নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জুবায়ের সুহান

সুহান সুহান

দ্বিধান্বিত

সুহান সুহান › বিস্তারিত পোস্টঃ

অদ্ভুত প্রেমের গল্প- (পর্ব ৩৪)

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:১৬

রিমকি বরাবরই বইয়ের পাগল। হেন বই নেই যা সে পড়ে নাই। অনিক তাঁকে এ নিয়ে অনেক ঠাট্টা করে। কিন্তু কারো ঠাট্টাতেই তাঁর কিছু যায় আসে না। বই তাঁর এমন এক সঙ্গী যে কখনো তাঁকে ছেড়ে যায়নি এবং যাবেও না। পৃথিবীর যাবতীয় অবহেলা ঔদাসীন্য মানুষ মানুষকে করে। বই কখনো মানুষকে অবহেলা করে না। উদাসীনতা দেখায় না। অনিকের এরকম কত শত বারের ঔদাসীন্য অবহেলার সময়ে এই হাজার হাজার বই তাঁর ওষুধ হিসেবে কতবার কাজ করেছে তাঁর ইয়ত্তা নেই। ৫ বছরের সম্পর্ক অনিক আর রিমকির। প্রথমে বন্ধুত্ব। এরপর প্রেম। স্বাভাবিক গতির সম্পর্ক। ৫ বছর পর যেন এখন অনেকটা অভ্যস্ততার জায়গায় এসে পৌঁছেছে সম্পর্কটা। প্রত্যেকটা সম্পর্কে একটা জাদু থাকে। একটা বিশেষ অনুভূতি। রিমকির দিক থেকে এটা বহুদিন ছিল। ঠিক কবে থেকে যে অনিকের দিক থেকে ভাটা পড়েছে তা ঠিক বোঝা যায় না। হয়তো শরীরের অজানা রহস্য ভেদের পর থেকে। কী জানি!! ঠিক বুঝতে পারে না সে। তবে হ্যাঁ, এটা বুঝতে পারে যে সম্পর্ক বয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্যই একটা সম্পর্ক বয়ে নিয়ে যাচ্ছে তারা। এই জিনিস কেউ বুঝবে না। সবার চোখে তাঁদের সম্পর্ক আদর্শ। হ্যাঁ, আদর্শই বটে। প্রতিদিন নিয়ম করে ফোনে কথা। কে কোথায় আছে। কী প্ল্যান সারাদিনের। খাওয়া দাওয়া হয়েছে কী না!! ব্যস!! এই তো!! এতদিনের সম্পর্ক। অনিক আর রিমকির প্রত্যেক বন্ধু বান্ধব তাঁদের সম্পর্কের কথা জানে। এমনকি একে অপরের আত্মীয়স্বজনরাও জানে। সবাই জানে কয়েকদিন পর তারা বিয়ে করবে। শুধু রিমকি জানে যে কিছু একটা ফাঁকা আছে। ছোট একটা গর্ত। যা আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে। হয়েছে। অনিককে বহুবার এই গর্ত ভরাটের জন্য অনুনয় বিনয় করেছে রিমকি। কখনো সরাসরি। কখনো ঘুরিয়ে। কিন্তু অনিক কখনো তা দেখেও দেখেনি। বা কখনো দেখতে চায়নি। রিমকি এখন আর চেষ্টা করে না। কিন্তু মাঝে মাঝে চিন্তা হয় তাঁর। তবে কী এভাবেই বাকি জীবন কেটে যাবে তাঁর!! এই অতৃপ্তি নিয়েই তাঁকে সম্পর্কের দায়ভার বয়ে নিয়ে যেতে হবে! কেউ ধরতে পারে না। কেউ বুঝতে পারে না। সবাই তাঁর উচ্ছল হাসিখুশি বাইরের খোলসটা দেখে আর ভাবে যে হ্যাঁ, সব ঠিক আছে। রিমকিও নিজেকে এই কয়দিন বলে এসেছে যে হ্যাঁ সবই ঠিক আছে। অনিকের রাগ, নিদারুন অবহেলাকে সবসময়ই কম গুরুত্ব দিয়ে এসেছে সে। দোষ যারই থাকুক, সবসময় রিমকিই আত্মসমর্পণ করেছে। এত বছরের সম্পর্কে একটিবারের জন্যও অনিক নিজের রাগ আর অহমিকা থেকে নেমে আসেনি। কখনো জানতে চায়নি রিমকির মধ্যে কী হচ্ছে। রিমকিও কখনো নিজের ভিতরের অভিমানগুলোকে খুব বেশি পাত্তা দেয়নি। এই পাত্তা না দেওয়ার কাজটা অনেকটাই সহজ করেছে তাঁর বই পড়া। আশুতোষ, সুনীল, সমরেশ, বিভূতিভূষণ, মানিক এবং হুমায়ূন আহমেদেরা পূরণ করে দিয়েছে তাঁর ভিতরের ফাঁকা অংশ। তাই ভালোই আছে রিমকি। কোন অভিযোগ নেই তাঁর।



বই পড়া মানুষেরা আরেক বই পড়া মানুষের সঙ্গ খুব পছন্দ করে। কিন্তু সেরকমভাবে কেন জানি ওইরকম কাউকে খুঁজে পায়নি সে। পেলেও কেন জানি বন্ধুত্বের চেয়ে শত্রুতা বেশি হয়েছে তাঁর। কারণ একেক মানুষের রুচিবোধ একেক রকম। রিমকির মত সত্যিকারের পাঠক আশেপাশে খুব কম। বিভিন্ন লেখকের বই পড়েছে তাঁর বয়সী এরকম মানুষ সে আশেপাশে কমই দেখে। যদিও রিমকির এখনো মনে হয় যে সে কিছুই পড়েনি। আরও কত পড়া বাকি আছে তাঁর। এক আশুতোষ এর বই-ই তো এখনো পড়া শেষ করতে পারল না। সব বই পাওয়াও যায় না তাঁর। নীলক্ষেতে পুরান পুরান বইয়ের দোকান ঘেঁটে ঘেঁটে সে বই কেনে। এমনো হয়েছে যে তাঁর ব্যাগ ছিঁড়ে গেছে, জিনিসপত্র রাখা যাচ্ছে না। সে ব্যাগ ঠিক করাতে গিয়ে তা না করে পুরান পুরান দুইটা বই কিনে নিয়ে সব টাকা শেষ করে ছিঁড়া ব্যাগ নিয়ে হাসিমুখে বাসায় ফিরেছে। অনিক তাঁকে কতবার বকা দিয়েছে। কিন্তু বইরা যেন তাঁকে ডাকে। এই ডাক সে অগ্রাহ্য করতে পারে না।



অনেক বই পড়ার সুফল যেমন আছে। কিছু কুফলও বোধহয় আছে। অনেক অনেক বই পড়া রিমকিকে একজন স্বপ্নবিলাসী মানুষে রূপান্তরিত করেছে। বাস্তবের জগতেও তাঁর একটা পা থাকে। কিন্তু স্বপ্নের জগতে তাঁর যে পা-টা দেয়া, ওই পায়ের উপর ভরটাই যেন বেশি দেয়া। যার ফলে তাঁর সাধারণ কথাবার্তার মধ্যে একটু আবেগ থাকলেই তা কারো কারো কাছে অতি নাটকীয় মনে হতে পারে। আর দশটা মানুষ এইভাবে কথা বলে না। তবে হ্যাঁ, বৈপরীত্য ব্যাপারটা তাঁর চরিত্রে ব্যাপকভাবে রয়েছে। একই সাথে সে মুখ খুলে গালি দিতে পারে। আবার একই সাথে তাঁর মধ্যে ভাবজগতের বিস্তারও প্রবল। একই সাথে সে মুখ দিয়ে কথায় কথায় ‘বাল’ বলতে পারে। আবার একই সাথে ‘পুতুল নাচের ইতিকথা’-এর শশী ডাক্তার আর কুসুমের বিচ্ছেদের ব্যাথা তাঁর বুকে টনটন করে বাজে। হাতে গোনা কিছু মানুষ প্রকৃতভাবে রিমকিকে চেনে। বাস্তবজগতের মানুষেরা শুধু হাসিখুশি আর পাগলামি ভরা রিমকিকেই চেনে। যেভাবে এতদিন পুলক চিনত। তবে পুলকের মত এত অপছন্দ মনে হয় রিমকিকে কেউ করত না। পুলকও বই পড়ে। তবে সে বাছা বাছা লেখকের বই পড়ে। সবার বই না। পুলকের মা তাঁকে বই পড়তে উৎসাহ দিতেন। কিন্তু সত্যিকারের বই পড়া বলতে যা বোঝায় তা সে রিমকিকে দেখেই বুঝল। বই পড়া আর বই-কে অনুভব করা, অনুধাবন করা। এ যে আকাশ আর পাতালের মাঝের পার্থক্যের মতই তা রিমকির সাথে কথা বলেই সে বুঝতে পারে। ব্যাপারটা তাঁকে আকর্ষণ করে। সে আর রিমকি মাঝে মাঝেই বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে কফি খেতে খেতে বিভিন্ন বই নিয়ে আলোচনা করে। মাঝে মাঝে রিকশায় ঘুরে বেড়ায়। পুলক অবশ্য একদিন রিমকিকে জিজ্ঞেস করল-



- আচ্ছা!! তুমি যে আমার সাথে ঘুরে বেড়াও। অনিক কিছু বলে না!!!



- নাঃ!!! ওঁর এসবে কোন মাথা ব্যাথা নেই।



আসলেই অনিকের এসব নিয়ে মাথা ব্যাথা নেই। তাঁদের সম্পর্কের মধ্যে হিংসা, অধিকারবোধ ব্যাপারগুলো কখনো ছিল না। রিমকিও এতদিন ব্যাপারটা পছন্দই করত যে তারা একে অপরকে কত বিশ্বাস করে। কত নিশ্চিন্ত তারা এই সম্পর্কে। একে অপরকে আর সবার মত সন্দেহ করে মাথা নষ্ট করে না। কিন্তু আজকাল মাঝে মাঝে রিমকির মনে হয় যে যদি একটু হিংসা, একটু অধিকারবোধ থাকত। তাহলে খুব একটা খারাপ হত না। সম্পর্কতে যেন এসব কিছুটা জল আর বাতাসের মত।



পুলক আর কথা বাড়ায়নি। আসলে সে ধরতে পারেনি। উদারতা নামক চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য তাঁর মধ্যে প্রেমের সম্পর্কের বেলায় ছিল না। সে কাউকে ভালোবাসে আর সে অন্য কারো সাথে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এটা সে কল্পনাও করতে পারে না। রীতার বেলায় এরকম ভাবলেও তাঁর গা জ্বলে যেত। তবে হ্যাঁ, এটাও সে জানে যে নিরাপদ সম্পর্কে এত জ্বলুনি থাকে না। কিন্তু অধিকারবোধের বেলায় পুলকের অনুভূতি বরাবরই তীব্র। যা তাঁর তা শুধু তারই। এখানে সে অন্য কাউকে ধারে কাছে ঘেঁষতে দেয় না। রীতা অবশ্য তাঁর এই ব্যাপারটা পছন্দই করত। যাইহোক, পাছে রিমকি তাঁকে ব্যাকডেটেড আর সাম্প্রদায়িক মনে করে তাই সে এসব নিয়ে কিছু বলে না। সে নিঃসঙ্গ মানুষ। তাঁর কাছে এই মেয়েটির সঙ্গ গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর সময় ভালো কাটে। সে সারা রাত রিমকির দেয়া একেকটা বই পড়ে। আর এসব নিয়ে আলোচনা করার জন্য সন্ধ্যায় রিমকির জন্য অপেক্ষা করে। তবে রাতেও তাঁদের কথা হয়। রিমকির রাতে টানা ঘুম হয় না। মাঝে মাঝেই ঘুম ভেঙ্গে যায়। তখন তাঁর অনেক ভয় লাগে। এরকম সময়ে রিমকি অনিককে ফোন দেয়। কিন্তু অনিক খুব কম সময়ই ফোন ধরে। অনিকের ঘুম খুব গভীর। প্রথমদিকে অনিক ধরত। এখন বলতে গেলে ধরেই না। এখন প্রায় প্রতি রাতেই সে পুলককে ফোন দেয়। বেশীক্ষণ না। ৫ মিনিট কথা বলেই আবার ঘুমে ঢলে পড়ে রিমকি। কিন্তু এই ৫ মিনিটের কথা বলার জন্য পুলক অবচেতনভাবে অপেক্ষা করে প্রতি রাত। রিমকির ফোন রাখার পর সেও ঘুমে ঢলে পড়ে।



এভাবেই এই দুই চরিত্রের মধ্যে এক ধরনের অন্তরঙ্গতা তৈরি হয়ে ওঠে। দুইজনের মধ্যের যে ফাঁকা অংশ তা দুইজন নিজেদের অজান্তেই ভরাট করতে থাকল। গল্প করতে করতে কথা বলতে বলতে একে অপরকে যেন নতুন করে চীনতে লাগল তারা। আগের কথা তুলে দুইজনই খুব হাসে। ৩-৪ বছর আগে কেউ কাউকে দেখতে পারত না। অথচ এখন তারা কত কথা বলে। পুলকের এখন এক ন্যাকা ঢঙ্গি মেয়েটার সাথেই অনেক কথা হয়। রিমকিরও এই মুখ ভোঁতা ছেলের সাথেই এমন অনেক কথা হয় যা অনিকের সাথে হয় না।



অনিক বোধহয় কিছুটা খুশি যে রিমকির এসব পাগলামি ভরা কথাবার্তা এখন আর তাঁকে শুনতে হয় না। সে শুনতও না। রিমকিও বহু আগেই অনিককে প্রাণের কথা, মনের কথা বলা ছেড়ে দিয়েছে। পুলককে পাওয়ার পর থেকেই এখন সে আরো বলে না।



পুলক আবার নতুন করে ‘একা এবং কয়েকজন’ পড়ছে। সূর্য চরিত্রটা নতুন করে জানার জন্য। মজার একটা জিনিস খেয়াল করল পুলক। বইগুলোর স্বাদ যেন একেক বয়সে একেক রকম। সদ্য কৈশোরে যাওয়া পুলক যখন প্রথম বইটা পড়েছিল। তখন সূর্যর আদিম ভালোবাসাবাসির বর্ণনা পড়তেই বেশি ভালো লাগত। আরেকটু বড় হয়ে যখন পড়ল তখন প্রেমের মানে বুঝল। এখন যখন পড়ছে তখন এসবকে ঠুনকো মনে হচ্ছে। বড় হয়ে দেখা দিচ্ছে গভীর জীবনবোধ।



পুলক পড়ে আর হতাশ হয়। নাঃ!! সূর্য হওয়ার কোন যোগ্যতাই তাঁর মধ্যে নাই। সূর্য স্বেচ্ছাচারী। গোঁয়ার। যা সে চায় তাঁর জন্য সর্বস্ব সে দেয়। প্রয়োজন হলে কেড়ে নেয়। এসব কিছুই পুলকের মধ্যে নেই। তারপরেও যে ঠিক কি মনে করে রিমকি তাঁকে ‘সূর্য’ ডাকে তা রিমকি-ই জানে। কিন্তু পুলকের এই আফসোস বেশীদিন টিকল না। প্রেম নামক অনুভূতির চরম তীব্রতা তাঁকে অদূর ভবিষ্যতে সূর্য না হোক, তাঁর মতই কারোর আবির্ভাব ঘটাল।



রাত তিনটা। আজকে পুলক বাতি নিভিয়ে শুয়ে পড়েছে। হঠাৎ ফোন বেজে উঠল। রিমকির ফোন। ফোন ধরল পুলক। রিমকি ঘুম জড়ান কণ্ঠে কথা বলছে। পুলকের খুব ভালো লাগছে ওঁর কণ্ঠ শুনতে। কিছুক্ষণ কথা বলে দুইজনই চোখ বন্ধ করে শুয়ে আছে। একটু যেন বিরতি।



গভীর রাত। একটি ঘুম জড়ানো নারী কণ্ঠ। কিছুটা রাসায়নিক প্রতিক্রিয়া। কিছুটা অবচেতনভাবে কাউকে পাওয়ার ইচ্ছা, চাওয়ার চেষ্টা। এসব থেকেই পুলক রিমকিকে সেই ঘুম ঘুম স্বপ্ন স্বপ্ন জগত থেকে ডাকল।



- রিমকি!!!



- হুম!!!



পুলক বেশ কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে বলল-

- কাছে আস।



মুহূর্ত যেন ঠিক ঐ জায়গায় থেমে গেল। রিমকির শরীর ঐ ডাকে কোন এক অজানা কারণে অবশ হয়ে শিরশির করে উঠল। ব্যাখ্যার অতীত অনুভূতি বলে যদি কোন কিছু থেকে থাকে এ তবে তা-ই। বা হয়তো আশুতোষ, সুনীল, সমরেশ বা হুমায়ূন আহমেদ এই অনুভূতির যথার্থ ব্যাখ্যা দিতে পারতেন।



ঠিক যেন এক যুগ কেটে গেল।



মাতাল করা এক অনুভূতি নিয়ে রিমকি অস্ফুট স্বরে প্রত্যুত্তর করল-

- আসছি।





পর্ব-১ Click This Link পর্ব-২ Click This Link পর্ব-৩ Click This Link পর্ব-৪ Click This Link পর্ব-৫ Click This Link পর্ব-৬ Click This Link পর্ব-৭ Click This Link পর্ব-৮ Click This Link পর্ব-৯ Click This Link পর্ব-১০ Click This Link পর্ব-১১ Click This Link পর্ব-১২ Click This Link পর্ব-১৩ Click This Link পর্ব-১৪ Click This Link পর্ব-১৫ Click This Link পর্ব-১৬ Click This Link পর্ব-১৭ Click This Link পর্ব-১৮ Click This Link পর্ব-১৯ Click This Link পর্ব-২০ Click This Link পর্ব-২১ Click This Link পর্ব-২২ Click This Link পর্ব-২৩ Click This Link পর্ব-২৪ Click This Link পর্ব-২৫ Click This Link পর্ব-২৬ Click This Link পর্ব-২৭ Click This Link পর্ব-২৮ Click This Link পর্ব-২৯ Click This Link পর্ব-৩০ Click This Link পর্ব-৩১ Click This Link পর্ব-৩২ Click This Link পর্ব-৩৩ Click This Link

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭

অর্ধমানব ও অর্ধযন্র বলেছেন: বিরতিগুলো অনেক বেশি বড় বড় হয়ে যাচ্ছে ভাই।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

সুহান সুহান বলেছেন: :(

২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫২

খান মেহেদী ইমাম বলেছেন: ভাই নতুন পর্ব দিতে এত দেরি করেন কেন। এর পর দেরি করলে মামলা কইরা দিমু।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

সুহান সুহান বলেছেন: কী ভয়ঙ্কর কথা!!

৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২২

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: হুমমম। শূণ্যতা পূরন করার জন্যে কেউ কেউ বই পড়ে। আর আমার মত গাধীরা ভার্চুয়াল জগতকে নিজের ঘর বানিয়ে নেয়। :-P B:-)

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

সুহান সুহান বলেছেন: স্বপ্নবিলাসী মানুষদের এরকমই করতে হয়। বেঁচে থাকার জন্য বাহানা খুঁজে নিতে হয়। নয়তো বানিয়ে নিতে হয়।

৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০১

স্বপনচারিণী বলেছেন: খুব ভাল লাগলো। বই পড়া শুরু করতে ভীষণ ইচ্ছে করছে। এই ধারাবাহিকটি আমাকে টেনে রেখেছে নেশার মত। শুভ কামনা।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪

সুহান সুহান বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.