নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অবিনশ্বর ছায়া, রহস্য ঘেরা, অতি সাধারণ সামান্য মানুষ !জন্ম-জন্মান্তর পৃথিবীতেই পরে আছি !!

জে আর সিকদার

আমার অচেনা আমি

জে আর সিকদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোরান নবীর লেখা বই আল্লার নামে চলছে

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৭

নবি প্রতারণা করলে আল্লাপাক নবিকে হত্যা করতেন!

হা হা হা হা হা। কোরানের আয়াত এরকমই।

হাসি চেপে একটি কাজ করেন। সুরা আল হাক্কাহ (সুরা নম্বর ৬৯) এর ৪০ থেকে ৪৭ নম্বর আয়াত পর্যন্ত পড়ে যান। এই আয়াতগুলোকে এখানে দেই, দেখেন


নিশ্চয়ই উহা (কোরআন) একজন সম্মানিত রসূলের বাণী।

এবং এটা কোন কবির কালাম নয়; তোমরা কমই বিশ্বাস কর।

এবং এটা কোন গণকের কথা নয়; তোমরা কমই অনুধাবন কর।

এটা (কোরান) বিশ্বপালনকর্তার কাছ থেকে অবতীর্ণ।

সে (মুহাম্মদ) যদি আমার নামে কোন কথা রচনা করত,

তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম,

অতঃপর কেটে দিতাম তার গ্রীবা/প্রধান ধমনী। (সুম্মা লাক্বাত্বা’না মিনহুল ওয়াতিন)

তোমাদের কেউ তাকে রক্ষা করতে পারতে না।

(সুরা হাক্কাহ, ৬৯; আয়াত ৪০-৪৭)


একটু তফসির না করলে এর রস আস্বাদন করতে পারবেন না। হজরত যখন দাবি করা শুরু করলেন আল্লাহ তার উপর আয়াত নাজিল করছেন তখন অনেকে স্বভাবতই সন্দেহ করল। তাই মুহাম্মদ বার বার দোজখের ভয়ংকর আযাব, জান্নাতের সীমাহীন লোভ দেখানো শুরু করলেন। তারপর এই আয়াত। নবি নিজে নিজে যদি কোরানের আয়াত রচনা করতেন তবে কী ভয়ংকর পরিণতি হত সেটা আল্লাপাক তাকে জানিয়ে দিচ্ছেন! কী হাস্যকর! এর ভয়ংকর বিবরণ শুনলে মানুষ ভীষণ ভয় পেয়ে গিয়ে আর নবিকে প্রশ্ন করার সাহস করবে না। আল্লাপাকের নামে নবি আয়াত রচনা করে চালিয়ে দিলে আল্লাপাক গ্রীবা কেটে দিতেন, কেঊ তাকে রক্ষা করতে পারত না। যেহেতু গ্রীবা কেটে দেয়া হয় নি তাই এক্কেরে নিশ্চিত কোরান আল্লার বাণী! (অনেক অনুবাদক ‘ওয়াতিন’ শব্দের অর্থ করেছেন প্রধান ধমনী। এটি কেটে দিলে মানুষের তাৎক্ষণিক মৃত্যু ঘটে। মানে একই কথা, পৈশাচিক পন্থায় হত্যা করা)।
এতে আল্লাহ ওরফে মুহাম্মদের যে চেহারা আমাদের সামনে ভেসে উঠে তা এরকম হতে পারে –
ধরেন আপনার একজন বিশ্বস্ত দাস আছে। আপনি তাঁকে গুরুত্বপূর্ণ কোনো দায়িত্ব দিলেন। একই সাথে ঘোষণা করলেন যদি সে আপনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে তবে তাঁর গলা কেটে দিবেন। হয়ত শেষ পর্যন্ত সে তা না করায় তাঁকে হত্যা করার প্রয়োজন হয় নি আপনার, কিন্তু এহেন ঘোষণায় আপনার চরিত্র ও বৈশিষ্ট সম্পর্কে কী জানা গেল? এ ধরণের হীন ঘোষণা খুবই বদমেজাজী, অত্যন্ত ইতর কারো কাছ থেকে আসতে পারে শুধু, তাই না?
পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু, মহাবিশ্বের মহারাজা আল্লাপাক নবির অসততার শাস্তি হিসাবে প্রথমে কুস্তি করবেন অর্থাৎ ডান হাত চেপে ধরবেন। আচ্ছা, বাম হাত না কেন? তারপর আল্লাপাক যা করবেন তা ভয়াবহ। এই আল্লাপাক ওরফে মুহাম্মদের বান্দারাই তো তাকে অনুসরণ করে মানুষের গলা কাটবে, তাই না? মুমিনরা যে মানুষের কল্লাকাটার নূরানি স্বপ্নে বিভোর সেটা এমনি এমনি হয় নাই, নি:সন্দেহে সেটা এসব অশ্লীল, আজগুবি এবং একই সাথে কৌতুককর আয়াতগুলোর অনিবার্য ফল।
অত্যন্ত স্পষ্ট যে এই আয়াত মুহাম্মদের স্বরচিত এবং তিনি পৌত্তলিকদের দেবতা আল্লাহকে একজন অসহিষ্ণু রাজার মত করে চিত্রিত করেছেন। কারণ মহাবিশ্বকে সৃষ্টি করার ক্ষমতাসম্পন্ন এবং একই সাথে যুক্তিবোধ-সম্পন্ন, শুভবোধ-সম্পন্ন কেউ একজন তুচ্ছ মানুষকে এভাবে কতল করার চিন্তা করতে পারেনা।
এবার প্রশ্ন হচ্ছে, এই আয়াতগুলোর উপযোগিতা কী? এতগুলো আয়াত এভাবে বাজে খরচ করা কেন? আল্লা যদি জানতেন যে নবি বিশ্বাসঘাতকতা করবেন না তাহলে এসব আয়াত নাজিল করারই বা প্রয়োজন কী ছিল? আল্লা কী বলতে পারতেন না ‘আমি নিশ্চিত জানি আমার নবি প্রতারণা করবে না।’ এতটুকু বলাই তো যথেষ্ঠ ছিল। বাচালতা আল্লাহ তো দূরের কথা একজন সাধারণ মানুষের জন্যই অশোভনীয়।

আরো বিনোদনের বিষয় হচ্ছে এ সুরার ৪০ নম্বর আয়াতে আত্মপ্রশংসা করে মহানবি বলছেন, নিশ্চয়ই উহা (কোরআন) একজন সম্মানিত রসূলের বাণী- ইন্নাহু লাক্বাওলু রাসুলিন কারিম। মুসলমানরা 'রসুলে করীম' বলতে মুহাম্মদকে বুঝান সব সময়। কোরানের এই আয়াতের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে অনেকে আয়াতের অর্থ পাল্টে দেন। 'বাণী' এর পরিবর্তে বলেন 'আনীত' কিন্তু 'ক্বাওলু' এর অর্থ 'বাণী'। আবার এর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে কেউ কেউ এমনকি জিবরাইলকেও রসুল বানিয়ে ফেলেছেন অথচ কোরান জিবরাইলের বাণী নয়, জিবরাইল তথাকথিত মাধ্যম মাত্র। ধরেন আপনি একটি চিটি পাঠালেন আপনার বন্ধুকে, আপনার বন্ধু কি এখন বলবে এ চিটিটার কথা পোস্টম্যানের বাণী? অর্থাৎ কোরানের এ আয়াত থেকে বোঝা যায় কোরান মুহাম্মদের বাণী, তার দ্বারাই রচিত। শাঁক দিয়ে মাছ ঢাকা যায় না, কোরানে এভাবেই মাঝে মাঝে আসল সত্য বের হয়ে পড়েছে। অবশ্য এই আয়াতের পরেই আবার দানাই-পানাই শুরু হয়ে যায়। কোরান কোনো কবির বাণী নয়, গণকের বাণী নয় ইত্যাদি। এরপর কতল করার উপরোক্ত হুমকি। পুরো কোরান জুড়েই কী অদ্ভূত আর উদ্ভট গোজামিল!

আগের প্রসঙ্গে ফিরে যাই। যেমন ধরেন আপনি দাবি করলেন আল্লাহ আপনার উপর মাঝে মাঝে আয়াত নাজিল করে। আর আপনার এ দাবির সত্যতা প্রমাণে ঘোষণা করলেন -আল্লাহ আপনার কানে কানে বলে দিয়েছে যে কোনো দুই-নম্বরি করলে আল্লাহ আপনার ঘাড় মটকে দিত! হায়! আজ থেকে দেড় হাজার বছর আগের মরুভূমিতে এত বড় মাপের একখান প্রতারক কিভাবে জন্ম নিয়েছিলেন? আরো বিস্ময়কর বিনোদনের ব্যাপার হচ্ছে, দেখেন মুহাম্মদের মৃত্যু কিভাবে হয়েছে। সহীহ বুখারী থেকে

মাগাজী অধ্যায় ::সহিহ বুখারী :: খন্ড ৫ :: অধ্যায় ৫৯ :: হাদিস ৭১৪
আয়শা বর্ণিত : রাসুল(সা) যখন মৃত্যু শয্যায় যে রোগে তিনি মৃত্যুবরন করেন, তখন প্রায়ই বলতেন- “আমি এখনও খায়বারে যে বিষ মিশান খাবার আমাকে দেয়া হয়েছিল তার জন্যে তীব্র যন্ত্রনা অনুভব করছি এবং আমার মনে হচ্ছে , আমার গ্রীবাদেশ যেন সেই বিষক্রিয়ায় কাটা যাচ্ছে”।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৯

নীল আকাশ বলেছেন: হাতি ঘোড়া গেল তল আর পিপড়া হেসে বলে কত টুকু আর জল!!!

২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তার্গেট কি? জার্মান না ইসরাইল?

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫০

জে আর সিকদার বলেছেন: জাহান্নাম

৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:০৪

প্যারাসিটামল খবিশ বলেছেন: ভেড়ার পাল মন্তব্যে হাজির হয়ে গেছে দেখছি।এরা পারে না একটা যুক্তি খন্ডন করতে।আবার আসে ইসলাম কে ডিফেন্ড করতে

৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:০৯

সুপারডুপার বলেছেন: আপনার কথার যুক্তি আছে। এখন আর কি ধর্মভীরুরা যুক্তির কাছে না গিয়ে, যুক্তির আশেপাশে ঘুরবে। কেউ হয়তো , আল্লাহর শাস্তির ভয়ে , যুক্তি বুঝেও , উপেক্ষা করবে। কেউ হয়তো ইসলাম বিরোধী, নাস্তিক বলে হায় হায় করবে।

তবে আপনি ভালো করবেন : ধর্মান্ধদেরকে তাদের মত বিশ্বাসে থাকতে দিন। সবগুলো ধর্মই তো এই রকম। এক কোনো কাল্পনিক ভয়-ই জন্মগত ভাবে গ্রহণ করা ধর্মের সমালোচনা করতে মানুষকে বাধা দেয়।

৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি প্রচুর পড়াশোনা করতে থাকুন। ব্লগার উদাসী স্বপ্ন ভাইয়ের পোস্ট পড়ুন। উনি যথেষ্ট পড়াশোনা করে পোস্ট দিতেন।

শুভ কামনা রইলো।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২২

জে আর সিকদার বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৫

মোঃরাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেছেন: বাচ্চা নাস্তিক মনেহলো। যুক্তির আগা আছে গোড়া নাই। আরো পড়াশুনা কর ভাই। পড়াশুনা করতে করতে সব জান্তা শমশের হয়ে যা।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৫

জে আর সিকদার বলেছেন: ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে প্রশ্ন করলেই সে নাস্তিক কেন মনে হলো আপনার। ধন্যবাদ

৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: ও আচ্ছা।

৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬

হাফিজ রাহমান বলেছেন: শিকদার সাহেব! নতুন বিষয় নিয়ে কলম ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ দিতেই হয়। এখানে এসব বিষয় নিয়ে লেখা ইদানিং তেমন একটা চোখে পড়তো না। আপনি সূচনা করতে যাচ্ছেন বোধ হয়। তবে আপনাদের অনেকেই সংলাপে আসতে চান না। যুক্তিটা একটু বেশি যৌক্তিক হয়ে গেলেই কমেন্ট মুছে দেন। কোনো বিষয়ের দুর্বলতা ও অসারতা ধরতে গেলে নিজেকে সামগ্রিকভাবে সবল ও সারসম্পন্ন করে তুলতে হয়। সেই জায়গাটাতে আপনাদের সুস্থির ও স্থানু পাওয়া যায় না। আপনার ব্যাপারটি অবশ্য জানা নেই। অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম আর কি। তো আপনাকে প্রথম যে প্রশ্নটা করতে চাই সেটা হলো, আপনি কুরআন বিষয়ে কতটুকু পড়াশোনা করেছেন? কোনো বিষয়ে কথা বললে সে বিষয়ে প্রচুর পড়া শোনা থাকতে হয়। আশা করি উত্তরটা দিয়ে কৃতজ্ঞ করবেন।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬

জে আর সিকদার বলেছেন: এসব বিষয়ে লিখে সামুতে টিকে থাকা কঠিন, আমার নিজের ব্লগেও লেখাটা আছে যুক্তিক কমেন্ট মুছে দিতে হবে না সেখানে। আমি ধর্মহীন তবে নাস্তিক মনে করি না নিজেকে।
কুরাআন বইটা পড়েছি, কতটুকু পড়েছি বলতে গেলে যথেষ্ট পড়েছি শুরু থেকে শেষ অবধি। (বাংলা , ইংরেজি ও আরবিতে)

৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৪৭

অদৃশ্য বালক বলেছেন: আপনি নিজের মনমতো কুরআনের অপব্যাখ্যা করেছেন। আপনাকে জ্ঞানপাপী ছাড়া আর কিছুই বলা যায় না।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০

জে আর সিকদার বলেছেন: আপনি যে মনমতো কমেন্ট করেছেন , না করে যদি পারেন আমার লেখা একটা পয়েন্ট নিয়ে আলোচনায় আসেন।

১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:০৬

আরোগ্য বলেছেন: পোলাপাইনা পোস্ট। বড় হোন।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪২

জে আর সিকদার বলেছেন: আইল্যার কাছে দোয়া কইরেন, বড় হইতেছি.।

১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১৪

গেছো দাদা বলেছেন: এই ধরনের পোষ্ট !! আপনি কি বাংলাদেশি ? বাংলাদেশে থাকেন ??

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩

জে আর সিকদার বলেছেন: খাটি বাংলাদেশী, তয় বিদেশ থাকি।

১২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৩১

নীল আকাশ বলেছেন: @ আরোগ্য ভাই, গত পাঁচ বছর ধরে ব্লগে এইরকম কত আসল আর কত গেল দেখলাম।
এরা ব্লগে আসে ধুমকেতুর মতো কিন্তু হারিয়ে যায় একবারে ব্ল্যাকহোলের মতো।
কিছু দিনের মধ্যেই কাট কপি পেস্ট করার মাল মসল্লা শেষ হয়ে যাবে তখন দেখবেন ফুটুস! একেবারে দেয়া আমার সহী তরীকা মোতাবেক আগাচ্ছে!! বিনোদন, ব্যাপক বিনোদন।
এর আগেরটা একমাসও টিকেনি!!!!!

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬

জে আর সিকদার বলেছেন: বেশ কয়েক বছর ধরেই তো আছি। মাশ আইল্যা

১৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:২৬

গরল বলেছেন: ঢেকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানবে, ঢেকিকে যুক্তি বোঝানোটা ছাগলামি ছাড়া আর কিছু না। এসবের পেছনে সময় ব্যায় না করে এর চেয়ে বড়ংচ ফ্রীল্যান্সিং নিয়ে একটু সময় দিলে কিছু বাড়তি আয় হতে পারে।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৮

জে আর সিকদার বলেছেন: সহমত।

১৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: এ ক্ষেত্রে ঐ আয়াত কোন প্রেক্ষাপটে নাজিল হয়েছে সেটা দেখতে হবে।
ধরেন আমি বলছি " সে যদি তোমাকে হত্যা করতে আসে তবে অবশ্যই তুমি নিজেকে রক্ষা করার সব্বর্চ চেষ্টা কর, নিজেকে রক্ষা করতে গিয়ে যদি তাকে হত্যা করতে হয় তবে তাকে হত্যা কর"
এখন আপনি যদি বলেন যে, মিঃ হোসেন বলেছে "তাকে হত্যা কর"। এক্ষেত্রে আপনিও কোন মিথ্যে বলেন নাই। আর এ কথা শোনার পর যে কেউই আমাকে নেতিবাচক ভাবে নেবে। কিন্তু আমি কোন প্রেক্ষাপটে তাকে হত্যা করতে বলেছি সেটা যদি বলতেন তাহলে কেউ আমার বক্তব্য নেতিবাচক ভাবে দেখত না।
এবার আমার একটা প্রশ্নের জবাব দেন, তাহলো পবিত্র কোরআন যদি নবী (সঃ) লেখাই হবে তাহলে একজন মানুষ যার কোন এ্যাকাডেমিক শিক্ষা নেই, কোন গবেষনা নেই তিনি কি করে এই বিশ্ব ভ্রমান্ড সম্পর্কে এমন সব তথ্য দিলেন যা আধুনিক বিজ্ঞানও গবেষনা করে দেখছে সবগুলো তথ্যই একেবারে ১০০% সত্য। এটাকে কি আপনে কাকতালীয় বলবেন? অন্তত একটা দুইটা তথ্যও যদি বিজ্ঞান ভুল প্রমান করতে পারত তবে অন্য গুলো কাকতালীয় হিসেবে মেনে নিতাম। বরং যেসব ব্যাপারে বিজ্ঞানের সঙ্গে কোরআনের দ্বিমত হচ্ছে, সেসমস্ত ব্যাপারে আরো সুক্ষ এবং আরো বিস্তারিত গবেষনা করে দেখা যাচ্ছে কোরআনের মতই সত্য এবং
বিজ্ঞান পূর্ব যে তত্ত দিয়েছিলো সেটাই ভুল ছিল।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৯

জে আর সিকদার বলেছেন: হত্যা যে প্রেক্ষাপটেই হোক সেটা হত্যা । সবাই যদি তার সৃষ্টি হয় তবে হত্যার আদেশ কেন ? তিনিই নাকি আবার পরোকালে বিচার করবেন । কোন অবস্থাতেই একজন বাবাও তো সন্তানদের কেউকে হত্যা করতে আরেক সন্তানকে বলেন না। সন্তান যতই খারাপ হোক না কেন ।
কোরআনে অনেক ভুল তথ্য আছে যা মুমিনরা দেখেও দেখে না, অন্ধের ন্যায়।

১৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৭

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: এ দুনিয়ার সব কিছু মহান আললাহর সৃষটি। আর সৃষটির শ্রেষট্ হচেছ মানুষ । সেই মানুসদের মাঝে সবর্শ্রেসট হলেন হযরত মুহামমদ (সঃ) । সমমানিত মানুসকে সমমান না করলে উনার অসমমান হয়না,কিনতু মানুস হিসাবে নিজের অসমমান । আললাহ আপনাকে সঠিক পথ অনুসন্ধান এর সামর্থ্য দিক।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০২

জে আর সিকদার বলেছেন: পোস্টটা আবার পড়ার দাওয়াত রইল। পড়ে কমেন্ট করতে ভুলবেন না যেন।

১৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৫:৩৯

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: আপনি বলতে চাচ্ছেন কেউ যদি বিনাদোষে আপনাকে মারতেও আসে আপনি কিছুই করবেন না, সোজা দাড়ায় থেকে লাশ হবেন?জিজ্ঞেস করেছিলাম একজন একাডেমিক জ্ঞানহীন মানুষ কোন গবেষনা ব্যাতিতই কি করে বিশ্ব ভ্রমান্ড সম্পর্কে এমন সব তথ্য দিলেন যেখানে বিজ্ঞান তার বক্তব্যের উপর ভিত্তি করে পূনরায় গবেষণা করে নিজেদের দেওয়া পূর্বের তত্বকে ভূল স্বীকার করে তার তত্বকেই সঠিক বলে সার্টিফাইড করলো? কিন্তু তার কোন যুক্তিগত উত্তর পেলাম না।
সুতারং অযথা আপনের সাথে কথা বলে লাভ নাই। অবস্য এমন অনেককেই দেখেছি প্রথমে বিশাল যুক্তি দিয়ে লেখে, পরবর্তীতে তার লেখার উপর ভিত্তি করেই তাকে প্রশ্ন করলে আর কোন যুক্তি দিতে পারে না।
এমনটা কেন হয় জানেন?
হাতি যেমন অনেক বড় কিন্ত তার কানের কারণে নিজেকেই দেখতে পারেনা, যতটুকু দেখে ওটাকেই সমগ্র পৃথিবী মনে করে। এরাও তেমন সৃষ্টির সেরা জীব হয়েও অন্তরে পর্দা দিয়ে রেখেছে, তাই তাই দু-এক লাইন দেখেই মনে করে এটাই সমগ্র ইসলাম, এটাই সমগ্র কোরআন।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১১

জে আর সিকদার বলেছেন: আপনার ধর্মীয় অন্ধত্ব আপনাকে যা বলে আপনিও তাই বলতেছেন। ভুল তথ্য নিয়ে আসছেন যুক্তি হিসেবে দাড় করাতে তাই আপনার সাথে আলাপ করে সময় নষ্ট করতে চাই না। বিজ্ঞান-ধর্ম সবসময় বিপরীত মুখি কিন্তু আপনি যুক্তি নিয়ে আসছেন বিজ্ঞান ধর্মের সব তথ্য কে সার্টিফাইড করেছে। এমন গাজাখুরি কথা বার্তা আপনার মতো মুমিন মানুষ গুলোই বলে। এসব হাস্য্য্যকর :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.