নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চিকনগুনিয়া জ্বর এডিস মশা উপর দিয়ে যদি চালিয়ে দেওয়া যায় তাহলে তো আর কষ্ট করে গবেষণা করে দেখা লাগবে না। আমার কাছে মনে হয়েছে চিকনগুনিয়া কোন মশা বাহীত রোগ নয়। এটিকে ভিনদেশীয় চক্রান্ত ও পানিবাহিত রোগ বলে মনে হয়েছে। মশা আছে কিন্তু টিউবঅয়েলের পানি খায় সেখানে চিকনগুনিয়া কম হচ্ছে। ঢাকায় যেসকল স্থানে চিকনগুনিয়া হচ্ছে তারা সবাই ওয়াসা সরবরাহকৃত পানি বা ওয়াসার পানিকে ডিস্টিল্ড করে খেয়ে থাকেন। সেই তুলনায় যেসকল স্থানে প্রচুর মশা, জমা পানির অভাব নেই (মশা জন্মানোর মত) জ্বর হচ্ছে কিন্তু চিকনগুনিয়া হচ্ছে না। বিষয়টি আমাকের কাছে একটু খটকা লেখেছে। এর পেছনে পার্শ্বদেশের চক্রান্ত ইঙ্গিত করে। মনে হয় পানিবাহিত জীবানু ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ওয়াসার পানিতে। এমনিতেই পার্শ্বদেশের সরবরাহকৃত ড্রাগ নষ্ট করে দিচ্ছে আমাদের সমাজকে। ওয়াসার পানি পরীক্ষা করানো উচিত।
২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
জাহিদবিডি বলেছেন: ভারতের মূর্খতার কারণে বাংলাদেশ পোলিও মুক্ত হতে পারছে না " কথাটা ১০০% সঠিক"
২| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫১
কলাবাগান১ বলেছেন: বাংলাদেশের সমস্ত ডায়াগনস্টিক সেন্টার আর হাসপাতালের চিকেনগুনিয়ে সনাক্ত করার যন্ত্রপাতী ফেলে দেওয়া হোক। তারা সবাই মিলে ষড়যন্ত্র করে ভারতের দ্বারা বাংগালীদের মারার জন্য ছড়ানো রোগ কে চিকেনগুনিয়ে রোগ বলে চালিয়ে দিচ্ছে।
৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
তাতিয়ানা পোর্ট বলেছেন:
৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:১৩
মিঃ আতিক বলেছেন: একটা সমস্যা যেহেতু বড় আকার ধারন করেছে সব তথ্য উপাত্তই বিশ্লেষণের প্রয়োজন, সমস্যাটা সমাধানের আগে কোন তথ্য কেই হালকা ভাবে উড়িয়ে দেয়ার সুযোগ নেই।
৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫৮
জাহিদবিডি বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:২৫
প্রোলার্ড বলেছেন: ইদানিং ঢাকা শহরের রাস্তা ও ফুটপাতে তাকালে দেখবেন যে যত্রতত্র ময়লা স্তুপ করে রাখা আছে । এগুলো মশার জন্য ভাল ব্রিডিং স্পেস । মেয়রদ্বয় মশাদেরকে বিস্তার লাভ করতে সাহায্য করেছেন।
ভারতের মূর্খতার কারণে বাংলাদেশ পোলিও মুক্ত হতে পারছে না । ওয়াসার পানিতে প্রচুর জীবন্ত প্রোটিন পাওয়া যায় । এটা মনে হয় ওয়াসার কর্মকর্তা বা কর্মচারীরা টের পয় নাই । টের পেলে প্রোটিনযুক্ত পানি সরবরাহের জন্য চার্জ করে বসবে।