নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পৃথিবীর নৈসর্গিক সৌন্দর্য আমাকে কেবলই পিছুটানে!!

কামরুন নাহার বীথি

আমি কিছুটা ভ্রমণবিলাসী আর ফুলের প্রতি আছে আমার আজন্ম ভালোবাসা

কামরুন নাহার বীথি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঝটিকা সফর -২ (দুই) -- পদ্মা রিসোর্ট

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৮




জন্মাষ্টমীর সকাল, সরকারী ছুটির সকাল। ক’দিন আগেই প্রোগ্রাম করা ছিল, ঢাকার বাইরে যাবার। এক এক করে দশজন হলাম আমরা। কারো নিজেদের গাড়ীতে যাব না আমরা। সবাই মিলে একসাথে যাব হৈ হুল্লোর করতে করতে। ঠিক আছে চলো---------

ড্রাইভারকে বলা হলো সকাল সাতটায় আসতে। আমি ফজর নামাজ পড়ে আর ঘুমাতে গেলাম না, গোসল সেরে নিলাম। রাস্তায় নাশতা করা হবে, তাই নাশতা বানানোর ঝামেলায় আর গেলাম না। চা খেয়ে রেডি হয়ে নিলাম, এর মাঝেই চলছে ফোনাফুনী! গাড়ী এখোনো আসছে না কেন, সকালে না বেরোলে বেড়ানোতে মজা হবে না, আরো--আরো--। ড্রাইভার সাহেব আসতে থাকুন, আমি একটু ঘুমিয়ে নিই।

সকাল ৮.৩০-এ ফোন এল, গাড়ী এসেছে। প্রথম জন উঠেছেন গুলশান থেকে, দ্বিতীয় সারিতে আমরা মিরপুরবাসী। চারজন শ্যাওরাপাড়া আর দু’জন আগারগাঁও তালতলা থেকে উঠে যাত্রা শুরু হলো আমাদের সকাল নয় টায়। এর পরে দু’জন উঠলেন সংসদ ভবনের সামনে থেকে আর সর্বশেষ জন এলেন ধানমন্ডী থেকে।

দশ জনের দল নিয়ে চলতে শুরু করলাম আমরা। ছোট্ট একটি ডিভাইসে গান চলছে-

বাড়িরওনা দক্ষীণপাশে গো
ও দাইমা কিসের বাদ্য বাজেগো,
আমার দাইমা, দাইমাগো-----

--(রূপবান সিনেমার গান)

ক’জন গাইছে সাথে ইচ্ছে মত। এরপরে অনুরোধের আসর, যার যেটা পছন্দ সেই গানই চলবে ইউটিউব থেকে।এভাবেই আমরা যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভার, বুড়ীগঙ্গা সেতু, ধলেশ্বরী সেতু পেরিয়ে, ঢাকা থেকে পৌছে গেলাম লৌহজং। পথে শ্রীনগরে সকালের নাস্তা সেরে নিয়েছি। আমাদের স্থলপথে ভ্রমণ শেষ। এরপরে জলপথে যেতে হবে।

লৌহজং থানার পাশেই পদ্মা নদী। অনেকখানি জায়গা পাড় বাঁধানো। পাড় থেকে ছোট ছোট ইঞ্জীন চালিত নৌকা ছেড়ে যাচ্ছে। বিশাল পদ্মার মাঝে চর জেগে আছে, স্থায়ী চর। আর সেখানেই গড়ে উঠেছে ‘পদ্মা রিসোর্ট।‘ ওখানকার (পদ্মা রিসোর্টের) নিজেদের নৌকাই যাত্রী পারাপার করছে। এর একটি নৌকায় আমরা উঠে গেলাম, আর দশ মিনিটেই পৌছে গেলাম পদ্মা রিসোর্ট নামের ছোট্ট, সুন্দর সেই দ্বীপে।



লৌহজং থানা


এখান থেকেই রিসোর্টের নৌকায় যাত্রা শুরু হলো আমাদের








নিজেদের মনের মাধুরী মিশিয়ে তৈরী রিসোর্টটি। এখন বর্ষার পানি আছে, তাই এটি ভাসমানও বলা যায়। শীতেও এখানে বেড়াতে খুব ভাল লাগে, তখন পানি থাকে না বলে পুরো এলাকা ফুলে ফুলে ভরে থাকে। সুন্দর করে সাজানো বাড়ীগুলোর প্রতিটি বাড়ী ডুপ্লেক্স, কাঠের তৈরী, ঘরের চাল ছন দিয়ে ছাওয়া, প্রতি বাড়ীরই খুব সুন্দর সুন্দর নাম। বাংলা ঋতুর নাম, বাংলা মাসের নাম। একটি বাড়িতে উঠলাম আমরা, নাম চৈত্র। সুন্দর নানান রকমের গাছ, ছোট ছোট কুঁড়েঘর দিয়ে সাজানো কমপ্লেক্সটি। ঘুরে ঘুরে দেখতে খুব ভাল লাগছিল। ছবি তুলতেও ভাল লাগছিল। বাংলার রূপ যেন খুব কাছে থেকে দেখছিলাম। ওখানকার খাবার ঘরটিও খুব সুন্দর, ভেতরের সবগুলো জানালা দিয়েই বাইরে পদ্মা নদী দেখা যাচ্ছিল, নদীতে বড় বড় ট্রলার যাচ্ছিল। আমাদের দুপুরের খাবারের মেন্যু ছিল পদ্মার ইলিশ ভাজা, মুরগী ভূনা, সব্জি আর ডাল, সাথে সালাদ। খাবার শেষে আড্ডা চলছিল কফির সাথে। খাবার ঘরটির সাথে বিশাল খোলা বারান্দা, চারিপাশে বর্ষার পানি, ফটো সেশনের দারূণ পরিবেশ।সারাটা দিনই মেঘলা ছিল, রোদ না থাকলেও ভ্যাপসা গরম।

সারাদিন গল্প আর ছবি তোলা শেষে বিকেলে পাঁচটায় বেরিয়ে এলাম আমরা। সন্ধ্যামালতি হেসে হেসে যেন বিদায় জানালো আমাদের, সেই সাথে বিকেলের মিষ্টি আলো। নৌকায় নদি পেরিয়ে আমরা আবারো থানার সামনে থেকে গাড়িতে উঠে পড়লাম। বিকেলের চা চক্র বিক্রমপুরে(শ্রীনগর)। বিক্রমপুর রসগোল্লা, বাখরখানি, দৈ আর গরুর দুধের চা। ওখানেই দেখলাম জন্মাষ্টমীর বিশাল র‍্যালী। বিশাল এই র‍্যালীর মাঝে মধ্যেই ভ্যান সাজিয়ে, তার মধ্যে ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের কৃষ্ণ-রাধা সাজিয়ে বসিয়ে রাখা হয়েছে। সাথে বাদ্য যন্ত্রীদের বিশাল বহর।


ভ্যান সাজিয়ে, তার মধ্যে ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের কৃষ্ণ-রাধা সাজিয়ে বসিয়ে রাখা হয়েছে

আর বিরতি নয়। এবার আবারো পছন্দের গান শুনতে শুনতে বাড়ী ফেরা। আমার পছন্দের গান ছিল, মনপূরা ছবির গান দু’টো। নিথুয়া পাথারে--- আর সোনার পালংকের ঘরে----।


এটাই ঢোকার পথ


ঢুকেই পথটা সোজা চলে গেছে ওদের অফিসে


এটাই অফিস






অফিসটাকে মাঝে রেখে ডানে বামে গড়ে উঠেছে কমপ্লেক্সটি










কটেজের নামগুলো কী সুন্দর




মাঝে মধ্যেই ছোট ছোট বসার জায়গা, এখন অবশ্য বর্ষার পানিতে ডুবে আছে




এটাই খাবার ঘর






বিকেলে আমরা ফিরে এলাম






সন্ধ্যামালতী হেসে হেসে আমাদের বিদায় জানালো

ঝটিকা সফর-১ (এক)

****************************************************************

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭

রিকি বলেছেন: বাড়িরওনা দক্ষীণপাশে গো
ও দাইমা কিসের বাদ্য বাজেগো,
আমার দাইমা, দাইমাগো-----
--(রূপবান সিনেমার গান)


পোস্ট তো জটিল ছিলই--- গানটাও জটিল !!!!! ;) আপনি আবার সিনেমার নামও মনে রেখেছেন !!! :-B পোস্টে ৩য় ভালো লাগা। :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হ্যা আপু, আমরা সেদিন প্ল্যান করেই বেরিয়েছিলাম পুরোনো দিনের গান শুনব।
সে যত পুরোনোই হোক না কেন!!
ভালোও লাগছিল পুরোনো দিনের গানগুলো শুনতে।

পোষ্টে ভালোলাগা জানানোর জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু!

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

বিজয় নিশান ৯০ বলেছেন: যেতে পারলো খুব ভালো লাগতো। কিন্তু আগামী ৫ বছরে সম্ভব না। এমন সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপনি কি দেশের বাইরে আছেন?
৫ বছর পরে এসেই যাবেন ওখানে।
শহুরে, যান্ত্রিক জীবনের ক্লান্তি দূর করতে ভাল লাগবে ওখানে গেলে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকেও!!

৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯

শাখাওয়াত মারুফ বলেছেন: জায়গাটা একটু হলেও চোখজুড়ানো।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হ্যা চোখ জুরানো!! ধন্যবাদ ভাই!

৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

বোকামানুষ বলেছেন: ভাল লাগলো

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!

৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

মেহবুবা বলেছেন: ঠিক একই দিন আমাদের যাবার কথা ছিল পদ্মা পারে দুপুরের খাবারের সন্ধানে! আপনার এটা দেখে সাধ মেটাই।
পদ্মা রিসোর্টে রাতে থাকবাট ব্যবস্থা কেমন বলতে পারবেন ?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: গেলেতো দেখা হয়ে যেত :)
ছুটির দিন বলে অনেকেই গিয়েছিলেন ওখানে!!
জন্মদিনের কেক নিয়েও গিয়েছেন একটি দল।

আমিতো প্রথম গিয়েছি ওখানে, রাতে থাকার ব্যবস্থা খারাপ না।
ডুপ্লক্সের নিচতলায় একটা সিংগেল বেড, একসেট সোফা!
উপরে দুইটা সিংগেল বেড, একটা বাথরুম, একটা ঝুলবারান্দা!
সারাদিনের জন্য ভাড়া ২৩০০/- টাকা, রাতের জন্য ভাড়া কত বলতে পারব না।
ওখানকার খাবার ভাল, তারমানে রাতে থাকতে কোন সমস্যা হবে না।

৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫

শায়মা বলেছেন: কি যে সুন্দর!!!!!!
আমিও যেতে চাই!:)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: চলে যান আপু, ভাল লাগবে।

৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

মধু নদীর জোলা বলেছেন: ঝটকা সফর ভালোলাগলো । এলাকাটা খুব সুন্দর সাথে ছবিগুলাও +++্

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে :)

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩

সুমন কর বলেছেন: ঝটকা সফরের বর্ণনা আর ছবি মিলিয়ে দারুণ পোস্ট।
ভালো লাগল। যাবো একদিন...


১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হুম যাবেন একদিন, খুব ভাল লাগবে দাদা!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা!!

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০

এস কাজী বলেছেন: উপরে দেখতে দেখতে ভাবছিলাম বীথি আপুর পোস্টে ফুল নেই কেন? পরে দেখলাম ঠিকই আছে :) সুন্দর পোস্ট । ভাল লাগল।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হুম বীথি আপু যেখানে, ফুল থাকবেই সেখানে!!!! :)
ফুল কোথাও থাকলে আমার চোখ সেখানেই আটকে যায়!!

আরেকটা ফুলের পোষ্ট রেডী করতে চাচ্ছি, ভাল লাগবে আশা করি!!

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০

এস কাজী বলেছেন: উপরে দেখতে দেখতে ভাবছিলাম বীথি আপুর পোস্টে ফুল নেই কেন? পরে দেখলাম ঠিকই আছে :) সুন্দর পোস্ট । ভাল লাগল।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১২

আহমেদ জী এস বলেছেন: কামরুন নাহার বীথি ,




বাড়িরওনা দক্ষীণপাশে গো
ও দাইমা কিসের বাদ্য বাজেগো,
আমার দাইমা, দাইমাগো-----


এই গান এখোনও আছে ?

সন্ধ্যামালতীর মতোই রঙীন সব ছবি । সুন্দর ।
ঝটিকা মন্তব্য করে গেলুম ।


১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: :) এই গানের কি মরণ আছে, অমর, অক্ষয়!!
আমাদের মত শ্রোতা যতদিন বেচে আছে, এ সব গান থাকবে ততদিন।

অনেক শুভেচ্ছা, ভাল থাকবেন ভাই!

১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২

জুন বলেছেন: আপনি দেখি প্রায়ই আমার আম্মার দেশের বাড়ির দিকে ঘুরে আসেন কামরুননাহার :)
ঠিক মাওয়া ফেরী ঘাট যে জায়গায় তার সামনেই বিশাল এলাকা জুড়ে নানাবাড়ি আজ বহু বছর পদ্মার গর্ভে।
আপনার চোখে দেখা হলো সেই অপরূপ দেশ ।
+

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: :) হ্যা আপু, ঘুরে বেরিয়ে দেখবার মত সব জায়গাই যে আপনার নানাবাড়ীএ আশেপাশে।
তাইতো মাঝে মধ্যেই যাচ্ছি ওদিকটায়।

নদীপাড়ের মানুষদের জীবনই যে ভাঙাগড়ার।
আমিও যমুনা পাড়ের মেয়ে।
যমুনাসেতু হওয়ার পরে আর আমাদের এলাকা ভাঙছে না।
পদ্মাসেতুর নদীশাষণ প্রকল্প শেষ হলেও ঐ এলাকা আর ভাঙবে না।

ভাল থাকবেন আপু, অনেক শুভেচ্ছা!!

১৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২১

কালীদাস বলেছেন: এই গানটা মনে হয় অনেক ছোটবেলায় শুনেছিলাম।
রিসোর্ট-টা সুন্দর। ছবিগুলোও ভাল এসেছে। থ্যাংকস :)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: এই গানটা আমারও ছোটবেলা থেকেই শোনা! :)
যখন গ্রাম বাংলায় যাত্রাপালা হতো,পরে এই কাহিনী সিনেমায় রূপ দেওয়া হয়।
গ্রামে বিয়েবাড়িতে মাইকে এই সব গান শোনা যেত।

আমরা সেই সব দিনের স্মৃতি মনে করেই গানগুলো শুনছিলাম!
এই গানগুলোতো সাধারণত শোনা হয় না।

অনেক শুভেচ্ছা ভাই আপনাকে!!

১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ‘পদ্মা রিসোর্ট'-এর কাব্যিক নাম গুলো ভাল লেগেছে। জানালার ওপারে পদ্মা, ভাবতেই কেমন যেন ভাল লাগছে!!!
গান এবং ছবির কম্বিনেশন ভাল হয়েছে।
+++ পোষ্ট।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই, একবার যেয়ে ঘুরে আসুন আরো ভাল লাগবে!!

১৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চমৎকার যতসব ছবি। :)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে!!

১৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮

মো: আশিকুজ্জামান বলেছেন: 'পদ্মা রিসোর্ট' সর্ম্পকে জানলাম ভাল লাগল। জানার কোন শেষ নেই।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হুম, ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম!! অনেক শুভেচ্ছা আশিক ভাই!

১৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: ছবির সাথে মিল রেখে প্রত্যেকটা লেখা খুবই ভাল লাগলো। সব থেকে ভাল লেগেছে কটেজ গুলোর সুন্দর নাম!


ধন্যবাদ পোস্টের জন্য! ভাললাগা জানবেন!!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই!

১৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮

হাসান রাজু বলেছেন: শীতে গিয়েছিলাম । পদ্মার পাড়ে বেশ হেঁটে খেলে বেড়ানোর মত জায়গা । বর্ষায় তো অন্যরকম । ভালই লাগবে, খারাপ না ।
একটা গান মনে পড়েছে ....

পদ্মার পাড়ে ----- (নোভা)

পদ্মার পাড়ে
ঝিনুক শামুকের খেলায়
তোরা দেখবি কে কে আয়
ঠিক তারই ওপারে
দালান সারি সারি
ঐ যে দেখা যায়
বালুচরের মেলায়
মৃদু হাওয়া দোলায়
ভরে গেছে কখন এ জীবন

বটের ছায়ায় আসন পেতে
বাউল সুরে গান
গাঁয়ের মেয়ে কলসি কাখে
জুড়ায় না কার প্রাণ
বালুচরের মেলায়
মৃদু হাওয়া দোলায়
ভরে গেছে কখন এ জীবন

ঐ পাড়ে সব ছুটছে যেন
কলের গাড়ির মত
ব্যস্ততা আর কোলাহলে
হারায় যে মন কত
বালুচরের মেলায়
মৃদু হাওয়া দোলায়
ভরে গেছে কখন এ জীবন ।


শুনতে চাইলে -
http://www.mediafire.com/listen/o7zeayeyomu/Nova+-+Poddar+Pare.mp3

গানের লিরিক খুজতে গিয়ে বিষাক্ত মানুষ এর ব্লগে পেয়ে গেলাম । আর কপি পেস্ট ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই, গানের কথাগুলো সত্যিই মনোহরা!!!!
পদ্মা রিসোর্ট -এ শীতকালে আবার যেতে হবে।
খুব ভাল লেগেছে আমার।

১৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সন্ধামালতীগুলো দেখে যেন নাকে শৈশবের সেই ঘ্রান এসে লাগল!

সন্ধ্যার সময় এগুলো পাশ দিয়ে যেতে যেতে যেমন পেতাম!!!

দারুন ভ্রমনময় একটি দিন! +++++++++++++

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই! সন্ধ্যামালতী আমারো প্রিয় ফুলগুলোর তালিকায়!
এখনকার বাগানে এই ফুল সাধারণত দেখা যায় না।
সত্যিকার ফুলপ্রেমীদের বাগানে দেখা যায়!

২০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮

আরজু পনি বলেছেন:

ছবি আর বর্ণনাসহ চমৎকার উপস্থাপন।
লৌহজং থানা এলাকায় গিয়েছি, পদ্মা পারে গিয়েছিলাম ইলিশ খেতে গত বছরের আগস্টে । নদীর এপার থেকে পদ্মা রিসোর্ট দেখেছি, কিন্তু ভ্রমণ পরিকল্পনায় পদ্মা রিসোর্ট না থাকায় সেখানে আর যাওয়া হয়নি। ভালোই হলো...আপনার মাধ্যমে দেখে নিলাম ।
ভালো লাগা রইল, বীথি।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা আপু!
পদ্মা রিসোর্ট আমিও প্রথম দেখলাম, ভাল লাগবে আপনারও!!
নদী পাড় কেন যেন ভাল লাগে আমার, পাগলার "মেরি এন্ডার্সন -এ " কয়েকবার গিয়েছি আমি!!
ভাল থাকবেন আপু!!

২১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪

প্রামানিক বলেছেন: রিসোর্টের চারিদিকে পানি। মনে হয় খাওয়া ভাল হয়নি। তবে ছবিগুলো চমৎকার। ছবি দেখে মনে হলো আমিও ঘুরে এলাম।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৭

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: চারিদিকে পানি বলে ভাল খাওয়া হয়নি, কে বললো শুনি?!?!
পানি দেখতে দেখতে তন্ময় হয়ে, বরং বেশী বেশী খেয়ে ফেলেছি!!!! :)

চোখে দেখার মজার চেয়ে, ছবি তুলে চেয়ে চেয়ে দেখতে কিন্তু আমি খুব পছন্দ করি!!
আর আমি জানি, আমার দলে অনেকেই আছেন!!! :)

২২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৫

প্রামানিক বলেছেন: এইটা সত্য, ছবি দেখেই অনেক সময় সেই জায়গা দেখার নেশায় জাগে।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হুম, ঠিক তাই!! :)

২৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৮

প্রামানিক বলেছেন: পানির মধ্যে অনেক সময় সাপ, ব্যাঙ, কেচো, কেড়া, বিচ্ছু, পোকামাকর ঘোরাঘুরি করে দেখলে ঘেন্না লাগে এইজন্য মনে হলো খাওয়া ভাল হয়নি।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: না না স্বচ্ছ পরিস্কার পানি!
পানির উপরে শুধু ঘাসের মাথা দেখা যাচ্ছিল, কোন পোকামাকড় কিচ্ছুই ছিল না।
একবার যেয়েই দেখুন ওখানে!!

২৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬

তাসজিদ বলেছেন: যেতে মন চায়.।.।.।.।.।.।.।.।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১২

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ঢাকার খুব কাছেইতো।
একটা ছুটির দিনে চলে যান, ভাল লাগবে।

২৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: যাবো তবে পানি শুকালে।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: পানি শুকালে !!!! পানি আছে বলেই আমার ভাল লেগেছে।

২৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯

মিমমা সুলতানা মিতা বলেছেন: আমিও যাব

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ভাল লাগলে অবশ্যই যাবেন।

২৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১

মানস চোখ বলেছেন: সুন্দর জায়গার সন্ধান দিলেন আপা....ছবি আর বর্ণনায় এখনই যেতে ইচ্ছা করছে!!!!!!
ছবি গুলো সুন্দর আর শেষের সন্ধামালতির ছবি সত্যিই অসাধারণ :) :)
সব মিলিয়ে সুন্দর পোস্ট!!!!!!!!!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হ্যা ভাই, খুব সুন্দর জায়গা!ভাল লেগেছে আনার।
সময় পেলে একবার যেয়ে দেখবেন।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ---------

২৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:২৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি এতো ঘুরেন ক্যান? কাম কাইজ কি কিছু নাই? B:-/

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আয়ায়ায়ারে ----- সারা জীবনতো কামকাজ করলামই, এখন একটু ঘুরে বেড়াই!!!!
কুনো সমস্যা?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.