নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন কিন্তু একটাই

জীবন কিন্তু একটাই

হাতপা

কিছু বলার নাই

হাতপা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ সহযাত্রী

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৯

গল্পঃসহযাত্রী

======== ==========

একটা ভারী ব্যাগ আর সাথে ছোট ব্যাগ দুইটা দুই হাতে নিয়ে স্টেশনের ভেতর ঢুকল সাব্বির।চোখের চশমাটা নতুন ফ্রেম।আধুনিক ডিজাইনের ফ্যাশনেবল ফ্রেম,শখ করে বানানো।কিন্তু,এই নতুন চশমা নিয়ে খুব বিপত্তি।এখন দুই হাতের ব্যাগ একপাশে ধপাস করে চশমাটা নাকে ভাল করে এঁটে বসাল।বারবার নড়ে নড়ে যায়।হাত উল্টিয়ে ঘড়িতে সময় দেখল,আরো চল্লিশ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে।এত সকালেই এত মানুষের ভীড়,টিকেট কাটছে কেউ,কেউ ট্রেনে চড়বে,কেউ হয়ত কাউকে রিসিভ করবে।

ছোট ব্যাগ টা কাঁধে নিয়ে ফেলল।ল্যাপটপ আছে তাতে।ইদানীং চোর-ছ্যাঁচড়ের ভয়।বাবা বারবার সাবধান করে দিয়েছেন এইটা সামলে রাখবার জন্য।

ট্রেন টা এসে দাঁড়িয়ে আছে প্লাটফর্মে।ইঞ্জিন লাগানো হয়নি।সকালের আকাশে এখনো একটা ভেজা ভেজা গন্ধ।কিছুক্ষণ পর উঠে যাবে সহনীয় রোদ,তারো পরে সেটা হয়ে যাবে বিরক্তিকর রোদ।

জার্নির আগে আগে খুব টেনশানে থাকে সাব্বির।বিশেষ করে পেটের সমস্যা নিয়ে।প্রায়ই দেখা যায় ট্রেন বাসে চড়ে বসলে তার নানারকম প্রব্লেম শুরু হতে থাকে।সেজন্য সাথে সবসময় ওষুধ থাকে,শার্টের পকেটে উকি দিয়ে দেখে নিল ওষুধ।

তারপর,ফেরিওলার কাছ থেকে একটা সিগারেট চেয়ে নিয়ে ধরাল।

দাম মিটিয়ে প্লাটফর্মের ধারে চলে এল। দুইটা চড়ুই চেচামেচি করছে।

‘পেপার,লন পেপার’

এই যে ,একটা ইয়ে আছে না...পত্রিকাওয়ালা থেকে বেছে বেছে একটা মোটাসোটা পত্রিকাই নিল সাব্বির।যেতে যেতে পড়া যাবে,সাথে অবশ্য শংকরের আধাপড়া সীমাবদ্ধ আছে,তবে বলা যাওয়ানা,বই পড়ার মুড না থাকলে পেপার দেখেই কাটাতে হবে।

ঘড়ি দেখল আবার,আরো বিশ মিনিটের মত।লোকজন ট্রেনে উঠতে শুরু করেছে।সিগারেটের ফিল্টার নীচে ফেলে স্যান্ডেল দিয়ে ভালো করে মাড়িয়ে ট্রেনের বগি খুঁজে বের করল।

একটা বদ্ধ বাতাস বগির ভিতরে।টিকেট বের করে মিলিয়ে মিলিয়ে সীট টা বের করে নিল।আফসোস,জানালার পাশে সীট!একেবারেই পছন্দ নয়।আপাতত বসা যাক,পরে পাশের লোকটির সাথে এক্সচঞ্জ করে নিবে,জানালার পাশের সীট সবাই লুফে নিবে।

ব্যাগ দুটি উপরের জিনিস রাখবার জায়গায় সাবধানে রেখে দিল। বড়ব্যাগটায় খাবার জিনিস আছে,সেটা হাতের নাগালেই রাখল,যাতে নামাতে সুবিধা হয়।

তারপর টাইট হয়ে বসে পড়ল নিজের সীটে।জানালা দিয়ে উদ্ভ্রান্ত মানুষগুলোর যাওয়া-আসা দেখছে।ছাড়তে বেশি দেরি নেই,সবাই ছুটছে।

বগি মোটামুটি উপস্থিত যাত্রীদের কোলাহলে মুখরিত হয়ে উঠল।

‘এই সীট টা কোথায় দেখুন তো’ – মধ্যবয়স্ক লোক। মাথায় টাক,টিকেট টা তার হাতে নিয়ে দেখল সাব্বির।

‘এই যে এইটাই আপনার’- বলে সাব্বির তার পাশের সীট দেখিয়ে দিল।

লোকটির সাথে ভারী কিছু নেই।একটা প্যাকেট।সেটা সামনে রেখেই বসে পড়ল লোকটি।পান চিবাচ্ছে,গন্ধটা নাকে আসছে।

একটা ভিখারী জানলায় সাব্বিরের শার্টের হাতায় হালকা টান দিল,সাব্বির কিছু বলে না।

‘ট্রেন কি ঠিক সময় ছাড়বে,না লেইট হবে?’-পাশের ভদ্রলোকের প্রশ্ন।

আরে বাবা,তার আমি কি জানি-মনে মনে বলল সাব্বির।মুখে বলল-‘এখনো সময় আছে দুই-তিন মিনিট’

কথায় আছে জার্নিতে ভালো-মন্দ লাগা সহযাত্রীর উপর অনেকাংশে নির্ভর করে।এই লোক অহেতুক কথাবার্তা বলে মাথার বারোটা না বাজিয়ে দিলেই হয়।

সময়ের কিছুক্ষণ পরই ট্রেন দুলে দুলে চলতে শুরু করে।

‘আল্লাহর রহমত...’বলে ভদ্রলোকের জোরালো কথায় চমকে উঠল সাব্বির।ট্রেন সময়মত ছাড়ায় লোকটি বেজায় খুশি।

লোকটির দিকে না তাকানোর যথাসম্ভব চেষ্টা করছে সাব্বির,পত্রিকা খুলে হেডলাইন দেখা শুরু করল।

বাসায় ফোন দিয়ে জানিয়ে দিল যে,সময়মতই ছেড়েছে ট্রেন।মোবাইলটা পকেটে ঢুকাতে গিয়ে খেয়াল হল লোকটা তার দিকে তাকিয়ে আছে,কেউ তাকিয়ে থাকলে সেটা চোখের সামনাসামনি না হলেও টের পাওয়া যায়।নির্ঘাত আলাপ জমাতে চাইছে।সে সুযোগ দেয়া যাবে না।

কানে হেডফোন লাগিয়ে চুপচাপ পত্রিকার পাতা মেলে ধরল সাব্বির।

বিনোদন পাতায় চোখ রাখল। বলিউড-ঢালিউডের রংচং-এ ছবিতে ভরা।লেখার পরিমাণ কম। খেলার পাতায় চোখ বুলাল।ক্রিকেটের খবর বেশিরভাগ।ক্রিকেট পছন্দ নয় সাব্বিরের।

কোণা চোখে দেখে নিল পাশে।মুখ হা করে লোকটি ঘুমাচ্ছে।যাক,আপদ কমল।ঘুমাক,যতক্ষণ ঘুমায় ততক্ষণই ভাল।

সকালে কিছু খেয়ে আসেনি দেখে দশটার মাঝেই খিদে চাগিয়ে উঠল। রোদ এসে ভরে গেছে পুরো বগি।পত্রিকা সামনের সীটের ব্যাকপকেটে গুজে দিয়ে বড়ব্যাগ থেকে খাবারের প্যাকেট টা নামালো।

হাতমুখ ধুয়ে আসতে পারলে ভালো হত, কিন্তু লোকটাকে ঘুম থেকে জাগাতে চাইছে না সাব্বির।



‘বের হবেন?দাঁড়ান জায়গা করে দিচ্ছি’- লোকটা ঘুম থেকে জাগল সেটা টের পায়নি সাব্বির।

সাব্বির লোকটাকে ধন্যবাদ দিয়ে ফ্রেশ হতে গেল।

এসে দেখল লোকটা তার জায়গায় হেলান দিয়ে বসে জানলা দিয়ে তাকিয়ে আছে।সাব্বির পাশে এসে দাঁড়ালো,লোকটা ফিরে তাকালো না।

আশ্চর্য্য তো,অন্যের সীটে বসে পড়ল এইভাবে।অবশ্য জানলার পাশের সীটে এক্সচেঞ্জ করার ইচ্ছা আগে থেকেই ছিল,কিন্তু,লোকটির আচরণ তার কাছে ভাল লাগল না মোটেই।

খাবারের প্যাকেট টা কোলে নিয়ে বসে পড়ল বাইরের সীটে।

সামনের সীটে একটি বাচ্চা কাঁদছে।কিছুক্ষণ সেদিকে তাকিয়ে প্যাকেট খুলে দেখল সাব্বির।ভাজি-পরটা। ভাজিগুলো ঠান্ডা হয়ে গেছে,পরটা ছিঁড়ে ভাজি সহ মুখে পুরতে গেল সাব্বির।

‘ট্রেন এক্সিডেন্ট করবে’

‘কি?’-সাব্বির স্পষ্ট শুনতে পেল লোকটি কি বলেছে,তবু,প্রশ্নটা বেরিয়ে গেল।

লোকটা গম্ভীর মুখে তাকিয়ে আছে বাইরে।সাব্বির কনফিউজড।লোকটা কি বলল আবার শুনতে চাইল সে।

খাবার প্যাকেট হাতে নিয়ে লোকটিকে জিজ্ঞেস করল-‘আপনি কি কিছু বললেন আমাকে?’

‘আমি?কই না তো’-লোকটা কেমন যেন চোখ বড় করে তাকালো তার দিকে। পানের কষ লেগে আছে ঠোটে।

সাব্বির কিছুক্ষণ ভাবল।কথাটা লোকটি বলেছে এবং কী বলেছে সেটা সাব্বির পুরোপুরি নিশ্চিত।ভুল হবার কোন উপায় নেই।‘ট্রেন এক্সিডেন্ট করবে’-না,লোকটি আচ্ছা বদমাশ ।জেনেশুনে এমন কান্ড করল নাকি।নাকি তার ভুল।ভালমত মেমোরি রীড করল আবার সাব্বির। উহু,কোন সন্দেহ নেই।লোকটি এই কথাটি বলেছে।

খাওয়ার রুচি চলে গেল সাব্বিরের।তবু,পরটা দিয়ে মাখিয়ে ভাজি খেয়ে নিল।পুরোটা শেষ করতে পারল না,কেমন যেন বমি বমি লাগছে।

পেটের প্রব্লেম শুরু হবে না তো আবার।



খাবার প্যাকেট টা ভালমত বন্ধ করে আবার বড়ব্যাগে ঢুকিয়ে রাখল। সীটে বসে লোকটির দিকে চোখ চলে গেল।ঘুমাচ্ছে।লোকটাকে ভালোমত খেয়াল করল এবার।নেভী ব্লু কালারের মোটা জিন্স কাপড়ের শার্ট,শার্ট টি পরিস্কার নয়।সেখানেও পানের লাল দাগ। হাতে তিন টি পাথরের আংটি। মাথায় চুল আছে ।টাক ঢাকবার জন্য যথেষ্ট।



ক্যাঁচ করে একটা আওয়াজ হল।পুরো বগি নড়ে উঠে থেমে গেল ।যাত্রীদের কন্ঠে বিরক্ত।সামনের বাচ্চাটা ঘুমিয়ে পড়েছিল,এখন উঠে আবার কাঁদছে।

উত্তেজনা আর আতঙ্কে সাব্বির সীট ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়েছিল। ট্রেন থেমে আছে।সাব্বির সামনের সীটের একজনের কাছে জানতে চাইল-‘কি ব্যাপার?’

‘ব্রেক দিছে মনে হয়’

সাব্বিরের বুক ধকধক করছে। বসে পানির বোতল থেকে ঢকঢক করে পানি খেয়ে নিল।চোখ বন্ধ করে শান্ত হবার চেষ্টা করে সীটে হেলান দিয়ে বসে থাকল। ঘড়িতে সময় অনুযায়ী আরো দুইঘন্টা বাকি পৌঁছাতে। একটা ঘুম দিতে পারলে ভাল হত।

ট্রেনের ঝিকঝিক তালে তালে নানারকম চিন্তা করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ল সাব্বির।



দশ মিনিট-ও ঘুমাতে পারল না। উলটাপালটা স্বপ্ন। দেখছিল বিশাল ট্রেন টা রেললাইন ধরে নদীর উপরে ব্রিজ ঊঠে পড়ছে।নীচে ঘোলাটে ভয়ংকর নদী। হঠাৎ যেন ট্রেন টা পথে থেকে সরিয়ে গিয়ে সাপের মত এঁকেবেঁকে ব্রীজ ভেঙ্গে পড়ছে । পড়ছে ।পড়ছে।নদীর পানিতে।

মুখ শুকিয়ে গেছে।



‘আর কতক্ষণ লাগতে পারে?’-পাশের লোকটির কাছে জানতে চাইল।

‘কতক্ষণ আর?ঘন্টাখানেক’

লোকটাকে খুব খুশি খুশি দেখাচ্ছে।আচ্ছা,লোকটাকে কি আরেকবার জিজ্ঞেস করে দেখবে?ঐকথাটি সে বলেছিল কিনা।না,থাক। উফ,আল্লাহ। অনেক চেষ্টা করেও মন থেকে দূর করতে পারছে না চিন্তাটা।যতবারই চেষ্টা করেছে এই কথা ভুলে গিয়ে অন্যকথা ভাবতে আরো বেশি করে মনকে গ্রাস করেছে। একটু পরপর ঘড়ি দেখছে সাব্বির। চশমাটা ঢিলে হয়ে নাকের নীচে নেমে আসছে।

উত্তেজনা-চিন্তায় নিজের ব্যাগের দিকে খেয়াল রাখতে ভুলে গিয়েছিল সাব্বির।উপরের দিকে তাকালো।না,ঠিকই আছে।



এরপর লোকটার দিকে তাকালো সে,আলাপ করা যাক।বাকি সময়টা কেটে যাবে।



সুকন্ঠী মহিলা ঘোষণা দিল ট্রেন স্টেশনে পৌঁছতে আর পাঁচ মিনিট লাগবে।যার যার মালামাল গুছিয়ে নিতে।



সাব্বিরের মনের শংকা অনেকখানি দূর হয়েছে। বাকি টুকু ঠিকঠাক ভাবেই পৌঁছে যাবে মনে হয়। বুকের ভিতরের ধুকপুকানি ভাবটা আর নেই। তাছাড়া পাশের ভদ্রলোকের সাথে কথা বলতে বলতেই শেষ সময়টুকু পার হয়ে গেছে।

ট্রেন স্টেশনে এসে থামল।প্লাটফর্মের দেখা পেয়ে জোরে একটা সস্তির নিঃশ্বাস ফেলল সাব্বির।



উপর থেকে ব্যাগদুটি নামালো।নেমে পড়ল ভীড়ের সাথে সাথে।

একটা কুলি লাগবে।জার্নির ক্লান্তি সেইসাথে আতংকের ফলে খুব টায়ার্ড লাগছে।



‘এই ধর।বিশ টাকা পাবি’-বলে বড় ব্যাগ টা মাথায় তুলে দিচ্ছিল।

সহযাত্রী ভদ্রলোক বিদায় নিতে আসলেন। হাত বাড়ালেন।সাব্বির হেসে হাত মিলালো।লোকটিকে প্রথম প্রথম বিরক্তি লাগলেও পরে ভালো লেগেছে।

‘আচ্ছা,আসি’ – লোকটি বলল,তারপর হাত ছেড়ে দিয়ে যাবার জন্য দাঁড়িয়ে বলল- ‘আমাকে ধন্যবাদ দিন’

‘কেন?’

‘এই যে এখন আপনি যে আনন্দটা পেলেন,বেঁচে যাবার আনন্দ,এটা কি কম ?ট্রেন এক্সিডেন্ট এর কথা শুনে খুব ভয় পেয়েছিলেন,না?’-বলে আর অপেক্ষা করল না।প্যাকেট টা নিয়ে হেলতে দুলতে ভীড়ের মাঝে মিশে গেল।

‘আরে!’-সাব্বির যেন হাত দিয়ে ধরতে চাইল।লোকটা চলে গেছে,দেখা যাচ্ছে না।



(সমাপ্ত)

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২২

মহান অতন্দ্র বলেছেন: বেশ লাগলো। চমৎকার গল্প।

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অসাধারণ লাগল| আসলে বেঁচে থাকারও যে একটা আনন্দ আছে এটা আমরা বুঝতে পারিনা| আপনার গল্পটা মাঝে থ্রিলার থ্রিলার লেগেছিল|শেষে এসে চমকে দিলেন|সুন্দর|লিখে যান

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪১

কাল্পনিক৩৩৩ বলেছেন: বেঁচে থাকার আনন্দই অন্যরকম । সুন্দর গল্প।

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

সুমন কর বলেছেন: অামার মতে, গল্পটাতে অারো একটু সময় দিলে ভাল হতো। তবে গল্প ভাল লেগেছে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৫

হাতপা বলেছেন: ঠিক ধরেছেন। সাব্বিরের আতঙ্কের জায়গাটাতে আরেকটু কাজ করা দরকার ছিল।তবে,কথা হচ্ছে এটা একবারে লিখে উঠেছি।প্লট মাথায় ছিল না,ঘটনার শুরুতে সাব্বির ছিল। ট্রেনে উঠছিল,এমন কিছু ভাবছিলাম একটি মেয়ে চরিত্র থাকবে।কিন্তু,গল্পটা পরে কী থেকে কি হয়ে গেল।

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১

এনামুল রেজা বলেছেন: বাহ, একটা মেন্টাল গেম শেষতক।

চমতকার লাগলো গল্পটা। তবে মনে হচ্ছে আরও গুছিয়ে লেখা যেত। প্লটটা দুর্দান্ত..

শুভকামনা আপনার পরবর্তি গল্পের জন্য। :)

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

চমৎকার গল্প।

পড়তে বেশ ভাল লালল।

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৩

অদৃশ্য স্পন্দন বলেছেন: বেঁচে থাকার আনন্দ আমরা কখনও কখনও হারিয়ে ফেলি, জীবনের ছোট ছোট ঘটনা আবার সেসব ফিরিয়ে দেয়.......

৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:২৩

আমি সৈকত বলছি বলেছেন: লিখেছেন বটে খুব ভালো লেগেছে।

শুভ কামনা রইলো।

গল্পে +

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.