নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি আমার রাতবন্দিনী। ধূসর স্বপ্নের অমসৃণ সুউচ্চ দেয়াল তুলে তোমাকে আমি বন্দী করেছি আমার প্রিয় কালোর রাজত্বে। ঘুটঘুটে কালোর এই রাজত্বে কোন আলো নেই। তোমার চোখ থেকে বের হওয়া তীব্র আলো, আমার হৃদয়ে প্রতিফলিত হয়ে সৃষ্টি করে এক অপার্থিব জ্যোৎস্না।

জাদিদ

ব্যক্তিগত ব্লগ।

জাদিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যাপিত জীবন: আগুন থেকে আগ্নেয়গিরি

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২৯

বাংলাদেশের সামাজিক ব্যবস্থায় বিবাহিত জীবনে প্রতিটি স্বামীকে প্রায়ই একটি নরকে যেতে হয়। সেই নরকটির নাম 'গাউছিয়া'। আমাদের নারীরা বিশেষ করে স্ত্রীরা নিজ স্বামীর ব্যাপারে যতই রক্ষনশীল হোক না কেন, এই নরকে স্বামী সহ প্রবেশ করলে যথেষ্ঠ উদার হয়ে যান। যতই অন্য নারীরা স্বীয় স্বামীর পাশে এসে দাঁড়াক বা গুতো দিক কিংবা হাই হিল দিয়ে পা মাড়িয়ে দিক, এই সব ব্যাপারে স্ত্রীরা খুব একটা সচেতনতা দেখান না। যে কারনে আমি যতই বলি, ' আহা আপু, ধাক্কা দিচ্ছেন কেন?" বা চিৎকার দিয়ে বলি, বাবাগো! মাগো! আল্লাহরে! আমার পা দিসে শেষ করে' তখন আমার স্ত্রীর চোখে মুখে থাকে রাজ্যের উদাসীনতা।

কয়েকদিন আগে আমি অবশ্য এই নরকে যেতে যেতে বেঁচে গেছি অবশ্য ফাঁড়াটা গিয়েছে আমার সদ্য কেনা প্যান্টটার উপর দিয়ে। এই প্রচন্ড গরমে গাউসিয়াতে না ঢুকার জন্য যখন স্ত্রীকে নানা ধরনের বিনিময় প্রস্তাব দিচ্ছিলাম, স্ত্রী তখন আমার প্রতিটি কথায় 'হু হু' করে মাথা দুলিয়ে পরম বিক্রমে ভীড় ঠেলে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।

হঠাৎ মনে হলো, কে যেন খুব আলতো করে আমার পশ্চাৎ দেশে হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। কি ভয়াবহ ব্যাপার!
দেশের অবস্থা কোথায় গিয়েছে এই ভেবে আমি শংকিত। কোন শালার পুত আমাকে মেয়ে ভেবে এইভাবে পেছনে হাত বুলিয়ে দিচ্ছে, এই সব ভাবতে ভাবতে পেছনে হাত দিয়ে দেখি, হুড়মুড় করে এক বোরকা পড়া মহিলা ভিড়ের মধ্যে জোরে ছুটে চলে গেলেন। আমি প্যান্টে পিছনে হাত দিয়ে দেখি, ব্লেডের সূক্ষ্ম পোঁচে আমার প্যান্টের পকেট প্রায় দুই ভাগ। মানিব্যাগ কোনভাবে ঝুলে আছে।

সামগ্রিক পরিস্থিতিতে স্ত্রীর দিকে ঠান্ডা দৃষ্টিতে তাকালাম। দেখলাম, স্ত্রীর দৃষ্টি আরো ঠান্ডা।

"চলো যা হবার তা হইছে, মার্কেটে ঢুকি - " এই টাইপের কিছু একটা স্ত্রী বলতে পারে ভেবে বুকের গভীর থেকে একটা দশ মন ওজনের ধমক রেডি করছিলাম। পরে দেখি স্ত্রী বললেন, চলো এখান থেকে। কোন দরকার নাই এই আজাবে থাকার। আমি গুলশান থেকে কিনব।

তৃপ্তির একটা ঢেঁকুর উঠলো কিন্তু স্বাদটা বড়ই তিতা। কই গাউসিয়া আর কই গুলশান।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৯

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ওখানে আমাকে জীবনে দুবার যেতে হয়েছে। দুবারই আমি শুক্রবার সকালে গিয়েছি। ভিড়-বাট্টা কম ছিলো। বেঁচে গিয়েছি। আপাতত দেশে ফেরার আগে আর ওখানে যাওয়ার ভয় মনে রাখা লাগছে না :P

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:১৪

জাদিদ বলেছেন: আপনাকে হিংসা করতে পারলে আনন্দিত হতাম। হাহা।

২| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৪

অভি যাত্রী বলেছেন: বাঙালির স্ত্রী অনেক অবস্থাতেই বাঙালির প্রধান সহায় । অনেক সময় নয়। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায়

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৫

জাদিদ বলেছেন: বঙ্কিমচন্দ্রের উপর আমার আস্থা কিছুটা কম!

৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৯

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: কেউ আমার পকেট কাটেনি কোনদিন ;)

এইবার কি করবেন/বলবেন? ;)

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৫

জাদিদ বলেছেন: হা হা হা। আপনার জন্য আনন্দিত।

৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৫১

কামাল১৮ বলেছেন: আমি বহু বার গিয়েছি।স্থাপনাটি অপরিকল্পিতভাবে গড়ে উঠে।মতিঝিল এজিবি কলোনিতে থাকতাম।হয় গাউসিয়া নয়তো মৌচাক।দুটিই সমান নরক।

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৭

জাদিদ বলেছেন: হ্যাঁ, দুইটাই সমান নরক। এখনও অপরিকল্পিত অবস্থাতেই আছে।

৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০০

মিরোরডডল বলেছেন:




পরে দেখি স্ত্রী বললেন, চলো এখান থেকে।

এতো সহজে ছাড় দেবার পাত্রীতো সে না।

ব্লেডের সূক্ষ্ম পোঁচে আমার প্যান্টের পকেট প্রায় দুই ভাগ।

স্যরি ম্যান! এখানে আরো একটু গল্প আছে যেটা জাদিদ সিওর চেপে গেছে।
নির্ঘাত পশ্চাদদেশেও কেটেছে!!!

তা না হলে বৌ বলে, চলো এখান থেকে!!!
হেল্পলেস কন্ডিশন বলে কথা ......


১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৯

জাদিদ বলেছেন: কই গাউসিয়া আর কই গুলশান পিংক সিটি!
- আসলেই ছাড় দেবার পাত্রী নয়।


স্যরি ম্যান! এখানে আরো একটু গল্প আছে যেটা জাদিদ সিওর চেপে গেছে।
নির্ঘাত পশ্চাদদেশেও কেটেছে!!!
হা হা হা। এই যে আপনাদের দোয়া সেটা কি বৃথা যেতে পারে!!

অল্পের জন্য বিরল প্রজাতির হয়ে যেতাম। মোটা জিন্স থাকায় বেঁচেছি।

৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

মিরোরডডল বলেছেন:




আমি এলিফ্যান্ট রোডে থাকা সত্ত্বেও ইমার্জেন্সি না হলে কখনো গাউছিয়া যেতাম না।
ভেরি রেয়ার যদিবা কখনো যেতে হয়, আর্লি ইন দ্যা মর্নিং যখন দোকান খোলে মানুষজন নেই।
কারণ আমার মনে হয় ওটা একটা আজাবের জায়গা, এক কথায় ভয়াবহ!!!
শেষ কবে গিয়েছি তাও মনে নেই।


২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০১

জাদিদ বলেছেন: আমার স্ত্রী, বোন, শ্যালিকা এরা দিল্লি, হিল্লি, বসুন্ধরা, যমুনা সব খান থেকে মার্কেটিং করে আসার পরেও গাউছিয়া যায় - নইলে নাকি শপিংয়ের আমেজ আসে না। এখন অবশ্য এসি লাগিয়েছে, আজাব কিছুটা কমেছে। কিন্তু আপু, মেয়েরা এখানে কাউকে গনে না।

৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

কালো যাদুকর বলেছেন: এই গরমে গাউছিয়া যাওয়া অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। আপনাকে যদি এরপরের বার আবার যেতে হোয়, তাহলে মোবাইল ফোন, মানি ব্যাগ ইত্যাদি বাইরে কারো কাছে রেখে যেতে পারেন। সম্ভব হলে ফেক মানিব্যাগরাখা যেতে পারে। হারালে ওটাই হারাক।

আজকাল বোরকা পরা ছিনতাইকারি আছে দেখছি।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০৫

জাদিদ বলেছেন: আমি ভাই, এখন গেলে অন্য পন্থায় যাই। স্ত্রীকে দুপুর দুইটা বা আড়াইটা অথবা পাঁচ টা থেকে সাড়ে পাঁচটার মধ্যে গাউসিয়া যাবার টাইম দেই। তাকে গাউসিয়ায় ঢুকিয়ে আমি সিনেমা হলে যাই। সেখানে সিনেমা দেখি, এইভাবে বেশ কিছু সিনেমা দেখা হয়েছে। অথবা সুন্দর মত নিউমার্কেটে বইয়ের দোকানে যাই। এটা আনন্দের।

৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯

বিষাদ সময় বলেছেন: গাউছিয়া থেকে কবে কি কিনেছি মনে করতে পারছি না। নীলক্ষেতের বইয়ের দোকান গুলোতে আসা যাওয়া ছিল, তাই দূর থেকেই গাউছিয়ার নরকের উত্তাপ অনুভব করতে পারতাম।

গাউছিয়ায় গিয়ে রিএ্যকটডভ না হয়ে প্রোএ্যকটিভ হন, দেখবেন ওপাশ থেকে গাউছিয়া যাওয়ার উপর নিষেধাঞ্জা আরোপিত হয়েছে। :)

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০৬

জাদিদ বলেছেন: হা হা হা। ভালো বলেছেন!!!! এটা ট্রাই করতে হবে।

৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:১৯

শাওন আহমাদ বলেছেন: হা হা আহারে বেচারা! আমি একবার আমার ভাবীর সাথে গিয়েছিলাম কি যে প্যারায় ছিলাম তা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০৭

জাদিদ বলেছেন: তা আর বলতে!!

১০| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এটা নিশ্চই পোলা পকেটমার

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০৮

জাদিদ বলেছেন: এডি মহিলা পকেটমারই, সাইদি সাবের ভক্ত টাইপ আর কি।

১১| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গাউসিয়া মার্কেটে ঢোকার আগে মানি ব্যাগ তাই বউদের দিয়ে দিতে হয়। এতে অন্তত ঘরের টাকা ঘরেই থাকতো।

আরেকটা নিয়ম হোল সব সময় বোরকাওয়ালিদের পিছে পিছে হাঁটবেন, লোকে যাই বলুক না কেন।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০৯

জাদিদ বলেছেন: আমি বোরকাওয়ালী ভয় পাই, মার্কেটে তো আরো বেশি!!

১২| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:০১

শায়মা বলেছেন: আমি একবার গাউসিয়ায় মাথা ঘুরে পড়ে যাচ্ছিলাম প্রায়। এমন ভ্যাপসা গরম ছিলো। তবে এখন একটু অবস্থা ভালো এসির কারণে। যদিও খুব কম যাওয়া হয় দূর বলে। তবুও গাউসিয়া বা চাঁদনী চকের তুলনা তারা নিজেরাই। :)

২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৩

জাদিদ বলেছেন: হ্যাঁ, এখন তো এসি আছে। আপু আপনি বিশ্বাস করবেন না, আমার ধারনা মেয়েরা এখানে গেলে কেমন যেন সম্মোহিত হয়ে যায়।
যেমন এক মেয়ে আমার পায়ে চাপ দিয়ে দাড়িয়ে আছে, কোন খবর নাই। পরে যখন বললাম, যে আপনি আমার পায়ে পাড়া দিয়েছেন, সে কি হাসি। তারপর দেখল পাশে আমার বউ আছে, শুরু করল ফ্লাটিং।

আমাকে কিছু না করেই ফেরত আসতে হয়েছে।

১৩| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৩:০৫

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা........ সেই পুরোনো স্মৃতি মনে করিয়ে দিলা জাদিদ। সেই গাউছিয়ার ধাক্কাধাক্কি, চটপটি, হালিম, মামুদের ডাকাডাকি............। যতই জাহান্নাম বলো না কেন এর মাঝে একটা চার্ম আছে ;) । সেইটা তুমি বুঝবা না B:-/

২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৪

জাদিদ বলেছেন: হা হা হা। ঐ চটপটি, হালিম খাইছি বহুত কিন্তু আসলেই এই ভীড়ের মধ্যে কিয়ের চার্ম আছে - এইটা আমি জানি না, আল্লাহ মাবুদ জানে।

১৪| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: গাউসিয়াতে না ঢোকার একটা বড় বাহানা ছিল আমার। বউকে ঢুকিয়ে দিয়ে বলতাম, আমাকে গাড়ি পাহারা দিতে হবে। উল্লেখ্য আমার গাড়ির ড্রাইভার ছিল না। ওকে ভয় দেখাতাম, গাড়ির সাইড মিরর বা অন্যকিছু চুরি হলে জরিমানা ওকেই দিতে হবে। ভয়ে আমাকে আর ঢোকার জন্য সাধাসধি করতো না। :)

আমি বাইরে দাড়িয়ে চা-বিড়ি খেতাম। পিয়াজু-ফুলুরীও খেতাম। কোনার ফুলুরীর দোকানটা কি এখনও আছে? খুব মিস করি ওটা। আমার খুবই প্রিয় ছিল।

২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৬

জাদিদ বলেছেন: আছে ভাইয়া, কোনার ঐ দোকানটা এখনও আছে। তবে মাঝে মাঝে ফুলুরিতে লবন দিতে ভুলে যায়। ঐ দোকানের জিলাপি ভালো, টকটাও মজা।

আগে অজ্ঞান হয়ে যাবার ভয় দেখাতাম, কিন্তু এখন এসি হয়ে যাওয়ায় আর সেই ভয় দেখাতে পারি না।

১৫| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমি এরকম সমস্যা থেকে মুক্ত।
বিয়ের আগেই এই সমস্যা মিটিয়ে নিয়েছি। আমাকে ভুলেও বলে না চলো।

২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৬

জাদিদ বলেছেন: বাহ! আপনি ভাগ্যবান।

১৬| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১০

করুণাধারা বলেছেন: গাউছিয়া একটা নস্টালজিয়ার নাম। এখানে গেলে পুরনো দিনগুলো মনে পড়ে যায়... বর্তমান ভুলে অতীতের দিনগুলোতে ফিরে যাওয়া যায়!

তাই মনে হয় আপনার স্ত্রীরও আবার গাউছিয়াতে যেতে চাইবেন। পকেটমারের হাত থেকে বাঁচার সহজ বুদ্ধি নিয়ে আশা করি অচিরেই ভেবে বের করবেন... আপনার মানিব্যাগটা তার ভ্যানিটি ব্যাগে দিয়ে দিলেই মুশকিল আসান, অথবা মানিব্যাগের টাকা সবগুলো তার ব্যাগে দিয়ে, আপনি জিন্সের পকেটে খালি মানিব্যাগ রেখে পকেটমারকে ধোঁকা খাওয়াতে পারেন।

২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৮

জাদিদ বলেছেন: ইয়াল্লা!! আপু কি বুদ্ধি দিলেন।!! B:-) B:-) B:-)

হ্যাঁ, গাউসিয়া নিয়ে যতই বিরক্তি কাজ করুক, এটার সাথে একটা ইমোশন জড়িয়ে আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.