নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ হওয়ার জন্য ছুটে চলি অবিরাম।

ইশতিয়াক আহমেদ আবীর

লিখতে, পড়তে ও ছবি তুলতে ভালো লাগে তবে অলস বলে পড়া (পাঠ্য বইয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) ছাড়া কোনটাই হয় না।।

ইশতিয়াক আহমেদ আবীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় সংস্কৃতি।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২০


সংস্কৃতি বলতে বুঝায় একটা দেশের মানুষের আচার-ব্যবহার,খাবার দাবার,পোশাক পরিচ্ছেদ,খেলাধুলা,বিনোদন সহ অনেক কিছু যার মাধ্যমে নিজের দেশকে বিশ্ব বাসীর নিকটে গৌরবের সাথে পরিচিত করা যায়।আমাদেরও নিজেস সংস্কৃতি আছে।যার মাধ্যমে আমরা বিশ্ব বাসিকে বুজাতে পারি চিনাতে পারি আমারা বাঙ্গালি।কিন্তু আজ আধুনিকতার ছোঁয়ায় আর পাশ্চত্য সংস্কৃতি অনুকরন করতে গিয়ে হারাতে বসেছি আমাদের দেশীয় সংস্কৃতি,হারাতে বসেছি বললে মনে হয় ভুল হবে,বলা উচিত হারিয়ে ফেলছি।
বাংলা সংস্কৃতির তথা বাঙ্গালী জাতির প্রানের উৎসব পহেলা বৈশাখ।প্রতি বছর বাংলার সনের প্রথম মাসের প্রথম দিনে সাড়া বাংলা মেতে উঠে এই উৎসবে।এই দিনে পান্তা ইলিশের গুরুত্বই আলাদা।বাংলার আনাচে-কানাচে বসত মেলা এবং প্রান জুড়ানো বাংলা গানের আসর কিন্তু আজকের দিনে হারিয়ে যাচ্ছে মেলা তথা বৈশাখী গান।বৈশাখীর আয়োজন আজকের দিনে শুধুই রমনা বটমূল কিংবা টিএসসি কেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছে।ফলে আমরা হারিয়ে ফেলছি বাঙ্গালী জাতির শত বছরের ঐতিহ্য।
আগে পাড়ায় মহল্লায় কিংবা বটতলায় দেশীয় বাদ্যযন্ত নিয়ে বসত বাউলদের মন মাতানো গানের আসর।নদী মাতৃক বাংলার পূর্ব বঙ্গে ভাটিয়ালি,উত্তরবঙ্গে ভাওয়াইয়া,পশ্চিমাঞলে কীর্তন ও বাউল জারি-সারি,পল্লীগীতি গানের আসর আর এসব গানের মধ্য দিয়ে উপলব্ধি করা যেত মা মাটি মানুষের গন্ধ।
সারাদিনের কাজকর্ম শেষে সন্ধ্যাবেলা উঠানে বসে যেত তামাকের ডিব্বা নিয়ে আর রাত ভর চলত সুখ-দুঃখের গল্প কিংবা পুঁথি পাঠ।কিন্তু এখন আমাদের সমাজ সংস্কৃতি থেকে হারিয়ে গেছে পুঁথি কিংবা গল্পের আসর কিন্তু তার যায়গায় স্থান করে নিয়েছে আজকের টেলিভিশন,রেডিও ইত্যাদি।
এখন এই বাউলদের খুজে পাওয়াই দুস্কর।কারন আমাদের দৃষ্টি ভঙ্গি।এখন আমরা বাউল গানের জায়গায় স্থান করে দিয়েছি বিদেশী হেভি মেটাল গান।যে গানে না আছে শিক্ষার কিছু না আছে নাড়ির টান।
এখনত পাড়া-মহল্লায় সাউন্ডবক্সে বিদেশী গান ছাড়া কোন আয়োজনই বৃথা মনে হয়।অথচ আমাদের আছে বিশ্ব মানের আব্বাস উদ্দিন,আব্দুল আলিম কিংবা লালন ফকির বা শাহ আবদুল করিমের গান।যার মাধ্যমে তারা আমাদের দেশীয় গানকে পৌছে দিয়ে গেছেন বিশ্ব দরবারে।
বাংলার মানুষ বিনোদন ভালবাসে আর তাই তারা যাত্রাপালা,বায়োস্কোপ,পুতুল নাচ কিংবা গানের আসরে মনের খোরাক যোগাত।আর তাই বাংলার সংস্কৃতি প্রিয় মানুষ যাত্রাপালার অনবদ্য জনপ্রিয় চরিত্রগুলোর মধ্যে নবা সিরাজউদ্দৌলা,রহিম-রুব্বান কিংবা তাজেলের কথা আজও স্নরন করে ।কিন্তু সে যাত্রাপালার অস্তিত আজ বিলুপ্তির পথে।তারও অনেক কারন আছে আর সবচেয়ে বড় কারন আমরা আজ অপসংস্কৃতি দিকে ধাবিত হচ্ছি।ফলে এক এক করে হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশীয় সংস্কৃতির বিভিন্ন অংশ।আর তাই আজ আর আমরা দেখতে পাই না ঘোড়ার দৌড়,মহিষের লড়াই,নৌকাবাইচ কিংবা গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহি লাঠি খেলা।
আমাদের জাতীয় খেলা হা-ডু-ডু।আমার মনে হয় আমরা সেটা শুধু বই পরেই জেনেছি মাত্র।নতুন প্রজন্ম আমাদের জাতীয় খেলা হা-ডু-ডু খেলা চোখে দেখেছে বলে মনে হয় না।হা-ডু-ডু ছাড়াও গোল্লাছুট,কানামাছি দারিয়া বান্ধার মত আমাদের দেশীয় খেলা আছে সেটাতো সবাই ভুলেই গেছে। ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলি খেলাও আজ হারিয়ে যাওয়ার পথে।আর নতুন প্রজন্ম!আজ আমরা দেশিয় খেলাধুলা ভুলে ফুটবল-ক্রিকেট জ্বরে কাঁপছি আর নিজের মাটির খেলাকে কালেরগর্ভে তলিয়ে যেতে সাহায্য করছি।আজ আমরা নিজেদের সংস্কৃতিকে দুরে ঠেলে পাশ্চত্য সংস্কৃতিকে আকরে ধরার চেস্টায় ব্যাস্ত।
এক সময় বাংলা সংস্কৃতির অন্যতম উল্ল্যেখযোগ্য অংশ ছিল হেমন্তের নবান্ন উৎসব।হেমন্তে যখন সোনালি ফসলে ছেয়ে যেত বাংলার মাঠ আর কৃষকেরা সেই ফসল গোলায় তুলতে ব্যাস্ত তখন কৃষানীরা নতুন চাল দিয়ে তৈরি করত বাহারি রকমের পিঠা-পায়েস।তৈরি হত এক উৎসব মুখর পরিবেশ।কিন্তু আজ হারিয়ে আকনযাচ্ছে নবান্ন উৎসব,চৈত্র সংক্রান্তি সহ বাংলার শত রকমের সংস্কৃতি।
য়তায় বাঙ্গালীই জাতির জুরি নেই।বাড়িতে কুটুম এসেছে আর পিঠা ছাড়া কি অতিথেয়তা সম্পূর্ণ হয়?কিন্তু হাজার রকমের বিদেশী খাবারের ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের আতিথিয়তার ঢং।আমাদের দেশীয় প্রায় ১৫০ রকমের পিঠা রয়েছে কিন্তু তা আজ বিলুপ্তির পথে।
গ্রাম বাংলার আরেক জনপ্রিয় জিনিস ছিল ঢেকি।কিন্তু আজ তা পুরোপুরি বিলুপ্ত।আগে গ্রামের কৃষাণিরা ঢেঁকিতে রাত জেগে ধানবানত এক উৎসব মুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে।কিন্তু আজ বিজ্ঞানের অগ্রগতি আমাদের দেশীয় এই যন্তটিকে জাদুগরে জায়গা করে দিয়েছে,আর সে সাথে আমাদের শত বছরের ইতিহাস,ঐতিহ্য,সংস্কৃতিকে।
বিজ্ঞানের আবিষ্কার আর আমাদের বিদেশী সংস্কৃতির প্রতি দুর্বলতা আমাদের কাছ থেকে কেড়ে নিয়েছে এক কালের ইতিহাস বিখ্যাত মসলিন কাপর।যার খ্যাতি সাড়া পৃথিবী জোড়া,কেরে নিয়েছে নকশি কাঁথা আর আমাদের সোনালি আঁশ,কুটির শিল্পকে।
নদ-নদীর এই দেশে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম ছিল নৌকা।বাংলার নদীতে চলত পালতোলা নৌকা।আজ আর আমাদের নদীতে পালতুলে নৌকা চলে না।তার যায়গা দখল করে নিয়েছে বিজ্ঞানের অগ্রগতি।
সংস্কৃতি বলতে বুঝায় একটা দেশের মানুষের আচার-ব্যবহার,খাবার দাবার,পোশাক পরিচ্ছেদ,খেলাধুলা,বিনোদন সহ অনেক কিছু যার মাধ্যমে নিজের দেশকে বিশ্ব বাসীর নিকটে গৌরবের সাথে পরিচিত করা যায়।আমাদেরও নিজেস সংস্কৃতি আছে।যার মাধ্যমে আমরা বিশ্ব বাসিকে বুজাতে পারি চিনাতে পারি আমারা বাঙ্গালি।কিন্তু আজ আধুনিকতার ছোঁয়ায় আর পাশ্চত্য সংস্কৃতি অনুকরন করতে গিয়ে হারাতে বসেছি আমাদের দেশীয় সংস্কৃতি,হারাতে বসেছি বললে মনে হয় ভুল হবে,বলা উচিত হারিয়ে ফেলছি।
বাংলা সংস্কৃতির তথা বাঙ্গালী জাতির প্রানের উৎসব পহেলা বৈশাখ।প্রতি বছর বাংলার সনের প্রথম মাসের প্রথম দিনে সাড়া বাংলা মেতে উঠে এই উৎসবে।এই দিনে পান্তা ইলিশের গুরুত্বই আলাদা।বাংলার আনাচে-কানাচে বসত মেলা এবং প্রান জুড়ানো বাংলা গানের আসর কিন্তু আজকের দিনে হারিয়ে যাচ্ছে মেলা তথা বৈশাখী গান।বৈশাখীর আয়োজন আজকের দিনে শুধুই রমনা বটমূল কিংবা টিএসসি কেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছে।ফলে আমরা হারিয়ে ফেলছি বাঙ্গালী জাতির শত বছরের ঐতিহ্য।
আগে পাড়ায় মহল্লায় কিংবা বটতলায় দেশীয় বাদ্যযন্ত নিয়ে বসত বাউলদের মন মাতানো গানের আসর।নদী মাতৃক বাংলার পূর্ব বঙ্গে ভাটিয়ালি,উত্তরবঙ্গে ভাওয়াইয়া,পশ্চিমাঞলে কীর্তন ও বাউল জারি-সারি,পল্লীগীতি গানের আসর আর এসব গানের মধ্য দিয়ে উপলব্ধি করা যেত মা মাটি মানুষের গন্ধ।
সারাদিনের কাজকর্ম শেষে সন্ধ্যাবেলা উঠানে বসে যেত তামাকের ডিব্বা নিয়ে আর রাত ভর চলত সুখ-দুঃখের গল্প কিংবা পুঁথি পাঠ।কিন্তু এখন আমাদের সমাজ সংস্কৃতি থেকে হারিয়ে গেছে পুঁথি কিংবা গল্পের আসর কিন্তু তার যায়গায় স্থান করে নিয়েছে আজকের টেলিভিশন,রেডিও ইত্যাদি।
এখন এই বাউলদের খুজে পাওয়াই দুস্কর।কারন আমাদের দৃষ্টি ভঙ্গি।এখন আমরা বাউল গানের জায়গায় স্থান করে দিয়েছি বিদেশী হেভি মেটাল গান।যে গানে না আছে শিক্ষার কিছু না আছে নাড়ির টান।
এখনত পাড়া-মহল্লায় সাউন্ডবক্সে বিদেশী গান ছাড়া কোন আয়োজনই বৃথা মনে হয়।অথচ আমাদের আছে বিশ্ব মানের আব্বাস উদ্দিন,আব্দুল আলিম কিংবা লালন ফকির বা শাহ আবদুল করিমের গান।যার মাধ্যমে তারা আমাদের দেশীয় গানকে পৌছে দিয়ে গেছেন বিশ্ব দরবারে।
বাংলার মানুষ বিনোদন ভালবাসে আর তাই তারা যাত্রাপালা,বায়োস্কোপ,পুতুল নাচ কিংবা গানের আসরে মনের খোরাক যোগাত।আর তাই বাংলার সংস্কৃতি প্রিয় মানুষ যাত্রাপালার অনবদ্য জনপ্রিয় চরিত্রগুলোর মধ্যে নবা সিরাজউদ্দৌলা,রহিম-রুব্বান কিংবা তাজেলের কথা আজও স্নরন করে ।কিন্তু সে যাত্রাপালার অস্তিত আজ বিলুপ্তির পথে।তারও অনেক কারন আছে আর সবচেয়ে বড় কারন আমরা আজ অপসংস্কৃতি দিকে ধাবিত হচ্ছি।ফলে এক এক করে হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশীয় সংস্কৃতির বিভিন্ন অংশ।আর তাই আজ আর আমরা দেখতে পাই না ঘোড়ার দৌড়,মহিষের লড়াই,নৌকাবাইচ কিংবা গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহি লাঠি খেলা।
আমাদের জাতীয় খেলা হা-ডু-ডু।আমার মনে হয় আমরা সেটা শুধু বই পরেই জেনেছি মাত্র।নতুন প্রজন্ম আমাদের জাতীয় খেলা হা-ডু-ডু খেলা চোখে দেখেছে বলে মনে হয় না।হা-ডু-ডু ছাড়াও গোল্লাছুট,কানামাছি দারিয়া বান্ধার মত আমাদের দেশীয় খেলা আছে সেটাতো সবাই ভুলেই গেছে। ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলি খেলাও আজ হারিয়ে যাওয়ার পথে।আর নতুন প্রজন্ম!আজ আমরা দেশিয় খেলাধুলা ভুলে ফুটবল-ক্রিকেট জ্বরে কাঁপছি আর নিজের মাটির খেলাকে কালেরগর্ভে তলিয়ে যেতে সাহায্য করছি।আজ আমরা নিজেদের সংস্কৃতিকে দুরে ঠেলে পাশ্চত্য সংস্কৃতিকে আকরে ধরার চেস্টায় ব্যাস্ত।
এক সময় বাংলা সংস্কৃতির অন্যতম উল্ল্যেখযোগ্য অংশ ছিল হেমন্তের নবান্ন উৎসব।হেমন্তে যখন সোনালি ফসলে ছেয়ে যেত বাংলার মাঠ আর কৃষকেরা সেই ফসল গোলায় তুলতে ব্যাস্ত তখন কৃষানীরা নতুন চাল দিয়ে তৈরি করত বাহারি রকমের পিঠা-পায়েস।তৈরি হত এক উৎসব মুখর পরিবেশ।কিন্তু আজ হারিয়ে আকনযাচ্ছে নবান্ন উৎসব,চৈত্র সংক্রান্তি সহ বাংলার শত রকমের সংস্কৃতি।
য়তায় বাঙ্গালীই জাতির জুরি নেই।বাড়িতে কুটুম এসেছে আর পিঠা ছাড়া কি অতিথেয়তা সম্পূর্ণ হয়?কিন্তু হাজার রকমের বিদেশী খাবারের ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের আতিথিয়তার ঢং।আমাদের দেশীয় প্রায় ১৫০ রকমের পিঠা রয়েছে কিন্তু তা আজ বিলুপ্তির পথে।
গ্রাম বাংলার আরেক জনপ্রিয় জিনিস ছিল ঢেকি।কিন্তু আজ তা পুরোপুরি বিলুপ্ত।আগে গ্রামের কৃষাণিরা ঢেঁকিতে রাত জেগে ধানবানত এক উৎসব মুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে।কিন্তু আজ বিজ্ঞানের অগ্রগতি আমাদের দেশীয় এই যন্তটিকে জাদুগরে জায়গা করে দিয়েছে,আর সে সাথে আমাদের শত বছরের ইতিহাস,ঐতিহ্য,সংস্কৃতিকে।
বিজ্ঞানের আবিষ্কার আর আমাদের বিদেশী সংস্কৃতির প্রতি দুর্বলতা আমাদের কাছ থেকে কেড়ে নিয়েছে এক কালের ইতিহাস বিখ্যাত মসলিন কাপর।যার খ্যাতি সাড়া পৃথিবী জোড়া,কেরে নিয়েছে নকশি কাঁথা আর আমাদের সোনালি আঁশ,কুটির শিল্পকে।
নদ-নদীর এই দেশে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম ছিল নৌকা।বাংলার নদীতে চলত পালতোলা নৌকা।আজ আর আমাদের নদীতে পালতুলে নৌকা চলে না।তার যায়গা দখল করে নিয়েছে বিজ্ঞানের অগ্রগতি।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই গুরুত্বপুর্ণ বিষয় নিয়ে লিখেছেন ।
হারিয়ে যাওয়ার আমাদের লোক সংস্কৃতিকে উজ্জিবিত করতে হবে

ঐতিহ্যবাহি লাঠি খেলা নিয়ে একটি পোষ্ট দেয়ার ইচ্ছা আছে ।

ইতিহাস বিখ্যাত মসলিন কাপর পুনরায় বয়নের জন্য তাঁত বোর্ড একটি বেশ বড় সর প্রকল্প হাতে নিয়েছে
আশা করা যায় অচিরেই দেশে মসলিন তৈরী হবে ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯

ইশতিয়াক আহমেদ আবীর বলেছেন: ভালোবাসা আপনার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.