নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষক, কবি, সাহিত্যিক, অাই.সি.টি গবেষক, প্রাবন্ধিক, ব্লগার ও সাংবাদিক।

মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু)

অামরা সাজাব নতূনকর্মসংস্থান, অামরা রাখিব দেশের মান; এক নতুন অামি নব উম্মাদনায়, এক নব দেশ হোক অামাদের পদচারনায়

মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) › বিস্তারিত পোস্টঃ

অাবারো ব্যাংকিং অনিয়ম; স্তব্ধ জাতি, অন্ধ সময় অার বিকল অর্থনীতি

৩০ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭



বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনার তদন্তে বেরিয়ে এসেছিল অারো একটি দুঃসংবাদ। ২০১৩ সালে নাকি একই কায়দায় চুরি হয়েছিল সোনালী ব্যাংকের অর্থ যা রাষ্ট জনসম্মুখে অানার প্রয়োজনও মনে করেনি। ওদিকে বিসমিল্লাহ গ্রুপের ঋণ জালিয়াতির মামলা এখনো নিস্পত্তি হয়নি। এখনো সম্পুর্ণ তদন্ত কেস ফাইল হয়নি বেসিক ব্যাংক কেলেঙ্কারীর। এসব কি হচ্ছে ব্যাংকিং খাতে? সুষ্ঠ মনিটরিং অার জবাবদিহিতার অভাবে প্রতিনিয়তই ঘটছে ব্যাংকিং খাতে অনিয়ম অার দূর্নীতি। এরই মধ্যে অাবার অগ্রণী ব্যাংক কেলেঙ্কারীর ঘটনায় স্তম্ভিত পুরো জাতি। অনিয়মের এ বোঝা চেপে যাচ্ছে রাষ্টের কাধে অার রাষ্ট অাবার চাপিয়ে দিচ্ছে ব্যক্তির কাধে। ও দিকে ব্যাংকিং নীতি থেকে মন উঠে যাচ্ছে সাধারণ একাউন্ট হোল্ডারদের, যাদের শত কিংবা হাজার টাকায় তৈরি হচ্ছে লক্ষ কিংবা কোটি টাকা। সেই টাকাই অামরা রিজার্ভ করি এটা দিয়েই রাষ্ট অংহকার করে। সেই অহংকারের কেন্দ্র বিন্দুই যদি বিমূখ হয় তবে ব্যাংকি খাত বলতে একদিন একটি অভিশপ্ত খাত মনে হবে বাঙ্গালি জাতির।

গুটিকয়েক কর্তা ব্যক্তিরা তাদের ব্যক্তি স্বার্থে একটি রাষ্ট কিংবা এর কোন অঙ্গ সংগঠনকে ধ্বংস করতে পারে না, বরং সে চেষ্টা করলেও কঠোর হস্তে অাইনি প্রক্রিয়ায় দমন করলে ভবিষ্যতে কেউ কোনদিনো জাতিকে কাঁদিয়ে ব্যক্তি স্বার্থ হাসিল করতে চাইবে না

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আফসোস লাগে। এই টাকাগুলো দিয়ে কত কাজ করা যেত দেশের। দুই/তিন জন বড় অফিসারকে শাস্তি দিলেই কমে যেত এসব। রাবিশ....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.