হানিফঢাকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের নবী কি অক্ষর জ্ঞান হীন (উম্মি) ছিলেন?

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২১

আমাদের মুসলমানদের মধ্যে একটি ভুল ধারনা প্রচলিত আছে যে আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) লিখতে এবং পড়তে জানতেন না। প্রশ্ন হচ্ছে এর সত্যতা কি? কোরআনের কোথাও কি স্পষ্ট করে বলা আছে যে আমাদের নবী লিখতে এবং পড়তে জানতেন না? এর উত্তর হচ্ছে না। তাহলে কোরআনের কোন আয়াতের রেফারেন্স দিয়ে বলা হয় আমাদের নবী লিখতে এবং পড়তে জানতেন না? এর উত্তর হচ্ছে ৭:১৫৭। কোরআনে আল্লাহ ৭:১৫৭ আয়াতে বলেছেনঃ
“সেসমস্ত লোক, যারা আনুগত্য অবলম্বন করে এ রসূলের, যিনি উম্মী নবী, যাঁর সম্পর্কে তারা নিজেদের কাছে রক্ষিত তওরাত ও ইঞ্জিলে লেখা দেখতে পায়......” (৭:১৫৭)

উম্মী শব্দের অর্থ কি?
Edward Lanes Lexicon অনুসারে ক্লাসিক আরবী শব্দ “উম্মী”- অর্থ “জেন্টাইল” অথবা যে মুসা (আঃ) এর আইন (তওরাত) সম্পর্কে অবগত নয় (Those who are not familiar with the law of Moses) অথবা যে লিখতে এবং পড়তে জানেনা অর্থাৎ অক্ষর জ্ঞানহীন। কোন ইহুদী যে তার নিজের গ্রন্থ তওরাত সম্পর্কে অবগত নয় তাকেও উম্মী বলা হয়েছে। যেমনঃ
And among them are unlettered (উম্মী) ones who do not know the Scripture except in wishful thinking, but they are only assuming (২ঃ৭৮)
(এইখানে উম্মী শব্দের অর্থ করা হয়েছে অক্ষরজ্ঞানহীন/ unlettered)

“জেন্টাইল” শব্দটা ল্যাটিন “Gentilis” থেকে এসেছে যার দ্বারা কোন গোত্রের সাথে সম্পর্ক যুক্ত বোঝায়। এইখানে এটা দ্বারা নন- ইহুদিদের বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ যারা ইহুদিদের গোত্রের অন্তর্ভুক্ত নয় তারাই জেন্টাইল।

কোরআনে উম্মী কি অর্থে ব্যবহার হয়েছে অথবা কোরআনে উম্মী শব্দের কোন অর্থ ব্যবহার সঠিক?
যদি কোরআনে এই উম্মী শব্দের অর্থ নিরক্ষর ধরে নেওয়া হয়, তবে কোরআনের কিছু আয়াতের কোন অর্থ হয় না। যেমনঃ

“যদি তারা তোমার সাথে বিতর্কে অবতীর্ণ হয় তবে বলে দাও, "আমি এবং আমার অনুসরণকারীগণ আল্লাহর প্রতি আত্নসমর্পণ করেছি।" আর আহলে কিতাবদের এবং নিরক্ষরদের (উম্মীয়ানা) বলে দাও যে, তোমরাও কি আত্নসমর্পণ করেছ?............ “(৩:২০)

এই আয়াতে আল্লাহ নবীকে বলছেন পূর্ববর্তী কিতাব প্রাপ্তগনের (ইহুদী এবং খৃষ্টান) এবং “ঊম্মীয়ান” দের কাছে বার্তা পৌঁছে দিতে। এখন যদি এই (উম্মীয়ানা) এর অর্থ নিরক্ষর করা হয় তবে তবে এর সামগ্রকি অর্থের ব্যত্যয় ঘটে। কারন তাহলে এই আয়াতের অর্থ দাঁড়ায় তাদের কাছে বার্তা পৌঁছে দিতে যারা কিতাব প্রাপ্ত এবং নিরক্ষর। তাহলে যারা কিতাব প্রাপ্ত নয় এবং লিখতে পড়তে জানে, তাদের কে বাদ দেওয়া হল না? তাদের কাছে কি বার্তা পৌছাতে হবে না? আল্লাহ নিশ্চয় এই রকম কথা বলবে না। বরং এর অর্থ হয় যারা কিতাব প্রাপ্ত এবং যারা কিতাব প্রাপ্ত নয় তাদের কাছে বার্তা পৌঁছে দেওয়া অর্থাৎ সকলের কাছে পৌঁছে দেওয়া। এইখানে উম্মী শব্দের অর্থ “জেন্টাইল” বেশি অর্থবোধক

“তিনিই নিরক্ষরদের (ঊম্মীয়ান) মধ্য থেকে একজন রসূল প্রেরণ করেছেন, যিনি তাদের কাছে পাঠ করেন তার আয়াতসমূহ” (৬২:২)
এখানেও উম্মী শব্দের অর্থ নিরক্ষর করলে, অর্থ বিকৃতি ঘটে। যদি এই শব্দের অর্থ নিরক্ষর করা হয়, তবে যা অর্থ দাড়য় তা হচ্ছে আল্লাহ বলতে চাচ্ছেন আল্লাহ নিরক্ষর মধ্য থেকে রাসুল প্রেরন করেছেন। আরবরা সবাই নিরক্ষর ছিলনা, এমনকি কোরাইশ বংশের সবাই নিরক্ষর ছিল না। তাহলে আল্লাহ কিভাবে সাধারন ভাবে আরবদেরকে অথবা কোরাইশদেরকে নিরক্ষর বলতে পারে? এর সঠিক অর্থ যদি জেন্টাইল হয় তবে এইখানে অর্থ পরিষ্কার, অর্থাৎ আল্লাহ অ-ইহুদী/ যারা পূর্ববর্তী কিতাব সম্পর্কে ধারনা রাখেনা তাদের মধ্য থেকে একজন রাসুল প্রেরন করেছেন।

“কোন কোন আহলে কিতাব এমনও রয়েছে, তোমরা যদি তাদের কাছে বহু ধন-সম্পদ আমানত রাখ, তাহলেও তা তোমাদের যথারীতি পরিশোধ করবে। আর তোদের মধ্যে অনেক এমনও রয়েছে যারা একটি দীনার গচ্ছিত রাখলেও ফেরত দেবে না-যে পর্যন্ত না তুমি তার মাথার উপর দাঁড়াতে পারবে। এটা এজন্য যে, তারা বলে রেখেছে যে, উম্মীদের অধিকার বিনষ্ট করাতে আমাদের কোন পাপ নেই। আর তারা আল্লাহ সম্পর্কে জেনে শুনেই মিথ্যা বলে।“ (৩:৭৫)

এইখানে স্পষ্ট ভাবে উম্মী অর্থ অ-ইহুদী/ কিতাব প্রাপ্ত নয় বোঝানো হয়েছে। এইখানে কোথাও উম্মী শব্দ দ্বারা নিরক্ষর বোঝানো হয় নায়।

একটা ইনটারেস্টিং ব্যপার হচ্ছে উপরে উল্লিখিত তিনটি (৩:২০, ৬২:২ এবং ৩:৭৫) আয়াতের মধ্যে ৩:২০, ৬২:২ উম্মী শব্দের অর্থ নিরক্ষর করা হয়েছে এবং ৩:৭৫ এসে শব্দটার কোন বাংলা অর্থ না করে আরবীতেই রেখে দিয়েছে। এর কারন ৩:৭৫ এ এসে সম্মানিত অনুবাদক নিজের প্রচলিত বিশ্বাস কে প্রমান করতে আর গোঁজামিল দিতে পারে নাই।

যাই হোক কোরআনের আলোকে আমরা দেখেছি যদিও উম্মী শব্দের একটি অর্থ নিরক্ষর তথাপি কোরআনের প্রেক্ষিতে উম্মী শব্দের অর্থ জেন্টাইল অর্থবোধক। উম্মী শব্দের অর্থ নিরক্ষর – এটা কোরআনের প্রেক্ষিতে কোন অর্থ বহন করেনা।

সুতরাং কোরআন কি মুহাম্মদ (সাঃ) উম্মী অর্থাৎ জেন্টাইল এই ধারনা সমর্থন করে? উত্তর হচ্ছে-“হ্যা”
“এমনিভাবে আমি আপনার কাছে এক ফেরেশতা প্রেরণ করেছি আমার আদেশক্রমে। আপনি জানতেন না, কিতাব কি এবং ঈমান কি? কিন্তু আমি একে করেছি নূর, যাদ্দ্বারা আমি আমার বান্দাদের মধ্য থেকে যাকে ইচ্ছা পথ প্রদর্শন করি। নিশ্চয় আপনি সরল পথ প্রদর্শন করেন” (৪২:৫২)
এখানে বলা হয়েছে “আপনি জানতেন না, কিতাব কি এবং ঈমান কি?- এর অর্থ পরিষ্কার। অর্থাৎ এর আগে নবী জানত না কিতাব (তওরাত এবং ইঞ্জিল) কি অর্থাৎ পূর্ববর্তী কিতাব সম্পর্কে নবীর কোন ধারনা ছিল না। এটাই হচ্ছে জেন্টাইলের সংজ্ঞা।

“তুমি তো এর পূর্বে কোন কিতাব পাঠ করনি এবং স্বহস্তে কোন কিতাব লিখনি যে, মিথ্যাবাদীরা সন্দেহ পোষণ করবে” (২৯:৪৮)

এখানে “কোন কিতাব”- বলতে কোরআন কে বোঝানো হয়নি, পূর্বের কিতাব তওরাত এবং ইঞ্জিল কে বোঝানো হয়েছে। এই আয়াতে বলা হয়েছে যে নবী পূর্বের কোন কিতাব অর্থাৎ তওরাত এবং ইঞ্জিল পাঠ করেন নি এবং লিখেনও নি, অর্থাৎ পূর্বের কিতাব সম্পর্কে কোন ধারনা নবীর ছিল না। এটাই হচ্ছে জেন্টাইলের সংজ্ঞা।

এখন কোরআনের কোন আয়াতে কি প্রমান পাওয়া যায় যে নবী লিখতে এবং পড়তে জানতেন? উত্তর- হ্যা।
পূর্বে বর্ণিত আয়াত ২৯:৪৮ দাড়া এটাও বোঝা যায় যে নবী লিখতে এবং পড়তে জানত। কারন যদি বলা হয় “ক” এর পূর্বে বই “খ” লিখেনি বা পড়েনি, তাহলে এটা দাড়া “ক” লিখতে এবং পড়তে পারে এটাও বুঝায়। এটা সিম্পল কমন সেন্স। এইখানে আয়াতে বলা “এর পূর্বে” কথাটার দিকে দৃস্টি দিলেই বোঝা যায়।
'And they say: Fables of the men of old which he has written down (Arabic: ik'tatabaha) so that they are dictated to him morning and evening' (২৫ঃ৫)

(এই ২৫ঃ৫ আয়াত অনেক অনুবাদক অনুবাদ করতে জটিল সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। কারন ট্র্যাডিশন বলে নবী নিরক্ষর, কিন্তু এই আয়াত বলে নবী লিখতে এবং পড়তে জানতেন। এই আয়াত অনুবাদ করতে গিয়ে অনেক অনুবাদক বাংলায় হোক আর ইংরেজীতেই হোক গোঁজামিল দেবার চেষ্টা করেছেন। সংগত কারনেই আমি এখানে ইংরেজী অনুবাদ দিলাম। কারো সন্দেহ থাকলে আরবী অর্থ ধরে নিজে অনুবাদ করে দেখতে পারেন)

ইক্তাতাবাহাঃ
এর রুট হচ্ছে “কাফ-তা- বা” ডিকশনারি অনুযায়ী এর অর্থ হয় he wrote it, prescribed, appointed, ordained, to dictate it, judged, decreed, drew, brought together, collected, conjoined, a thing in which or on which one writes, record, registered writ.

এই আয়াতে কাফিররা প্রশ্ন তুলেছে যে এই কোরআন নবী নিজেই লিখেছে (he has written down (Arabic: ik'tatabaha) এবং এইগুলি তাকে সকাল সন্ধ্যায় dictate করা হয় লেখার জন্য। কাফিররা জানত নবী লিখতে এবং পড়তে জানে, তাই নবীর বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগ করা হয়েছিল। আর কেউ যদি লিখতে না জানে তাহলে কিভাবে আল্লাহ তাকে লেখার জন্য ডিক্টেট করবেন?

এতখন পর্যন্ত যা বলেছি সব কোরআনের রেফারেন্স থেকে। কোরআনের রেফারেন্স থেকেদেখা যাচ্ছে উম্মী শব্দের অর্থ কোরআনের প্রেক্ষিতে “জেন্টাইল” অর্থাৎ অ-ইহুদী অথবা যে পূর্ববর্তী কিতাব সম্পর্কে কোন জ্ঞান রাখেনা। কোরআনের আয়াত দ্বারা আমরা এটাও দেখেছি যে মুহাম্মদ (সাঃ) ছিলেন একজন জেন্টাইল নবী। পরবর্তী অংশে আমরা দেখেছি যে মুহাম্মদ (সাঃ) লিখতে এবং পড়তে জানতেন তার স্পষ্ট ইঙ্গিত কোরআনে আছে। তাহলে প্রচলিত বিশ্বাস “ মুহাম্মদ (সাঃ) একজন নিরক্ষর ছিলেন এর ভিত্তি কি? অবশ্যয় কোরআন না, কারন কোরআনে আমরা এই ধারণার বিপরীত মতবাদ পাই। এই ধরনা তৈরী হয়েছে হাদিস থেকে।

অনেকেই আছেন প্রচলিত বিশ্বাসের বাইরে কিছু শুনতে চান না অথবা কোরআন বিশ্বাস করেন না। অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি আমার আশেপাশের বেশির ভাগ মানুষই মুখে বলেন কোরআন বিশ্বাস করেন কিন্তু কোরআনের কোন রেফারেন্স দিলে সেটা যদি তার প্রচলিত বিশ্বাস বা হাদিসের বিপরীতে যায় তবে কোরআনের আয়াত মানতে চান না। সুতরাং যারা কোরআন কে সবক্ষেত্রে মানেন তাদের জন্য আমার লেখা এখানেই শেষ আর যারা শুধু হাদিস মানেন তাদের জন্য কিছু হাদিসের রেফারেন্স । (আমি হাদিস সম্পর্কে জানি বলেই হাদিস দিয়ে কোন কিছু প্রমান করতে চাইনা, কিন্তু পূর্বের তিক্ত অভিজ্ঞতার আলোকে হাদিস থেকে কিছু রেফারেন্স দিলাম যা প্রমান করে নবী লিখতে এবং পড়তে জানতেন। দয়া করে নিজ দায়িত্বে রেফারেন্স চেক করে নিবেন )

Bukhari (Sahih Bukhari)

1- Narrated Anas bin Malik: Once the prophet wrote a letter or had an idea of writing a letter. The prophet was told that they (rulers) would not read letters unless they were sealed. So the prophet got a silver ring made with "Muhammad Allah's Apostle" engraved on it. As if I were just observing its white glitter in the hand of the prophet. (Volume 1, Book 3, Hadith Number 065)

2- Narrated 'Ubaidullah bin 'Abdullah: Ibn 'Abbas said, "When the ailment of the prophet became worse, he said, 'Bring for me (writing) paper and I will write for you a statement after which you will not go astray.' But 'Umar said, 'The prophet is seriously ill, and we have got Allah's Book with us and that is sufficient for us.' But the companions of the prophet differed about this and there was a hue and cry. On that the prophet said to them, 'Go away (and leave me alone). It is not right that you should quarrel in front of me." Ibn 'Abbas came out saying, "It was most unfortunate (a great disaster) that Allah's Apostle was prevented from writing that statement for them because of their disagreement and noise. (Note: It is apparent from this Hadith that Ibn 'Abbes had witnessed the event and came out saying this statement. The truth is not so, for Ibn 'Abbas used to say this statement on narrating the Hadith and he had not witnessed the event personally. (Bukhari, Volume 001, Book 003, Hadith Number 114)

3- Narrated Ibn 'Abbas: When Allah's Apostle was on his death-bed and in the house there were some people among whom was 'Umar bin Al-Khattab, the prophet said, "Come, let me write for you a statement after which you will not go astray." 'Umar said, "The prophet is seriously ill and you have the Qur'an; so the Book of Allah is enough for us." The people present in the house differed and quarrelled. Some said "Go near so that the prophet may write for you a statement after which you will not go astray," while the others said as Umar said. When they caused a hue and cry before the prophet, Allah's Apostle said, "Go away!" Narrated 'Ubaidullah: Ibn 'Abbas used to say, "It was very unfortunate that Allah's Apostle was prevented from writing that statement for them because of their disagreement and noise." (Volume 7, Book 70, Hadith Number 573)

Muslim (Sahih Muslim)

1- Abu Laila 'Abdullah b. 'Abd al-Rahman b. Sahl reported that the elderly persons of (the tribe) had informed Sahl b. Abu Hathma that 'Abdullah b. Sahl and Muhayyisa went out to Khaibar under some distress which had afflicted them. Muhayyisa came and informed that Abdutlah b. Sahl had been killed, and (his dead body) had been thrown in a well or in a ditch. He came to the Jews and said: By Allah, it is you who have killed him. They said: By Allah, we have not killed him. He then came to his people, and made mention of that to them. Then came he and his brother Huwayyisa, and he was older than he, and 'Abd al-Rahman b. Sahl. Then Muhayyisa went to speak, and it was he who had accompanied ('Abdullah) to Khaibar, whereupon Allah's Messenger (may peace be upon him) said to Muhayyisa: Observe greatness of the great (he meant the seniority of age). Then Huwayyisa spoke and then Muhayyisa also spoke. Thereupon Allah's Messenger (may peace be upon him) said: They should either pay blood-wit for your companion, or be prepared for war. Allah's Messenger (may peace be upon him) wrote about it to them (to the Jews). They wrote: Verily, by Allah, we have not killed him. Thereupon Allah's Messenger (may peace be upon him) said to Huwayyisa and Muhayyisa and Abd al-Rahman: Are you prepared to take oath in order to entitle yourselves for the blood-wit of your companion? They said: No. He (the Holy prophet) said: Then the Jews will take oath (of their innocence). They said: They are not Muslims. Allah's Messenger (may peace be upon him), however, himself paid the blood-wit to them and sent to them one hundred camels until they entered into their houses, Sahl said: One red she-camel among them kicked me. (Muslim, Book 16, Hadith 4126)

2- It has been narrated on the authority of Anas that the prophet of Allah (may peace be upon him) wrote to Chosroes (King of Persia), Caesar (Emperor of Rome), Negus (King of Abyssinia) and every (other) despot inviting them to Allah, the Exalted. And this Negus was not the one for whom the Messenger of Allah (may peace be upon him) had said the funeral prayers. (Muslim, Book 19, Hadith 4382)

Dawud (Sunan Abu Dawud)

1- Narrated Umar ibn al-Khattab: Sa'id said: Umar ibn al-Khattab said: Blood-money is meant for the clan of the slain, and she will not inherit from the blood-money of her husband. Ad-Dahhak ibn Sufyan said: The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) wrote to me that I should give a share to the wife of Ashyam ad-Dubabi from the blood-money of her husband. So Umar withdrew his opinion. Ahmad ibn Salih said: AbdurRazzaq transmitted this tradition to us from Ma'mar, from az-Zuhri on the authority of Sa'id. In this version he said: The prophet (peace_be_upon_him) made him governor over the bedouins. (Book 18, Hadith 2921)

2- Narrated Mujja'ah ibn Mirarah al-Yamani: Mujja'ah went to the prophet (peace_be_upon_him) asking him for the blood-money of his brother whom Banu Sadus from Banu Dhuhl had killed. The prophet (peace_be_upon_him) said: Had I appointed blood-money for a polytheist, I should have appointed it for your brother. But I shall give you compensation for him. So the prophet (peace_be_upon_him) wrote (a document) for him that he should be given a hundred camels which were to be acquired from the fifth taken from the polytheists of Banu Dhuhl. So he took a part of them, for Banu Dhuhl embraced Islam. He then asked AbuBakr for them later on, and brought to him the document of the prophet (peace_be_upon_him). So AbuBakr wrote for him that he should be given one thousand two hundred sa's from the sadaqah of al-Yamamah; four thousand (sa's) of wheat, four thousand (sa's) of barley, and four thousand (sa's) of dates. The text of the document written by the prophet (peace_be_upon_him) for Mujja'ah was as follows: "In the name of Allah, the Beneficent, the Merciful. This document is from Muhammad, the prophet, to Mujja'ah ibn Mirarah of Banu Sulma. I have given him one hundred camels from the first fifth acquired from the polytheist of Banu Dhuhl as a compensation for his brother." (Book 19, Hadith 2984)

3- Narrated Yazid ibn Abdullah: We were at Mirbad. A man with dishevelled hair and holding a piece of red skin in his hand came. We said: You appear to be a bedouin. He said: Yes. We said: Give us this piece of skin in your hand. He then gave it to us and we read it. It contained the text: "From Muhammad, Apostle of Allah (peace_be_upon_him), to Banu Zuhayr ibn Uqaysh. If you bear witness that there is no god but Allah, and that Muhammad is the Apostle of Allah, offer prayer, pay zakat, pay the fifth from the booty, and the portion of the prophet (peace_be_upon_him) and his special portion (safi), you will be under by the protection of Allah and His Apostle." We then asked: Who wrote this document for you? He replied: The Apostle of Allah (peace_be_upon_him). (Book 19, Hadith 2993)

4- Narrated Amir ibn Shahr: When the Apostle of Allah (peace_be_upon_him) appeared as a prophet, Hamdan said to me: Will you go to this man and negotiate for us (with him)? If you accept something, we shall accept it, and if you disapprove of something, we shall disapprove of it. I said: Yes. So I proceeded until I came to the Apostle of Allah (peace_be_upon_him). I liked his motive and my people embraced Islam. The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) wrote the document for Umayr Dhu Marran. He also sent Malik ibn Murarah ar-Rahawi to all the (people of) Yemen. So Akk Dhu Khaywan embraced Islam. Akk was told: Go to the Apostle of Allah (peace_be_upon_him), and obtain his protection for your town and property. He therefore came (to him) and the Apostle of Allah (peace_be_upon_him) wrote a document for him: "In the name of Allah, Most Beneficent, Most Merciful. From Muhammad, the Apostle of Allah, to Akk Dhu Khaywan. If he is true his land, property and slave, he has the security and the protection of Allah, and Muhammad, the Apostle of Allah. Written by Khalid ibn Sa'id ibn al-'As." (Book 19, Hadith 3021)

5- Narrated Muslim ibn al-Harith ibn Muslim at-Tamimi: A similar tradition (to No. 5061) has been transmitted by Muslim ibn al-Harith ibn Muslim at-Tamimi on the authority of his father from the prophet (peace_be_upon_him) through a different chain of narrators, up to "protection from it". But this version says: "before speaking to anyone". In this version Ali ibn Sahl said that his father told him. Ali and Ibn al-Musaffa said: The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) sent us on an expedition. When we reached the place of attack, I galloped my horse and outstripped my companions, and the people of that locality received me with a great noise. I said to them: Say "There is no god but Allah," and you will be protected. They said this. My companions blamed me, saying: You deprived us of the booty. When we came to the Apostle of Allah (peace_be_upon_him), they told him what I had done. So he called me, appreciating what I had done, and said: Allah has recorded for you so and so (a reward) for every man of them. AbdurRahman said: I forgot the reward. The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) then said: I shall write a will for you after me. He did this and stamped it, and gave it to me, saying....He then mentioned the rest of the tradition to the same effect. Ibn al-Musaffa said: I heard al-Harith ibn Muslim ibn al-Harith at-Tamimi transmitting it from his father. (Book 41, Hadith 5062)

6- Narrated Abdullah ibn Abbas: The prophet (peace_be_upon_him) wrote a letter to Heraclius: "From Muhammad, the Apostle of Allah, to Hiraql (Heraclius), Chief of the Byzantines. Peace be to those who follow the guidance." Ibn Yahya reported on the authority of Ibn Abbas that AbuSufyan said to him: We then came to see Hiraql (Heraclius) who seated us before him. He then called for the letter from the Apostle of Allah (peace_be_upon_him). Its contents were: "In the name of Allah, the Compassionate, the Merciful, from Muhammad the Apostle of Allah, to Hiraql, chief of Byzantines. Peace be to those who follow the guidance. To proceed." (Book 41, Hadith 5117)

৪৬ টি +১/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৬

শামছুল ইসলাম বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম।
বেশ অনেকটুকু পড়লাম, বাকীটা পরে পড়ব।

বিজয়ের শুভেচ্ছা।

ভাল থাকুন। সবসময়।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬

হানিফঢাকা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০৪

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: Click This Link

আন্সারিং ইসলাম থেকে কেপি টেস্ট আর নিজের মনগড়া ব্যাখ্যার ভন্ডামী বাদ দেন। এই ভন্ডামী যুগ যুগ ধরে চলে আসছে, নতুন কিছু না। মহানবী (সা) কে উম্মী করে রাখা হয়েছিল এই জন্য যে যাতে কোরআন যখন অবতীর্ণ হয় তখন আরবরা বলতে না পারে এই কোরআন মুহাম্মাদ (সা) এর স্বহস্তে রচিত। এই জন্য কুরআন এর অনেক সুরার শুরুতে আছে , যেমন সুরা বাকারাহ এর শুরুতে আলিফ লাম মীম; এই রকম অক্ষর দিয়ে শুরু করা হয়েছে যার কোন ব্যাখ্যা কেউ দিতে পারে নাই। মহানবী (সা) উম্মী ছিলেন না এইটা প্রমাণ করতে পারলেই অনেকের ঝামেলা চুকে যায় কারণ তখন বলা যায় এই কোরআন তার রচিত ছিল। যারা এখনো মহানবী (সা) রে উম্মী প্রমাণ করতে পারে নাই তারা বলে মহানবী (স) কারো কারো সাহায্য নিয়ে এই গ্রন্থ রচিত করেছিলেন। এইডা নিয়া মূত্রমনায় অনেক পোস্ট আছে।
এই জন্যই কোরআন এর আয়াত গুলা বিচ্ছিন্ন ভাবে এক এক সুরার এক এক আয়াত এক এক সময় নাযিল হইছিল। যাতে কেউ বলতে না পারে মহানবী (সা) নিজের মনগড়া কিছু বলতেছেন।
এই ভন্ডামী নতুন কিছু না। উপরওয়ালা আপনাকে হিদায়াত দান করুক।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭

হানিফঢাকা বলেছেন: আপনার লিঙ্ক দেখলাম। কোন রকম কপি পোস্ট বা ওদের ওয়েব সাইট থেকে কিছু নেই নাই। আপনি আমাকে এইখানে ছাড়াও আরও এক জায়গায় ভন্ড হিসাবে উল্লেখ করেছেন। জানতে চাচ্ছি কোন ভিত্তিতে আপনি এই কথা বলেছেন। আমি রেফারেন্স সহকারে কথা বলছি। আপনার যদি রেফারেন্স নিয়ে কোন বলার থাকে বলতে পারেন।
আপনি যুক্তি দেখিয়েছেন " মহানবী (সা) উম্মী ছিলেন না এইটা প্রমাণ করতে পারলেই অনেকের ঝামেলা চুকে যায় কারণ তখন বলা যায় এই কোরআন তার রচিত ছিল"-- এটা হাস্যকর যুক্তি। কোরআন আল্লাহর বানী এটা প্রমান করতে কেন নবী কে নিরক্ষর বলতে হবে? কোরান যে আল্লাহর বানী এটা কোরানেই বলা আছে। Click This Link এইজন্য নবী নিরক্ষর ছিলেন এই সব মিথ্যা গল্প বানানো লাগে না।

একটা কথা জিজ্ঞেস করিঃ
১। আমি এখানে কোরআনের রেফারেন্স দিয়েছি- আপনি কি এইগুলি বিশ্বাস করেন না?
২। আমি এখানে হাদিসের রেফারেন্স দিয়েছে- আপনি কি এইগুলি বিশ্বাস করেন না?
৩। তাহলে আপনি কি বিশ্বাস করেন? নিজের জা মনে আসে তাই?
যেখানে কোরআন এবং হাদিসএ পাওয়া যায় নবী লিখতে পড়তে জানতেন, সেখানে আপনি মনগড়া কথা বলছেন। ভন্ড কে?

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪০

অবিবাহিত ছেলে বলেছেন: @পিচ্চি হুজুরের কথায় যুক্তি আছে ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮

হানিফঢাকা বলেছেন: ২ নং কমেন্টের উত্তর দেখেন।

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০০

ধঅনের শীষ বলেছেন: আমার মতো ইংলিশে দূবলদের জন্য পুরো পোষ্ট বংলায় দিলে ভালোভাবে বুঝতাম। প্রচলিত ধারণার বাহিরের লোক তো, একটু সাবধানে থাকবেন ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০১

হানিফঢাকা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। পোস্ট বাংলায় দেয়া আছে। শুধু হাদিসের রেফারেন্স গুলি ইংরেজীতে দেওয়া আছে এবং প্রয়োজনীয় অংশ বোল্ড করে দেওয়া আছে। হাদিস গুলি ওয়েবসাইট থেকে কপি করা। সেইজন্য ইংরেজী।
ধন্যবাদ।

৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২

৮৩১আবীর১৯৮৩ বলেছেন: আপনার যুক্তিগুলো বোঝার চেষ্টা করছি।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২

হানিফঢাকা বলেছেন: জ্বী বোঝার চেষ্টা করুন। কোরআনের রেফারেন্স বিশ্বাস করতে না চাইলে আপনার জন্য হাদিসের রেফারেন্স দেওয়া আছে। নিজেই চেক করে দেখুন।

৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

৮৩১আবীর১৯৮৩ বলেছেন: আরবরা এ পদবীতে সুবিদিত । কারন তাদের অধিকাংশ নিরক্ষর ছিল। অধিকাংশের উপর ভিত্তি করে সবার উপর বক্তব্য পেশ করার নিয়মও সুবিদিত।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

হানিফঢাকা বলেছেন: আপনার এই কথাটা আলোচনার দাবি রাখে। কিন্তু যদি আপনার কথা সঠিক ধরে নেই, তবে ৬২:২ এর ক্ষেত্রে এটা প্রয়োগ করতে পারেন। কিন্তু অন্য কোথাও এটা খাটবে না কারন অন্য রেফারেন্স গুলিতে অধিকাংশ বলে কোন কনসেপ্ট নেই। কোরআনের ২৫ঃ৫ এবং ২৯:৪৮ হচ্ছে লিখতে এবং পড়তে পাড়ার প্রমান। উদাহরণ স্বরুপঃ

And not (did) you recite before it, any Book, and not (did) you write it with your right hand, in that case surely (would) have doubted the falsifiers. (২৯:৪৮)
আরবী শব্দ قَبْلِهِ/before it/ এর পূর্বে - কথাটা এসেছে।

ধরেন কেউ যদি আপনাকে বলে " আপনি এর আগে কোন বই পড়েননি বা নিজের হাতে লিখেও নি"। তাহলে এর অর্থ দাড়ায় আপনি আগে কোন বই পড়েন নি বা লিখেন নি কিন্তু এখন পড়ছেন এবং লিখছেন।

২৫ঃ৫ এই বিষয়ে আরও শক্ত প্রমান । তারপড়েও অধিকাংশের মত " আল্লাহ মানি কিন্তু কোরআনের আয়াত বিশ্বাস করি না, শুধু হাদিস বিশ্বাস করি" -এই ধরনের পাবলিক হন, তবে আপানর জন্য হাদিসের রেফারেন্স দিয়েছি।

এর পর যদি আপনি কোনটাই বিশ্বাস না করেন, আমি আপনার নিজস্ব বিশ্বাস কে শ্রদ্ধা করি।

ধন্যবাদ।

৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪২

৮৩১আবীর১৯৮৩ বলেছেন: আপনার প্রমান পদ্ধতি সঠিক নয়। এখানে মানেই হল আপনিতো ইতিপূর্বে এসব বিষয়ের কিছুই জানতেন না (যেহেতু আপনি পড়ালেখা করেননি) এতএব কাফেরদের এ কথা বলা ভুল যে আপনি বানিয়ে বলছেন। কারন এ ধরনের বিষয় বানিয়ে বলতে হলে পড়ালেখার যোগ্যতা দরকার। এতএব প্রমান হল আপনি বানিয়ে বলেননি।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

হানিফঢাকা বলেছেন: বলেছেন: যে জেগে ঘুমায় তাকে জাগানো যায় না। আমার প্রমান পদ্ধতি সঠিক নয়? আপনি বলেছেন " আপনিতো ইতিপূর্বে এসব বিষয়ের কিছুই জানতেন না"। কোন সব বিষয় ভাইজান? ব্রাকেটে লিখেছেন "যেহেতু আপনি লেখাপড়া করেন নি" - শুনেন আবার ভাল করে পড়েন।

তুমি তো এর পূর্বে কোন কিতাব পাঠ করনি এবং স্বহস্তে কোন কিতাব লিখনি যে, মিথ্যাবাদীরা সন্দেহ পোষণ করবে” (২৯:৪৮)
আপনাকে আগের কমেন্টে বলেছিলাম আরবী শব্দ قَبْلِهِ/before it/ এর পূর্বে - কথাটা এসেছে।

আপনাকে একটা সিমপল প্রশ্ন কণি-ধরেন আপনাকে বললাম"

"আপনি এর আগে কখনো ব্লগ পড়েন নি"- তাহলে এ দ্বারা কি বুঝায়?

১। আপনি জীবনে কোনদিন ব্লগ পড়েননি এবং পড়তেও জানেননা? অথবা
২। আপনি আগে ব্লগ পড়েননি কিন্তু এখন পড়ছেন এবং আপনি পড়তে জানেন।

আপনার উত্তর কোনটা সেটা বলেন। আগে ২৯ঃ৪৮ সমাধান করেন, তারপরে ২৫ঃ৫ নিয়ে কথা বলা যাবে।

৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

৮৩১আবীর১৯৮৩ বলেছেন: তুমি তো এর পূর্বে কোন কিতাব পাঠ করনি এবং স্বহস্তে কোন কিতাব লিখনি যে, মিথ্যাবাদীরা সন্দেহ পোষণ করবে”

ইতিপূর্বে যদি আপনি কিতাব পাঠ করতেন বা লিখতেন তবেই মিথ্যাবাদীদের সন্দেহের অবকাশ ছিল যে এই কুরআন তিনি নিজে বানাচ্ছেন। যেহেতু মুহাম্মদ (সা) কখনোই কিতাব পাঠ করনে নি তাই তার পক্ষে এই ধরনের কিতাব রচনা কিছুতেই সম্ভব নয়।

ধরুন একজন লোক কখনো পড়া শোনা করেননি কিন্তু তিনি এমনসব কথা বলতে শুরু করলেন যে তা একমাত্র পড়াশোনা জানা ব্যক্তিই বলতে পারে। তো তখন সেটি তার আশ্চর্য এক ক্ষমতা হিসাবে সবার সামনে প্রমানিত হবে।
তাই এই আয়াত সেই আশ্চর্য ক্ষমতা মানে রাসূল (সা) ওহীর মাধ্যমে এই কুরআন পাঠ করে শুনাচ্ছেন সেটাই বলা হয়েছে।

২. "আপনি এর আগে কখনো ব্লগ পড়েন নি"- তাহলে এ দ্বারা কি বুঝায়?

বাক্য থেকে আমি ব্লগ কথাটা বাদ দেব। কারন এটা নির্দিষ্ট একটি বিষয় পড়ার সাথে সম্পর্কিত ।
বাক্যটাকে আমি এভাবে বলল " আপনি তো আগে কখনো পড়েননি" কারন এটাই আয়াতের সাথে অধিক সামন্জস্যপূর্ন।(তুমি তো এর পূর্বে কোন কিতাব পাঠ করনি)

এখন এর মানে দাড়াবে আপনি যে এ মূহর্তে পড়ছেন এটা তো বড় আশ্চর্যের বিষয়।

এর পর আসুন লেখার বিষয়টা পড়াশুরু হয় লেখার আগে । রাসূল (সা) কুরআন পাঠ করতেন জিব্রাইল (আ) থেকে শুনে। কুরআন লেখার কাজটি সাহাবীদের দ্বারা সম্পন্ন হয়েছিল।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০

হানিফঢাকা বলেছেন: "আপনি এর আগে কখনো ব্লগ পড়েন নি"- তাহলে এ দ্বারা কি বুঝায়

এখন এর মানে দাড়াবে আপনি যে এ মূহর্তে পড়ছেন এটা তো বড় আশ্চর্যের বিষয়।

এখানে আশ্চর্যের বিষয় বলে কিছু নেই। এর আগে পড়েন নি মানে এখন পড়ছেন এর আগে লেখন নি মানে এখন লিখছেন। কোরআনের প্রথম কমান্ড ছিল "পড়"। সুতরাং নবী তার ২৩ বছরে পড়তে বা লিখতে শিখেন নি সেটাই আশ্চর্যের বিষয়।

৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯

৮৩১আবীর১৯৮৩ বলেছেন: আপনার সবগুলি যুক্তি খুব সহজেই খন্ডানো যাবে। তবে আমি খুব বেশী আর সময় এর পেছনে ব্যয় করতে ইচ্ছুক নই। আপনার পরবর্তী যুক্তি দিবেন।

১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২০

দিশাহীন দৃষ্টি বলেছেন: ভাই আপনার লেখা পড়ে ভালই লাগল । এটাও বুঝতে পারলাম এসব লিখতে গিয়ে আপনাকে যথেষ্ট ঘাটাঘাটি করতে হয়েছে । কিন্তু আমার এই স্বল্পজ্ঞান সমৃদ্ধ মস্তিস্কে ২ টা প্রশ্ন জাগরন হয়েছে । আশা করি যথাসম্ভব সদুত্তর পাবো -

১) যদি ভুল জেনে না থাকি , মহানবী (সাঃ) বিভিন্ন শাসকগনের কাছে যখন কোন চিঠি কিংবা লিখিত সংবাদ প্রেরণ করত তখন সেই চিঠি কিংবা লেখাতে তিনি তাঁর ব্যবহৃত আংটির শীলমোহর দিত । আমার প্রশ্ন উনি যদি লিখতে জানত তবে উনি কেন কোন স্বাক্ষর ব্যবহার করত না ??
২) মহানবী (সঃ) এর উপর পবিত্র কোরআনের কোন আয়াতই লিখিত আকারে নাযিল হয় নি.. যার কারনে পরবর্তীতে হযরত ওসমান (রাঃ)- এর নেতৃত্বে কিছু সাহাবীগনের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় কোরআন এর আয়াত সমুহ লিখিত আকারে সংরক্ষণ করার প্রক্রিয়া শুরু হয় । আমার প্রশ্ন মহানবী (সঃ) যদি লিখতে জানতেন তবে তিনি সংরক্ষণ করার কাজে নিজে স্বয়ং কেন শামিল হয় নি .. কিংবা পবিত্র কোরআনের অন্তত একটি আয়াত ও তাঁর স্বহস্তে লিখিত আকারে সংরক্ষণ করার কোন প্রামান্য দলিল দেখা যায় না ??

পুনশ্চঃ এই প্রশ্নদ্বয় কাউকে হেয় করার উদ্দেশ্যে নয় ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪০

হানিফঢাকা বলেছেন: ।১। সিল মোহর তখনকার সময়ের প্রথা ছিল। ঐসময়ের বিভিন্ন চিঠি (ধর্মীয় রিলেটেড হতে হবে এমন কোন কথা নাই) দেখলেই বুঝতে পারবেন। হাতে লিখিত স্বাক্ষর জনপ্রিয়তা পায় আরও পরে।

২। কে বলেছে তিনি সংরক্ষণ করার কাজে নিয়োজিত হন নি? কোরআন নবীজীর আমলেই বই আকারে সংরক্ষিত করা হয়েছিল। কোরআন সংরক্ষণের ব্যপারে হাদিসের বর্ণনা গুলি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বানোয়াট গল্প। এইটা খুব সহজেই প্রমান করা যায়। এই নিয়ে লেখতে গেলে গালাগালি খবার আশঙ্কা আছে। বরং যদি জানতে চান আমি আপনাকে প্রসেস বলে দিতে পারি। সেটা হচ্ছে কোরআনে বর্ণিত কোরআন সম্পর্কিত সবগুলি আয়াত একসাথে করেন। তারপর কোরআন সংকলন সংক্রান্ত সবগুলি হাদিস এক সাথে করেন। এইবার মিলান। চোখ আর কমন সেন্স থাকলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন আপনাদের সাথে হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে কোরআন সংরক্ষণ সংক্রান্ত বিষয়ে কি ধরনের প্রতারনা করা হয়েছে।
ধন্যবাদ।

১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৫৮

মাসূদ রানা বলেছেন: নবিজী(স) এর প্রতি আপনার ভালোবাসা প্রশংসনীয় ভাই হানিফঢাকা। তবে পবিত্র কোরআনের ২৯:৪৮ নং আয়াতটির ব্যপারে আপনার ব্যাক্ষা পড়ার পর আমার ভেতর দুটো গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন আবির্ভূত হয়েছে । আয়াতটি ছিল ::

“তুমি তো এর পূর্বে কোন কিতাব পাঠ করনি এবং স্বহস্তে কোন কিতাব লিখনি যে, মিথ্যাবাদীরা সন্দেহ পোষণ করবে” (২৯:৪৮)

আমার প্রশ্নদ্বয় :

*** নবিজী(স) পবিত্র কোরআনের পূর্বে আর কোন কিতাব কখনো পাঠ করেন নি । এখানে "কোন কিতাব" বলতে সকল প্রকার ধর্মীয় ও একাডেমিক কিতাবকেই বোঝানো হয়েছে । নবিজী(স) পবিত্র কোরআনের পূর্বে কেন আর কোন কিতাব পাঠ করেন নি ?

*** দ্বিতীয় প্রশ্নটি প্রথম প্রশ্নের উত্তর নির্ভর .......

আপনি আরও বলেছেন ...........

কারন যদি বলা হয় “ক” এর পূর্বে বই “খ” লিখেনি বা পড়েনি, তাহলে এটা দাড়া “ক” লিখতে এবং পড়তে পারে এটাও বুঝায়। এটা সিম্পল কমন সেন্স।

এক্সামপলটা ক্লিয়ার না ভাই ।

ধন্যবাদ ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯

হানিফঢাকা বলেছেন: প্রথম প্রশ্নের উত্তরঃ আমি জানি না। সত্যি বলছি জানি না। এই নিয়ে আমি কোন অনুমান করতে চাইনা। আল্লাহ পরিষ্কার ভাবে বলে দিয়েছেন, সেটাই বিশ্বাস করি।

দ্বিতীয় প্রশ্নের ব্যাপারেঃ

এইখানে "Before it/ এর আগে" শব্দটার উপরে জোর দিতে হবে।

হানিফ এর আগে রবীন্দ্রনাথ পড়েনি। হানিফ এর আগে ব্লগ লেখেনি। এর একটা সাধারণ অর্থ হচ্ছে হানিফ পড়তে জানে এবং হানিফ লিখতে জানে। অর্থাৎ
১। হানিফ আগে রবীন্দ্রনাথ পড়েনি
২। হানিফ পড়তে জানে
৩। হানিফ এখন রবীন্দ্রনাথ পড়ে।

সাধারণ একটা বাক্য। একটু সাধারনভাবে চিন্তা করলেই বুঝবেন। জটিল করার কোন দরকার নাই।
ধন্যবাদ।

১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

মাসূদ রানা বলেছেন: @হানিফঢাকা
আপনি আমার খুব পছন্দের একজন কোরআন বিশ্লেষক। তবে মানুষ মাত্রই ভূল, আশা করি আমরা সবাই একসাথে আলোচনা করে অনেক অমিমাংসিত ইসু সমাধান করতে পারব ইনশা আল্লাহ । যদি কিছু মনে না করেন,আপনার কাছে আরেকটি প্রশ্ন ::

১। হানিফ আগে রবীন্দ্রনাথ পড়েনি

আর

হানিফ আগে কোন বইই পড়ে নি,

বাক্যদুটি কি এক হলো ভাই ?

[ এখানে কথা বলতে অস্বস্তি হলে আমরা ইমেইলেও কথা বলতে পারি ]

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০০

হানিফঢাকা বলেছেন: হানিফ আগে কোন বইই পড়েনি- এই বাক্য দিয়ে কি আপনি বুঝবেন যে হানিফ পড়তে জানে না?

হানিফ আগে কোন স্ক্রিপচার পড়েনি - এই বাক্য দিয়ে কি আপনি বুঝবেন যে হানিফ পড়তে জানে না? এর অর্থ আমি যা বুঝি তা হচ্ছে আপনি পড়তে জানেন কিন্তু আগে কোন স্ক্রিপচার পড়েন নি। আপনি যদি পড়তে নাই জানেন তবে "আপনি এর আগে স্ক্রিপচার পড়েন নি কথাটার মানে হয়না, তাহলে বলতেন আপনি ত পড়তে জানেন না।

এইখানে আমি আরেকটা জিনিশ উল্লেখ করি নাই। আপনার সুবিধার জন্য বলছি। আমাদের নবী একজন সফল ব্যাবসায়ী ছিলেন। ঐ সময়ের আরবী সংখ্যা তত্ব দেখেন। তখনো আরবী সংখ্যা তত্ব বা গণনা পদ্ধতি ছিল অক্ষর কেন্দ্রিক, সংখ্যা কেন্দ্রিক না।

যেমনঃ এখন আরবী সংখ্যা তত্ব হচ্ছে ১,২,৩,৪,৫,৬,.। (আরবীতে যা হয় আর কি)
নবীর সময়ে ছিলঃ এক, দুই, তিন, চার, পাচ এইরকম।

সুতরাং আমাদের নবীকে অবশ্যই তার ব্যাবসায়িক কাজের জন্য অক্ষর চিন্তে হয়েছে। বিজনেস ট্রানজেকশন (যোগ, বিয়োগ) লিখে রাখতে হয়েছে। আশা করি বুজতে পারছেন।

আপনি আগে কোন কথা বলেন নি-এই বাক্য দিয়ে কি আপনি বুঝবেন যে আপনি কথা বলতে জানেন না?

১৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৭

মাসূদ রানা বলেছেন: হানিফ আগে কোন বই পড়েন নি । পড়তে জানতে হইলে পরে পড়ার বিকল্প নাই । যে লোক জীবণে কোনদিন কোন বইই পড়েন নি, তিনি পড়তে শিখলেন কি করে ? যথার্থ উত্তর প্রত্যাশা করছি ।

আপনার জানা আছে কিনা জানি না, আমাদের প্রাণপ্রিয় নবিজী (স) মাত্র ১২ বছর বয়সে ব্যবসায় নামেন। আর সফল ব্যবসায়ী হবার জন্য শিক্ষিত হবার দরকার নেই, পৃথিবী্তে অনেক অশিক্ষিত লোগজনের সফল ব্যবসায়ী হবার নজির রয়েছে । সংখাতত্ব বোঝার জন্য শিক্ষিত হওয়া অপরিহার্য নয়।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২০

হানিফঢাকা বলেছেন: কোথায় বলা আছে যে জীবনে কোনদিন বই পড়েনি?

১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৮

মাসূদ রানা বলেছেন: আরেকটা কথা ভাই,

“তিনিই নিরক্ষরদের (ঊম্মীয়ান) মধ্য থেকে একজন রসূল প্রেরণ করেছেন, যিনি তাদের কাছে পাঠ করেন তার আয়াতসমূহ” (৬২:২)

এখানে নিরক্ষর বলতে আরবদের কিংবা কুরাইশদের বোঝানো হয় নি । নিরক্ষর সম্প্রদায়কে বোঝানো হয়েছে ..........

পৃথিবীর লোকজনের সে অংশ, যারা অক্ষরজ্ঞানহীন

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩

হানিফঢাকা বলেছেন: এই প্রশ্নের উত্তর লেখাতেই দেওয়া আছে। আপনার ধারনামতে উম্মী শব্দটার অর্থ যদি নিরক্ষর হয় তবে ৩ঃ২০ এবং ৩ঃ৭৫ এর অনুবাদ করেন।

১৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৯

মাসূদ রানা বলেছেন: লেখক বলেছেন: কোথায় বলা আছে যে জীবনে কোনদিন বই পড়েনি?

কার কথা জিজ্ঞেস করছেন ?

১৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৮

ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: আপনার পোস্টটি এডিট করা কিংবা মুছে ফেলা উচিৎ। আপনি অনেকের প্রশ্নের উত্তর দিতে ব্যর্থ হচ্ছেন কিংবা ত্যানা প্যাঁচাচ্ছেন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২০

হানিফঢাকা বলেছেন: সব মুছে ফেলি কি বলেন?

১৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪০

ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: সেটা আপনার ব্যাপার । বলেন দেখি, একজন মহানবী (স) কোরআন পড়ার আগে যদি কোন বইই পড়ে না থাকেন, তাহলে তিনি বই পড়াটা শিখলেন কি করে ?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২২

হানিফঢাকা বলেছেন: তিনি কিভাবে পড়ালেখা শিখেছেন সেটার কোন বর্ণনা পাওয়া যায় না। সুতরাং এই বিষয়ে আমি কোন রকম মন্তব্য করতে পারবনা।
ঐ সময়ে আরবে যারা শিক্ষিত ছিল তারা কিভাবে লেখা পড়া শিখেছে- এরও কোন বর্ণনা পাওয়া যায় না। তার মানে কি তারা শিক্ষিত ছিল না? আবুবকর, ওমর, আলী কিভাবে লেখাপড়া শিখেছে? নাকি সবাই অশিক্ষিত ছিল? আল্লাহ্‌ এইটা গুরত্বপুর্ন মনে করেন নাই বলেই উনি কিভাবে পড়ালেখা শিখেছীন এই বিষয়ে কোন সরাসরি কথা কোরআনে বলেন নাই।

কিন্তু তিনি লিখতে এবং পড়তে জানতেন এর ইঙ্গিত কোরআন এবং হাদিস দুইটাতেই পাওয়া যায়।

এইখআনে বই বলতে ধর্মীয় বই বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ তিনি আগে কোন ধর্মীয় বই যেমন তওরাত, যবুর বা ইঞ্জিল পড়েননি। এর জন্য ২ঃ৭৮ দেখেন। এই জন্য ২৫ঃ৫ এ অভিযোগ আনা হয়েছে। কেউ যদি লিখতে না জানে তবে তার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করতনা, কারন এই অভিযোগ বিশ্বাসযোগ্য হতনা। তখনকার সময়ে এই অভিযোগ বিশ্বাসযোগ্য ছিল

তারপরেও, ধরে নিলাম কিতাব বলতে সব ধরনের বই বোঝানো হয়েছে। সেই ক্ষেত্রে বই ছাড়াও পড়ার বিষয়বস্তু ছিল। আরবরা কবিতার জন্য বিখ্যাত ছিল। কোরআনে কোথাও বলে নাই তিনি কোন কিছু পড়েন নাই।

এর পরেও যে উম্মী শব্দের অর্থ যদি নিক্ষর করেন, তবে ৩:২০, ৬২:২ এবং ৩:৭৫ এর অনুবাদ করেন। দেখেন মিলাতে পারেন কিনা।

এখন আমার প্রশ্ন হল, আপনি যদি নবীকে নিরক্ষর বলে থাকেন তবে এর স্বপক্ষে কি প্রমান আছে সেটা বলেন।

১৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৬

মাসূদ রানা বলেছেন: হাহাহাহা ....... আমারও একই প্রশ্ন ! কিন্তু হানিফ ভাই এড়িয়ে যাচ্ছেন । বড়ই চিন্তার কথা ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২২

হানিফঢাকা বলেছেন: ১৭ নম্বর কমেন্টে আপনার উত্তর দেওয়া আছে।

১৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৫

ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: কোরআনে কোথাও বলে নাই তিনি কোন কিছু পড়েন নাই।

কোরআনের কোথাও এটাও বলা নেই তিনি পড়াশোনা করে শিক্ষিত হয়েছিলেন ।
কিনতু বলা আছে, মহানবী (স) কোরআনের আগে কোন বই পাঠ করেননি । আর আপনি যেটা বলছেন, মহানবী (স) মানুষের কাছে কবিতা শুনে শুনে শিক্ষিত হয়ে গেছেন তার স্বপক্ষে প্রমাণ দেবেন আশা করি ।

এখন আমার প্রশ্ন হল, আপনি যদি নবীকে নিরক্ষর বলে থাকেন তবে এর স্বপক্ষে কি প্রমান আছে সেটা বলেন।

ভাদ্র মাসের পাগলা কুকুর হয়ে গেছেন নাকি ? একটি প্রতিষ্ঠিত সত্যকে মিথ্যা বলে পোস্ট লিখেছেন আপনি, এর স্বপক্ষে কোন প্রমাণ দেখাতে পারছেন না, উল্টো আমাকেই বলছেন প্রমাণ দিতে ?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১২

হানিফঢাকা বলেছেন: আমি কোথাও বলিনি উনি কবিতা শুনে শুনে শিক্ষিত হয়ে গেছে।

আমি স্বপক্ষে যথেষ্ট প্রমান লেখায় দিয়েছি। বিশ্বাস করা বা না করা আপনার ব্যাপার।

আপনার কাছে প্রতিষ্ঠিত সত্য হতে পারে, আমার কাছে না। আমি আমার প্রমান দিয়েছি। পারলে আপনার স্বপক্ষে প্রমান দেন।

২০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৩১

মাসূদ রানা বলেছেন: মীর্যা সাহেবের সাথে ১০০% সহমত ।

আমি স্বপক্ষে যথেষ্ট প্রমান লেখায় দিয়েছি। বিশ্বাস করা বা না করা আপনার ব্যাপার।

হাহাহাহা ....... আপনি মনগড়া কিছু কথা লিখে সেটাকে প্রমাণ বলে চালায় দিতেছেন, কেমনে কি ভাই ঢাকা ? বই না পড়ে কেও শিক্ষিত হয় কেমনে সেইটার কোন প্রমাণ আপনের পোস্টে নাই ।

তিনি কিভাবে পড়ালেখা শিখেছেন সেটার কোন বর্ণনা পাওয়া যায় না। সুতরাং এই বিষয়ে আমি কোন রকম মন্তব্য করতে পারবনা।

তাহলে আপনি কিসের ভিত্তিতে দ্বাবি করলেন যে আমাদের নবিজী (স) শিক্ষিত ছিলেন ? কথায় দ্বিমুখিতা চলে আসলো না ?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫৬

হানিফঢাকা বলেছেন: না , কথায় দ্বিমুখীতা আসে নাই। এইটা খুব সিম্পল ব্যাপার। আমি যা বলেছি তা হচ্ছে "তিনি কিভাবে পড়ালেখা শিখেছেন সেটার কোন বর্ণনা পাওয়া যায় না। "। এখন আপনি বলতে চাইছেন যেহেতু আমি বলতে পারছিনা, সেই জন্য আমার কথায় দ্বিমুখিতা এসেছে এইত?

আমি কেন বলতে পারছি না? কারন তিনি কিভাবে লেখা পড়া করেছেন সেইটা কোরআনে আসে নাই। কিন্তু কোরআনের আয়াতে ইঙ্গিত দেওয়া আছে তিনি লেখা পড়া জানতেন। সেটা আমি আমার লেখাতে দেখিয়েছি। কোরআনে শুধু সেইসব জিনিষ উল্লেখ করা হয়েছে যা মানুষের জন্য গুরত্বপূর্ণ। কোরআনের প্রথম আয়াত নযিল হয়েছে বলে যেটা বলা হয় তা হচ্ছে ইকরা বা "পড়"। যে মানুষ পড়তে জানে না তাকে পড়তে বলবে কেন? আল্লাহ্‌ কি জানেন না কে পড়তে জানে আর কে জানে না?

২১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৪০

ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: লেখক বলেছেন : কোরআনে কোথাও বলে নাই তিনি কোন কিছু পড়েন নাই।

অবশ্যই বলেছে : এইযে দেখুন !

“তুমি তো এর পূর্বে কোন কিতাব পাঠ করনি এবং স্বহস্তে কোন কিতাব লিখনি যে, মিথ্যাবাদীরা সন্দেহ পোষণ করবে” (২৯:৪৮)

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৪৫

হানিফঢাকা বলেছেন: কোন কিতাব পাঠ না করা আর কোন কিছু পাঠ না করা এক জিনিষ না।

২২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫০

ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: তা এই কোনকিছুটা কি যা আমাদের মহানবি(স) পাঠ করে শিক্ষিত হয়ে গেলেন?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:১৩

হানিফঢাকা বলেছেন: মানুষ বর্ণমালা না শিখে পাঠ করতে পারে না। সুতরাং তিনি অবশ্যই বর্ণমালা জানতেন। কিতাব বলতে এইখানে ধর্মীয় কিতাব বুঝানো হয়েছে। যদি কিতাব অর্থ যে কোন ধরনের বই মনে করেন তারপরেও কিতাবের বাইরেও অনেক ডকুমেন্ট আছে। তিনি ব্যাবসায়ী ছিলেন। হিসাব রাখতে হলেও উনাকে আরবী বর্ণমালা জানতে হবে, কারন ঐ সময়ে আরবী সংখ্যা বর্ণমালা দিয়েই লেখা হত।

২৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২০

মাসূদ রানা বলেছেন: কোরআনের প্রথম আয়াত নযিল হয়েছে বলে যেটা বলা হয় তা হচ্ছে ইকরা বা "পড়"। যে মানুষ পড়তে জানে না তাকে পড়তে বলবে কেন? আল্লাহ্‌ কি জানেন না কে পড়তে জানে আর কে জানে না?

এইত থলের বেড়াল সুর সুর করে বাইর হইয়া আসছে

যে মানুষ পড়তে জানেন না, তাকে পড়তে বললেন কেন, সেটা বোঝার জন্য আপনাকে আগে আয়াতটির প্রেক্ষাপট সম্পর্কে জানতে হবে ।

সংক্ষেপেই বলি : পবিত্র কোরআনের প্রথম আয়াতটি নাযিল হবার প্রাক্কালে, জিব্রাইল (আ) যখন নবিজী(স) কে দেখলেন, বললেন "ইক্‌রা !" মানে পাঠ করুন (শুনে শুনে পাঠ করুন)।

এই "পাঠ করুন" মানে চেয়ার টেবিলে বই পুস্তক নিয়া অধ্যায়ন করা বা "তেলোয়াত" করা নয়। আর পবিত্র কোরআনও নবিজী(স) এর উপর পুসতক আকারে নাজিল হয় নি যে তিনি দেখে দেখে পাঠ করবেন ।

এই "পাঠ করুন" দিয়ে হজরত জিব্রাইল (আ) বোঝিয়েছেন "আমার সাথে শুনে শুনে পাঠ করুন" । মানে জিব্রাইল (আ) যা বলবেন, আমাদের নবিজী(স) যেন সেই আয়াতসমুহ জোড়ে জোড়ে পাঠ করেন । মেমোরাইজ করার জন্য ।

আপনি সম্ভবত "ইক্‌রা" শব্দটির এই প্রেক্ষাপট সম্পর্কে অবগত ছিলেন না, তাই ইক্‌রা কে তিলাওয়াতের সাথে ঘুলিয়ে ফেলেছেন ।

২৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৩৫

ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: বর্ণমালা জানা আর সেগুলোর প্রয়োগবিধি জানা কি এক হলো ? রাস্তার ফকিরও ১-১০০ পর্যন্ত সংখ্যা চিনে, কিন্তু ১-১০০ পর্যন্ত ক্রমানুসারে বলতে জানে না । তাহলে কি তারাও শিক্ষিত ?

২৩ নাম্বার মন্তব্য দ্রষ্টব্য :

যে মানুষ পড়তে জানেন না, তাকে পড়তে বললেন কেন, সেটা বোঝার জন্য আপনাকে আগে আয়াতটির প্রেক্ষাপট সম্পর্কে জানতে হবে ।

সংক্ষেপেই বলি : পবিত্র কোরআনের প্রথম আয়াতটি নাযিল হবার প্রাক্কালে, জিব্রাইল (আ) যখন নবিজী(স) কে দেখলেন, বললেন "ইক্‌রা !" মানে পাঠ করুন (শুনে শুনে পাঠ করুন)।

এই "পাঠ করুন" মানে চেয়ার টেবিলে বই পুস্তক নিয়া অধ্যায়ন করা বা "তেলোয়াত" করা নয়। আর পবিত্র কোরআনও নবিজী(স) এর উপর পুসতক আকারে নাজিল হয় নি যে তিনি দেখে দেখে পাঠ করবেন ।

এই "পাঠ করুন" দিয়ে হজরত জিব্রাইল (আ) বোঝিয়েছেন "আমার সাথে শুনে শুনে পাঠ করুন" । মানে জিব্রাইল (আ) যা বলবেন, আমাদের নবিজী(স) যেন সেই আয়াতসমুহ জোড়ে জোড়ে পাঠ করেন । মেমোরাইজ করার জন্য ।

আপনি সম্ভবত "ইক্‌রা" শব্দটির এই প্রেক্ষাপট সম্পর্কে অবগত ছিলেন না, তাই ইক্‌রা কে তিলাওয়াতের সাথে ঘুলিয়ে ফেলেছেন ।

এবার কি বলবেন ?

২৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

হোয়াইট লায়ন বলেছেন: এখান থেকে তথ্যসুত্র উল্লেখ্য না করে একটু চেঞ্জ করে মেরে দিলেন নাকি ভাই?

সুত্রের লেখাটা যৌক্তিক, কিন্তু আপনি বাংলা করতে গিয়ে আর আসলেই জানা না থাকবার কারণে পেঁচিয়ে ফেলছেন। উত্তরবিহীন হয়ে যাচ্ছেন। যাইহোক, আসল লেখাটা পড়ুক মানুষজনঃ

The first revelation was "Read" and included the statement "God teaches by means of the pen" (96:1-4), and the second revelation was "The Pen" (68:1). The only function of the pen is to write.

Muslim scholars of the first two centuries after the revelation of the Quran could not understand the Quran's challenge to "produce one like it" (2:23). They had no idea about the Quran's mathematical code (19) and how the challenge in 2:23 is connected to the miraculous mathematical composition of the book. They were also aware that many renowned writers did compose works which were comparable to the Quran from a linguistic point of view. Across time, some scholars did claim the ability to produce a literary work comparable to the Quran. One such claim was made by the well known Egyptian Writer Taha Hussein.

Moreover, the early followers of Muhammad were constantly being harassed by the Christians and Jews who demanded: If Muhammad was a genuine prophet from God, where are his miracles? All our prophets came with miracles!
The fabrication of the illiteracy of Muhammad was thus a convenient ploy to ascribe to Muhammad a personal miracle. That way, it would be possible to answer the Christians and Jews, for now Muhammad too would be able to have claim to personal miracles just like the prophets of the "children of Israel"!

The Quranic word on which they proclaimed Muhammad's illiteracy was the word "ummi." They claimed that this Quranic word, which is spoken about Muhammad in the Quran, means illiterate! However, and contrary to their claims, the use of this word in the Quran consistently denotes the meaning of "gentile," or one who has never received a scripture [see 2:78, 3:20, 3:75, 62:2). The word "ummi" is never used in the Quran to mean "illiterate."
For the Quranic definition of the word "ummi" please see the following page:
The word "ummi" in the Quran

The following pieces of evidence all confirm that the Prophet was not illiterate.

Quranic evidence:

1- The Prophet was a successful merchant. The Muslim scholars who fabricated the illiteracy lie forgot that there were no numbers in use during the Prophet's time; the letters of the alphabet were used as numbers at that time.
As a merchant dealing with numbers every day, the Prophet had to know the alphabet. The Quran tells us that Muhammad wrote down the Quran. In 25:2 we read how Muhammad's rejectors at the time said:

"These are tales from the past that he wrote down. They are being dictated to him day and night" 25:5

The rejectors of Muhammad were from the tribe of Quraysh in Mecca from which Muhammad himself came. They knew Muhammad from birth, he was not a stranger. The question here is: Would they accuse Muhammad of writing anything down himself if he could not read and write? Equally, would it be possible to "dictate" to someone who cannot write?

2- Those who claim that the Prophet was illiterate refer to 29:48 where it is said that the Prophet "did not write it down". However, 29:48 does not refer to writing the Quran, it clearly refers to writing previous scripture. The words in 29:48 tell us that Muhmmad never wrote down the previous scripture. Before the Quran was revealed to the Prophet, he had no knowledge of the previous scripture, this is confirmed in the following Quranic words:

“You (Muhammad) had no idea about the scripture, nor faith." 42:52

3- The first command that came to Muhammad at the first revelation was to "Read", the question is: Would Muhammad be asked to read if he cannot read?
The Hadith followers conveniently fabricated a hadith to counter act this argument. According to this hadith, Muhammad replied to Gabriel "I cannot read"! So Gabriel commanded him once more to "Read", and once again Muhammad gave the same reply, then the rest of the sura was given to him.
This hadith makes Gabriel look like an idiot asking someone who cannot read to read then insisting on his request when Muhammad keeps insisting he cannot read, and since at the end of this curious exchange the matter was still unresolved and Muhammad was still unable to read (according to the hadith followers) then how did he receive the rest of the revelation?
The hadith followers say that he did not need to be able to read to receive the revelation! But if that is so, then why did Gabriel ask him to read in the first place?
Whichever way we look at it, the concept of this hadith is ridiculous to say the least. But that is not all, the Arabic words, which Muhammad is supposed to have said to Gabriel (according to the hadith), are "Ma ana bi qari" which could mean "I cannot read", but can also mean "I am not going to read".

4- Further to the command in 96:1 to "Read", the command continues to Muhammad in 96:3-4 as follows:

"Read, and your Lord, Most Generous, teaches by means of the pen."

How can Muhammad be taught by the PEN if he cannot write?

All the above evidence clearly confirms that Muhammad was not illiterate. When Muhammad died, he left the complete Quran written down with his own hand in the chronological order of revelation, along with specific instructions as to where to place every verse. The divine instructions recorded by the Prophet were designed to put the Quran together into the final format intended for God's Final scripture to the world (75:17).

5- The words in the following verse once again indicate that Muhammad was not illiterate but could read and write:

"You did not recite any book before it (Quran), nor did you write it with your right hand. Otherwise the rejectors would have had doubts." 29:48

God is speaking to Muhammad and telling him that he did not write any book before the Quran.
If Muhammad could not read or write, would God tell him that he did not write this or that? It would be obvious that he did not!

This would be like saying to a person with no legs:
"You did not walk back home yesterday"!
Naturally he did not!

Similarly, telling an illiterate person “you did not write” would be meaningless.
But we can tell anyone who can read and write, “You did not write so and so.”

----------------------------------

Hadith refernce:

The genuine believers are always satisfied with the Quranic evidence. Quranic evidence is the only abolute truth. On the other hand, the hadith has been shown to contain numerous contradictions and inconsistencies, it cannot be relied on to provide absloute evidence for any matter. Sadly, many who will not accept anything against what the hadith tells them, will reject and ignore all the Quranic evidence shown above and will always find ways to argue against it and manipulate the Quranic words shown to them!
For that reason, and for the benefit of the hadith followers, we would like to present a selection of hadith which all state that Muhammad was able to read and write. We hope that, if the Quranic evidence is not sufficient for those who follow hadith, that the hadith selection below may make them stop and think about this matter.

Bukhari (Sahih Bukhari)

1- Narrated Anas bin Malik: Once the prophet wrote a letter or had an idea of writing a letter. The prophet was told that they (rulers) would not read letters unless they were sealed. So the prophet got a silver ring made with "Muhammad Allah's Apostle" engraved on it. As if I were just observing its white glitter in the hand of the prophet. (Volume 1, Book 3, Hadith Number 065)

2- Narrated 'Ubaidullah bin 'Abdullah: Ibn 'Abbas said, "When the ailment of the prophet became worse, he said, 'Bring for me (writing) paper and I will write for you a statement after which you will not go astray.' But 'Umar said, 'The prophet is seriously ill, and we have got Allah's Book with us and that is sufficient for us.' But the companions of the prophet differed about this and there was a hue and cry. On that the prophet said to them, 'Go away (and leave me alone). It is not right that you should quarrel in front of me." Ibn 'Abbas came out saying, "It was most unfortunate (a great disaster) that Allah's Apostle was prevented from writing that statement for them because of their disagreement and noise. (Note: It is apparent from this Hadith that Ibn 'Abbes had witnessed the event and came out saying this statement. The truth is not so, for Ibn 'Abbas used to say this statement on narrating the Hadith and he had not witnessed the event personally. (Bukhari, Volume 001, Book 003, Hadith Number 114)

3- Narrated Ibn 'Abbas: When Allah's Apostle was on his death-bed and in the house there were some people among whom was 'Umar bin Al-Khattab, the prophet said, "Come, let me write for you a statement after which you will not go astray." 'Umar said, "The prophet is seriously ill and you have the Qur'an; so the Book of Allah is enough for us." The people present in the house differed and quarrelled. Some said "Go near so that the prophet may write for you a statement after which you will not go astray," while the others said as Umar said. When they caused a hue and cry before the prophet, Allah's Apostle said, "Go away!" Narrated 'Ubaidullah: Ibn 'Abbas used to say, "It was very unfortunate that Allah's Apostle was prevented from writing that statement for them because of their disagreement and noise." (Volume 7, Book 70, Hadith Number 573)

Muslim (Sahih Muslim)

1- Abu Laila 'Abdullah b. 'Abd al-Rahman b. Sahl reported that the elderly persons of (the tribe) had informed Sahl b. Abu Hathma that 'Abdullah b. Sahl and Muhayyisa went out to Khaibar under some distress which had afflicted them. Muhayyisa came and informed that Abdutlah b. Sahl had been killed, and (his dead body) had been thrown in a well or in a ditch. He came to the Jews and said: By Allah, it is you who have killed him. They said: By Allah, we have not killed him. He then came to his people, and made mention of that to them. Then came he and his brother Huwayyisa, and he was older than he, and 'Abd al-Rahman b. Sahl. Then Muhayyisa went to speak, and it was he who had accompanied ('Abdullah) to Khaibar, whereupon Allah's Messenger (may peace be upon him) said to Muhayyisa: Observe greatness of the great (he meant the seniority of age). Then Huwayyisa spoke and then Muhayyisa also spoke. Thereupon Allah's Messenger (may peace be upon him) said: They should either pay blood-wit for your companion, or be prepared for war. Allah's Messenger (may peace be upon him) wrote about it to them (to the Jews). They wrote: Verily, by Allah, we have not killed him. Thereupon Allah's Messenger (may peace be upon him) said to Huwayyisa and Muhayyisa and Abd al-Rahman: Are you prepared to take oath in order to entitle yourselves for the blood-wit of your companion? They said: No. He (the Holy prophet) said: Then the Jews will take oath (of their innocence). They said: They are not Muslims. Allah's Messenger (may peace be upon him), however, himself paid the blood-wit to them and sent to them one hundred camels until they entered into their houses, Sahl said: One red she-camel among them kicked me. (Muslim, Book 16, Hadith 4126)

2- It has been narrated on the authority of Anas that the prophet of Allah (may peace be upon him) wrote to Chosroes (King of Persia), Caesar (Emperor of Rome), Negus (King of Abyssinia) and every (other) despot inviting them to Allah, the Exalted. And this Negus was not the one for whom the Messenger of Allah (may peace be upon him) had said the funeral prayers. (Muslim, Book 19, Hadith 4382)

Dawud (Sunan Abu Dawud)

1- Narrated Umar ibn al-Khattab: Sa'id said: Umar ibn al-Khattab said: Blood-money is meant for the clan of the slain, and she will not inherit from the blood-money of her husband. Ad-Dahhak ibn Sufyan said: The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) wrote to me that I should give a share to the wife of Ashyam ad-Dubabi from the blood-money of her husband. So Umar withdrew his opinion. Ahmad ibn Salih said: AbdurRazzaq transmitted this tradition to us from Ma'mar, from az-Zuhri on the authority of Sa'id. In this version he said: The prophet (peace_be_upon_him) made him governor over the bedouins. (Book 18, Hadith 2921)

2- Narrated Mujja'ah ibn Mirarah al-Yamani: Mujja'ah went to the prophet (peace_be_upon_him) asking him for the blood-money of his brother whom Banu Sadus from Banu Dhuhl had killed. The prophet (peace_be_upon_him) said: Had I appointed blood-money for a polytheist, I should have appointed it for your brother. But I shall give you compensation for him. So the prophet (peace_be_upon_him) wrote (a document) for him that he should be given a hundred camels which were to be acquired from the fifth taken from the polytheists of Banu Dhuhl. So he took a part of them, for Banu Dhuhl embraced Islam. He then asked AbuBakr for them later on, and brought to him the document of the prophet (peace_be_upon_him). So AbuBakr wrote for him that he should be given one thousand two hundred sa's from the sadaqah of al-Yamamah; four thousand (sa's) of wheat, four thousand (sa's) of barley, and four thousand (sa's) of dates. The text of the document written by the prophet (peace_be_upon_him) for Mujja'ah was as follows: "In the name of Allah, the Beneficent, the Merciful. This document is from Muhammad, the prophet, to Mujja'ah ibn Mirarah of Banu Sulma. I have given him one hundred camels from the first fifth acquired from the polytheist of Banu Dhuhl as a compensation for his brother." (Book 19, Hadith 2984)

3- Narrated Yazid ibn Abdullah: We were at Mirbad. A man with dishevelled hair and holding a piece of red skin in his hand came. We said: You appear to be a bedouin. He said: Yes. We said: Give us this piece of skin in your hand. He then gave it to us and we read it. It contained the text: "From Muhammad, Apostle of Allah (peace_be_upon_him), to Banu Zuhayr ibn Uqaysh. If you bear witness that there is no god but Allah, and that Muhammad is the Apostle of Allah, offer prayer, pay zakat, pay the fifth from the booty, and the portion of the prophet (peace_be_upon_him) and his special portion (safi), you will be under by the protection of Allah and His Apostle." We then asked: Who wrote this document for you? He replied: The Apostle of Allah (peace_be_upon_him). (Book 19, Hadith 2993)

4- Narrated Amir ibn Shahr: When the Apostle of Allah (peace_be_upon_him) appeared as a prophet, Hamdan said to me: Will you go to this man and negotiate for us (with him)? If you accept something, we shall accept it, and if you disapprove of something, we shall disapprove of it. I said: Yes. So I proceeded until I came to the Apostle of Allah (peace_be_upon_him). I liked his motive and my people embraced Islam. The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) wrote the document for Umayr Dhu Marran. He also sent Malik ibn Murarah ar-Rahawi to all the (people of) Yemen. So Akk Dhu Khaywan embraced Islam. Akk was told: Go to the Apostle of Allah (peace_be_upon_him), and obtain his protection for your town and property. He therefore came (to him) and the Apostle of Allah (peace_be_upon_him) wrote a document for him: "In the name of Allah, Most Beneficent, Most Merciful. From Muhammad, the Apostle of Allah, to Akk Dhu Khaywan. If he is true his land, property and slave, he has the security and the protection of Allah, and Muhammad, the Apostle of Allah. Written by Khalid ibn Sa'id ibn al-'As." (Book 19, Hadith 3021)

5- Narrated Muslim ibn al-Harith ibn Muslim at-Tamimi: A similar tradition (to No. 5061) has been transmitted by Muslim ibn al-Harith ibn Muslim at-Tamimi on the authority of his father from the prophet (peace_be_upon_him) through a different chain of narrators, up to "protection from it". But this version says: "before speaking to anyone". In this version Ali ibn Sahl said that his father told him. Ali and Ibn al-Musaffa said: The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) sent us on an expedition. When we reached the place of attack, I galloped my horse and outstripped my companions, and the people of that locality received me with a great noise. I said to them: Say "There is no god but Allah," and you will be protected. They said this. My companions blamed me, saying: You deprived us of the booty. When we came to the Apostle of Allah (peace_be_upon_him), they told him what I had done. So he called me, appreciating what I had done, and said: Allah has recorded for you so and so (a reward) for every man of them. AbdurRahman said: I forgot the reward. The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) then said: I shall write a will for you after me. He did this and stamped it, and gave it to me, saying....He then mentioned the rest of the tradition to the same effect. Ibn al-Musaffa said: I heard al-Harith ibn Muslim ibn al-Harith at-Tamimi transmitting it from his father. (Book 41, Hadith 5062)

6- Narrated Abdullah ibn Abbas: The prophet (peace_be_upon_him) wrote a letter to Heraclius: "From Muhammad, the Apostle of Allah, to Hiraql (Heraclius), Chief of the Byzantines. Peace be to those who follow the guidance." Ibn Yahya reported on the authority of Ibn Abbas that AbuSufyan said to him: We then came to see Hiraql (Heraclius) who seated us before him. He then called for the letter from the Apostle of Allah (peace_be_upon_him). Its contents were: "In the name of Allah, the Compassionate, the Merciful, from Muhammad the Apostle of Allah, to Hiraql, chief of Byzantines. Peace be to those who follow the guidance. To proceed." (Book 41, Hadith 5117)

২৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৭

হোয়াইট লায়ন বলেছেন: In the name of Allah, the most beneficent, most Merciful.

Read, In the Name of thy Lord who created. Created man from a clot of congealed blood. Read, And thy Lord is Most Generous. He who taught by the pen. Taught man which he knew not. In fact, man oversteps all bounds. When he considers himself exempt. But to your Lord is the return. Have you seen him who prevents? A servant when he prays? Do you think he is upon guidance?Or advocates righteousness? Do you see how he disbelieved and turned away? Does he not know that God sees? No. If he does not desist, We will drag him by the forelock. A deceitful, sinful forelock. Let him call on his gang. We will call the Guards. No, do not obey him; but kneel down, and come near.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ

full version


	নির্বাচিত পোস্ট \| লগইন \| রেজিস্ট্রেশন করুন \| রিফ্রেস

ফানডামেনটাল

;