখিত আকারে নাজিল হয়নি।
নবীজী বলতেন। আর সাহাবারা মুখস্ত করতেন।
খলিফা উসমানের সময় ইহা লিখিত হয়।
ভুল যা হবার সেই সময়ে হয়ে থাকতে পারে।
তবে ভুল হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়।
কারণ মানুষ মুখস্ত করার পর আবার হাতে লিখেছে।

৩| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


খেজুর থেকে রস আর আঙ্গুর থেকে জুসও হতে পারে।

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: ভালো করে দেখুন কোরআনের আরবি শব্দটি চিহ্নিত করেছি যার অর্থ "মাদকদ্রব্য" ইংরেজি ট্রান্সলেশনে সঠিকভাবে " Intoxicants " ব্যবহার করা হয়েছে।

৪| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৫৩

এম ডি মুসা বলেছেন: একজন লোক গবেষণা করতে পারে , গবেষণা করতে করতে ভুল বুঝতে বুঝতে সঠিক ও বুঝতে পারে। তবে নতুন নতুন ব্লাগার নিবন্ধন করে তাদের কথা প্রবীণ ব্লগারদের কটাক্ষ্য করে কথা বলে এটা বড় দুঃখ জনক। সংবিধানে বাক স্বাধীনতার কথা বলা আছে।

৫| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:১২

এম ডি মুসা বলেছেন: আপনার নাম হাফেজ, আমি ভাবছিলাম প্রথম আপনি েএকজন কোরআনে হাফেজ। আপনার নামই হাফেজ।

৬| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:১৬

কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ ভুল করতেই পারে।একমাত্র শয়তানের ভুল হয় না।মানুষ মাত্রই ভুল হয়।

৭| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


ভুল করা মানব ধর্ম।
এক মাত্র শয়তান কোন ভুল করে না।
আল্লাহও তো ভুল করতে পারে না।

৮| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪৪

আবির হাসান ৭৭ বলেছেন: প্রকাশনায় ভূল আছে, এখানে টাইপিস্টের ভূল, অন্য প্রকাশনী দেখে তারপর তোমার নোংরা মন্তব্যযুক্ত যুক্তিহীন পোস্ট করা উচিত ছিলো। জঘন্য মানষিকতা তোমাদের জীবনেও যাবে না।

৯| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০৬

অগ্নিবেশ বলেছেন: হাদিস বিডি থেকে কপি দিলাম দেহি হাসান ভাই কি ত্যানা প্যাচায়?

و من ثمرت النخیل و الاعناب تتخذون منه سکرا و رزقا حسنا ان فی ذلک لایۃ لقوم یعقلون ۶۷
আর তোমরা খেজুর গাছের ফল ও আঙ্গুর থেকে মাদক* ও উত্তম রিয্ক গ্রহণ কর। নিশ্চয় এতে এমন কওমের জন্য নিদর্শন রয়েছে, যারা বুঝে। আল-বায়ান

আর খেজুর ও আঙ্গুর ফল থেকে তোমরা মদ ও উত্তম খাদ্য প্রস্তুত কর, জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য এতে অবশ্যই বহু নিদর্শন রয়েছে। তাইসিরুল

আর খেজুর গাছের ফল ও আঙ্গুর হতে তোমরা মাদক ও উত্তম খাদ্য গ্রহণ করে থাক, এতে অবশ্যই বোধশক্তি সম্পন্ন সম্প্রদায়ের জন্য রয়েছে নিদর্শন। মুজিবুর রহমান

And from the fruits of the palm trees and grapevines you take intoxicant and good provision. Indeed in that is a sign for a people who reason. Sahih International

* ইমাম তাবারী বলেন, আয়াতটি মাদক নিষিদ্দ হওয়ার পূর্বে অবতীর্ণ হয়েছে।

হাদিস বিডির লিংক, এসব একটু খুজলেই পাওয়া যায়।
https://www.hadithbd.com/quran/link/?id=1968

১০| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: কোরানের এই আয়াতটি আমার মনে ধরেছে, কোরান নাজিলের প্রথম দিকে আল্লাহ ঠিকই আছিল, পরে শয়তানের খপ্পরে পড়ে আল্লাহর মতিভ্রম হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ। নইলে এই জ্ঞানীদের জন্য প্রস্তত এই উত্তম পানীয় কিভাবে পরবর্তীকালে আল্লাহ হারাম ঘোষণা করে? মনে হইতেছে আল্লাহরে কুবুদ্ধি দেওয়ার মত মাইনষের অভাব নাই। তয় আমি মাইনষের কথায় কান না দিয়ে এই উত্তম পানীয় আস্বাদন করিয়া বেহস্তের সুখ অনুভব করিয়া থাকি। সুভানাল্লাহ।

১১| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫

ধুলো মেঘ বলেছেন: খেজুর বা আঙুর থেকে যে মাদকের মত নিকৃষ্ট জিনিস তৈরি হয় আবার উত্তম খাদ্যও তৈরি হয় - এর মধ্যে কি জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন নেই? অবশ্যই আছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ওরিয়েন্টেশনে এক প্রফেসর তার বক্তব্যে বলেছিলেন, "একই ফুল থেকে মৌমাছি আহরণ করে মধু, আর বোলতা আহরণ করে বিষ। তোমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে কি অর্জন করবে, নিজেরাই নির্ধারণ কর। বিশ্ববিদ্যালয় হল তোমাদের জন্য ফুল"

এই কথা থেকে বুদ্ধিমানেরা কি বুঝবে, আর বোকা যারা - তারা কি তথ্য নেবে? কাজেই, বুঝতে হলে চিন্তা ভাবনা করতে হবে।

১২| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:০৬

রানার ব্লগ বলেছেন: চলুক তর্ক যুদ্ধ দেখি কারা জেতে । তবে ভাই কোপাবো , পিটাবো, জবাই করবো এই সব ধামকি দেবেন না ।

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: এসব ছাড়া ওদের আছে কী ভাই? বাকি ,যা আছে সব ভুলভাল ।

১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম নিয়ে মানুষের অনেক চুলকানি। এজন্য আমি ধর্ম নিয়ে পোষ্ট দেওয়া বন্ধ করেছি। আপনিও বন্ধ করুন।

১৪| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৮

আবির হাসান ৭৭ বলেছেন: খেজুর ও আঙ্গুর ফল উভয়েই হালাল খাবারের অন্তর্ভুক্ত, আবার এই উভয় খাবার থেকেই ভালো মন্দ সব খাদ্যই তৈরী করা যায়.. অতঃপর যে যার পথ বেছে নিক যে কে উত্তম খাদ্য হিসাবে তা গ্রহণ করবে আর খারাপভাবে কে গ্রহণ করবে এটা যার যার ব্যাক্তিগত ব্যাপার.. মহান আল্লাহ্‌র নিদর্শন এখানেই যে মহান আল্লাহর সকল সৃষ্টিই মানুষের কল্যাণের জন্য কিন্তু বেশিরিভাগ মানুষই কল্যাণের থেকে খারাপ দিকের ব্যাবহারগুলো বেশি গ্রহণ করে, যেমনিভাবে এখানের জ্ঞানচক্ষু হারানো জ্ঞানী ভাবা ব্যাক্তিগুলো তাদের অন্তরকে খারাপ দিকে ব্যাবহার করছে আর শয়তানের বাহবা কুড়িয়ে নিজেদের পাপের বোঝা পূর্ণ করছে।

যারা আল্লাহকে বিশ্বাস করো না তাদের নিয়ে কিছুই বলার নেই, যারা বলো আল্লাহর কোন অস্তিত্ব নেই তাদের জন্য আমার সামান্য একটি কথাই যথেষ্ট.. একটা শ্বাস নিয়ে একটু দম বন্ধ করে তারপর ফু দিয়ে শ্বাস ছেড়ে দাও.. বুঝলে ফু দিয়েছো কিন্তু দেখতে পেলে না, তাহলে ফু এর অস্তিত্ব কোথায়, তাহলে কি আসলেই এই ফু এর কোন অস্তিত্ব নেই..?? নিজের জ্ঞান কে কাজে লাগাও.. হয়তো তার অস্তিত্বের মিল খুজে পেলেও পেতে পারো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.