নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পাঠক।

জুনায়েদ বি রাহমান

মৌসুমি রোদ্দুর মেঘ হলে, আমি বৃষ্টির জলে খুঁজবো তোমাকে; নীল খামে কাব্য করে বর্ষার ঠিকানায় লিখবো প্রেমপত্র।

জুনায়েদ বি রাহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

অমিত্রাক্ষর ছন্দের \'বৈশিষ্ট্য\' এবং আমার একটি কবিতা

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫


বাংলা ভাষায় অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত। কবির অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত গ্রন্থগুলোর মধ্যে মেঘনাদবধ কাব্য অন্যতম। মেঘনাদবধ কাব্য থেকে কয়েকটি চরণ বা একটি স্তবক নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করলে অমিত্রাক্ষর ছন্দ সম্পর্কে মোটামুটি ধারনা পাওয়া যাবে। তাহলে চলুন, শুরু করি-

"জাগে রথ, রথী, গজ, অশ্ব, পদাতিক
অগণ্য। দেখিলা রাজা নগর বাহিরে,
রিপুবৃন্দ, বালিবৃন্দ সিন্ধুতীরে যথা,
নক্ষত্র-মণ্ডল কিংবা আকাশ-মণ্ডলে।"


লক্ষণীয়ঃ স্তবকের প্রতিটি চরণে ৮ ও ৬ মাত্রার দুটি পর্ব মিলে মোট ১৪টি মাত্রা আছে।
[ জাগে রথ, রথী, গজ, (৮) অশ্ব, পদাতিক (৬)
অগণ্য। দেখিলা রাজা (৮) নগর বাহিরে,(৬)
রিপুবৃন্দ, বালিবৃন্দ(৮) সিন্ধুতীরে যথা, (৬)
নক্ষত্র-মণ্ডল কিংবা (৮) আকাশ-মণ্ডলে।(৬) ]

চরণের শেষে অন্ত্যমিল নেই। প্রথম বাক্যটি চরণের শেষে সমাপ্ত না হয়ে নতুন চরণের শুরুতেই সমাপ্ত হয়েছে। এবং যথাস্থানে যতিচিহ্ন ব্যবহার করা হয়েছে। ( জাগে রথ, রথী, গজ, অশ্ব, পদাতিক অগণ্য।)
স্তবকের শুরু থেকে শেষ চরণ পর্যন্ত ভাবের প্রবাহমানতা বিদ্যমান ছিলো। উল্লিখিত স্তবকের বিন্যাস মাথায় রেখে আমরা অমিত্রাক্ষর ছন্দের কিছু বৈশিষ্ট্য তুলে ধরতে পারি-

ক) মাত্রাসংখ্যা নির্দিষ্ট। অর্থাৎ প্রতিটি চরণে ৮ ও ৬ মাত্রার দুটি পর্ব মিলে ১৪টি মাত্রা থাকে।
খ) চরণের শেষে মিত্রাক্ষর, মিল বা অন্ত্যমিল থাকে না।
গ) ভাব প্রবাহমান। অর্থাৎ একটি চরণে একটি নির্দিষ্ট ভাব প্রকাশ করতে হবে এমন কিছু নেই।
ঘ) চরণের শুরুতে, মাঝখানে বা শেষে বাক্যের শেষ বা শুরু হতে পারে।
ঙ) প্রয়োজন মতো যতিচিহ্নের ব্যবহার করা যায়।

উপরের বৈশিষ্ট্য যথাসম্ভব মেনে (অমিত্রাক্ষর ছন্দে) লিখা আমার একটি কবিতা। কবিতাবোদ্ধা ব্লগার ও পাঠকদের গঠনমূলক মন্তব্য আশাকরছি।

কবিতা: শূন্য পরিশেষ

রাত্রির অভ্রে অজস্র তারা ঝলমল
জ্বলে। জেগে জেগে ভাবে ভাবুক নিভৃতে
চক্ষুদ্বয় ভারী হয়, অশ্রু টলমল!
কেউ নেই, কিছু নেই! শূন্য পরিশেষ।

ক্ষণিকের ধারয়িত্রী ধরণী বিশাল।
কতো রূপ, রঙচঙ! কতো বৈচিত্রতা
সময়ের পরিক্রমে রূপান্তর ঘটে
অবলীলায়। যৌবনা গঙ্গা বুড়ি হয়!

নতজানু বক্ষঃস্থল হয় প্রলম্বিত।
ঘুণধরা দেহমন, ক্ষয়িত জীবন,
ক্ষয়েক্ষয়ে হয় সারা, মিশে কাদাজলে!
ধন,জন,বাড়িঘর সবকিছু ছেড়ে
যেতে হবে অবশেষে- অজানা পথে!

নিশি জেগে ভাবুক ভাবে একা একা
কেউ নেই! কিছু নেই! শূন্য পরিশেষ।

________________________
পর্ব ও মাত্রা বিন্যাসঃ ৮++৬=১৪
২৯/১২/১৫, সকাল।

ছবিঃ কালেক্টেড

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


"মেগনাদবদ কাব্য", ইহা কি আপনি লিখেছেন?

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: দুঃখিত! .... শুধরে নিয়েছি।

"মেঘনাদ বদ" ছিলো। "মেগনাদবদ"- দেখে লিখেও ভুল!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৮

বাকপ্রবাস বলেছেন: প্রথমত ধন্যবাদ মাত্রা নিয়ে লেখার জন্য, এগুলো নিয়ে সবার জানার আগ্রহ থাকে এবং আপনি খুব সুন্দর করে বিচ্ছেদ করেছেন।

আপনার কবিতায় উঠে এসেছে চাকচিক্যময় জৌলুষ এর বর্ণনা, যেটার ফাঁদে পড়ে আমাদের জীবন অতিবাহিত হয়, আমরা ক্রমে বয়োবৃদ্ধ হই এবং তারপর আমাদের আর কিছু করার থাকেনা, আমাদের যৌবন গেছে, শক্তিহীন, প্রৌড় মনের ভাবনায় এসে ভাবি এই জীবন এর কর্মফল শুণ্য, যার জন্য জীবন অতিবাহিত হল আজ তা মূল্যহীন। ঘুরেফিরে একটা শূণ নিয়ে আমরা মৃত্যুর মুখোমুখি।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: কবিতা'টি কয়েকবছর আগের লিখা। ব্লগে পোষ্ট করার সময় অমিত্রাক্ষর ছন্দের বৈশিষ্ট্য নিয়ে দুচার লাইন লিখতে মন চাইলো। তাই..

কবিতা মনোযোগ সহকারে পড়ে সাবলীল মন্তব্য করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। অনেক অনেক ভালো থাকবেন প্রিয় ভাই।

৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: “আমি কি ডরাই, সখি, ভিখারী রাঘবে?
পশিব লঙ্কায় আজি নিজ ভুজ-বলে;
দেখিব কেমনে মোরে নিবারে নৃমণি?”

কি ডায়লগ মাইরি...:)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: জ্বী মণ্ডল ভাই, দুর্দান্ত।

মন্তব্যে তুলে ধরবার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দারুণ বিশ্লেষণ করেছেন, আমারও জানা হলো কিছু, দারুণ পোস্ট।

আপনার কাব্যও আমার কাছে অসাধারণ লাগলো খুবই সুন্দর গড়েছেন।

আমি আজ একটা চেষ্টা করে আট লাইন পর্যন্ত লিখে রেখে দিলাম, কোন নিয়মনীতি জানিনা তাই সংকোচ


হয়েছিল দেখা তার সাথে এক শুভ্র-
সকালের স্নিগ্ধ বায়ু মেখে ছিল গায়,
হাতে ছিল ফুল-ভরা ডালায় শোভিত-
রূপবতী, মুগ্ধ তার চোখে-র মায়া'য়।
ষোড়শী যৌবনা অঙ্গ উড়ু কালো চুল,
বাক্য গুণে গুণবতী দর্শনে ব্যাকুল-
পথিক স্বজন বন্ধু- প্রেম তাড়নায়;
পদ্মার ঢেউ অঙ্গের দোল-ছন্দে মুগ্ধ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: মাত্র আপনার পোস্টকরা গান'টা শুনলাম। আপনার গানের গলা বেশ ভালো।

কবিতার শুরুটা দারুণ হয়েছে।

হয়েছিল দেখা তার সাথে এক শুভ্র-
সকালে। সতেজ বায়ু মেখে ছিল গায়। - প্রথম দুলাইন এভাবে লিখলে কেমন হয়।


মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন প্রিয় কবি...

৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ্যা ভাই, আপনার পরামর্শের সাথে আমার এডিট মিলে গেছে ভাই, কি সাংঘাতিক মিল ভাই!
আপনাকে এখানে লাইনগুলো দিয়ে গিয়ে ভেবেছি অনেক, ভেবেছি একটু অমিল লাগছে, কিছু করা উচিৎ। পরে-

হয়েছিল দেখা তার সাথে এক শুভ্র-
সকালে-নির্মল বায়ু মেখে ছিল গায়,
হাতে ছিল ফুল-ভরা ডালায় শোভিত-
রূপবতী, মুগ্ধ তার চোখে-র মায়া'য়।
ষোড়শী যৌবনা অঙ্গ-উড়ু কালো চুল,
বাক্য গুণে গুণবতী, দর্শনে ব্যাকুল-
পদ্মার ঢেউ অঙ্গের দোল-ছন্দে মুগ্ধ
পথিক স্বজন বন্ধু- প্রেম তাড়নায়। --- এরকম করেছি। এখানেও খটকা লাগছে নিচের দু লাইন নিয়ে। এরকম রাখবো নাকি নিচের লাইন দুটো উলটপালট করবো ভেবে পাচ্ছিনা।

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: মিলে গেছে শুনে, দ্যাখে খুব ভালো লাগছে। নিচের লাইনদুটো একটু যতন করে সাজালে আরো ভালো লাগবে।

আবারো প্রতিমন্তব্যে আসার ধন্যবাদ।

শুভকামনা সতত।

৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অমিত্রাক্ষর ছন্দ আসলে ৮/৬ পর্বের অক্ষরবৃত্ত পয়ার থেকেই এসেছে। আদিতে সাধারণত দুই লাইনেই একটা চরণ বা বাক্য হতো, এবং ওটা একটা লিমিটেশন ছিল,কেননা, দুই লাইনের মধ্যে ভাবটা শেষ করতে অনেক বেগ পেতে হতো। মধুসূদন দুটি কাজ করলেন, ১) অন্ত্যমিল পরিহার করলেন এবং ২) এক বা দুই লাইনেই ভাব শেষ করার বাধ্যবাধকতা থেকে বেরিয়ে এসে ভাব শেষ করার জন্য যে-পর্যন্ত যাওয়া প্রয়োজন সেই পর্যন্ত টেনে নিয়ে গেলেন, এবং এর ফলে, ভাবটি লাইনের/পঙ্‌ক্তির শেষে শেষ না হয়ে যে-কোনো যায়গাতেই শেষ হতে থাকলো, যার নাম হলো প্রবাহমানতা অর্থাৎ কন্টিনিউটি।

আমরা আজকাল যে গদ্যচ্ছন্দের কবিতা লিখি, এর গোড়াপত্তনও হয় মধুসূদনের অমিত্রাক্ষর থেকে। মধুসূদন ১৪ লাইনের পঙ্‌ক্তিকে ৮/৬ পর্বে ভেঙেছিলেন। বুদ্ধদেব/জীবনানন্দ প্রমুখ পঞ্চপাণ্ডবেরা এই পর্ব-বিভাজন না করে পঙ্‌ক্তির দৈর্ঘ্য ছোটোবড়ো করে কবিতা লিখতে থাকলেন। তাঁদের এই কবিতা এবং রবীন্দ্রনাথের গদ্য কবিতা একই ক্যাটাগরির। এই গদ্য কবিতার ছন্দকে মুক্তক অক্ষরবৃত্ত ছন্দও বলা যেতে পারে।

অমিত্রাক্ষর ছন্দের উপর আপনার জ্ঞান বেশ পরিষ্কার। কবিতাটাও দারুণ।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৪৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আমরা আজকাল যে গদ্যচ্ছন্দের কবিতা লিখি, এর গোড়াপত্তনও হয় মধুসূদনের অমিত্রাক্ষর থেকে। মধুসূদন ১৪ লাইনের পঙ্‌ক্তিকে ৮/৬ পর্বে ভেঙেছিলেন। বুদ্ধদেব/জীবনানন্দ প্রমুখ পঞ্চপাণ্ডবেরা এই পর্ব-বিভাজন না করে পঙ্‌ক্তির দৈর্ঘ্য ছোটোবড়ো করে কবিতা লিখতে থাকলেন। তাঁদের এই কবিতা এবং রবীন্দ্রনাথের গদ্য কবিতা একই ক্যাটাগরির। এই গদ্য কবিতার ছন্দকে মুক্তক অক্ষরবৃত্ত ছন্দও বলা যেতে পারে। - ঠিক বলেছেন। তরুণ বয়সে রবীন্দ্রনাথ 'মেঘনাদবধ কাব্য'কে অবজ্ঞা করেছিলেন। তবে পরে কবিতার গতানুগতিক নিয়ম থেকে বেরিয়ে নতুন আঙ্গিক রচনার জন্য প্রশংসা করেছেন।

তথ্যবহুল, সুন্দর আলোচনার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকবেন শ্রদ্ধেয় কবি।

৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
কবিতা শূন্য পরিশেষ অনেক ভালো লিখেছেন।


যদিও আমি কবিতা লিখি কিন্তু কবিতার কোন নিয়ম কানুন মেনে কবিতা লিখি না। একটু নিয়ম কানুন জানা দরকার আছে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আমিও টুকটাক লিখি। মুক্তগদ্য ছন্দের কবিতা পড়তে বা লিখতে আমারো বেশি ভালো লাগে। ছন্দ নিয়ম মেনে ভাব প্রকাশ কঠিন। অনেকসময় ছন্দ-মাত্রা ঠিক রাখতে গিয়ে কবিতার মেইন থিম ভালো ভাবে প্রকাশ পায় না।

কবি, মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবে।

৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৬

জাহিদ অনিক বলেছেন:

দারুণ ! দারুণ কবিতা ----------------
অমিত্রাক্ষর ছন্দ নিয়ে তো বেশ একটা জ্ঞানগর্ভ পাঠ্য পড়ে নিলাম

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: প্রিয় কবি, আপনার মন্তব্যে উচ্ছ্বাসিত।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৫০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



"এতক্ষণে" --অরিন্দম কহিলা বিষাদে
"জানিনু কেমনে আসি লক্ষণ পশিল
রক্ষঃপুরে ! হায়, তাত, উচিত কি তব
একাজ, নিকষা সতী তোমার জননী,
সহোদর রক্ষশ্রেষ্ঠ ? --শূলী-শম্ভূনিভ
কুম্ভকর্ণ ? ভ্রাতৃপুত্র বাসব বিজয়ী ?
নিজগৃহপথ, তাত, দেখাও তস্করে ?
চণ্ডালে বসাও আনি রাজার আলয়ে ?
কিন্তু নাহি গঞ্জি তোমা, গুরুজন তুমি
পিতৃতুল্য। ছাড় দ্বার, যাব অস্ত্রাগারে,
পাঠাইব রামানুজে শমন-ভবনে,
লঙ্কার কলঙ্ক আজি ভঞ্জিব আহবে "

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আমার ভালোলাগার কাব্যগুলোর একটা।

আন্তরিক ধন্যবাদ প্রিয় কাওসার চৌধুরী ভাই।

১০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: পড়বার জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন। @প্রিয় রাজীব ভাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.