নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শ্রাবনের বৃষ্টিস্নাত স্বপ্নমত্ত এলোমেলো তরুনের হাতে নীল রঙের আল্পনা যেখানে দু ফোটা অস্রুর মাখামাখি আর তার সানগ্লাসের আড়ালে কিছুটা অনুভূতি যা কিনা সানসেটে বসে থাকা এক টুকরো রোদ অতঃপর তার হাতে থাকা উপন্যাসের শেষ পৃষ্ঠায় এসে দেখা দিল একটি শুকনো গোলাপ পাপড়ি

শেখ আশিক রোশানরাজ সরকার জুনিয়র

ল্যাম্পপোস্টের হলুদ সোডিয়াম আলোয় ভিজতে থাকা তরুন যার আছে আকাশে ওড়ার স্বপ্ন।সে গোধূলী ভালোবাসে।আর ভালোবাসে সন্ধ্যাকালে বাসের জানালার পাশের সিট টা কে।আচ্ছা আপনি কি তার মত ঝুম বৃষ্টিতে এক কাপ কড়া লিকারের চিনি ছাড়া লাল চা ভালোবাসেন??

শেখ আশিক রোশানরাজ সরকার জুনিয়র › বিস্তারিত পোস্টঃ

jOkeS of edu.bd

৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৫৭

ok time for say something..!!
জি পি এ ৫ আমার কাছে what the shitty fuck is this?..but যদি সত্য বলি হ্যা আমিও এটা পাওয়ার জন্য ট্রাই করছিলাম..বাট আলটিমেটলি দেখা যেতো আমার যে ৪ টা সাবজেক্ট ভালো লাগত এবং পড়তাম আমি সে কয়টা সাবজেক্ট এই এ+ পেতাম এবং পেয়েছি।
একজন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমি গর্বিত কিন্তু একজন ছাত্র হিসেবে আমি আদৌ বহির্বিশ্বের সাথে প্রতিযোগিতায় নামতে প্রস্তুত কিনা তা নিয়ে সন্দিহান আছে। আমি এখানে এভারেজ স্টুডেন্ট দের কথা তুলে ধরতেছি। সাধারনত একটা স্কুলের স্টুডেন্ট কে মাথায় ঢুকিয়ে দেয়া হয় যে তাকে এ+ নামক জিনিস টা পেতেই হবে নতুবা কোন ছাড় নেই। স্কুলের কোন এক্সাম এ খারাপ করো তো টি.সি..আমি ক্যান্টনমেন্ট স্কুল এবং কলেজের ছাত্র। আমি আমাকে এবং আমার সব ফ্রেন্ড কে এই ভয় পেতে দেখেছি। এটা বাংলাদেশের প্রত্যেক টা স্কুল কলজের চিত্র!!

সুতরাং এতগুলো সাবজেক্ট এবং তার উপরে আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থার প্রেসারে ছাত্র ছাত্রীরা নেমে যায় বই মুখস্ত করতে। সাধারন জ্ঞান অথবা সাহিত্য পড়ার সময় তাদের কোথায়?
তোমাকে বলেই দেয়া হয়েছে যে তুমি এ+ পাও তাহলে তুমি জব এর জন্য apply করতে পারবে নচেৎ দূর হও।
এতে করে অনেকেই তাদের ক্রিয়েটিভিটি দেখাতে পারছেনা।আপনি বিলিভ ও করতে পারবেন না আপনার পাশের বাসার ছেলেটি কত সুন্দর ছবি আঁকে অথবা নিচতলার মেয়েটি কত সুন্দর গান গাইতে পারে.. আপনার বন্ধু টি কত প্রতিভাবান একজন লেখক ।
কয়জন তার বাবা মাকে বলতে পারবে "আমি চারুকলায় পড়বো" "আমি ফটোগ্রাফার হবো" "আমি রকস্টার হবো" ...কয়জন?
এ শিক্ষা ব্যবস্থা তাদের কে বোবা করে দিয়েছে তাই তারা ছুটতেছে এ+ এর পথে আর সবশেষে মুখস্ত বিদ্যার বিসিএস আর কাগজের স্তুপে ঘেরা টেবিলের সরকারী চাকরী। ভবিষ্যত একটা বিশাল ভূড়ি...!!
আমরা কেন ইউরোপ আমেরিকা থেকে পিছিয়ে আছি জানেন? এই শিক্ষা ব্যবস্থাই এত পার্থক্য গড়ে দিয়েছে...তারা তাদের সন্তান দের কে সুযোগ করে দেয় নিজ খুশি মতো ক্যারিয়ার গড়ার জন্য। তারা নিজেরাই নিজেদের ভবিষ্যত আর ভাগ্য তৈরী করে নেয়। এর ফলে যেটা হয় সেটা হচ্ছে তারা তাই করছে যেটা তারা ভালোবাসে।কাজের প্রতি তাদের থাকে ডেডিকেশন এবং কঠোর শ্রম। আর এই ডেডিকেশন ই তাদের কে নিয়ে যায় এভারেস্টে। এর জন্যই তারা সকল কিছু আবিষ্কার করে আর আমরা সেগুলো প্রিন্ট করা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত কাগজে দেখে দেখে মুখস্ত করি।
এখন এ জাতির ভবিষ্যত "I got G.P.A 5" বললে কার দোষ?? আমি তো বলবো তারা নিজেদের নাম টা মনে রাখতে পারলেই সেটা অনেক বড় একটা achievement..!!
যারা তাদের কে পচাচ্ছেন ইচ্ছেমতো আসুন আপনার আই.কিউ টা একটু বিচার করে দেখি।আর আমি এখানে কাউকে জাজ করছিনা। রিপোর্টার সত্য কি বানোয়াট খবর বানিয়াছে সেটা যাচাই করার ও প্রয়োজন মনে করছিনা। তবে হ্যা আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা নামক কোম্পানী তে আসলেই শিক্ষিত গাধা ক্রিয়েট হচ্ছে। কিন্তু সে জন্য গাধা দের দোষ দেয়া তো অবান্তর।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:২৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সহমত! রোবোটিক একটি ব্যবস্থা!! পাশ/এ+ ছাড়া সরকার সাফল্য ভাবছে না যেমন, ঠিক তেমনটি ভাবছেন অভিভাবকরাও। মাঝখানে বিকলাঙ্গ হচ্ছে তরুণরা!!!!!!!! :| :|

০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০৫

শেখ আশিক রোশানরাজ সরকার জুনিয়র বলেছেন: হ-য-ব-র-ল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.