নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের দর্শন

পৃথিবীটা এমন একটি জায়গা যেখানে সবাই সুখী হতে চায়। কিন্তু খুব কম ব্যক্তিই সুখ উপভোগ করতে পারে। আর তাই সুখের পিছনে না ছুটে যে অবস্থায় আছেন, সেই অবস্থায়ই জীবনটাকে উপভোগ করুন।

প্রবাসী ভাবুক

সকলে মিলিয়া সাজাব সুন্দর পৃথিবীকে।

প্রবাসী ভাবুক › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুতুল, ভ্যানিটি ব্যাগ কেন নারীদের জন্য অসামঞ্জস্য?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮

আমি নারীবিদ্বেষী নই৷বরং যার যার প্রকৃতি প্রদত্ত বৈশিষ্ট্যের সংরক্ষনে আগ্রহী৷ নারী ও পুরুষ উভয়েরই কিছু প্রকৃতি প্রদত্ত ব্যতিক্রমী বৈশিষ্ট্য রয়েছে৷ এক্ষেত্রে জোর করে নারী ও পুরুষ সমতাবিধান বরং তাদের উপর জুলুম করা ছাড়া কিছু নয়৷

আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে সংরক্ষিত মহিলা আসনের প্রতীক ভ্যানিটি ব্যাগ, পুতুল ইত্যাদি নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে৷কেউ কেউ তো কয়েক কাঠি বেশি সরেস৷এটাকে সংবিধান পরিপন্থী বলেও রায় দিচ্ছে৷ আজ প্রথম আলো পত্রিকায় মিজানুর রহমান খানের লেখা দেখে কিছুটা বিস্মিত হলাম৷তিনি এগুলোকে দাসত্বের প্রতিক বলেছেন৷

ভ্যানিটি ব্যাগ কেন দাসত্বের প্রতীক হবে? বরং এটা নারীদের প্রিয় একটি দৈনন্দিন ব্যবহার্য সরঞ্জাম৷ এটা পশ্চিমা বিশ্বেও নারীরাই ব্যবহার করে৷ চুড়ি আমাদের দেশের বিবাহিত মহিলাদের জন্য একটি ঐতিহ্য ও সৌন্দর্য্যের প্রতিক৷ এটা পেলে যেকোন মহিলাই খুশি হবে৷

পুতুল প্রতীক দেওয়াটা অন্যায় হল কিভাবে? বড়দের কথা বাদই দিলাম৷ তিন বা চার বছর বয়সী যাদের নারী পুরুষ বা লিঙ্গ সম্পর্কে ধারণাই নাই তাদের যদি দোকানে নিয়ে পছন্দের জিনিস কিনতে বলা হয় তাহলে একটি ছেলে পিস্তল, বল বা এজাতীয় যেকোন খেলনা পছন্দ করবে৷ অন্যদিকে একটি কন্যাশিশু প্রথমেই নির্দিধায় একটি পুতুল পছন্দ করবে৷ এটা প্রকৃতি প্রদত্ত৷ সুতরাং যার যেটা প্রিয় তাকে সেটা দেওয়া হলে তা নিয়ে সমালোচনা হবে কেন? যার যার প্রিয় জিনিস তা না দিয়ে সমতা বিধানের লক্ষ্যে উভয়কে জোর একই জিনিস ধরিয়ে দেওয়াটাই জুলুম৷ যার যার প্রিয় জিনিস তাকে দেওয়াটাই হল সমতা৷

সমঅধিকার মানে মহিলারা বাচ্চা জন্ম দেয় বলে পুরুষদেরও দিতে হবে এমন নয়৷ আপনার বস আপনাকে হুকুম করে বলে আপনিও সমঅধিকারের বলে আপনার বসকে হুকুম করবেন তা নয়৷ আর নারী পুরুষের ক্ষেত্রে প্রকৃতি প্রদত্ত স্বাতন্ত্র্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে যেটা প্রাকৃতিকভাবে তাদের চরিত্রে ফুটে ওঠে৷

নারীকে সন্তানদানের পর মাতৃত্বকালীন ছুটি প্রদান এবং সক্ষম পুরুষের উক্ত সময়ে নারীকে সার্বিক সহযোগিতা করার অর্থই হল সমঅধিকার৷ নারী মাতৃত্বকালীন সময়ে ঘরের ভিতর অবস্থান করে বলে পুরুষকেও ঘরের মধ্যে অবস্থান করতে বাধ্য করা সমঅধিকার নয়৷ পুরুষ যা করবে নারীকেও তাই করতে বাধ্য করাটাও সমঅধিকার নয়৷

আর মহিলাদের যে নির্বাচনের প্রতীক নিয়ে এত সমালোচনা হচ্ছে সেখানে তো মহিলারা নিজেরাই নিজেদের খাটো করে রেখেছে৷ যদি সমঅধিকার চাইতেই হয় তাহলে তারা মহিলা সংরক্ষিত আসনে নির্বাচন করবে কেন? তারা প্রয়োজনে পুরুষের সাথে একই পদে লড়াই করুক৷ এই বিষয়টা অনেকটা কঠিন শোনায় বলে এই বিষয়ে বলতে আগ্রহী ছিলাম না৷ কিন্তু সমঅধিকার বলতে পুরুষ যা করবে মহিলাদেরও তাই করতেই হবে এই ধারণা থেকে বললাম৷

বিয়ের বয়স নিয়ে নারীবাদীরা একটু বেশিই বাড়াবাড়ি করছে৷বিশেষ পরিস্থিতিতে সরকার বিয়ের বয়স ১৬ রাখতে চাচ্ছে৷ আমার তো মনে হয় বিশেষ পরিস্থিতিতে বয়সের ধরাবাঁধা নিয়মই থাকা উচিত নয়৷ কারণ একটি মেয়ে অবৈধ সম্পর্কের কারণে যদি ১৮ বছরের আগেই গর্ভবতী হয়ে যায় তখন তার ক্ষেত্রে কি হবে? বাচ্চাটি কি জারজ হিসেবে জন্ম নিবে নাকি গর্ভপাত ব্যবস্থা চালু থাকবে? আমাদের সংস্কৃতি কোনটা সমর্থন করে? এবিষয়ে নারীবাদীদের মতামত জানলে খুশি হতাম৷

সম্প্রতি বিবিসির একটি সংবাদ পরিক্রমায় শুনেছিলাম, যুক্তরাজ্যের ইস্ট লন্ডন এলাকায় যেখানে উপমহাদেশীয় বংশোদ্ভূত এলাকা সেখানের হাসপাতালগুলোতে জরিপে দেখা গেছে বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় ভারতীয় উপমহাদেশের মহিলারা তুলনামূলক কম বয়সে সন্তান ধারনে শারীরিক পরিপক্কতা অর্জন করে এবং তুলনামূলক ভাবে অন্যান্য অঞ্চলের মহিলাদের তুলনায় কম বয়সেই ফার্টিলিটি শেষ হয়ে যায়৷ সুতরাং বিশেষ ক্ষেত্রে যদি বিয়ের বয়স কমানো হয় তাহলে সেটা মেনে নিতে সমস্যা কি ঠিক তা নারীবাদীরা জানালে ভাল হয়৷

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভারতে নতুন আইন পাশ হয়েছে ,কোন মেয়ে তার সন্তানের বাবা নাম গোপন রেখে নিজের নামে তার সন্তানকে মানুষ করতে পারবে ।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: তাহলে এক আইনের সাহায্যকারী আরেক আইন তৈরি করতে হবে৷ এতে বিবাহ বহির্ভূত সন্তান জন্মদানের প্রক্রিয়াকে বৈধতা দেওয়া হবে যেটা আমাদের সংস্কৃতি ও ধর্মীয় মুল্যবোধের পরিপন্থী৷

২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩

তট রেখা বলেছেন: নারী স্বাধীনতার অর্থ সম্ভবত নারীর পুরুষে পরিণত হওয়া। হয়ত কিছুদিন পর দাবি উঠবে নারী শুধু কেন একা সন্তান ধারণ করবে, পুরুষকেও তা ধারণ করতে হবে।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে তট রেখা ভাই৷

নারীবাদীদের কথা শুনলে তেমনই মনে হয়৷ আসলে আমার কাছে সমতাবিধান হল যার যে অধিকার তা পরিস্থিতি, স্থান, কাল, পাত্র বিবেচনা করে প্রদান করা৷ যেমন সমান অধিকার বলতে আপনার বস আপনাকে হুকুম করে বলে আপনিও আপনার বসকে হুকুম করতে পারেন না৷

৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩

অভি নন্দলাল বলেছেন: এর আগে প্রথম আলোতে প্রকাশিত এক লেখাতে রেবায়েত ফেরদৌস বলেছিলেন , বাংলা আভিধানে মেয়েদের ব্যাবহৃত ভ্যানিটি ব্যাগের অর্থ দেওয়া আছে -মেয়েদের প্রসাধন সামগ্রী বহনের থলে । ভ্যানিটি ব্যাগের অর্থ ছেলেদের মানিব্যাগের মত টাকা পয়সার সাথে সম্পর্কিত নয় বলে তিনি বলেছিলেন অভিধান প্রণেতারাও পুরুষ শাসিত সমাজের প্রতিনিধিত্ব করছে ।ভ্যানিটি ব্যাগেও টাকা বহন করা যায় আর যুগে যুগে নারীদের আভিজাত্যের অনুষঙ্গ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে এসেছে এই ভানিটি ব্যাগই। অবাক লাগে নারীবাদীদের এইরকম বস্তাপঁচা ঠুনকো যুক্তির প্রয়োগ দেখে ।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: শুধু এই সব বিষয় নয়৷ প্রকৃতিই নারী ও পুরুষের মধ্যে কিছু ভিন্নতা দিয়েছে এগুলো মেনে নিতে হবে৷ তাহলে কেউ খাটো হবে না৷ মহিলা সন্তান জন্মদান করে বলেই পুরুষকেও সন্তানদানে যেমন বাধ্য করা উচিত নয় তেমনি শারীরিক শক্তিমত্তা প্রাকৃতিক ভাবেই পুরুষের বেশি থাকায় পুরুষরা যা করবে নারীকেও তা করতে বাধ্য করাটা সমঅধিকার নয়৷ বরং যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ করতে দেওয়ার অর্থই সমঅধিকার৷

৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: হু । তাই করেছে । নারীটি গর্ভ যেভাবেই সন্তান ধারণ করুক সব ক্ষেত্রেই আইনটি মূলায় হবে ।:)

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: এরকম আইন বাংলাদেশে এই মুহুর্তে কল্পনাতীত৷ সুতরাং এই বিষয়ে আলোচনা করা না করা সমান৷

৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৭

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবিদের অভাব । বাস্তবের চাইতে আবেগের গুরুত্ব বেশি ,মুসকিলটা এখানেই । ধর্ম যত রাষ্ট্রনীতিতে আগ্রাসন করবে , দেশ তত পিছনে হাঁটবে ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৪

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: ধর্ম রাষ্ট্রনীতিতে আগ্রাসন না করলেও প্রতিটি দেশেই তাদের সংস্কৃতি, বিশ্বাসের মুল্যায়ন করেই আইন প্রণয়ন হয়৷

৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


লজিক্যাল ভাবনা

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৫

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: মূল্যায়নের জন্য ধন্যবাদ

৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

shiponblog বলেছেন: নারীবাদীরা নিজেকে নারী বলতেও লজ্জাবোধ করে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৯

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: সহমত৷ তবে সবাই না৷ অনেক নারী আছে যাদের নারী বললে মনে করে তাকে খাটো করে দেখা হচ্ছে৷ তবে নারীদের মধ্যে যেমন ভিন্নতা আছে পুরুষের মধ্যেও তেমনি ভিন্নতা আছে৷

আপনাকে ধন্যবাদ

৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৮

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ধর্ম রাষ্ট্রনীতিতে আগ্রাসন না করলেও প্রতিটি দেশেই তাদের সংস্কৃতি, বিশ্বাসের মুল্যায়ন করেই আইন প্রণয়ন হয় ।
ধর্ম সমাজিক নীতি হতে পারে ,রাষ্ট্রীয়নীতি হতে পারে না ।ধর্মটা তোমাকে পরকাল চিনাবে ,কিন্তু রাষ্ট্র তোমাকে বাস্তব জীবন চিনাবে । এটাই হওয়া উচিৎ । মানুষের জন্য ধর্ম না ধর্মের জন্য মানুষ ?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৪

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: আমি বলি না ধর্মীয় বিধান মেনে আইন প্রণয়ন করতে হবে৷ আইন প্রণয়ন করা হয় একটি দেশের জনগণ বা জাতিকে সুশৃঙ্খল ভাবে পরিচালিত করার জন্য৷ তবে মানুষের বিশ্বাসের বাইরে আইন তৈরিতে শৃঙ্খলার পরিবর্তে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকে৷ পৃথিবীর সব দেশেই এই বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়েই আইন প্রণীত হয়৷

৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৪

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আমি বলি না ধর্মীয় বিধান মেনে আইন প্রণয়ন করতে হবে।এটাই শেষ কথা ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৭

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: জি, ধর্মীয় বিধান নয়, জনগণের বিশ্বাস এবং আধুনিক সমাজ ব্যবস্থার সাথে সামঞ্জস্য রেখে আইন প্রণয়নের পক্ষে৷

১০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৫

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: LIKE…LIKE…LIKE

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৯

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: পুলকিত হইলাম

১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৩

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: আপনার লেখা নিয়ে কিছু বলছি না , নানা রকম তুলনা আর প্রশ্ন ছুড়েছেন মনে হল।একবার পড়ে যতটুকু বুঝেছি
যাইহোক ,
শিরোনাম দেখে আতংকিত হয়েই এই মন্তব্য , প্রশ্ন যার দিকেই হোক " জারজ সন্তান " বা " গর্ভপাত " এই দুইটার তুলনা বা বৈধতা বা পক্ষপাতিত্ব নিয়ে যখন সমাজে আলোচনা হয় ।। ।একজন মানুষ , নারী , জন্মদাত্রী হিসেবে চুপ করে থাকাটা অপরাধ বলেই মনে হল। । এইভাবে একটু একটু করেই আমরা এইরকম ঘৃণ্য দুইটি বিষয় কে সমাজে পাকাপোক্ত ভাবে অবস্থান করে দিচ্ছি , যার পরিনাম ধ্বংস ছাড়া আর কিছুই নয় .।.।.।।

শিরোনাম টা বদলে দিতে অনুরোধ জানাচ্ছি।।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৮

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: আমলে নেওয়া হল৷ ব্লগে ভ্রমণ এবং পড়ার জন্য ধন্যবাদ৷

১২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৯

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ধন্যবাদ জানাতে আসলাম , সাথে কৃতজ্ঞতা ।

ভালো থাকবেন

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ৷

১৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


২ দল থেকে চোর ডাকাতরা নমিনেশন পেয়েছে; মহিলারা ওখানে কি করবে, কে জানে!

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: মহিলা সংরক্ষিত আসন শুধুমাত্র অলঙ্কৃত পদ৷ এই পদে নির্বাচিতাদের এমনিতেও তেমন কোন স্পেসিফিক কাজকর্ম নেই৷ শুধুমাত্র মহিলাদের পিছিয়ে পড়া অবস্থা থেকে অগ্রসরমান করার জন্যই এই পদের সৃষ্টি৷ মেয়েদের জন্য আলাদা পদ সৃষ্টি মানেই মেয়েদেরকে পুরুষদের থেকে আলাদা করা যেটা মহিলাদের জন্য অবমাননাকর৷

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.