নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পাঠ করুন, আপনার পালনকর্তা মহা দয়ালু।

আস সালাম - আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক

উম্মু আবদুল্লাহ

তোমরা মুসলিম হয়ে আমাকে ধন্য করেছ, তা মনে করো না। বরং আল্লাহ ঈমানের পথে পরিচালিত করে তোমাদের ধন্য করেছেন। (হুজুরাত:১৭)

উম্মু আবদুল্লাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অবশেষে গনতান্ত্রিক থেকে স্বৈরতান্ত্রিকে বাংলাদেশের যাত্রা

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

জার্মান এক গবেষনা প্রতিষ্ঠান তাদের গবেষনায় বাংলাদেশকে "গনতান্ত্রিক দেশ" থেকে "স্বৈরতান্ত্রিক দেশে" অবনমিত করেছে। এর কারন বাংলাদেশ গনতন্ত্রের ন্যুনতম মানদন্ডে নেই।বাংলাদেশের ত্রুটিপূর্ন নির্বাচন ব্যবস্থার কারনে এমনটি হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করা হয়।

জার্মান প্রতিষ্ঠানের আগে লন্ডন ভিত্তিক গবেষনা প্রতিষ্ঠানের একটি রিপোর্টে অনেক আগেই বাংলাদেশের এই অধপতন ঘটে। সেই রিপোর্টের একটি স্ক্রীন শট দিলাম।



https://www.economist.com/blogs/graphicdetail/2018/01/daily-chart-21

লন্ডন ভিত্তিক এই গবেষনা প্রতিষ্ঠানের গবেষনায় বাংলাদেশ সবচেয়ে ভাল অবস্থানে ছিল ২০০৬ সালে ৬ দশমিক ১১ পয়েন্ট নিয়ে। তখন বাংলাদেশ ছিল ত্রুটিপূর্ন গনতন্ত্রের দেশ। এর পরে বাংলাদেশের অবস্থান নেমে আসে হাইব্রিড রেজিমে মাানে সাংবিধানিক ভাবে গনতন্ত্র দাবী করলেও যারা আসলে রাজনৈতিক নিপীড়ক দেশ। বাংলাদেশ সবচেয়ে খারাপ অবস্থানে রয়েছে ২০১৭ তে ৫ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট নিয়ে।

২০০৬ থেকে ২০১৭তে অবনমন হয়েছে শূন্য দশমিক ৬৮ ভাগ যা ২০০৬ এর তুলনায় শতকরা ১১ ভাগ।

অবশ্য বাংলাদেশের চেয়েও নীচে দেশ রয়েছে। যেমন সৌদি আরব এবং সিরিয়া। এসব দেশে মনে হয় বিরোধী দলের কোন অস্তিত্বই থাকতে পারে না।

বাংলাদেশের নিম্নমূখী এই প্রবনতা কি বাংলাদেশকে শেষতক সিরিয়া সৌদির কাছাকাছি নিয়ে যাবে? বড়ই আশংকাজনক।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

গোলাম রাব্বি রকি বলেছেন: এইসব গুজবে কান দেবেন না !! বাংলাদেশ এখন ‍উন্নয়নশীল দেশ !

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৩৯

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: তাতে কি? তুরষ্ক সৌদি আরব এরা কি উন্নত দেশ নয়? এদের স্কোরও তো ভয়াবহ। বাংলাদেশ একসময় অন্তত সবুজ ঘরে ছিল। তারা তো সেটাও ছিল না।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০০

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: এই খবর আমিও শুনলাম। বলার মত কোন ভাষা নাই। আমি পুরাই শক্ ড।

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:২২

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: নাহ, আমার কাছে এটাই স্বাভাবিক বলে মনে হয়েছে। আমি গত কয়েক বছরে বিএনপিকে প্রকাশ্য জনসভার অনুমতি পেতে দেখিনি। প্রধান বিচারপতির অভিমত ক্ষমতাসীনদের মনমত না হওয়ায় তাকে বাতিল করা হল। এই পদক্ষেপগুলো এই রিপোর্টের সাথে সামন্জ্ঞস্যপূর্ন।

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার গবেষণার কথা বলেন; জার্মান, বৃটিশ, আমেরিকান, কানাডিয়ানরা অনেক জানেন, অনেক বুঝেন; আপনার নিজের গবেষণায় কি বলে?

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৩৭

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আমার গবেষনার খুব সময় নেই। তবে তাদের গবেষনায় দ্বিমত পোষন করার কোন কারন দেখছি না।

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৩

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: আপনার মতামত কি???

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৩৭

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: খুব বড় কোন দ্বিমত নেই।

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলতে চাচ্ছেন যে, ২০০৬ সাল খুবই ভালো সময় গেছে বাংলাদেশের "গণতন্ত্রে"। আসলেই তাই ছিল, কারণ নিজামী সাহেব ও মুজাহিদ সাহেব ছিলেন। এখনো ভালো করা সম্ভব, সাইদী সাহেবকে সরকারে নিলে গণতন্ত্র ঠিক হয়ে যাবে।

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:১৮

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: চাদগাজী সাহেব, প্রথমে আপনাকে দিয়ে মন্তব্যের জবাব দেয়া শুরু করছি। কেননা আপনি অত্যন্ত সম্মানিত একজন ব্লগার।

আমার ধারনা পোস্টটি আপনি ভালমত পড়ে দেখেন নি। এখানে আমি আমার কোন মতামত ব্যক্ত করিনি শুধু শেষের দুই লাইন ব্যতিরেকে। পোস্ট টি লন্ডন ভিত্তিক গবেষনা সেন্টারের মতামত। যে সাইট দিলাম তাতে বর্ননা রয়েছে।

সাইটে ১৬৭ দেশকে সর্বমোট ৬০টি ইনডিকেটরের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হয়েছে ২০০৬ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত। সেখানেই এই তথ্য রয়েছে যে ২০০৬ সালে বাংলাদেশ ত্রুটিপূর্ন গনতন্ত্রের দেশ ছিল। এর পরে বাংলাদেশ অবনমিত হয় হাইব্রিড রেজিমে মানে কাগজে কলমে যারা গনতন্ত্র কিন্তু বাস্তবে রাজনৈতিক বহুত্ববাদ নেই।

এখন আসি আমার মতামত দিয়ে। আমি কোন কারন দেখছি না এই রিপোর্টের সাথে দ্বিমত পোষন করার। ২০০৬ সালে আওয়ামী লীগ বিএনপি সবাই প্রকাশ্য জনসভা করেছে মাঠে ময়দানে। কই, এখন তো আমি বিএনপিকে কোন জনসভা করতে দেখিনা। বিএনপিকে জনসভার অনুমতি দেয়া হয় না। সেক্ষেত্রে এই রিপোর্টকে কিসের ভিত্তিতে বাতিল করব?

এছাড়া গুম খুন বাংলাদেশে মহামারী আকারে বিরাজ করছে এখন। ২০০৬ সালে থাকলেও তা একটা সীমার মধ্যে ছিল। আওয়ামী লীগ পল্টন ময়দানে লগি বৈঠা দিয়ে প্রকাশ্য খুন খারাবী করেছে। এখন বিএনপি কর্মীরা রাস্তায় নামছে না বলে হতাশা দিয়ে বক্তব্য দিচ্ছে, "বিএনপির কর্মীরা মারের আগেই পালায়।" তাদের আক্ষেপ হল বিএনপি কর্মীদের তারা পেটাতে পারছে না।

আবারো বলছি এই রিপোর্ট অস্বীকার করার আমি কোন কারনই দেখছি না। আমি ড: জাফর ইকবালের মত এতটা বিদূষী নই। উনার পক্ষে হয়তবা সরকারের সাফল্যে তৃপ্তির ঢেকুড় তোলা সম্ভব। কিন্তু আমি পারছি না।

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৫

পলাশবাবা বলেছেন: লেখক যদি তার মতামত দেন তাহলে তিনি গুম হবেন না ; তার নিশ্চয়তা কি ?

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৪:৪৯

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: গুম খুন কারে বলে সেইটা এই স্বৈরতান্ত্রিক সরকার ভালই শিখিয়েছে আমাদের!

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২৫

শাহিন মিশু বলেছেন: আমার এক বন্ধুর বড় ভাই আছেন তিনি নিজে যাই কেনেন সেটা যেকাউকেই দেখিয়ে বলেন "এটা খুব সুন্দর হয়েছে,তাইনা, হ্যাঁ সুন্দর হয়েছে"।যাকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে তার মতামত জানার বা শোনার আর কোনোও তার দরকার নেই :D আমাদের অবস্থা ঐ রকমেই! বিশ্বের কে কি জরিপ করলো তার কোনোও দরকার নাই! আমরা যা করি সেটাই আইন সেটাই গ্রহনযোগ্য! :P :P

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: শাসক দল ভাল করেই জানে যে তারা নিজেরা আসলে কি। এইসব গবেষনায় তাদের কিছু এসে যায় না। ক্ষমতার মধু বড়ই মিষ্ট।

৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেব মোটামুটি হালকা ক্যাপিটেলিজমে ও গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতেন।

১৯৭৫ সালের হত্যাকান্ড ও জেনারেল জিয়ার সময় কেমন গণতন্ত্র ছিল? এরশাদের সময়?

বেগম জিয়ার কারা দেশে চলায়েছেন? বেগম জিয়া ২০০৬ সালে গণতন্ত্রের চ্যাম্পিয়ন?

শেখ হাসিনা অনশ্যই ডিক্টেটরশীপ চালাচ্ছেন।

আপনি বলছেন দেশ গণতন্ত্র থেকে এখন ২০১৭ সালে ডিক্টেটরশীপে যাচ্ছে! আমি বলছি, ১৯৭৫ সালে দেশ ডিক্টেটরশীপে চলে গেছে, ওকে! এখন লিখতে থাকুন!

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৯

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: বাংলাদেশে শুরু থেকেই গনতন্ত্র ছিল না। ৭৩ এর নির্বাচন ছিল ভোট ডাকাতির নির্বাচন। এরপরে সেই ভোট ডাকাতির নির্বাচনকেও অসহনীয় মনে হওয়ায় নির্বাচনী ব্যবস্থা উঠিয়ে দেয়া হয়। সুতরাং বাংলাদেশের শুরুটা ছিল একনায়কতন্ত্রের।

আমি দেখেছি ৮৬ এর নির্বাচন। ব্যালটে সিল মারা। প্রিসাইডিং অফিসার নিয়োজিত হতেন আমাদের পরিচিত লোকজন। তারা বলতেন কি করে দুপুরে এসে পাইকারী হারে ব্যালটে সিল মারা হত। যা আজকে ইউপি কিংবা উপজেলা নির্বাচনে দেখা যাচ্ছে।

তত্ত্বাবধাক সরকার যেসব নির্বাচন অনুষ্ঠিত করে, সেগুলো অবশ্যই এই সিল মারা মুক্ত ছিল। যদিও শেখ হাসিনা এইসব নির্বাচনকে কারচুপিগ্রস্ত নির্বাচন বলতেন। উনি ২০১৪তে যে নির্বাচন করেছেন সেই ৫% নির্বাচনই উনার কাছে সেরা। সাধারন মানুষ কি ভাবলো তাতে কি এসে যায়, এ দেশ তো উনার সম্পত্তি। দেশের মানুষের মুখ বন্ধ করা হয়েছে ডান্ডাপেটা করে। এখন বিদেশীরা যখন সেইসব নির্বাচন কিংবা মানবাধিকার লংঘনের সমালোচনা করে তখন আবার উনাদের বিরক্ত লাগে। উনাদের সম্পত্তি উনারা যেভাবে খুশী সেভাবে ব্যবহার করবেন - সেটা নিয়ে বিদেশীরা কেন কথা বলবে?

৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০৩

জহির উদ্দিন পারভেজ বলেছেন: এতোবড় আস্পর্ধা! বাংলাদেশরে সৈরতান্ত্রি সরকার বলে। এই দেশের জনগণের পছন্দের সরকার দ্বারা সঠিক পন্থায় দেশ পরিচালিত হচ্ছে। ওসব জার্মান ফার্মানের জরিপ দিয়া কাজ নাই। বাঙ্গালী জাত কাউরে ডরায় না (ভারত ছাড়া) সে যেই হোক।

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: এইচ টি ইমামকে দেখলাম জার্মানীকে হিটলারের দেশ বলে রিপোর্ট প্রত্যাখান করতে। এর আগে টেরেসা মে যখন বলেছিলেন "তারেক প্রতিহিংসার শিকার" তখন সরকার কোন জবাব দেয় নি।কানাডার কোর্ট যখন বিএনপিকে সন্ত্রাসীর ট্যাগ দেয়া আগের মূল্যায়ন ফিরিয়ে নিল তখনও কোন প্রতিক্রিয়া দেখায় নি। বিষয়টা কি? সরকার কি কানাডা আর বৃটেনকে চটাতে চায় না?

১০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:১৭

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: জার্মানির কোন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক থেকে স্বৈরতান্ত্রিক দেশে অবনমিত করলো আর আপনি তা বেমালুম গিলে বসলেন !!!! বাংলাদেশ কখনইবা গণতান্ত্রিক দেশ ছিল তা বলতে পারবেন ? বাংলাদেশ বিএনপি/জামাত বা আওয়ামী লীগের শাসনামলে সবসময়েই একধরণের স্বৈরতান্ত্রিক পরিবারতন্ত্রের মধ্যেই পরিচালিত হয়েছে - বলা যেতে পারে একধরণের বাদশাহী শাসনের মতো | বাংলাদেশ ক্ষনিকের জন্য গণতন্ত্রের স্বাদ পেয়েছে যখন তত্বাবধায়ক সরকার নির্বাচন পরিচালনার জন্য দেশ পরিচালনা করেছে | দুর্ভাগ্যক্রমে সেই অধিকারটাও জনগণের কাছ থেকে কেড়ে নেয়া হয়েছে |

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:২৭

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আমি যে গবেষনা উদ্ধৃত করেছি তা জার্মানীরটা নয়, বরং লন্ডনেরটা। যাই হোক, জার্মানীরই হোক বা লন্ডনেরই হোক, সবকটার মূল সুর তো এক।

আপনার সাথে আমি এ বিষয়ে একমত যে তত্ত্বানধায়ক সরকার বাংলাদেশের গনতন্ত্রের জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে। সেজন্যেই এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা উঠিয়ে দেবার কারনে গনতান্ত্রিক সূচকে একের পর এক অবনতি ঘটতে থাকে।

বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক দেশ না থাকলেও এক সময় "ত্রুটিপূর্ন গনতন্ত্রের" কাতারে ছিল। বলা হত, ছয়টি মুসলিম দেশে ন্যুনতম গনতন্ত্র রয়েছে। সেই ছয়টি দেশের একটি ছিল বাংলাদেশ। বিদেশে আমাদের মুখ উজ্ঝ্বল করত এই তথ্যটি। বলাই বাহুল্য এটা এখন আর নেই। তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা যেদিন কবর দিয়েছে, তখনই তারও কবর হয়েছে।

সবচেয়ে আশংকা জনক হল, দিন দিন এই সূচকের মান নীচে নামছে। যা একসময় ছিল ৬ এর উপরে তা এখন কমে সাড়ে পাচের নীচে।

১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০৫

কলাবাগান১ বলেছেন: চাদগাজী সাহেবকে প্রথম দেখলাম কোন পোস্টে প্লাস দিতে...ভালো উন্নতি

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: তিনি প্লাস দিয়েছেন যে এটা আপনি কি করে জানলেন? আমাদের বলুন আমরাও শিখি।

১২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

রাফা বলেছেন: অপেক্ষায় থাকলাম বাংলাদেশ কবে কখন সিরিয়া ও সৌদির কাতারে আসে দেখার জন্য।খালেদা জিয়ার আমল পক্ষান্তরে ছিলো সামরিক তন্ত্র।আর তত্তাবধায়ক সরকারের আমলেও আর্মিই দেশ চালিয়েছে।এখন সেটাই যদি হয় আমাদের দেশের প্রকৃত গণতন্ত্র সেটা শুধু কামনা করে বিএনপি/জামাত।সেই গণতন্ত্র আমরা অন্তত চাইনা।এমেনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলার সময় বলছে মানবতা লংঙ্গীত হয়েছে।সেটা যদি কাউন্ট করতো বাংলাদেশে আজো রাজাকার/আলবদর/আলশামস/ওশান্তি বাহিনির কারো বিচার হইতোনা এইটা হইলো সত্য কথা।
আর এরকনম দু`একটা রিপোর্ট না বের হইলে এই পোস্ট প্রসব করতেন কিভাবে!সাবজেক্ট ও এজেন্ডা একটাই আপনাদের।

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৬

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: সেইটাই যদি প্রকৃত গনতন্ত্র হয় তবে তা কামনা করে শুধু বিএনপি জামাত - এটা যদি সত্য হয় তবে লন্ডন আর জার্মানীর গবেষনা প্রতিষ্ঠানে কেন আওয়ামী অধ্যুষিত আমল গুলোতে গনতন্ত্রের স্কোর কমছে?

গনতন্ত্র আপনি চান না সেটা ঠিক আছে। ৫% নির্বাচনই আওয়ামী লীগের কাছে বড় পাওয়া। শেখ হাসিনা ঐ নির্বাচন নিয়ে আত্মতুষ্টি প্রকাশ করেছেন। তার সমস্যা ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে হওয়া নির্বাচন নিয়ে - যাকে তিনি কারচুপিগ্রস্ত নির্বাচন বলতেন। সুতরাং আপনিও শেখ হাসিনার চেয়ে ভিন্ন কিছু ভাববেন তা কোন ভাবেই হতে পারে না। যে আওয়ামীরা ২০১৪ এর নির্বাচনকে নিজেদের বড় পাওয়া মনে করে, সেই আওয়ামীরা গুরুত্ব দেবে এইসব রিপোর্টকে? হাস্যকর।

যাহোক, আপনার জন্য ইদানিং আমার খুব কষ্ট হয়। কানাডার আদালতে বিএনপি সন্ত্রাসী ঘোষিত হয়েছে বলে আপনি কতই না হৈ চৈ করেছিলেন। এখন তো কানাডার উচ্চ আদালত তা বাতিল করে দিল। এখন বলুন তো কানাডা র মত এসব ফালতু দেশের কথা কি আপনার গুরুত্ব দেয়া ঠিক হয়েছিল?

১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮

পলাশবাবা বলেছেন: চাঁদগাজীকে সম্ভবত জরা আক্রমণ করেছে। ইদানিং উনি উত্তেজনার বসে ভুল ভাল বকছেন।

যেমন এই লেখায় লেখকের কোন মন্তব্য নেই। কিন্তু চাঁদগাজী দাবি করছেন "আপনি বলছেন দেশ গণতন্ত্র থেকে এখন ২০১৭ সালে ডিক্টেটরশীপে যাচ্ছে!"

এই জিনিস কই পাইলো ?

চাঁদগাজী জন্য একটা উপহারঃ
চাঁদগাজীকে সম্ভবত জরা আক্রমণ করেছে। ইদানিং উনি উত্তেজনার বসে ভুল ভাল বকছেন।

যেমন এই লেখায় লেখকের কোন মন্তব্য নেই। কিন্তু চাঁদগাজী দাবি করছেন "আপনি বলছেন দেশ গণতন্ত্র থেকে এখন ২০১৭ সালে ডিক্টেটরশীপে যাচ্ছে!"

এই জিনিস কই পাইলো ?

চাঁদগাজী জন্য একটা উপহারঃ

১৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৩:১৪

প্রামানিক বলেছেন: চিন্তার বিষয়

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:০৫

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ঠিক।

১৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হিটলারের দেশ জার্মান আর চোর ব্রিটিশ - ভারত মহাদেশ চুরি করে করে ছিচকা চোরের এম্পায়ার, সমস্যা হচ্ছে তাদের গবেষণা পেয়ে আমরা ভয়ে বা হতাশায় ভুগি, আমরা কেনো জার্মান আর ব্রিটিশ দের গবেষণা করে বিশাল একটা প্রজেক্টর খাতা তাদের হাতে ধরিয়ে দেই না আগামী বছর জার্মান আর ব্রিটিশে মঙ্গা আসছে কারণ আমরা মঙ্গায় পারদর্শি এবং গবেষণায় ও, দেখি তাদের কি চেহাড়া হয়।

- জার্মানী গাড়ী সাউদি আরব তথা আরব বিশ্বে বিক্রি বাট্টা করে ব্রেড জেলি খায় ।

০৩ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: জার্মান যেমন হিটলারের দেশ তেমনি এংগেলা মার্কেলেরও দেশ। সাথে সাথে সিগমান্ড ফ্রয়েড, ম্যাক্স প্লাংক, কেপলার সহ বহু বিজ্ঞানীর দেশও বটে। একই কথা বৃটেন সম্পর্কেও প্রযোজ্য।

জার্মান বৃটিশরা বাংলাদেশের স্বৈরশাসন সংক্রান্ত গবেষনায় যা বলেছে তা বহু আগে থেকে খোদ বাংলাদেশীরাই বলে আসছে। সুতরাং বাংলাদেশীরা অন্ততপক্ষে এদিক দিয়ে বৃটেন জার্মানীর চেয়ে এগিয়ে।

১৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:০৬

সৈয়দ তাজুল বলেছেন:
মাননীয় বাংলাদেশ বলেছেন, গবেষণায় দুর্নীতি হয়েছে। দুর্নীতিমুক্ত স্বাধীন দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে। এরা মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী অপশক্তি, এরা রাজাকার।


০৩ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: হাছা কথা!

১৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমার দেখা ভোট : জনগনের ভাবনা
................................................................................................
কিছুক্ষন আগেই সংবাদ এলো ২/১ জনের প্রান গেল , ব্যালট বক্স ছিনতাই হলো,
পুলিশের ঘুম হারাম হলো । কেন এই সহিংসতা ???
..................................................................................................
আমার ব্লগে আসুন "ভোট দিন "

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১১

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: দেখলেন নির্বাচন নিয়ে আমার ভবিষ্যৎ বানী সত্য প্রমানিত হল। এই ভবিষ্যৎ বানী আমি করেছি ৭৩ এর নির্বাচনের ইতিহাস থেকে। আওয়ামী লীগ তখন নিরপেক্ষ নির্বাচন দিয়ে ইতিহাস তৈরী করতে পারত। নিরপেক্ষ নির্বাচনে তাদের ভূমিধ্বস বিজয় হত। তা না করে বিরোধী দলের মাত্র ১০ থেকে ১৫ টি আসনে ভোট ডাকাতি করে প্রমান করেছিল তাদের দ্বারা সুশাসন সম্ভব নয়। সামান্য ১৫টি আসনের লোভও তাদের পক্ষে বাদ দেয়া অসম্ভব ছিল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.