নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুপ্তধারা-সহস্রধারা, অপরূপা জলধারা, মন করে পাগলপারা।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪১





চঞ্চলা ঝর্ণা তার মোহিনী রূপে যুগে যুগে মানব হৃদয়ে পাগলপারা ঢেউয়ের দোলা তুলে বয়ে গেছে অবিরত। আর এই ঝর্ণার টানে মানুষ ছুটে গেছে দুর্গম থেকে দুর্গমতর এলাকায়। কিন্তু পাশাপাশি দুটি ঝর্ণা, তাও যদি বান্দরবান বা খাগড়াছড়ি’র মত কোন দুর্গম এলাকায় না হয়ে হাতের নাগালে কোন এলাকায় হয়, সাথে সিঁড়িকাটা পথ বেয়ে নেমে খানিকটা নিরীহ ঝিরিপথ ধরে এগিয়ে গেলেই দেখা মেলে তবে তো সোনায় সোহাগা! জ্বী, এমনই দুটি ঝর্ণা সুপ্তধারা এবং সহস্রধারা। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক এর ভেতরে এই দুটি ঝর্ণা বর্ষাকালে তার রূপের পেখমমেলে ডাক দিয়ে যায় প্রকৃতিপ্রেমীদের অবিরত। আর গেল বর্ষায় এই ডাকে সাড়া দিতে চিটাগাং হান্টের হট লিস্টে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ছিল এই দুটি ঝর্ণার নাম।







গেল রমজানের ঈদের পরের সপ্তাহে এক সপ্তাহের লম্বা ট্যুরে গিয়েছিলাম চট্টগ্রাম। দলের সদস্যসংখ্যা মাত্র দুই, আমি আর ভ্রমণবন্ধু হাসিব। চষে বেড়িয়েছিলাম চট্টগ্রাম এবং এর আশেপাশের প্রায় পনের-বিশটি ট্যুরিস্ট স্পট। চিটাগাং পৌঁছানোর পর থেকে আমরা বৃষ্টির জালে বন্দী ছিলাম। প্রথম দুইদিন বৃষ্টির কবলে বন্দী থেকে তৃতীয়দিন থেকে হান্টিং আরম্ভ হয়। কিন্তু বিধিবাম! সেদিন সীতাকুণ্ড পাহাড়ের চুড়ায় চন্দ্রনাথ মন্দির এবং এর আশেপাশের অপরূপ সৌন্দর্যে বুঁদ হয়ে থাকার পর সমতলে নেমে এসে পঁচা শামুকে পা কাটার মত খেলাম ধপাস করে এক আছাড়, যা নিয়ে চন্দ্রনাথ মন্দির – সীতাকুণ্ড পাহাড়, আর আমার সেইরাম একটা আছাড়!!! :( পোস্টে আগেই বিশদ গল্প করা হয়েছে। আর ফলস্বরূপ সেদিন পাশের ইকোপার্ক আর হটলিস্টের সুপ্তধারা-সহস্রধারা ঝর্ণা না দেখে ফেরত যায় চট্টগ্রামস্থ হাসিবের বড় ভাইয়ের বাসায়, যেথায় আমরা ফেলেছিলাম আমাদের এক সপ্তাহের ডেরা। একদিন বিরতি দিয়ে পরেরদিন আমরা আবার যাই সেই অতিকাঙ্ক্ষিত সেই ঝর্ণাযুগলের রূপসুধা পান করার নিমিত্তে।







প্রতিদিনকার মত সেদিনও চলছিল বৃষ্টি আর রোদের ইঁদুর-বিড়াল খেলা, সাথে আমার কোমরে পাওয়া আঘাতের ব্যাথার বিড়ম্বনা। এই দুইকে সাথী করে বেলা নয়টায় রওনা দিয়ে এগারোটা নাগাদ আমরা পৌঁছলাম সীতাকুণ্ড ইকোপার্কের গেটে। বাস থেকে নেমে গেট অবধি যাওয়ার পথটুকু হবু ফটোগ্রাফার হাসিবের সাথে আমারও চলল প্রকৃতির ফটোসেশনে সময় দিয়ে দিয়ে। গেটে গিয়ে পাহাড়ি পথের হ্যাপা থেকে বাঁচতে সিএনজি অটোরিকশা নিয়ে ঝর্ণার সিঁড়ি’র দোরগোড়া পর্যন্ত যাওয়ার মনস্থির করলাম। কিন্তু বাঁধা হল এই অটোরিকশা চালকদের সিন্ডিকেট। স্বাভাবিকের প্রায় দ্বিগুণেরও বেশী ভাড়া হাঁকলো। শেষে পাঁচশ টাকার চুক্তিতে সিএনজি নিয়ে ছুটলাম সুপ্তধারা ঝর্ণার উদ্দেশ্যে। সেখানে যাওয়ার পথে গেটের দারোয়ান, স্থানীয়দের বললাম যে সহস্রধারা ঝর্ণাও যেতে চাই। সবাই বলল সেখানে যাওয়া একটু রিস্কি, না যাওয়াই বেটার, বেশীরভাগ ট্যুরিস্ট সুপ্তধারা ঝর্ণাই দেখতে আসে। কি আর করা, মন খারাপ নিয়ে চললাম সুপ্তধারা ঝর্ণা’র উদ্দেশ্যে।







সেখানে পৌঁছে সিএনজি ছেড়ে দিলাম, কথা হল তার মোবাইলে ফোন দিলে সে আবার আমাদের নিতে চলে আসবে। এখন সে মেইনগেটে আবার ফেরত যাচ্ছে নতুন কাস্টমার ধরতে!!! কি আর করা, দ্বিমত করলাম না। সিঁড়ি বেয়ে আমি আর হাসিব নামতে থাকলাম নীচের দিকে। কিছুক্ষণ নামার পর ঝর্ণার জলপতনের শব্দ শুনতে পেলাম। আরও কিছুক্ষণ নেমে খানিকটা পথ এগিয়ে গিয়ে দেখা পেলাম সুপ্তধারা ঝর্ণার। এই ঝর্ণা হয়ত নাফাখুম, অমিয়াখুম, মাধবকুণ্ড, রিজুক এর মত তীব্র, আকর্ষণীয় বা বড় নয়, কিন্তু অদ্ভুত এক মায়াময় আকর্ষণী ক্ষমতা আছে এই ঝর্ণার। অন্য ঝর্ণাগুলো যদি হাই মেটাল রক বা উচ্চ মার্গের শাস্ত্রীয় সঙ্গীত হয়ে তবে এই ঝর্ণাদ্বয় হবে গ্রাম বাংলার রাখালের ক্লান্ত শরীরে ভর দুপুরে বাঁশিতে তোলা কোন পথ ভুলা সুর। আর এই সুরে তন্ময় হতে আমার মত বোকা মানুষের কখনোই অরুচি হওয়ার কথা নয়।







ঝর্ণা’র কাছে পৌঁছানোর সাথে সাথে আবার বৃষ্টি পড়া শুরু হল, কি যন্ত্রণা! আমরা জনা পাঁচেক ভ্রমনার্থী যখন জলকেলিতে মত্ত, তখন আমাদের সঙ্গী হয়ে নয় জনের একটি দল এসে পৌঁছল সুপ্তধারা’র কাছে। আর কি? সবাই মিলে আনন্দে মেতে উঠলাম। পরিচয় হল, গল্প হল, তারা সকাল নয়টায় শুরু করে চন্দ্রনাথে ওঠা, সেখান থেকে সরাসরি নেমে এসেছে সুপ্তধারায়। এখান থেকে যাবে সহস্রধারা, আমি আর হাসিব তাদের সহযাত্রী হতে চাই জানাতে দ্বিমত করল না। সবাই মিলে ঘণ্টাখানেক এখানে কাটিয়ে রওনা হলাম সহস্রধারা’র উদ্দেশ্যে।







আমাকে আর হাসিবকে মেইনগেটে সবাই যতটা ভয়ের আর রিস্কের কথা বলেছিল তার ছিটেফোঁটাও খুঁজে পাই নাই সহস্রধারা ঝর্ণা’র ঐ পথে। তবে এটা সত্যি মাঝে মাঝে ঐ ঝর্নায় যাওয়ার ঝিরিপথে ছিনতাই এর ঘটনা ঘটে, বিশেষ করে ছোট দল নিয়ে গেলে। যাই হোক প্রায় বারো জনের দল একসাথে শ’পাঁচেক নানান রকমের সিঁড়ি মাড়িয়ে নেমে এলাম সহস্রধারার ঝিরিপথে। এরপর ঝিরিপথ ধরে মিনিট দশেক হাঁটার পর চলে এলাম সহস্রধারায়। এই ঝর্ণার নাম কেন সহস্রধারা তা বুঝে পেলাম না। যাই হোক, এই ঝর্ণা আরও বেশী মনকাড়া। এবার আবার জলে ভেজার পালা আর তার সাথে মনভরে ছবি তোলা। কারণ, তখন বৃষ্টি থেমে আবার সূর্যের দেখা মেলেছে। ততক্ষণে সদ্য পরিচিত হওয়া ঐ দলের সবাই বন্ধুতে পরিণত হয়েছে যেন। গল্প, ঠাট্টা, হাসি-তামাশা চলতে লাগলো সমান তালে।







স্মরণীয় কিছু সময় কাটিয়ে সবাই মিলে রওনা হলাম ফিরতি পথে। আমার হাসিবের গন্তব্যে শেষ বিকেলে মহামায়া’র মায়াবী কোল। আমাদের নব্য বন্ধুমহল ঐক্যমতে না পৌঁছতে পারায় আমাদের সাথী না হয়ে তাদের ডেরার দিকে রওনা হল। আমি হার হাসিব ছুটলাম মহামায়ার উদ্দেশ্যে। সেই গল্প আরেকদিন শোনাবো কথা দিয়ে বিদায় নিলাম।



মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: একসাথে তিনটা ঝর্ণা দেখে আমি নিজেই তো পাগলপাড়া হয়ে গেলাম ভ্রাতা ++++++++++++++


মুগ্ধ । এরকম স্নিগ্ধ ভ্রমণ পোস্ট দিয়া আর কতো পাগল করবেন ! তবুও চাই আরও ।

ভালো থাকবেন ভ্রাতা ।।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয়ভ্রাতা। আসলে ঐ ঝর্ণাটাই সহস্রধারা ঝর্ণা। তিনটি ভিন্নি ধারায় সেদিন পানি ঝরছিল। সর্বাধিক সাত-আটটি পর্যন্ত ভিন্ন ভিন্ন ধারায় পানি পড়তে দেখা যায় প্রবল বর্ষণের সময়।

আমি তো পাগল করতে চাই না, কিন্তু তবু মানুষ কেন পাগল হয়! ;) :P

শুভকামনা সতত।

২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫০

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: আমাদের জাতীয় ভ্রাতা অপূর্ণ রায়হানের আগামী সংকলন পোষ্টে স্থান করে নিবে নিশ্চিত।


পোষ্টের শিরোনামটা শেইরাম,



ব্যাখ্যায়, ছবিতে অনন্য ভাবে উপস্থাপিত হয়েছে আপনার ভ্রমন বিষয়ক পোষ্টটি। বাংলার প্রকৃতি সবুজ সৌন্দয্য ফুটে উঠেছে এতে।


পোষ্টে ++

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ইমতিয়াজ ভাই। অপূর্ণ ভ্রাতা আমাকে একটু বেশী ফেভার করে, ভালোবাসা থেকে। আর তাই আমার একাধিক পোস্ট উনার সঙ্কলনে স্থান করে দেন। এজন্য আমি সত্যি উনার নিকট কৃতজ্ঞ।

পোস্ট ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম। সাথে থাকা এবং পাঠ-মন্তব্য-প্লাস'র জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আবারো।

ভালো থাকুন সবসময়।

৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: @ইমতিয়াজ ১৩ ভ্রাতা , আমি কি পারবো কখনো বোমা ভ্রাতার সংকলনে স্থান করে নিতে ! সেটাই ভাবার বিষয় !


চামে কিছু তৈল প্রদান করিয়া গেলাম । কি জানি কাজে দিবে না কি ! ;)

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার দ্বিতীয় ভ্রমণ সঙ্কলনে ব্লগার ইন্টারেকশন বিভাগে আপনার লেখাটি প্রথম স্থানে ছিল। আরও বেশী বেশী করে ভ্রমণ সংক্রান্ত লেখা পোস্ট করেন, দেখবেন নিয়মিত ভ্রমণ সঙ্কলনে আপনার স্থান স্থায়ী থাকবে। হাজার হলেও আমরা আমরাই তো ;) :P

৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭

সোহেল আহমেদ পরান বলেছেন: খুব সুন্দর .।। অভিভূত আমি

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সোহেল আহমেদ পরান, ভালো থাকুন সবসময়।

৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০১

মাহবু১৫৪ বলেছেন: অসাধারণ সব ছবি

দেখেই যেতে মন চাইছে।

পোস্টে ++++++

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মাহবু১৫৪, সময় করে বর্ষায় চলে যান, দেখে ভালো লাগবে। কিন্তু শুকনো মৌসুমে অবশ্যই নয়।

ভালো থাকা হোক সবসময়।

৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অসাধারন জায়গা। আনন্দিত যে যখন কলেজে পড়তাম, তখন পাহাড়ে ভ্রমনের নেশা আর ট্র্যাকিং এর অভিজ্ঞতা এই সীতাকুন্ড থেকেই হয়েছিল।
আর বর্ষায় সুপ্তধারা আর সহস্র ধারায় ভ্রমন একটি স্বর্গীয় ব্যাপার। এখানে আরও কিছু ট্রেইল আছে বারবকুন্ডের দিকে। সেখানেও একটা ঝর্নাতে একবার গিয়েছিলাম। সেই বিপদজনক রাস্তা ছিল। আপনার পোষ্টটা খুব ভালো লাগল।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কাভা, আপনি আসলেই খুব ভাগ্যবান। আমি এই বুড়ো বয়সে এইসব জায়গায় ঘুরে বেড়াই :(

বর্ষায় সুপ্তধারা আর সহস্র ধারায় ভ্রমন একটি স্বর্গীয় ব্যাপার। আসলেই ঠিক তাই। ইচ্ছা আছে আগামী বর্ষায় বারবকুণ্ড'র দিকে যাওয়ার।

ভালো থাকুন সবসময়।

৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: @ ভ্রাতা অপূর্ণ রায়হান আসনে আমার ব্লগে, একটু আড্ডাই

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অপূর্ণ ভ্রাতারে আড্ডার দাওয়াত দেন আমার পোস্টে আইসা... ইমতিয়াজ ভাইইইই... X(( X(( X((

মাইরালা... কেউ আমারে মাইরালা... ;) ;) :P

=p~ =p~ =p~ =p~

৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪

মাথা ঠান্ডা বলেছেন: দারুন লাগলো ।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মাথা ঠাণ্ডা। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

অতঃ মাথা ঠাণ্ডা রাখা হয় কোন উপায়ে ভাইজান? ;) :P

৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫

সোহানী বলেছেন: আরে নাহ্ আপনাকে নিয়ে পারা গেল না...... কোত্থেকে যে খুঁজে খুঁজে বের করেন......... হায় আমার যদি এমন একটা ভ্রমণময় জীবন থাকতো..... হুম.... এ বার সত্যিই বেড়িয়ে পড়তে হবে........ এবং অবশ্যই আপনার সংকলনে জায়গা করে নিতে হবে............. কি আর করা আপতত: ++++ দিলাম বাধ্য হয়ে...........

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি তো খুঁজে বের করিনা, জায়গাগুলো আমায় থুঁজে বেড়ায়। =p~ =p~ =p~ ‍আর ভ্রমণময় জীবনে কিন্তু যন্ত্রনাও কম নয়।

হুম.... এ বার সত্যিই বেড়িয়ে পড়তে হবে........ এবং অবশ্যই আপনার লেখা ভ্রমণ সংকলনে জায়গা করে নিতে হবে...

অনেক ধন্যবাদ দোস্ত ব্লগার ‍সাথে থাকার জন্য। ভালো থাকুন সবসময়।

১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: @ সোহানী কথায় বলতে হয় :::: আরে নাহ্ আপনাকে নিয়ে পারা গেল না...... কোত্থেকে যে খুঁজে খুঁজে বের করেন......... হায় আমার যদি এমন একটা ভ্রমণময় জীবন থাকতো..... হুম.... এ বার সত্যিই বেড়িয়ে পড়তে হবে........ এবং অবশ্যই আপনার সংকলনে জায়গা করে নিতে হবে............. কি আর করা আপতত: ++++ দিলাম বাধ্য হয়ে...........

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: =p~ =p~ =p~

সোহানী কথার উত্তরে আপনার কথার উত্তর খুঁজে নিন। ;) :P

:-B :-B :-B

১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫১

সুমন কর বলেছেন: সোহানী বলেছেন: আরে নাহ্ আপনাকে নিয়ে পারা গেল না...... কোত্থেকে যে খুঁজে খুঁজে বের করেন......... হায় আমার যদি এমন একটা ভ্রমণময় জীবন থাকতো..... হুম....

সত্যিই অাপনি পারেনও বটে !!

চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ ভ্রমণ পোস্ট। ছবি অার বর্ণনা মিলে একাকার।
বন্ধু, এভাবে লোভ দেখাতে নেই !! |-) কবে যে যেতে পারবো !!!

যাবার অাগে অবশ্যই অাপনার ব্লগে এসে তথ্য নিতে অাসবো। কারণ, অাপনার ব্লগই অামাদের ভ্রমণ উপদেষ্টা। B-)

ভালো থাকুন।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ‍সুমন কর। ‍আমার যন্ত্রনায় দেখি সবাই অস্থির!!! আমার ব্লগকে ভ্রমণ উপদেষ্টা স্বীকৃতি দিয়ে সম্মানিত করায় আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। শুভকামনা নিরন্তর।

১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৯

আবু শাকিল বলেছেন: ঝর্ণাধারা দেখে আমিও পাগল :)

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পাগল তোর জন্যরে... ও ঝর্ণা... পাগল... ;)

১৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৮

কলমের কালি শেষ বলেছেন: ভ্রমন কাহিনী এবং ছবি দুটোই অসম্ভব সুন্দর ।

চিন্তা করতেছি বোকা মানুষ হবো তাহলে সুন্দর সুন্দর জায়গা ঘুরতে পারবো । ;) :P :P

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বোকা মানুষ কি চাইলেই হওয়া যায়!!! B:-) B:-) B:-)

=p~ =p~ =p~ =p~

চেষ্টা করতে থাকেন যদি লাইগা যায়। ;) :P :P

১৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৪

নীরব আহমেদ বলেছেন: পুরানো সৃতি মনে করিয়ে দিলেন। ধন্যবাদ

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ নীরব আহমেদ। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

১৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১০

মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর পোস্টে ভালোলাগা ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।

১৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: দেখা হয়নাই চক্ষু মেলিয়া! অপুর্ব!

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চক্ষু মেলুন তাড়াতাড়ি, দেথার এখনো অনেক বাকী... :)

১৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৭

ডি মুন বলেছেন: ঝর্ণা! ঝর্ণা! সুন্দরী ঝর্ণা!
তরলিত চন্দ্রিকা! চন্দন-বর্ণা!
অঞ্চল সিঞ্চিত গৈরিকে স্বর্ণে,
গিরি-মল্লিকা দোলে কুন্তলে কর্ণে,
তনু ভরি' যৌবন, তাপসী অপর্ণা!
ঝর্ণা!
পাষাণের স্নেহধারা! তুষারের বিন্দু!
ডাকে তোরে চিত-লোল উতরোল সিন্ধু|
মেঘ হানে জুঁইফুলী বৃষ্টি ও-অঙ্গে,
চুমা-চুমকীর হারে চাঁদ ঘেরে রঙ্গে,
ধূলা-ভরা দ্যায় ধরা তোর লাগি ধর্ণা!
ঝর্ণা!

(ঝর্ণা / সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত)


:)

প্রিয়তে রেখে দিলাম। ++



অন্য ঝর্ণাগুলো যদি হাই মেটাল রক বা উচ্চ মার্গের শাস্ত্রীয় সঙ্গীত হয়ে তবে এই ঝর্ণাদ্বয় হবে গ্রাম বাংলার রাখালের ক্লান্ত শরীরে ভর দুপুরে বাঁশিতে তোলা কোন পথ ভুলা সুর। আর এই সুরে তন্ময় হতে আমার মত বোকা মানুষের কখনোই অরুচি হওয়ার কথা নয়।




ঝর্ণাময় পোস্ট ভালো লেগেছে। ঝর্ণার পথ ভোলানো গান শুনতে মন চায়। :)


শুভকামনা বোকামানুষ ভাই।


০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এমন হলে কেম্নে হপে? :( B:-)

আমি সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত’র এই ছন্দময় কবিতা দিয়েই এই পোষ্ট শুরু করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু লিথতে বসে সব চেঞ্জ হয়ে গেল। ঝর্ণাময় পোস্ট ভালো লেগেছে জেনে বোকা মানুষ খুশী হল ;)

সবসময় ‍সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা রইল।

অট: রন্তু’র জন্য আপনার ভালোবাসা মনে দাগ কেটেছে। রন্তু সিরিজ চলবে।

১৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৩

এহসান সাবির বলেছেন: এক গুচ্ছ ভালো লাগা।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় এহসান সাবির ভাই। ভালো থাকুন সবসময়।

১৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩১

ইমিনা বলেছেন: মুগ্ধতা রেখে গেলাম :)


শুভকামনা সব সময়।।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ইমিনা, মুগ্ধতা জেনে ভালো লাগলো।

ভালো থাকা হোক সবসময়।

২০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: লেখক বলেছেন: অপূর্ণ ভ্রাতারে আড্ডার দাওয়াত দেন আমার পোস্টে আইসা... ইমতিয়াজ ভাইইইই... X(( X(( X((

মাইরালা... কেউ আমারে মাইরালা... ;) ;) :P

=p~ =p~ =p~ =p~

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: =p~
=p~ =p~
=p~ =p~ =p~

২১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:১৮

ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: আফসোস আর হিংসা লাগে , আল্লাহ জানে ব্যাস্ততা আর বাস্তবতা কখনো আপনার মত ঘুমার টাইম দিবে কিনা। আসলেই হিংসা লাগে। ধন্যবাদ অন্তত্ব নিজের দেশের সৌন্দর্যকে আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য । ধন্যবাদ ভাল থাকবেন।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ক্যপ্রিসিয়াস। আসলে সবাই খুব ব্যস্ত এই নাগরিক জীবনে, তার উপর যদি হয় আপনাদের মত প্রবাসী। কিন্তু আমি নিজে দেশে থেকেও কিন্তু আপনাদের মতই মহা ব্যস্ত থাকতে হয়। অফিস, নিজের প্রফেশনাল স্টাডি, ব্যাক্তিগত কাজ সব কিছুর ফাঁকে বেড়ানো, তার ফাঁকে লেখাজোখা চলে :(

এখন বলেন হিংসা করবেন কি? ;)

শুভকামনা নিরন্তর।

২২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: পুরানা কথা মনে করিয়ে দিলেন ।
সীতাকুণ্ড আমার খুব প্রিয় জায়গা।
পাহাড়ের উপরে বানর দেখেছিলেন ভাই ?

সুন্দর পোষ্টে ভাল লাগা রইল ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হ্যাঁ ভাই, আছাড় খাওয়ার দিন চন্দ্রনাথ পাহাড়ে ওঠার সময় বানরের ঝাঁক দেখেছি। আসলেই সীতাকুণ্ড চমৎকার একটা জায়গা।

পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সুন্দর পোষ্টে মুগ্ধ ভাল লাগা রইল । :)

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু, ভালো থাকুন সবসময়।

২৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৫

ডি মুন বলেছেন: :) :)

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: :-B :-B

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.