নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুন ব্লগার হিসাবে আছি.......

জহীরুল ইসলাম

ফেসবুকে: https://www.facebook.com/johirul.islam.92 ইমেইল : [email protected]

জহীরুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

মসজিদে নববী থেকে রাসূল সা: এর দেহ মোবারক কি আসলেই সরানো হচ্ছে নাকি স্রেফ একটি প্রপাগান্ডা এটি যার আড়ালে রয়েছে সুদুরপ্রসারী কোন ষড়যন্ত্র.?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৩



ব্রিটেনভিত্তিক ইন্ডিপেন্ডেন্ট, ডেইলি মেইল, ও টেলিগ্রাফের বরাত দিয়ে গতকাল সারাদিন নিউজফিডে এরকম একটি নিউজ শেয়ার করতে দেখলাম যে, মসজিদে নববী থেকে নবীজীর স. দেহ মোবারক সরানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে বা হতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশের অনলাইন পোর্টালগুলোও নিউজটাকে হটকেক হিসেবে নিয়ে নিল।



এ সম্পর্কে আরবীতে খুঁজতে গিয়ে এই লিংকটি পেলাম: Click This Link - এতেও ইংরেজি পত্রিকাগুলোর ন্যায় শিরোনাম করা হয়েছে। তবে ভেতরে পড়তে গিয়ে জানতে পারলাম ড. আলী বিন আব্দুল আযীযের "عمارة مسجد النبي عليه السلام ودخول الحجرات فيه دراسة عقدية" শীর্ষক গবেষণার সূত্রে তারা এ কথাগুলো বলছেন।



আরবী গবেষণার শিরোনামটি সার্চ করতেই গবেষণাটি মাজমা'য়াহ ইউনিভার্সিটির সাইটে পাওয়া গেল, যেখানে সম্ভবত তিনি ফ্যাকাল্টি। Click This Link আরবী নিউজটিতে এখান থেকে বেশ কিছু কোটেশন আনা হয়েছে। এতে নিশ্চিত হলাম, ডকুমেন্ট এটাই, যা নিয়ে কথা হচ্ছে।



প্রথম কথা হলো, এটা মূলত মসজিদে নববীর সম্প্রসারণ ও সংস্কারের ইতিহাস, বিশেষ করে আম্মাজান আয়েশা রা. এর হুজরাসহ (যেখানে নবীজী স. শায়িত) অন্যান্য হুজরাকে মসজিদে অন্তর্ভুক্তিকরণের ইতিহাস, এবং শেষে ওনার কিছু প্রস্তাবনা। এটা মোটেও কোনো সিদ্ধান্ত নয়।



গবেষণাটা ও শেষের প্রস্তাবনাগুলো সময় নিয়ে পড়লাম। ইতিহাসটা জেনে খুব ভালো লাগল, তবে সংস্কারের বিষয়গুলো আসলেই খুব কষ্ট দিল। শেষে ওনার প্রস্তাবনাগুলোও খুব চমৎকার। এখানে রাসূল স. এর দেহ মোবারক সরানোর বিন্দুমাত্র কথাও নেই। অথচ এটাকেই শিরোনাম করছে সবাই।



গবেষণাটি পড়লে স্পষ্ট বুঝা যায়, তিনি ইতিহাসের নিরিখে মসজিদে নববীর সংস্কার ও বিবর্তন তুলে ধরেছেন। যুগে যুগে নানা আমীর-সুলতানের আমলে নানা নতুন বিষয় সংযোজনের কথা তুলে ধরেছেন।



এর শুরু প্রথম শতাব্দীর শেষ দিকে উমাউয়ী খলীফা ওয়ালীদ বিন আব্দুল মালিকের মাধ্যমে। তিনিই প্রথম আম্মাজান আয়েশা রা. এঁর হুজরা (যেখানে রাসূল স. এঁর কবর) ও অন্যান্য হুজরাকে মসজিদে নববীর অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দেন, যা খলীফা ওমর রা. ও উসমান রা. কেউই করেন নি। ওনাদের সময় মসজিদের অন্য তিন পাশ দিয়ে মসজিদ বড় করা হয়েছে, এই পূর্ব দিকটাকে ধরা হয় নি। যেন রাসূল স. এর কবর মসজিদের অন্তর্ভুক্ত না হয়ে যায়, আর কবরকে মসজিদ বানাতে রাসূল স. নিষেধ করেছেন। তিনি বলেন, আল্লাহ তায়ালা ইয়াহুদী ও নাসারাদের লা'নত করুন, এরা এদের নবীদের কবরকে মসজিদ বানিয়েছে। (বুখারী: ১৩৯০)



যাহোক, তাবেয়ীদের বিশিষ্ট সাত ফকীহসহ অন্যদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও তৎকালীন খলীফা হুজরাকে মসজিদের ভেতর নিয়ে নেন। এরপর একে একে যুগে যুগে এ মসজিদে নানা ডিজাইন, মূল্যবান পাথর, মোজাইক ইত্যাদি সংযুক্ত হয়। হুজরার ওপর গম্বুজ হয়, সুলতানদের নাম খচিত মিম্বর আসে, হুজরা ও কবরের ওপর নানা আয়াত লিখিত পর্দা আসে। প্রায় প্রত্যেক খলীফাই এগুলোর পেছনে অঢেল টাকা-পয়সা খরচ করেন। এর মধ্যে দেয়ালে ও কলামে বিভিন্ন বিদয়াতী/ শিরকী কথার শ্লোকও আসে।



সবশেষে তিনি প্রথম যে প্রস্তাব করেছেন সেটা হলো, হুজরার পূর্ব দিক থেকে দেয়াল পর্যন্ত এবং উত্তর দিকে আহলুস সুফফার জায়গাসহ ওদিকে বাবে জিবরীল পুরোটাকে দেয়াল দিয়ে দিতে, যদিও সেটা কাঠের হয়। এতে রাসূলের স. কবর ও হুজরাগুলো মসজিদ থেকে আলাদা হবে, যা রাসূলেরই স. নির্দেশ। আর বিদয়াতীরা এসব জায়গা ব্যবহারের সুযোগ কম পাবে; একইভাবে ফাতিমা রা. -র হুজরাকে কেন্দ্র করে শীয়াদের তৎপরতাও রোধ হবে।



এছাড়া হুজরার দেয়াল ও কলামের ওপর লেখা প্রশংসাসূচক শ্লোকগুলো মিটিয়ে দিতে, যেন শিরকের পথ বন্ধ হয়। এবং দুই পাথুরে জায়গায় লেখা সাহাবীদের নাম ও বারো ইমামের নাম মুছে ফেলতে, যেন এগুলোকে কেন্দ্র করে হওয়া ফাসাদ বন্ধ হয়। এবং সবুজ গম্বুজকে আর সংস্কার না করতে এবং এর ওপরের তামার প্রলেপও যথাসম্ভব মিটিয়ে দিতে। (এগুলো রাসূল স. ও খুলাফায়ে রাশেদীনের যুগে ছিল না। মসজিদের এসব অতিরিক্ত নকশা মূলত পারস্য/রোম ও চীনাদের প্রভাব, গবেষণায় তা তিনি দেখিয়েছেন। এর আগে মসজিদ ছিল সাদামাটা।)



আর সম্প্রসারণ যেন কিবলার দিকে করা হয়। উমর রা. ও কিবলার দিকে সম্প্রসারণ করেছিলেন। কিবলার দিকে দেয়াল ভেঙে তা আরো সামনের দিকে সম্প্রসারিত করা যেতে পারে।



সবশেষে তিনি মসজিদে নববীর প্রয়োজনগুলো গবেষণার জন্য উলামাদের একটি টিম গঠনের সুপারিশ করেন, যেন মানুষের ঈমান-আক্বীদা সুরক্ষিত থাকে।



সবমিলিয়ে ওনার গবেষণাটি আমার কাছে দালীলীক ও যৌক্তিক মনে হয়েছে। তাহলে প্রশ্ন আসে, নিউজটা ছড়াচ্ছে কোথা থেকে?



নিউজটা মূলত করেছে ইউকের ইন্ডিপেন্ডেন্ট, ড. ইরফান আলাউইর বরাত দিয়ে। ওনার পরিচয়ে যাব না, গার্ডিয়ানে ওনার সংক্ষিপ্ত পরিচয় ও নিউজগুলো রয়েছে। (Click This Link) মূল গবেষণা থেকে নিউজটি মাইলের পর মাইল দূরে অবস্থান করছে। নিউজটা পুরোপুরি উদ্দেশ্যমূলক মনে হয়েছে।



আরব বিশ্বের বলতে গেলে বড় কোনো পত্রিকায় এসব কভার করে নি, কভার করার মতো কিছু হয় নি বলে। আরবী-ইংরেজী-বাংলাসহ সব ভাষাতেই শিয়া ও বিদয়াতীদের এই নিউজ ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে করার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। পেছনে কী কারণ, তা আর নতুন করে বলার প্রয়োজন নেই। সবমিলিয়ে আমাদের অত্যন্ত সতর্ক থাকা প্রয়োজন।



আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সঠিক বুঝ দান করুন। এবং তাহকীক (যাচাই) ছাড়া নিউজ শেয়ার করা থেকে বিরত থাকার তাওফীক দিন। আমীন।



==



লিংকসমূহ:



১. ইন্ডিপেন্ডেন্টের মূল নিউজ: Click This Link

২. ড. ইরফান আলাউই: Click This Link

৩. একটি আরবী নিউজ: Click This Link

৪. ড. আলী বিন আব্দুল আযীযের "عمارة مسجد النبي عليه السلام ودخول الحجرات فيه دراسة عقدية" শীর্ষক গবেষণা: Click This Link





সূত্র : মাওলানা ইউছুফ সুলতান ভাইয়ের ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে

ফেসবুক লিংক https://www.facebook.com/myousufs

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আসলে সব ভুয়া খবর , এর কোন দালিলিক প্রমান নেই ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১২

জহীরুল ইসলাম বলেছেন: নির্ভর যোগ্য কোন প্রামান ছাড়াই এ সেন্সিটিভ খবরটাকে ফুলিয়ে ফাপিয়ে প্রকাশ করা হচ্ছে

২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৬

বালক বন্ধু বলেছেন: হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর কবর আলাদা করার যে প্রস্তাব তিনি দিয়েছেন তা আমার কাছে যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে। কারণ রসূল (সাঃ) যা করেননি তা করে আমরা আমাদের জীবন ব্যবস্থায় বিদআতকে আহ্বান করছি।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৪

জহীরুল ইসলাম বলেছেন: রাসূল (সাঃ) যা করেননি তা করে আমরা আমাদের জীবন ব্যবস্থায় বিদআতকে আহ্বান করছি। তাই এগুলো রোধ করতে হবে

৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: আমি গতকালই একটা পোস্টের কমেন্ট এ এই ব্যাপারে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলাম।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৮

জহীরুল ইসলাম বলেছেন: খবরটির প্রতিবাদও করা হয়েছে অলরেডি। বাংলাদেশি কথিত একটি সংগঠন কোন রকম তথ্য যাচাই ছাড়াই সৌদি দুতাবাস ঘেরাওর কর্মসূচি ঘোষনা করেছে।

৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:১৫

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: চমৎকার গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্য ভুল পোস্ট। ++++++++

৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২২

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: বহুল লিখতে গিয়ে "ভুল" হয়েগেছে :P

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১

আবু শাকিল বলেছেন: টেলিগ্রাফ, ডেইলি মেইল,টাইমস, মিরর তাদের কাম হইল পেজগি লাগানো।সেই পেজগি গুলা.... ছাতার মত গজে উঠা অনলাইন পত্রিকা গুলো চটকদার শিরোনাম দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ায়।
সজাগ থাকতে হবে।

৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১

মোহাম্মদ জাকারিয়া বলেছেন:
জহির ভাই, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সময়োপযোগী এই পোস্টটি দেওয়ার জন্য। বিষয়টি নিয়ে আমার মনও কয়দিন যাবৎ বিক্ষিপ্ত ছিল।

আপনি ড. আলী বিন আব্দুল আযীযের যে প্রস্তাবনার লিংক দিয়েছেন তা থেকে ফাইলটি ডাউনলোড করলাম, কিন্তু দুর্ভাগ্য যে সব আরবীতে লিখা, কিছুই বুঝলাম না। আপনার পোস্ট পড়ে ঐ ইতিহাস খুব জানতে ইচ্ছে করছে।

আমি বুঝতে পারছি যে আপনি আরবী খুব ভাল জানেন। তাই কষ্ট করে আপনি যদি ঐ ফাইলটির সব লিখা বাংলায় অনুবাদ করে দেন তাহলে আমি সহ অন্য সব পাঠকেরই অনেক উপকার হত।

আপনার অনুগ্রহের অপেক্ষায় রইলাম....

যাযাকাল্লাহু খাইরান।

৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সউদ সালাফিরা প্রতিবাদ করছে এই খবরের?

একটা লীংক দেন। তাদের উপর এত্ত বিশাল বড় আরোপ দেয়ার পরও কি তারা বিশ্ব মুসলিমের কাছে মিনিমাম কৈফিয়ত দেয়ার প্রয়োজন মনে করলো না???

নাকি প্রোপাগান্ডার নতুন স্টাইল -ধরা খাইয়া "এই খবর মিথ্যা" বইলা তারে ধামাচাপা দেবার চেষ্টা!!
আমাদের সউদি এম্বেসীও কিন্তু এই বিষয়ে বাংলাদেশের মানুষের এত প্রতিক্রিয়া দেখেও কোনরুপ বিবৃতি আজও দেয়নি!!!!

এতে কি প্রমাণ হয়

আর ঘূরায়া পেচায়া যা বললেন- শূল খবরের কিন্তু াুনিশ -বিশ হয়েছে- বেশি হেরফের হয়নি।

আপনি লিখেছেন...

সবশেষে তিনি প্রথম যে প্রস্তাব করেছেন সেটা হলো, হুজরার পূর্ব দিক থেকে দেয়াল পর্যন্ত এবং উত্তর দিকে আহলুস সুফফার জায়গাসহ ওদিকে বাবে জিবরীল পুরোটাকে দেয়াল দিয়ে দিতে, যদিও সেটা কাঠের হয়। এতে রাসূলের স. কবর ও হুজরাগুলো মসজিদ থেকে আলাদা হবে, যা রাসূলেরই স. নির্দেশ। আর বিদয়াতীরা এসব জায়গা ব্যবহারের সুযোগ কম পাবে; একইভাবে ফাতিমা রা. -র হুজরাকে কেন্দ্র করে শীয়াদের তৎপরতাও রোধ হবে।

এছাড়া হুজরার দেয়াল ও কলামের ওপর লেখা প্রশংসাসূচক শ্লোকগুলো মিটিয়ে দিতে, যেন শিরকের পথ বন্ধ হয়। এবং দুই পাথুরে জায়গায় লেখা সাহাবীদের নাম ও বারো ইমামের নাম মুছে ফেলতে, যেন এগুলোকে কেন্দ্র করে হওয়া ফাসাদ বন্ধ হয়। এবং সবুজ গম্বুজকে আর সংস্কার না করতে এবং এর ওপরের তামার প্রলেপও যথাসম্ভব মিটিয়ে দিতে। ...""

তো কি হল? যেই লাই সেই কদু!

রাসূল সা: কে যে কোন উপায়ে মানুষের প্রেম ভালবাসা থেকে দূরে রাখার অপচেষ্টা
যে রাসূল না এলে ইসলাম আসতো না, কোরআন আসতোনা তসেই রাসূল সা: তাদের কাছে- এলেবেলে- যে কোন মিস্টাররে মতো!!!! নাউজুবিল্লাহ!

ওহাবীদের ফতোয়া আপনি শীরোধার্য করেছেন! কিসের ভিত্তিতে!

তারা কি ইসলাম?

ইয়াজিদ কি ইসলাম?

না ইমাম হোসাইন ইসলাম???

ইয়াজিদ যেমন রাজতন্ত্র আর ক্ষমতার জন্য ইসলামের মৌলিক বিধঅনকে পদদলিত করেছিল- আজ সউদ-সালাফিরা তাই করছে। যদি ইতিহাস পড়ে থাকে আপনি জানেন। জানার পরও যদি না মানেন- সে আপনার ঈমান!

আমিতো ইমাম হোসাইনকে ভালবসাব। রাসূল সা: কে পেতে।
রাসূল সা: এর সাফায়াত পেলে আল্লাহর সন্তুষ্টি পাব।

সেখানে শিরক আসলো কোত্থেকে?

আল্লাহ নিজে ফেরেশতাদের নিয়ে দরুদ পড়েন রাসূল সা: এর উপর। তো আপনি আমি কোন ছার????
আল্লাহ হুকুম করেছেন মুমিনদের তাই করতে।
আর সেটাকে আপনারা বলছেন শিরক??? শিরকের কোন সংগাতে পড়ে...রাসূল সা: প্রর প্রতি প্রেম প্রদর্শন। !!!!

কোরআনের বর্ণনা যেখানে সরাসরি সেখানে হাদীস টেনে এনে বিভ্রান্তি ছড়িনো কোন মুমিনের কাজ নয়।

রাসূল সা এর শান, তাঁর প্রতি মোহাব্বত, আহলে বাইয়াতকে ভালবাসা নিয়ে নিশ্চয়ই আপনি ভালজানেন। তো জানার পর না মানলে আরবি পরিভাষা তাকে কি বরে আপনিই ভাল জানার কথা।

৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৩

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
বাংলাদেশের পত্রিকাওয়ালাদের থাপড়ানো দরকার

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.