নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছন্নছাড়ার আবোল-তাবোল

ইমরান নিলয়

পকেটে কিছু খুচরো স্বপ্ন নিয়ে নিজেকে জানার চেষ্টায় আছি। মাঝে মাঝে শব্দ দিয়ে দাগাদাগি করি। অসামাজিক।

ইমরান নিলয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প: পাপবৃত্তান্ত

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৭



ছোটখাটো দরজাটির সামনে মানুষের দীর্ঘ লাইন। প্রায় সব ধরণের মানুষই আছে এখানে- সবুজ কিশোরী, দেহভাঙ্গা বৃদ্ধ, তরুণী, শিশুকোলে মা, শার্ট-প্যান্ট পড়া ভদ্রলোক, পেশীবহুল অথচ শীর্ণ শ্রমিক। লাইনটি বেশ ধীর গতিতে এগোচ্ছে। ঘর থেকে একজন করে বের হয়, প্রায় সাথে সাথেই দরজাটি লাইনের সামনের মানুষটাকে টুপ করে গিলে ফেলে।

ঘরটির ভেতর আসবাবপত্র বলতে একটি জানালা, একপাশে কয়েকটি আলমিরা, মাঝখানে একটি টেবিল, দুইপাশে দুটি চেয়ার। একজন মধ্যবয়স্ক সরকারী কর্মকতা একটি টালি খাতা নিয়ে টেবিলের একদিকে মুখ আমসি করে বসে আছে। আমসিমানবের নাম ফররুখ আহমেদ। কোনো এক কবির নামে নাম। যদিও এ নিয়ে জানাশোনা এবং মাথাব্যথা দুটোই কম তার।

এসব ফরম ফিলাপের কাজ সবসময়ই বিরক্তিকর- একঘেয়ে, ঘাস খাওয়ার মতো। মনে মনে গজ গজ করে সে। তবু বছরের এই সময়টায় তাকে এই কাজটা করতে হয়, একেক বছর একেক এলাকার পাপতালিকা করে সে।

বাইরের লাইন থেকে একজন একজন করে এসে তার সামনে এসে বসছে, উঠে যাচ্ছে। আর প্রতিবারই আগের চেয়ে আরো বেশি বিরক্তবোধ করছে ফররুখ।

এই মুহূর্তে তার সামনে এক যুবক বসে আছে। উস্কখুস্ক চুল। চোখে ঘৃণা ও অস্বস্তি। হাতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।
নাম?
ইসতিয়াক আহমেদ।
বয়স?
২৭
পাপ?
স্বপ্ন দেখা।
কি রকম স্বপ্ন?
দেশকে নিয়ে, মানুষকে জাগিয়ে তোলা।
শালার পোলা শালা। মনে মনে গালি দেয় ফররুখ আহমেদ। খস খস করে কীসব লেখে। এইসব হারামজাদাদের জন্যই তাকে এখন বসে বসে এসব পাপ লিখতে হচ্ছে। তা নাহলে আজ নায়লার সাথে ঘুরতে যেতে পারতো সে। নায়লার কথা মনে হতেই তার কিছুটা ভালো লাগে। বুকটা চনমননে হয়ে ওঠে। সেক্সি বেইবি।

এসব ভাবতে ভাবতেই তার সামনে একটি মেয়ে এসে বসলো। গোলগাল চেহারা; শরীরটাও। মেয়েটি নাম বললো।
পাপ?
মেয়ে।
এটাতো দেখতেই পাচ্ছি। আর?
বাসে যাতায়াত করি। মেয়েটা অপরাধীর মতো মুখ নিচু করে উত্তর দেয়।

পাপ?
গরীব। শ্রমিকটি মাটির সাথে মিশে যেতে চায়।

পাপ?
মেয়ে।
মিয়া ফাজলামি করেন? আপনি মেয়ে? ফররুখ খাতা থেকে মুখ তুলে তাকায়।
আমি না স্যার। আমার মেয়ে।
লোকটার কোলে একটা ছোট মেয়ে অস্থির ভঙ্গিতে হাত নাড়ছে। হাতে ঝুনঝুনি ধরণের কিছু একটা। শান্ত দুপুরের কোলে তীক্ষ্ণ ভঙ্গিতে একটা ক্লান্ত ঠুন ঠুন শব্দ হয়।

নাম?
হরিচরণ দাশ।
পাপ?
হিন্দু।
উফ। দেশে কি হিন্দুর সংখ্যা বেড়ে গেছে নাকি। ফররুখ ভাবে। সকাল থেকে একটার পর একটা হিন্দু আসছে। এমন হতে পারে এই এলাকাটা একটা হিন্দুপ্রধান এলাকা। এদের এলাকাসহ দেশ থেকে বের করে দিলেইতো হয়। ঝামেলা চুকে যায়। এত কষ্ট করে তালিকা করার দরকার কি।

অবশ্য কষ্ট না করেও উপায় নেই- কিছুদিন আগে যে হারে অপরাধ বেড়ে যাচ্ছিলো। দেশের শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখা নিয়ে কথা। এখন দেশে অপরাধের মাত্রা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে কম। অথচ নিমকহারাম মানুষগুলোকে দেখো, আড়ালে-আবডালে এখনো সরকারকে গালি দেয়।

ব্যাপারটা হলো- যাদের কারণে আগে অপরাধ হতো অর্থাৎ অন্য কেউ অপরাধ করতে বাধ্য হতো, এখন আগেই তাদের একটা তালিকা করে নেয়া হয়। সেখানে কার কি পাপ লেখা থাকে। লটারির মাধ্যমে তাদের মাঝখান থেকে কয়েকজনকে নির্বাচন করা হয়।

আগে চারপাশে একটা অদৃশ্য লটারী চলতো, এখন সেটাকে একটা সিস্টেমেটিক ফরম্যাট দেয়া হয়েছে। পুরো ব্যাপারটা এখন প্রকাশ্যে সরকার নিয়ন্ত্রণ করে। আর তাতেই দূর হয়ে গেছে সকল অপরাধ। এখানে খুন থেকে শুরু করে ধর্ষণ- সবই হয় সরকারীভাবে। ন্যায়বিচারও নিশ্চিত হচ্ছে। দেশ এখন সমৃদ্ধ। বিদেশেও নাকি আজকাল এসব নিয়ে আলোচনা চলে।

লটারিতে যেসব মেয়েদের নাম ওঠে, তাদের কাউকে নির্জন রাস্তায় মুখ চেপে ধরা হয়, কাউকে বাসের ভীড়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় সারাটা পথ। লটারিতে নাম ওঠা সৌভাগ্যবান হিন্দুদের প্রস্তুত করে রাখা হয় আগে থেকে। কর্মকর্তারা রাত-দিন ছোটাছুটি করে সব ঠিক করেন।

চাচামিয়া। আজকে রাতে কিন্তু আপনার বাসায় আগুন দিবে। বুঝছেন?
হু।
রাত বারোটার দিকে আগুন দেয়া হবে। ঘড়ি আছে না বাড়িতে?
জ্বে।
গুড। ঘুমাবেন না কিন্তু। ঘুমায়া পড়লে একেবারে শ্যাষ। সোজা নরক। সরকার মোটেও সেটার দায়ভার নিবে না। সকালে আপনাকে দুইটা কচি ছাগল দেয়া হবে। বুঝতে পারছেন?

আর যারা 'শয়তানের ধোঁকায় পড়ে' অপরাধ করতে চায় তাদের কাছ থেকে আবেদনপত্র আহ্বান করা হয়। প্রার্থীদের ধাপে ধাপে ইন্টারভিউ-এর জন্য ডাকা হয় ও যোগ্যতা অনুযায়ী বাছাই করে কাজে লাগানো হয়। পরে অপরাধ অনুযায়ী শাস্তিও পায় তারা। দুইমাস-তিনমাস পর জেল থেকে আড়মোড়া ভেঙে যখন বেরিয়ে আসে, নিশ্চিত হয় ন্যায়বিচার।

গতবছর ফররুখ একটা ইন্টারভিউ বোর্ডে ছিলো। সেটা ছিলো ধর্ষক নিয়োগ পরীক্ষা। অনেক কয়জন পুরুষ এসে বলেছিলো কেন তারা ধর্ষণ করতে চায়। তাদের মধ্যে বাসের হেল্পার আছে, স্কুলের শিক্ষক আছে, বড় চাকুরীজীবী, মাছ ব্যবসায়ী, অফিসের বস, বেকার যুবক, কয়েকটি পাড়ার মাস্তান, নেতা। কে নেই সেখানে?

আপনি ধর্ষণ করতে চান?
জ্বে।
কেন?
মাইয়ামানুষ দেখলেই কচকচায়া খায়া ফেলতে ইচ্ছা করে। বলে লোকটা সুড়ুত করে লোল টেনে নেয়।
বাহ। ফররুখরা নিজেদের খাতা টেনে নিয়ে খস খস করে টুকে নেয়- লোল টানার জন্য এক্সট্রা ২ মার্কস।
আর?
রাস্তায় দেখলেই মাথায় রক্ত উঠে। সে খ ও ম বর্গীয় গালি দেয়। খুন করে ফেলতে ইচ্ছা করে, তবে তার আগে একটু মৌজ করতে মন চায়।
ফররুখরা নিজেদের মধ্যে মুখ চাওয়াচাওয়ি করে। ১ মার্ক কাটা। এখানে খুনীদের ডাকা হয়নি। তাদের জন্য আলাদা ইন্টারভিউয়ের ব্যবস্থা আছে। দু'টো একসাথে করার জন্যও আছে। কিন্তু এটা শুধুই ধর্ষণের জন্য।

শেষ পর্যন্ত ঐ লোককে অবশ্য তারা সিলেক্ট করেনি। অন্য একজনকে নিয়োগ দিয়েছিলো। ধর্মীয় ও সামাজিক কারণ ব্যাখ্যা করে সে সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলেছিলো কেন সে ধর্ষণ করতে চায়।

তবে এরচেয়ে তুলনামূলকভাবে 'হিন্দু বাড়ি পোড়ানো'তে যন্ত্রণা কম। লোকজনের উৎসাহ বেশি। অধিকাংশেরই লজিক বেশ গোছানো। তাছাড়া কোটাপদ্ধতি আছে, লোকও নেয়া যায় বেশি। মোটামুটি ঝামেলাহীন প্রক্রিয়া।

আপনি হিন্দুদের আক্রমণ করতে চান কেন?
ওরাতো স্যার, মালাউন। একজন পান চিবুতে চিবুতে অবজ্ঞার সাথে উত্তর দেয়।
বাহ, বেশ বেশ। ইন্টারভিউ নেয়া কর্মকর্তারা সবাই খুশি হন। একেবারে প্রথম বলেই ছক্কা।

আপনি সংখ্যালঘুদের আক্রমণ করতে চান?
জ্বী না স্যার। মাইরা ফেলতে চাই।
অসাধারণ। বোর্ডের সবাই আনন্দিত ভঙ্গিতে মাথা নাড়েন। শুধু ইন্টারভিউ বোর্ডে বসা রণজিৎ দাশ অপ্রস্তুত ভঙ্গিতে একটু নড়েচড়ে বসেন। এখানেও তিনি সংখ্যালঘু।
স্যার। আমার কাছে একটা চিঠি আছে।
চিঠি? কিসের চিঠি? কার? কই দেখি।

চিঠি না বলে একে বরং চিরকুট বলা যেতে পারে। একটা মলিন কাগজে কয়েকটি আঁকাবাঁকা ভাঙ্গা লাইন যার অধিকাংশ বানানই ভুল আর কাটাকাটিতে ভরা। চিরকুটের নিচে ক্ষমতাশালী স্থানীয় নেতার নাম স্বাক্ষর করা।
'স্যার, এ আমার এলাকার ছেলে। ফাই-ফরমাশ খাটে। অল্পবয়স তাই রক্তগরম। ছোটবেলা থেকে তার হিন্দু মারার খুব নেশা। আপনারা একটু দেখবেন। দোয়াগো-'

কাগজের একদিকে হালকা রক্তের ছোপ। নেতার বাড়িতে বোধহয় মেহমান এসেছে। হয়ত মুরগী জবাই করেই লিখতে বসতে হয়েছিলো। নেতাদের অনেকরকম কাজ। দম ফেলার ফুসরত নেই। সবার ভালোমন্দ দেখতে হয়। শুধু নিজের ভালো দেখলে চলে না।

ফররুখরা তাকেই একটা দলের দলপতি করে দিয়েছিলো। হিন্দু বাড়ি পোড়ানো কিংবা মন্দির ভাঙ্গা একটি দলগত কাজ। গেলাম আর ভাঙলাম- ব্যাপারটা এতো সোজা না।

অথচ আজ ফররুখকে বসে বসে খাতায় পাপ এন্ট্রি করতে হচ্ছে। খুব বিরক্তিকর কাজ। সেই সকাল থেকেই মানুষজন কাঁচুমাচু মুখে এসে একের পর এক পাপ বলে যাচ্ছে। দুপুর মিলিয়ে বিকেল হতে চললো, তবু তাদের আসার কোনো বিরাম নেই।

পাপ?
ছাত্র।
কৃষক।
হরতালে অফিসফেরত চাকুরীজীবী।

এভাবে বলে যাওয়ার কোনো মানে হয়? এখানে জন্ম নেয়াটাইতো একটা পাপ, বোকাচোদার বাচ্চারা। বাহ। ফররুখ মনের ভেতর কথাটা নেড়েচেড়ে দেখে। খুব দামী একটা কথা ভেবে ফেলেছে ভেবে ফররুখের মনটা একটু ফুরফুরে লাগে। সাথে সাথেই পিয়নটাকে ডেকে বলে দেয় যেন আগামী আধঘন্টা কেউ না আসে। তারপর চোখ বুজে বিশ্রাম নেয়। চোখেরও একটা আরাম দরকার।

ফররুখ চোখ বন্ধ করে নায়লার কথা ভাবতে চায়। নায়লার রূপালী আয়নার কথা মনে পড়ে তার। আচ্ছা, ফররুখের কাছেতো অনেক মেয়েই আসছে এখন। একটা মেয়েকে ধরে যদি কিছু করে, বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে নাকি? পাশের ঘরে বড় স্যার আছে। তা না হলে একটা কিছু করা যেতো। লাইনে দাঁড়ানো মানুষজনের দিক থেকে অবশ্য কোনো ভয় নেই। এরা চিৎকার শুনে ছাগলের মতো দাঁড়িয়ে মাথা চুলকাবে আর ভাববে- এটা বোধহয় নতুন কোনো নিয়ম। বেজন্মার বাচ্চারা। ফররুখ আপনমনেই খিল খিল করে হাসে।

তখনই সে পর্দা সরিয়ে নায়লাকে ঘরে ঢুকতে দেখে। এটা কি স্বপ্ন, না সত্যি? ওকে আজ আরো হট লাগছে। নায়লা কিছু না বলে সোজা ওর কোলের ওপর বসে একটা দুলুনির মতো করে। ও করছেটা কি? এটা অফিস। কে কখন চলে আসবে, ঠিক নেই। ফররুখ কি মানা করবে? কিন্তু তার আগেই মেয়েটার গরম নিঃশ্বাস ওকে আদ্র করে তোলে। নায়লা ওর কানের কাছে মুখ এনে কিছু একটা বলতে চায়। নায়লার গরম নিঃশ্বাসের ভাঁপে ফররুখের চামড়ায় জ্বলুনি ধরার মতো একটা অনুভূতি হয়। আর চারপাশ হঠাৎ হলুদ রঙ ধারণ করতে শুরু করে। ফররুখ অবাক হয়ে দেখে একটা মোটা অজগর তার গলা পেঁচিয়ে কোলের উপর কুণ্ডলী পাকিয়ে বসে আছে। ভয়ে তার দম বন্ধ হয়ে আসতে চায়।

হাঁপাতে হাঁপাতে ফররুখ যখন চোখ মেলে, আগুন সারা অফিস ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে- সিলিং পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। কিভাবে হলো এমন। সে ঘুমিয়ে পড়েছিলো, স্বপ্ন দেখছিলো- এটুকু মনে আছে। কিন্তু এরচেয়ে বেশি কিছু ভাবারও সময় পেলো না সে। এলোমেলো চোখেই দরজার কাছে ছুটে যায়। বাইরে থেকে বন্ধ।

তার মাথাটা ফাঁকা লাগে। পকেটে হাত দিয়ে মোবাইলটা স্পর্শ করে। সে কি কাউকে ফোন করবে? না, অত সময় নেই। দেরি হয়ে যাবে। ফররুখ একটা চেয়ার তুলে দরজায় ছুঁড়ে মারে। লাভ হয় না। আশেপাশে কি কেউ নেই? আগুনে মোড়া জানালাটার যতটা সম্ভব কাছাকাছি সরে আসে সে। কিন্তু জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে চিৎকার করতেও যেন ভুলে যায়।

ভয়ার্ত চোখে ফররুখ দেখে দূরে পিঁপড়ার মতো মানুষের সারি। দূরত্বের কারণে তাদেরকে তেলাপোকার মতো ছোট দেখায়। তবে দূরত্ব একটা আপেক্ষিক ব্যাপার। দোতলার জানালা থেকে যতটুকু দেখা যায়- অসংখ্য মানুষ শীতল দৃষ্টি চোখে সারিবদ্ধভাবে গাছের মতো দাঁড়িয়ে আছে।

এতো দূর থেকে তাদের চেহারা ঠিকভাবে বোঝা যায় না। তবু কাঁপা কাঁপা মনে ফররুখের মনে হয় এদের অনেককেই সে আগে দেখেছে। দাঁড়ানোর ভঙ্গিটিও খুব পরিচিত। অথচ তাদের মাছের মতো চকচকে চোখে কোনো পাপের চিহ্ন নেই।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষকে শিক্ষিত না করলে, মানুষ সমাজে তাল মিলাতে পারবেনা।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

ইমরান নিলয় বলেছেন: যে শিক্ষা চিন্তা করতে শেখায় না, সেই শিক্ষাতেও হবে না।

২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: দুর্দান্ত।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৪

ইমরান নিলয় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার কথায় কিছুটা সাহস পাওয়া যায়।

৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২০

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার লাগল। ভিন্ন রকম।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫

ইমরান নিলয় বলেছেন: একই রকম করতে মাঝে মাঝে ইচ্ছা হয় না।

ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।

৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০১

হাতুড়ে লেখক বলেছেন: ইউনিক। বস লিখনী। বেসম্ভব ভাল্লাগসে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩

ইমরান নিলয় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। এই লেখাটা নিয়ে একটু কনফিউশনে আছি। আপনার কমেন্ট কিছুটা আলো দেখালো।
আপনার লেখাও আমার ভালো লাগে। আধহালি গল্পগুলো। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.