নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অশিক্ষিত বালক। বিস্তারিত পাবেন এখানেঃ http://a-web.org/ ও এখানে http://mirzamdhasan.com/

অশিক্ষিত বালক

শিক্ষিত হওয়ার চেষ্টায় আছি....আমাকে চিনুন এখান থেকে: http://a-web.org/

অশিক্ষিত বালক › বিস্তারিত পোস্টঃ

সেন্টমার্টিন ভ্রমণ এবং কিছু তিক্ত অভিজ্ঞতা

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০



কিছুদিন আগে আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে ঘুরে এলাম সেন্টমার্টিন। তবে এটিকে আমি ট্যুর কম, তিক্ত অভিজ্ঞতাই বলবো। ট্রাভেলারদের সতর্ক করার জন্যও বলতে পারেন কিংবা নিজের ক্ষোভ ঝাড়ার জন্যও বলতে পারেন আজকের এই লেখা।

[বলে রাখা ভালো যে, আমি গত সপ্তাহের ৩ দিনের বন্ধের মধ্যে যাওয়ার ভুলটা করেছিলাম। ]

**** ভ্রমণপূর্ব বুকিং তিক্ততাঃ ****
-----------------------------------------------

১। হোটেল বুকিংঃ প্ল্যান ছিলডিসেম্বরের শেষের দিকে যাওয়ার, তাই নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে হোটেলের খোঁজ লাগাই। খোঁজ করতে গিয়েই আমার মাথা নষ্ট। অধিকাংশ হোটেলই রুম খালি নেই। বিশেষ করে ভালো হোটেলগুলোর সবই বুকড এবং বেশিরভাগই বুক করে রেখেছে বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্ট কোম্পানিগুলো। প্রায় ১ সপ্তাহ চেষ্টার পর “সেন্টমার্টিন রিসোর্ট/অবকাশ রিসোর্ট” নামক একটি রিসোর্টে দুটো রুম নিতে সক্ষম হই।

২। জাহাজ বুকিংঃ এখানেও একই অবস্থা। পূর্বের অভিজ্ঞতা থেকেই জানতাম যে “কুতুবদিয়া কিংবা কাজলের” স্ট্যান্ডিং/মেইন ডেক নামক টিকেটের কি বিশ্রী অবস্থা।

প্ল্যান করলাম সিটিংগুলোতে যাওয়ার। এই রুটে সিটিং জাহাজ যে কয়েকটি রয়েছে (গ্রীনলাইন, কেয়ারী ক্রুজ এন্ড ডাইন এবং বে-ক্রুজ) সবগুলোতে ফোন দিয়ে আমাকে যা শুনতে হলো তা নিচে তুলে ধরছিঃ

ক) বে-ক্রুজঃ দুঃখিত স্যার। আমাদের কোন সীট ফাঁকা নেই।

খ) গ্রীনলাইনঃ আমরা শুধুমাত্র জাহাজের টিকেট বিক্রি করি না। আপনি যদি আমাদের Up-Down Bus Ticket বুকিং দেন তবে জাহাজের টিকেট দিতে পারবো :O

গ) কেয়ারী ক্রুজ এন্ড ডাইনঃ আমরা শুধুমাত্র জাহাজের টিকেট বিক্রি করি না। আপনি যদি আমাদের TOTAL TOUR PACKAGE নেন, তবে টিকেট দিতে পারবো :O

বাহ কি সুন্দর! শেষ মেষ, উপায় না দেখে যে হোটেলে বুক দিয়েছি তাদের সাথে যোগাযোগ করলাম। বলা বাহুল্য, তারা ফোন দিতে না দিতেই কেয়ারী ক্রুজ এন্ড ডাইন এর ৯ খানা টিকেট আমার হাতে।

৩। বাস বুকিংঃ যাওয়ার টিকেট পেতে খুব বেশি বেগ পেতে হয় নি। শ্যামলী এর একটি বাসেজাহাজের টিকেট পেয়ে গেলাম। ঝামেলা বাধলো রির্টান টিকেটে। কোন বাসেই নাকি টিকেট নাই। যাদের কাছে টিকেট আছে তাদের ভাষ্য অনেকটা এরকমঃ

“আমরা শুধুমাত্র ওয়ান ডাউন টিকেট বিক্রি করি না। আপনি যদি আমাদের Up-Down Bus Ticket বুকিং দেন তবে টিকেট দিতে পারবো :O ”

বাহ কি সুন্দর! শেষ মেষ, উপায় না দেখে বাঙালী হিসেবে যা আমরা করে অভ্যস্ত, তাই করলাম। টিকেটম্যানের হাতে ৫০০ টাকার একটা চকচকে নোট ধরিয়ে দিলাম। ব্যস! সৌদিয়া বাসের ৯ খানা টিকেট হাতে চলে আসলো।

৪। কক্সবাজারে হোটেল বুকিংঃ আমাদের প্ল্যান ছিল সেন্টমার্টিন থেকে ফিরে ১ রাত কক্সবাজারে থাকবো। ঝামেলা বাধলো এখানেও। যত হোটেলেই ফোন দেই তাদের ভাষ্যঃ

“আমরা শুধুমাত্র ১ রাতের রুম বিক্রি করি না। আপনি যদি 2 NIGHTS ROOM BOOKING দেন তবে রুম দিতে পারবো :O ”

বাহ কি সুন্দর! শেষ মেষ, উপায় না দেখে এক বড় ভাইকে ফোন দিয়ে তার এক অাত্মীয়ের ফ্ল্যাটে আমাদের জায়গা হলো।

এতো গেলো ভ্রমণ শুরুর আগের তিক্ততা। এবার ভ্রমণকালীন তিক্ততাগুলোও একটু বলিঃ

**** ভ্রমণকালীন তিক্ততাঃ ****
-----------------------------------------------

১। বাস নাকি রকেটঃ পূর্বে কথা থেকে বুঝতেই পেরেছেন যে, যাওয়া এবং আসা দুই কোম্পানির বাসযোগে হয়েছিল। কিন্তু অভিজ্ঞতা মোটামুটি একইরকম।

বাসদ্বয়ের ড্রাইভারসাহেবগণ মনে হয় পূর্বে রকেটের চালক ছিলেন। রাস্তার উপর গর্ত আছে নাকি মানুষ আছে নাকি গাড়ি আছে ওনাদের দেখার মনে হয় সময় নেই। হঠাৎ হঠাৎ ব্রেকগুলো মনে হয় পাইকারী দামে বিক্রি হইছে। চালাও তোমার উড়ালপঙ্খী। বাস কত কিমি বেগে চালাইছে বলতে পারবো না, আপনারা আন্দাজ করে নেনঃ

ক) শ্যামলীঃ ৭:৩৫ এ ঢাকা থেকে ছেড়ে চট্রগ্রাম শহরে পৌছায় রাত ১২:০৩ মিনিটে (মাঝে ২০ মিনিট কুমিল্লায় ব্রেক) এবং সেখান থেকে টেকনাফের ওয়াইং /ওয়াখ্যাং (এরকম কিছু একটা) নামক এলাকায় পৌছায় রাত ৩ টায় (মাঝে ২০ মিনিট কক্সবাজারে ব্রেক ছিল)

খ) সৌদিয়াঃ কক্সবাজার থেকে বাস ছাড়ে রাত ১০:০৫। ঢাকার ফকিরাপুল সকাল ৫:৩৫ (মাঝে ২০ মিনিট কুমিল্লায় ব্রেক)।

২। সিটিং (চিটিং) জাহাজঃ কেয়ারী ক্রজ এন্ড ডাইন এ সিটিং টিকেট থাকলেও টিকেটের কোন নাম্বার ওনারা দেন না। অনেকটা আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে সিটের বন্টন হয়। আর যতটুকু শুনেছিলাম এটাতে নাকি স্ট্যান্ডিং যাত্রী নেওয়া হয় না। যাওয়ার সময় যেহেতু আগে-ভাগে উঠে বসেছিলাম তাই বুঝতে পারি নি।

ফেরার পথে একটু দেরীতে জাহাজে উঠলাম (যেহেতু সিটিং টিকেট কেটেছি তাই চিন্তা কম ছিল)। জাহাজে উঠে দেখি ১ বিন্দু সিটও ফাকা নেই। অনেক বলার পর, আমাদের ৯ জনের মধ্যে ৬ জনের জায়গা হলো ঠিকই কিন্তু ৬টি আলাদা জায়গায়। এছাড়া, এ জাহাজে আর যা যা সুবিধা পেয়েছিঃ

- বিশাল একটি রুমের মধ্যে দুটো এসি লাগানো। সেগুলো চলে কিনা সন্দেহ। রুমের মধ্যে হাস ফাস অবস্থা।

- টয়লেটের অবস্থা মাশাল্লাহ, সে আর নাই বা বলি। যদি দম বন্ধ করে টয়লেট করতে পারেন, তবে যেতে পারেন।

- ১ কাপ চায়ের মূল্য ৫০ টাকা। ১ লিটার পানি ৫০ টাকা।

[কুতুবদিয়া আর কাজলের যাত্রীদের যে অবস্থা দেখেছি তাতে আল্লাহর শুকরিয়া আমাদের অবস্থা তাদের চেয়ে ভালো ছিল]

৩। সেন্টমার্টিন হোটেলঃ হোটেলের নাম উপরে বলেই দিয়েছি। হোটেলে প্রবেশের পর রিসিপশন নামক জিনিসটি খুজতেই ১০ মিনিট চলে গেল। অনেকক্ষণ পরে বুঝতে পারলাম হোটেলের কেন্টিনে ম্যানেজারের টেবিলটিই হোটেলর রিসিপশন। এ হোটেলে আর যা যা সুবিধা পেয়েছিঃ

- ম্যানেজার সাহেব টাকা আর ফোন নিয়ে খুব ব্যস্ত। অনেকক্ষন পরে আমার দিকে শুভদৃষ্টি দিয়ে কোনরকম দুটো চাবি দিয়ে দিলেন। বলা ভালো, আমরা একটি ডরমিটরী নিয়ে ছিলাম। তিনি আমাকে দিলেন দুটো নরমাল রুমের চাবি। তার দৃষ্টি আকষর্ণের পর চাবি বদল হলো।

- রুমে প্রবেশের পর চোখ আমার ছানাবড়া। পার নাইট ২৪০০ টাকা দিয়া এই রকম রুম?

- রুম পরিষ্কার করা হয় নি। পুরো ফ্লোর জুড়ে জুতার ময়লা। ম্যানেজারকে বলার পর উনি রুম বয় খুজে পাচ্ছেন না। ফোনে একজনকে গালি দিয়ে রুম পরিষ্কার করতে পাঠালেন। বলে রাখা ভালো, রুম থেকে চেকআউট হয় সবাই ১২ টায়। আমরা হোটেল উঠেছি ১টারও পরে। এতক্ষনে রুম পরিষ্কার হয়ে যাওয়ার কথা।

- গোসলখানায় ২৪ ঘন্টা টাখনু পরিমাণ পানি জমে থাকে।

- বেসিন কতদিন যাবত ধোয়া হয় নি বলতে পারবো না।

- টয়লেটের ওয়াল জায়গায় জায়গায় ফাটা এবং একটু একটু ফাকা। সেখানে দিয়ে রাতের বেলা তেলাপোকার আগমন ছিল চোখে পড়ার মত।

- রুমের অপরদিকে একটি মাত্র জানালা এবং তারও আবার কাচ ভাঙা। সেখানে পর্দা নেই।

- ২ রাত ছিলাম। কোন রুম বয় এসে জিজ্ঞেসও করে নি কিছু লাগবে কিনা। রাতের ১০টায় সাহেবদেরকে ডেকে এনে ১ বোতল পানি এবং ১টি কয়েল নিতে পেরেছিলাম। সাবান/শ্যাম্পু দিয়ে যাওয়ার কথা তারা মনে হয় ভুলেই গিয়েছিলেন।

৪। সেন্টমার্টিন অভিজ্ঞতাঃ এ নিয়ে ৩ বার সেন্টমার্টিন গিয়েছি। কিন্তু এবার সেন্টমার্টিন গিয়ে যা দেখেছি তা নিচের ছবি দেখলেই পরিষ্কার হয়ে যাবে আশা করি।

আরো অনেক কিছু বলার ছিল। সেগুলো লেখতে গেলে পোস্ট অনেক বড় হয়ে যাবি। যতটুকু সবার নজরে না আনলেই নয়, ততটুকুই লেখলাম।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪

মূল-উপদল বলেছেন: আপনি অনেকটা সুপার পিক টাইমে গিয়েছেন ভ্রাতা। ১৭ কোটি মানুষের দেশ, আর ঐটুখানি এক সেন্টমার্টিন, ক্যামনে সামাল দিবে বলেন। আর এই বাঙাল জাতি তো জানেই না কাস্টমার কেয়ার কি জিনিস।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৪

অশিক্ষিত বালক বলেছেন: টাকা ফেললে কিন্তু সব ঠিক আছে এ দেশে।

২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২

ভিটামিন সি বলেছেন: ভাই আপনি কি বাংলাদেশে বাস করে বেহেশতের সুবিধা চাচ্ছেন নাকি? তাইলে উপর ওয়ালার কাছে চান। আর না হলে মেনেই নেন। আমরা আমরাই তো।

৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দু:খজনক অভিজ্ঞতা নি:সন্দেহে!

এই পরিল্পনা নিয়ে কিভাবে পর্যটন আয় বাড়ানো সম্ভব???

নাকি কেবলই বিদেশী আর বড়লোকদের জন্যই সব সুবিধা???

মূল উপদলের কথায় সহমত- কাষ্টমার কেয়ার কি? এটা মনে হয় ভুলেই যাচ্ছে অনেক প্রতিষ্ঠান!!!!!

বানিজ্যেরও মিনিমাম এথিকস থাকতে হয়- এদের যা বর্ণনা করলেন মনে হয় সদরঘাটের ওয়ানটাইম বিজনেস মেন্টালিটি !!!!!


২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৪

অশিক্ষিত বালক বলেছেন: টাকা ফেললে সব ঠিক আছে এ দেশে।

৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮

আমিই মিসির আলী বলেছেন: বাহ্।
জানুয়ারির দিকে যাওয়ার প্ল্যান আছে।
পোস্ট +

৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: খারাপ লাগলো আপনার সেন্ট মার্টিন অভিজ্ঞতা পড়ে।

৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভ্রমনের সবটুকু আনন্দময় হয়না। আবার সবার বেলাও না। ভাগ্য যাদের যেমন। কেহ আবার ভ্রমন থেকে ফিরে তুলে ধরেছেন অনেক সুখের ছাপ।আপনার সাথে এমন হয়েছে বলে দু:খিত। আবার কোন সময় বেরিয়ে পড়বেন ভাল ভ্রমন হবে আপনাকে আনন্দ দানে ব্যাস্ত।

৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৯

সুমন কর বলেছেন: এতো দেখছি, বিরাট ঝামেলায় পড়েছেন। আচ্ছা, বুকিং ছাড়া কি যাওয়াই যাবে না ?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৮

অশিক্ষিত বালক বলেছেন: যায় বাট একটু রিস্ক থেকে যায়।

৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৯

অশ্রুত প্রহর বলেছেন: অতুলনীয় ভ্রমণ ! কি আর বলিব :-B :D

৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৩

কালীদাস বলেছেন: শীতকাল ট্যুরিস্ট সিজন বাংলাদেশে, ট্যুরিস্টের ঠাডা পড়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের সব কয়টা স্পটে। সেটার জন্য কোন হোটেল/বাস...প্লেনে সিট পাওয়াটা একটু টাফই হয়ে যায়। সেন্টমার্টিনের অবস্হা দেখে খারাপ লাগল বাট এটাই বাংলাদেশের জন্য বাস্তবতা। আজ থেকে ২০~২৫বছর আগে কক্সবাজারের যে চেহারা আর এখন যে অবস্হা দেখি- সেন্টমার্টিন এরকম হটকেক হওয়াতে সেন্টমার্টিনেরও সেইম পরিণতি হওয়াটাই স্বাভাবিক :(

১০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৪

মু ওমর ফারুক বলেছেন: ১০০০ এর জায়গাতে জাহাজ ৫০০০ হাজার যাত্রী নিয়ে যাত্রা করে, বাপরা বাপ পা পেলার জায়গা পাওয়া যায়না। জাহাজ গুলো একটা টিকেট ১০ বার বিক্রি করে।

১১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০০

মূল-উপদল বলেছেন: বাংলাদেশের যেসব টুরিস্ট স্পটে এখনো অভদ্র এবং অহংকারী বাঙালের পদযূগলের ছোয়া পড়েনি, সেগুলো এখনো ন্যাচারাল আছে। আমি সেন্ট মার্টিনে দুবার গেছি, সেখানে খেয়েছি শুধু লোকাল মাছ, ভাত আর ডাবের পানি। চিপস, কোল্ড ড্রিংকস ছুয়েও দেখিনি। আমার মাথায় ঢোকেনা সেন্ট মার্টিনে গিয়ে কেন চিপস আর কোল্ড ড্রিংকস খেতে হবে?

১২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৪

শফিক2003 বলেছেন: Tips for cox's bazar : Never ever booked hotel in cox's bazar ,i have traveled cox's bazar many times and after reaching ,i found hotel in kolatoli .I will provide two hotel in cox's bazar where any times you will get seat but it is located in main town named hotel penowa room rent : 450 tk now and hotel plonki delux : 800 tk . ( laldigi par ) . you don't need to hire any tom tomwhen you are single , rather you can go anywhere with tom tom which are local but service is excellent . from town to sea crown rent 5,10 and 15 taka . if you need any tips regarding cox's bazar you can mail me [email protected]

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.