নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলা অামার তৃষ্ণার জল

কয়েস সামী

i m nothing in this huge world...

কয়েস সামী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজয়ের গল্প: প্রতিশোধ

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

আমাদের বন্ধু কবিরের নাম আসলে কবির না। তার পিতৃপ্রদত্ত নাম হল মাহমুদ। মোঃ মাহমুদ। কবির হিসেবে তার পরিচিত হবার একটা ছোট্ট ইতিহাস আছে। সেই ইতিহাসের নায়ক আবার আমি। ছেলেবেলা থেকেই সে কবিতা লেখার চেষ্টা করতো। তার লিখিত বস্তুগুলো ঠিক কবিতা হতো কি না জানি না, তবে কোন কিছু লিখলে আমাদের বন্ধু মহলের সবাইকে সেই লেখাটা মনোযোগ দিয়ে শুনতে বাধ্য করত। না শুনলে অন্তত একদিন আমাদের সাথে সে কোনরকম যোগাযোগ রাখত না। আর আমরা বন্ধুরা তার সাথে যোগাযোগ না রেখে থাকতে চাইতাম না মোটেও। তার কারণটাও একটা ইতিহাস। সেই ইতিহাস নিয়ে আরেকটি গল্প লেখা যাবে। আজ যে গল্প বলা শুরু করেছি সেটাই বলি। তার কবিতা লেখালেখির অভ্যাস দেখে তাকে আমি কবি বলে ডাকা শুরু করি। তারপর ধীরে ধীরে বন্ধুদের সবাই তাকে কবি নামে ডাকতে শুরু করে। এভাবেই বন্ধুমহলে তার নাম হয়ে যায়- কবি। আমাদের মুখে কবি ডাক শুনতে শুনতে যেদিন লিপির সাথে তার প্রথম কথা হয় সেদিন লিপি তাকে কবির বলে ডাকা শুরু করে। লিপির এই হঠাৎ করে কবিকে ভুল করে কবির ডাকায় আমরা যার পর নাই আমোদিত হই আর কবিকে নতুন করে কবির নামে ডাকা শুরু করি। লিপির মুখে উচ্চারিত যে নাম সেই নামকে তো কবির অবহেলা করতে পারে না। কারণ লিপির পিছনে অনেককাল ঘুরাঘুরির পরই তাকে সে পটাতে সক্ষম হয়েছিল। তাই লিপি তাকে কবির বলে না ডেকে গরু বলে ডাকলেও সে দুঃখ পেতো না।

যাই হোক। আসলে গল্পটা কবিরের নাম সংক্রান্ত সমস্যা নিয়েও না। অন্য একটা সমস্যা নিয়ে। সমস্যাটার কথা আমরা যেদিন জানতে পারি সেদিন লিপি তার বাবার সাথে ডাক্তার দেখাতে এসেছে। খবর পেয়ে মতি আর আমি জোর করে কবিরকে ডাক্তারের চেম্বারে নিয়ে এসেছি। জোর করতে হল কেন এটা নিয়েই আমরা ভাবিত। এতোদিন যাকে এক পলক দেখার জন্য তটস্থ হয়ে দিনের পর দিন অপেক্ষা করতো সেই লিপিকে দেখা করানোর জন্য কি না তাকে রীতিমতো চ্যাঙদোলা করে নিয়ে আসতে হয়েছে। মতি যখন তার বাসায় গিয়ে বলল, চল, লিপিকে দেখবি। সে তার বাবাকে নিয়ে ডাক্তারের চেম্বারে এসেছে। কবির দুম করে রেগে গিয়ে বলে উঠল, লিপি এসেছে তো কী হয়েছে। ওকে দেখার জন্য পই পই করে ছুটে বেড়াতে হবে? আমার দরকার নেই লিপির সাথে দেখা করার। খুব ঘুম পাচ্ছে, ঘুমাব। সকাল এগারোটার সময় কবিরের যে ঘুম পাওয়ার কথা না, এটা বুঝতে পেরে ওকে জোর করে নিয়ে আসলাম নির্দিষ্ট চেম্বারেরর সামনে। ভেবে নিলাম তাদের মধ্যে সাময়িক কোন ঝগড়াঝাটি হয়েছে, তাই রাগ দেখানো হচ্ছে। কিন্তু চেম্বারে আসার পরেই কবিরের কাছ থেকে আসল ঘটনা জানলাম। ঘটনাটি হল, কবির জানতে পেরেছে লিপির বাবা রাজাকার। একাত্তরে অনেক মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যুর কারণ নাকি তার বাবা।

আমরা স্তম্ভিত হয়ে গেলাম। চমৎকার এই সত্তরোর্ধ মানুষটা- যাকে দেখলেই শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে যায়, এতো সুন্দর করে যিনি কথা বলেন, সেই মানুষটা রাজাকার ছিলেন এটা আমাদের বিশ্বাসই হচ্ছিল না। তাছাড়া কথাটা সত্যি হলেও যে কবিরের লিপির প্রতি ভালবাসা বিলীন হয়ে যাবে- এটাও মাথায় ঢুকছিল না। আমি তাই বলে উঠলাম, মানলাম লিপির বাবা রাজাকার ছিলেন, তাই বলে লিপি কী দোষ করল। লিপিকে তো এজন্য দায়ী করা যাবে না। তুই এমন পাগলামী করিস না।
কবির আবার হিসিহিসিয়ে উঠল, তুই কি করে ভাবলি বিয়ের পর রাজাকার একজনকে বাবা বলে ডাকব। তাকে তো এখনি আমার থুথু দিতে ইচ্ছে করছে।
কিন্তু তুই তো লিপির সাথে সম্পর্কে অনেক দূর এগিয়ে গেছিস। এই জায়গায় এসে তোর ফিরে যাওয়ার জন্য লিপি কতোটা কষ্ট পাবে, ভেবে দেখেছিস? আমি খুব জোর দিয়ে যুক্তি দেখালাম।
তুই ভেবে দেখ, আমার বাবার শহীদ হবার জন্য যদি লিপির বাবা দায়ী থাকে তবে কী করে ওই কুত্তার বাচ্চা রাজাকারের মেয়ের সাথে ঘর করব?
কবিরের বাবা যে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন ব্যাপারটা একেবারেই মনে ছিল না। তবু বললাম, লিপির বাবাই যে তোর বাবার মৃত্যুর জন্য দায়ী এটাই বা কে বলল তোকে?
কবির দীর্ঘশ্বাস ফেলে জবাব দিল, হতেও তো পারে। শুনেছি লিপিদের গ্রামের বাড়ি আমাদের গ্রামের পাশেই।
আমি আর মতি কথা বাড়ালাম না। কবিরের মনের প্রকৃত অবস্থা কিছুটা হলেও বুঝতে পারলাম।

সেদিনের পর অনেকদিন আর কবিরের সাথে দেখা হয় নি। সে নাকি বন্ধুদের কারো সাথেই আর দেখা করে না। এমনকি লিপির সাথেও যোগাযোগ একেবারে বন্ধ। ব্যাপারটা লিপির কাছ থেকেই জানতে পেরেছি। লিপি প্রায় প্রতিদিনই হয় আমাকে, নয়তো মতিকে ল্যান্ড ফোন থেকে কল দিয়ে কান্নাকাটি করে। লিপির কষ্ট আমরা বুঝতে পারি। কিন্তু মূল ঘটনা লিপিকে বলতে পারি না। লিপিকে বলতে পারি না, তোমার বাবা রাজাকার ছিলেন বলেই কবির আর তোমার সাথে যোগাযোগ করে না। নিজেদেরও আমরা প্রবোধ দিতে পারি না। বাবা রাজাকার হবার জন্য তার মেয়েকে শাস্তি দিতে হবে কেন- এটা বুঝতে পারি না। কবিরকে খুব বিবেচনাহীন মানুষ বলে মনে হয়। লিপির কষ্টে আকুল হয়ে একসময় আমরা কবিরের বাসায় ছুটে যাই। অনেক হয়েছে। আর না। আমাদেরই এক বন্ধুর দ্বারা একটা মেয়েকে এভাবে কষ্ট পেতে হবে এটা আর মানা যায় না। আমরা মানতে পারি না। কবিরের বাসায় গিয়ে কবিরকে ডেকে বের করে অবাক হয়ে যাই। এ কী অবস্থা কবিরের! চুল, দাড়ি না কামানোয় কবিরকে আমাদের চিনে নিতে অনেক কষ্ট হয়। খাওয়া দাওয়াও মনে হয় নিয়মিত হচ্ছে না। চোখের নিচে কালি দেখে বুঝতে পারি ঘুমও ঠিকমতো হচ্ছে না কবিরের। কবিরকে আমরা বুঝাই, লিপিকে কষ্ট দিয়ে কেন কবির নিজেকেও কষ্ট দিচ্ছে। লিপিও যে কী ভীষণ কষ্ট পাচ্ছে, সেটা বুঝানোর চেষ্টা করি। মতি বুদ্ধি করে লিপির কান্না তার ক্যাসেট রেকর্ডারে রেকর্ড করে রেখেছিল। সেই রেকর্ড থেকে লিপির কান্না শুনাই কবিরকে। বলি, লিপির সাথে কথা বললে তুই বুঝতে পারতি মেয়েটা কী পরিমাণ কষ্ট পাচ্ছে তোর এই হঠাৎ অদ্ভুত আচরণে। আমি বুঝাই, মতিও বুঝায়। নিশ্চুপ কবির এক সময় মুখ খোলে। বলে, তোরা আমার জায়গায় থাকলে বুঝতে পারতি আমার কষ্ট। বাবা হারা এক সন্তানের কষ্ট কেবল তারাই বুঝতে পারে যাদের বাবা নেই। তোরা জানিস না, আমি নিশ্চিত হতে পেরেছি আমার বাবার মৃত্যু লিপির বাবার কারণেই। এমন অকাট্য যুক্তি শুনেও আমরা দমে গেলাম না। কবিরকে তবু একটু বিবেচনা করার কথা বললাম। তার একটু বিবেচনাতে লিপি আর কবির দুজনের জীবনই সুন্দর হয় যে! এতো ভালবাসা যেখানে আছে সেখানে সব প্রতিকূল পরিবেশেও জীবন সুন্দর হবে বলেই আমাদের বিশ্বাস। অবশেষে আমরা বোধ হয় পারলাম। কবিরকে বুঝাতে পারলাম। সে বলল, ঠিক আছে। আমি তোদের কাছ থেকে কয়েকটা দিন সময় চাই।

আমরাও লিপির কাছে তার এই সময় চাওয়ার কথা জানিয়ে দিলাম।

২০০৪ সালের শেষের দিকে চাকরি পেয়ে ঢাকা চলে যাওয়ায় লিপি আর কবিরের সাথে যোগাযোগ কমে গিয়েছিল। তবে তাদের বিয়ের দাওয়াত ঠিকই পেয়েছিলাম। মেয়ে সন্তান জন্মের খবরটাও পেয়েছিলাম মতির কাছ থেকে। জীবিকার প্রয়োজনে অতঃপর এতোটাই ব্যস্ত হয়ে গিয়েছিলাম যে মতি, লিপি, কবির - আমার সেই টগবগে যৌবনকালের বন্ধু আর তার প্রেমিকার কথা একেবারেই ভুলতে বসেছিলাম। কিন্তু গতকাল হঠাৎ করে পত্রিকার পাতায় একটা খবর পড়ে তাদের কথা আবার মনে পড়ে গেল। খবরটির কিয়দংশ:

সিলেটের গোয়ালাবাজারে যুদ্ধাপরাধী গ্রেফতার
৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় সিলেটের গোয়ালাবাজারে এক যুদ্ধাপরাধীকে মঙ্গলবার বিকেলে তার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ জানায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান তাদের বিরূদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেন। (ট্রাইব্যুনালে মামলা নং ১৫/২০১৫) । মামলাটি করেন তারই জামাতা জনাব মোঃ মাহমুদ।

মাহমুদ! মাহমুদ আমাদের বন্ধু কবির না তো? কবিরের গ্রামের বাড়ি গোয়ালাবাজারের পাশেই। ধৃত যুদ্ধাপরাধীর নাম খুঁজলাম। ঠিকই আছে। লিপির বাবা। হায়, হায়! এটা কী করল মাহমুদ! প্রাণপ্রিয় স্ত্রীর বাবার নামে মামলা করে দিল! এ সরকার তো যেভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করছে তাতে তো লিপির বাবার ফাঁসীও হয়ে যেতে পারে। অনেক কষ্টে কবিরের ফোন নাম্বার যোগাড় করে তাকে কল দিলাম। বেশ কয়েকবার ডায়াল করার পর ফোনটি রিসিভ হল। কবিরকে নিজের পরিচয় দিয়ে জানতে চাইলাম, এটা সে কেন করল।
অপ্রকৃতিস্থের মতো হাসতে হাসতে কবির বলল, ভালই তো করেছি। অ্যান আই ফর অ্যান আই। অ্যা টুথ ফর অ্যা টুথ। বাবার বদলে বাবা। কাটাকাটি। হা হা হা।
তুই কি পাগল হয়ে গেছিস?
পাগল তো আগেই হয়েছিলাম রে। লিপিকে ভালবেসে। তারপর লিপির বাবার পরিচয় পেয়ে আবার হয়েছিলাম। এবার মামলাটা না করলে সত্যি সত্যি পাগল হয়ে যেতাম। ব্যাটার ভালমানুষি আর সহ্য হচ্ছিল না।
লিপি কোথায়? লিপিকে দে। কথা বলব।
সে নাই।
নাই মানে?
চলে গেছে। পত্রিকায় মামলার খবর পেয়ে মেয়েকে নিয়ে চলে গেছে।
ওর নাম্বার দে। আমি আর মতি কথা বলব।
কি হবে কথা বলে? ওকে আবার ফিরিয়ে আনবি? ও তো আর আসবে না।
আসবে না, তুই কী করে জানিস। নাম্বার দে বলছি।
আসবে না। বাবার খুনিকে কেউ আপন করে নিতে পারে না।

কবির কলটা কেটে দিল। দুদিন পর সাপ্তাহিক ছুটি। তাই ভাবলাম, কবিরের এই দুঃখের সময় কবিরের সাথে কিছুটা সময় কাটিয়ে আসি। ছুটির দিন ট্রেন ধরলাম। কতদিন পর বন্ধুর সাথে দেখা হবে! কি বলে কবিরকে সান্ত্বনা দেব ভাবতে ভাবতে এগুতে থাকলাম গন্তব্যের দিকে।

কবিরের সাথে দেখা হওয়ার আনন্দ, সেই সাথে কবিরের এই বর্তমান পরিস্থিতি- আনন্দ-বেদনার মিশেল মনোভাব নিয়ে কবিরের বাসার সামনে এসে কলিং বেল চাপলাম। কেমন দেখব কবিরকে? বন্ধুকে পেয়ে সে কি আনন্দিত হবে? না কি বিষাদের ভারে ন্যুব্জ থাকবে কবির? ভাবতে ভাবতেই দরজা খুলে গেল। আশ্চর্য! এ যে দেখি লিপি!
-আরে! কয়েস ভাইয়া যে!
-হু। তুমি যে!
-আমাকে দেখে অবাক হলেন বুঝি! কিন্তু যদ্দুর মনে পড়ে আপনাকে আমাদের বিয়েতে দাওয়াত দেয়া হয়েছিল।
-সেটা না! তুমি না চলে গেলে সেদিন!
-ও তাহলে আপনিও জানেন সবকিছু! লিপি এবার গম্ভীর হল। হু। চলে গিয়েছিলাম। কিন্তু আপনিই বলেন, কবিরকে ছাড়া আমি কি থাকতে পারব? তাই অনেক ভেবে চলে আসলাম। কবির তো কোন দোষ করে নি। সে কেবল বিচার চেয়েছে। আমার বাবা যদি দোষী হন, বিচারক তাকে শাস্তি দেবেন। দোষ করলে তো শাস্তি পেতেই হবে, না?
আমি জবাব দিতে পারলাম না।
লিপি দরজা ছেড়ে দিয়ে বলল, আসুন। ভেতরে আসুন।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৬

আরাফাত আল মাসুদ বলেছেন: দারুন লেগেছে ভাই, সামী। গল্প বলার ধরণটি চমৎকার। বেশ আগ্রহ জাগিয়ে রাখে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৭

কয়েস সামী বলেছেন: গল্প লেখার সময় ধরণের দিকে মনোযোগ রাখতে চেয়েছি। আপনি ব্যাপারটা খেয়াল করেছেন বলে অনেক ধন্যবাদ।

২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৪

প্রামানিক বলেছেন: রাজাকারের মেয়ে মুক্তিযোদ্ধার ছেলে এ এক অন্য রকম গল্প। ধন্যবাদ

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৮

কয়েস সামী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫১

মেহেদী হাসান শীষ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন কয়েস সামী ভাই

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৮

কয়েস সামী বলেছেন: জেনে ভাল লাগল শীষ ভাই।

৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩১

আজমান আন্দালিব বলেছেন: সুন্দর গল্প।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

কয়েস সামী বলেছেন: আপনি এখনও সামুতে অাছেন দেখে ভাল লাগছে। আমিই অা্সলে সময় দিতে পারছি না। তাই হয়তো দেখা হয় না অাপনার সাথে।

৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মেটাফোরটা জটিল হইছে।
ভাল লাগলো ভাই গল্পটা।+++

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৩

কয়েস সামী বলেছেন: অনেক দিন পর প্রিয় ব্লগারকে পেলাম। অনেক ধন্যবাদ।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৫

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ওয়াও ।।অসাধারণ লিখেছেন। সীমাহীন মুগ্ধতা রেখে গেলাম। সত্যিই চমৎকার।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৩

কয়েস সামী বলেছেন: অনেক অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.