নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কেটেছে একেলা বিরহের বেল, আকাশকুসুম-চয়নে। সব পথ এসে মিলে গেল শেষে, তোমার দুখানি নয়নে।

অন্তহীন পথিক

আগ্রহ মোর অধীর অতি—কোথা সে রমণী বীর্যবতী । কোষবিমুক্ত কৃপাণলতা — দারুণ সে , সুন্দর সে উদ্যত বজ্রের রুদ্ররসে , নহে সে ভোগীর লোচনলোভা , ক্ষত্রিয়বাহুর ভীষণ শোভা ।

অন্তহীন পথিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

জন্মান্তর

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৭

শীতের সকাল। । কনকনে ঠাণ্ডা বাতাস শিরশির করে বইছে। ঘন কুয়াশা কেটে আস্তে আস্তে হালকা হতে শুরু করেছে। এখন বাড়ির বাহির বারান্দা থেকে বড় বড় আম গাছ গুলোর মগ ডালের হালকা হলুদ পাতা গুলো দেখা যাচ্ছে। পাতা গুলো হিম শীতল বাতাশে থরথর করে কেঁপে উঠছে। আর পাতায় জমে থাকা শিশির বিন্দু গুলো টপ টপ করে ঝরে পড়ছে। গাছের নিচে শুকনো ধুলো। শিশির বিন্দু গুলো যখন সেই ধুলোর উপর পড়ছে, সেগুলি আগ্নেয়গিরির স্ফুলিঙ্গের মতো চারদিকে ছড়িয়ে পড়ছে। তফাত শুধু এতটুকুই, শিশিরের রঙ সাদা।



হানিফ অনেকক্ষণ থেকে প্রকিতির এই খেলা দেখছে। তাঁর বেশ মজাই লাগছে এই খেলা দেখতে। সত্যি কথা বলতে কি, সে সব কিছুতেই অনেক মজা পাচ্ছে। তাঁর চোখের দৃষ্টিসীমা যেন বেড়ে গেছে অনেক অনেক গুন। তাঁর ইচ্ছে করছে গাছ থেকে ঝরা শিশির বিন্দু গুলোকে গুনতে। সে চেষ্টাও করছে। কিন্তু মনোযোগ দিতে পারছে না। সে অপেক্ষায় আছে, কখন সে শুভ সংবাদটা শুনবে। এমন হাড় কাঁপানো শীতে সে একটা চাঁদর গায়ে দিয়ে সেই ফজরের ওয়াক্ত থেকে অপেক্ষা করছে। কিন্তু আর কতক্ষণ? সে আর অপেক্ষা করতে পারছেনা। এখন তাঁর চিন্তা হচ্ছে। খারাপ কিছু হবে না তো?? সে নিজেই নিজেকে সান্ত্বনা দিলো, তা হতে যাবে কেন। আমি যে কি না, শুধু শুধু দুশ্চিন্তা করি।



তাঁর আর বারান্দায় মন টিকছেনা। বাইরে এখন বেশ আলো। সে বারান্দার এক মাথা থেকে অন্য মাথা হাঁটছে। কিন্তু দুশ্চিন্তা কমাতে পারছে না কোন ভাবেই। সে হাজার অনিচ্ছা সর্তেও উঠনের দিকে পা বাড়াল। নাহ, এখানে আর থাকা যাবেনা। তাহলে দুশ্চিন্তা আরও যেকে বসবে। সে উঠোনের বড় গেট খুলে রাস্তায় নামলো। রাস্তা জনমানব শূন্য। তারপরও সে একটু সামনে এগিয়ে গেলো। বাহির গেটের একদম সামনে বিশাল বড় বড় তিনটে আম গাছ। সেই গাছ গুলোকে অনেক খানি যায়গা ছেড়ে দিয়ে রাস্তাটা চলে গেছে পূর্বপশ্চিম বরাবর। রাস্তার ডানদিকে মোড় নিলেই প্রধান গ্রামটা। ইচ্ছে করলেই যাওয়া যায়, কিন্তু এই অজ পাড়াগাঁয়ে অনেক এমন ইচ্ছে আছে যা হানিফ ইচ্ছে করলেই করতে পারেনা। সে একটা হাই স্কুল এর প্রধান শিক্ষক। তাকে লোকে সম্মান করে। যদিও এটা তাঁর শ্বশুর এলাকা, তাঁরপরও তাকে সবাই চেনে। এখন যদি সে গ্রামের ভিতর ঢুঁকে যায়, তাহলে হয়তো দেখবে এই সাত সকালে অনেক বাড়ির বউরা গোসলে বেস্ত। "সারারাত জেগে তাঁদের বাগানে ফুল তুলতে আশা মালিকে ফুল বুঝিয়ে দিতে দিতে কখন ভোর হয়ে গেছে, অনেকে হয়তো টের ও পায়নি। তাঁদের রক্ত চক্ষুই এর সাক্ষতা দিচ্ছে।"



হানিফ সাত পাঁচ না ভেবেই ঢুঁকে পড়ল গ্রামের একদম মাঝ খানের রাস্তায়। পিছনের তাঁর দুশ্চিন্তার কেন্দ্রকে রেখে সে এগিয়ে চলছে। কি হয় হোক ওখানে। সে আর ভাব্বেনা। কিছুদূর যেতেই তাঁর দেখা হল কালামের সাথে। নামেও কালাম, কামেও কালাম। এতো কাল মানুষ হানিফ তাঁর জীবনে দেখেনি। সে আবার সব সময় সাদা পোশাক পরে থাকে। সাদা লূঙ্গিতে সোনালী পাড় লাগানো। অনেক সুন্দর লাগে দেখতে। হানিফের ইচ্ছে করতেছেনা কারও সাথে কথা বলতে। সে কালামের পাশকাটিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করল। এই লোক বেশি কথা বলে। আসলে গ্রামের মানুষেরাই বেশি কথা বলে। কালাম নিজ থেকেই এগিয়ে আসলো কথা বলার জন্য।

কি মাষ্টার ভাই, খবর কি??

হানিফ অনিচ্ছা সর্তেও বলল- এইতো, আপনাদের দোয়ায় ভালই আছি।

আরে মাষ্টার, আপনার খবর শুনতে চাইনাই তো, বাড়ির খবর কি?

আমি জানিনা।

জানিনা মানে? কি কোন এইগুলা? চিন্তায় আছেন নাকি??

নাহ, চিন্তার কি! আল্লাহ্‌ আছে না।

কালাম শব্দ করে হেঁসে উঠল। কালাম হানিফের বাম হাতের বাহু ধরে একটা টান দিয়ে বলল- চলেন ভাগা পিঠা খাই।

হানিফ অনিচ্ছা সর্তেও কালামের পাঁশে পাঁশে হাঁটতে শুরু করল। তাঁদের এখন আলোচনার বিষয় ইরাক-ইরান যুদ্ধ, আর তাঁর মূল নায়ক সাদ্দাম হোসেইন।



হানিফের কোনকিছু মাথায় ধুকতেছেনা। এখন মনে হচ্ছে সে ভুল করেছে। বাসায় থাকাই উচিৎ ছিল তাঁর। যদি তাঁর প্রয়োজন হয় কোন কারনে। ইস, সে কিভাবে এতো বড় ভুল করল? হানিফ কালামকে বলে উঠল- কালাম ভাই, থাকেন বাড়িত যাই। মনটা ভালো লাগতেছেনা। এই বলেই সে বাড়ির দিকে হাঁটা শুরু করল। কিন্তু কালাম পিছন থেকে তাঁর হাত টেনে ধরল। বলল- ধুরও, আপনি গিয়ে কি করবেন? আপনার কাজটা কি ওখানে? আসেন, গরম গরম ভাগা খাই। বলেই সে হানিফের হাত টেনে ধরে অহিদুল দের বাড়ির উদ্দেশে হাঁটা শুরু করল।

অহিদুলদের বাড়িতে সকাল থেকেই ভীড় লেগে থাকে। পুরো গ্রামে একমাত্র এদের বাড়িতেই ভাপা পিঠা বিক্রি করা হয়। এক কেজি ধান, বিনিময়ে একটা ভাপা। সেই ভাপা তৈরি করা হয় কলস এর মুখে। বিশাল সাইজ। গ্রামে হাড়িতে ভাত রান্না করা হয়। সেই হাঁড়ির মুখে যে ঢাকনাটা দেয়া হয় সেটাও মাটির। দেখতে অনেকটা আমাদের আধুনিক যুগের বাটির মতো। সেই ঢাকনার মুখে চালের আটার ঝুরি ভরে দেয়া হয়। তারপর কলসের ভাপ উঠা মুখে বসিয়ে দেয়া হয়। ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা চুলার চারিদিকে গোল হয়ে বসে তাপে হাত পেতে থাকে। কখন হবে ভাপা পিঠাটি। সেই অপেক্ষা সবার মাঝেই।



হানিফ মাষ্টার আর কালাম কথা বলতে বলতে ঢুকল অহিদুলদের বাসায়। সবাই এক সাথে ফিরে তাকাল। অহিদুলের বউ পিঠা বানাচ্ছিল। সে হানিফ মাষ্টার আর কালামকে দেখে শাড়ির আঁচল বুকের উপর টেনে দিলো। তারপর মাথায়। বড় মায়া কাড়া চেহারা মেয়েটার। কালাম খুব খারাপ রকমের একটা রসিকতা করে বসলো। কি অহিদুলের বউ ভাবি, মাথার চুল ভেজা ক্যান? সকালে গোছল দিছেন নাকি? বলেই হো হো করে হেঁসে উঠল। গ্রামে যদিও এটা অনেক হালকা রসিকতা কিন্তু হানিফ মাষ্টার এটার সাথে পরিচিত নয়। কারন গ্রামটা তাঁর না। এটা তাঁর শ্বশুর এলাকা। সে উপশহরের মানুষ। তাই রসিকতার রসবোধের অতি মাত্রার ব্যাবহারে সে লজ্জায় লাল হয়ে গেলো। তাঁদের জন্য চেয়ার আনা হল। কিন্তু চেয়ার দেয়া হল একটা। এটা শুধু মাস্টারের জন্য। কালামের জন্য চেয়ার দিতে হবে, এটা কারও মাথাতেই আসবেনা। মাষ্টার পড়ে গেলো বিপদে। কিভাবে সে বসবে? সে আরেকটা চেয়ার আনতে বলল। অহিদুলের বউ অবাক হয়ে বলল- কি জন্যে? মাষ্টার কিছু বলার ভাষা খুঁজে পেলনা।



টিনের একটা থালাতে মাস্টারকে বিশাল একটা ভাপা দেয়া হল। সাথে টক টকে লাল দানা গুড় (না খেয়ে থাকে পস্তানো ছাড়া উপায় নাই :P ) । মাষ্টার কিছুতেই বুঝতে পারলো না, এতো বিশাল পিঠা সে কিভাবে খাবে। সে অসহায়ের মতো কালামের দিকে তাকাল এবং অবাক হয়ে আবিষ্কার করলো, মাত্র পাঁচ থেকে ছয় লোকমায় কালাম একটা পিঠা সাবাড় করে ফেলেছে। হানিফ মাষ্টার আস্তে আস্তে পিঠা খেতে লাগলো আর বাসার কথা চিন্তা করতে লাগলো। বাসায় কতো বড় বিপদ, আর সে এখানে বসে ভাপা পিঠা খাচ্ছে। ছিঃ

হুট করে মাস্টারের চোখ আকাশের দিকে গেলো। হালকা ঘোলা আকাশ। কেমন মায়া কাড়া একটা বিসন্ন পরিবেশ। সেই বিসন্নতাকে প্রান দিয়েছে একটা দলছাড়া ঈগল। সে যেন মাষ্টারকে কেন্দ্র করেই ঘুরছে। কি নিঃসঙ্গতা। নিঃসঙ্গ হবার ভয় মাষ্টারকে আঁকড়ে ধরল। মাষ্টারের মনটা একটা অজানা ভয়ে আতকে উঠল। খারাপ কিছু নাতো!!



অহিদুলের বউ হুট করে বলে উঠল, মাষ্টার ভাইয়ের কি মন খারাপ নাকি? হানিফ মুখে একটা হাঁসির রেখা ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করলো। কিন্তু পারলনা কোন ভাবেই। চিন্তা করে আর কি করবেন কন, আল্লাহ্‌ এর উপর তো আর হাত নাই। আপনি অজু করে অপেক্ষা করেন। যা করার আল্লাহ্‌-ই করবেন।



হানিফের নিজেকে খুব অসহায় লাগতে লাগলো। ইস মানুষ কতটাই না নিরুপায় এই নিষ্ঠুর প্রকৃতির কাছে । সে সৃষ্টির সেরা জীব। আশরাফুল মাক্লুকাত। তাঁর কেন কিছু করার থাকবেনা? কেন প্রকিতির কাছে তাঁর হাত পা বাধা থাকবে? সে পিঠা খাওয়া বাদ দিয়ে আকাশ পাতাল ভাবতে শুরু করলো। মনে হয় তাঁর লো-প্রেসার হয়েছে। মাথা ঘুরছে কেন? মনে হচ্ছে পায়ের নিচের মাটি সরে যাচ্ছে। খারাপ কিছু কি ঘোটতে যাচ্ছে?? হানিফ আর কিছু ভাবতে পারলো না। চোখ বন্ধ করে চেয়ারে মাথা হেলান দিয়ে কতক্ষণ যে থাকলো, তাঁর মনে নেই।



সে চোখ খুলল ছত্তারের চিৎকারে। দুলাভাই...... ও দুলাভাই.........



একটা শঙ্কা আর অজানা ভয়ে হানিফ কুকড়িয়ে গেলো। ছত্তার চিৎকার করতেই লাগলো। হানিফ ওর পা নাড়াতে পারলনা। কালাম বলে উঠল, ওই ছত্তার, তোর দুলাভাই এঁটে। এরপর আর কোন গলার শব্দ না, শুধু ছত্তারের দৌড়িয়ে আসার শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। সে মাটিতে গুম গুম শব্দ করে দৌড়িয়ে আসছে। তাঁর পায়ের গুম গুম শব্দ হানিফের হৃৎপিণ্ড এর গুম গুম শব্দ মিলিয়ে একটা উদ্মাদনার সূচনা করলো। সেই উন্মাদনায় মাতালের মতো মাথা টোলতে থাকলো হানিফের।



ছত্তার দৌড়ে এসে গ্রিম করে হানিফকে জড়িয়ে ধরে বলল- "দুলাভাই আপনি আব্বা হইছেন, বাড়িত চলেন, আযান দেয়া লাগবে"। হানিফ ভাবলেস ভাবে ছত্তারের দিকে তাকিয়ে থাকলো। সে হাজার চেষ্টা করেও মুখ দিয়ে একটা শব্দও বের করতে পারলনা।



কিছুক্ষণ নিশ্চুপ থাকার পরে হানিফ বাচ্চা মানুষের মতো হাউ মাউ করে কেঁদে উঠলেন-" সে চিল্লিয়ে চিল্লিয়ে বলতে লাগলো, কালাম ভাই আমার একটা সন্তান হয়েছে। এতো আনন্দিত আমি আমার জীবনে হইনি। এত খুশি আমি কোথায় রাখি ? আল্লাহ্‌ তুমি এতো সৌভাগ্যবান করে পৃথিবীতে পাঠিয়েছ আমাকে? "



হানিফ অঝনে কেঁদেই চলল। তাঁর কান্না দেখে সবাই হাঁসতেছে। বলতেছে-"দেখেন দেখেন পাগলের কি কাণ্ড দেখেন!" কারও কথাই তাঁর কানে ধুকছেনা। সে শুধু কেঁদেই চলেছে। আহা, কি মধুর-ই সেই কান্নার অনুভুতি।

জন্ম-থেকে জন্মান্তর, পিতা ছাড়া আর কেউ এই অনুভুতির কাছ দিয়ে যেতে পারবেনা।

(মূল গল্প শেষ।।)



যারা একান্নবর্তী পরিবার পছন্দ করেন, তাঁদের নিচের অংশ টুকু পড়ার দরকার নাই ।।



(জম্ন থেকে জন্মান্তর, এমন করেই প্রুতিটা বাবা-মা ই একরাশ অনুভুতি, একরাশ অক্রিত্তিম ভালোবাসা, আর অনেক অনেক স্নেহ মায়া মমতা নিয়ে তাঁর সন্তানের জন্মের সময় অপেক্ষা করে। এক সময় সে জন্ম নেয়, তারপর বাবা-মা তাকে হাঁটা সেখায়। তাকে খাওয়া সেখায়। একসময় তাঁর মেরুদণ্ড শক্ত হয়। সে পৃথিবী চেনে। চিনে নেয় তাঁর আপন রাস্তা। নতুন আপন জন। সেই রাস্তা অনেক সময় এতটা বেস্ততায় ভরা থাকে যে আমাদের বৃদ্ধ পিতা-মাতাকে দেবার মতো সময় থাকেনা আমাদের। যায়গা থাকেনা বাসায় তাঁদের রাখার জন্য।



হয় তাঁরা উপশহরের সেই পুরনো বাসাটায় আমাদের স্মৃতি আঁকড়ে ধরে ধুঁকে ধুঁকে মারা যায়, অথবা তাঁদের যায়গা হয় বৃদ্ধাশ্রমে।।



তাঁতে কি? বউকে তো দিতে পেরেছি ছোট একটা সংসার। বাচ্চাদের দিয়েছি নিরিবিলি একটা পরিবেশ। এতেই আমার সার্থকতা।

What a shame!!



দুই দিনের জীবনরে ভাই। কি হবে এতো কামিয়ে? কিসের এতো বেস্ততা? আমি হাঁটা শিখেছি আমার বাবা-মায়ের হাত ধরে। তারাও বৃদ্ধ বয়সে আমার হাত ধরে হাঁটবে। তা না হলে কিসের সার্থকতা?? কিসের জন্য আমার নাম মানুষ?? )

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৫৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: দুই দিনের জীবনরে ভাই। কি হবে এতো কামিয়ে? কিসের এতো বেস্ততা? আমি হাঁটা শিখেছি আমার বাবা-মায়ের হাত ধরে। তারাও বৃদ্ধ বয়সে আমার হাত ধরে হাঁটবে। তা না হলে কিসের সার্থকতা?? কিসের জন্য আমার নাম মানুষ??

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭

অন্তহীন পথিক বলেছেন: :)

২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭

ডরোথী সুমী বলেছেন: ভাল লেগেছে। আমি পরিবারের সবার ছায়ায় ভালবাসা ভীষণ ভাবে টের পাই। ধন্য হই তাই।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮

অন্তহীন পথিক বলেছেন: ধন্য আপনার জীবন।

৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাল লাগা রইল।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১০

অন্তহীন পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.