নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি 'হিটাকাঙ্ক্ষী' নই 'হিতাকাঙ্খী'

হিতাকাঙ্খী

আমার অনুর্ভর মস্তিষ্কে তেমন কোন লেখাই আসেনা যাহা আদৌতে প্রকাশ যোগ্য তাই বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগ্রহ করে সবার জন্য উপকারী লেখাগুলো তথ্যসূত্র সহ \'কপি-পেষ্ট\' করি। পোষ্ট \'হিট\'- হলো কি-না হলো এতেও আমার কিছু যায়-আসে না, এককথায় আমি, \'হিটাকাঙ্ক্ষী\' নই, তবে নিঃসন্দেহে সবার \'হিতাকাঙ্খী\'। (তথ্য অথবা তথ্যসুত্রগুলো যদি কারো কাছে নির্ভরযোগ্য মনে না হয়, তবে এড়িয়ে যাবার বিনীত অনুরোধ রইল। পোষ্টগুলোতে আপনার বিরক্তি সাদরেই গৃহীত হবে)

হিতাকাঙ্খী › বিস্তারিত পোস্টঃ

টেনশন কমানোর ১৩ উপায় :)

২৫ শে মে, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮

স্ট্রেস আর টেনশন... আধুনিক সভ্যতার এক অনবদ্য দান। একেক জন একেক রকম ভাবে ডি-স্ট্রেস হওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু মাঝে মধ্যেই মনে হয় এই সবই বেশ কঠিন! তবে কঠিন বলে কি হাল ছেড়ে দিলে হবে? আপনার ভালো থাকা যে শুধু আপনারই উপর নির্ভর করে। এই সত্যিটা যত তাড়াতাড়ি উপলব্ধি করবেন এবং নিজের খেয়াল রাখা শুরু করবেন, তত তাড়াতাড়ি বেরিয়ে আসতে পারবেন সব রকম স্ট্রেস ও টেনশনের হাত থেকে। স্ট্রেস ও টেনশনের হাত থেকে নিজেকে বাঁচানোর কয়েকটি সহজ উপায়ের সন্ধান রইল এই প্রতিবেদনে...

১. কমলালেবুর খোসা ছাড়ান বা একটুকরো পাতিলেবুর গন্ধ নিন প্রাণভরে। বিভিন্ন সময়ে করা সমীক্ষা বলছে, লেবুর টক গন্ধ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।

২. বেশিক্ষণ না, মাত্র ছয় থেকে সাত মিনিটের জন্যে গল্পের বই পড়ুন। দেখবেন নিমেষে স্ট্রেস ও টেনশন উধাও।


৩. অ্যাভোকাডো এখন যে কোনও ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের ফলের সেকশনে পাওয়া যায়। এতে মজুত মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং পটাশিয়াম ব্লাড প্রেশার কমাতে সাহায্য করে।

৪. যদিও কংক্রিটের এই শহরে সবুজ খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন, তবুও এখনও যে কয়েকটি জায়গায় গেলে সবুজের দেখা মেলে, স্ট্রেস এবং টেনশন মাথাচাড়া দিয়ে উঠলে সেখানে গিয়ে কিছুক্ষণ কাটিয়ে আসুন।

৫. যে বন্ধুটি আপনার সব থেকে প্রিয়, তাঁর সঙ্গে ভাগ করে নিন স্ট্রেস ও টেনশনের কারণ। দেখবেন নিজেকে অনেকটাই হালকা লাগছে।

৬. নিজের নিঃশ্বাসের উপর মনোনিয়োগ করুন। দেখবেন রিল্যাক্সড লাগছে।


৭. পাওয়ার ন্যাপ। হ্যাঁ, ঘুমের থেকে ভালো স্ট্রেস বাস্টার আর কিছু হতে পারে না। তাই যখন কোনও কিছুই আর ভালো লাগবে না, বা মনে হবে কোনও কিছুতেই মন দিতে পারছেন না, তখন একটু নিরিবিলি জায়গা দেখে পাওয়ার ন্যাপ নিয়ে নিন।

৮. মিউজিক থেরাপির কথা নিশ্চয়ই শুনেছেন। স্ট্রেস কমাতে এর মতো ভালো অপশন বিশেষ কিছু নেই। খুব স্ট্রেসের সময়ে ভালো ইনস্ট্রুমেন্টাল মিউজিক শুনুন। দেখবেন রিল্যাক্সড লাগছে।

৯. জীবনের প্রতি পদে কোনও না কোনও সমস্য আসবেই। কিন্তু তা বলে গোমড়া মুখে থাকবেন না। প্রাণ খুলে হাসার অভ্যেস করুন। প্রাণ খোলা হাসি আপনাকে এবং আপনার চারপাশের মানুষজনকে স্ট্রেস ফ্রি রাখতে সাহায্য করবে।

১০. বডি মাসাজ বা স্পা, চুলে হট অয়েল মাসাজ বা ফুট স্পা... ট্রাই করে দেখতে পারেন এর মধ্যে কোনও একটি। মাসাজ আপনার স্ট্রেসড নার্ভকে শান্ত করে। ফলে আপনারও হালকা লাগবে।

১১. মন খারাপ হলে বা খুব টেনশন হলে প্রিয়জনকে জড়িয়ে ধরুন। তাঁদের ভালোবাসায় ভরা উষ্ণ আলিঙ্গন দূর করে দেবে আপনার সব চিন্তা।

১২. আঁকা বা বিভিন্ন রকম ক্রাফ্ট-এর কাজও কিন্তু স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।

১৩. মেডিটেশন। প্রাচীনকাল থেকেই মেডিটেশনকে স্ট্রেস ও টেনশন কমানোর ম্যাজিক ড্রাগ বলে মনে করা হয়। নিয়মিত মেডিটেশন করা অভ্যেস করুন। সহজে স্ট্রেস ও টেনশন আপনাকে কাবু করতে পারবে না

(সংগৃহীত)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.