নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ হওয়ার জন্য ছুটে চলি অবিরাম।

ইশতিয়াক আহমেদ আবীর

লিখতে, পড়তে ও ছবি তুলতে ভালো লাগে তবে অলস বলে পড়া (পাঠ্য বইয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) ছাড়া কোনটাই হয় না।।

ইশতিয়াক আহমেদ আবীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাশিয়া ফুটবল বিশ্বকাপ মাতাবেন যারা

১৭ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

রাশিয়ার ফুটবল মহাযজ্ঞে দলীয় পারফরম্যান্সের দিকে তো বটেই, ফুটবলপ্রেমীরা আলাদা নজর রাখবেন নির্দিষ্ট কিছু খেলোয়াড়ের ওপরও। যারা প্রতিপক্ষের মনে ভয় ছড়িয়ে পূরণ করবেন নিজ দলের প্রত্যাশা। রাশিয়া ফুটবল বিশ্বকাপ মাতাবেন যারা তেমনই খেলোয়াড়দের নিয়ে আমাদের এই আয়োজন।

টিমো ওয়ার্নার
দলঃ জার্মানি
মাত্র ২১ বছর বয়স তাঁর। নাম টিমো ওয়ার্নার। ফুটবল বিশ্বকাপ ২০১৮ তে সেরা দশ খেলোয়ারের তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন জার্মানির এই খোলোয়ার। ইতিমধ্যে ফিফা কনফেডারেশন কাপ ২০১৭ সালে নিজের জাত চিনিয়েছেন এই জার্মানির রক্ষন ভাগের এই খেলোয়ার।
গত বছর রাশিয়ায় অনুষ্ঠিত ফিফা কনফডারেশন কাপ ২০১৭ এর ফাইনালে তাঁর হাত ধরে পৌছে যায় জার্মানি। তাই এবার ওয়ার্নের ওপরে জার্মানির প্রত্যাশা একটু বেশিই।

পাউলো ডাইবালা
দলঃ আর্জেন্টিনা
পাওলো ডাইবালা আর্জেন্টাইন ভক্তদের কাছে একটি নির্ভরতার নাম। চলতি বিশ্বকাপে পুরো ফুটবল বিশ্বের নজর থাকবে এই উদিয়মান তারকার ফুটবলারের দিকে। আর থাকবেই না কেন? পাওলো দাইবালাকেই যে মেসির উত্তরসূরি বলা হচ্ছে। আর্জেন্টাইন এই খোলোয়ার প্রতিনিয়ত নিজেকে স্কিলে উন্নতি করছেন। জুভান্টাসের হয়ে ইতিমধ্যে তাঁর ফুলবল নৈপুণ্যে মাঠ কাপিয়েছেন তিনি। পেয়েছেন দর্শক জনপ্রিয়তা। এই মৌসুমের ৭ ম্যাচে ১০টি বল তাঁর পা দিয়ে জালে জড়িয়েছে।
ড্রিবলিং, পাসিংসহ নানা কৌশলে বেশ পটু হয়ে উঠছেন এই খেলোয়ার। অনেকেই মনে করছেন এইভাবে নিয়মিত খেললে মেসি ও ক্রিষ্টিয়ানো রোনাডলোর সাথেও তাঁর তুলনা করা যাবে।
৩২ বছরের বিশ্বকাপ খড়া থেকে আর্জেন্টিনাকে মুক্তি দিতে মেসির সাথে কতটুকু ভুমিকা রাখতে পারবেন সেটা সময়ের অপেক্ষা। উত্তরসূরি ভাবা এই তরুণ।

ক্যালিয়ান ম্যাপপি
দলঃ ফ্রান্স
ফরাসি ফুটবল প্রেমীদের এবারের বিশ্বকাপে যার উপর প্রত্যাশা সবচেয়ে বেশি থাকবে তিনি ক্যালিয়ান ম্যাপপি। মাত্র ১৮ বছর বয়সে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ মৌসুমে ৬ গোল করেন এবং তাঁর হাত ধরে প্রথমবারের মত ২০০৪ সালে এ.এস. মোনাকোকে এ্যাডিশনের সেমিফাইনালে পৌঁছায় ফ্রান্স।
তাঁর ফুটবল নৈপুণ্যে মুগ্ধ হয়ে অয়ারিস সেইন্ট জার্মান (পিএসজি) ১৮০ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে কিনে নেয় তাকে। নেইমারের এই সতীর্থ বিশ্বের ফুটবল ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যয়বহুল খেলোয়াড়।
ম্যাচের যেকোন পরিস্থিতিতে গোল করে ম্যাচের মোড় ঘুড়িয়ে দিতে পটু এই স্ট্রাইকার।

গেব্রিয়েল জেসুস
দলঃ ব্রাজিল
বিশ্বমঞ্চে খুব অল্প দিনেই জাত চিনিয়েছেন গেব্রিয়েল জেসুস। তাঁর অসাধারণ ফুটবল কারিশমায় মুগ্ধ হয়ে ব্রাজেলিয়ান সাবেক কিংবদন্তী স্টাইকার রোলানডিনহো জেসুসকে নেইমারের ভবিষৎ উত্তরসূরি বলেছেন। ১৯ বছরের এই ব্রাজেলিয়ান ফোরোয়ার্ডের ফুটবলের হাতেখড়ি ব্রাজেলিয়ান ক্লাব আনহাগুয়েরাতে। এরপর একেরপর এক চমক দেখিয়ে জায়গা করে নেন ব্রাজিলের জাতীয় টিমে। তবে ২০১৬ অলিম্পিকে ইতিহাসে প্রথম বারের মত সোনা উঠে ব্রাজিলের হাতে। সেই সময়ে নেইমারের সঙ্গী হয়ে খেলেছিলেন আক্রমন ভাগে। ৬ ম্যাচে গোল করেছেন ৪টি। একের পর এক জেসুস জাদুতে মুগ্ধ হয়ে জেসুসকে দলে টানতে লড়াই শুরু হয় ক্লাবগুলোর। অবশেষ ২ কোটি ৭০ লাখ পাউন্ড খরচ করে তাকে পায় ম্যানেচেষ্টার ইউনাইটেড। রাশিয়া বিশ্বকাপ ফুটবলে বিশেষ নজর থাকবে গ্যাবিয়েল জাসুসের দিকে।

লুইজ সুয়ারেজ
দলঃ উরুগুয়ে
এক সময়ের সেরা ফুটবল দল উরুগুয়ে। তাদের সেই সোনালী দিন আর নেই। তবে গত কয়েক বছর ধরে আবার আগের হালে ফিরতে শুরু করেছে দলটি। ২০১০ সালের বিশ্বকাপে সেমিফাইনাল অ ২০১১ সালে আর্জেন্টিনার মাটিতে কোপা আমেরিকা জয় তাদের সুদিনের কথা মনে করিয়ে দেয়।
তাদের এত সাফল্য অন্যতম নায়ক লুইস সুয়ারেজ। ৩০ বছর বয়সী এই খেলোয়ার ৯৪ ম্যাচ খেলে ৪৭ গোল করেছেন। এসব গোলের বেশিভাগই করেছেন হাই ভোল্টেজ ম্যাচগুলোতে।
গত কয়েক বছরে সুয়ারেজ ছিলেন বিশ্বজুড়ে সেরা স্ট্রাইকারদের একজন। লিভারপুলের সাথে ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে ও লা লিগায় এফসি বার্সেলোনার সাথে উরুগুয়ের এই স্ট্রাইকার তাঁর জাদু দেখান।
উরুগুয়ে চিরায়াত সুরক্ষিত রক্ষনভাগের এর দলে একমাত্র তুরুফের তাস হতে পারেন লুইস সুয়ারেজ।

ক্রিষ্টিয়ানো রোনাল্ডো
দলঃ পর্তুগাল
গত এক দশকে বিশ্ব ফুটবলের সবচেয়ে প্রভাবশালি খেলোয়ারদের মধ্যে অন্যতম ক্রিষ্টিয়ানো রোনালডো। তিনি ক্লাব পর্যায়ে সব ধরণের খেলায় শিরোপার স্বাদ নিয়েছেন। পর্তুগালের মাদেইরা দ্বীপপুঞ্জে জন্ম নেওয়া রোনালদো তৃতীয়বারের বিশ্বকাপে সামনে থেকে নেতৃতে দিবেন পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ী এই ফুটবলার। তিনবার প্রিমিয়ার লিগ ,দুবার লা লিগা, চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ী রোনালদো বিশ্ব ক্লাবকাপও জিতেছেন চারবার। এছার তাঁর ঝুড়িতে রয়েছে একটি এফএ কাপ, দুটো লিগ কাপ ও দুটি কোপা দেল রে শিরোপা।
ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগে সর্বোচ্চ গোলের মালিক রোনালদো। শুধু ক্লাবই নয় দেশকেও এনে দিয়েছেন শিরোপা। বিশ্বকাপ না দিতে পারলেও ২০১৬ সালের ইউরোকাপে তাঁর হাত ধরেই শিরোপা পায় পর্তুগাল। দেশের হয়েও তৃতীয় স্থানে সর্বোচ্চ গোলদাতার নাম রয়েছে তাঁর।

ইসকো
দলঃ স্পেন
কখনও শুরুর একাদশে, কখনও বেঞ্চে- রিয়াল মাদ্রিদে জায়াগা এখনও পাকাপোক্ত করে উঠতে পারেননি ইসকো। পারফরম্যান্সের গ্রাফে হেরফের হওয়াই সম্ভবত এর মূল কারণ।
তবে এজন্য ক্লাব কোচকে দায়ী করতেই পারেন ইসকো। কারন জাতীয় দলের জার্সিতে ধারাবাহিক খেলে সেই ইংগিতই দিয়েছেন অনেক বার।
স্পেন হয়ে নিয়মিত পারফর্ম করে যাচ্ছেন রিয়াল মাদ্রিদ এর এই মিডফিল্ডার। নিজে গোল করছেন।সতীর্থদেরও সহায়তা করছেন সমান তালে। নিজে যেমন গোল করছেন, তেমনি সতীর্থদেরও সমান তালে সুযোগ করে দিচ্ছেন গোল করার। তাই তারকার ছড়াছড়ি স্পেনে আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা, দাভিদ সিলভা, সের্হিয়ো রামোস, ডিয়েগো কোস্তারা থাকার পরও রাশিয়া বিশ্বকাপে স্প্যানিশদের ‘তুরুপের তাস’ ভাবা হচ্ছে ইসকোকে।
রাশিয়া বিশ্বকাপে আরেকবার দেখা যাবে স্পেনের মাঝমাঝের শক্তি। সেখানে ইতিমধ্যে বড় মঞ্চে পারফর্ম করা অনেক খেলোয়াড়ই থাকবেন। তবে আসরে স্পেন দলের সেই তালিকার প্রথম দিকে থাকবে থাকবে ইসকো নামটি।

নেইমার জুনিয়র
দলঃ ব্রাজিল
রাস্তার ফুটবল খেলতে খেলতেই গড়ে উঠলেন আজকের সবচেয়ে দামি ফুটবলারটি, নেইমার দ্য সিলভা সান্তোস জুনিয়র। পেলের মতই সাও পাওলোর ক্লাব সান্তোসে বেড়ে উঠেছেন ব্রাজিলের বর্তমান সময়ের এই সেরা তারকা।
১৭ বছর বয়সে প্রথমবারেরমত সান্তোসের সিনিয়র দলের হয়ে খেলার জন্য চুক্তি করেন। হয়ে যান পুরোপুরি পেশাদার ফুটবলার।
২০০৩ সালের শেষের দিকে নেইমার যোগ দেন সান্তোস এফসির একাডেমিতে। তখন শুধুই একজন বালক তিনি। রোনালদো, রোনালদিনহো, কাকাদের খেলা দেখে দেখে নিজে স্বপ্ন দেখতেন, একদিন বড় তারকা হবেন। সেই স্বপ্নই আজকের নেইমারে পরিণত করেছে তাকে। সান্তোসের একাডেমিতেই নিজের জাত চেনাতে শুরু করেছিলেন তিনি।
২০০৩ থেকে ২০০৯- পর্যন্ত সান্তোসের যুব ফুটবলে খেলেন নেইমার এবং নিজেকে পরিপূর্ণরূপে গড়ে তোলেন।
২০০৯ সালে শুরু হয় তার সিনিয়র ক্যারিয়ার। মাত্র ১৭ বছর বয়সে। ২০১৩ সাল পর্যন্ত সান্তোসে খেলেন তিনি, করেন ৫৪ গোল। এ ক্লাবের হয়ে ২০১০ সালে জেতেন কোপা দো ব্রাজিল। ২০১১ সালে কোপা লিবারতোদেরেস এবং ২০১২ সালে রিকোপা সুদামেরিকানা। সান্তোসে থাকতেই তার নাম-ডাক ছড়িয়ে পড়ে পুরো বিশ্বে।
রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা, ম্যানইউ, ম্যানসিটি, চেলসি, এসি মিলান কিংবা বায়ার্ন মিউনিখ- সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়ে নেইমারের ওপর। এমনকি রিয়াল মাদ্রিদ তো সাও পাওলো গিয়ে বসেছিল তার সঙ্গে চুক্তি করার জন্য। শেষ পর্যন্ত ২০১৩ সালে নানা ঘটনার পর বার্সায় যোগ দেন তিনি। ২০১৪ বিশ্বকাপের আগে হয়ে যান বার্সেলোনার ফুটবলার।
২০১৭-১৮ মৌসুমের শুরুতে হুট করেই বার্সা ছেড়ে যোগ দেন ফরাসি ক্লাব পিএসজিতে। গড়েন বিশ্বের সবচেয়ে দামি ফুটবলারের রেকর্ড। তাকে ২২২ মিলিয়ন ইউরোয় কিনে নেয় পিএসজি। তার আগে বার্সার হয়ে ১২৩ ম্যাচ খেলে গোল করেন ৬৮টি। বার্সার হয়ে জিতেছেন দুটি লা লিগা। একটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, তিনটি কোপা ডেল রে, একটি ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ। ২০১৫ সালে ফিফা ব্যালন ডি’অরে তিনি হয়েছিলেন তৃতীয়। শুধু তাই নয়, ২০১৭ ফিফা বর্ষসেরা এবং ব্যালন ডি’অর উভয় জায়গাতেই তৃতীয় হয়েছিলন নেইমার।
২০০৯ সালে অনুর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ ফুটবলে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই জাপানের বিপক্ষে গোল করেন নেইমার।
এমন একটা সময়ে নেইমারের আগমণ, যখন ব্রাজিলের চরম দুর্দিন। ভালোমানের ফুটবলারের অভাব একটা ক্রান্তিকালেরই জন্ম দিয়েছিল ব্রাজিল ফুটবলে। নেইমারই যেন একা একটা প্রদীপ হয়ে জ্বলছিলেন পুরো সময়টাজুড়ে।
নেইমারের ওপর নির্ভর করেই ২০১২ অলিম্পিকে প্রথমবারেরমত স্বর্ণ জয়ের স্বপ্ন দেখে ব্রাজিল। কিন্তু দলকে ফাইনালে তুলেও তিনি ব্যর্থ হন। মেক্সিকোর কাছে নেইমাররা হেরেছিল ২-১ গোলের ব্যবধানে। তবে চীনের বিপক্ষে ৮-০ গোলে জয়ের ম্যাচে ব্রাজিলের হয়ে প্রথম হ্যাটট্রিক করার গৌরব দেখান তিনি।
২০১৪ বিশ্বকাপের পর ২০১৫ কোপা আমেরিকায় ভালো কিছু করতে পারেননি। তবে ২০১৬ রিও অলিম্পিকে নেইমারের নেতৃত্বে প্রথমবারেরমত অলিম্পিক স্বর্ণ পদক জয় করে ব্রাজিল। ২০১৮ বিশ্বকাপে নেইমাররা নিজের দেশকে সবার আগেই বিশ্বকাপে তুলে এনেছিলেন। এখনও পর্যন্ত নিজের দেশের হয়ে ৮৩ ম্যাচ খেলে ৫৩ গোল করেছেন নেইমার। এখন অপেক্ষায় রাশিয়া থেকে বিশ্বকাপ জয় করে নেয়ার।
যদিও রাশিয়া বিশ্বকাপে নেইমার কেমন করবেন, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ঘোল সংশয়। কারণ, ইনজুরি। ব্রাজিলের হেক্সা মিশনকে কতটা সফল করতে পারেন নেইমার, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

লিওনেল মেসি
দলঃ আর্জেন্টিনা
সবচেয়ে কাছাকাছি গিয়েছিলেন মেসি – গত বিশ্বকাপে। কিন্তু আর্জেন্টিনা ফাইনালে হেরে যায় জার্মানির কাছে।
এবার বিশ্বকাপে কারা হবেন ম্যাচের ভাগ্য বদলে দেয়া খেলোয়াড়? এ প্রশ্নের জবাব দিতে গেলে প্রথমেই মনে আসবে আর্জেন্টিনার লিওনেল মেসির নাম। বিশ্বকাপ না জিতলেও – শুধু ক্লাব ফুটবলে বার্সেলোনার হয়ে তার খেলা দেখেই – অনেক ফুটবল পন্ডিত যাকে শুধু এ যুগের নয়, ‘সর্বকালের সেরা’ ফুটবলারদের একজন বলতে চান।
লিওনেল মেসির বয়স এখন প্রায় ৩১ – হয়তো এটাই তার শেষ বিশ্বকাপ। অবিশ্বাস্য ড্রিবলিং, গতি, সৃষ্টিশীলতা, অসাধারণ পাসিং আর গোল করার ক্ষমতা মিলিয়ে তিনি এখনো যে কোন ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেবার মতোই খেলোয়াড়, কোন সন্দেহ নেই

এক নজরে বিশ্বকাপ ফুটবলের স্টেডিয়াম সমূহ

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:১১

রাজীব নুর বলেছেন: '' মনের খাঁচায় যতন কইরা দিলাম তোরে দিলাম ঠাই,
এখন তোর মনেতেই আমার জন্য কোন যায়গা নাই। ''

১৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৭

ইশতিয়াক আহমেদ আবীর বলেছেন: B-)

২| ১৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:২২

মোঃ জিদান খান (অয়ন) বলেছেন: বেনজেমা কি দোষ করলো!

৩| ১৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:৩৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।+

১৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:০৩

ইশতিয়াক আহমেদ আবীর বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ১৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:১২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট। ভাল লেগেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.