নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার শৈশবের কিছু প্রিয় অর্থহীন ছড়া (পড়লে সময় নষ্ট, না পড়লে আমার কষ্ট)

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৫









শৈশব, আমার প্রিয় শৈশব! শুধু আমার কেন? আবহমান কাল থেকে প্রতিটি মানুষেরই প্রিয় সময় বোধহয় শৈশব। আর এই শৈশবে সবারই অন্যতম প্রিয় একটি কমন বিষয় হল অর্থহীন মজার মজার সব ছড়া, যেগুলো ছিল আশৈশব খেলার সাথী। সময়ে, অসময়ে গুণগুণ করে গাইতাম সেইসব ছড়াগান। আজ বলব আমার কিছু প্রিয় অর্থহীন ছড়া, যার সাথে দুয়েকটি থাকবে স্মৃতিবিজড়িত। আসুন শুরু করা যাক, প্রথম দুটি আমার স্কুল জীবনে শিশু শ্রেণীতে (তখন এর নীচে প্লে-গ্রুপ, নার্সারি, ফার্ম ;) এইসব ছিল না) নাসরিন ম্যাডাম (উনি আবার আমার প্রিয় স্কুল ফ্রেন্ডের আম্মা) শিখিয়েছিলেন। প্রথমটি স্কুল করিডোর পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য, দ্বিতীয়টি গণিতের যোগ বিয়োগ শেখানোর জন্য।







“কাগজের টুকরা, কাগজের টুকরা

পড়ে আছে ঐ, পড়ে আছে ঐ।

জায়গা করে নোংরা, জায়গা করে নোংরা

তুলে নাও, তুলে নাও।”







=======================







“পাঁচটি সবুজ বোতল ঝুলছে দেয়ালে

পাঁচটি সবুজ বোতল ঝুলছে দেয়ালে,

হঠাৎ করে একট যদি পড়ে যায়

রইলো কয়’টি দেয়ালে?”



(হাত নেড়ে নেড়ে আঙ্গুল মুঠো করে এই কবিতা শুরু হয়ে দেয়াল শূন্য করে শেষ হোত। কল্পনায় দেখতাম সবুজ বোতলগুলো ঝুলতে ঝুলতে পড়ে গিয়ে ভেঙ্গে গুড়ো হয়ে যাচ্ছে।)









=======================







এবার শুরু করি আমার শৈশবের কিছু অর্থহীন খেলার ছড়া।



“ইন পিন সেফটি পিন,

বেবী খায় ভিটামিন।

ভিটামিনে পোকা

ডাক্তার সাহেব বোকা।”







=======================







“রাজার খবর এসেছে...

কি খবর এসেছে...

রাজা একটা বেলচা চায়...

বেলচা দিয়ে কি হবে...

যুদ্ধ হবে...

রাত কয়’টার সময়...

রাত বারোটার সময়...

কাকে দিয়ে কাকে চাও...

একে দিয়ে ওকে চাই...”



(রাত বারোটার সময় যুদ্ধ! তাও আবার বেলচা দিয়ে... কি হাস্যকর অথচ কি মজার ছিল)







=======================







“আকাশ থেকে নেমে এল ছোট্ট একটা প্লেন,

সেই প্লেনে বসে ছিল ছোট্ট একটা মেম।

মেম’কে আমি জিজ্ঞাস করলাম

হোয়াট ইজ ইওর নেম?

সে আমাকে উত্তর দিল

মাই নেম ইজ বোকা মানুষ ;)



(শেষের লাইনে নিজের সুবিধামত নাম বসাতাম নিজেকে বাঁচাতে :P )







=======================







“চড়ুই পাখি বারোটা

ডিম পেড়েছে তেরোটা

একটা ডিম নষ্ট

চড়ুই পাখির কষ্ট”







=======================







“ওপেনটি বাইস্কোপ,

নাইন টেন টেলিস্কোপ।

রাজবাড়ীতে যেতে,

পান সুপারি খেতে।

পানের আগায় মরিচ বাটা,

ইস্প্রিংয়ের চাবি আঁটা।

যার নাম রেনু বালা,

তারে দিব মুক্তার মালা।”

(এই কবিতাটি ঠিকঠাক মনে নাই, উল্টা-পাল্টা হতে পারে)







=======================







এবার একটা পাগ্লুটি ছড়া, ডোন্ট মাইন্ড ফর দিস আবোল-তাবোল :P



“ছোট মামী রান্দে-বাড়ে

বড় মামী খায়,

মাইজ্জা মামী গাল ফুলায়া

বাপের বাড়ী যায়।

বাপে দিল লাতথি,

পাইলো একটা বাত্তি।

বাত্তিতে নাই তেল,

পাইলো একটা বেল।

বেলে নাই বিচ্চি,

পাইলো একটা কেঁচি।

কেঁচিতে নাই ধার,

পাইলো একটা হার।

হারে নাই লকেট,

পাইলো একটা পকেট।

পকেটে নাই টাকা,

কেম্নে যামু ঢাকা।

ঢাকায় নাই গাড়ী,

কেম্নে যামু বাড়ী।

বাড়ীতে নাই ভাত,

পাইলাম একটা পাত।

উঁহু...পাতে গন্ধ!

হাই স্কুল বন্ধ।”



(এই ছড়ার শেষ লাইন একটু সেন্সর করা ;) আর এই ছড়ার মানে আজও বুঝি নাই)







=======================







অনেক হল এবার শেষ করি বুড়ো বয়সের ঘটনা দিয়ে। প্রফেশনাল একাউণ্টন্সি কোর্সে আমার এক জুনিয়র (বয়সে) সহপাঠী ছিল, নাম জনি। আমি তার সাথে জনি জনি ছড়াটা নিয়ে মজা করতাম, সেও মজা করতো। ইভেন পাবলিক প্লেসে। বুড়ো দুই ভামের কাণ্ড দেখে অন্যরাও মজা পেত। মাঝে মাঝে লিফটে যখন এটা করতাম, অপরিচিত মানুষ অবাক হয়ে আমাদের দুজনকে দেখতো আর মনে মনে ভাবতো...... পুরাই পাগল :P । তো কবিতার সেই দুষ্টুমিটা ছিল এরকমঃ



আমিঃ জনি... জনি... (তার দিকে তাকিয়ে)



জনিঃ ইয়েস পাপা (আমার দিকে তাকিয়ে সারা দেয়ার ভান করে)



আমিঃ ইটিং... সুগার? (প্রশ্ন করার সুরে)



জনিঃ নো পাপা। (কাঁদো কাঁদো সুরে)



আমিঃ টেলিং লাই?



জনিঃ নো পাপা। (পারলে সত্যি কেঁদে দেয়)



আমিঃ ওপেন ইওর মাউথ (কপট রাগের ভঙ্গিতে)



জনিঃ হা...হা...হা... (মুখ হা করে হাসতে হাসতে)



========== (সমাপ্ত) ==========







( বিঃ দ্রঃ সবগুলো ছবি নেট হতে সংগৃহীত। এতগুলো সোর্সের লিংক দিতে পারলাম না বলে নিজগুণে ক্ষমা করবেন। )

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৫

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আয় ছেলেরা আয় মেয়েরা ফুল তুলিতে যাই
ফুলের মালা গলায় দিয়ে মামার বাড়ি যাই

//////////////////////////////////////////////////////

খোকন খোকন ডাক পাড়ি
খোকন গেলো কার বাড়ি

///////////////////////////////////////////////////


সফদার ডাকতার মাথা ভরা টাক তার
খিদে পেলে পানি খায় চিবিয়ে

///////////////////////////////////////////////////


ছিপখান তিন দাঁড় তিন জন মাল্লা
চৌপর রাতভর দেয় দূর পাল্লা

//////////////////////////////////////////////////////

কে মেরেছে কে বকেছে কে দিয়েছে গান
তাই তো খোকন রাগ করেছে ভাত খায়নি কাল

////////////////////////////////////////////////////////

দোলদোল দুলুনী রাঙ্গা মাথায় চিরুনী
বর আসবে এখুনি নিয়ে যাবে তখুনি

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আপুনি। তোমারগুলো বইয়ের ছড়া, আমারগুলো বাইরের ছড়া ;)


দুষ্ট ছেলের দল... মোরা ছন্নছাড়ার দল।

২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৬

কলমের কালি শেষ বলেছেন: দারুন লাগলো । ছোটবেলায় এগুলো অনেক অর্থবহ ছিল । নিস্পাপ মন নাড়া দিত ।...

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: একেবারে ঠিক বলেছেন।

কোথায় হারিয়ে গেল…শৈশবের সোনালী দিনগুলো সেই…

৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৭

ডি মুন বলেছেন: “ইন পিন সেফটি পিন,
বেবী খায় ভিটামিন।
ভিটামিনে পোকা
ডাক্তার সাহেব বোকা।”




“ওপেনটি বাইস্কোপ,
নাইন টেন টেলিস্কোপ।
রাজবাড়ীতে যেতে,
পান সুপারি খেতে।
পানের আগায় মরিচ বাটা,
ইস্প্রিংয়ের চাবি আঁটা।
যার নাম রেনু বালা,
তারে দিব মুক্তার মালা।”




“ছোট মামী রান্দে-বাড়ে
বড় মামী খায়,
মাইজ্জা মামী গাল ফুলায়া
বাপের বাড়ী যায়।
বাপে দিল লাতথি,
পাইলো একটা বাত্তি।
বাত্তিতে নাই তেল,
পাইলো একটা বেল।
বেলে নাই বিচ্চি,
পাইলো একটা কেঁচি।
কেঁচিতে নাই ধার,
পাইলো একটা হার।
হারে নাই লকেট,
পাইলো একটা পকেট।
পকেটে নাই টাকা,
কেম্নে যামু ঢাকা।
ঢাকায় নাই গাড়ী,
কেম্নে যামু বাড়ী।
বাড়ীতে নাই ভাত,
পাইলাম একটা পাত।
উঁহু...পাতে গন্ধ!
হাই স্কুল বন্ধ।”


এই তিনটা আমার সবচেয়ে প্রিয় ছিলো :)

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: নাহ, ডি মুনের সাথে দেখি আমার পছন্দ মিল খাচ্ছে। বুজ্জছি মুন তুমিও সেই ১৯৫৩ সাল থেকেই আছো…আমার মতো। ;) :P

৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: হাতের আঙ্গুলগুলি মেলে দিয়ে নাতি-নাতনীদের সাথে আজো খেলি চড়ুই পাখি বারটা আর রস কষ সিঙ্গারা বুলবুলি মস্তক।
ওপেনটি বাইষ্কোপ আর ছোটমামী রান্ধে,ছড়া দু'টি ব্যবহার করতাম গোল্লাছুট আর বউচি খেলায়। ভাল লাগা।।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।

আহ আরেকটা মনে করিয়ে দিলেন… " রস কষ
সিঙ্গারা বুলবুলি মস্তক। "

ভালো থাকবেন।

৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: “ইন পিন সেফটি পিন,
বেবী খায় ভিটামিন।
ভিটামিনে পোকা
ডাক্তার সাহেব বোকা।”



আরে বাহ ! কি সুন্দর ছড়া লেখে বাবুটা :)

সময় নষ্ট হয় নাই , আপনিও কষ্ট পান নাই :)

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি না অভি বাইয়া, আলো বালো বালো চড়া লিকতে পালি… ;) :P

৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩১

খাটাস বলেছেন: robi babu sishu somporke bolesilen, ' vasa na janiao koto kisu bole dey. ' r ei rym gulo o ortho charao koto ghotona bole dey.. Khub valo post boka vai... Sry mobile a , tai bangreji

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। খুব ভালো লেগেছে কাল রাতেই আপনার মন্তব্য দেখেছিলাম, খুব ভালো লেগেছে। ভালো থাকবেন।

৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৪

আমি সাদমান সাদিক বলেছেন: শৈশব মনে পড়ে গেল ।। :) :)

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম, শৈশবের সেই সোনালী দিনগুলো … :)

৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৮

সোহানী বলেছেন: এ আর বলতে.... প্রতিদিন মেয়ের সাথে বলতে বলতে সবই তো মুখস্ত......

এখনতো আরো সহজ কারন দারুন সব সিডিতে মার্কেট ভর্তি .... ডিজিটাল পোলাপান...। আমাদের তো তা ছিল না....

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম…আমরা গোপন সুত্রে জানতে পেরেছি ছোট বেলায় আপনার মুখস্ত বিদ্যা অতিশয় ভালো ছিলো বিধায় আপনি একটা ছড়াও মুখস্ত করতে পারেন নাই। আর তাই মেয়ের সাথে বলে বলে এখন মুখস্ত করছেন। :P :P :P

৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৮

লাজুক ছেলে...... বলেছেন: ভাই রে ছোটো কালের কথা মনে পড়লে এখন কান্দন আহে.......। তখন খালি ভাবতাম কবে বড় হবো, পড়ালেখা থেকে মুক্তি পাবো। কিন্তু এখন বুঝি তখন ছিল কেবল একটা টেনশন ( পরিক্ষার) আর এখন নিঃশ্বাসে নিঃশ্বাসে টেনশন। বুকের ভিতরে একটা চিরিক মারলেও মনে হয় এই বুঝি বাইপাস সার্জারি করন লাগবো। মইরা গেলেও মুক্তি নাই...। বিল পরিশোধ না করলে লাশও তোঁ দিব না

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: একটা টেনশন ( পরিক্ষার) আর এখন নিঃশ্বাসে নিঃশ্বাসে টেনশন। বুকের ভিতরে একটা চিরিক মারলেও মনে হয় এই বুঝি বাইপাস সার্জারি করন লাগবো।

সহমত। প্রতিদিন মনে হয় একটি দিন শেষ হয়ে গেল। কেন যে বড় হলাম!!! :(

১০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩২

সুমন কর বলেছেন: ভাল লাগল।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন কর।

১১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৯

লাজুক ছেলে...... বলেছেন: কি আর করা রে ভাই.... চলো সবাই মিলে দুঃখের কথা ভুলি, সুখের কথা কিছু বলি। সূর্য ডোবার দুঃখে চাদ-জোছনা'র সৌন্দর্য উপভোগ না করাটা বোকামি হবে। তাই বড় বেলায় যতটুকু পারা যায় আদায় করে নেই।নইলে বুড়া বয়সে
আবার আর এক চোট দুঃখ করা লাগতে পারে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সূর্য ডোবার দুঃখে চাদ-জোছনা'র সৌন্দর্য উপভোগ না করাটা বোকামি হবে।

ভালো বলেছেন, সেই চেষ্টাই সবসময় করে থাকি, তারপরও..... মুছে যাওয়া দিনগুলো আমায় যে পিছু ডাকে....

১২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪

মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই, অনেকদিন পর আপনাকে পেলাম। কোন কারণে যদি আমার উপর রাগ থাকেন, তবে আন্তরিকভাবে আমি দুঃখ প্রকাশ করছি।

১৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০২

মামুন রশিদ বলেছেন: আরে ধুর, রাগ করার মত কোন কিছু কখনোই ঘটেনি ।


ভালো থাকবেন :)

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই। একটু আগে মাহমুদ ভাইয়ের করা আগস্ট মাসের গল্প সংকলনে গিয়ে যাযাবর বেদুইন এবং মাহমুদ ভাইয়ের কমেণ্টস পড়ে ধন্দে পড়ে গেছি। আপনিতো ভালো করেই জানেন আমার ব্লগিয় মিথস্ক্রিয়া বড়ই নাজুক। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.