নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষক, কবি, সাহিত্যিক, অাই.সি.টি গবেষক, প্রাবন্ধিক, ব্লগার ও সাংবাদিক।

মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু)

অামরা সাজাব নতূনকর্মসংস্থান, অামরা রাখিব দেশের মান; এক নতুন অামি নব উম্মাদনায়, এক নব দেশ হোক অামাদের পদচারনায়

মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি মৃত্যুপুরী রেস্তোরা ও অনুমোদনহীন এইচ. অার্টিজেন বে.

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৪৬




ওভেন থেকে বের করা গরম-গরম রুটি আর বেকারির নানা পদ খাবারের স্বাদের জন্য সকালেই সেখানে হাজির হতেন অনেক বিদেশি নাগরিক। বিকালে সবুজ লনে চলত আড্ডা। পোষা প্রাণীদের প্রবেশাধিকার থাকায় অনেকেই শখের প্রাণীটিকে সঙ্গে করে নিয়ে আসতেন। সবুজ মাঠে খেলত শিশুরাও। সেখানে এখন ছড়িয়ে আছে ধ্বংসস্তূপ আর সাঁজোয়া যানের চাকার দাগ।
গুলশান-২ নম্বর এর ৭৯ নম্বর রাস্তার শেষ প্রান্তে লেকের পাশে হলি আর্টিজান বেকারি নামের এই রেস্তোরাঁটি অবস্থিত। প্রাণোচ্ছল মানুষের আনাগোনায় সরব থাকত রেস্তোরাঁটি। কিন্তু ক্রমেই বেরিয়ে অাসছে এর ব্যাপারে কিছু দুঃখজনক সংবাদ অার তা হলো এত বড় মাপের এই রেস্তোরাটি যা কিনা একটি ডিপ্লোমেটিক জোনে অবস্থিত এবং যেখানে শত শত বিদেশীদের অানাগোনা থাকত সেই রেস্তোরাটিরই কিনা সরকারী অনুমােদন নেই। অাবাসিক এলাকায় রমরমা বাণিজ্য তাও কিনা অাবার অনুমোদনহীন। রেস্তোরা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকেও ছিল না ভালমানের কোন সিকিউরিটি ব্যবস্থা। ছিল অননুমোদিত (বার) দেশী-বিদেশী সহজলভ্য মদের অাড্ডা। গুলশান জোনে মাদকের সহকারী পরিচালকের দায়িত্বে থাকা এক কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করেই মদের বার চালানো হতো বলে বিভিন্ন মাধ্যমে উঠে এসেছে এই চিত্র। ছিলনা বানিজ্যিক গ্যাস লাইনেরও অনুমোদন। তিতাস গ্যাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ফাঁকি দেওয়ার জন্য রাখা হত সিলিন্ডার গ্যাস। অথচ কাজ চলত অাবাসিক গ্যাস লাইন ব্যবহার করে। এসব কর্মকান্ড রাষ্ট্রের সাথে প্রতারনার শামিল যা কিনা অাবার শুলশান-২ এর মত একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বসে। যা মিনটরিং করার মত কেউ নেই এই দেশে। এদেশে মনিটরিং করার মত অাছে - ফুটপাতে বসা এক বাদাম বিক্রেতার কাছ থেকে কিভাবে ২০/- টাকা খসানো যায়।
যাক দেরীতে হলেও এসব ভয়ংকর চিত্র অামরা উদ্ধার করতে পেরেছি। যার অভিজ্ঞতা ধারন করে অামরা সামনের কর্মকান্ড সুস্ঠভাবে পরিচালনা করতে পারব বলে অামার বিশ্বাস। যে কোন অশনি সংকেত অামরা অাগে থেকেই উপলব্ধি করে মোকাবিলা করতে পারব যে কোন বিব্রত কর পরিস্থতি। এই প্রত্যাশা . .....

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:২৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দুঃখজনক সংবাদ অার তা হলো এত বড় মাপের এই রেস্তোরাটি যা কিনা একটি ডিপ্লোমেটিক জোনে অবস্থিত এবং যেখানে শত শত বিদেশীদের অানাগোনা থাকত সেই রেস্তোরাটিরই কিনা সরকারী অনুমােদন নেই। অাবাসিক এলাকায় রমরমা বাণিজ্য তাও কিনা অাবার অনুমোদনহীন। রেস্তোরা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকেও ছিল না ভালমানের কোন সিকিউরিটি ব্যবস্থা। ছিল অননুমোদিত (বার) দেশী-বিদেশী সহজলভ্য মদের অাড্ডা। গুলশান জোনে মাদকের সহকারী পরিচালকের দায়িত্বে থাকা এক কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করেই মদের বার চালানো হতো বলে বিভিন্ন মাধ্যমে উঠে এসেছে এই চিত্র। ছিলনা বানিজ্যিক গ্যাস লাইনেরও অনুমোদন। তিতাস গ্যাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ফাঁকি দেওয়ার জন্য রাখা হত সিলিন্ডার গ্যাস। অথচ কাজ চলত অাবাসিক গ্যাস লাইন ব্যবহার করে। এসব কর্মকান্ড রাষ্ট্রের সাথে প্রতারনার শামিল যা কিনা অাবার শুলশান-২ এর মত একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বসে। যা মিনটরিং করার মত কেউ নেই এই দেশে। এদেশে মনিটরিং করার মত অাছে - ফুটপাতে বসা এক বাদাম বিক্রেতার কাছ থেকে কিভাবে ২০/- টাকা খসানো যায়। !!!!!!!!!!!!!!!!!!

বিস্ময়কর!!

আরও কত চলেছ কে জানে??????????????

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.