নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যতোবার আমি শান্তি খুঁজেছি, ততোবার শুধুমাত্র একটা চিন্তাই আমার মাথায় এসেছে। সেটা হচ্ছে একটি ড্রিল মেশিন নিয়ে নিজের মাথার খুলিটা ফুটো করে দেওয়ার চিন্তা।
তাকে তো সে ঘুমন্ত দেখেছিলো একদিন
শান্ত চোখে মুখে, একটা ভাপা গরম নিশ্বাসও টের পেয়েছিলো সে
হাতটা এগিয়ে, তারপর কি ভেবে,
কতোকাল কেটে যায়; যাচ্ছে, অবাক হওয়ার কিছু নাই- তবু
দুই হাঁটু গেড়ে, আর মাথাটা মুড়ে–নতজানু হোয়ে রাজকন্যার মতো
ক্যানো যে তাকে অভিবাদন করা হোয়েছিলো তা ঠিক বোধগম্য নয়।
তবে এমনটা হতে পারে- যা তাকে ভাবা হয় ক্রমশ; (হোয়েছিলো),
একটি শীতল ঝর্নার মতো অনেক স্রোতের সাথে মিশে দেহ ধুয়ে ফেলা, অথবা কোন অপরূপ আভা- বটে, কারণ রূপ তো (অপ) ই হয়, মাঝে মাঝে তীব্র ক্রোধে
খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে
________জ্বালিয়ে পুড়িয়ে-
ছাই করে দেয় উপাসনাকারী
কি ভীষণ আগুণ, দুর্ব্যবহারি; এবং তার ভাপ-আজন্ম উত্তাপ,
আকৃতি বিশেষে তবুও চর্ম- চক্ষের উপাসনা;
তারপর নেশা-
এমনও বুঝি হয়; মদ খেয়ে টাল হোয়ে গেলে দুটি পা ভেস্তে যায়
দুটি পথে;
শুধু দুটি হাত নিয়ে আমিও বড্ড বিপাকে
কি যে করবো, কোথায় লুকাবো
________________ চিন্তায় চিন্তায়
ভাবলাম, তাকে হাত দুটো দিয়ে দেওয়া যায়; নিজস্ব দুই হাতে সে আর কতোই বা উপাসনা করবে? প্রতীক্ষার ভঙ্গী নিয়ে বসে আছে- চার হাত
হলে আরও বিশুদ্ধ হবে তার পুজো, এবং যদি ক্রোধান্বিত
কুমারীর ঘুম ভাঙে একবার, তাহলে এই ওম ধরা পৃথিবীতে আবার রাত্রি হবে,
কারন এই কুমারী রাত্রি জাগে;
সে জাগে নি বলে
কোন রাত্রি নেই, এই পৃথিবীতে শুধু দিন হোয়ে আছে;
এই পৃথিবীতে শুধু দিন হোয়ে আছে।
এই পৃথিবী শুধু নাই হোয়ে আছে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
ইনকগনিটো বলেছেন: যদি বলি, কবিতার আড়ষ্টতা ইচ্ছাকৃত, তাহলে ভুল হবে। এই যে এখনো, আমার কাছে ওটাকে আড়ষ্ট লাগছে না কেন জানি। আর মজার ব্যাপার এই যে, দ্বিতীয় স্তবকের অনেক গভীরে একটা ছন্দ আছে। অন্য সব কবিতার মতো না, ছন্দ গুলো লাইন থেকে পিক করে নিতে হয় । ওটা চোখে আটকালে বাজে অনুবাদ মনে নাও হতে পারতো।
যাই হোক, কাজের মন্তব্য দিসো! ধইন্যা পাতা!
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
সায়েম মুন বলেছেন: কবিতায় ভাললাগা!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ , কবি।
ভালো থাকবেন।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
মামুন রশিদ বলেছেন: ভাবলাম, তাকে হাত দুটো দিয়ে দেওয়া যায়; নিজস্ব দুই হাতে সে আর কতোই বা উপাসনা করবে? প্রতীক্ষার ভঙ্গী নিয়ে বসে আছে- চার হাত
হলে আরও বিশুদ্ধ হবে তার পুজো, এবং যদি ক্রোধান্বিত
কুমারীর ঘুম ভাঙে একবার, তাহলে এই ওম ধরা পৃথিবীতে আবার রাত্রি হবে,
কারন এই কুমারী রাত্রি জাগে;
সে জাগে নি বলে
কোন রাত্রি নেই, এই পৃথিবীতে শুধু দিন হোয়ে আছে;
এই অংশটা খুবই চমৎকার লেগেছে । কিছু বানান কবিতার সাথে পথচলায় সত্যি মনযোগবিভ্রম করেছে ।
কবিতায় ভালোলাগা ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, মামুন ভাই। ভাষার বানান থাকে। কিন্তু ধ্বনির কোন বানান নেই।
অনুভূতিরও নেই।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
কয়েস সামী বলেছেন: মোটামোটি।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
টুম্পা মনি বলেছেন: ভালো লাগল কবি
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, মনি।
৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
সুমন কর বলেছেন: ভাল লাগল।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০
ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: কবিতায় আপনার নিজস্ব স্বকীয় স্টাইল টা বিদ্যমান, ভালো লেগেছে কবিতার এগিয়ে চলা, বর্ণে বর্ণে ঠুকরে বেরিয়ে এসেছে মূলভাব টাও, সেই অকৃত্রিম আহবান!
বানানের ব্যাপারে মামুন ভাইয়ের সাথে একমত!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, স্বপ্নবাজ। বানানের ব্যাপারে আমার চিন্তাভাবনা একটু অন্যরকম।
ভালো থাকবেন।
৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: মোটামুটি লেগেছে। প্লাসেস!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪
ইনকগনিটো বলেছেন: মোটামুটি লাগলে তো প্লাস বলার কোন যুক্তি দেখিনা। প্রথমটুকু বললেই হতো, শেষটুকু বাহুল্য।
যাই হোক, ধন্যবাদ।
৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হোয়ে হোয়েছিল চোখে লেগেছে।
________জ্বালিয়ে পুড়িয়ে-
ছাই করে দেয় উপাসনাকারী
কি ভীষণ আগুণ, দুর্ব্যবহারি; এবং তার ভাপ-আজন্ম উত্তাপ,
আকৃতি বিশেষে তবুও চর্ম- চক্ষের উপাসনা;
তারপর নেশা-
এমনও বুঝি হয়; মদ খেয়ে টাল হোয়ে গেলে দুটি পা ভেস্তে যায়
দুটি পথে;
এই লাইনগুলো পড়তে ভালো লাগল। আর শেষের ক'টি লাইনে দারুণ সমান্তরাল চিন্তাভাবনা।
শুভেচ্ছা।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
ইনকগনিটো বলেছেন: চোখে তো লাগবেই, শঙ্কু সাহেব। স্বাভাবিকের বাইরে কিছু দেখলে চোখে লাগবে না?
বাই দ্যা ওয়ে, ভাষার কিন্তু বিবর্তন আছে। একদম প্রাচীনকালের বাংলা ভাষা কিন্তু আজ নেই। পরিবর্তিত হয়েছে। কোন প্রাচীনকালের ভাষাবিদ যদি আজকের শুদ্ধ, সুশীল, আভিধানিক বাংলা ভাষা দেখতো, তাহলে তারও আজকালকার ভাষাবিদদের থাব্রাইতে ইচ্ছা করতো, কেন ভাষাটিকে প্রাচীন অংশ থেকে এতো পরিবর্তিত করেছে বলে।
তার মানে, ভাষার বিবর্তন অস্বীকার করা যায় না। এবং বিবর্তন কোনোদিন থেমেও যায় না। সব ভাষারই কিছু বিবর্তন হয়। ইংরেজির কথা চিন্তা করলেই বুঝবেন।
বিবর্তন কিভাবে হয়? কার মাধ্যমে হয়? কোন ভাষাবিদ পণ্ডিত নিজে ঘোষণা দিয়ে চেঞ্জ করে? নাকি মানুষের মুখে মুখে ঘুরে ফিরে বদলায়?
এই কারনে ক্ষেত্র বিশেষে আমি বানানের খেতা পুড়ি!
অনেক ভালো লাগলো আপনার অভিমত। কিছু মনে করবেন না, বলতে ইচ্ছা হলো, তাই বললাম। এমনও অনেক কথাই বলতে ইচ্ছা হয় মাঝে মাঝে, বলি না। চুপচাপ নিজের মধ্যেও অনেক কিছু রেখে দেওয়া যায়।
ভালো থাকবেন!
১০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কিছুই মনে করিনি বরঞ্চ আপনার অভিমত থেকে এরূপ শব্দ ব্যবহারের কারণ বুঝতে পারলাম।
ছাত্রজীবনে পড়েছিলাম, 'ভাষা অগ্রে অগ্রে ধাবিত হয়, ব্যাকরণ তাঁহার পশ্চাতে খুঁড়াইয়া খুঁড়াইয়া চলে' (সাথে আরও কিছু ছিল, ভুলে গেছি)। সুতরাং মানুষের মুখে মুখে যার পরিবর্তন, তাঁর সাথে ছকে আঁকা সূত্রের তাল মিলিয়ে চলা কঠিন হবে বৈকি! কিন্তু সূত্রের বেড়াজালে কবি কি থেমে থাকবেন? অবশ্যই না। এজন্যেই ব্যাকরণের সীমাবদ্ধতা ছাড়িয়ে কবি বানানের খেতা পুড়তেই পারেন, কবিদের সেই স্বাধীনতা দেওয়া আছে। এইটা ভাষার জন্য খারাপ হতে পারে না।
তবে, বিশেষতঃ গদ্যের ক্ষেত্রে, বিবর্তন তখনি ঘটা উচিত যখন ভাষার রূপটা সাধারণ মানুষকে তুলে ধরতে অক্ষম হয়ে পড়বে, তাঁর আগে নয়। প্রয়োজন ব্যতিত বিবর্তনের যে ফলাফল, সেটা অনেকসময় 'বরে শাপ' হয়ে যেতে পারে, উন্নয়নের পরিবর্তে বিকৃতি আনতে পারে। সুতরাং এক্ষেত্রে একটু সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।[নিতান্তই আমার ধারণা]
নিজের মাঝে না রেখে এরকম ইচ্ছা হলে বলবেন, কথা হবে নিশ্চয়ই।
ভালো থাকুন আপনিও। শুভরাত্রি।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
ইনকগনিটো বলেছেন: গদ্যে ব্যবহার হয় না এরকম, কারণ গদ্যে ধ্বনি এর ভূমিকা নেই। কিন্তু কবিতায় ধ্বনির ভূমিকা অনেক। একটা বানানের চেয়েও বেশি।
শুভ রাত্রি শঙ্কু সাহেব।
১১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫২
বোকামন বলেছেন:
সে জাগে নি বলে
কোন রাত্রি নেই, এই পৃথিবীতে শুধু দিন হোয়ে আছে;
বেশ বেশ, দারুণ লিখা ! ...
+
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০০
ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, বোকামন।
১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০৮
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: কুমারীর ঘুম ভাঙে একবার, তাহলে এই ওম ধরা পৃথিবীতে আবার রাত্রি হবে,
কারন এই কুমারী রাত্রি জাগে;
সে জাগে নি বলে
কোন রাত্রি নেই, এই পৃথিবীতে শুধু দিন হোয়ে আছে;
এই পৃথিবীতে শুধু দিন হোয়ে আছে।
এই পৃথিবী শুধু নাই হোয়ে আছে।
এই লাইনগুলো অনেক অনেক ভালো লেগেছে ভাইয়া
ভালো থাকবেন
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, কন্যা।
ভালো থাকা হোক নিরন্তর।
১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১১
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: ইয়ে ভাইয়া, (অপ)রূপা এর সঠিক অর্থটা আমার কাছে ক্লিয়ার হয়নি মনে হয়।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
ইনকগনিটো বলেছেন: তোমার মনে যেটা নিয়ে খুঁতখুঁতানি টা এসেছে, ওটাই ওটার অর্থ।
ভালো থেকো।
১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০০
বৃতি বলেছেন: prefix হিসেবে "অপ" সাধারণতঃ নেগেটিভ কিছু বোঝায় । যেমন, অপরাধ, অপচ্ছায়া, অপবাদ, অপমান । আমার কাছে মনে হচ্ছে আপনিও (অপ)রূপা দিয়ে রূপের নেগেটিভ দিকটিই দেখাতে চেয়েছেন । ক্রোধান্বিত কুমারীর কালো পঙ্কিল দিকটি । অনুমান ঠিক হলো কিনা জানাবেন ।
কবিতা সহজাতভাবেই দুর্বোধ্য । এক কবিতা অসংখ্য অর্থের জন্ম দিতে পারে । আমার কাছে কবিতাটা চমৎকার লেগেছে । আপনার নিজস্বতা গড়ে উঠছে, ব্যাপারটা সুন্দর ।
শুভকামনা ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮
ইনকগনিটো বলেছেন: কুমারীর পঙ্কিল দিকটা অনেক চাপা পড়া। সেটাকে স্পষ্টভাবে দেখানো হয়নি। কিন্তু খুব অল্প কিছু কথা দিয়ে সেটাকে অনুমান করা যায়। খুব ভালো লাগছে দেখে যে এটা কেউ কেউ বুঝেছে!
কবিতা লেখা হয় কবিতা লেখার জন্য। পাঠকের চিন্তার পরিধি চিন্তা করে কবিতা লেখা হয় না। কেউ কেউ ধরতে পারে, কেউ পারে না।
ভালো থাকবেন বৃতি।
১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০১
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
কবিতায় প্লাস!
আপনার গল্প মিস করছি ইনকগনিটো!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
ইনকগনিটো বলেছেন: গল্প। হু। লিখবো একদিন।
ভালো থাকবেন নাজিম ভাই।
১৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তবে এমনটা হতে পারে- যা তাকে ভাবা হয় ক্রমশ; (হোয়েছিলো),
একটি শীতল ঝর্নার মতো অনেক স্রোতের সাথে মিশে দেহ ধুয়ে ফেলা, অথবা কোন অপরূপ আভা- বটে, কারণ রূপ তো (অপ) ই হয়, মাঝে মাঝে তীব্র ক্রোধে
মুগ্ধ হোলাম এই লাইনগুলো পড়ে। অসাধারন।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই।
১৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৬
ভিয়েনাস বলেছেন: ভাবলাম, তাকে হাত দুটো দিয়ে দেওয়া যায়; নিজস্ব দুই হাতে সে আর কতোই বা উপাসনা করবে? প্রতীক্ষার ভঙ্গী নিয়ে বসে আছে- চার হাত
হলে আরও বিশুদ্ধ হবে তার পুজো, এবং যদি ক্রোধান্বিত
কুমারীর ঘুম ভাঙে একবার, তাহলে এই ওম ধরা পৃথিবীতে আবার রাত্রি হবে,
ভালো লাগলো।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৩
ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ ভিয়েনাস।
ভালো থাকবেন।
১৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:২৮
নস্টালজিক বলেছেন: খুব ভালো লাগসে আমার কাছে!
স্পেশালী প্রথম ভার্স-টা!
শুভেচ্ছা, কগনিটো!
২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
ইনকগনিটো বলেছেন: অনেকদিন পরে দেখলাম আপনাকে।
ভালো লাগলো দেখে, অনেক ধন্যবাদ, নষ্টালজিক ভ্রাতা !!!
ভালো থাকুন।
১৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
অদৃশ্য বলেছেন:
চমৎকার লিখা... নিয়মিত কবিতা চর্চা করুন আরো সুন্দর হবে ...
ইনকোর জন্য
শুভকামনা...
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, অদৃশ্য ভাই।
ভালো থাকবেন।
২০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৯
শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:
এই পৃথিবী শুধু নাই হোয়ে আছে।
চারিদিকে হাহাকার।
ভাল লেগেছে, ইনকগনিটো।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, শাহরিয়ার রিয়াদ।
শুভকামনা।
২১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
শায়মা বলেছেন: ভালো লাগা অনেক অনেক!!!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯
ইনকগনিটো বলেছেন: ধন্যবাদ, শায়মা আপা।
২২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৭
তৌফিক আনজাম বলেছেন: কোথায় হারালেন ভাই?
২৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৮
তৌফিক আনজাম বলেছেন: আপনাকে অনেক মিস করি
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: তোমার নিজস্ব বানানরীতিটা সবসময় ভালো লাগে না। দ্বিতীয় স্তবকে কবিতাটা কেমন যেন আড়ষ্ট লাগলো। মনে হচ্ছিলো বাজে অনুবাদ।