নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি 'হিটাকাঙ্ক্ষী' নই 'হিতাকাঙ্খী'

হিতাকাঙ্খী

আমার অনুর্ভর মস্তিষ্কে তেমন কোন লেখাই আসেনা যাহা আদৌতে প্রকাশ যোগ্য তাই বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগ্রহ করে সবার জন্য উপকারী লেখাগুলো তথ্যসূত্র সহ \'কপি-পেষ্ট\' করি। পোষ্ট \'হিট\'- হলো কি-না হলো এতেও আমার কিছু যায়-আসে না, এককথায় আমি, \'হিটাকাঙ্ক্ষী\' নই, তবে নিঃসন্দেহে সবার \'হিতাকাঙ্খী\'। (তথ্য অথবা তথ্যসুত্রগুলো যদি কারো কাছে নির্ভরযোগ্য মনে না হয়, তবে এড়িয়ে যাবার বিনীত অনুরোধ রইল। পোষ্টগুলোতে আপনার বিরক্তি সাদরেই গৃহীত হবে)

হিতাকাঙ্খী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিয়মিত মাত্র ৮টি নিয়ম মেনে চিরতরে দূরে রাখুন গ্যাষ্ট্রিকের সমস্যা :)

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:২১


গ্যাস্ট্রিক বা অম্বল রোগ হয় না এমন মানুষ খুব কমই আছে। এই রোগে রাতে ঘুমানোর সময় কিংবা দুপুরে খাওয়ার পর বুক জ্বালা পোড়া করে। অনেক ডাক্তারের দেয়া ওষুধ খেয়েও হয়তো গ্যাস্ট্রিক থেকে নিস্তার মেলে নি। অথচ অল্প কয়েকটি সাধারণ নিয়ম মেনে চললেই গ্যাস্ট্রিককে দূরে রাখা যায়।

১)প্রতিবেলায় যেটুকু খাবার খাচ্ছেন আজ থেকেই তা অর্ধেকে নামিয়ে আনুন। ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। আপনাকে খাওয়া কমিয়ে দিতে বলছি না। শুধু প্রতিবেলার খাবার একবারে না খেয়ে দুইবারে খান। এভাবে তিনবেলার খাবার ছয়বারে। এতে হজমে সুবিধা হবে।


২) খাওয়া কখনোই তাড়াহুড়ো করে নয়। ধীরে সুস্থে সময় নিয়ে চিবিয়ে খান। প্রতি লোকমা ভাত বা রুটি ভালো করে চিবোন। খাওয়ার পর পর শুয়ে পড়া উচিত নয়। বরং একটু হাঁটাচলা করুন। পেটের খাবার তাড়াতাড়ি হজম হবে।

৩)দিনে নিয়ম করে কমপক্ষে দুই লিটার পানি পান করুন। পানি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

৪)খাওয়ার আগেই প্যান্ট বা লুঙ্গির গিঁট ঢিলা করে নিন। শক্ত বাঁধন টক ঢেকুরের কারণ হতে পারে।

৫)গ্যাস্ট্রিক কমাতে হাঁটাচলা এবং ব্যায়ামের কোনো বিকল্প নেই। তাই নিয়ম করে হাঁটাচলা করুন। সবচেয়ে ভালো হয় যদি তিনবেলা খাওয়ার পর একটু হাঁটতে পারেন। রাতে ঘুমানোর তিনঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নিন।

৬)প্রতিদিনের মেন্যুতে আঁশযুক্ত খাবার যোগ করুন। আঁশযুক্ত খাবার খুব দ্রুত হজম হয়। লাল আটার রুটি, লাল চালের ভাত, যেকোন ধরণের ডাল প্রধান আঁশযুক্ত খাবার।


৭}গ্যাস্ট্রিকের প্রধান শত্রু ধূমপান। সিগারেটের নিকোটিন খাবার হজমে ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তাই সবার আগে ধূমপান ত্যাগ করুন।

৮)অনেক সময় মানসিক চাপ থেকেও বুক জ্বলা শুরু হতে পারে। তাই নিশ্চিন্তে থাকার চেষ্টা করুন। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। মানসিক প্রশান্তি এই রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে।

(সংগৃহীত)

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯

এহসান সাবির বলেছেন: ভালো টিপস।

২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ভালো টিপস। অনেক ধন্যবাদ।

৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:০০

ইভেন বলেছেন: কোন কথা নয়, সোজা প্রিয়তে। আমার এটা কাজে দিবে...

৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভালো

৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:১৯

কাহারে-যেন-ভালোবাসিতাম বলেছেন: কাজের পোস্ট। :)

৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

জনাব মাহাবুব বলেছেন: বাচাইলেন। এইবার গ্যাষ্ট্রিক তুমি কেমনে আসো দেইখা নিমুনি B-)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.