নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

I n c o g n i t o

যতোবার আমি শান্তি খুঁজেছি, ঠিক ততোবার আমার মাথায় শুধু একটি চিন্তাই এসেছে। সেটা হচ্ছে একটা ড্রিল মেশিন দিয়ে মাথার খুলিটা ফুটো করে দেওয়ার চিন্তা।

ইনকগনিটো

যতোবার আমি শান্তি খুঁজেছি, ততোবার শুধুমাত্র একটা চিন্তাই আমার মাথায় এসেছে। সেটা হচ্ছে একটি ড্রিল মেশিন নিয়ে নিজের মাথার খুলিটা ফুটো করে দেওয়ার চিন্তা।

ইনকগনিটো › বিস্তারিত পোস্টঃ

। ।---একজন টাইপিস্ট---। ।

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫









মানুষটার অভিব্যক্তি খুবই অদ্ভুত। ওখানে একই সাথে ক্লান্তি এবং কিছুটা আগ্রহ মেশানো। সেটা মানুষটার চোখের দিকে তাকালে আরও ভালো করে বুঝা যায়। বাইরে প্রচণ্ড গোলাগুলির শব্দ। আর মানুষটা মনের সুখে কিবোর্ড চেপে টাইপ করে চলেছে নির্বিকার ভাবে। যেন কিছুই শুনতে পাচ্ছে না সে। হঠাৎ করে দৃশ্যটা দেখলে মনে হতে পারে সে বধির, এবং অবশ্যই সে বধির নয় কারন এখনো তার ঘরে বেজে চলেছে বেহালার অদ্ভুত করুন সুর, যার আসল সৌন্দর্য, যেটা অনেক গাঢ়; ঢাকা পড়ে গেছে গোলাগুলি আর আর্তনাদ এর শব্দে। যদিও এই তিনটি শব্দ মিলে অদ্ভুত একটা কম্পোজিশন তৈরি হয়ে গেছে, যা হয়তো মানুষটার কাছে রীতিমত বিস্ময়কর এবং উপভোগ্য। না হলে তার আঙ্গুলগুলো হয়তো বিদ্যুৎ গতিতে ছুটে ছুটে যেতো না কিবোর্ড এর বাটনগুলো। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই লেখা হয়ে যেতো না কয়েকটা অর্থহীন অথবা (কারো কারো কাছে অর্থবহ) শব্দ।



সে আসলে একটি অফিসের একজন ছোটখাটো চাকুরে। যার কাজ শুধু একটাই, অফিসের সমস্ত দরকারি নথিপত্র, দলিল দস্তাবেজ এবং চিঠি-পত্র টাইপ করা। সোজা ভাষায় বললে যাকে বলা যায়- একজন টাইপিস্ট। এই কাজ করতে তার বড় বেশি একঘেয়ে লাগলেও পরবর্তীতে সে আবিস্কার করেছে, এইসব দলিল দস্তাবেজ, নথিপত্রও আসলে এক ধরনের গল্প। অর্থাৎ, তাকে একজন গল্পকারও বলা চলে। এবং এটা ভেবে সে গর্ব-বোধ করতেই পারে। যদিও তার একটা দুঃখ রয়েই যায় মনের মাঝে, সেটা হচ্ছে পুরোপুরি নিজের মতো করে একটা গল্প তৈরি করতে পারলো না সে, যেটা তার ছোটবেলার, অথবা বলা চলে, তার অনেক পুরনো একটা স্বপ্ন।



তবে আজকের যে দৃশ্য, তাতে তাকে অফিসে নয়, বরং দেখা যাচ্ছে বাসার টেবিলে। সে আপনমনে টাইপিং প্যাডে টাইপ করেই চলেছে একটা কিছু। ঘরের কোনায় ঝাড়বাতি, ওটা থেকে অল্প অল্প আলো এসে পড়ছে তার মুখে। হঠাৎ কিছু একটা হলো, যাতে তার পায়ের তলার মাটি কেঁপে উঠলো। সে একবার বিরক্ত হয়ে একবার পায়ের দিকে, তারপরে একবার ঘড়ির দিকে তাকালো। তার হাতে সময় খুব বেশি নেই, তাকে তাড়াতাড়ি যেতে হবে। তাই এতো তাড়াহুড়ো করছে সে। অবশ্য তাড়াহুড়ো করতে গেলে মাঝে মাঝেই আঙ্গুল গুলোর সঞ্চালনগতি কমে আসে। যেমনটা কোন একটা নির্দিষ্ট ঘড়ি তাড়াতাড়ি চলতে গিয়ে বন্ধ হয়ে গেলে ওই ঘড়িটার সময় থেমে যায়, অনেকটা তেমন। তার জীবনে একটা সেকেন্ডের কাঁটা, মিনিট, কিংবা ঘণ্টার কাঁটা-একটা ঘড়ির কাছে যেমন একটা সেকেন্ড, মিনিট অথবা ঘণ্টার কাঁটা; ঠিক তেমনই অথবা তার চেয়েও বেশি কিছু।



অথচ গতি শ্লথ হলেও সে বুঝতে পারে, কার্নিশ থেকে তাদের পোষা কালো বিড়ালটা ছোট্ট একটা লাফ দিয়ে নিচে নেমেছে। এতোক্ষন সে বসে বসে জানালা দিয়ে প্রতিদিন ফেলে দেওয়া মাছের এঁটো-কাঁটা এর জন্য অপেক্ষা করছিলো। আজ পায়নি। সে এখন এই দিকেই আসবে এবং এখন তার কাজ একটাই। ড্রয়িং রুমের সোফাটার আশেপাশে ঘোরাঘুরি করা।



এবার সে কিছুটা শব্দগুলোর দিকে মনোনিবেশ করার চেষ্টা করলো এবং টানা তিনবার ব্যর্থ হয়ে অবশেষে চতুর্থবারে সে সমর্থ হলো। সে ঘাড় ঘুরিয়ে দেখলো, হ্যা, দেখলোই বলা চলে, কারন শব্দরাও বাতাসে ভেসে বেড়ায়- সে দেখলো, একটা অনেক ভারী কিছু, যেমন একটা বড়সড় অথচ চাপা, দুম দুম শব্দ তার বাড়ির মুল দরজা ঠেলে ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করছে। সে অবশ্য আগের মতোই নির্বিকার রইলো, কারন, সে জানে, এখনই তার স্ত্রী তার বিশালবপু শরীরটা নিয়ে হেলতে দুলতে গিয়ে দরজাটা খুলে দিবে। এটা নিয়ে সে মোটেও চিন্তিত নয়, সে বরাবরই জেনে এসেছে তার স্ত্রী কতো বড় নির্বোধ, উল্টো তার বদলে এক ধরনের আনন্দ যেন তার দীর্ঘদিনের ক্লান্তিমাখা শরীরে ভর করলো।



তবে সে পরপরই কিছুটা বিরক্ত হলো, কারন অযথাই দরজার দিকে তাকিয়ে সে সেকেন্ডের কাঁটাটাকে কয়েকবার সরে যেতে দিয়েছে। আবারও একবার কেঁপে উঠলো তার মেঝেটা, ঠিক এই মুহূর্তে তার সেটা খেয়াল করার সময় নেই। অনেকটা এগিয়ে থেকেও আবার কয়েক ধাপ পিছিয়ে পড়েছে সে। যদিও আলাদা একটা অনুভুতি সে ভালোই টের পাচ্ছে, সেটা হলো-তার পা বেয়ে বেয়ে একটা পোকার ক্রমাগত উপরে উঠে আসার অনুভুতি। সে শুনেছে, দীর্ঘদিন কোকেইন খেলেও নাকি অনেকটা এমনই অনুভুতি কেউ কেউ পেয়ে থাকে। তবে সে আসলে এখনো জানে না, ওখানে সত্যি সত্যি কোন পোকা হাঁটছে, নাকি-পুরোটাই আসলে নিছক একটা কল্পনা। সেটা এখন অবশ্য জানার চেষ্টা করেও লাভ নেই, কারন সময়ের সাথে সাথে সেটাও ক্রমশ স্পষ্ট হবে।



এই ভেবে লেখায় ডুবে গেলো সে।



সে যখন ডুবে যাচ্ছিলো, তখন আসলে আততায়ী, যাকে একটু আগে দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে- সে; সেই বিশালবপু মহিলাকে গুলি করে হত্যা করছিলো। হত্যার ঠিক আগ মুহূর্ত পর্যন্ত মহিলার চোখ ঘুম ঘুম ছিলো, এবং সম্ভবত সে ঘুম পুরোপুরি কাটেও নি, কারন সে মাত্র একবার একটা আর্তনাদ করেই আবার থেমে গেছে। মহিলাটিকে হত্যা করার অবশ্য সুস্পষ্ট কারণ ছিলো। কারণ হচ্ছে সে মানুষটার স্ত্রী। তাদের বিয়ে হয়েছিলো ৭ বছর আগে। যদিও তাদের বিবাহিত জীবন অতোটা সুখকর কিছু হয়নি, এবং উভয়েই সেটা ভালো জানতো। হতে পারে, এটার এমন একটা পরিনতি এর দরকার ছিলো। হতে পারে, টাইপিস্ট নিজেই চেয়েছে এমনটা হোক। আরেকটা কারন হচ্ছে, এখন ধর্মযুদ্ধ। ধর্মযুদ্ধে শুধু ধর্ম, এবং একমাত্র ধর্মই সত্যি। বাকি সব মিথ্যা।



যেমন মহিলাটিকে হত্যার পরে সে সোফার কাছে একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকা বিড়ালটাকে হত্যা করলো। আততায়ীর হিসেব মতে এই কালো বিড়ালটিরও কোন ধর্ম ছিলো না। সুতরাং একজন মানুষ ও একটি বিড়ালের মধ্যে শাস্তির ব্যাপারে কোন পার্থক্য থাকা অবশ্যই উচিৎ নয়। সে অতিদ্রুত চারিদিকে একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলো। সে দেখলো, এবং কিছুটা অবাকই হলো, সে দেখলো একজন মানুষ চেয়ারের মাঝে গা ডুবিয়ে বসে গভীর মনোযোগে কি যেন টাইপ করে চলেছে। কোথাও হালকা করে একটা বেহালার সুর বেজেই চলেছে কখন থেকে। এতো কিছুর পরেও তার চোখ আসলে আটকে গেলো এই বাড়িটার ডায়নিং টেবিলে, কারন ওখানে অজস্র খাবার পড়ে আছে। তবে খাবারের চিন্তাই এখন তার একমাত্র লক্ষ্য হওয়া অনুচিত, কারন এখনো অনেক কাজ অসমাপ্ত পড়ে আছে। লাশগুলি টেনে নিয়ে গণকবরে নামানোর পর আজ তার ছুটি। তখন খাবারগুলোর ব্যাবস্থা করা যাবে।



এরই মধ্যে চেয়ারের মাঝে ডুবে থাকা মানুষটা, যে আসলে একজন টাইপিস্ট, অথবা- না, একজন লেখকও বলা চলে, জেগে উঠেছে। সে জেগে উঠেছে মুলত পোকাটার জন্য। ওটা ক্রমাগত উপরের দিকে উঠে আসছে। এখন তার ঘাড়ের কাছাকাছি। এখন সে পোকাটার পাখা নাড়ানোর শব্দ শুনতে পাচ্ছে। তবে এখনো পোকাটা পাখা পুরোপুরি মেলেনি। পাখা পুরোপুরি মেললেই সে একটা প্রজাপতি হয়ে যাবে। তিনি প্রানপনে চাইছিলেন, পোকাটা প্রজাপতি হয়ে যাক।



কিন্তু, কি হলো, পোকাটা লাফ দিয়ে তার কানের ফুটো দিয়ে ঢুঁকে গেলো। এবং তার মনে হলো, পোকাটা এখন ঠিক যেন তার মাথার মধ্যে।



তারপর কিছু মুহূর্ত এভাবে কেটে গেলো







এবং,











মাথার মধ্যেই ঝপ করে পাখা মেললো পোকাটি, তারপর ওটা একটা প্রজাপতিতে পরিনত হলো।











“আমার মাথায় গুলি করে প্রজাপতিটাকে মুক্তি দেওয়া হোক।” লিখেছিলো সে।



যদিও আততায়ী এটা জানতো না, এবং তার কিছুক্ষন পর এক ঝলক রক্ত ছিটকে এসে কম্পিউটারের স্ক্রিনটির একাংশ ভিজিয়ে দিলো। যদিও তখনো থামেনি বেহালার সুর। ওটা বেজেই চলেছিলো বার বার। যেন আর শেষ নেই।



তারপর,



কবর দেওয়া হয়ে গেলে ফিরে আসলো আততায়ী। এসে গোগ্রাসে গিলতে লাগলো খাবার গুলো। না খেলে শুধু শুধু পচেই যাবে ওগুলো, খাওয়ার তো কেউ নেই। তারচেয়ে বরং সে ই শেষ করে যাক।



খাওয়া শেষ হয়ে গেলে, শেষবারের মতো চলে যাওয়ার আগে হঠাৎ তার মন খুঁতখুঁত করতে লাগলো। যেন কিছু একটা ফেলে যাচ্ছে সে। মনে করার চেষ্টা করছে, কিন্তু কিছুতেই পারছে না।



অবশেষে তার মনে পড়লো, কেন তার মন খুঁতখুঁত করছিলো, এবং সে এসে রক্তমাখা স্ক্রিনটার সামনে দাঁড়ালো।



কি লেখা ছিল সেটা দেখতে গিয়ে তার কিছুটা রক্ত পরিস্কার করতে হলো। সেখানে দেখা গেলো, ঠিক এই লেখাটা, হ্যা ঠিক এটাই লেখা আছে টাইপিং প্যাডে, এমনকি এই লাইনটা পর্যন্ত। এখানে লেখা আছে, লাশগুলো গনকবর দেওয়া শেষে এখানে এসে সে গোগ্রাসে গিলবে খাবারগুলো, কারন ওগুলো আসলে ওর জন্যই রাখা হয়েছিলো। লেখা আছে, ওর চলে যাবার আগে এইখানে ঝুঁকে পড়ে এই লেখাটা দেখার কথা। তার হত্যাকারী যে তখন চোখে কিছুটা বিস্ময় এবং তার পর পরই এক ধরনের আতংক নিয়ে লেখাটা দেখেছে, সেটার কথাও এখানে লেখা আছে।







তারপর সে হন্যে হয়ে প্রজাপতিটাকে খুঁজতে লাগলো; এবং পেলে সে ওটাকেও মেরে ফেলতো, কিন্তু কোথাও আর প্রজাপতিটাকে খুঁজে পাওয়া গেলো না।

মন্তব্য ৬৭ টি রেটিং +২৭/-০

মন্তব্য (৬৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

মুনসী১৬১২ বলেছেন: প্রজাপতি খুঁজছে সবাই

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

ইনকগনিটো বলেছেন:
পাঠের জন্য ধইন্যা।

২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর একটা গল্প আর হ্যা থিমটাও ভয়াবহ সুন্দর, ধর্মান্ধরা এভাবেই হত্যাকরে চলেছে একটা করে স্বপ্ন, একটা করে প্রজাপতি। আর এভাবেই ওরা গোগ্রাসে গিলে চলেছে আমাদের সভ্যতা।


গল্পে প্লাস।

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০০

ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, ভুল উচ্ছাস।


ভালো থাকা হোক। শুভকামনা।

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৩

ফারিয়া বলেছেন: অনেক ভালো লেগেছে! থিমটা অনেক অসাধারন!

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১২

ইনকগনিটো বলেছেন: শুনে আমারও ভালো লাগলো।

ভালো থাকবেন, ফারিয়া।

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: দুর্যোগের কালে কলমপেষা কেরাণীর একটা রাত, সেখানে তার নতুন রূপ, কলম দিয়ে তৈরি করছে নতুন দৃশ্য। ইচ্ছেকলম ছুটতে শুরু করলে সে সর্বব্যাপী দুঃসময় আর নিজের ব্যক্তিগত ক্ষোভকে গুলিয়ে ফেলছে। প্রজাপতির ডানায় চড়া হয়না তার, বেহালার সুরও শুনতে পারে না। মাথার মধ্যে পোকা নিয়ে ঘুরে হয়তোবা আরো একটি রাতে সময় পেলে দলিল দস্তাবেজের কাগজ ছুড়ে ফেলে লিখতে বসবে, কালো বেড়াল এবং কদর্য স্ত্রীকে মেরে ফেলে গোগ্রাসে খেয়ে ছুঁতে চাইবে প্রজাপতিটাকে। সেদিন হয়তোবা এর চেয়েও বেশি গোলাবিক্ষুব্ধতা থাকবে, মাথায় পোকার পরিবর্তে বুলেট ঢুকে যাবে। কিন্তু সেদিন তো সে গোবেচারা কেরাণী না, একজন দুর্ধর্ষ কলমবাজ।

দারুণ থিম, চমৎকার এক্সিকিউশন। বিশাল একটা লাফ দিয়া অনেকদূর আগায় গেলা। গল্প আরো বেশি করে লেখ।

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

ইনকগনিটো বলেছেন: এক্স্যাক্টলি! ইউ আর ইন টু দ্যা ডিপ। দ্যাটস হোয়াই আই লাইক ইউ মোস্ট, ব্রো।


লাভ ইউ।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৬

মাক্স বলেছেন: অসাধারণ!
রীতিমত কাঁপন ধরিয়ে দেয়ার মত লিখা।

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩২

ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই।
আপনার শেষ গল্পটা পড়া হয়নাই। আজকে পড়বো।

ভালো থাকবেন। আবার ধন্যবাদ।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৩

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: গল্পের মধ্যে তো চারবার পড়েও ঢুকতে পারলাম না, হামা ভাই পারলো ক্যানো? উনারে জরিমানা করা হোক। /:) /:)

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১২

ইনকগনিটো বলেছেন: B-) B-) B-)

৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বাংলাদেশি গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ!

অসামান্য লিখেছেন। অনেকদিন পর ম্যাজিক্যাল রিয়ালিটি আর সুররিয়ালিজম মিলে একটা সমসত্ব মিশ্রণের গল্প পড়লাম। আপনার আগের গল্পগুলো পড়তে হবে দেখছি!তবে এই ক্ষেত্রটা আরও এক্সপ্লয়েট করবেন ভবিষ্যতে, আশা করি।

'সময় হল, বাইরে অনাকার অন্ধকার, প্রেতের চীৎকারের মতো হাওয়া;
অচেনা দেশ, অস্থির ঘর শূন্য ঘরে নিঃসম্বল প্রাণ;
আজ আর কিছু চাওয়া নেই তোমার-শুধু একফোঁটা রক্তে-লীন সংগোপন
ঝাপসা পথ চাওয়া
এই ব্যাপ্ত কুয়াশার মাঝে ক্ষীণ, ক্ষণিক, লুকিয়ে থাকা তারার মতো
কম্পমান।
প্রস্তুত হও, প্রতীক্ষা কর তোমার মৃত্যুর জন্য।'

ভাল থাকবেন।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

ইনকগনিটো বলেছেন: বহুদিন পর গল্প লিখলাম। ইদানিং কবিতা লেখা হয় বেশি। গল্প তেমন না।

আগের গল্প গুলি দেখতে পারেন, তবে সে গুলি হয়তো ঠিক এই ধরনের নয়, একটু আলাদা আলাদা প্যাটার্নের। কিছু কবিতার মাঝে অবশ্য সুররিয়ালিজম খুঁজে পাবেন।

এনিওয়ে,স্বাগতম আমার ব্লগে। খুব ভালো লাগলো, এসেছেন।

ভালো থাকবেন আপনিও।

৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

আমি সাজিদ বলেছেন: আপনি অদ্ভুত।

স্যালুট।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

ইনকগনিটো বলেছেন: ফিনিং অনার্ড!

থ্যাংকস, সাজিদ। ভালো থেকো।

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৬

আমি সাজিদ বলেছেন: আপনি অদ্ভুত।

স্যালুট।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২০

ইনকগনিটো বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ।

১০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১১

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: দারুন লাগলো। চমৎকার থিমে মারাত্মক লেখা!
গল্প অসাধারন।
+++++++++

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২৪

ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, স্বপ্নবাজ।

ভালো থাকবেন। শুভকামনা।

১১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৩

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো ভাইয়া। অনেকদিন পর গল্প লিখলেন।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২৮

ইনকগনিটো বলেছেন: হ্যা, অনেকদিন পর আসলে।

দুই একটা লিখসি, আপ দেওয়া হয়নাই।


ভালো থাকবেন মহামহোপধ্যায়। শুভকামনা।

১২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৮

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: খুবই সুন্দর। থিমটাও চমৎকার, লেখনীটাও অসাধারণ হইসে।

আবার পড়ি, তাতে আরো একটু ভাল লাগবে।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

ইনকগনিটো বলেছেন: শুনে ভালো লাগলো।

ভালো থাকবেন ফ্রাস্টেটেড। শুভকামনা রইলো।

১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৭

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গল্পের থিমটা দারুন, আপনার উপস্হাপনাটাও

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

ইনকগনিটো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, মাসুম আহমেদ।

ভালো থাকা হোক।

১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫

অদৃশ্য বলেছেন:




ইনকগনিটো

গল্পটা দারুন হয়েছে....


শুভকামনা...

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, অদৃশ্য ভাই।

ভালো থাকবেন।

১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভাল লাগল। +++

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ।

শুভকামনা।

১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০১

সায়েম মুন বলেছেন: অনেক দিন পর একটা মনের মত গল্প পড়লাম। সিম্পলি অসাধারণ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮

ইনকগনিটো বলেছেন: শুনে ভালো লাগলো সায়েম ভাই। অল্প কিছু মানুষের কিছু ভালোলাগাই আসলে মনে একটা প্রশান্তি এনে দেয়।

ভালো থাকবেন। অনেক ধন্যবাদ।

১৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

ইকারুসের ডানা বলেছেন: স্রেফ অসামান্য !


ডার্ক । ইনকগনিটোর বইয়ের প্রচ্ছদটার মতই।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৭

ইনকগনিটো বলেছেন: অনেকদিন পর।


ভালো লাগলো আপনাকে দেখে। ভালো থাকবেন। শুভকামনা।

১৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

মামুন রশিদ বলেছেন: দারুন । চমৎকার ফুটিয়ে তুলেছেন নির্মম বাস্তবতা । সবচেয়ে ভালো লেগেছে গল্প বলার স্টাইল ।




নিয়মিত পড়তে চাই গল্প, কবিতার সাথে সাথে ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৩

ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, মামুন ভাই।

ভালো থাকা হোক নিরন্তর।

১৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৫

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: চমৎকার, অসাধারন।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩২

ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই।

শুভেচ্ছা জানবেন।

২০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪

সাদা মেঘ কালো ছায়া বলেছেন: গল্প টা অনেক ভাল লেগেছে। :)

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৬

স্বপনবাজ বলেছেন: ঘোরলাগা একটা গল্প পড়লাম অনেক দিন পর ! প্রজাপতিটা সম্ভবত উড়ছে তার মত করে কোন এক বাগানে !

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৩

ইনকগনিটো বলেছেন: প্রজাপতিটা উড়ছে, হতে পারে, এই গল্পেই।


ধন্যবাদ স্বপনবাজ। ভালো থাকা হোক।

২২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৫

আত্নভোলা বলেছেন: ডিপ এ আছি ডাক্তার সাব! এক কথায় দারুন লিখসেন,
তয় মৃত্যু অত্তহত্তা ইত্যাদি কমন পৈরা গেসে. ;)

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১২

ইনকগনিটো বলেছেন: ডিপ এ থাকা ভালো। ;) আই লাইক ইট।

তয় এইখানে কিন্তু কোন আত্মহত্যা নাই।

ভালো থাকবেন, আত্মভোলা ভাই। ধইন্যা B-)

২৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

আত্নভোলা বলেছেন: যে আপনাকে মারতে আসতেছে, অস্ত্রধারী...তার সামনে বসে টাইপ করতে থাকা তো অত্তহত্তা ;) . অবস্য এই অত্তহত্তা থেকেই প্রজাপতি টার জন্ম. ভালো থাকবেন.

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫

ইনকগনিটো বলেছেন: নিয়তি জানলেও কি বদলানো যায়? যেমন আমি জানি, আমি একদিন মারা যাবো, যেভাবেই হোক, কারন কোন মানুষই চিরকাল বাচে না। তবে সেটা কি আত্মহত্যা? সেটা স্রেফ একটা মৃত্যু। :)


ভালো থাকবেন আপনিও।

২৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০০

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: আপনার লেখার তো ফ্যান হয়ে গেলাম ভাইয়া........অনেক ভালো লাগলো.....

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:০৪

ইনকগনিটো বলেছেন: দুইটা লেখা পড়েই? :-/


শুনে অবাক হবো নাকি আনন্দিত হবো, ঠিক বুঝছি না। :P


ভালো থাকবেন, কন্যা রহস্যময়ী। :)

২৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

কয়েস সামী বলেছেন: াপনের লেকা ানক শৌনডের হিুচা

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

ইনকগনিটো বলেছেন: বুঝলাম। কিন্তু আপনার মন্তব্যের অবস্থা এতো শোচনীয় কেন? :||

২৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

নস্টালজিক বলেছেন: সুপার্ব, কগনিটো!




শুভেচ্ছা!

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাইয়া!

ভালো থাকবেন। আপনার জন্যও রইলো অনেক অনেক শুভকামনা!

২৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৩

আরজু পনি বলেছেন:

সিরিয়াল ব্রেক করেছি ইচ্ছে করেই, আগের লেখাটা পড়বো বলে...

অসাধারণ!

অভুক্ত স্বপ্ন!

১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯

ইনকগনিটো বলেছেন: আহা ম্যান্ডোলিন,
ধুলো মাখা যৌথ স্বপ্ন তোমার আমার.....





ধন্যবাদ আপু। অনেক অনেক ভালো থাকা হোক সবসময় আপনার। :)

২৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

পুলক ঢালী বলেছেন: আশ্চর্য আশ্চর্য এবং আশ্চর্য দারুন থিম অদ্ভুত উপস্থাপনা অনেক ভাললাগা রইলো ।

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

ইনকগনিটো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, ভাই।

ভালো থাকবেন।

২৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
চমৎকার গল্পটা।

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

আমার ব্লগে স্বাগতম। :)

৩০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯

ইনকগনিটো বলেছেন: হম।

৩১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০১

মৌ রি ল তা বলেছেন: এক কথায় চমৎকার । আমি জানতাম আপনি চমৎকার কবিতা লিখেন।এই প্রথম একটা গল্প পড়লাম।সত্যি অসাধারন!!!

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, মৌ রি ল তা।

ভালো থাকা হোক নিরন্তর।

৩২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

লেজকাটা বান্দর বলেছেন: আমি অল্প অল্প বুঝেছি। কিন্তু পুরোটা বুঝতে পারি নি। মনে হয় লেখক নিজেও জানেন না তিনি আসলে কি লিখেছেন। কমেন্টে ভুল উচ্ছ্বাস ও হামা ভাই দুজন দুভাবে গল্পের ব্যাখ্যা দিয়েছেন, দুটোই ইনকগনিটো মেনে নিয়েছেন। হোয়াই?

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ইনকগনিটো বলেছেন: লেখকের কাজ লেখা, পাঠকের কাজ পড়া। লেখক লিখেন, কিন্তু পাঠককে সেটা গলাধঃকরণের দায়িত্ব নেন না। নেওয়া উচিৎ ও না, কারন সব পাঠকের দৃষ্টিভঙ্গি এক না। একটা বিষয়কে আমি যেভাবে দেখবো, আমার আশেপাশের সবাই ঠিক সেভাবে দেখে না, ভিন্ন ভাবে দেখে। তারা যেভাবে দেখে বা বুঝে, সেটাও এক ধরনের দেখা বা বোঝা। আমি সেটা অস্বীকার করতে পারি না। আবার আমি নিশ্চয়ই আশা করবো না যে, তারা ঠিক ঠিক আমি যা বোঝাতে চেয়েছি, পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে সেটাই বুঝবে। বরং কেউ যদি সেটা বুঝে, আমি চমৎকৃত হবো।

আমি চাইলেই আমার গল্পটার ব্যখা দিতে পারি। কিন্তু তাহলে তো লেখাটার রহস্য আর থাকলো না। গল্প লিখে যদি ব্যাখাই দিতে হয়, তাহলে তো সব কালের সব গল্পেরই একটা ব্যাখা লেখকেরা ফুট নোট হিসেবে দিয়ে যেতেন। তাহলে গল্প লিখে আর আনন্দ থাকলো কি?


তার চেয়ে গল্পটা কে কিভাবে দেখলো, সেটা দেখাতেই আনন্দ।

৩৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫২

মিমা বলেছেন: ঠিক এর আগের প্রতি-মন্তব্যে যা বলেছেন, তাই বলতে চাইছিলাম। গল্পের শেষে ব্যাখ্যা দিয়ে দিলে বরং সেটাই ভুল হতো।

আমার অভিজ্ঞতা বলি, টাইপিস্ট গল্পটা যখন আমি পড়েছি, আমি কোন কিছুর জন্যেও মানসিক ভাবে প্রস্তুত ছিলাম না। গল্পটা শুরু হয় মানবিক ভাবে, চরিত্রর ওপর করুণা করতে প্রস্তুত আমি গল্পের নানা কোণে হোঁচট খেতে খেতে আগাতে থাকি। গল্পটা আমাকে ভাবতে বাধ্য করে, বুঝে নিতে মনোযোগ দিতে হয়।
একটা সাইকো থ্রিলার বইয়ের শেষ গল্প যদি আমাকে ভাবতে বাধ্যই না করে, সাইক চাপ নাই ফেলে, তবে তো তার কোন অর্থই নেই!

গল্পের গূঢ় অর্থ নিয়ে আজ আর নাই কথা বলি। তবে সুররিয়ালিস্টিক গল্পের পূর্ণ আমেজ পেয়েছি আপনার লেখায়, আমার এক সন্ধ্যা ঘোরে আচ্ছন্ন করে রেখেছিলো এই লেখাটি।

মুগ্ধ!

৩৪| ১১ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:০৯

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: দুর্দান্ত থিম! ভালো লাগলো।

৩৫| ২২ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
আপনার গল্পের থিম ও বর্ণনাশৈলীর মিশ্রণ ভাল লাগল ৷

পরিপূর্ণ উপভোগ্য করলাম ৷

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.