নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জয় পাঠক

সহজ আলোয় দেখা...

জয় পাঠক

যন্ত্রের জন্যে পদ্য, মানুষের জন্যে গদ্য - এই নিয়ে ভাবাভাবির সারাবেলা

জয় পাঠক › বিস্তারিত পোস্টঃ

লেখালেখির খাতা

১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬



প্রতিটা মানুষের জীবনে অনেক গল্প থাকে, সে যতো সাধারণ জীবনই যাপন করুক না কেন।

লেখক হবার একটা সুবিধা হলো, এই গল্পগুলো সবাইকে জানানো যায়।

কলেজ জীবন পর্যন্ত পত্র পত্রিকায় নিয়মিত লেখা করলেও পরিবর্তীতে ব্যস্ত হয়ে গিয়েছি পেশাগত কাজে।

আমি যে লিখতে পারি সে কথা আর মনে ছিল না।

সিঙ্গাপুরে আসার পর বাবাকে নিয়ে ছোট এই বিস্ময়কর শহরটি ঘুরে দেখাতে দেখাতে খুব ইচ্ছা হলো সবার সাথে এই মজার অভিজ্ঞতাগুলো শেয়ার করি।

মোবাইলে রিদমিক ইন্সটল করে ছোট ছোট লেখা দিয়েই শুরু। আমার ফেসবুক বন্ধুরা অনেক উৎসাহ দিলেন।

সবেচেয়ে বিস্ময়কর হলো, অনেকেই আরো লেখা পড়ার জন্য অপেক্ষা করেন। দেখা হলে তাদের ভালো লাগার কথা জানান।

ফেসবুকে লেখার সুবিধা হলো, চট করে লেখা যায়, মোবাইলে হোক বা কম্পিউটারে হোক। অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে যায়। তার চেয়ে বড় কথা পাঠকের প্রতিক্রিয়া প্রায় সাথে সাথে জানা যায়।

গত ছয় বছরে আবিষ্কার করলাম অনেক বিষয়ে লিখে ফেলেছি, সাহিত্য, প্রযুক্তি, দর্শন, দেশ ভাবনা, ভ্রমণ, ছোটগল্প। এ সবগুলো বিষয়েই যে আমি বিশেষজ্ঞ, এমন নয়। তবে কৌতুহল থেকেই গাইতে গাইতে গায়েন টাইপ অবস্থা।

প্রতিটা লেখায় পুরোপুরি সৎ থেকেছি। আমি যা ভাবি, বলি, বিশ্বাস করি - তাই এসেছে। এর বেশীও না, কমওনা।

লেখকদের আশেপাশে অনেক মানুষের বক্তব্য, তোমার লেখা যত সুন্দর, বাস্তবের মানুষ আলাদা।

সাধারণত অনেক মানুষ অন্য মানুষকে বিচার করার নিজের অভিজ্ঞতার মাপকাঠিতে। সেটা সবসময় ঠিক হবে এমনও না।

যারা সৌভাগ্যবান, তাদের কাছের মানুষেরা হয়ত বুঝতে পারেন লেখকের লেখার সততাটুকু, মনের গভীরের অনুভূতিগুলো।

আনন্দের বিষয়, আমি এই সৌভাগ্যবানদের দলে।

ঈদের লম্বা ছুটিতে এই সবগুলো লেখা গুছিয়ে এক করে ফেসবুক নোট আকারে সাজালাম, যেন কেউ খুব সহজে প্রাসঙ্গিক লেখাগুলো একসাথে খুঁজে পান।

পত্রিকা বা প্রকাশনার সাথে জড়িত আমার অনেক বন্ধুই নিয়মিত লেখা দিতে বলেন। তাদেরকে কৃতজ্ঞতা।

এই নোটগুলো তাদের জন্যেও।

লেখাগুলোর কোনটি কারো প্রকাশ করার আগ্রহ থাকলে আমাকে জানিয়ে নির্দ্বিধায় প্রকাশ করতে পারেন।

সবার জন্য শুভ কামনা।

সবগুলো লেখার সংকলনের সূচি

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:০১

শায়মা বলেছেন: লেখালিখি এক মজার মানসিক খোরাক। যা এক অন্য রকম আনন্দ দেয়। পেশাগত লেখক না হলেও এক ডায়েরী লেখকও সে আনন্দের স্বাদ পেতে পারে।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:০৪

জয় পাঠক বলেছেন: সত্যি কথা। লেখালেখি শুধু পাঠকের জন্যই নয়, নিজেকে জানতেও সাহায্য করে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: লেখা হলো মনের খোরাক। এই লেখাটিও ভালো লাগলো

আপনার ফেবু আইডি দিতে পারেন, সব পড়বো পাঠক হয়ে যদি আপত্তি না থাকে

১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৯

জয় পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আমার ফেসবুক আইডিঃ https://www.facebook.com/ashraful.alam

৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন, "ইতিমধ্যে সাহিত্য, প্রযুক্তি, দেশ ভাবনা, ভ্রমণ, দর্শন, ছোটগল্প ইত্যাদি লিখে ফেলেছি।"

-প্রশ্ন, আপনি দর্শন নিয়ে কি লিখলেন, নাকি আপনার লেখায় কোন একটা দর্শন প্রতিফলিত হয়েছে? একটু ধারণা দেন।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৫

জয় পাঠক বলেছেন: জীবনকে নানাভাবে দেখাই দর্শন। সূচিপত্রে গেলে কিছু লেখা পাবেন,

ধন্যবাদ।

৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " জীবনকে নানাভাবে দেখাই দর্শন। সূচিপত্রে গেলে কিছু লেখা পাবেন, "

-আসলে সঠিক নয়, দর্শন একটি বিশাল সাবজেক্ট, ইহাকে সব বিজ্ঞানের মাতা বলা হয়; ইহার নিজস্ব ডেফিনেশন আছে। মানব জীবনের ক্রম বিবর্তন, মানব সভ্যতার বিবর্তন, ইত্যাদি দর্শনের কিছু অধ্যায়; তবে, জীবনকে নানাভাবে দেখাটা দর্শন নয়।

৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখালেখিতে যে পরিমান আনন্দ পাওয়া যায়, তা অন্য কিছুতে পাওয়া যায় না।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৮

জয় পাঠক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাজীব ভাই।

অনেকদিন আগে আপনার সাথে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের ছাদে গল্প হয়েছিল। আপনার মনে আছে কিনা জানি না, তবে আপনার স্মিত হাসি মনে আছে এখনো।

ভালো থাকবেন প্রতিনিয়ত।

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৪৪

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: লেখালেখির আনন্দ অসীম, একে ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।
লেখকের ক্ষমতাও সীমাহীন, যা ইচ্ছে ঘটিয়ে দিতে পারেন। আমারতো বেশ লাগে!
লিখতে থাকুন!

১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৬

জয় পাঠক বলেছেন: প্রেরণা দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৪৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: লেখালেখির মজাই আলাদা :)

১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৫

জয় পাঠক বলেছেন: হুমম।

৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:০১

বলেছেন: লেখুন প্রাণভরে...তবে যে দিকে আপনার দক্ষতা বেশি সে এদিকটাতে ফোকাস করা ভালো।।।

জীবন ও জগত সম্পর্কিত মৌলিক সমস্যাবলির যৌক্তিক অনুসন্ধান করাই হচ্ছে দর্শন |

গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের মতে : “The unexamined life is not worth living.” অর্থাৎ অপরীক্ষিত জীবন যাপন করার কোনো মূল্য নেই। সেই দিক বিবেচনা করলে আপনার দৃষ্টিতে যা দেখেন তার কারণ ও ফলাফলই দর্শনের রুপ।।।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৫

জয় পাঠক বলেছেন: ভালো বলেছেন। ধন্যবাদ।

৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৯

করুণাধারা বলেছেন: আপনি চমৎকার লেখেন- বহুবার শোনা কথাটা হয়তো আরেকবার শুনলেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.