নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পাঠ করুন, আপনার পালনকর্তা মহা দয়ালু।

আস সালাম - আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক

উম্মু আবদুল্লাহ

তোমরা মুসলিম হয়ে আমাকে ধন্য করেছ, তা মনে করো না। বরং আল্লাহ ঈমানের পথে পরিচালিত করে তোমাদের ধন্য করেছেন। (হুজুরাত:১৭)

উম্মু আবদুল্লাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বিরূদ্ধে লেখা চুরির অভিযোগ

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৫



অত্যন্ত লজ্জাজনক একটি ঘটনা ঘটেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু শিক্ষকদের বিরূদ্ধে লেখা চুরির অভিযোগ উঠেছে। এবং এই অভিযোগ এসেছে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডল থেকে।

এই ঘটনা পত্রিকায় পড়ার সাথে সাথে আমার জীবনের ছোট একটি ঘটনা মনে পড়ে গেল। একবার আমার ট্রান্সক্রিপ্ট ট্রান্সলেশনের দরকার হয়। আমি একটি সার্ভিসের সাথে যোগাযোগ করি। তারা আমার সাথে চূড়ান্ত দুর্ব্যবহার করে এবং ট্রান্সক্রিপ্ট মূল্যায়ন করতে অস্বীকৃতি জানায়। এর কারন আর কিছুই নয়, আমার ট্রান্সক্রিপ্ট বাংলাদেশের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের। বাংলাদেশ একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ, এখানকার সবকিছুই জাল, দুই নম্বরী ইত্যাদি ইত্যাদি হাজারো কথা বলছিল।

শেষে আমি বললাম, "ট্রান্সক্রিপ্ট মূল্যায়ন করবে না ভাল কথা। তুমি আমার টাকাটা ফেরত দেবে তো?" সে বলল, "হ্য, টাকা ফেরত পাঠাচ্ছি।" টাকা অন্ততপক্ষে ফেরত পেয়েছিলাম সেইটাই ছিল সাত্ত্বনা।

এইরকম ঘটনা যতই বেদনাদায়ক হোক না কেন, আমাদের বাংলাদেশীদের তা অহরহ তাড়া করে বেড়ায়। দুর্নীতি এই দেশটিকে দুঃস্বপ্নের মত তাড়া করে ফিরছে। আমরা চাই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো র‌্যাংকিং এ শীর্ষ স্থানে চলে আসুক। অথচ আমরা গবেষনার মৌলিক বিষয়গুলো নিশ্চিত করতে গড়িমসি করে।

প্ল্যাগিয়ারিজম গবেষনার সাথে জড়িত একটি মৌলিক গুরুত্বপূর্ন বিষয়। গবেষনামূলক লেখার মৌলিকত্ব থাকতেই হবে। অন্যের কাজ অবশ্যই উল্লেখ করা যাবে তার নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম রয়েছে।

শিকাগো প্রেস সুনির্দিষ্টভাবে অভিযোগ এনেছে সামিয়া রহমান এবং মারজানের বিরূদ্ধে। “A New Dimension of Colonialism and Pop Culture: A Case Study of the Cultural Imperialism,” টাইটেলের এই লেখাটি ছাপা হয় গত বছরের ডিসেম্বরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত একটি জার্নালে। লেখাচুরির এই অভিযোগ কোন পক্ষই অস্বীকার করছে না। কিন্তু একজন আরেকজনের ঘাড়ে দোষ চাপাচ্ছেন। সামিয়া বলছেন মারজান তার অনুমতি ছাড়াই ড্রাফ্ট লেখা সাবমিট করেছেন। অন্যদিকে মারজান বলছে সামিয়া যেহেতু ফার্স্ট অথার এবং চুরি করা অংশটুকু তার অংশেই রয়েছে, সুতরাং দায় দায়িত্ব সম্পূর্ন উনার ঘাড়ে বর্তায়।

এখানে উল্লেখ্য যে কোন পিয়ার রিভিউড জার্নালে রিভিউ কমিটি থাকে যারা লেখার গুনগত মান এবং মৌলিকত্ব নিশ্চিত করে থাকে। সামিয়া আর মারজানের লেখায় প্রায় পাচ পৃষ্ঠা (নাকি আরো বেশী?) হুবহু কপি পেস্ট করা হয়েছে। এটি অত্যন্ত অত্যন্ত গুরুতর একটি অভিযোগ। সামিয়া বলেছেন অনুমতি ছাড়াই তার অংশ মারজান সাবমিট করেছেন, যা তিনি পরে জার্নাল কমিটিকে জানিয়েছেন। কিন্তু তিনি তো এটা জানান নি যে এই অংশ তার লেখা নয়, অন্যের লেখা। সেক্ষেত্রে ছাপা হয়ে গেলেও জার্নাল কমিটি লেখাটি শিকাগো প্রেস থেকে এই অভিযোগ আসার আগে ভাগে প্রত্যাহার করে নিতে পারত। দেরীতে হলেও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়বদ্ধতা প্রমান হত।

সামিয়া রহমান একজন অত্যন্ত কৃতিমান ব্যক্তিত্ব। তার পেশাগত জীবন অত্যন্ত বর্নাঢ্য। তার বিরূদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ আসাটা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। জানিনা সামিয়া কি করে এই ঘটনার দায় এড়াবেন! সামিয়া আর মারজান ছাড়াও যারা এই দায়িত্ব এড়াতে পারেন না, তারা হলেন রিভিউ কমিটি। এটা নিশ্চিত যে রিভিউ কমিটির অবহেলার কারনে এই ঘটনা ঘটেছে। রিভিউ কমিটির দায়িত্ব ছিল প্ল্যাগিয়ারিজম নেই এটা নিশ্চিত করা। অথচ ১৯৮২ সালে বিখ্যাত জার্নালে ছাপা হওয়া একটি লেখার থেকে চুরি করা হয়েছে - এটাও তারা ধরতে পারেন নি। কি অদ্ভূত! তারা কি একেবারেই অযোগ্য, নাকি দায়িত্বে অবহেলা করেছেন।


বিষয়টির তদন্ত চলছে। এটাই আমাদের মনে এখনো আশা জাগিয়ে রেখেছে। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বলে খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যেন তার সম্মান রাখতে পারে, দেরীতে হলেও সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারে। আমরা চাই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন পৃথিবীর বুকে শ্রদ্ধা এবং বিশ্বাসযোগ্যতার আসন অক্ষুন্ন রাখতে পারে।


[উপরের ছবিটি সামিয়ার একটি বইয়ের ছবি যা নিয়েছি আমাজন থেকে। লিংক হল : Click This Link

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


গার্বেজ চুরি করে গার্বেজ লিখেছেন হয়তো, বিষয়টাও মোটামুটি গার্বেজ লেভেলের

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৩

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: না, "গার্বেজ" থেকে চুরি করা হয় নি এবং বিষয়টিও "গার্বেজ" পর্যায়ের নয়। শিকাগো প্রেসকে আমরা গার্বেজ বলতে পারিনা এবং প্ল্যাগিয়ারিজম বিষয়টিও কোন অবস্থাতেই গার্বেজ বিষয় হতে পারে না।

সামিয়ার লেখার স্ট্যান্ডার্ড কি তা আমি জানি না কারন আমি তার লেখা পড়িনি। তবে তাকে নিয়ে তার ছেলের একটি লেখা পড়ে মনে হল সামিয়ার একাডেমিকস বেশ সমৃদ্ধ।

আপনার এই মন্তব্যটিই বলে দেয় যে আপনি আসলে চিন্তা ভাবনা না করে অনেক সময় মন্তব্য করে থাকেন।

২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪৫

মলাসইলমুইনা বলেছেন: একটা লেখা জার্নালে আর্টিকেল সাবমিট করার পর সেটা রিভিউ করেন একাধিক রিভিউআর | রিভিউ-এর মতামত আর্টিকেল অথরদের কাছে পাঠানো হয় যিনি রিভিউ করেন তার মতানুযায়ী আর্টিকেলে সংশোধনের জন্য - এডিশনাল কিছু যোগ করার, বাদ দেবার, গ্রামার, বানান ঠিক করার এধরণের নানা কাজের জন্য | এটা একটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া | এর সাথে আর্টিকেল লেখক লেখিকাদের সম্পৃক্ততা থাকবে না এটা একান্তই অবিশ্বাস্য ! তাই দুই অথর যতই ভালো কথা বলুন না কেন তারা এই প্লেজারিজমের সাথে যুক্ত নয় সেটা কোনো ভাবেই বিশ্বাসযোগ্য হবে না | কিন্তু আশ্চর্যজনক বিষয় হলো যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত একটি জার্নালের রিভিউ করেন যারা তারা কেন এই পাঁচ পাতা হুবুহু নকলটা ধরতে পারলেন না ? তার মানে কি ফিল্ডের সাথে অপরিচিতরা জার্নাল আর্টিকেল রিভিউ করেন ? আরেকটা প্রশ্ন ফুঁকোর মতো এমন জগদ্বিখ্যাত একজন লোকের লেখা থেকে কেমন করে পাঁচপাতা হুবুহু নকল করার কথা কারো মাথায় আসে ? তার মানে কি ঢাকা ইউনিভার্সিটি এমন অযোগ্যদের পাল্লায় পড়েছে যারা এই সাধারণ ব্যাপারটাও বিবেচনা করার মতো জ্ঞান রাখেন না ? যেভাবেই হোক এটা একটা জাতীয় বিপর্যয়ের মতো ব্যাপার | সেটা নিয়ে আমাদের সমাজ,সংস্কৃতি আর রাজনীতির অনেক রথী মহারথীর কোনোই বক্তব্য নেই সেটাও আরেক আশ্চর্য !

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:০২

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: একটি মানসম্পন্ন জার্নালের ক্ষেত্রে সেরকম প্রক্রিয়া অনুসরন করা হয় বটে। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই জার্নালের ক্ষেত্রে কি করা হয়েছে তা কে জানে। বিশেষত যেখানে এরকম প্ল্যাগিয়ারিজম ধরতে যারা ব্যর্থ তারা কতটুকু কি করবে সেটাও সন্দেহজনক।

বিষয়গুলো নিয়ে আর কোন কথা সংবাদ মাধ্যমে দেখছি না। তদন্ত কতটুকু এগুলো কে জানে?

৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১৮

শফিউল আলম চৌধূরী বলেছেন: জ্বী, এটাতো আমার কম্পিউটারে সেভ করা ফাইল, আর একজন এসে কন্ট্রোল+পি চাপছে, এন্টার দিছে আর অটো প্রিন্ট হয়ে গেছে! একজনের ড্রাফট, আর একজন সাবমিট করে দিছে, আর কেউ চেক করে নাই? একটা জার্নালের কাজের কিয়দাংশ করেছিলাম একটা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের হয়ে। সেখান থেকেই জানি একটা জার্নালে লেখা পাবলিশ হবার আগে কত হ্যাপা নিতে হয়।

এখানে দোষী ০ থেকে শুরু করে সবাই! লেখিকা দুইজন অবশ্যই অবশ্যই দোষী। আর রিভিউয়ার কমিটিতো দ্বায়িত্বে অবহেলার জন্য ১০০% দোষী। এই চোরেরা এবং দ্বায়িত্বে অবহেলা করা লোকজন কি একটাবার দেশের কথা ভাবে না? এমনিতেতো চেতনা মুখে গ্যাজা আগারে বের হতে থাকে, কিন্তু এই সব কাজে চেতনা যায় কই? একজন সামিয়া-মারজান এর চুরির কারণে দেশের হাজারও প্রতিভা হয়ত বিদেশে একটা লেখা পাবলিশ করাতে গিয়ে মুখ থুবড়ে পড়বে, এদের কি এটা মাথায় থাকে না?

সব শেষে যোগ করছি আপনার ঐ সার্টিফিকেট ট্রান্সলেশনের বিষয়টি; জানেন কি? সৌদি / মধ্যপ্রাচ্যে আপনি যদি ভালো কোন জব নিয়ে আসতে চান, আর সার্টিফিকেট সত্যায়িত করে আনতে চান (যেটা করতেই হবে) তাহলে আপনাকে ভারত থেকে গিয়ে আপনার অনার্স মাস্টার্স এর সার্টিফিকেট সত্যায়িত করিয়ে আনতে হবে?! হ্যাঁ, বাংলাদেশে কয়েকদিন আগেই করানোর চেষ্টা করেছিলাম একজনেরটা। সোজা বলে দিলো ভারতে সৌদি দূতাবাসে যাও, ওখান থেকে করিয়ে নিয়ে আসো!

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

জার্নাল কমিটি কি এটাও তাদের জানাবে না যে তাদের লেখা মনোনীত হয়েছে পাবলিকেশনের জন্যে। আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার অবশ্যই সবার রয়েছে কিন্তু যেসব কথা লেখকদ্বয় বলেছেন তার বিশ্বাসযোগ্যতা কোথায়?

রিভিউ কমিটি দায়দায়িত্ব নিয়ে কাজ করেনা এবং সেকারনেই শিক্ষকরা এরকম চুরি করা লেখা জমা দেয়ার সাহস পায়।

৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো লেখা নকল করতে হলে, সেই বিষয়ে পারদর্শী হতে হয়; ম্যাও প্যাও লেখা হলে, যেকোন লোকই নকল করতে পারে; আমি বলছি জার্নাল আর্টিকেলের ব্যাপারে, থিসিসের ব্যাপারে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৮

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "ভালো লেখা নকল করতে হলে, সেই বিষয়ে পারদর্শী হতে হয় "

"নকল" যদি শুধু কপি পেস্ট হয় তবে কি বোর্ড আর মাউস দিয়েই সেটা করা যায়। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে এরকম হুবহু কপি পেস্টের অভিযোগও নাকি রয়েছে!

কে জানে এসব কতটুকু সত্য!

৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১১

তাBজ ফাRUক বলেছেন: গাজী আংকেল, আপনি জার্নালের আর্টিকেল কিভাবে কি হয় সেটা আসলে ঠিকমত জানেন না। জার্নালের আর্টিকেল আর থিসিসের কথাটা যেভাবে লিখেছেন সেটাতেই স্পষ্ট বুঝা গেছে। পোস্টের লেখিকার বক্তব্যও আপনি একারণেই বুঝতে পারেননি। না জানলে অনর্থক কমেন্ট না করাই ভাল।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫০

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ। কোন অবস্থাতেই একাডেমিক ডিসঅনেস্টিকে হালকাভাবে নেবার সুযোগ নেই।

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি তো অনেকদিন লিখেননি!

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪০

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: খুব নিয়মিত ব্লগার আমি নই। আপনাদের লেখা পড়তে পড়তেই বেশীর ভাগ সময় কেটে যায়।

৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১২

শামচুল হক বলেছেন: মাথায় কিছু না থাকলে আর কি করবে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২৫

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: তাই তো মনে হয়!

৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২০

মাহের ইসলাম বলেছেন: দায় আরেকজনের ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করাটা কি কম লজ্জার?
মানুষ কতটা বেপরোয়া হলে পাঁচ পাতা হুবুহু কপি করে ?

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৯

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: বাংলাদেশে বোধ করি সবই সম্ভব। এখানে খোদ প্রধানমন্ত্রীই যেভাবে নির্লজ্জভাবে ক্ষমতা আকড়ে থাকেন তাতে অন্যরা সেইটা দেখে বোধকরি অনুপ্রানিত বোধ করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.