নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের দর্শন

পৃথিবীটা এমন একটি জায়গা যেখানে সবাই সুখী হতে চায়। কিন্তু খুব কম ব্যক্তিই সুখ উপভোগ করতে পারে। আর তাই সুখের পিছনে না ছুটে যে অবস্থায় আছেন, সেই অবস্থায়ই জীবনটাকে উপভোগ করুন।

প্রবাসী ভাবুক

সকলে মিলিয়া সাজাব সুন্দর পৃথিবীকে।

প্রবাসী ভাবুক › বিস্তারিত পোস্টঃ

কর্মজীবনে প্রবেশের পূর্বেই সিস্টেম আমাদের অসৎ হতে উদ্বুদ্ধ করে৷

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় প্রার্থীর সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ২, ৩, ৫/১০ বছরের অভিজ্ঞতা প্রয়োজন৷ চাকরি প্রার্থীদের প্রায় সবাই বেকার এবং সবেমাত্র লেখাপড়া শেষ করে চাকরির সন্ধানে হন্যে হয়ে ঘুরছে৷ এসব প্রার্থীদের প্রায় সবাই অনভিজ্ঞ৷ চাকরির বিজ্ঞাপন দেখেই এদের চোখ চকচক করে ওঠে এবং অতি আগ্রহ নিয়ে বিজ্ঞাপনে প্রার্থীর যোগ্যতার স্থানে অভিজ্ঞতা অংশটি জুড়ে দেওয়ায় মনটা খারাপ হয়ে যায়৷

আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা অনুযায়ী একজন শিক্ষার্থীর নিশ্চিতভাবেই শিক্ষা জীবন শেষে বাস্তব কাজের কোন অভিজ্ঞতা থাকে না৷ ফলে চাকরির প্রয়োজনীয় যোগ্যতা পূরণের আশায় অভিজ্ঞতা সনদ অনেক ক্ষেত্রে অসদুপায়ে সংগ্রহ করতে বাধ্য হয়৷ ফলে সে কর্মজীবনে প্রবেশের আগে অসদুপায় অবলম্বনের শিক্ষা গ্রহণ করে ফেলে৷

কিছু উচ্চ পদের ক্ষেত্রে বাস্তব অভিজ্ঞতা আবশ্যকীয়৷ তবে বাকী পদগুলোর ক্ষেত্রে বিশেষ করে নিম্ন পদগুলোতে চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর জনবলকে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত কাজের মাধ্যমে অভিজ্ঞ তৈরি করে নেওয়ার নিজস্ব পলিসি থাকা উচিত এবং কিছু নির্দিষ্ট পদ ছাড়া বাকি পদগুলোতে অভিজ্ঞতার বাধ্যবাধকতা তুলে দেওয়া আবশ্যক৷

চাকরির আবেদন করার পূর্বে চারিত্রিক সনদপত্রের প্রয়োজন হয়ে থাকে৷ উক্ত চারিত্রিক সনদপত্র দিয়ে থাকে সংশ্লিষ্ট এলাকার নির্বাচিত প্রতিনিধি অথবা প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড অফিসার৷

আমাদের দেশের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সবাই না হলেও ৯০% বা তারও বেশি দুর্নীতি পরায়ণ এই ধারণা প্রায় সবার মাঝেই প্রতিষ্ঠিত৷ আবার অনেক গেজেটেড অফিসারের অবস্থাও একই৷ আবার অনেকেই চাকরীপ্রার্থীকে চেনেওনা৷ সুতরাং যাদের নিজেদের চরিত্রই ঠিক নেই তিনি আরেকজনের চরিত্রের সার্টিফাই করলে তা কতটা গ্রহণযোগ্য হবে সেটা নিশ্চিতভাবেই অনুমিত৷

অনেক প্রার্থী নিজেই সিল স্ট্যাম্প তৈরি করে এবং ফটো কপি দোকান থেকে চারিত্রিক ফরম কিনে নিজেই নিজের চরিত্রের মূল্যায়ন করে থাকে৷ কর্মজীবনে প্রবেশের আগেই বিভিন্ন বাধার কারণে বাধ্য হয়ে অসদুপায় অবলম্বন করে চাকরি পেতে বাধ্য হওয়া প্রার্থীরা পরিবর্তী কর্মজীবনে অসৎ হওয়ার শিক্ষা চাকরি পাওয়ার পূর্বেই পাওয়া শুরু করে৷

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

দেশে এই কাজগুলো করার দায়িত্ব কার? এগুলো করতে পারে প্ল্যানিং, ওখানে ক্রিকেট না ডাংগুলির কামাল লোটাস কিভাবে ঢুকে গেছে? সে তো নিজেই ভুল জায়গায় ঢুকেছে জাল সীল মোহর মেরে।

জনসংখ্যা, গ্রাজুয়েশনের হার, চাকুরীর সনখ্যা ও চাকুরীর ক্যাটেগোরী সম্পর্কে কারো কোন সঠিক ধরণা নেই, সাথে সাথে বেকারদের কোন ডাটাবেজ নেই; ফলে, যা ঘটার তাই ঘটছে।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৪

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: সঠিক স্থানে সঠিক লোকজন না থাকার ফলাফল আমরা গত ৪৪ বছর ধরে পাচ্ছি৷ সঠিক পরিকল্পনামাফিক কোন নিয়মকানুন বা নিয়মতান্ত্রিক কাঠামো এত বছরেও তৈরি হয়নি৷ ফলাফলও আমরা সেভাবেই পাচ্ছি৷ দেশ যেভাবে এগিয়ে যাওয়ার কথা ছিল বা দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধারা যে স্বপ্ন নিয়ে দেশ স্বাধীন করেছিল তার তেমন কিছুই পূরণ করতে না পেরে সেই ব্যর্থতার জালে ঘুরপাক খাচ্ছি আমরা৷

২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক প্রার্থী নিজেই সিল স্ট্যাম্প তৈরি করে এবং ফটো কপি দোকান থেকে চারিত্রিক ফরম কিনে নিজেই নিজের চরিত্রের মূল্যায়ন করে থাকে৷

=p~ =p~ এর চেয়ে বাস্তব কৌতুক কি আর আছে ভাই?

খালি আফসোস!
আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে,
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৮

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: আমাদের দেশে যারা এসব বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়ার কথা তারা কাজের চেয়ে বড় বড় ফাঁকা বুলি ছুড়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে পছন্দ করে৷
আপনাকে ধন্যবাদ গেমচেঞ্জার৷

৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

শফিউল আলম চৌধূরী বলেছেন: আপনি বলেছেন যে চাকরী যারা দিবে তাদের নিজেস্ব একটা ট্রেনিং এর ব্যবস্থা থাকা জরুরী। আমিও একমত; কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে প্রায় সব প্রতিষ্ঠানেরই এই সিষ্টেম আছে। তাহলে প্রশ্ন যে এর পরও কেন চাকরী দাতা প্রতিষ্ঠান গুলি কেন অভিজ্ঞতা ওয়ালা লোক খুজছে।

উত্তরটা বুঝতে হলে প্রথমে আপনাকে একজন "চাকরীদাতা"র অবস্থানে বসতে হবে। সাথে সাথে মাথায় রাখতে হবে আমাদের দেশের মানুষের প্রথম দিকে চাকরী ছাড়ার প্রবনতা নিয়ে।

আমি যখন একজন "শুধু শিক্ষিত" অর্থাৎ কোন কাজের অভিজ্ঞতা নাই এমন একজনকে চাকরী দিচ্ছি, ৬-১২ মাসের ট্রেনিং দিচ্ছি, তখন আমি এটা ভেবে ট্রেনিং দিচ্ছি না যে সে ট্রেনিং শেষেই অন্যপ্রতিষ্ঠানে চলে যাবে। আমি হিসাব করছি এই লোকটি আমার প্রতিষ্ঠানে অন্তত ৬/৭ বছর কাজ করবে। আপনি জানেন কিনা জানি না, তবে সত্য হচ্ছে একটা প্রতিষ্ঠানে একজন কে এই ৬-১২ মাসের মধ্যে ট্রেনিং দেওয়া হয় সাথে সাথে বেতনও দেওয়া হয়; কিন্তু মূল কাজের ৫০%ও তার কাছ থেকে উঠে না। চাকরীদাতার হিসাব থাকে তার এই ট্রেনিংএর সুফল সে আগামী ৬/৭ বছর না হলেও অন্তত ৫ বছর ধরে পাবেন।

কিন্তু আমাদের দেশের চাকরী যারা খুজে, তারা ম্যালা ম্যালা ম্যালা চালাক। তারা একটা প্রতিষ্ঠানে ঢুকে, কম বেতন হলেও সমস্যা নাই; তারা খুজে ২ বছরের চাকরীর অভিজ্ঞতা। তারা কোন রকম নাক-কান-চোখ বুজে টেনেটুনে ২বছর মানে ঠিক ২বছর হলেই পায়ে জাম্প-কেডস পরে বিশাল জাম্প দেয়! অনেকেতো ৬মাস-১২মাসেই জাম্প দেয়। এখন সিভিতে একটা এক্সপেরিয়েন্সের কথা লেখা যাবে, এটাই তাদের জন্য যথেষ্ট।

কিছু প্রতিষ্ঠান এটা ঠেকাতে তাদের সার্টিফিকেটের মূল কপি ২/৩ বছরের জন্য জমা দিতে বলে; এইসব জায়গায় চাকুরী প্রার্থীরা চাকুরী নিতেই নারাজ! তারা কারও অধীনে বাধ্য হয়ে থাকতে চান না।

উপরেরটা যা লিখলাম তা সম্পূর্ণ নিজে চাকরী দেওয়ার অভিজ্ঞতা থেকেই লিখেছি। আমি এ পর্যন্ত এমন ৮জন এম্প্লয়ীকে হারিয়েছি। যারা কিচ্ছুই পারতো না; ৬/৭ মাস কাজ শিখেছে, এবং বড় বড় কম্পানিতে সিভি ড্রপ করে চলে যাচ্ছে। ফলাফল স্বরূপ আমিও এখন এক্সপেরিয়েন্সড লোকের দিকেই তাকিয়ে আছি, কানে ধরেছি যে ভুলেও আর কখনও "অভিজ্ঞতা" না থাকা লোক নিবো না; কারণ এদের প্রায় সবাই নিকমহারামের মত আচরণ করে। এরা সবাই "রক্তাক্ত প্রান্তর" নাটক পড়েছে, কিন্তু শিক্ষা নেয় নাই। ঐখানে নায়ক কিন্তু তাদের পক্ষ নিয়েই যুদ্ধ করেছিলো, যারা প্রথমে তাকে চাকরী দিয়েছিলো; তাদের পক্ষ নেয় নাই, যারা তাকে যোগ্য মনে করে নাই।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২২

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: আপনার কথা প্রায় শতভাগ সঠিক বলে আমি মনে করি৷ তবে এজন্য একটি নীতিমালা হওয়া প্রয়োজন যাতে চাকুরীদাতা ও চাকুরিজীবী কেউই যেন না ঠকে৷

পঠন ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ৷

৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: :( :(

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: :| :| :(

৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশে এই কাজগুলো করার দায়িত্ব কার? এগুলো করতে পারে প্ল্যানিং, ওখানে ক্রিকেট না ডাংগুলির কামাল লোটাস কিভাবে ঢুকে গেছে? সে তো নিজেই ভুল জায়গায় ঢুকেছে জাল সীল মোহর মেরে।

:-/ :-/ :P

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৪

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: জি, পরিকল্পনা যিনি করবেন তিনি যদি নিজেই না বুঝেন পরিকল্পনার কিছুই তাহলে তার জন্য দেশের প্লানিং হবে কিভাবে!

৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০২

প্রামানিক বলেছেন: আমাদের দেশের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সবাই না হলেও ৯০% বা তারও বেশি দুর্নীতি পরায়ণ এই ধারণা প্রায় সবার মাঝেই প্রতিষ্ঠিত৷ আবার অনেক গেজেটেড অফিসারের অবস্থাও একই৷ আবার অনেকেই চাকরীপ্রার্থীকে চেনেওনা৷ সুতরাং যাদের নিজেদের চরিত্রই ঠিক নেই তিনি আরেকজনের চরিত্রের সার্টিফাই করলে তা কতটা গ্রহণযোগ্য হবে সেটা নিশ্চিতভাবেই অনুমিত৷

চরম সত্য কথাই তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: জি, এটাই বাস্তবতা৷ আপনাকে ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই৷

৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

একমত। কিছু অনিয়ম তো অনাদিকাল থেকেই হয়ে আসছে।


তরুণদের জন্য কর্মসংস্থান আরও কঠিন হয়ে গেছে আজকাল।
-তাদের উচিত যেকোন প্রকার কাছে প্রবেশ করে অভিজ্ঞতা সংঞ্চয় করা।
-আরেকটি উপায় হলো, স্বেচ্ছাসেবায় অংশ নেওয়া....
-নিয়মিত চাকুরিতে ঢুকার আগে এগুলো বেশ ওজন সৃষ্টি করে।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৪

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: যে বাজে নিয়মগুলো অনাদিকাল থেকেই চলে আসছে সেগুলো পরিবর্তনেরও কোন উদ্যোগ নেই৷ অদূর ভবিষ্যতে পরিবর্তন হওয়ারও কোন সম্ভাবনা আছে বলে মনে হয় না৷ তবে চাকুরী প্রার্থীরা আপনার পরামর্শগুলো গ্রহণ করতে পারে৷

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মইনুল ভাই

৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৭

সুমন কর বলেছেন: ফলে চাকরির প্রয়োজনীয় যোগ্যতা পূরণের আশায় অভিজ্ঞতা সনদ অনেক ক্ষেত্রে অসদুপায়ে সংগ্রহ করতে বাধ্য হয়৷ ফলে সে কর্মজীবনে প্রবেশের আগে অসদুপায় অবলম্বনের শিক্ষা গ্রহণ করে ফেলে৷
-- কি আর করবেন বলবেন???

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: সিস্টেমই আমাদের অসদুপায় অবলম্বনের শিক্ষা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করছে৷ প্রয়োজন বাস্তবসম্মত পাঠ্যক্রম এবং চাকরির নিয়োগ প্রক্রিয়া৷ তাহলে হয়ত এগুলো কমবে৷

৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১০

অগ্নি সারথি বলেছেন: চারিত্রিক সনদ, সত্যয়ন, প্রসংসা পত্র এই জিনিসগুলো দেখলে আমার খুব হাসি পায় জানেন। খুব আজব লাগে, কোন জমানায় আছি আমরা!

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: এই কাগজপত্রগুলো বহুযুগ আগে থেকেই চলে আসছে৷ কিন্তু এগুলো দিয়ে বাস্তবে প্রার্থী সম্পর্কে কি যাচাই হয় এবং কেনই বা এই কাগজগুলো প্রয়োজন এর সঠিক ব্যাখ্যা কেউ দিতে পারবে বলে মনে হয় না৷ কারণ এই কাগজগুলো তৈরি ও সত্যায়ন বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রার্থী নিজেই করে থাকে৷

১০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: হুমম। এন্ট্রি লেভেলের চাকরীগুলোতেও মানুষ যে কিভাবে ২-৩ বছরের অভিজ্ঞতা চায় এটা বুঝি না।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: এই টাইপের চাকরীতে কোন ধরণের অভিজ্ঞতা চাওয়ার নিয়মই থাকা উচিত না৷

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.