নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গল্প ছাড়া আর কিছু না

বলতে চাই না। লিখতে চাই।

রাগিব নিযাম

আমি সাদাসিধে, সাধারণ টাইপের মানুষের দলে। তবে রাজনৈতিক অপরিপক্ক্বতা আমার অপছন্দ।

রাগিব নিযাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প: তরুন সংঘ || বাংলাদেশের অতিমানবেরা (S03e02)

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৮

"ইশকুল সমাচার"

“সবাই লাইনে দাঁড়ান”.
লম্বা লাইন। করিডোর ধরে এগোলেই যেনো শেষ হবে না। কমসে কম হাজার হাজার মানুষ এসেছে। তাদের ভেতর বেশির ভাগই অভিবাভক। আজকে প্রমাণ হয়ে যাবে কার কার ছেলে মেয়ে আকাশে উড়তে পারে, কার হাত দিয়ে আগুন বের হয় কিংবা কার মেয়ে মন দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে চারপাশের যে কোনো কিছু। ইশকুল গুলোতে পরিদর্শক হিসেবে আছেন ম্যাকাপ, এজেন্টস অব ডি ও অতিমানবেরা। ও বলাই হয় নি এরা কারা। ম্যাকাপকে, যাকে বলা উচিত বিস্তারিত- মেটাহিউম্যান অ্যান্ড কমান্ডো এলায়েন্সড প্রজেক্ট যেখানে কাজ করে এজেন্টস অব ডি এর কিছু স্পেশাল সদস্য।
এদের উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলো এজেন্ট জাহেদ, রণিন, কপিমাস্টার, রানার, যন্ত্রমানব। আর ওদিকে আছেন এজেন্টস অব ডি এর এজেন্টরা- বাঘা শরীফ, গোয়েন্দা শামীম, রিশাদ, আরমিন, জাহেদ, আসিফ, সাদিয়া ও রণিন। অতিমানবদের ভেতর রয়েছেন যন্ত্রমানব, রশ্মিমানব, মাটিমানব, অঙ্গারমানব, জুজুমানব, পাহাড়মানব ও আঁধারমানব। এরা কোথা থেকে এলো কিভাবে এলো তা পরে না হয় জানাবো কিন্তু আজ কি ঘটতে যাচ্ছে সেটা খুলে বলি?

সরকার অতিমানব রেজিস্ট্রেশনের জন্য সরকারকে জোর তাগিদ দিচ্ছে। এ অবস্থায় ম্যাকাপ প্রজ্ঞাপন জারি করলো যে অতিস্বত্তর দেশের সকল অতিমানবদের একত্র করতে হবে। যাদের অতিমানবীয় শক্তি আছে তারা যেন অতিস্বত্তর জেলা হাই স্কুল গুলোতে অডিশন দেয়। ব্যাস, হুড়মুড়িয়ে সবাই ঢুকলো অডিশন দিতে।
-এই মেয়ে কি নাম?
-মেঘ।
-ভালো। -
বিশেষত্ব কি?
-যখন যেখানে খুশি বৃষ্টি ঝরাতে পারি।
-রেঞ্জ? -সারা বাংলাদেশ।
-রংপুরে বৃষ্টি হয়না সারাদিন। পারবে?
-পারবো। এখন খবর নেন ওখানে বৃষ্টি হচ্ছে নাকি। দু মিনিট পর যন্ত্রমানব মোবাইল হাতে নিয়ে বাইরে থেকে ফেরত আসলেন।
-গুড। নেয়া হলো। যাও তোমার কষ্টিউম তৈরি আছে। এখন থেকে তোমার নাম মেঘমানবী। নেক্সট... একটা তালঢ্যাঙ্গা ছেলে এগিয়ে এলো। সবাই হেসে দিলো। মেজর তালহা মজা করে বললো
-এই ছেলে তোমার তো শরীরে হাড্ডি বলতে আছে শুধু। তুমি আবার কি করবে?
-স্যার আমি সবেমাত্র বিএনসিসিতে ক্যাপ্টেন হয়েছি। কিছুদিন আগে মোবাইল নিউক্লিয়ার এনার্জি দ্বারা চালিত ওয়াটার পিউরিফিকেশন প্ল্যান্ট বিস্ফোরণে আমার শরীরে রেডিয়াস ইফেক্ট হয় যার কারণে আমি একটি বিশেষ শক্তির অধিকারী হই। -তোমার বিশেষত্ব কি শুনি?
-আমার স্পেশালিটি হচ্ছে আমি লোহা ভাংতে পারি। লোহা থেকে তার প্রতিরূপ নিয়ে নিজেকে তেমন করতে পারি।
-বাব্বাহ! দেখাও দেখি। এই কেউ লোহার চেয়ারটা নিয়ে আসো তো। মট মট করে ভেঙ্গে পড়েছে ছেলেটার কব্জির জোরে। তার চেয়ে বড় কথা সে সাথে সাথে নিজেকে লোহা দিয়ে গোটা শরীরে মুড়ে দিলো। সবাই হতবিহ্বল হয়ে পড়লো এ ঘটনায়।
-ক্যাপ্টেন স্টিল! তোমাকে স্বাগতম জানাই।

অন্য একটা স্কুলে, পাহাড়মানব আর অঙ্গারমানব বসে আছে। তাদের দ্বায়িত্ব পড়েছে ক্ষুদে অতিমানবদের অডিশন নেয়ার। হুট করে লাইনের ভেতর বিশৃঙ্খলা দেখা দিলো। দুটো ছেলে মারামারি শুরু করলো। ১৩-১৪ বছরের হবে।
-তুমি জানো আমার কি স্পেশালিটি?
-আমি তো ডায়নোসর দেখার জন্য এখানে আসিনি।
-মুখ সামলে কথা বলো অগ্নিরোষের সাথে। আমি লাইনে আগে দাড়িয়েছিলাম। তুমি কিন্তু ঝামেলা পাকাচ্ছো হে।
-অ্যাইব্বেটা বড় বাপের বেটা হলে আয় বাইরে তুষারর্কের সাথে ফাইট দিতে, দেখি কার কতটুকু পাওয়ার। প্রথম জন হঠাৎ উড়ে আকাশে উঠে গেলো। গায়ের চারপাশে তার আগুন জ্বলতে শুরু করেছে। পরের জন ঠিক তার বিপরীত। আকাশে উড়ে গিয়েই এমন ভাবে দাঁড়ালো যে চারপাশে বরফের বৃষ্টি হতে শুরু করলো।
-অ্যাই থামো! পাহাড়মানব আর অঙ্গারমানব এসে দাড়িয়েছে।
-ও আমার সাথে শুরু করেছে।
-না ও প্রথমে শুরু করেছে।
-চোপ! দুজনকেই নেয়া হলো আমাদের সংগঠনে। এবার থামো। খুশিমনেই দুজনে নেমে এলো।

"অনুমানবের সাথে দেখা"

-কি বলছেন জেনারেল?! এ তো অসম্ভব!! যন্ত্রমানব থাকতে আমি কেনইবা দুর্ধর্ষ সংঘের দ্বায়িত্ব নেবো? অনুমানব বিস্মিত হয়ে তাকিয়ে বললো জেনারেলকে।
-কারণ তুমি সামরিক বাহিনীর লোক হিসেবে কাজ করেছো। কিন্তু শান্ত-যন্ত্রমানবের কোন র‍্যাংক নেই সুতরাং আমি তোমাকেই এখন পুরো সংগঠনের দ্বায়িত্ব নিতে বলছি।
ইজমার-অণুমানব পুরো স্তব্ধ হয়ে গেছে। অপরাধ দমনে একটি বিশেষ বাহিনীর প্রধান করা হচ্ছে।
-ওইতো এসে গেছে আমাদের নতুন তরুন সদস্যরা! ওয়েলকাম কিডস! জেনারেল উচ্ছ্বসিত হয়ে বললেন।
-সেকি?! এতো ছেলে মেয়ে?! ইদানীং এদের সংখ্যা বেড়ে গেছে?!
-"এদের" বলার আগে একটু হিসেব করে কথা বলবেন। মেঘ খুব করে চোখ পাকিয়ে দিলো।
-আরে?! এতে রেগে যাওয়ার মতো কিছু বলিনি, মেয়ে। কুল ডাউন।
-কি করতে হবে আমাদের সেটাই বলেন।

একটা বিশাল মিটিং রুমে ঢুকলো সবাই। যে যার যার মতো বসলো।
-যে জন্য তোমাদের এখানে নিয়ে আসা। আমরা তোমাদের নিয়ে একটা সংঘ করতে চেয়েছি। যারা দেশের ভেতরের অপরাধগুলো দমন করবে।
-তাই?! প্রায় এক সঙ্গে বলে উঠলো তুষারর্ক আর অগ্নিরোষ বলে উঠলো যেনো।
-হুম এই সংগঠন সরাসরি দুর্ধর্ষ সংঘের তত্বাবধানে কাজ করবে।
-ওয়াও! ক্যাপ্টেন স্টিল বলে চলেছে, "তা কি করতে হবে আমাদের?"
-এতোক্ষণ কি বললাম? জেনারেল এহতেশাম বললেন।
-ও হ্যাঁ অপরাধ দমন! মেঘমানবী বলে উঠলো।
-সিলেটে ইদানীং অদ্ভুত কিছু ঘটে চলেছে। ইজমার-অণুমানব বলছে, "এই যে"
ম্যাপের দিকে স্টিকটা তাক করে রাউন্ড করে দেখালো। সাথে সাথে হলোগ্রাফিক চিত্র দেখা গেলো। ভাসমান আলোয় ফুটে উঠলো একটা ছবি।
-এখানে, এই জায়গায় বেশ কিছুদিন ধরে কিছু মানুষের মুখ থেকে শোনা যাচ্ছে, আট ফিট লম্বা কেউ এসে মানুষ ধরে নিয়ে যায় রাতের বেলা। সেটা মসজিদ হোক, মন্দির হোক যে কোন খান থেকে তাদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
-এখন আমাদের কি করতে হবে?
-তোমাদের কাজ হচ্ছে মানুষ অপহরন ঠেকানো আর সেই দুর্বৃত্তকে আমাদের হাতে তুলে দেয়া, তোমাদের গাইড করবে সিলেটেরই ছেলে তাজিন-জুজুমানব। ইজমার-অণুমানব বললো।

"কুরুক্ষেত্র"

মেঘমানবী, ক্যাপ্টেন স্টিল, তুষারর্ক আর অগ্নিরোষ পৌছে গেছে সিলেটে।
-ইউ নো হোয়াট? এই শহরটা না আমার কাছে অদ্ভুত লাগে। অদ্ভুত লাগে এই কারণে যে এখানের মানুষ খুব গোয়ার এবং হুজুগে টাইপের হয়। বলছিনা সবাই খারাপ। কিছু মানুষ তিলকে তাল বানায়।
-কিপ ইয়োর মাউথ ক্লোজ মেঘ। সামনের সিটে তাজিন ভাই-সিলেটের মানুষ বসে আছে। ক্যাপ্টেন স্টিল মুখে বিরক্তি নিয়ে বসে আছে। এই মেয়েটা মানে মেঘ পটর পটর করে বেশি।
-আজকে বন্ধু তাহলে আমরা অনেক জার্নি করলাম। এবার গিয়ে ভালো ঘুম হবে। অগ্নিরোষ বলে উঠলো।
-এই দ্যাখ! তোকে সিলেটে আনা হয়েছে মানুষদের বিপদ থেকে উদ্ধার করার জন্য। ঘুমাবি তো বাড়ি গিয়ে ঘুমা।
তুষারর্ক মুখ চিবিয়ে বলে উঠলো।
-আরে তোরা দুইটা থামবি? তাজিন-জুজুমানব বলে উঠলো।

তাজিনদের বাংলো বাড়িতে এসে গাড়িটা ঢুকলো।
-আরে বাহ কি সুন্দর টি-এস্টেটের ফাঁকে একটা বাংলো বানিয়ে রেখেছো।
-খোদা এই মেয়ে এতো কথা বলে কেনো? ক্যাপ্টেন স্টিল ভ্রূ চিরিয়ে চেয়ে রইলো।
-তোমরা যাও ফ্রেশ হয়ে নাও। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে।

খুব দ্রুত সূর্য নেমে গেলো। শীতকাল। হিম ঠান্ডা শীতল পরশ। হিমালয়ের ওদিক থেকে বরফবাষ্প মেঘ হয়ে ভৌতিক একটা কুয়াশার চাদর নিয়ে নেমে আসে। সবাই কস্টিউম পড়ে নিলো।
-রেডি?!
-রেডি।

চা বাগানের ধার দিয়ে চলছে পাঁচজন। আজ তরুণ সংঘকে লিড দিচ্ছে জুজুমানব ওরফে তাজিন। তার একটা সেভেন্থ আছে। কোনো কিছু টের পেলেই তার নাকে চুলকানি শুরু হয়। এটাকে সে নাম দিয়েছে সপ্তন্দ্রিয়।
-ওয়েট!
-কি?!
-কিছু আসছে।
গরগরগর করে একটা আওয়াজ। প্রথমে কুকুরের মতো আওয়াজ মনে হলেও পরে ওরা বুঝতে পারলো এটা সেই প্রাচীন লোকগাথার ঐতিহাসিক জুজু। যার আঘাতে তাজিন জুজুমানবে পরিণত হয়েছে। অগ্নিরোষ দপ করে জ্বলে উঠলো।
তাজিন হাত দিয়ে মানা করে বললো,
-পাগল নাকি?! ও ক্ষতি করবে না। সামনে আগাও।
অগ্নিরোষ থেমে গেলো। আগুন নিভিয়ে আনলো তার শরীর থেকে।
একটা বাগান পার হতেই ছোট একটা প্রান্তরে প্রবেশ করলো তারা। সামনে আরো একটা বাগান আসছে। এমন সময় থমকে দাঁড়ালো ক্যাপ্টেন স্টিল। হাত নাড়িয়ে ইশারা করলো জুজুমানবকে। প্রায় সমানে এসে দাঁড়িয়েছে জুজুমানব।
-ওই যে সে।
-আরে মুখ দেখি স্টিলের মুখোশ দিয়ে আবৃত। ঠিক যেমনটা মেডিভাল এজের নাইটেরা পরে যুদ্ধে যেতো।
-ঠিক!!!
লাফিয়ে "জিনিস" টা বিশ কদম সামনে চলে এলো। তাজিন জুজুমানব হয়ে লাফ দিলো সেটার বুক বরাবর। বিশাল শরীর। মাথার নাগাল পাওয়া সম্ভব নয়। তাই বুক বরাবর লাফ দেয়া। কিন্তু স্টিলের বর্মে আচ্ছাদিত প্রানীটা থাবড়া দিয়ে সরিয়ে দিলো তাজিনকে। এবার আকাশে উড়ে প্রানীটাকে বরফে জমাট বাধিয়ে দিলো তুষারর্ক। কিন্তু না। শত বরফ বাধা উপেক্ষা করে প্রানীটা ফেটে পড়লো। বরফ তার কাছে কিছুই না।
-অগ্নিরোষ!!!
-ইয়েস ম্যাডাম। আকাশে উঠে তার গায়ের উপর ঝাঁপিয়ে পড়লো পুরো শরীরে আগুন নিয়ে।
কিন্তু না। লাভ হলো না। এক বাড়িয়ে খেয়ে ছিটকে ত্রিশ গজ দূরে পড়লো অগ্নিরোষ। ব্যাথায় মুখ কুঁচকে ফেললো অগ্নিরোষ।
-আমি যাচ্ছি। লাফ দিয়ে সেই না প্রাণীটার গায়ে উপর পড়েছে, বাড়ি খেয়ে দুনিয়া টালমাটাল হয়ে উঠলো ক্যাপ্টেন স্টিল এর।
হতবিহ্বল হয়ে চেয়ে আছে মেঘ মানবী। এক দেখছে। তাদের টীমের প্রায় সবাই আহত হয়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।
-লাস্ট ট্রাই বাস্টার্ড!!!
চাঁদ ঢাকা পড়ে গেছে ততক্ষণে। মেঘমানবীর আক্রোশ ছড়িয়ে পড়তে যাচ্ছে বজ্র হয়ে।
ভ্রুম! ঠা-টা! কড়-কড়-কড়...
আক্রমণে তৃতীয় মাত্রায়ও কিছু হতে না দেখে অবাক হয়ে গেলো। এবার প্রানীটার চোখে হলুদ আলো জ্বলে উঠতে দেখে মেঘ চোখ কপালে তুললো। কসমিক রশ্মি!!! মানে এটা প্রাণী না। বিশালাকারের রোবট!!! এবং কিছু বুঝে উঠার আগেই তার গা বরাবর রশ্মি আসতে দেখলো মেঘ। ভয়ে জ্ঞান হারাতে হারাতে ঝাপসা চোখে দেখলো সে রোবটটার সাইজেরই কেউ একজন রোবটটাকে তুলে আছাড় দিলো লাফ দিয়ে এসে।

সকালে প্রথম সবার আগে জ্ঞান ফিরলো ক্যাপ্টেন স্টিলের। প্রচন্ড ব্যাঠায় মুখ কুঁচকে তাকালো চারপাশে। একটা ছেলেকে দেখতে পেলো।
-কে আপনি?
-আমি তাহান।
-অ্যাঁ?! এ অঞ্চলে সবাই 'ত' দিয়ে নাম রাখে নাকি?
-কথা বলবেন না। আপনি আহত। পাশের বেড থেকে আওয়াজ আসলো।
-ও-ও-রে কি ব্যাথা। আউ! এই আপনি-আপনি...
মেঘ অবাক হয়ে চেয়ে দেখলো ওর পাশের বেডে শুয়ে থাকা ক্যাপ্টেন স্টিলের সাথে বসে থাকা মানুষটাকে।
-আপনি গতকাল আমি জ্ঞান হারানোর আগে ওই রোবটটাকে আক্রমণ করেছিলেন। আর সাইজে এখন ছোট কেমন করে হলেন? আপনি কে? আর রোবটটা কই?
-বলছি বলছি। রোবটটাকে গতকাল ধ্বংস করেছি।
-আপনার নাম বলেন প্লিজ...
-আমি 'বর্ধক'।
এরপর থেকে তরুণ সংঘ দেশের বিভিন্ন জায়গায় অভিযানে নামতো।(সমাপ্ত)

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ফাটফাট ফিকশন!!!!

+++++++++++++

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

রাগিব নিযাম বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.