১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: পুরাই গ্রামগঞ্জ আর ছেলেবেলা ফুটিয়ে তুলেছেন সুন্দরভাবে। ভালো লিখেন আপু।

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


লন্চ কোন জেলার কোন ঘাটে গিয়ে থামতো? এখন আর যাওয়া হয় না?

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:

ব্লগ বুড়ি ,রাতে জ্বীন ভুতের গল্প শুনতে ভীষণ মজা লাগে, তাই না ?

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: কী মুসিবত রে বাবা! শেষপর্যন্ত হুড়মুড়িয়ে বুড়ির ব্লগে! বুড়ির দু'একটা পাকা চুল না নিয়ে ফিরলে জ্বীন-ভূতেরা আস্ত রাখবে না। কই বুড়ি গেল কই?

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২২

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:

ব্লগ বুড়ি, এ গল্প লিখেছেন কত সাল? গল্প ভাল হয়েছে।। এভাবে, প্রতিদিন আমাদের ““ঠাকুর মা ঝুলি” শোনাবেন, কেমন?

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ঠিক আছে!!!!! ব্লগ বুড়ি, এখন থেকে প্রতিদিন আমাদের একটা করে““ঠাকুর মা’ ঝুলি” শোনাবেন?

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রাম আর গ্রাম নেই।
শহরের চেয়ে বেশি হয়ে গেছে। কি নেই গ্রামে? ইংলীশ মিডিয়াম স্কুল আছে, কমিউনিটি সেন্টার আছে। ফাস্ট ফুডের দোকান আছে।

৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহা রে আহা রে কত গল্প কত আনন্দ
প্রতিবার গ্রাম থেকে ফেরার সময় লঞ্চে ই জ্বর চলে আসত , আব্বা প্রতিবার শপথ নিতেন ছেলে মেয়েদের আর গ্রামে বেড়াতে যেতে দিবেন না । নূর আপু তোমার জন্য গান


রাত্রিতে জোছনায় দাওয়ায় বসে মজার গল্প কত শুনেছি ঢুলো ঢুলো আঁখিতে আবীর মেখে স্বপ্নের জাল বুনেছি।

৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: একদম ঠিক কাঁদতে কাঁদতে বিদায় নিতাম কাজিনদের কাছে থেকে ; ওরা ও যতদূর পায়ে চলতাম ততদূর পায়ে পায়ে আসত ।

১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আপনার সকাল বেলা উঠতে কষ্ট লাগত?! আর আমি অপেক্ষা করতাম কখন সকাল হবে।তারপর দে ছুট।

১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অ মনু কি হোনাইলা

শা.ক ভাই সহ হক্কলে বুড়ি বুড়ি করে ক্যারে..... ১১ বছরে কেউ বুড়ি হয় নাকি
হা হা হা

ভ্রমন কাহিনী ভালু লাগল। আমি একবার মাত্র ঝালকাঠি গিয়েছিলাম। দারুন অভিজ্ঞতা! এন্ড লাইফে প্রথম সিনেমাটিক ক্রাশ

+++

১২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: লন্ঞ্চের ডিম সেদ্ধ ...একদম ঠিক বলেছেন।
ডিম সেদ্ধ, দই, নারকেল চিড়া (এটা এখনো কিনি) আহ সে কী মজা। বড় হয়ে গেছই বলে আজকাল আর তেমন খাইনা।

১৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: পাখির ডাকে উঠে যেতাম। আর সেই পাখি খুজার চেষ্টা করতাম। পরে অনেক দূরে হাটতে চলে যেতাম। আর একবার ময়মনসিংহ গিয়েছিলাম। তখন নদীর পাড়ে চলে যেতাম।

১৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ব্লগবুড়ি : এটা কিন্তু শুধু আপনার না আমারো গল্প হলো, আমার ধারণা আরো অনেকেরই গল্প হলো ! নিজের এক গল্পেই আমাদের অনেকের হারিয়ে যাওয়া দিনের অসাধারণ গল্প বলার জন্য ব্লগবুড়ি, শারিয়ার কবীরের চায়ের আড্ডা থেকে চা খেয়ে আসেন | শারিয়ার কবির, ব্লগবুড়িকে ভালো করে পৃথিবীর সেরা এককাপ চা দিন প্লিজ | নো মোর নো লেস ! এই লেখার জন্য সেটা তার পাওনা হয়েছে ব্লগের সবার কাছে !

১৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

শাহিন-৯৯ বলেছেন: এক কথায় দারুন, ডিসেম্বর গ্রামের বাড়ি যাবার ইচ্ছা কিন্ত মনটা এখনি অন্য রকম ভাললাগাময় হয়ে আছে।
সুন্দর একটি লেখার জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৫

সুমন কর বলেছেন: আহা, শৈশব !!! চাইলেও আমরা আর ফিরে যেতে পারবো না......

আপনার লেখা পড়ে পুরনো অনেক কিছু মনে পড়ে গেল। ধন্যবাদ।

১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৩

জগতারন বলেছেন:
চাঁদগাজী বলেছেন:
লন্চ কোন জেলার কোন ঘাটে গিয়ে থামতো? এখন আর যাওয়া হয় না?

লেখক বলেছেন: আপনার মন্তব্য গুলো সবসময় আলাদা হয় । ভোলায় ছিল । ঘাটের নাম টা সঠিক মনে নেই । আম্মু মারা যাওয়ার পর আর যাওয়া হয় নি ।

গ্রামে যাওয়ার স্মৃতি লিখেছেন। কোথায় যাচ্ছেন ! সেখানের নাম ও বর্ণনা না দিলে আমরা বুঝবো কিভাবে আপনি কোথাকার কথা লিখছেন।
এ সমস্ত খোঁচামারা উত্তর না দিলেই কি চলেনা

১৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: গ্রামের রাস্তা তো সোজা। গলি-ঘুপচি তো নাই। মালাই চা খেয়েছি কিনা মনে নেই। তবে ময়মনসিংহে আমার অনেক মজা হয়েছিল। আমি এক হিজরাকে দেখে আরেকটু হলে উলটে পরে যেতাম। প্রথমে জ্বীন ভেবেছিলাম। আরোও কত কাহিনী! সেই ২০১০ এর কথা।

১৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৪

মৌমুমু বলেছেন: ২০০৮ সালে প্রথম লন্চে উঠেছিলাম। আব্বু আমাকে লন্চ টার্মিনালে নামিয়ে দিয়ে আসলেও আমার সাথে কোন এক কারনে যেতে পারেনি। তাই সারাটা পথ টেনশন করেছিল কারন আমি সাঁতার জানতাম না। একটু পর পর আব্বুর ফোন! ঢাকায় ফেরার পরই আব্বুর জন্যই সাঁতারের ভর্তি হয়ে সাঁতার শেখা হলো। সেদিন আব্বুর অতি ভালোবাসায় বিরক্তও হচ্ছিলাম কিন্তু আজ সেদিনের কথা মনে পড়তেই আব্বুর প্রতি ভালোবাসা আরো বেড়ে যায়।
আপনার লন্চের ছবিটা দেখে সেদিনের কথা খুব মনে পড়ছিল।
ধন্যবাদ হাফসা আপু। অনেক শুভকামনা আর ভালো লাগা রইল।
ভালো থাকবেন।

২০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১০

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: সেই বাচ্চাকালের কাহিনী। পোস্ট করলে বেশি লিখা হবেও না।

২১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৮

জাহিদ অনিক বলেছেন:

ভাল। শৈশব স্মৃতি মাঝেমধ্যে ব্লগে দেয়া ভালো। অন্য ব্লগারেরা নস্টালজিক হতে পারেন।

২২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩০

এফ.কে আশিক বলেছেন: শৈশবের স্মৃতি চারণ, পড়ে ভালো লাগলো।
অনেক দিন বাড়ি যাই না মা খুব ডাকছেন কিন্তু কাজের চাপে একনো যেতে পারিনি
আপনার শৈশবের গল্প পড়ে আমার শৈশবরে কথা মনে পড়ে গেলো
খুব জলদি বাড়ি যাচ্ছি...।

২৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩০

এফ.কে আশিক বলেছেন: শৈশবের স্মৃতি চারণ, পড়ে ভালো লাগলো।
অনেক দিন বাড়ি যাই না মা খুব ডাকছেন কিন্তু কাজের চাপে একনো যেতে পারিনি
আপনার শৈশবের গল্প পড়ে আমার শৈশবরে কথা মনে পড়ে গেলো
খুব জলদি বাড়ি যাচ্ছি...।

২৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১২

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ওদের কাছ থেকে পালাতে চান দেখেই হয়ত আপনাকে ধরে। এরপর থেকে স্বাভাবিক ভাবে হাটবেন। একবার ট্রেনে ধরেছিল। আমাকে অনেক প্রশ্ন করল। আমি কথাই বলি নাই। পরে জিজ্ঞেস করল আমি বোবা নাকি? তাও উত্তর দেই নাই।

২৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৮

মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: আপু আমাকেও মামা বাড়ীর কথা মনে করিয়ে দিলেন।একই সাথে ভোর রাতের সাদা জামা পরা ভুতের কথা।
সত্যি সত্যি ভুত কিন্ত, আবার যেন ভয় পাবেন না।

২৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫১

কালীদাস বলেছেন: গ্রামের স্মৃতি তেমন নেই। সদরঘাট থেকে বরিশালে লঞ্চে গিয়েছি কয়েকবার; লঞ্চগুলো বিশাল থাকত। বাবার পেশাগত কারণে লঞ্চের সবার আদর আপ্যায়ণের সীমা থাকত না। ডেকে বসে রাতের নদী দেখা আমার জীবনের সেরা স্মৃতিগুলোর একটা, বিশ বছরের বেশি হয় তাও মনে হয় ঐ তো সেদিন!!

সুন্দর লেখা

২৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: দাড়িওয়ালা জ্বীন। ফ্রেঞ্চ কাট? নাকি চাপদাড়ি?

জন্মের পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রতি ঈদেই আমরা গ্রামের বাড়ি যাই। গ্রামের বাড়ির অনেক মজার স্মৃতি আছে। লিখব হয়ত কোন একদিন।

২৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৪

কালীদাস বলেছেন: বরিশালের লঞ্চগুলোর ডেক তিনটা থাকত তখন। একবারে নিচ তলায় ডেকের প্যাসেন্জারদের জন্য। দোতলার নরমাল কেবিনের জন্য, খুবই ছোট না থাকার মত আর একেবারে উপরের তলায় ভিআইপি কেবিন প্লাস হুইলহাউজের সামনে খুবই ছোট একটা ডেক লাইটসহ। আমরা ঐটায় বসতাম। এত উপর থেকে অনেকদূর পর্যন্ত পরিষ্কার দেখা যেত। লোকজন বলতে দেখতাম শুধু নাবিকদের আর অন্য ভিআইপি কেবিনগুলোর দুয়েকজন।

কাছাকাছি অভিজ্ঞতা আছে তবে ডুবার মত কাত হওয়া না। ঝড়ের রাতে চাঁদপুরের মোহনা পার হয়েছিলাম একবার, সারা রাত আতংকে ঘুমাতে পারিনি। লোক বোঝাই লঞ্চ নিয়ে ঝড়ো আবহাওয়ায় নদীভ্রমণ খুব একটা স্বস্তিদায়ক অভিজ্ঞতা না বাংলাদেশে

ডোবার মত অভিজ্ঞতা জীবনে একবারই, মাল্টায়, মেডিটেরিয়ানে। খুবই ছোট একটা বোটে মাল্টার মেইনল্যান্ড থেকে কোমিনো আইল্যান্ডে যাওয়ার সময়।

২৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বেশ লাগল আপনার গ্রাম নিয়ে ছোটবেলার স্মৃতিকাহন। মনে পড়ে গেল আমার ছোটবেলার স্মৃতিগুলোও। আমরো ডিসেম্বরে যেতাম নানা বাড়ি, ঢাকার খুব কাছেই, মেঘনা ব্রিজের ওপারে। তখন ফেরি চলত, সেই ফেরিঘাটে পৌছালেই নানা বাড়ি প্রায় চলে এসেছি বলে এক অন্যরকম উত্তেজনা কাজ করত।

প্রথম লঞ্চ ভ্রমন ছিল ঢাকা থেকে বরিশাল, বোনের বাড়িতে গিয়েছিলাম, ভগ্নিপতির কর্মসূত্রে বরিশালে থাকত। তবে বিয়ের পর ভোলায় গিয়েছি দু'বার, লঞ্চে, শ্বশুরবাড়িতে...

৩০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৭

উম্মে সায়মা বলেছেন: ভালো লাগলো স্মৃতিকথা। আমি জীবনে একবারই লঞ্চে চড়েছিলাম। খুব এনজয় করোছি সেবার। অন্যরকম একটা ভালো লাগে। সুযোগ পেলে আবার যাবার ইচ্ছে আছে

৩১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৫

উম্মে সায়মা বলেছেন: হাহাহা। ওকে কিন্তু চা যেহেতু আপনার বেশি পছন্দ সে হিসেবে তো আপনাকে ঘুস হিসেবে চা দেয়া যায়

৩২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:২৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কিছু কিছু স্মৃতিকথা থেকে যায় মনের ঘরে অন্তরে অন্তরে চির অমলিন।

৩৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: গ্রামের কিছু ছবি দিলে আরও ভালো হতো।

৩৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: লঞ্চে গ্রামে যাই না বহুদিন হয়ে গেছে, ভয়ে লঞ্চে যাই না। সেদ্ধ ডিম খাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে।

৩৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: লঞ্চে উঠার সৌভা্গ্য আমার আজও হয়নি।

আপনার স্মৃতিময় গল্প ভালো লাগলো।

৩৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: মিস করি খুব সেইসব দিন।

আমরা আগে যা করেছি এই যুগের বাচ্চাদের কাছে এসব রুপকথা।

৩৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:১৯

চানাচুর বলেছেন: মামার বাড়ি যেতে বুঝি?

৩৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৫

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমার গ্রামের বাড়ি ঢাকাতেই হওয়াতে আপনার মতো হয়তো লম্বা জার্নি ছিলোনা, তবে লঞ্চের জাার্নিটা বরাবরই উপভোগ করতাম। সদরঘাটে শত শত লঞ্চ পাশপাশি থাকাতে ধাক্কা-ধাক্কিটাকে ভীষণ ভয় পেতাম। বাকি গল্পটার অনেকটাই আপনি লিখে ফেলেছেন। গ্রামের বাজারে বাবার সাথে যাওয়া, সেখানে এই মুরুব্বি সেই মুরুব্বিকে সালাম দেয়া। বাসায় ফিরে গ্রামের ছেলেগুলোর সাথে মার্বেল দিয়ে গুলি খেলা। ঈদের আগের রাতে সলতা, হাত বোমা ফাটানো, ঈদের দিনে গ্রামের মসজিদে নামাজ পড়া, সালামি নেয়া কত যে স্মৃতি! আজ না আছে সেই গ্রাম, সেই অনুভূতি। বিদেশ-বিভু্ইয়ে কাটানো প্রায় এক যুগে সব হারিয়ে গেছে কোথায় যেন!

আপনার লিখা পড়ে, কিছুক্ষনের জন্যে হলেও শৈশবে ফিরে গিয়েছিলাম। অজানা একটা ভালোলাগা আর হতাশা দুটোই কাজ করেছে। লিখার জন্য অনেক ধন্যবাদ। অনেক ভালো থাকুন।

৩৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৯

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি তো দেশের বাহিরে । আমার দেশে থেকেও বহু বছর যাওয়া হয় না ।

প্রায় এগারো বছর পর এ বছরই প্রথম দেশে বেড়াতে গিয়েছিলাম। গ্রামের বাড়িতে একটা দিনও থাকা হয়নি। সারাদিন থেকে দাদীর কবর জিয়ারত করে ঐদিনই ঢাকার ফিরে এসেছি। যদিও গ্রাম আর সেই গ্রাম নেই, তবুও গ্রাম ঘুরে দেখাটাকে কিছুটা হলেও উপভোগ করেছি। সামনের বছর হয়তো অাবার আসবো।