নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফানডামেনটাল

;

হানিফঢাকা

So peace is on me the day I was born, the day that I die, and the day that I shall be raised up to life (again) (১৯:৩৩)

হানিফঢাকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

নবী ইব্রাহিমের মিথলজিকাল ভ্রমণঃ পর্ব ১

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫০


এটা কোনভাবেই প্রচলিত অর্থে ধর্মীয় গবেষণা না। এটা অনেকটা ধর্মে বর্ণিত ইতিহাস নিয়ে গবেষণা। যেহেতু এই লেখার চরিত্র গুলি মুলত ধর্মের সাথে রিলেটেড সেহেতু এইখানে প্রায় সব রেফারেন্সই ধর্মীয় গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে। মুলত মুল স্ক্রিপচার ওল্ড টেস্টামেন্ট, কোরআন এবং সেইসাথে মুসলিম ট্রাডিশন থেকে নেওয়া কাহিনী এবং সেইসাথে জিওগ্রাফিক্যাল এনালাইসি করা হয়েছে। এই লেখায় আমি কোন সিদ্ধান্ত দেবনা, কারন এইটা আমার জন্য বিপদজনক (প্রচুর গালাগালি, ট্যাগ খাওয়া আরকি) হতে পারে। ব্লগ লেখার অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি। আমি শুধু কিছু পয়েন্ট আপনাদের সামনে তুলে ধরব, এবং এইসব পয়েন্টের ভিত্তিতে আপনারা নিজেরাই সিদ্ধান্ত নিবেন। যারা ধর্মান্ধ তারা দয়া করে দূরে থাকবেন। কারও কোন প্রশ্ন থাকলে প্রশ্ন করবেন, এতে কোন সমস্যা নাই। জানলে উত্তর দিব, না জানলে বলব জানিনা। যদি যুক্তি প্রমান দিয়ে ভুল ধরিয়ে দিতে পারেন, স্বীকার করে নেব, এতে কোন সমস্যা নেই। ইনফ্যাক্ট আমার ভুল হতেই পারে। কিন্তু দয়া করে মুল লেখাকে পাশ কাটিয়ে কোন গালাগালি অথবা অযথা ট্যাগ করবেন না। এইখানে ঘঠনা বর্ণনার সময় নবীদের নাম আসবে, নিজ দায়িত্বে (আঃ) পড়ে নিবেন।

নবী ইব্রাহিম কে ছিলেনঃ

উনি সত্যিকার অর্থে কে ছিলেন (বংশধারা) তা বোঝানোর জন্য প্রচুর এনালাইসিস দরকার। ঐ দিকে আপাতত না গিয়ে আমরা উনার সম্পর্কে সাধারন যে জিনিষ গুলি জানি তা নিয়ে কথা বলি আর তা হচ্ছে উনি তিনটা একত্ববাদ ধর্মের পিতৃ পুরুষ। জুডাইজম, ক্রিশ্চিয়ানিটি, এবং ইসলাম তার বংশধরদের মধ্য থেকে এসেছে। যদিও ওল্ড টেস্টামেন্টে তার চরিত্র কে বিভিন্ন উপায়ে অবমনন করা হয়েছে, কোরআনে এর ঠিক বিপরীত বর্ণনা এসেছে। কোরআনে আল্লাহ নবী ইব্রাহিম সম্পর্কে খুবই উচ্চ সম্মানের সাথে বর্ণনা করেছেন। ইনফ্যাক্ট নবী মুহাম্মদ কে আল্লাহ নবী ইব্রাহিমের বিশ্বাস কে অনুসরণ করতে বলেছেন। মুসলমানদের মধ্যে প্রচলিত কোরআন দাড়া অনুমোদিত যত ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান আছে তার সবই এসেছে নবী ইব্রাহিম থেকে। নবী মোহাম্মদ নতুন কোন কিছু প্রচলন করেন নি। উদাহরণ স্বরুপ সালাত, সওম, হজ্জ, যাকাত- এই সবই এসেছে নবী ইব্রাহিমের আচার অনুষ্ঠান থেকে। নবী মুহাম্মদ শুধু এই আচার অনুষ্ঠান গুলি আবার সঠিক ভাবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন (দয়া করে আবার ভাববেন না আমি নবী মুহাম্মদ কে ছোট করছি, কোনভাবেই না)। এই রকম একজন বিশেষ ব্যক্তি নবী ইব্রাহিম সম্পর্কে আল্লাহ খুবই উচ্চ সম্মানের সাথে কথা বলবেন এটাই স্বভাবিক। এই সম্পর্কে কোরআনের কিছু বিশেষ আয়াত লক্ষণীয়।

বল, আল্লাহ সত্য বলেছেন। এখন সবাই ইব্রাহীমের ধর্মের অনুগত হয়ে যাও, যিনি ছিলেন একনিষ্ঠ ভাবে সত্যধর্মের অনুসারী। তিনি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন না। (৩:৯৫)

অতঃপর আপনার প্রতি প্রত্যাদেশ প্রেরণ করেছি যে, ইব্রাহীমের দ্বীন অনুসরণ করুন, যিনি একনিষ্ঠ ছিলেন এবং শিরককারীদের অন্তর্ভূক্ত ছিলেন না। (১৬:১২৩)

তোমাদের জন্যে ইব্রাহীম ও তাঁর সঙ্গীগণের মধ্যে চমৎকার আদর্শ রয়েছে।... (৬০:৪)

তোমরা যারা আল্লাহ ও পরকাল প্রত্যাশা কর, তোমাদের জন্য তাদের মধ্যে উত্তম আদর্শ রয়েছে। আর যে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তার জানা উচিত যে, আল্লাহ বেপরওয়া, প্রশংসার মালিক। (৬০:৬)

সুতরাং আল্লাহ বার বার বলছেন যে নবী ইব্রাহিমের মধ্যে বিশ্বাসীদের জন্য উত্তম আদর্শ রয়েছে, যেমন বলেছেন নবী মুহাম্মদের ক্ষেত্রেও। এখন প্রশ্ন হল, এই উত্তম আদর্শ কি জিনিষ? এই সম্পর্কিত ব্যাপারে মুসলিম ট্র্যাডিশন যার বেশিরভাগই ওল্ড টেস্টামেন্ট থেকে কপি করা (যা পরে আমরা দেখব) কি বলেছে তা একটু দেখি।

মুসলিম ট্রাডিশন এবং ওল্ড টেস্টামেন্টের বর্ণনা অনুযায়ী নবী ইব্রাহীমের কিছু আদর্শের নমুনাঃ

১। তিনি ভীত হয়ে উনার স্ত্রীকে মিশরের শাসকের হাতে স্বেচ্ছায় তুলে দিয়েছিলেন এবং এইজন্য উনি মিশরের শাসকের থেকে উপঢৌকন গ্রহণ করেছিলেন।

২। ঊনরা দুই স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়ার জের ধরে উনি প্রথম স্ত্রীর মন রক্ষা করতে উনার দ্বিতীয় স্ত্রীকে তার পুত্র সহ ঘর থেকে বের করে দিয়েছিলেন।

৩। উনি উনার দ্বিতীয় স্ত্রী এবং শিশুপুত্র কে মরুভূমি তে অসহায় অবস্থায় ফেলে রেখে এসেছিলেন।

৪। কিছুদিন পর উনি যখন তার ফেলে আসা পুত্রের নিকট গমন করলেন, তার পুত্র ইসমাইল ঘরে ছিলনা। ইসমাইলের স্ত্রীর সাথে কথার জের ধরে ইসমাইলের জন্য একটা বার্তা রেখে উনি ফিরে আসলেন। ইসমাইল ঘরে ফিরে এসে এই বার্তা শুনে এর অর্থ বুঝে তার স্ত্রীকে তালাক দিলেন।

৫। উনি জীবনে তিনবার মিথ্যা কথা বলেছেন।

এই হচ্ছে ট্র্যাডিশন বর্ণিত উত্তম আদর্শের কিছু নমুনা। আমার মাঝে মাঝে মনে হয় মুসলমানরা তাঁদের সাধারন জ্ঞান, বোধ ১২০০ বছর আগেই বিসর্জন দিয়েছে। আপনার কেমন লাগবে যখন আপনি জানবেন যে আপনার বাবা আপনার মা সহ আপনাকে ঘর থেকে বের করে দিয়ে এমন একজায়গায় ফেলে রেখে গিয়েছিল যেখানে আপনার অসহায় মা এবং আপনার মরণের অবস্থা হয়েছিল। তিনি কি ধরনের পিতা? তারপরেও আপনি তাকে আপনার উত্তম আদর্শ হিসাবে কিভাবে মানবেন? কারন আল্লাহ বলেছেন? যদি আপনি সত্যবাদী হন তবে, আল্লাহ কোথায় এইসব ঘঠনা বলেছেন তা বের করে দেখান।

তোমরা যদি সত্যবাদী হও তবে তোমাদের প্রমাণ উপস্থিত কর। (২ঃ১১১, ২৭ঃ৬৪)

সুতরাং আসেন দেখি কি প্রমান আছে।


(চলবে)

দ্বিতীয় পর্বের লিংকঃ নবী ইব্রাহিমের মিথলজিকাল ভ্রমণঃ পর্ব ২

(ছবিঃ গুগল)

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১

নতুন বলেছেন: ইন্টারেস্টিং টপিক...

পড়ে মন্তব্য করবো।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭

হানিফঢাকা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার মন্তব্য সবসময় স্বাগত।

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮

সুরূজ বাঙালি বলেছেন: কারণ আল্লাহ্ বলেছেন।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

হানিফঢাকা বলেছেন: আল্লাহ্‌ কোথায় বলেছেন তাই ত জানতে চাচ্ছিরে ভাই।

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২১

পথে-ঘাটে বলেছেন: আপনি বলেছেন, "এটা কোনভাবেই প্রচলিত অর্থে ধর্মীয় গবেষণা না। এটা অনেকটা ধর্মে বর্ণিত ইতিহাস নিয়ে গবেষণা"।
প্রশ্ন হল, ধর্মে বর্ণিত ইতিহাস কি ধর্মের বাইরে?
অবশ্য আপনি এটাও বলেছেন, "ইনফ্যাক্ট আমার ভুল হতেই পারে"। আমি আর কি বলব। যা বুঝে নেওয়ার পাঠক বুঝে নেবে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

হানিফঢাকা বলেছেন: আমি যখন কোরআন থেকে তিনটা মুলনীতি নিলাম, আপনি বললেন আমাকে কোরআনের বাইরের রেফারেন্স দেওয়া যাবেনা। কারন অন্য ধর্ম বাতিল। সেই আপনারে কেমনে বুঝাই। এত অধৈর্য হ্ইয়েন না। এইটা সবে মাত্র শুরু। এই সিরিজে আরকিওলজি, ট্র্যাডিশন, স্ক্রিপচার, ভূগোল, জাতির ইতিহাস সব নিয়েই আলোচনা করা হবে। সেইজন্য বলেছি এটা প্রচলিত অর্থে কোন ধর্মীয় গবেষণা না। প্রথমেই এইটা না বললে পরে আপনি ঠিকই এইটা নিয়া ত্যানা প্যচাইতেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

আমার ভুল হতে পারে- এই কথাটাতে কি সমস্যা? নাকি আপনি আসাক্রেছিলেন আমি বলব, "আমি যা বলব তাই সঠিক, ভুল হবার কোন সুযোগ নাই?" এইসব ফাউল কথা আমি বলি না। আপনার এই বিষয়ে আগ্রহ থাকলে পরের পোস্টগুলি পড়বেন। মুল বিষয়ের সাথে কোন বিষয়ে আপত্তি থাকলে জানাবেন। অহেতুক তর্কের খাতিরে তর্ক করবেন না।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০২

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: আমার মনে হয় আপনি এখনো ধর্ম জ্ঞান আর ব্যক্তি জিবন যা ধর্মের হুকুম আসার আগের ঘটনা তাল গুল লাগিয়েছেন । ভাল করে পড়ুন । মিশরের রাজারা তখন কি আচরণ করত । তা ভাল করে জানুন । আর তার কোন স্ত্রী কেমন আচরন করে ছিল তা ভাল করে জানুন ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

হানিফঢাকা বলেছেন: আপনার কি মনে হয় তাতে আমার কিছু যায় আসে না। কাউকে উপদেশ দেবার আগে নিজে সেইটা পালন করুন। আমি জেনেশুনেই লিখছি। আল্লাহ্‌ পুরুষের তাখনুর নিচে কাপড় পড়া হারাম করেছেন- এইসব আজগুবি কথা, মনে যা আসে তাই বলি না। মুল বিষয় সম্পর্কে যদি কোন প্রশ্ন থাকে সরাসরি প্রশ্ন করেন বা রেফারেন্স এবং যুক্তি সহ অরগুমেন্টে আসেন। আমি কি সেইটা নিয়ে না ভাবলেও চলবে, বরং কি বলছি সেইটা নিয়ে আপত্তি থাকলে সরাসরি যুক্তি সহকারে বলেন। আবারও বলছি কার কি মনে হয় এতে আমার কিছু আসে যায় না, কারন সব মানুষের চিন্তা ধারায় ভিন্ন। আমি প্রমান খুজছি।

ধন্যবাদ।

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

বিজন রয় বলেছেন: খুব ভাল লেখা এটি।
++

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬

হানিফঢাকা বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৫

রাজীব বলেছেন: আগ্রহ বোধ করছি।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১

হানিফঢাকা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
লেখাটা দুবার এসেছে, এডিট করুন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

হানিফঢাকা বলেছেন: ঠিক করে দিয়েছি। ধন্যবাদ ব্যাপারটা নজরে আনার জন্য।

৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইহুদীরা মোটামুটি শিক্ষিত ছিলো, ওদের ইতিহাস শুদ্ধতার কাছাকাছি।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০০

হানিফঢাকা বলেছেন: ইহুদিরা ইতিহাস বিকৃত করেছে।

৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



মুসা নবীর ফিরে আসার ইতিহাস যদি সত্য হয়, উনি নবী ইব্রাহিমের পথ ধরেই ফিরে এসেছিলেন আরবে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৬

হানিফঢাকা বলেছেন: ভাইরে, মুসা নবী কোন দিন ইজিপ্টে যান নি এবং ইহুদিরা ইজিপ্টে কোনদিন বন্দী ছিল না। এইটা প্রমানিত।

১০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


নবীর উত্তম চরিত্র সম্পর্কে আপনি যে কটা দিক উল্ল্যেখ করেছেন তা দিয়ে আসলে আপনি কি প্রমান করতে চাইছেন বোধগম্য হলোনা পুরো বিষয়টা। আপনি যেহেতু কোরআন সমর্থন করেন তাই কোরবানীর মিথ সম্পর্কে আপনার যুক্তি জানতে চাইছি। কোরবানীর মিথে নবীর চরিত্রটি আপনার কাছে কি মনে হয়? একজন পিতা কিভাবে তার পুত্রকে কোরবানী করতে চায় ? যেহেতু আপনি বলতে চাইছেন যে, আপনার উল্ল্যেখিত পয়েন্টগুলো কিছুতেই একজন পিতার বা নবীর হতে পারেনা এবং মিথের কোন ভিত্তি নেই তাহলে কোরবানীর ভিত্তি সম্পর্কে আপনি কি বলবেন ?

আমার মনে হয় আমাদের কোন তত্ত্ব দেয়ার আগে আরও বেশী রিসার্চ করার প্রয়োজন। কারণ স্কলারদের কাছ থেকে আমরা শিখি। কিন্তু সেই শিক্ষাটা যেন বিভ্রান্তিমূলক না হয় সেদিকে সচেতন হওয়া জরুরী।

ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টের জন্য।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

হানিফঢাকা বলেছেন: কোরবানীর মিথ নিয়ে মানুষের মধ্যে ভুল ধারনা আছে। অন্ধভাবে ওল্ড টেস্টামেন্ট ফলো করার জন্য এটা হয়েছে।

১১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ওল্ড টেস্টামেন্ট আমাদের ফলো করা উচিত নয়। কিন্তু ভাই কোরআনে কি আছে এই কোরবানী মিথ সম্পর্কে ? নবী ইব্রাহীম কি তার পুত্রকে কোরবানী করতে উদ্যত হয়েছিলেন ? যদি হয়ে থাকেন তবে বিষয়টিকে কিভাবে বিবেচনা করা উচিত ?

যাই হোক, আপনার পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ। অনেক কিছু জানা-অজানা, ভুল ভ্রান্তি দূর হওয়ার অবকাশ আছে। তবে আরও অনেক বেশী জানার দরকার আমাদের সকলেরই।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫

হানিফঢাকা বলেছেন: কোন রকম পূর্ববর্তী ধারনার বশবর্তী না হয়ে যদি কোরআন বুঝে পড়তে পারেন তবে অনেক কিছুই পরিষ্কার হবে।

ওল্ড টেস্টামেন্ট অনেক বিকৃতি আছে এটা সত্য তবে যদি ধরতে পারেন কি ভাবে এবং কি উদ্দেশ্য এই বিকৃতি করা হয়েছে তবে ওল্ড টেস্টামেন্ট থেকে অনেক ঐতিহাসিক সত্য জানা সম্ভব।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুধু এই পর্ব পড়ে কিছু বলছি না। ২য় পর্বে যাই।


আর শুনুন। পোস্টের তথ্য ২বার দিয়ে ফেলেছেন। একটু দেখবেন।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

হানিফঢাকা বলেছেন: ধনয়বাদ। ঠিক করে দিয়েছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.