নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
আগের পর্বঃ কাশ্মীরি মুঘল গার্ডেনস (প্রথম পত্র) - পরিমহল এবং চাশমেশাহী (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
সদ্য বৃষ্টিস্নাত মুঘল গার্ডেনগুলো সেদিন যেন অন্যরকম এক সৌন্দর্য লাভ করেছিল। শঙ্করাচার্য হিল আর চাশমেশাহী মুঘল গার্ডেন ভ্রমণ শেষে আমরা এলাম কাশ্মীরের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুঘল গার্ডেন ‘নিশাত বাগ’ ভ্রমণে। পীর পাঞ্জাল রেঞ্জের জাবারওয়ান পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত এই বাগান বিখ্যাত ডাল লেকের পূর্ব পাশে অবস্থিত; যার দরুন এখান হতে সূর্যাস্তের অপূর্ব একটা ভিউ পাওয়া যায়, আমরাও পেয়েছিলাম। এই বাগানের স্থাপত্যশৈলী, লোকেশন, রঙবেরঙের বাহারি সব ফুলের সমারোহ আর সম্মুখের ডাল লেক এবং পেছনে দাঁড়ানো পর্বতমালায় মেঘের লুকোচুরি আমাদের সত্যি বিমোহিত করেছিল।
উর্দু শব্দ নিশাতবাগের অর্থ আনন্দের বাগান বা উৎফুল্লতার বাগান। এই নিশাতবাগের নির্মাতা ছিলেন আসিফ খান। ইতিহাস বিখ্যাত সম্রাজ্ঞী নুরজাহানের বড় ভাই আসিফ খান ১৬৩৩ সালে নির্মাণ করেন। এই বাগানকে ঘিরে রয়েছে একটি চমৎকার ইতিহাস। এই বাগান নির্মাণ সম্পন্ন করে আসিফ খান তার জামাতা সম্রাট শাহজাহানকে আমন্ত্রণ জানান বাগান পরিদর্শনে। আসিফ খানের কন্যা আরজুমান্দ বানু বেগম'কে বিবাহ করেন সম্রাট শাহজাহান, যার মধ্যস্থতাকারী ছিলেন সম্রাজ্ঞী নুরজাহান। এই বাগানের নির্মাণশৈলী এবং সৌন্দর্য সম্রাট শাহজাহানকে এতোটাই বিমোহিত করে যে, উনি এটার প্রেমে পড়ে যান। তিনি মনে মনে আকাঙ্ক্ষা করেন এই বাগানটি নিজের করে পেতে এবং বারকয়েক তা প্রকাশও করেন শ্বশুরের সম্মুখে। সম্রাট আশা করেন তার ভালোলাগার কথা জানতে পেরে আসিফ খান এটা জামাতাকে উপহার দিবেন। কিন্তু সেরকম কিছু না ঘটায় সম্রাট মনঃক্ষুণ্ণ হন এবং পরবর্তীতে বাগানের পানি সরবারাহ বন্ধ করে দেন। এই বাগানের পানি সরবরাহ হত শালিমার বাগ হতে, যা এই বাগানের সন্নিকটে এবং সম্রাট শাহজাহানের মালিকানায় ছিল। পানির অভাবে ধীরে ধীরে এই নিশাত বাগের গাছগুলো সব শুকিয়ে যেতে থাকে, সাথে মর্মাহত আসিফ খান ভেঙ্গে পড়েন। এই রকম সময়ে একদিন শাহজাহানের এক ভৃত্য আসিফ খানের মনকষ্ট বুঝতে পেরে পানির সরবরাহ চালু করে দেন। কিন্তু আসিফ খান তা বন্ধ করে দিতে বলেন যেন সম্রাট শাহজাহান আরও বেশী মনঃক্ষুণ্ণ না হন। পরবর্তীতে সম্রাট শাহজাহান এই ঘটনা জানতে পেরে শালিমার বাগ হতে নিশাত বাগে পুনরায় পানির সরবরাহ চালু করে দেন।
কাশ্মীর ভ্যালীতে প্রায় ৪৬ একর জমির উপর সুসজ্জিত এই বাগানের সামনে ডাল লেকের স্বচ্ছ জল আর পেছনে নীল আকাশের নীচে দাঁড়িয়ে থাকা পাহাড়; একে দিয়েছে অনবদ্য রূপ। শীতকালে যখন এই বাগানের পাহাড়ের পেছনে শ্বেতশুভ্র বরফে ঢাকা পীর পাঞ্জাল রেঞ্জ দেখা যায়, তখন তা হয়ে ওঠে অপার্থিব। অন্যান্য মুঘল গার্ডেনের মত এটিও একটি ভবনের ন্যায় কাঠামোর ছাদের উপর নির্মিত যাকে বলা হয়ে থাকে ‘Terraced Garden’। নির্মাণের শুরুতে ছিল ১২ ধাপের টেরেসের উপর এই বাগানটি; কিন্তু পরবর্তীতে রাস্তা নির্মাণ এবং বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে বর্তমানে নয়টি টেরেসের উপর দাঁড়িয়ে আছে এই বাগানটি। পারস্য স্থাপত্যকলার আদলে তৈরি পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত চতুর্ভুজাকৃতির কাঠামোর এই বাগানের দু’পাশ দিয়ে সারিবদ্ধভাবে বাগানের গাছগুলো রোপিত হয়েছে।
৫৪৮ মিটার লম্বা আর ৩৩৮ মিটার চওড়া কাঠামোটি অনিন্দ টপোগ্রাফি আর পানির প্রবাহধারা দিয়ে তৈরি অন্যতম একটি মোঘল স্থাপনা যার সৌন্দর্যে প্রতি বছর লাখো পর্যটক এখানে ছুটে আসে। এই বাগানের একেবারে উপরে, পাহাড়ের পাদদেশের প্রথম ধাপটি মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত, এখান হতে ক্রমান্বয়ে ধাপে ধাপে নীচে নেমে এসে শেষ ধাপটি মিলেছে ডাল লেকের সাথে। পলিশ করা পাথরে তৈরি বাগানের দুপাশে রয়েছে চিনার গাছের সারি। গোপী ঝর্ণা হতে প্রবাহিত পানির উৎস হতে এই বাগানের মাঝের তৈরি পথে পানি প্রবাহিত হয়ে ডাল লেকে গিয়ে মেশে। প্রতিটি ধাপের মাঝে পানির ফোয়ার তৈরি করা আছে, উঁচু ধাপ হতে ক্রমান্বয়ে নীচের ধাপে। বেলা সাড়ে নয়টা থেকে বেলা সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত এই বাগান খোলা থাকে সর্বসাধারণের জন্য; তবে বেলা সাড়ে চারটার পর প্রবেশ বন্ধ হয়ে যায়। জনপ্রতি দশ রুপী করে এখানে টিকেট কাটতে হবে আপনাকে।
নিশাত গার্ডেনে বিকেলের বেশ কিছুটা সময় কাঁটিয়ে আমরা রওনা হলাম শেষ গন্তব্য শালিমার গার্ডেনের উদ্দেশ্যে। এমন মায়াময় প্রতিটি বাগান আর সৌন্দর্যের ঝাঁপি যে মন চায় সারাদিন বসে থাকি। কিন্তু সময় স্বল্পতা বলে কথা। চোখের দেখা দেখে, মনে এক বুক তৃষ্ণা রেখে আমরা ছুটে চললাম পরের গন্তব্যে। এর মধ্যে সূর্য লাল বর্ণ ধারন করে জানান দিচ্ছে সন্ধ্যে হল বলে।
এই পর্বের ছবিঃ
রওশন আরা ইয়াসমিন
মিতা রায়
বোকা মানুষ বলতে চায়
ইউকিমিডিয়া
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ শাকিল ভাই। পোস্টে কিছু তথ্য বিভ্রাট ছিল, ঠিক করে দিয়েছি (২২ নং কমেন্ট দ্রষ্টব্য)। আসলে মুঘল সম্রাটগুলো একটু কেমন কেমন যেন ছিলেন, পুরাই অন্যরকম সবাই।
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যেন স্বর্গের মতো সাজানো ছবি.. নাকি ..ছবির মতো সাজানো স্বর্গ
মুগ্ধতা শুধুই অন্তরে.. ভাষা আর কতটুকু প্রকাশ করতে পারে!
দারুন......
++++++++++++
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু ভাই, চমৎকার মন্তব্যে +++
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫
রাইসুল ইসলাম রাণা বলেছেন: চমৎকার! যাইতে ইচ্ছে করতিছে.....
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বোকা মানুষের ব্লগে স্বাগতম। চলে যান সময় সুযোগ করে। ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল দারুণ সময় কাশ্মীর ভ্রমণের জন্য।
৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪
কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা ও ছবি ব্লগ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বরাবরের মত সাথে থাকার জন্য। ভালো থাকুন সবসময়।
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭
সারাফাত রাজ বলেছেন: দৃষ্টিনন্দন স্থানের ঐতিহাসিক তথ্যবহুলতা মুগ্ধ করলো। কিন্তু অনেক অপেক্ষার পরে পেলাম।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ, ভালো থাকুন সবসময়।
৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১
রমিত বলেছেন: মুগ্ধতা !
অপূর্ব সুন্দর সব ছবি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় সহব্লগার। ভাল থাকুন সবসময়।
৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার ছবির সাথে চমৎকার বর্ণনা। মনে হল জায়গাগুলোতে আমিও ছিলাম।
ধন্যবাদ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনাদের ভ্রমণ স্বাদ দিতে পেরে আমারও ভাল লাগলো। অনেক অনেক ভালো থাকা হোক সবসময়।
৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নিশাতবাগের সৌন্দর্য্য সত্যিই অপরূপ
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনি নিজেও সেটার সাক্ষী।
ধন্যবাদ কামাল ভাই।
৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: চমৎকার পোস্ট| আপনাকে ঈর্ষা হয়
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাই আপ্নের পিলিজ লাগে, ঈর্ষা করিয়েন না, প্রয়োজনে গোস্বা করেন
১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৫
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় সহব্লগার, ভালো থাকুন সবসময়।
১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫১
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
বিউটিফুল!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা।
১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৮
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ছবি গুলো খুব সুন্দর।
বর্ণনাও চমৎকার হয়েছে।
ভাল থাকুন। সবসময়।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ শামছুল ইসলাম ভাই, আপনিও ভালো থাকুন সবসময়।
১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সুন্দর সব ছবি।
বর্ণনাও দিয়েছেন চমৎকার
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধলন্যবাদ আপু।
১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায় ,
ওয়াও ............বোকা মানুষ দেখি দারুন সুন্দর কিছু বলে ফেলেছেন !
সত্যিকার ভাবেই চমৎকার সব ছবি দিয়ে উৎফুল্ল একখানি বাগান সাজিয়েছেন।
শুভেচ্ছান্তে ।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই্ অনেক অনেক ভালো থাকা হোক। শুভকামনা রইল।
১৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৩
বৃতি বলেছেন: পোস্টে অনেক ভালো লাগা। চমৎকার সব ছবি
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার বৃতি, ভালো থাকুন সবসময়।
১৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪০
রাবার বলেছেন: আহা কি সুন্দর বাগান +++্
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ রাবার, রাবার বাগানের কথা মনে পড়ে গেল।
১৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২২
অগ্নি সারথি বলেছেন: চমৎকার ছবি ও বর্ণনা।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ অগ্নি সারথি, সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫
সোহানী বলেছেন: আরে এবার খাওয়া দাওয়ার ছবি নাই!!!!!!!! নাহ্ শেষ হইয়াও হইল না শেষ !!!!!!!!!+++++++++++
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: নারে ভাই, আমার ভেতো বাঙ্গালী সহযাত্রীদের কারণে এদিন দুপুরে আমরা একটা কলকাতাইয়া বাঙ্গালী রেস্টুরেন্ট লাঞ্চ করি। বঞ্চিত থাকি একবেলা কাশ্মীরি খাবার চেখে দেখার সুযোগ থেকে
১৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৮
জুন বলেছেন: আসলে তাদের আবহাওয়াও মনে হয় এমন সুন্দর বাগান আর ফুল ফল সৃষ্টিতে একটা বড় ফ্যক্টর বোকামানুষ ।
আপনার সাথে বিশদ ভাবে কাশ্মীর দেখছি । অনেক ভালোলাগা ।
+
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ঠিক ধরেছেন, তাদের আবহাওয়াও মনে হয় এমন সুন্দর বাগান আর ফুল ফল সৃষ্টিতে একটা বড় ফ্যক্টর অবশ্যই।
ধন্যবাদ আপু সাহে থাকার জন্য। ভালো থাকুন সবসময়।
২০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আসলেই ভূ স্বর্গ ..
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যেহেতু স্বর্গ কেউ দেখি নাই, তাই ভূস্বর্গ বলাটা মনে হয় সমুচিত নয়। আমি বলি, পৃথিবীর অন্যতম সুন্দর স্থান (আমার দেখা মতে)।
২১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮
সুমন কর বলেছেন: বন্ধু, চমৎকার হয়েছে। প্লাস।
পানি সরবারাহ রাবন্ধ করেছিলেখুন, জেনে প্রথমে রাগ হয়েছিল। পরে অবশ্য কমেছে....!!
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বন্ধু। ইতিহাসে একটু ভুল করেছিলাম, পরে ঠিক করেছি। সাধু ভাই ধরিয়ে না দিলে কি যে হত, জানতামই না।
২২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যাকে বলে ভয়ঙ্কর সুন্দর! অাচ্ছা ভাইয়া, অামি যদ্দুর জানি সম্রাজ্ঞী নূরজাহান ছিলেন শাহজাদা সেলিম ওরফে সম্রাট জাহাঙ্গীরের স্ত্রী, শাহজাহানের বিমাতা । তাহলে তো অাসিফ খানের ভগ্নিপতি জাহাঙ্গীর হওয়ার কথা!
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আসলে একটা বিশাল তথ্যবিভ্রাট ছিল আমার লেখায়। আসিফ খান ছিলেন সম্রাট শাহজাহানের শ্বশুর। আসিফ খানের কন্যা আরজুমান্দ বানু বেগমকে শাহ জাহান বিবাহ করেন যার ঘটকালি করেছিলেন সম্রাজ্ঞী নুরজাহান।
অনিচ্ছাকৃত এই তথ্যবিভ্রাটের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। (আসলে আমি ইতিহাসে একেবারেই অজ্ঞ, তাই... এই বিভ্রাট ধরতে পারি নাই)
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল।
২৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৪
প্রামানিক বলেছেন: নিশাতবাগের সৌন্দর্য্য সত্যিই অপরূপ দেখে মুগ্ধ হলাম।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই, কেমন আছেন? আশা করি ভাল, ভালো থাকুন সবসময়।
২৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৪
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অসহ্য সুন্দর এই বাগ!! দু'চোখ ভরে দেখতে মন চায়!!!
এরপরে শালিমার বাগ দেখব! আহা!!!
ছেলেবেলায় ষ্ট্যাম্প কালেকশন -এর হবি ছিল।
পাকিস্তানের অনেক ষ্ট্যাম্প -এ শালিমার বাগের ছবি ছিল!!!
অপূর্ব সে বাগান!!!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হ্যাঁ আপু, পাকিস্তানের শালিমার বাগ নাকি সবচেয়ে সুন্দর মুধল গার্ডেনগুলোর মধ্যে অন্যতম। যদিও আমাদেরটা ছিল ভারত অধ্যুষিত কাশ্মীরে অবস্থিত। এটাও কম সুন্দর নয়। আগামী পর্বে দেখা পাবেন। আপনার যেমন ফুলের প্রতি আকর্ষণ, আপনার উচিত শুধুমাত্র শ্রীনগর হলেও ঘুরে আসা, এবং সেটা অতি অবশ্যই এপ্রিল মাসে, যখন টিউলিপ গার্ডেন খোলা থাকে, সাথে মুঘল গার্ডেনগুলো আছে, আছে বোটানিক্যাল গার্ডেন, আছে ডাল লেকের ফুলের বাগান। আহ...
আশা করি খুব শীঘ্রই যাচ্ছেন, পারলে আগামী এপ্রিলে চলে যান। শুভকামনা রইল।
২৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: কাশ্মীর যাওয়ার ইচ্ছা আছে।দেখি কবে সুযোগ হয়।
পোস্টে দশম ভাল লাগা
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সময় করে আগামী এপ্রিলে চলে যান, কাশ্মীর ভ্রমণের সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২০
আবু শাকিল বলেছেন: সম্রাট শাহজাহান বড় হিংসুটে এবং সুন্দরের পূজারী ছিলেন
পোষ্টে অনেক ভাল লাগা রইল বোমা ভাই।
দারুন বর্ণনায় চমৎকার ভ্রমণ পোষ্ট।