নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বেয়াদবী মাফ করবেন ৷ মশা তাড়ানো নয়,মশার গা জ্বালানোই আমার কাজ ৷

মশার কয়েল

আমার সম্পর্কে এখানে লেখার মতো কিছু নাই ৷ আমার লেখা পড়লেই আমার সম্পর্কে ভাল জানতে পারবেন ৷

মশার কয়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সত্যটা আজকে বলবই ( ভালবাসার গল্প ) ৷"জীবন থেকা নেওয়া" [2nd part]

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৩

1st part

দুইদিন বাড়ি থেকে আমাকে কোন ফোন দেওয়া হলো না ৷ তৃতীয় দিন ভাবী ফোন করে বাড়িতে আসতে বলল ৷ সেইদিন রাতেই বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম ৷ বাড়িতে গিয়ে জানতে পারলাম বিয়ের দিন ধার্য করা হয়েছে ৷ কোনও আপত্তি জানালাম ৷ শুধু আমার কিছু দাবী জানালাম ৷ বিয়েতে কোনও অনুষ্ঠান করা যাবে না,কাওকে দাওয়াত দেওয়া যাবে না এবং বিয়ের আয়োজন করতে হবে রাতে ৷ সবাই আমার দাবী বিনাবাক্যে মেনে নিল ৷ আসলে মেনে নেওয়াটাই স্বাভাবীক ৷ নির্ধারিত দিনে দুই পরিবারের সাত-আটজনের উপস্থিতিতে বিয়ের কার্যক্রম শেষ হল ৷ যে মেয়েটা একবার শাসনের সুরে থাপড়ায়া আমার দাঁত ফেলে দিতে চেয়েছিল ,সে এখন আমার বউ ৷ কী আজব ব্যাপার ! সিএনজিতে করে বউ নিয়ে বাড়িতে আসলাম ৷ গ্রামে সাধারণত নতুন বউ আসলে পাড়াপ্রতিবেশীরা হুমড়ি খেয়ে পড়ে বউ দেখার জন্য ৷ কিন্তু আমার ক্ষেত্রে এসবের কিছুই হলোনা ৷ আসলে আমার বিয়ে সম্পর্কে কেউ জানতোই না ৷ রাত একটার দিকে আমাকে বাসর ঘরে ঢুকিয়ে দেওয়া হলো ৷ আমার মনে হচ্ছিলো আমি কোন এক ঘোরের মধ্যে আছি ৷ ঘরটাকে আমার বাসর ঘর মনে হলো না ৷ মনে হল এটা আমাপৃর শোবার ঘর ৷ বাসর ঘরে ফুলতো দূরে থাকলো,ফুলের কোনও পাপড়িরও অস্তিত্ত ছিল না ৷ কেননা ঘরটাকে সাজানো হয়নি ৷ আমার পরনে কোন বিয়ের পোশাক ছিল না ৷ নর্মাল পোশাকেই বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়েছে ৷ আমি খুব টেনশনে ছিলাম আমার করণীয় নিয়ে ৷ কি করব ভেবে না পেয়ে পিছনের বারান্দায় চেয়ার নিয়ে বসে পড়লাম ৷ অনেকক্ষণ পর দূর থেকে ফজরের আজান ভেসে আসলো ৷ বুঝতে পারলাম ভোর হতে দেরী নেই ৷ ঘরের ভিতর উঁকি দিলাম ৷ প্রথমে যেভাবে বসে থাকতে দেখেছিলাম তাকে,এখনও সেভাবেই বসে আছে ৷ ভোরের আলো ফুটতেই বাড়ির বাহিরে চলে গেলাম ৷ একঘন্টার মতো উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘোরাঘুরি করে বাড়ি ফিরে আসলাম ৷ বাড়ি ফিরেই বুঝতে পারলাম বিয়ের খবরটা বাতাসের আগেই পাড়ায় ছড়িয়ে গেছে ৷ অনেক মহিলা ও বাচ্চা-কাচ্চা এসেছে বউ দেখতে ৷ আমি ভাইয়ার ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়লাম ৷ কখন ঘুমিয়ে পড়লাম বুঝতে পারি নাই ৷ একটু পর ভাবীর ডাকে ঘুম ভাঙলো ৷
-এখানে কি করছিস?
-দেখছোনা ঘুমাইতেছি ৷
-এই ঘর কী তোর? যা ঘরে যা ৷
-ভাবী প্লীজ বিরক্ত কইরো না ৷
ভাবী বুঝতে পারলেন তার ডাকাডাকিতে কাজ হবে না ৷ তিনি আমার ভাতিজাকে দায়িত্ব দিলেন আমাকে ঘুম থেকে জাগাতে ৷ পিচ্চি শরীরের উপর উঠে লুঙ্গি ডান্স শুরু করে দিল ৷ প্রচন্ডরকম মেজাজ খারাপ হওয়া সত্তেও ঘুম থেকে জাগলাম ৷ ঘুম থেকে উঠে ভাবীকে মনে মনে সেই লেভেলের গালি দিলাম ৷ বাহিরে এসে দেখি মা এবং ভাবী রান্নায় ব্যস্ত ৷ মাকে জানালাম আজকেই সিলেট চলে যাব ৷ মা,ভাবী দুজনেই অবাক ৷ সেখানে ভাইয়াও ছিল ৷ ভাইয়া জিজ্ঞেস করলো,কেন?
-এমনিতেই ৷
-এটা কোনো যৌক্তিক কথা হলো?
-ভাল লাগছেনা চলে যাব,ব্যাস ৷ এ বিষয়ে আর কোন প্রশ্ন শোনার ইচ্ছা আমার নেই ৷ এই কথা বলে সেখান থেকে চলে আসলাম ৷ আসলে তখন আমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ৷ একবার মনে হচ্ছে বিয়ে করলাম কেন?আবার মনে হচ্ছে, বিয়েতো একসময় করতেই হতো ৷ একটু তাড়াতাড়ি হয়ে গেছে তাতে কোন সমস্যা নেই ৷ আবার মনে হলো,কেন সে আমাকে বিয়ে করার জন্য এরকম পাগলামী করেছিল? বিষয়টা জানা দরকার ছিল ৷ একবার ভাবলাম,ঘরে সে একা একা কি করছে? একটু দেখে আসি ৷ আবার ভাবলাম,না,দেখার কোনও প্রয়োজন নেই ৷ এরকম হাজারো চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খেতে লাগলো আর আমি নিজের সাথেই নিজে যুদ্ধ করছিলাম মনটাকে শান্ত রাখার জন্য ৷ প্রচন্ড মাথা ব্যাথা করছিলো ৷ আমার শ্বশুরকে দেখলাম আমাদের বাড়ির দিকে আসছে ৷ কথা বলার প্রয়োজন মনে করলাম না ৷ চোখ বুঁজে বসে থাকলাম ৷ ঘন্টাখানেক পর বাড়ি গেলাম ৷ আব্বা তার ঘরে আমাকে ডাকলেন ৷ গিয়ে দেখি আমার শ্বশুরও আছেন ৷ আব্বা জিজ্ঞেস করলেন আমি সিলেট আসতে চাইছিলাম কিনা ৷ আমি শুধু হুম বললাম ৷ আব্বা কিছুক্ষণ চুপ থেকে বললেন,বউকে সাথে নিয়ে যাও ৷ আমি আপত্তি জানালাম ৷ একপর্যায়ে মা,ভাইয়া এবং ভাবী ঘরে আসলো ৷ তারা অনেকভাবে চাপ প্রয়োগ করে আমাকে রাজী করালো ৷ বউকে নিয়ে সেদিনই সিলেট রওণা দিলাম ৷ তার আসলে লং জার্নি করার অভ্যাস ছিল না ৷ রাস্তায় বমি করলো ৷ একপর্যায়ে খেয়াল করলাম সে খুব দুর্বল হয়ে যাচ্ছে ৷ আমার সেদিকে কোনও ভ্রুক্ষেপ নেই ৷ ভাবখানা এমন যে,মরলে মরুক ৷ পুরো রাস্তা দুজনের কোনো কথা হয়নি ৷ ভৈরব উজান ভাটিতে গাড়ি স্টপেজ দিল ৷ রাত তখন তিনটা ৷ আমি নেমে একটা সিগারেট টেনে আবার গাড়িতে উঠলাম ৷ উঠে দেখি সে ঘুমিয়ে পরেছে ৷ আসলে সে ঘুমায়নি,সেন্সলেস হয়ে গিয়েছিল ৷ যেটা বুঝতে পারলাম সিলেট এসে পৌছার পর যখন গাড়ি থেকে নামতে যাব ৷ সিএনজি ঠিক করে নিয়ে গেলাম ওসমানী মেডিকেল ৷ জ্ঞান ফিরলে বাসায় নিয়ে আসলাম ৷ আমি যে বাসায় থাকতাম সেই বাসাটা ছিল ব্যাচেলরদের বাসা ৷ তাই ওকে বাড়িওয়ালার স্ত্রীর কাছে রেখে বের হলাম বাসা খুঁজতে ৷ সিলেট বাসা পাওয়া একটু কষ্টের ৷ অনেক কষ্টে একটা বাসা ম্যানেজ করে বাড়িতে ফোন দিয়ে কিছু টাকা নিয়ে আসবাবপত্র কিনে একটা লোক ভাড়া করে বাসা গোছালাম ৷ সন্ধায় বউকে নতুন বাসায় নিয়ে আসলাম ৷ শুরু হলো আমার সংসার জীবন ৷ কেটে গেল কয়েক মাস ৷ cse-তে পড়ার কারণে আমার কেন জানি মেজাজ সবসময় খিটখিটে থাকতো ৷ অন্য cse স্টুডেন্টদের এরকম হতো কিনা জানিনা,তবে অমার হতো ৷ যখন তখন বৌয়ের সাথে দুর্ব্যবহার করতাম ৷ আমাদের শুধু শারীরিক সম্পর্কই ছিল,মনের কোন সম্পর্ক ছিলনা ৷ কথা হতো পরক্ষভাবে ৷ আমি কিছু বললে উত্তর দিতো,তাছাড়া কোন কথা হতো না ৷ মাঝে মাঝে খেয়াল করতাম একা একা কান্না করছে ৷ তার কান্নায় কোন শব্দ হতো না ৷ শুধু চোখ দিয়ে পানি পড়তো ৷ এতেও আমার মানসিকতার পরিবর্তন হলো না ৷ অমানুষিক মানসিক অত্যাচার করতাম ৷ একদিন শরীরে হাতও তুলে ছিলাম ৷ আমার কেন জানি মনে হতো,ওর কারণে আমি কোনও দিন সফল হতে পারব না ৷ছয় মাসের বেশী হয়ে গেলো ৷ একদিন শ্বশুর গ্রামে আসার অনুরোধ জানালো ৷ সময় নেই বলে ফোন রেখে দিলাম ৷ চলে গেলো একবছর ৷ এই একবছর একই ছাদের নীচে বাস করতে গিয়ে বুঝতে পারলাম বউয়ের কিছুটা মানসিক সমস্যা আছে ৷ ধরে নিলাম এই কারণেই হয়তো আমাকে বিয়ে করার জন্য পাগলামী শুরু করেছিল ৷ যাইহোক,একদিন গভীর রাতে খেয়াল করলাম বউ পাশে নেই ৷ ঘরের আলো জ্বালাতেই সে ব্যালকনি থেকে ঘরে প্রবেশ করলো ৷ কিছু না বলে আমি ঘুমিয়ে পড়লাম ৷ পরের দিন দেখি একই অবস্থা,সে বিছানায় নেই ৷ এবার আর আলো জ্বালালাম না ৷ নিঃশব্দে উঠে ব্যালকনির দিকে গেলাম ৷ জ্বানালার পর্দা একটু সরালাম ৷ দেখি সেখানে কেউ নেই ৷ ফিরে এসে পুরো বাসা খুঁজলাম ৷ কোথাও নেই ৷ মেজাজটা খারাপ হয়ে গেল ৷ মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম পাইলে খবর করে ছাড়ব ৷ কিন্তু কোথাও নেই ৷ ফিরে আসলাম রুমে ৷ আবার ব্যালকনিতে গেলাম ৷ এইবার তাকে পেলাম ৷ আসলে সে ব্যালকনিতে শুয়ে ছিলো তাই জানালা দিয়ে দেখতে পাইনি ৷ আমার উপস্থিতি সে বুঝতে পারে নাই ৷ আনমনে উপরের দিকে তাকিয়ে আছে ৷ অঝোরে কাঁদছে ৷ সে কান্নার কোনও শব্দ নেই ৷ মাঝে মাঝে শুধু দীর্ঘশ্বাস ছাড়ছে ৷ আমি যেন হতবিহ্বল হয়ে গেলাম ওকে এই অবস্থায় দেখ ৷ চলে এলাম ঘরে ৷ তখনই সে বুঝতে পারলো ৷ আমার পিছে পিছে ঘরে ঢুকলো ৷ আমি বিছানায় এসে বসলাম ৷ ও প্রস্তুতি নিচ্ছিলো আমার কিছু কড়া কথা শোনার ৷ আমি কিছু না বলায় সে একটু আশ্চর্য হলো ৷ আমি শুয়ে পড়লাম ৷ সেও পাশে এসে শুয়ে পড়লো ৷ অনেকক্ষণ হয়ে গেল ঘুম আসছিলোনা ৷ শুধু অস্বস্তি লাগছিলো ৷ আমার মনুষ্যত্ব নিয়ে নিজেকেই প্রশ্ন করলাম ৷ আমিতো নারী নির্যাতনের পক্ষে না ৷ অথচ আমার ঘরেই একজন নারী বিগত এক বছর ধরে নির্যাতিত হয়ে আসছে ৷ আমি নিজেই একসময় ধর্মের দোহাই দিয়ে নারী নির্যাতনের প্রতিবাদ করেছিলাম ৷ আর আমার ঘরেই একজন নারী অমানুষিক নির্যাতনের স্বীকার ৷ আমি আর ভাবতে পারছিলাম না ৷ আসলে তার দোষটা কী? সে ডিভোর্সী মেয়ে? সে আমার চেয়ে দুই বছরের বড়?আসলে এগুলোতো দোষ হতে পারে না ৷ রাসুল নিজেইতো ডিভোর্সী এবং তার চেয়ে পনেরো বছরের বড় এক নারীকে বিয়ে করেছিলেন ৷ তাহলে আমার সমস্যা কোথায়? নাকি তার কর্মকান্ড আমাকে বিয়েতে রাজি হতে বাধ্য করেছিলো বলে তাকে ঘৃনা করছি? এখানেওতো তার কোনও দোষ নেই ৷ কারণ আমি বুঝতে পেরেছি তার কিছুটা মানসিক সমস্যা আছে ৷ এই কারণেই হয়তো ঐ সময়টাতে সে এরকম করেছিলো ৷ কিন্তু আমি কেন এরকম অমানুষ হলাম?আমি আর ভাবতে পারলাম না ৷ বিছানা থেকে উঠে পড়লাম ৷ ঘরে আলো জ্বালালাম ৷ খেয়াল করলাম প্রচন্ড রকমের ঘেমে গিয়েছি ৷ একটু পানি খেলাম ৷ বিছানার দিকে তাকিয়ে দেখি শোয়া অবস্থাতেই বউ আমার দিকে তাকিয়ে আছে ৷ আমি গামছা দিয়ে পুরো শরীর মুছে গোসলে ঢুকলাম ৷ গোছল শেষ না হতেই আজান শুরু হলো ৷ ভাবলাম,আজ আর ঘুমাবো না ৷

চলবে..........

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৬

মোশারফ তানভীর বলেছেন: সেইরকম লাগল!!!
চালিয়ে যাবেন অবশ্যই!
গল্পটাকি সত্যিই? তাহলে তো ভাই বাধাই করার মত গল্প মনে হচ্ছে!

যাই হোক , আপনার লেখায় পাঠক ধরে রাখার অসাধারণ ক্ষমতা আছে!

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

মশার কয়েল বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ৷বাধাই করার চিন্তা ছিল ৷কিন্তু আমার স্ত্রী কখনই চায় না ঐ একবছরের কথা কোন সময় আমার মনে হোক ৷

২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অাপনার প্রতি রাগ হচ্ছিলো, অাবার খেয়াল হলো অাপনিও তো রক্ত-মাংসের মানুষ! রাগ-ক্ষোভ হতেই পারে ।

Waiting for next part

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৬

মশার কয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আচ্ছা ঠিকআছে ধরে নিলাম আপনাকে মনের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে করতে হয়েছে, এজন্যে বউকে মেনে নিতে পারেননি, খারাপ ব্যবহার করেছেন। তবে গায়ে হাত তোলার ব্যাপারটা কোনভাবেই জাস্টিফাইড না। আর যাকে ভালবাসেন না, অবহেলা করেন তার সাথে শারিরীক সম্পর্ক করতে লজ্জ্বা লাগত না? যাকে মন থেকে বউয়ের মর্যাদা দেননি, তার শরীর ভোগ করতে অস্বস্তি বোধ হতনা? ভালবাসাবিহীন শারিরীক সম্পর্ক যে একটা মেয়ের জন্যে কতটা কষ্টের যদি বুঝতেন। আপনি আসলেই অমানুষ নামের পুরুষমানুষ।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২২

মশার কয়েল বলেছেন: আপনার কথার যথেষ্ট যুক্তি আছে ৷আসলেই তখন অমানুষের ছায়া আমার উপর ভর করে ছিল ৷আর শারীরিক সম্পর্কের বিষয়ে যেটা বললেন,তখন বউকে মেনে নিতে না পারলেও পাইছি যখন খাইছি নীতিতে তার সাথে শারীরিক সম্পর্কে জড়াতাম ৷সত্যিই তখন অমানুষ ছিলাম ৷

৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২২

বিজন রয় বলেছেন: চলুক।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৮

মশার কয়েল বলেছেন: চলবে B-)

৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৮

ক্লান্ত রিয়াদ বলেছেন: মাসদুয়েক আগে এক ঘনিষ্ট ফ্রেন্ডের কিছু অজানা কথা শুনে তাকে কিছু বলতে না পেরে দীর্ঘশ্বাস পেলে বলেছিলাম--প্রত্যকের জীবনের গল্পই ভিন্ন। আপনার লেখা পড়ে এই ব্যাপারটা আরো গাঢ় হচ্ছে । পরবর্তী লেখার অপেক্ষায়.............

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১১

মশার কয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ ৷আপনার মন্তব্যটি সঠিক বলে আমি মনে করি ৷

৬| ০৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: পড়লাম, দেখি সামনে কি হয়!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.