নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুযোগ পেয়ে একটু-আধটু লিখার চেষ্টা করছি এই আর কি...

হাসানুর

আমি বাক স্বাধীনতায় বিশ্বাসী এবং জানি আমার বাক স্বাধীনতা কতটুকু ।

হাসানুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু ছবি দেখুন(রাজনৈতিক ছবি নয়) আর নিজের বিবেককে যাচাই করুন । ছবিগুলি ইসলামি চিন্তানুসারে প্রকাশিত এবং নেট থেকেই সংগৃহীত।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

কিছু ছবি দেখুন আর নিজের বিবেককে যাচাই করুন । ছবিগুলি ইসলামি চিন্তানুসারে প্রকাশিত এবং নেট থেকেই সংগৃহীত। হয়ত আগেই দেখে থাকবেন তারপরও ভাললাগা ও দায়বদ্বতা থেকে শেয়ার করছি । আমরা অনেক কিছুই জানি বা বুঝি তারপরও প্রায় চেতনাহীনের মত কাজ করি আর এই ছোট ছোট ভুল গুলোর জন্য হয়ত আমাদের অনেক বড় প্রায়ঃশ্চিত্ব করতে হতে পারে ।



আমরা বুঝে নাবুঝে প্রতিনিয়ত এভাবেই শিরক করে যাচ্ছি ! আর জানেনতো শিরকের কোন ক্ষমা নেই ।



হাজার হাজার সাহাবিদের কবর । এমন একটা কবর যদি আমাদের দেশে থাকত তাহলে কি হতো ? হুম, বুঝতেই পারছেন, বিশাল একটা মাজার হয়ে যেত ।



আমরা আমাদের সন্তানের জন্য কি ত্যাগ করছি তার চেয়ে গুরুত্বপুর্ন হচ্ছে তাদের আমরা কি শেখাচ্ছি । কতটুকু তাদেরকে দিতে পারছি ।



পর্দা করা ইসলামের বিধান । ইসলাম এমন নয় যে কিছু মানলাম আর কিছু মানলামনা ! আর আপনি যদি এর সমালোচক হন তাহলে বলব আপনের সুশীল ধারনায়তো আর ইসলাম চলবেনা । তাছাড়া পর্দায় মেয়েদের ব্যাক্তিত্ব বাড়ে ।



---------------------------------------

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা বলেন-

“আপনি মৃতদেরকে শোনাতে পারবেন না, বধিরকেও আহ্বান শোনাতে পারবেন না, যখন তারা পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে চলে যায়”। (সূরা নামল ২৭: ৮০)

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা অন্যত্র বলেন-

“আল্লাহর পরিবর্তে তোমরা যাদেরকে ডাক, তারা তুচ্ছ খেজুর আঁটির মালিকও নয়। তোমরা তাদেরকে ডাকলে তারা তোমাদের সে ডাক শুনে না। শুনলেও তোমাদেও ডাকে সাড়া দেয় না”। (সূরা ফাতিরঃ১৩-১৪)

যারা কথা শুনে না তারা কিভাবে অপরকে সাহায্য করবে? অপরকে সান্ত্বনা দিবে, অপরের মাকসুদ পূর্ন করবে? বরং তারা নিজেরা নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত।"

-------------------------------------------

আপনাকে আগে বুঝতে হবে আপনি কার নিকট সাহায্য প্রার্থী এক আল্লাহর নিকট নাকি মাজারের পীরের নিকট আর জানেনতো মৃত্যর পর মানুষের সকল ক্ষমতা আল্লাহ উঠিয়ে নেন ।





রাখে আল্লাহ মারে কে !



আমাদের (মুসলমানদের) শেষ ঠিকানা । বড় ভয় লাগে ।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

বাঙ্গাল৭১ বলেছেন: আপনার কি ধারনা বাংলাদেশ ছাড়া আর কোথাও মাজার নেই ।

একটু ঘুরুন দেশ বিদেশে যান জ্ঞান অর্জন করুন ।

আল্লাহ জ্ঞান অর্জন করতে বলেছেন কাঠ মোল্লা হয়ে ফতোয়া দিতে বলেন নাই।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১

হাসানুর বলেছেন: আমি কি বলেছি বাংলাদেশ ছাড়া অন্য কোথাও মাজার নেই ! ভারত, পাকিস্তনেও প্রচুর মাজার পাবেন । আপনি চেতলেন কেন বুঝলামনা । তাছাড়া আমি কোন পীর ফকিরের বদনামও করিনি । আমি বলতে চাই ধর্ম ব্যাবসা আর মানুষের অজ্ঞতা নিয়ে । আগে ব্যাবহার শিখুন পরে জ্ঞান দিবেন । সত্য হলে অবশ্যই গ্রহনীয় ।

২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

ফখরুল আমান ফয়সাল বলেছেন: মুসলিমের ঘরে জন্ম নিয়ে মুসলমান হলাম, ইমান রক্ষা করা শিখলাম না!
ধন্যবাদ লেখককে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০০

হাসানুর বলেছেন: স্বাগতম আপনাকে ।
আমাদের চেষ্টা করতে হবে ।

৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯

আমি ছড়াকার বলেছেন: upore bangal71 vai bollen desh bidesh ghure gyan ahoron korte...vhai amra hotovaggo apnar moto desh bidesher gyan ahoron korte parinai toi chakri sutre dui bochor bahrain asilam...akta majaro chokhe porenai r mike bajaiya dhol pitaiya mainsher ghumer barota bajaiya rogire janemaira milad mahfil o korte dahinai...hisabe to ora apnar amar chaite valo muslim...arab...jotodur jani sauditeo ai dhoroner kisu nai...

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

হাসানুর বলেছেন: বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগে দেশে বসেই অনেক জ্ঞান আহরন করা সম্ভব । ধন্যবাদ ভাই ।

৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১

মিষ্টিগল্প বলেছেন: সাহাবীদের মাজারগুলো সংরক্ষণ করা হয় না, সে সম্পর্কে কিছু বললেন না তো। মাজার পুজা কোন মুসলমানই পছন্দ করে না কিন্তু কোন মহামানবকে সম্মান দেখানোও কি শিরক? যদি তাই হয়ে থাকে তবে মহানবী (স.) এর মাজার তৈরী করা হয়েছে কেন? সেটাও সাহাবীদের মত সাধারণভাবে রেখে দিলে পারতেন।
আপনাদের তো আবার সৌদি আরব যা বলে তা সবকিছু জায়েজ এ্যান্ড অন্যরা যা কিছু বলে তা না-জায়েজ। অথচ সৌদি সরকার হচ্ছে বিশ্বের মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু। এটা আপনি স্বীকার না করলেও কারো কিছু যায় আসে না, কারণ এটা সকলের জানা।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

হাসানুর বলেছেন: শুধু মহামানব কেন সন্মানিত সকলকেই সন্মান করবেন । শিরক আর কাউকে সন্মান করা এক বিষয় নয় ! মহানবী (স.) এর মাজার( রওজা হবে ) নিয়ে কথা বলছেন কেন !

৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭

মুঘল সম্রাট বলেছেন: সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। এদেশে বেদআতের সংখ্যা বেড়েই চলছে। আল্লাহ্ তায়ালা আমাদেরকে বেদআত মুক্ত থাকার তৌফিক দান করেন।

নাই কোন মাবুদ আল্লাহ্ ছাড়া। মোহাম্মদ (সা‌‌‌:) আল্লাহর প্রেরিত রাসুল।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

হাসানুর বলেছেন: আমিন ।
আল্লাহ্ ছাড়া কোন মাবুদ নাই। মোহাম্মদ ( সা‌‌‌: ) আল্লাহর প্রেরিত রাসুল।

৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০১

ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: আচ্ছা ভাই, গত কয়েকদিন ধরে একটা প্রশ্ন আমার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। জানিনা কেউ উত্তর দিতে পারবে কিনা!

হিন্দু ধর্মে লাখ লাখ দেব দেবতা, অথচ এক হিন্দুর সাথে আরেক হিন্দুর বিভেদ নাই।
কিন্তু আমাদের ধর্মে একঈশ্বর(আল্লাহ), একটাই সংবিধান(কোরআন) তারপরও এক মুসলিম(সুন্নি) আরেক মুসলিম(শিয়া,কাদিয়ানী) রে কয় "তুই কাফির"

কেন?

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

হাসানুর বলেছেন: একমাত্র ইসলামেই ইহকালের চেয়ে পরকালর জীবনের উপর বেশী গুরুত্বারোপ করা হয়েছে যাহা অনেকের জন্য বেশ কঠিন । তাই দুনিয়াবি ব্যাক্তি স্বার্থেই এত ভেদাভেদ । তবে প্রকৃত মুমিন ব্যাক্তির জন্য তা কোন ব্যাপার না । তাছাড়া কিছু অসাধু লোকতো ভালো জিনিসের নকল ছাড়তে চেষ্টা করবেই কারন ব্যাসা ভালো ।

৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেছেন: ইসলামে মাজার পুজার স্হান নেই।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫০

হাসানুর বলেছেন: নেই।

৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

প্রকৌঃ মোঃ আতিকুর রহমান বলেছেন: good post

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯

হাসানুর বলেছেন: Thanks

৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৪

এ জাফর বলেছেন: আমিতো লেখার মধ্যে ইসলামের বাইরে কিছু দেখলাম না । তারপর ও কেউ কেউ রেগে যাচ্ছেন কেন বুঝতে পারলাম না। তবে বিরোধীতাই যাদের অভ্যাস তাদের কথা নাই বা বললাম। ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন ":হিন্দু ধর্মে লাখ লাখ দেব দেবতা, অথচ এক হিন্দুর সাথে আরেক হিন্দুর বিভেদ নাই"। কথাটি মনে হয় ঠিক নয়। আমি শুধু একটি প্রস্তাব রাখতে চাই সেটা হলো -হিন্দুদের মধ্যে নমঃসুদ বংশের কোন লোক যদি মন্দিরে পুজা পরিচালনা করতে চায় তখন বুঝতে পারবেন হিন্দুদের মধ্যে কোন বেদাবেদ আছে কিনা।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

হাসানুর বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাল যুক্তি ।

১০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১২

হাবীবুল বলেছেন: আমি আগে কখন ও " মহানবী (স.) এর মাজার " শব্দটার ব্যবহার দেখিনি , শব্দটা হবে সম্ভবত মহানবী (স.) এর রওজা ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

হাসানুর বলেছেন: ধন্যবাদ, রওজাই হবে ।

১১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

টিনের বাড়ী বলেছেন: @মুঘল সম্রাট , মোহাম্মদ (সা‌‌‌ আল্লাহর প্রেরিত রাসুল। এখানে ইমোটিনিক্স দিয়ে আপনি কি বুঝাতে চেয়েছেন ?

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০১

হাসানুর বলেছেন: এটা মনে হয় ওনার অনিচ্ছাকৃত ।

১২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

কষ্টসখা বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টটির জন্য। ইদানিং আমি একটা বিষয় নিয়ে বেশ চিন্তিত আর হচ্ছে চাকরি বা কাজের সূত্রে আমাদের অনেক সময় শহীদ মিনার বা স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহীদের শ্রদ্ধা করতে হয়, অনেকের মতে এটা শীরক তবে আমার কাছে সেটা মনে হয় না কারন আমিতো শুধুমাত্র তাদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল দিচ্ছি আমিতো পূজা করছি না তাহলে শীরক হবে কেন?
পহেলা বৈশাখে যদি পান্তা ইলিশ খাওয়া হয় এবং শালীন পোশাকে ঘুরাঘুরি করি তাহলেই বা এটা ইসলামের সাথে সংগতিপূর্ন হবেনা কেন?

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

হাসানুর বলেছেন: শিরক মানে শরিক করা ।
পহেলা বৈশাখে পান্তা ইলিশ খাওয়া এবং শালীন পোশাকে ঘুরাঘুরি করার মধ্যে আমি কোন সমস্যা দেখিনা । (আলেমরা ভাল বলতে পারবেন)

১৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০৬

সামুরাই০০৮ বলেছেন: মাজার পূজা মানে শিরক, মাজারে যে শুয়ে আছে সে নিজে জান্নাতে যাবে কি'না তার নাই ঠিক, সে আবার আরেকজনের জন্য কি সুপারিশ করব।
একমাত্র রাসুল সা:কে সুপারিশ করার অধিকার দেয়া হবে।

১৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৩

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
মাজার ট্র্যাডিশনটা এসেছে ইসলাম যখন পারস্যে আর তুর্কিতে গিয়ে আশ্রয় নিল তখন থেকে।


পারসিরা আর তুর্কিরা যখন আমাদের দেশ শাসন করেছে, তখন এই বিষ ফোড়াটা আমাদের দেশে চলে এসেছে, বলা চলে এই ট্রাডিশনের মাধম্যেই আমাদের ইসলামের সাথে পরিচয়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.