নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যেসব কথা এই সামু ব্লগে লিখতে পারি না নানা কারনে- সেসব কথা আমার পার্সোনাল জার্নাল ব্লগে লিখি -- https://journalofjahid.com/

জাহিদ অনিক

ভালোবাসি কবি ও কবিতাকে

জাহিদ অনিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগ লিখেছি: ৯ বছর ১ সপ্তাহ

১০ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫০



নয় বছর- চোখ বন্ধ করে ভাবতে চাইলে একদম যে চোখের পলকেই কেটে গেছে সেটা না। অনেক কিছুই ঘটেছে জীবনে। অনেক কিছুই ঘটবে আরও জীবনে।
যা কিছু ঘটেছে- তার কিছু সুখের, কিছু দুঃখের। এসব কথা ও স্মৃতি নিয়ে কবিতা লিখেছি, কবিতাগুলো ব্লগেও দিয়েছি। মূলত কবিতাই কবির আত্মজীবনী। আমার কবিতাগুলোকে আমার জীবনের টাইমলাইন বলা যায় এক অর্থে। মাঝে মাঝে তাই মনে হয় যেন নিজের আত্মজীবনীই লিখছি যেন কবিতার নামে। যে দিনগুলোতে কিছু লেখা হয় না- অথবা কোনও শব্দ ভাবা হয় না; সেদিন যেন কিছু ঘটেনি আমার জীবনে।

শাব্দিক এই চলার পথে কাছের, দূরের, আপন, পর, অনুজ, অগ্রজ- অনেক মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। মানুষের খুব কাছাকাছি এসেছি। আবার খুব দূরেও চলে গিয়েছি আবর্তে। কখনওবা আহ্নিক অথবা বার্ষিক গতিতে ঘুরে ঘুরে চলে গেছি জীবনের বলয় থেকে বাইরে; পার্থিব জীবন থেকে দূরে গিয়ে ভাবতে ইচ্ছে হয়েছে- এই বেঁচে থাকার আসলেই বা আদৌ কি অর্থ!

ফিলোসফিক্যালি ভাবতে গেলে, মানুষের বেঁচে থাকার কোনও কারণ নেই। অথবা কোনও অবলম্বন থাকতে নেই, বা থাকে না। কেননা যাকে ভালোবেসেই, যে জিনিসের প্রতি আগ্রহ দেখিয়েই আমরা সেটাকে নিজেদের বেঁচে থাকার কারণ ভাবতে যাই না কেন-- সে বস্তু/জিনিস/মানুষ থাকবে না বেশিদিন। এটাই পার্থিব জীবনের সমস্যা অথবা নিয়ম। তাই বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয়তা বা কারণ খুঁজতে গেলে কিছুই পাবো না জেনে গেছি। আমরা বেঁচে থাকি এই সত্য মেনে নিয়েই যে, বেঁচে থাকার কোনও একটা বা দুইটা মুখ্য কারণ নেই। তবুও জীবন যেহেতু, এটাকে না চাইলেও বয়ে নিয়ে যেতে হবে।
সো কেননা একটু নিজেকে ভালো রেখেই বাঁচি। সে ভালো থাকা, ভালো রাখাও আবার স্থায়ী হয় না।

ভাবতে ভাবতে কখনওবা ভেবেছি নিজের অস্তিত্ব ও অস্তিত্ব সংকটের কথা; মাথায় চলে এসেছে নিহিলিজমের মারাত্মক ও বিধ্বংসী সব চিন্তাভাবনা। একদম নিজেকে অনেক বেশি হারিয়ে, অনেক বেশি নিজেকে আঘাত করে- যখন সমুদ্রের জলে নিজের নিথর দেহ'কে ভাসিয়ে দিয়ে জলের মধ্য দিয়ে নিচে পড়তে পড়তে একদম নিচে গিয়ে তলানিতে ঠেকলাম- বুঝতে পারলাম যে, নিজের অস্তিত্বের যেমন কোনও মুখ্য কারণ নেই; তেমনি কোনও কারণ নেই অস্তিত্বহীনতা নিয়েও এতটা ভাবার। মনে হয়েছে, ক্ষুদ্র একটা জীবন- যাক না কেটে হাওয়ায় অথবা দমবন্ধ অবস্থায়। নিহিলিজমের আসল মানে টা বুঝেছি যে, অস্তিত্বহীনতাকে তীব্র-বেগে আলিঙ্গন করে এই নশ্বর জীবনকে হেলাফেলা করা নয়; বরং এই চরম সত্য নিহিলিজমের সবটা বুঝে কী করে এই নেই নেই জীবনেও একটা মানে খুঁজে দাড় করিয়ে বেঁচে থাকা যায়; এবং উপভোগ্য করা যায়- সেটাই বোধয় নিহিলিজম সূচনার প্রাথমিক ধারণা হওয়ার কথা ছিলো। অনেকটা ঐ কাটা দিয়ে কাটা তোলার মতন যে- অস্তিত্বহীনতা দিয়েই নিজের অস্তিত্বকে খুঁজে পাওয়া।

অতএব জানতে, বুঝতে, আত্মস্থ করতে ও প্রচার করতে শুরু করেছি যে- বেঁচে থাকাটা একটা ভীষণ একঘেয়ে, অপ্রয়োজনীয় ও মিনিংলেস। এই সত্য মেনে নিয়েই কিছু ছোট ছোট মুহূর্তে ভাল থাকার উদ্দেশ্য নিয়েই সবাই বাঁচে। কেউ এটা বুঝে বাঁচে। কেউ না বুঝে বাঁচে। কেউবা খুঁজতে খুঁজতে বাঁচে।

তবে এটা সত্য যে, আপনি যদি বেঁচে থাকার কারণ খুঁজতে চান তবে কোনও কারণ পাবেন না। এই কারণ না পেয়েও কিভাবে বেঁচে থাকা যায়, সেটাই আজীবন মানুষ রপ্ত করে।
Sometimes, the reason for suicide is also the reason for staying alive......

নিজের সুখের কথা ভাবতে গিয়ে দেখতে পেয়েছি যে, There is almost an affordable version of everything.
Just bcz we want happiness so badly, we dont get it...
We see that the thing we are needy of never comes.. Once we get not to want to be happy, It surely will come...

সুখ একটা আদুরে বেড়াল, ডাকাডাকি করলে আসে না। নিজের ইচ্ছায় আসে। And another thing, we live these days, problem to problem.. Not day to day.. ইহা আমাদের সুখ'কে আমাদের কাছাকাছি আসতে দেয় না।

মানুষের ভালোবাসা পেয়ে ও দিয়ে দেখেছি যে, ভালোবাসা ব্যাপারটা আমার স্বভাব। এটা আমার প্যাথলজি। মানুষ ভালোবাসি, ভালোবাসি বলেই আঘাত পাই। কিছু মানুষ আঘাত দেয়, ইচ্ছে করে দেয় না। অনিচ্ছা করেই দেয়। কেউ ভালো মানুষ তার মানে এই নয় যে- তার কোনও আচরণ আপনাকে আঘাত দেবে না। মানুষ মাত্রই মানুষকে আঘাত দেবে। এটা মানুষের ডিএনএ তে আছে বোধয়, মানুষের বায়োলজি। মানুষ টিকে থাকার লড়াইয়ে মানুষকেই আঘাত করে। হাজার বছর আগে ব্যাপারটা ছিলো হাতাহাতির পর্যায়ে, এখন সেটা মানসিক হয়ে গেছে।

যাইহোক- নিজের ব্যাপক কথাবার্তা বাদ দিয়ে ৯ বছরের ব্লগের কাহিনীতে ফিরি-
ব্লগে অনেক কিছু পেয়েছি। অনেক মানুষের দেখা সাক্ষাৎ, কথাবার্তা, ও কবিতা বিনিময় হয়েছে আমার এই ব্লগে। নিজেকে অনেক ঝালিয়ে নিয়েছি এই সামু ব্লগ থেকে, এই ঋণ শোধ করাবার নয়। শোধ বোধয় করতেও চাই না, কিছু ঋণ রেখে যেতেই চাই এই ব্লগের কাছে, এই ব্লগের প্রত্যেক কবি, সাহিত্যিক, ব্লগার ও মডারেশন প্যানেলের কাছে। আমার খারাপ সময়ে, ভালো সময়ে যখন কাউকেই কাছে পাইনি, কাউকে বুঝতে দেইনি- কিন্তু ব্লগারদের সাথে সময় কাটিয়েছি ব্লগ পোষ্টে। আবারও বলছি আমার তাই এই ব্লগের প্রতি অসীম কৃতজ্ঞতা।

অনেকের কবিতা ও লেখা মিস করছি ব্লগে - কিছু মানুষের নাম নিচ্ছি মনে মনে যাদের কথা ঠিক এখন মাথায় আসছে- যারা অনেকদিন ধরেই ব্লগে নেই। আপনাদের ব্যক্তিগত জীবনের ব্যস্ততা কমে আসলে ব্লগে আসুন।
আপনাদের সাথে আমার অনেক স্মৃতি বিজড়িত। স্মৃতিকে মুছে ফেলা খুব ঝামেলার কাজ। বিশেষ করে সেই অনুভূতিগুলো যদি লেখালেখির মাধ্যমে ইমোশোনালি কানেকটেড থাকে।

somewhere in... blog; আবারও মনে মনে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি এই ব্লগের প্রতি। এই ব্লগ না থাকলে অনেক কিছুই হয়ত হত না। অনেক লেখাই লেখা হত না। অনেক মানুষের সাথেই কথা হতো না। এই লেখাটিও লেখা হয়ে উঠত না।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আন্তরিক অভিনন্দন!
heartiest congratulations!

১০ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১৩

জাহিদ অনিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন জনাম মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন।
অনেকগুলো বছর আপনাদের সকলের সাথেই কেটে গেলো।

ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন

২| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৫৯

নজসু বলেছেন:



আপনার কথাগুলোর অনেক কথাই মনে হচ্ছে আমারাও নিজের কথা।
ধন্যবাদ আপনাকে। শুভেচ্ছা রইলো। ভালো থাকবেন।

১০ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩০

জাহিদ অনিক বলেছেন: মানুষের অনেক কথাই ঠিক নিজের কথা হয়ে আর থাকে না। নিজের কথা অন্য অনেকের সাথেই মিলে যায়। আফটার অল, আমরা সবাই মানুষ, মূলত একই ধরণের জীবন যাপন করি আমরা। তাই বোধ, দুঃখ, সুখ সবকিছুই মূলত মানবীয় হয়ে থাকে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আপনাকে নজসু- ভালো থাকবেন

৩| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:০২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


নিহিলিস্ট হতে চাচ্ছেন, মিনিং বের করুন। ব্লগে আপনার কবিতা আমি পড়তাম,ভালো লাগতো।

১০ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: নিহিলিস্ট হতে চাচ্ছেন, মিনিং বের করুন না, আসলে আমি কোনদিনো নিহিলিস্ট হতে চাই নি। এই সুন্দর জীবন আমার কাছে কখনোই মিনিংলেস মনে হয়নি। এই বেঁচে থাকার মধ্যেও একপ্রকার অর্থ আছে। পরে কী আছে কি নাই জানা নাই যদিও। কিন্তু এই হাসি কান্না- এসব কি অর্থহীন? এইসবের মধ্যে কোনও নিহিত অর্থ আছে কিনা সেটা ভাবি না; তবে এই হাসি কান্নার অর্থ আছে। ভালো লাগায়, খারাপ লাগায়।

মানুষ মনে হয় কেউ ইচ্ছে করে নিহিলিস্ট হতে চায় না। নিজের অবস্থার প্রেক্ষিতে এসে অনেক ভাবনা মস্তিষ্কে খেলে যায়, এদের মধ্যে হয়ত অস্তিত্বহীনতার চিন্তাও আসে। আর এক একটা স্তরে মানুষের নিজ নিজ ফিলোসফি ডেভলপড হয়, উন্নত হয়- বদলে যায়; আমার অন্তত এমনই মনে হয়।

তাই পোস্ট থেকেই কিছুটা আবার উদ্ধৃত করে দিচ্ছি

নিহিলিজমের আসল মানে টা বুঝেছি যে, অস্তিত্বহীনতাকে তীব্র-বেগে আলিঙ্গন করে এই নশ্বর জীবনকে হেলাফেলা করা নয়; বরং এই চরম সত্য নিহিলিজমের সবটা বুঝে কী করে এই নেই নেই জীবনেও একটা মানে খুঁজে দাড় করিয়ে বেঁচে থাকা যায়; এবং উপভোগ্য করা যায়- সেটাই বোধয় নিহিলিজম সূচনার প্রাথমিক ধারণা হওয়ার কথা ছিলো। অনেকটা ঐ কাটা দিয়ে কাটা তোলার মতন যে- অস্তিত্বহীনতা দিয়েই নিজের অস্তিত্বকে খুঁজে পাওয়া।

ব্লগে আপনার কবিতা আমি পড়তাম,ভালো লাগতো। অনেক ভালোবাসা ও প্রীতি রইলো আপনার জন্য।
আপনার মন্তব্যে ভীষণ ভালোলাগা ও কৃতজ্ঞতা জনাবেন শূন্য সারমর্ম

৪| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১৬

মিথমেকার বলেছেন: "সুখ একটা আদুরে বেড়াল, ডাকাডাকি করলে আসে না।"

এই লাইনটা খুব ভালো লেগেছে আমার, আসলেই সুখ অদূরে বেড়াল!
আপনার কঠিন সময় গুলো সহজ হোক। এটাই কামনা করি।

Complete the journey you have started; please don't try to change reality. Reality changes the juncture of life as time passes..

১৪ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০৯

জাহিদ অনিক বলেছেন: মিথমেকার

লাইফ জার্নি শেষ করা মানুষের কাজ না আসলে- যে পথে আমরা হেঁটে যেতে চাই- কখনওবা সে পথে যেতে পারি না। রোড নট টেকেন কবিতার মতন আমরা উদ্ভ্রান্ত হয়ে চেয়ে থাকি দুই পথের মুখে। কখনোবা আবার মনে মনে ভাবি - মাইলস টু গো বিফর আই স্লিপ।

এভাবে চলতে চলতে, ভাবতে ভাবতেই- একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে।

সুন্দর মন্তব্যের অনেক ধন্যবাদ। দেরী করে উত্তর দেয়ার জন্য লজ্জিত। ভালো আছেন আশা করছি।

৫| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:০৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: অভিনন্দন ভাই।

১৪ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১১

জাহিদ অনিক বলেছেন: অভিবাদন মাথা পেতে গ্রহণ করে নিলাম।

আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভাই মোঃ মাইদুল সরকার!
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সতত!

৬| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


খুব মূল্যবান কিছু কথা, প্রিয় জাহিদ অনিক ভাই।

তবে, আমার জীবনে আমি যা চেয়েছি, তার প্রায় সবটাই স্রষ্টা আমাকে দিয়েছেন।

একটু দেরীতে হলেও যা চেয়েছি, প্রায় পুরোটাই পেয়েছি।

বাকি যা পাই নাই, হয়তো সময় মতো দিবেন।

আপনার বর্ষপূর্তিতে অশেষ ভালোবাসা।

১৪ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: সত্যপথিক শাইয়্যান ভাই

তবে, আমার জীবনে আমি যা চেয়েছি, তার প্রায় সবটাই স্রষ্টা আমাকে দিয়েছেন।
বেশ একথা শুনে খুবই ভালোলাগা কাজ করছে। সষ্টা আপনাকে যা কিছু দিয়েছেন তা অবশ্যই আপনার জন্য দরকারী।
আমরা আসলে অনেক কিছুই চাই আমাদের জীবনে। কিছু পাই, কিছু পাই না। যেগুলো পাই, অথবা অনেক দেরী করে পাই, সেগুলোর নিশ্চয়ই অনে কারণ থাকে, আমরা জানি না হয়ত।

কোথায় যেন পড়েছিলাম, আমরা যা চাই- স্রষ্টা আমাদেরকে সবসময় তা দেন না। স্রষ্টা আমাদের সেগুলো দেন যেগুলো আমাদের দরকার।


আপনার বর্ষপূর্তিতে অশেষ ভালোবাসা। অনেক অনেক ধন্যবাদ ও ভালোবাসা জানবেন ভাই।
সুস্থ থাকুন, নিরাপদ থাকুন।

৭| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

মিরোরডডল বলেছেন:





ভাবনাগুলো সুন্দর কিন্তু তারপরও বলবো এতো বেশি ভাবার দরকার নেই।
আজকের জন্য বেঁচে থাকবে, এই মুহূর্তটাকে আনন্দময় করে উপভোগ করবে।
কাছের মানুষ প্রিয় মানুষদের সবাইকে নিয়ে আনন্দে থাকবে।

অভিনন্দন অনি।


৮| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:২৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রাণঢালা অভিনন্দন!!! :)

৯| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০৪

শেরজা তপন বলেছেন: অতএব জানতে, বুঝতে, আত্মস্থ করতে ও প্রচার করতে শুরু করেছি যে- বেঁচে থাকাটা একটা ভীষণ একঘেয়ে, অপ্রয়োজনীয় ও মিনিংলেস। এই সত্য মেনে নিয়েই কিছু ছোট ছোট মুহূর্তে ভাল থাকার উদ্দেশ্য নিয়েই সবাই বাঁচে। কেউ এটা বুঝে বাঁচে। কেউ না বুঝে বাঁচে। কেউবা খুঁজতে খুঁজতে বাঁচে
~একদম সত্যিকথা।
নয় বছর অনেক বড় সময়। অভিনন্দন আপনাকে। ব্লগের সাথে থাকুন- ব্লগারদের সাথে থাকুন।

১০| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫২

রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: এই নয় বছরটা পাল্টে যাক আঠারোতে, সেখান থেকে ছত্রিশে, তারপর আরো দূর।
কবিদের খুব দরকার এই কালো ধোঁয়ায় ভরা অ্যাপক্যালিপ্টিক পৃথিবীতে।
ব্যক্তিগতভাবে খুব প্রিয় জাহিদ অনিককে আরো এক দিস্তা কাল্পনিক কাগজ তুলে দিলাম। সে মন ভিজিয়ে লিখুক প্রান খুলে।

১১| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: দীর্ঘদিন সামুতে আছেন। আপনাকে অভিনন্দন।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

১২| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০৭

ইসিয়াক বলেছেন: ভালোবাসা অবিরাম প্রিয় কবি।

১৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৮

শায়মা বলেছেন: বাহ! ৯ বছর হয়ে গেলো??
অবশ্য মাঝে একদম ডুব দিয়েছিলে।

ঝিলমিলকে নিয়ে আর অবশ্য আজকাল লেখোই না। ভুলেই গেছো তাকে.....

তবে হ্যাঁ আমার আঁকা ছবিতা দিয়ে দু একখানা কবিতা লিখেছিলে ভাইয়ু। কবিতার বই বের করলে আমি প্রচ্ছদ একে দেবো ওকে???

১৪| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: জাহিদ অনিক,



৯ বছর পূর্তির অভিনন্দন আগেই দিয়ে রাখছি।

তবে লেখাটির প্রথম অংশে, জীবন নিয়ে সম্ভবত আপনার পলায়নপর একটা মনোবৃত্তি উঠে এসেছে।
অথচ ঐ যে এক মন্তব্যের উত্তরে লিখলেন - মাইলস টু গো বিফর আই স্লিপ। সেটাই সত্যি। কারন - যেখানে যেতে চেয়েছিলেন সেখানে হয়তো যেতে পারেননি, কিন্তু যেখানে পৌঁছে গেছেন মনে হয় সেখানে যাওয়াই আপনার প্রয়োজন ছিলো ।
এই কথার প্রতিধ্ধ্বনি আপনিই করেছেন আরেক প্রতিমন্তব্যে - তবে, আমার জীবনে আমি যা চেয়েছি, তার প্রায় সবটাই স্রষ্টা আমাকে দিয়েছেন।
জীবন নিয়ে পূর্ণাঙ্গ যে লেখাটি লিখতে গিয়েও লিখলেন না, তা যেন গালিবের কথার মতোই মনে হলো-
বড়া শওক ছে শুন্ রাহা থা জমানা
কহ‌্ই শো গ্যায়ে হম্ দাস্তা কহ্‌তে কহ্‌তে ।


খুব মন দিয়ে পৃথিবী আমার কাহিনী শুনছিলো
কিন্তু আমিই যে ঘুমিয়ে পড়লুম কাহিনী বলতে বলতে .....

তাই বলি - নিজেকে খুঁজে পাওয়াই জীবন নয়, নিজেকে সৃষ্টি করাই জীবন। সেই জীবনের সব কিছুই অস্থায়ী। যদি ঠিকঠাক থাকে তাকে উপভোগ করুন কারন তা চিরস্থায়ী নয়। আর যদি ঠিকঠাক না -ই থাকে, ঘাবড়াবার কিছু নেই কারন তাও বেশীদিন টিকবেনা।

ব্লগে এলেই আপনার কথা মনে পরে। এই মনে পড়াটা থাকুক হাযার বছর ধরে..................

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.