নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পাপা জী

waiting for things to happen

পাপা জী › বিস্তারিত পোস্টঃ

F1/স্টুডেন্ট ভিসার পরবর্তী অধ্যায়: কিভাবে আমেরিকাতে চাকরি পাওয়া যায় আর permanently থাকা যায়।পর্ব-১

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৫

অনেকদিন থেকেই লিখব লিখব ভাবতেছিলাম, আলসেমির কারণে আর লেখা হয়ে উঠতেসিলনা। specially দেশে যা হইতেছে এখন সবাই খুবই চিন্তিত দেশের অবস্থা নিয়ে. যাইহোক কাজের কথায় আসি.



ব্লগ/ইন্টারনেট এ দেশী ফোরাম এ কিভাবে US এ আসার জন্য স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া যায়, কোন ইউনিভার্সিটি ভালো, খরচ কেমন ইত্যাদি সম্পর্কে অনেক হেল্পফুল টিপস/আর্টিকেল পাওয়া যায়. কিন্তু কষ্ট করে পড়াশুনা করার পর কিভাবে decent একটা চাকরি পাওয়া যায়, তারপর গ্রীন কার্ড বা পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি পাওয়া যায় এই বেপারে আমি খুব বেশি usefull ইনফো/আর্টিকেল দেখি নাই. আমার যে নলেজ এই ক্ষেত্রে সবই experience based, দশ ঘাটের পানি খেয়ে অর্জন করছি. share করতে চাই যাতে আমার মত অন্য দের এত ঘুরতে না হয় বা সময় নষ্ট না হয়.



আমার টার্গেট অডিয়েন্স কিন্তু যারা এইখানে ফুল স্কলারশিপ নিয়া আইভি লীগ এ PHD করতে আসে তারা নয়--বরং যারা এইখানে কোনো funding ছাড়া নরমাল স্টেট/লোকাল university তে পড়তে আসে তারা.



অনেক F1 স্টুডেন্ট মনে করে পাস করলেই চাকরি পাওয়া যায় আর চাকরি পাওয়া মানেই GC পাওয়া। অনেকের এই F1 থেকে GC এর timeline সম্পর্কে আইডিয়া নাই. আমি কিছুটা ভালো সংবাদ দিয়ে লেখা শুরু করব. আমরা জানি ইন্ডিয়ান রা আমেরিকার পুরা IT ইন্ডাস্ট্রি দখল করে রাখসে, শুধু IT না sob industry তেই এরা প্রায় ডমিনেট করতেছে। কিন্তু এদের GC পাইতে হইলে অনেক দিন wait করতে হয়--কারণ এত ইন্ডিয়ান আগে এপ্লিকেশন করে রাখসে যে huge backlog হয়ে আছে. অন্যদিকে আমরা অনেক লাকি--খুব স্বাভাবিক আমাদের দেশ থেকে ম্যাক্সিমাম লোক ফ্যামিলি ইমিগ্রেশন বা DV নিয়া আসছে, পড়াশুনা করার জন্য বা ওয়ার্ক ভিসায় হাতেগোনা কিছু লোক আসছে। আর US এর ওয়ার্ক based GC ক্যাটাগরি তে সব দেশের জন্য সমান কোটা রাখা আছে। so ইন্ডিয়া এর জন্য যেই কয়টা ভিসা বরাদ্দ, ঠিক same number বাংলাদেশ/ সুদান এর জন্যও বরাদ্দ।বেচারা ইন্ডিয়ান রা বহুত বেকায়দায় এই সিস্টেম এর জন্য, বছরের পর বছর wait করতেছে, GC আর হয়না..



যাদের F1 স্টুডেন্ট ভিসা বা স্টুডেন্ট অবস্থায় কিভাবে কাজ করা যায় সেই সম্পর্কে তেমন আইডিয়া নাই তাদের জন্য এই portion--



basically F1স্টুডেন্ট এর কাজের স্কোপ খুব লিমিটেড-কারণ স্টুডেন্ট এর মানে--পড়াশুনা করা হইলো প্রাইমারি goal, কাজ করলে পড়ব কখন। যাইহোক from day-1 in university, F1 স্টুডেন্ট রা ২০ ঘন্টা অন-ক্যাম্পাস কাজ করতে পারে. এক বছর পর বাইরে ইন্টার্নশীপ করতে পারে যদি ওই ইন্টার্নশীপ curriculum related হয়.



On ক্যাম্পাস ওয়ার্ক:

normally রেট $8-$20 পর্যন্ত vary করে depending অন position এন্ড university। লাইব্রেরি এর কাজ হয়ত $৮ আর প্রফেসর এর রিসার্চ এর কাজের rate হয়ত $১৬ অথবা IT তে অনেক সময় $20 পর্যন্ত পাওয়া যায়। খুশি হবার বেশি কারণ নাই -কারণ competition। এইখানেও ইন্ডিয়ান রা ডমিনেট করতেছে। আল্লাহ এর কাছে সুকুর যে chinese রা ভালো enlish বলতে পারে না তাই এই sob কাজ ওরা পায় না. ধরেন এক ইন্ডিয়ান বাইরে ইন্টার্নশীপ পাইছে, সে অন ক্যাম্পাস আর করবে না, সে শুধুই indian দের বলবে যে একটা ওপেনিং আছে. আমার কপাল অনেক ভালো ছিল--প্রথম semester এ on ক্যাম্পাস কাজ পাই নাই. সামার এ এক ইন্ডিয়ান ইন্টার্নশীপ করবে, তার সাথে আমার কিছুটা খাতির ছিল so আমারে বলল তার জায়গায় কাজ করব কিনা. সাথে warning ও ছিল-যে এইটা খুবই টেকনিকাল কাজ, jewish supervisor হল মহা হারামি, interview তে অনেক অপমান করবে, interview এর পর মনে হবে আমি একটা গাধা আর সুইসাইড করতে ইসসা করবে,



ভয়ে ভয়ে প্রিপারেশন নিয়া আমেরিকার ফার্স্ট জব interview তে গেলাম.

কিছু রেগুলেশন question er পর শুরু অপমান--আমার ও কিছু ভুল ছিল, সবচেয়ে বড় ভুল করছিলাম কভার লেটার এ যেই সেন্টার এ কাজ করব সেই সেন্টার এর নাম ভুল লিখছিলাম. তো ওই বেটা আমারে বলে this is the most unprofessional cover letter I have ever seen।আমি ও গাধার মত বলছিলাম why? ও যখন আমারে কম্পিউটার এ আমার কভার letter দেখাইল, আমার জবান পুরা বন্ধ হইয়া গেল. যাই হোক আরো অনেক কিছু বলছিল যেমন- কেন আমি মিথ্যা বলতেছি, option pricing বা black/scholes সম্পর্কে আমি কিসুই জানিনা. আমার তো পুরা খারাপ অবস্থা. আমার ইন্ডিয়ান ফ্রেন্ড ঠিকই বলছিল- আমার তখন মনে হইতেছিল বাইরে গিয়া সবার আগে সাবওয়ে তে যে ট্রেন আছে, তার সামনে লাফ দিব.এই জীবন রাখার কোনো মানে হয়না.



ওই jewish আমারে অপমান করার পর কি মনে কইরা আমারে তার বস এর কাছে পাঠাইল. অর বস ছিল পুরা উল্টা, খুবই ভালো মানুষ. resume তে আমার GPA দেখল (আল্লাহর রহমতে ফার্স্ট semester এ blockbuster GPA ছিল ) আর আমার computer সাইন্স ব্যাকগ্রাউন্ড দেইখা জিগ্যেস করলো আমি কেন এইখানে কাজ করতে চাই. নেড়া একবারই বেলতলায় যায়--একবার মনে হইলো যে বলি-আমার টাকার দরকার আর কাজ করলে টাকা পাব, কিন্তু আল্লাহর যা হুকুম-বললাম দেখো আমি এই খানে ভর্তি হইছি কারণ হইলো এই সেন্টার, অন্য কোথায় এমন ফেসিলিটি নাই. আমার মনে হিল সে খুব প্রিত হইলো আমার কথা শুইনা, যাবার আগে বলল we will let you know।



তো এক সপ্তাহ চলে গেল কোনো খবর নাই. আমি আশা ছেড়ে দিলাম. তারপরের সপ্তাহে মঙ্গলবার বিকালে দেখি একটা মেইল আসছে চাকরির offer দিয়া। মেইল পইরা পুরা টাসকি খাইলাম. আমি জানতাম hourly rate হইলো $১৪ আর offer letter এ লিখসে $৮.২৫. আমি মনে মনে কইলাম যাই হোক এখন এই চিঠি দেখাইয়া আমি সোশ্যাল সিকিউরিটি number এর জন্য apply করতে পারব আর পাইলে ক্রেডিট কার্ড নিতে পারব। rate গোল্লায় যাক.



পরেরদিন SSN এর জন্য apply কইরা আসলাম. সাথের ইন্ডিয়ান দের বললাম যে আমারে কম টাকা offer করা হইছে. ওরা আমারে কইলো প্রফেসর রে মেইল করতে. আমি ভয়ে ভয়ে মেইল করলাম যে প্রফেসর আমারে যে rate offer করা হইছে ঐখানে কি typo হইছে কিনা. কারণ অন্য যারা ঐখানে কাজ করে তাদের rate আরো বেশি. so প্রফেসর reply দিল ভুল কইরা ও আমারে undergraduate দের জন্য যেই offer letter সেইটা মেইল করছে, যেহেতু আমি গ্রাজুয়েট স্টুডেন্ট আমার rate হইলো $১৪. আমি তো মহা খুশি কারণ আমি restaurant এ কাজ করতাম $৮/hour, এইটা প্রায় ডাবল, কাজের চাপ খুব কম, যখন সেন্টার এ কোনো প্রফেসর এর ক্লাস থাকবে তখন খালি স্টুডেন্ট দের হেল্প করা. বকি সময় পড়তে পারব কাজের সময়.



যেদিন কাজে join করলাম সেদিন ওই jewish হারামি আমারে তার রুমে নিয়া কইলো সে আমারে এক মাসের জন্য provisionally hire করছে, এক মাস পর আমার একটা টেস্ট নিবে, পাস করলে ৪ মাসের জন্য extension পাব. fail করলে চাকরি শেষ.আমি ভয়ে ভয়ে বললাম ঠিক আছে.

এক মাস পর কিসের টেস্ট, আরো একটা ওপেনিং ছিল কিন্তু সে কাউরে hire করতে পারতেছিল না. এই বেটার নাম শুনলে sob পালায়. আর টেকনিকাল নলেজ তো সবার থাকে না. তো ultimately আরেকটা ইন্ডিয়ান ছেলে join করলো.



আমি ২ বছরের বেশি সময় ঐখানে কাজ করি. বেশির ভাগ সময় কিসুই করার থাকত না, তখন ক্লাসের পড়া পড়তাম. বাংলাদেশে ফোন করতাম, saturday তে কাজে না আসিয়াও hour submit করছি বেশ কয়েকবার-কারণ saturday তে কোনো supervisor আসত না বা ক্লাস থাকত না . আমার coworker ইন্ডিয়ান ছেলেটা একটু সহজ সরল ছিল. সে জানত আমি saturday তে আমি restaturent কাজ করি so সেও কোনো ঝামেলা করত না.



ওই দুই বছর আমাকে একবারও jewish হারামি কে বলতে হয়নি যে আমার extension দরকার. আমি অনেক sincere আর punctual ছিলাম কাজের বেপারে--যখন সেন্টার এ কোনো ক্লাস হইতো তখন সুপার একটিভ থাকতাম ওই বেটা সেইটা নোটিশ করছিল. so semester শেষে সেই আমার হাতে পার্সোনাল অ্যাকশন ফর্ম ধরাইয়া দিত বলত এইটা তোমার extension এর জন্য--তারাতারি জমা দেও.



আমি এখন ও আমার কাজের জায়গায় দেখতেসি-these people value work. ওরা sob কিছু করবে talent retain করার জন্য. আর এইখানেই যদি আমরা excel করতে পারি, তাহলে আর পিছন ফিরে তাকাতে হবে না.



কিভাবে অন-ক্যাম্পাস কাজ পাওয়া যায়:



আমি আমার গল্প বললাম--প্রথম semester এ অন ক্যাম্পাস পাওয়া tough. কারণ ইন্ডিয়ান রা মুম্বাই/ গুজরাট থেইকা আসার আগে ওদের এইখানকার ফ্রেন্ড দের বলে রাখে কাজ যোগার করে রাখার জন্য. ওরা english এ অনেক ভালো, বিশাল নেটওয়ার্ক ওদের. নেটওয়ার্কিং বা অন্যদের সাথে মিশা খুব জরুরি অন ক্যাম্পাস কাজ পাওয়ার জন্য. আপনার সাথে কেউ মিশবে না unless they get some kind অফ help from you. আমার পক্ষে ইন্ডিয়ান গ্রুপ এ breakin করা possible হইছিল দুইটা কারণে--১. আমি ছিলাম স্ক্যান মাস্টার. ফার্স্ট semester যত গুলা টেক্সট বই ছিল sob স্ক্যান কইরা PDF বানাইছিলাম. রাত ১২ তা পর্যন্ত ল্যাব খোলা থাকত ক্লাস শেষে আমার কাজ ই ছিল স্ক্যান করা, পিডিএফ বানানো, আর distribute করা. আমার কিছু jewish ফ্রেন্ড ও ছিল যারা আমার পিডিএফ distribution গ্রুপ এ ছিল. ২. আমি statistics এ ভালো ছিলাম. so একসাথে stat পরতাম. আসলে ৫ টা ইন্ডিয়ান ছেলের সাথে ফ্রেন্ডশিপ থাকলেই অটোমেটিক্যালি বাকি দের সাথে কানেকশন হইয়া যাবে.



সেকেন্ড ইনডাইরেক্ট মেথড --প্রফ দের ইমেইল করা কোনো help লাগবে কিনা বা door তো door সলিসিট করা. success rate খুব কম.



অনেক ভালো নামকরা university তে অনলাইন জব পোর্টাল থাকে, ঐখানে apply করলে আর qualification আর requirements match হইলে সহজেই কাজ পাওয়া যায়, কোনো nepotism এর দরকার পরেনা.



আজকে লেখা শেষ করতেছি. নেক্সট পার্ট এ থাকবে কিভাবে আউটসাইড ইন্টার্নশীপ পাওয়া যায়.

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: দরকারী পোষ্ট। প্রিয়তে নিলাম।

++++

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২২

ডিএইচ৫০০ বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এ ধরনের পোস্ট দেবার জন্য। আশা করি পরবর্তি পোস্ট তাড়াতাড়ি সম্ভব দিবেন । এখানে কিছু ব্যাপার আপনার কাছে জানার আছে।
আমেরিকাতে অন-ক্যাম্পাস জবে কি আমি ইংল্যান্ডের এক্সপেরিয়েন্স দেখালে সুবিধা পাব? আমি লন্ডনে ইউকের অন্যতম বড় সুপার মার্কেট চেইনে পার্ট টাইম কাজ করেছি পড়াশোনার পাশাপাশি।
এছাড়া আরো একটি ব্যাপার , আপনার মত আমিও আইটি নিয়ে পড়াশোনায় আছি। আমি যদি ওয়েব বেসড কাজ যেমন - পিএইপি, জাভাস্ক্রিপ্ট, এইচটিএমএল কাজ জানি তাহলে জবের ক্ষেত্রে কি ধরনের সুবিধা আছে। ওয়েব বেসড, প্রোগ্রামিং বেসড নাকি নেটওয়ার্কিং বেসড কোন ক্ষেত্রে বেশী সুবিধা পাওয়া যায়?

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮

কেএসরথি বলেছেন: সেইরকম পোস্ট!

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

পাপা জী বলেছেন: যে কোনো ধরনের স্ক্রিপ্টিং language (perl/python) জানা থাকলে কাজ পাওয়া অনেক সহজ. আমি অন ক্যাম্পাস জব এর কথা বলতেছি না-- রিয়েল জব এর কথা বলতেছি !!
আমি জব মার্কেট এ যা দেখতেছি--প্রোগ্রামার রা চাকরির পিছনে দৌড়ে না-চাকরি ওদের পিছনে দৌড়ে; ওয়েব ডেভেলপার দের ডিমান্ড সম্পর্কে ঠিক আইডিয়া নাই (আমার কাজের ফিল্ড একটু ডিফারেন্ট তাই কমেন্ট করতে পারতেছি না কি কি স্কিল সেট লাগে)
আর নেটওয়ার্কিং বলতে আপনি যদি নেটওয়ার্ক সাপোর্ট টাইপ এর কথা বলেন, বড় বড় কোম্পানি এইগুলি আউটসোর্স করে দেয়. এদের network অনেক robust, সহজে ট্রিপ করে না ।নেটওয়ার্ক infrastructure build related কাজে অনেক experience দরকার। আমি যেই প্রজেক্ট এ আগে কাজ করছি সেইখানে 600GB in-memory caching লেয়ার ছিল. শুধু আল্লাহ জানে নেটওয়ার্ক architect (ইন্ডিয়ান, ৪৫ বছর বয়স) কিভাবে ঐটা ডিসাইন করছিল ।
DBA দের ডিমান্ড কম--কারণ এইখানে এদের অনেক paisa দিতে হয়, same কাজ কোম্পানি ইন্ডিয়া থেইকা করতে পারবে অনেক কমে.

ডাটাবেস ডেভেলপার এর অনেক অনেক ডিমান্ড . আপনি যদি decent লেভেলের SQL জানেন recruiter আপনের পিছনে দৌড়াবে।

৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

ডিএইচ৫০০ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। অন - ক্যাম্পাস জবের জন্য কি ধরনের এক্সপেরিয়েন্স দরকার পড়ে ?

৬| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ২:৩১

মিনেসোটা বলেছেন: ভাল অভিজ্ঞতা হয়েছে আপনার, চালায় যান, বাঙালীদের ব্রেইন ইন্ডিয়ানদের উপরে

৭| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ২:৪২

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: হুম, ইন্ডিয়ানগুলা খুব সেলফিশ। বিশেষ করে সাউথ ইন্ডিয়ানগুলা।

৮| ১৩ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ++++++

৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯

ফ্যাট ম্যান বলেছেন: ভাই পরের পর্ব কখন আসবে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.