নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলা অামার তৃষ্ণার জল

কয়েস সামী

i m nothing in this huge world...

কয়েস সামী › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বাধীনতার স্বাধীনতা!

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৪

হল ভর্তি মানুষের সবার চোখে-মুখে টানটান উত্তেজনা। বিশ্বের বুকে অত্যাশ্চর্য এক ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে কিছুক্ষণের মধ্যেই। স্বাধীনতা নামের একটা বানর আজ জনসমক্ষে মানুষের সাথে ভাবের আদান-প্রদান করবে। আতাউর রহমান নামের একজন গবেষক দীর্ঘ পাঁচ বছর যাবৎ একটা বানরের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সফল হয়েছেন তাকে বাংলা অক্ষর ও কথা বলা শেখাতে। সে এখন কম্পিউটারের মাধ্যমে মানুষের কথার উত্তর দিতে পারে। আজ ১৬ ডিসেম্বর বিজ্ঞানী আতাউর সবার সামনে স্বাধীনতা নামের বানরটির সাথে কথা বলবেন। তাই সারা দেশ জুড়ে উৎসাহ উদ্দীপনার শেষ নেই। দূর-দূরান্ত থেকে মানুষেরা অনুষ্ঠান স্থলে এসেছে। কেউ কেউ অনুষ্ঠানটি লাইভ দেখার জন্য টিভির সামনে বসেছে। অন্যান্য দেশের টিভি চ্যানেলগুলোও পোগ্রামটি সরাসরি সম্প্রচার করছে।

কিছুক্ষণের মধ্যে স্টেজের পর্দা উঠে গেলে সবাই দেখতে পেল বেশ বড়সড় একটা খাঁচার ভেতর ছোট্ট একটা বানর। বানরটি খাঁচার রড ধরে ঝুলে আছে, আর সামনে জড়ো হওয়া অগণিত মানুষ দেখে অবাক চোখে তাকিয়ে আছে। পাশেই কোট-টাই পরা এক ভদ্রলোক মাইক হাতে দাঁড়িয়ে আছেন। একটু পরেই তার কথা শুনা গেল ,
সুধী,
আজ ঘটতে চলেছে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে চমকপ্রদ এবং আশ্চর্যজনক এক ঘটনা। আপনারা আমার সামনে যে বানরটি দেখছেন তার নাম স্বাধীনতা। সে তার বানর জীবন তেকে মুক্তি পেয়েছে বলেই আমরা তার এমন নাম দিয়েছি। জন্মের পরপরই স্বাধীনতাকে আমরা তার প্রজাতি থেকে আলাদা করে নিয়ে এসে সুদীর্ঘ পাচ বছর যাবৎ চেষ্টা করেছি তাকে মানুষের ভাষায় কথা বলানোর। এ কাজে পুরোপুরি না হলেও কিছুটা যে সফল হয়েছি তা বলা বাহুল্য। এ ঘটনা আমাদের প্রমান করেছে আমরা চাইলেই পশুদের সাথে যোগাযোগের ব্যবস্থা করতে পারি। আমি এখন আপনাদের সবার সামনে স্বাধীনতাকে কতগুলো প্রশ্ন করব। সে তার খাঁচার পাশে রাখা কিবোর্ডে টাইপ করে তার উত্তর দেবে যা আপনাদের সামনে রাখা এই প্রজেক্টরটিতে ভেসে উঠবে।

আতাউর সাহেবের কথা শেষ হতে না হতেই করতালিতে সমস্ত অডিটরিয়াম গর্জে উঠল। আতাউর সাহেব খাঁচার সামনে চেয়ার নিয়ে বানরটির মুখোমুখি বসলেন। তারপর আবার স্টেজের কিনারে গিয়ে তার অধঃস্তন সেলিমকে ডেকে কলার কাঁদিটা দিতে বললেন। সেলিম জানালো, ভুল করে কলা নিয়ে আসা হয় নাই। দুঃসংবাদটা শুনে বুকটা তার ধ্বক করে উঠল। একটু পর স্বাধীনতার সাথে যে কথোপকথন হবে তার পুরোটাই পূর্ব পরিকল্পিত। স্বাধীনতাকে কথা বলা শেখানোর পর গত এক বছর যাবৎ তাকে কেবল এই অনুষ্ঠানটির জন্য তৈরি করা হচ্ছে। সব প্রশ্ন এবং উত্তর শিখিয়ে তবেই আজ তাকে এখানে নিয়ে আসা হয়েছে। বানরটার স্বভাব হল একেকটা প্রশ্ন করার পর তাকে একটা করে কলা দিতে হবে। তবেই সে কম্পিউটারে ক্লিক করবে। পাজি কোথাকার! খাবার ছাড়া কোন কাজ আদায় করা যায় না। আজকের এই অনুষ্ঠানটির পেছনে রাজনৈতিক একটা স্বাথর্ও জড়িত আছে অবশ্য। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার দেখাবে জ্ঞান-বিজ্ঞানের উন্নয়নে এ সরকারের মুক্ত হস্ত রয়েছে। তাই এ অনুষ্ঠানটা সফল করা খুব জরুরী। বানরটাকে দিয়ে দেশের প্রেসিডেন্টের নামটাও বলানোর ইন্সট্রাকশান আছে। তাই কলা না নিয়ে আসার খবরে খুব বিচলিত হয়ে গেলেন আতাউর। তিনি জানেন না, কলা ছাড়া বানরটা কী উত্তর দিবে। আদৌ উত্তর দিবে কি না তাতেও নিশ্চিত না। তবু কপালের উপর ভরসা করে তিনি আবার বানরটির সামনে গিয়ে বসলেন।

মি. স্বাধীনতা। আমাদের এই মানব সম্প্রদায়ের প্রতি তোমার কি কিছু বলার আছে?
স্বাধীনতা মিটিমিটি তাকাচ্ছে। সে জানে এখন তাকে একটা কলা দেয়া হবে খাবার জন্য। তাই সে নড়ছে না।
আতাউর সাহেব ব্যাপারটা বুঝেও না বুঝার ভান করে আবার একই কথা জিজ্ঞেস করলেন।
স্বাধীনতা খুব অবাক হল। লোকটা কেন কলা দিচ্ছে না এটা সে মোটেও বুঝতে পারছে না।
তবু সে কিবোর্ডের কাছে গেল। আতাউর সাহেবের হার্টবিট বেড়ে গেল।

আমাকে এই বুল...

আতাউর সাহেব চোখ বড় বড় করে স্ক্রীনে ভেসে আসা লেখাগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকলেন। তার এতদিনকার শেখানো বুলির কিছুই স্বাধীনতা নামের বানরটা লিখছে না! খোদা জানে, সে কী লিখতে চাইছে!

আমাকে এই বুলশিট ছোট্ট খাঁচা থেকে মুক্তি দাও।

আতাউর সাহেবের পিঠ বেয়ে ঘাম ঝরে পড়া শুরু হল। এমন তো কিছু বানরটাকে কখনো শিখানো হয় নি! তবু তিনি ঘাবড়ে যাওয়াটা কাউকে বুঝতে না দিয়ে বলে উঠলেন, আমাদের স্বাধীনতার আবার স্যান্স অব হিউমার খুব প্রখর। এ কথা শুনে উপস্থিত দর্শকেরা সবাই হেসে উঠল।

আতাউর সাহেব এবার একটা বিরাট রকমের রিস্ক নিলেন। বললেন, মি. স্বাধীনতা, তোমার এখানে কেমন লাগছে? এই প্রশ্নটা একেবারেই আউট অব দ্যা স্ক্রিপ্ট।

স্বাধীনতা সাথে সাথে কিবোর্ডে আঙুল চালালো। প্রজেক্টরের পর্দায় ভেসে উঠল,

আমি অনেক কিছুই বুঝতে পারি না। বড় খাঁচা থেকে হঠাৎ কেন আমাকে এই ছোট খাঁচায় আনা হল? আমি কেন তোমাদের মতো মুখে কথা বলতে পারি না? তোমরা কেন খাঁচার মধ্যে থাক না। তোমরা কেন আমার মতো লাফাতে পারো না? আমি কেন এই খাঁচার ভেতর? তোমরা কোন্ খাঁচার ভেতর থাক? কোথায় সে খাঁচা? আমি এসবের কিছুই বুঝতে পারি না। আমাকে এ ছোট্ট খাঁচা থেকে বের করে আগের খাঁচায় নিয়ে যাও। আমি একবার আয়নায় আমার চেহারা দেখেছিলাম। তোমরা কেন দেখতে আমার মতো না? এখানে আমার দম বন্ধ লাগছে। আমার নাম কেন স্বাধীনতা রাখা হল? স্বাধীনতা মানে কী?

বানরের এসব কথা শুনে সামনে বসে থাকা সুধী সমাবেশে বেশ আবেগের সঞ্চার হল। পেছন থেকে কেউ একজন বলে উঠল, এরা এই নির্বোধ পশুটার যে অবস্থা করেছে সেটা অমানবিক। তার কথার সাথে সাথে আরো কয়েকজন চেঁচিয়ে উঠল। তারপর আরো কয়েকজন। স্টেজে বসে থাকা আতাউর সাহেব ভয় পেয়ে গেলেন। তাই তড়িঘড়ি ইশারা করলেন সবাইকে স্টেজ ছাড়তে। কিছুক্ষনের মধ্যেই দেখা গেল উত্তেজিত জনতা স্টেজ দখল করে ফেলেছে। তাদের কেউ একজন উৎসাহ ভরে খাঁচার দরজাটা খুলে দিল। সবাই চেচাচ্ছে,
যাও স্বাধীনতা, চলে যাও। তুমি এবার মুক্ত।
কিন্তু স্বাধীনতা তখন ভয় পেয়ে খাঁচার পেছনের গ্রিল শক্ত করে ধরে আছে। সে বুঝতে পারছে এরা তাকে বের হতে বলছে, কিন্তু সে বের হবে কেন এটাই বুঝতে পারছে না। একসাথে এতো মানুষ দেখেও সে ভয় পাচ্ছে। কিংকর্তব্যবিমূঢ় বানরটাকে খাঁচার পেছন থেকে লাঠি দিয়ে ধাক্কাতে থাকল অতি উৎসাহী কেউ কেউ। লাঠির গুঁতো খেয়ে স্বাধীনতা খাঁচা থেকে বের হেয় যেতে বাধ্য হল। সবাই মিলে তাকে দৌড়াতে দৌড়াতে নিয়ে গেল পাশের বনের দিকে। সবার ধারণা, বনে গেলে তবেই কেবল সে তার স্বাধীনতা ফিরে পাবে। যথারীতি স্বাধীনতাকে বনের ভেতর ঢুকিয়ে দিয়ে সবাই বনের প্রাণী অবমুক্ত করে দেয়ার চরম আনন্দ নিয়ে বাড়ি ফিরে গেল।

ওদিকে স্বাধীনতা বনের ভেতর ঢুকে যখন পেছন ফিরে দেখল, পেছনে মানুষের দলটিকে আর দেখা যাচ্ছে না তখন সে ঘুরে দাঁড়াল। তার খুব ভয় ভয় করছিল। সে তার আগের খাঁচায় কিভাবে ফিরে যাবে? পথ খুঁজে পাবে তো? রাস্তায় উঠে দেখে ঘরঘর শব্দ করা কিরকম একটা কিছু একটার পর একটা তার দিকে ধেয়ে আসছে। সে জানতো না ওগুলাকে গাড়ি বলে। তাই গাড়িকে দানব ভেবে সে আবারো বনের ভেতর ঢুকে এলোপাথারি ছুটতে থাকল। এখন সে যে খাঁচাটায় আছে তার বিশালত্ব দেখেও সে বেশ অবাক হল। তবু সে এগুতে থাকল খাঁচাটার শেষ মাথা খুঁজে বের করার জন্য। নিশ্চয়ই শেষ মাথায় আতাউর নামের লোকটাকে পাওয়া যাবে। কিন্তু শেষ মাথার খোঁজ পাবার আগেই সে তার মতোই চার পায়ে চলা কিছু একটা দেখতে পেল। হলুদ কালো ডোরাকাটা সারাটা শরীর সেটার। সে দেখতে পেল ডোরাকাটাটা ওত্ পেতে আছে কিছুর জন্য। তারপর হঠাৎ করেই সে চারপেয়ে অরেকটা জীবিত কিছুর উপর ঝাপিয়ে পড়ল। চারপেয়ে বর্ণিল পশুটা চিৎকার করতে থাকল। কিন্তু ডোরাকাটাটা তার উপর চড়ে বসে, যেমন করে স্বাধীনতা কলা চিবিয়ে খেয়েছে এতোদিন, ওই পশুটাকে খাওয়া শুরু করেছে। সে বুঝতে পারল না, ডোরাকাটা কিভাবে সেই জীবিত বস্তুটাকে খাচ্ছে। খাওয়া হবার পর বর্ণিল পশুটা কোথায় যাবে? পশুটা কেন চিৎকার দিল? এটা কি স্বাভাবিক কোন ঘটনা? এ ভাবতে ভাবতে কখন যে সে নিজেও ডোরাকাটার সামনে চলে এসেছে টের পেল না। হঠাৎ বিকট গর্জনে সে ব্যাপারটা বুঝতে পারল। এতো জোরে কি কেউ শব্দ করতে পারে? ডোরাকাটা তাকে কী বলতে চাইছে তাও সে বুঝতে পারল না। কিন্তু এটা বুঝতে পারল তার খুব ভয় হচ্ছে। সে আবারও ছুটতে শুরু করল। আতাউর স্যার কোথায় যে চলে গেল! উনি কবে আসবে কলা নিয়ে? তার যে খুব খিদে পেয়েছে। সে কিবোর্ডের মতো কিছু একটা এদিক সেদিক খুঁজতে থাকল। ওটা খুঁজে পেলেই আতাউর স্যারকে সে লিখবে তাকে নিয়ে তার ওই ছোট খাঁচাটাতে ঢুকাতে। এতো বড় খাঁচা সে চায় না। সে বাড়ি যেতে চায়। সে নিরাপদে থাকতে চায়। তখনই তার চোখে পড়ল, একটা কিসের মধ্যে জানি এক কাঁদি কলা ঝুলে আছে। কিন্তু ওটা এতো উপরে যে সে কিছুতেই নাগাল পেল না। কী করা যায় ভাবতে ভাবতে সে লম্বা মতো যে জিনিসটার মধ্যে কলা ঝোলানো ছিল সেটা জড়িয়ে ধরল। এক সময় খেয়াল করল সে উপরের দিকে উঠতে পারছে। উপরে উঠতে উঠতে একসময় কলা তার হাতের নাগালে এসে গেছে! খুশিতে সে ওখান থেকে কলা পেড়ে খেতে থাকল। এবার একটা না, একসাথে সে অনেকগুলো কলা খেয়ে ফেললো। বাহ! ব্যাপারটা দারুনতো! আতাউর স্যারতো কেবল তিন চারটা কলা দিত একবারে। এখানে সে অনেকগুলা কলা খেয়ে ফেললো নিজে নিজেই। কি অদ্ভুত ব্যাপার! হঠাৎ করে সে দেখল সবকিছু কেমন যেন ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে। সে গাছে জড়িয়ে ধরে বসে থাকল। তার সারা শরীর কাঁপা শুর হল। ধীরে ধীরে সে কিছুই দেখতে পেল না। এ ব্যাপারটাও তো অদ্ভুত! ব্যাপার কী? এ কি তবে মৃত্যু? আতাউর স্যার একবার বলেছিল, মৃত্যু হলে নাকি কিছু দেখা যায় না। তবে কি সে মরে গেছে? তারপর কী হবে তার? আতাউর স্যারটা গেল কোথায় তাকে এভাবে একলা ফেলে? এভাবে অনেকক্ষণ বসে থাকতে থাকতে একসময় সে আবার সবকিছু দেখা শুরু করল। পাশের সেই কাঁদিতে তখনো আরো বেশ কটা কলা ছিল। সে কলাগুলো খেয়ে ফেলল। তারপর সে গাছ থেকে নেমে আবার চলতে থাকল। এবার সে তারই মতো দেখতে বেশ কয়েকটা জীবিত কিছু দেখতে পেল। তার দিকে সেগুলো উৎসাহী হয়ে তাকিয়ে আছে। সে কী করবে ভেবে পেল না। কী করবে সে? সে দাঁড়িয়ে থাকল চুপচাপ। ওগুলো তার দিকে এগিয়ে আসছে! সে কি পালাবে? ঠিক বুঝতে পারছে না। তবে এদের চোখে কোনরকমের হিংস্রতা সে লক্ষ্য করল না। তাই সে দাঁড়িয়ে থাকার সিদ্ধান্ত নিল। ওগুলো তারা পাশে এসে কিরকম অদ্ভুত একটা শব্দ করল। সেও চেষ্টা করল শব্দটা করতে এবং সফল হল। তারা সবাই একযোগে চিৎকার করে উঠল। সে নিজেও তেমন করেই চিৎকার করল। তারও কেমন জানি একটা অনুভূতি হচ্ছে। একেই বোধ হয় আনন্দ বলে। জীবনে এই প্রথম এমন অনুভূতি পেয়ে সে অবাক হয়ে গেল। এই বড় খাঁচার জীবন পদ্ধতিটা বিপদজনক হলেও মন্দ না!

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৯

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ভাল লেগেছে ।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৫

কয়েস সামী বলেছেন: ধন্যবাদ জানানোর জন্য।

২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩

কলমের কালি শেষ বলেছেন: হুম স্বাধীনতা মুক্তি পেল ।

বিজয়ের উষ্ণ শুভেচ্ছা.......

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৮

কয়েস সামী বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকেও।

৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৮

সুমন কর বলেছেন: ভাল লাগল।

মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৮

কয়েস সামী বলেছেন: শুভেচ্ছা প্রিয়।

৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৮

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পটা জটিল! বিজয়ের শুভেচ্ছা ।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৯

কয়েস সামী বলেছেন: মামুন ভাইকে অনেক শুভেচ্ছা।

৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো। বিজয়ের শুভেচ্ছা।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৭

কয়েস সামী বলেছেন: অাপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় লেখক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.