নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পৃথিবীর নৈসর্গিক সৌন্দর্য আমাকে কেবলই পিছুটানে!!

কামরুন নাহার বীথি

আমি কিছুটা ভ্রমণবিলাসী আর ফুলের প্রতি আছে আমার আজন্ম ভালোবাসা

কামরুন নাহার বীথি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ময়নামতি রণ সমাধিক্ষেত্র, কুমিল্লা

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৯




প্রথম পর্বে ছিল, ময়নামতির পাহাড়ে চাঁদ উঠেছে আহারে

দ্বিতীয় পর্বে ছিল, কুমিল্লার বাকি কয়েক ঘন্টা


---- রুমে ফিরে ফ্রেশ হয়ে, একেবারে ব্যাগ গুছিয়ে রেডি সবাই। যে যার ব্যাগ নিয়ে নিচে নেমে এলাম, গাড়িতে সবার ব্যাগ রেখে, সবাই মিলে খাবার ঘরে। এ বেলার মেন্যু, ভাত, মাছ, মুরগী, সবজি, ডাল। সব শেষে বার্ডের নিজস্ব তত্বাবধানে পালিত গরুর দুধের দই। অসাধারণ তার স্বাদ!

খাবার বিল আমাদের প্রতি বেলাতেই মেটাতে হতো। খাবার বিল মিটিয়ে, রিসিপশনে এসে চাবি জমা দিয়ে, রূমের ভাড়া মিটিয়ে ফাইনালি সবাই গাড়িতে উঠলাম। এর মধ্যে কারো কারো আবদার আসা শুরু হলো, “কুমিল্লা এলাম, আর গরুর দুধের চা না খেয়েই চলে যাব? তাও কি হয়?” কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের পেছন দিকটায় অনেকগুলো চা এর দোকান আছে, যেখানে গরুর ঘন দুধের চা হয়। রওয়ানা দিলাম সেদিকে। ঈদের ছুটি চলছে, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ, তাই চায়ের দোকানগুলোও প্রায় সবই বন্ধ :( । ভাগ্যগুণে একটিমাত্র চায়ের দোকান খোলা পাওয়া গেল। অতি আকাংখিত চা পান করে এবার সবাই ঢাকার পথে।

যাবার পথেই পড়বে কুমিল্লা রণ সমাধিক্ষেত্র, যা ওয়ার সিমেট্রি নামেই পরিচিত এবং প্রচলিতও। কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টের বিপরিত দিকে একটি রাস্তা চলে গেছে ওয়ার সিমেট্রির দিকে, গাড়িতে প্রায় দশ মিনিটের পথ। ওয়ার সিমেট্রির গেটের সামনে আমাদের গাড়ি থামতেই ধাক্কা খেলাম। একটা বিশাল আকৃতির কাভার্ড ভ্যান-এর এক পাশের ডালা খোলা। সেটাকে স্টেজ বানানো হয়েছে। একদল ছেলে-মেয়ে মাইকে গান গাইছে, গানের তালে তালে নেচে চলেছে, সেই সাথে উপস্থিত দর্শককে উৎসাহ দিচ্ছে নাচার জন্য! নেচে গেয়ে তারা তাদের কোম্পানির তৈরী সামগ্রি বিক্রি করছে, কোম্পানির প্রচারনা চালাচ্ছে। তারা গাইছে আধুনিক ব্যান্ড সঙ্গিত। তাদের যে কোন গানই গাইবার অধিকার আছে, কিন্তু একটা সমাধিক্ষেত্রের সামনে?! মানে কবর স্থানের সামনে!!! যেখানে গর্বিত সৈনিকেরা ঘুমিয়ে আছে! তাদেরকে তোমরা শ্রদ্ধা করতে না চাও, কোরোনা! কিন্তু অশ্রদ্ধা করার শিক্ষা তোমাদের কে দিল!! এদের দেখার কি কেউ নেই?! :(

আমার সহযাত্রী অনেকেই এর আগে দেখেছেন এই সমাধিক্ষেত্র। আমি দেখি নাই। নেমে ভিতরে ঢুকলাম, চির সবুজ শয্যায় শায়িত যুদ্ধে প্রাণ দেয়া অনেক অনেক গর্বিত সৈনিক-এর সমাধি! তাঁরা হয়তো হিসাব মেলাচ্ছেন, এ কোন সমাজের জন্য তাঁরা প্রাণ দিয়েছেন। বেশীক্ষণ সেখানে থাকতে পারলাম না। আশেপাশে তাকিয়ে দেখলাম, আমার সাথে আমাদের গ্রুপের কেউ নেই। গানের চিল্লাচিল্লিতে বিরক্ত হয়ে, গাড়িতে দরজা লাগিয়ে বসে গেছেন সবাই। আমি দু’চারটা ছবি নিয়ে গাড়িতে চলে এলাম।

ওখানে আবারও আমাকে যেতে হবে। প্রতিটা কবরের পাশেই তাঁর (কবরবাসীর) স্মৃতিফলক। সুন্দর করে ফুলগাছ দিয়ে সাজানো, দুই কবরের মাঝখানটা। প্রধান গেট দিয়ে ঢুকতেই, ডানপাশে দেয়ালে সেই বার্মায় যুদ্ধের (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের) ইতিহাস লিখিত ফলক আটকানো আছে। সেই ইতিহাসটুকু পড়ে, মনে মনে সেই কবরবাসীদের জন্য দোয়া করে বেরিয়ে এলাম!!

সেই ইতিহাসে যা লেখা ছিলঃ

বার্মায় যুদ্ধ ১৯৪১-১৯৪৫


১৯৪১ সনে বার্মার প্রতিরক্ষায় নিয়োজিত ব্রিটিশ,ভারতীয় ও স্থানীয় সৈনিকদের দু’টি দুর্বল ডিভিশনে সংগঠিত করা হয়; একটি রেঙ্গুনের দক্ষিণ দিকের প্রবেশ পথ রক্ষার জন্য, অন্যটি-যার সংগে পরবর্তী কালে যুক্ত হয় দু’টি চীনা সেনাবাহিনী-মধ্য বার্মাকে পূর্ব দিকের আক্রমণ থেকে সংরক্ষার জন্য।

১৯৪১ সনের মধ্য ডিসেম্বরে টেনেসারিম বিমান ক্ষেত্র দখলের মধ্য দিয়ে যে জাপানি হামলা শুরু হয়, তার উদ্দেশ্য ছিল চীনের অভিমূখে সমর-সরবরাহের পথ বার্মা রোড বন্ধ করে দেওয়া। জাপান যুদ্ধরত ছিল চীনে ১৯৩৭ সন থেকে। ১৯৪২ সনের মধ্য জানুয়ারির প্রধান আক্রমণটি ৭ই মার্চ রেঙ্গুন পরিত্যাগ অপরিহার্য করে দিল। এমনি ভাবে একই সঙ্গে মূল ঘাঁটি ও ভারতের সংগে যোগাযোগ রেখা হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে ব্রিটিশ ভারতীয় বাহিনী সুশৃঙ্খলভাবে উত্তরে ইরাবতী ও সত্তাং উপত্যকার পথে মান্দালয় এবং সেখান থেকে চিন্ডুইন উপত্যকা দিয়ে মে মাসের শেষ ভাগে ভারতে পশ্চাদপসরণ করে। বাম দিকে চীনারাও সালউইন উপত্যকা দিয়ে ইউনানে পিছিয়ে যায়। এরপর বর্ষাকাল সমাগত হলে কিছু টহলদারী তৎপরতা ছাড়া ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত অন্য সব রকম সামরিক কার্যকলাপ বন্ধ থাকে।

১৯৪৩ সনে দু’টি আক্রমণাত্মক হামলা হয়। আকিয়াব পুনরুদ্ধারের একটি প্রচেষ্টা শুরু হয়। ১৯৪২ সনের ডিসেম্বর মাসে প্রাথমিক কিছু সাফল্যও অর্জিত হয়, কিন্তু পরবর্তী ছয় মাসে এটি প্রতিহত হয়। দ্বিতীয়ত বিমান-বাহিত সরবরাহের উপর নির্ভরশীল “চিন্ডিটস্‌” নামে পরিচিত দূর পাল্লার ভেদকারী দলটি খন্ড খন্ড বুহ্যে বিভক্ত হয়ে তৎপরতা চালিয়ে জাপানি সেনা সমাবেশের পশ্চাতে উল্লেখযোগ্য ক্ষয়ক্ষতি সাধনে সমর্থ হয়। এই তৎপরতার পাশাপাশি সমস্ত রণাঙ্গন জুড়ে অন্যান্য সশস্ত্র সংগঠনের আক্রমণাত্মক টহলদারীর একটি সাফল্যজনক রণনীতির সঙ্গে সমন্বিত হয় ভারতে বার্মায় অভিযান পরিচালনার লক্ষ্যে গঠিত ডিভিশনসমূহের ব্যাপক প্রশিক্ষণ। ভারতের অভ্যন্তরে সড়ক ও রেলপথের উন্নতি সাধিত হয় এবং নতুন নতুন বিমানক্ষেত্র নির্মাণ করা হয়। আকাশে ব্রিটিশ-ভারতীয় শক্তির শ্রেষ্ঠত্ব, রেঙ্গুনের পতনের পরে যা অবলুপ্ত হয়, ক্রমান্বয়ে পুনরার্জিত হতে থাকে। আসামের বিমানক্ষেত্রগুলি থেকে চীনে রসদ সরবরাহ পুনরায় চালু হয়, লেদো থেকে একটি নতুন স্থল পথও খুলে দেওয়া হয়। চতুর্দশ সেনাবাহিনী পূর্ণ আত্মবিশ্বাসে প্রস্তুত হয়ে থাকে।


১৯৪৩ সনের ডিসেম্বর মাসে পঞ্চদশতম সেনাদল আরাকান রনাঙ্গনে আক্রমণ হানে। ১৯৪৪ সনের ফেব্রুয়ারির শুরুতে ইম্‌ফলের চারিদিকে কেন্দ্রীয় রনাঙ্গন থেকে সংরক্ষিত অতিরিক্ত সৈনিকদের বের করে আনার লক্ষ্যে পরিচালিত একটি জাপানি পাল্টা-আক্রমণ নিশ্চিতভাবে প্রতিহত করা হয় এবং চার সপ্তাহ পরে পঞ্চদশতম সেনাদল তার অগ্রযাত্রা পুনরায় শুরু করে।

জাপানিদের প্রধান আক্রমণ সঙ্ঘটিত হয় কেন্দ্রীয় রণাঙ্গন বরাবর ১৯৪৪ সনের মে মাসের প্রথম দিকে। এর লক্ষ্য ছিল মিত্র বাহিনীর প্রাত্যাশিত আক্রমণাত্মক তৎপরতাকে পর্যুদস্ত করা এবং আসামে অনুপ্রবেশ করে লেডো সড়ক এবং চীনে রসদ সরবরাহ করার জন্য ব্যবহৃত বিমান ক্ষেত্রগুলি বিধ্বস্ত করা। হামলাটি আগে থেকেই আঁচ করা হয়েছিল বলে চতুর্থ সেনাদলের তিনটি ডিভিশন তাদের নিজেদের পছন্দ করা মাঠে লড়াই করার জন্য নৈপুণ্যের সঙ্গে ইম্‌ফল সমতল ভূমিতে পশ্চাদপসরণ করে। পরবর্তী তিন মাস ব্যাপী প্রচন্ড যুদ্ধে চতুর্থ সেনাদল স্থলপথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লে বিমান পথে সৈন্য ও রসদ সরবরাহ করে তাদের শক্তিশালী করা হয়। উত্তরে কোহিমাও অনুরূপভাবে শত্রু পরিবেষ্টিত হয় এবং এগারো দিন অবরুদ্ধ থাকার পর ১৮ই এপ্রিল শত্রুমুক্ত হয়। এই সময় এই ক্ষুদ্র সেনা-ছাউনিটি একটি জাপানি ডিভিশনের তীব্র ও অবিরাম আক্রমণের মুখে স্বীয় অবস্থান অক্ষুন্ন রাখে। একই ঐতিহাসিক প্রতিরোধ সৈন্যসাহায্য আসা এবং পাল্টা আক্রমণের জন্য কালক্ষেপণের সুযোগ দান করে। সাহায্যের জন্য দু’টি ডিভিশন আসে আরকান থেকে এবং ত্রয়োবিংশতিতম সেনাদলের সদর দফতর সহ একটি ডিভিশন আসে দক্ষিণ ভারত থেকে। জুন মাসের মধ্যেই পাল্টা আক্রমণের চুড়ান্ত লড়াইয়ে বিজয় অর্জিত হয়। ত্রয়োবিংশতিতম সেনাদল চিন্ডউয়িন পর্যন্ত আক্রমণকারী বাহিনীর অবশিষ্টাংশের পশ্চাদ্ধাবন করে।


একই সময়ে প্রধানত বিমানবাহিত একটি চিন্ডিট বাহিনী মিইটকিনার দক্ষিণ ও পশ্চিম অঞ্চলে গেরিলা তৎপরতায় উল্লেখযোগ্য পরমাণ জাপানি সেনাদলকে যুদ্ধে লিপ্ত রাখে। জুনের শেষে এরা মোসাউং দখল করে উত্তর দিক থেকে অগ্রসরমান মার্কিন-চীনা বাহিনীর সাহায্যে এগিয়ে যায় এবং ৩রা আগষ্ট মিই্টকিনা জয় করে নেয়।

১৯৪৪ সনের নভেম্বর মাসের শেষের দিকে মিত্র বাহিনী আক্রমণ করে উত্তর দিক থেকে, আর আরাকানে পঞ্চদশতম সেনাদল অনেকগুলি সম্মিলিত তৎপরতা সহকারে অগ্রসর হয়ে আকিয়াব ও রামরির বিমানক্ষেত্রগুলি দখল করে নেয়। মধ্য অঞ্চলে চতুর্হ ও তেত্রিশতম সেনাদল চিন্ডউইন পার হয়ে দ্রুতবেগে ইরাবতীর দিকে অগ্রসর হয়, প্রচন্ড লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে মিইকটিলা ও মান্দালয় অধিকার করে এবং বিধ্বস্ত জাপানি সেনাবাহিনীর পশ্চাদ্ধাবন করে ১লা মে ১৯৪৫ পেগুতে উপনীত হয়। পাঁচদিন পরে এরা ৩রা মে রেঙ্গুনে বিনা বাধায় অবতীর্ণ পঞ্চদশতম সেনাদলের সঙ্গে মিলিত হয়।

জাপানি সৈনিকদের মধ্যে যারা যুদ্ধে প্রাণে বেঁচে গিয়েছিল, তারা তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে সিত্তাং ও ইরাবতী উপত্যাকা ধরে সমান্তরালভাবে অগ্রসর হয়ে পূর্ব দিকে পলায়নের চেষ্টা করে। তাদের বন্দী করার জন্য আরও যুদ্ধের প্রয়োজন ছিল, তবে ১৯৪৫ সনের আগষ্ট মাসে আনুষ্ঠানিক যুদ্ধ বিরতির আগেই প্রকৃতপক্ষে সকল সামরিক তৎপরতা সমাপ্ত হয়।


ভারতীয় ও ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ইতিহাসে দীর্ঘতম-১০০০ মাইল পশ্চাদপসরণ দিয়ে সূচিত এই সমরাভিযান পরিণতি লাভ করে উত্তরের পথে বার্মা-বিজয়ে, যা ইতিহাসের একটি অনন্য সাধারণ ঘটনা। এই অভিযানের বিবরণ দেওয়া হয়েছে স্থলযুদ্ধের অগ্রগতির নিরিখে, তবে এটি ছিল সর্বতোভাবে একটি সম্মিলিত স্থল ও বিমানযুদ্ধ এবং এর ফলাফল চতুর্দশতম সেনাবাহিনীর জন্য যতটা বিজয় সূচক, বিমান বাহিনীর জন্যও ঠিক ততটা।

এই অভিযানে যে-৪৫,০০০ কমনওয়েলথ সৈনিক প্রাণ দিয়েছেন,(যার মধ্যে ২৭,০০০ জন এসেছেন ভারতীয় বাহিনী থেকে)তাদের স্মৃতি সংরক্ষিত হয়েছে বার্মা, আসাম ও বাংলাদেশের নয়টি রণ সমাধিক্ষেত্রে, মৃতদের শিয়রে স্থাপিত প্রস্তরফলকে কিংবা শ্মশানের স্মৃতিফলকে অথবা, যে ক্ষেত্রে বিদিত কোন সমাধি নেই, সে ক্ষেত্রে রেঙ্গুন(সৈনিকদের) ও সিঙ্গাপুরস্থ (বিমান সেনাদের) স্মৃতিপীঠে।


ময়নামতি রণ সমাধিক্ষেত্র, কুমিল্লা

কুমিল্লা ছিল তখনকার একটি অত্যন্ত বৃহৎ হাসপাতাল ও সমর সরবরাহ কেন্দ্র এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিমানঘাটি, তদুপরি ১৯৪৪ সনের অক্টোবর মাসে ইম্ফলে স্থানান্তরিত হওয়া অবধি চতুর্দশ সেনাবাহিনীর সদর দফ্‌তর। এখানকার ৭৩৬ টি সমাধিতে সমাহিত প্রধানত হাসপাতালের মৃতরা, তবে যুদ্ধের পর বিভিন্ন বিচ্ছিন্ন ক্ষেত্র থেকে স্থানান্তরিত কিছু শবও এখানে সমাধিস্থ হয়েছে। বাহিনীওয়ারী হিসেবে এতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন ৩ জন নাবিক, ৫৬৭ জন সৈনিক ও ১৬৬ জন বৈমানিক। যুদ্ধকালীন সময়ের সমাধি ছাড়া এখানে আরো একটি কবর রয়েছে।

যুদ্ধে নিহত ব্যক্তিগণ যে সব দেশের বাহিনীতে কর্তব্যরত ছিলেন, সেগুলো হচ্ছেঃ

যুক্তরাজ্য – ৩৫৭
কানাডা – ১২
অস্ট্রেলিয়া – ১২
নিউজিল্যান্ড – ৪
দক্ষিণ আফ্রিকা – ১
অবিভক্ত ভারত – ১৭৮
রোডেশিয়া – ৩
পূর্ব আফ্রিকা – ৫৬
পশ্চিম আফ্রিকা – ৮৬
বার্মা – ১
বেলজিয়াম – ১
পোল্যান্ড – ১
জাপান – ২৪

(অবিভক্ত ভারত বলতে, বর্তমানে যে অঞ্চল নিয়ে ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ গঠিত, সে এলাকাকে বুঝানো হয়েছে।)

*** কমনওয়েলথ্‌ যুদ্ধ সমাধি কমিশন এই সমাধি ক্ষেত্র তৈরী করেন এবং বর্তমানে এর রক্ষণাবেক্ষণ করছেন।



রণ সমাধিক্ষেত্র










২৩ জনের একত্রে সমাধি


এখানে একটি কবরে ২৩ জন বিমান সেনাকে সমাধিস্থ করা হয়েছে! সেই সমাধি ফলক!

















ঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃ

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোস্ট । ছবি গুলো নতুন মাত্রা দিয়েছে। ময়নামতি রনসমাধি ক্ষেত্র সম্পর্কে অনেক কিছু জানা গেল । +

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: মন ভরে আমার দেখা হয়নি, তাই আমাকে আবারও যেতে হবে ওখানে!!!
শেয়ার করতে পেরে নিজেরও ভাল লাগছে আমার!!
অনেক শুভেচ্ছা ভাই!!!

২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: একটা সমাধি ক্ষেত্র এতো মনোরম হতে পারে , আপনার ছবিগুলি না দেখলে ধারণায় আসতো না ।
সুন্দর বর্ণনার সাথে চমৎকার কিছু দেখলাম ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আমিও প্রথম দেখলাম এমন সমাধিক্ষেত্র!!
এমন মনোরম হবে, আমার কল্পনাতেও ছিল না!

অনেক শুভেচ্ছা ভাই, ভাল থাকবেন!!

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৭

সুমন কর বলেছেন: ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

পোস্ট মোটামুটি।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা, পোষ্ট আরো ভাল করবার চেষ্টা চালাচ্ছি!!!! :)
কিন্তু পারি না যে!!!! :(

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:২৫

আমিনুর রহমান বলেছেন:



ওয়ার সিমিট্রে গেলে ভীষণ কষ্ট লাগে। বিশেষ করে কষ্ট লাগে তাদের প্রিয়জনদের জন্য। কোন সুদরে শুয়ে আছে তাদের আপনজন। কখন মনে পড়লে সমাধিস্থলে এসে যে একটুখানি মনকে সান্তনা দেবার চেষ্টা করবে তার উপায় নেই !

পোষ্টে +

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ঠিক তাই, আমারই মনে হচ্ছিল এরা যেন এতিম!!!
সেই যুগ যুগ আগের কথা, তাঁদের উত্তরসূরিরা হয়তো ভুলেই গেছে তাঁদেরকে!!!!!

অনেক শুভেচ্ছা ভাই, ভাল থাকবেন!!!

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:১১

নাবিক সিনবাদ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:০৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। আপনার মাধ্যমে আমরাও ঘুরছি, ছবি দেখছি।
আপনার এই সিরিজটা বেশ ভালো হচ্ছে। ছবি ব্লগ কিভাবে উপস্থাপন করতে হয় তা নতুন পুরানো অনেকেই আপনাকে দেখে অনুপ্রাণিত হতে পারে।

মনে রাখবেন, পোস্ট ভালো মন্দ লাগা যার যার ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গি। আপনি নিজের রুচিবোধ ও সৃজনশীলতার উপর আস্থা রাখুন।

শুভেচ্ছা রইল।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আন্তরিক মন্তব্য, প্রসংসা এবং পরামর্শের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!
আপনাদের অনুপ্রেরণাই আমার পাথেয়!!

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: অসাধারণ ইতিহাসের অনেক তথ্য পেলাম আপনার কাছে । ধন্যবাদ আপা আপনাকে ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই, আমার ব্লগে স্বাগত জানাই!!

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: সুন্দর লেখা এবং তৎসংশ্লিষ্ট কিছু অসাধারণ ছবি দেখলাম আপু! অনেক ভাল লাগলো! আমিতো প্রথমে ভাবতাম সামু ব্লগে সব থেকে বেশি ঘোরাঘুরির উপরে থাকে মনে হয় জুনাপু, এখনতো দেখছি আপনার নামটাও জুনাপুর নামের সাথে যোগ করে দিতে হয়?

আপনার ছবি ব্লগ গুলো আসলেই অনেক ভাল হয়! শুভ কামনা জানবেন!

আপনার কবুতর ফিরিয়ে দিয়ে গেলাম আপু................! ;)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: জীবনে অনেক ঘুরেছি ভাই!!
কিন্তু যখন ঘুরেছি, তখন ব্লগে আমার জন্মও হয়নি!
তাই কারো জন্যতো নয়ই,নিজের জন্যও লেখা হয়ে ওঠে নাই!!

এখন ঘুরতে গেলে লেখায় আপনাদের সাথে রাখব!!!! :) :)

আচ্ছা, আমি কইতর পাঠিয়েছিলাম ফুল দিয়ে, আর আপনি তাকে খালি হাতে ফিরিয়ে দিলেন!!!!!
এক বস্তা শুভেচ্ছাও দেননি!!!!
মনে রাখলাম কথাটা, হুম্ম !!!!!

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা ভাই!!!

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯

আলোরিকা বলেছেন: আমি চট্টগ্রামের রণসমাধি ক্ষেত্রে ( আপনার দেয়া নামটি ব্যবহার করলাম! ) বেশ কয়েকবার গিয়েছি । ওখানকার শান্ত - স্নিগ্ধ পরিবেশ মনকে কেমন আবিষ্ট করে দেয় - বিষন্নও । রণসমাধি গুলো অবশ্য দেখতে প্রায় একই রকম হয় । ভাল লাগে এপিটাফ পড়তেও , কত মায়া ভরে মা- বাবা বা প্রিয় স্ত্রী শেষ সম্ভাষণ জানিয়েছেন !

আপনার পোস্টটিও অনেক চমৎকার তথ্যবহুল হয়েছে ! শুভ কামনা :)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: "রণসমাধি ক্ষেত্র "- নামটি আমার দেয়া নয় আপু, ওখানকার ইতিহাসে পেয়েছি আমি!
"এপিটাফ" - গুলোও আমার খব ভাল করে পড়াও হয়নি!
লিখেছি আমি, কেন হয়নি।

অনেক শুভেচ্ছা আপু, ভাল থাকবেন! :)

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার একটি পোষ্ট।







ভালো থাকবেন নিরন্তর।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই !!

১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সাহসী সন্তান বলেছেন: দোষ আমার না আপনার কইতরের! হেই ফুল লইয়া আইসা আমার ঘরের চালে না বইসা বইছে নিপুলের মার ঘরের চালে! আর তার জন্য বুড়ি আমারে একগাদা কথা শুনিয়েছে! যাওয়ার সময় কইলাম আপুর জন্য এক বস্তা শুভেচ্ছা রাখছি হেইডা নিয়ে যাও? কিন্তু হেই কয় ভাইজান আপনার বাসা খুজতে খুজতে এমনিতেই টায়ার (টায়ার্ড) হয়ে গেছি! সুতরাং আর শুভেচ্ছা দেওন লাগতো না.....! এখন কন আই কি কইত্তাম.....??

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: তাই? আমার কইতর কিন্তু আমাকে বলেছে অন্য কথা!!!
ফুলটা নিয়ে, আপনি আপনার কইতরি বেগমকে দিয়েছেন, আর দু'জনে মিলে ------------ ইয়ে মানে ভুলে গেছেন দুনিয়াদারি!!!

তাই সে রিক্ত হস্তে ফিরে এসেছে!!! :(

১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

জুন বলেছেন: দেশ বিদেশ মিলিয়ে মোট চারটি ওয়ার সিমেট্রি দেখার সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য যাই বলেন হয়েছিল। সব গুলোই আমার মনকে ব্যাথাতুর করে তুলেছিল এপিটাফ গুলো পড়ে কামরুননাহার বিথী।
আপনার পোষ্টে আবার ময়নামতিকে দেখে নিলাম। সুন্দর ছবি।
+

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১২

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হুম আপু, এপিটাফ গুলো পড়লে বিষাদে মন ছেয়ে আসে!!!!!
আমার কেন যেন মনে হয়, তারা যেন শান্তি পান!! কেউ কিছুটা সময় তাদের পাশে কাটায়, বা তাদের মনে করে!!!!
ভাবতে পারিনা আমি!!!!! :( :(
শুভেচ্ছা আপু আপনাকে!!!

১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: ঞহু! আপনার কইতর সম্ভাবত আপনাকে ভুল বুঝিয়েছে আপু! আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে মনে হয়! একদমই ওসব কথায় কান দেবেন না! ওগুলো সবই মিডিয়ার সৃষ্টি! এর কোন ভিত্তি নেই! বরং আপনার কইতরই তো আমার বাড়ির মিস কইতরের সাথে ইয়ে মানে চোখ টিপ মারছে নাকি? এমন একটা কইতর পাঠিয়েছেন, কি আর কমু? আমার মান ইজ্জত সব পাংচার......!! ভাগ্যিস আগে থাকতে বিদায় করতে পারছিলাম! নইলে কি কেলেংকারিটাই না ঘটতে চলেছিল.........!!

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হুম্ম, আমার কইতর তাহলে, "বাপের ব্যাটা "!!!!! সাব্বাস !!!! :) :) :)

১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৭

প্রামানিক বলেছেন: ছবি এবং ইতিহাস সমান তালে বর্ননা করেছেন। ছবির সাথে ইতিহাস পড়ে ভাল লাগল। ধন্যবাদ কামরুন্নাহার আপা।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০১

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই, ভাল থাকবেন!!!

১৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:৩১

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: পোষ্টি ছিলো বেশ খাশা
গুড বয় থুক্কু গার্ল;
ঝকঝকে নেকলেসে
তুমি পিন্ক পার্ল।

ছোট্ট এক কথা ছিলো
মনে পাবে কষ্ট;
হয়তোবা বলবে রেগে
এত্ত বেটার ধৃষ্ট।

ছোট মুখে বড় কথা
সাহস করেই বলি;
শুনে দেবে চড় লাথি
কানও দেবে মলি।

ওয়ারসেমিট্রিতে পাবে
কবর সারি সারি;
পরিপাটি লন আছে
কত ফুলের বাহারি।

ঢুকেনাকো ঘটে মোর
অভাব কি জায়গার;
কবরস্থানও আজকাল
প্লেস হলো বেড়াবার!!!

সালাম আর জিয়ারতে
খুশী হয় মূর্দা;
টুরিষ্টরা খায় সেথা
বিড়ি পান জর্দা!!!

কবর পবিত্রস্থান
মোমিনের বিছানা;
বেড়াবার ছলে সেথা
হয় কি তা কভূ মানা???

ওরে বাবা তুমি দেখি
রেগে অগ্নিশর্মা !!
কানে ধরি মাফ চাই
ধাই আমি বর্মা !!! /:)

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: না না রাগ করব কেন!!!
এটা শুধুমাত্র কবরস্থানই নয়, ঐতিহাসিক কবরস্থান!!
সেখানে যেয়ে আমি ইতিহাসও জানলাম!!
দোয়া অবশ্যই করেছি!!!
তাছাড়া কেউ যদি বলে, মেয়েদের কবরস্থানে যাওয়া নিষেধ! আমি বলব এটা ভুল ধারনা!!!

কবর পবিত্রস্থান
মোমিনের বিছানা;
বেড়াবার ছলে সেথা
হয় কি তা কভূ মানা???


আমরা কষ্টটা সেখানেই, আমি অবমাননা করতে দেখেছি, কিন্তু কিছু বলতে পারিনি!!!!! :(
যার জন্য আমি ওই কবরবাসীর জন্য দোয়া করেছি!!

১৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: অসাধারন ছবিব্লগ। এখানে গিয়েছি। কবরের উপ্র লেখাগুলো পড়েছি।যুদ্ধ কেমন জিনিসস দেখেন, কোন মা, মাটির সন্তানকে কোথায় নিয়ে আসছে। হয়তো তাদের মা বছরের পর বছর সন্তানের কথা ভেবে কাঁদতো। হয়তো জানতো সন্তানকে কবর দেয়া হয়েছে বাংলা নামের কোন এক ভুমিতে। অথবা এদের কারো কারো সন্তান হয়তো বেঁচে থেকে এই বাংলা নামটাকে চিনতো এ কারনেই যে তাদের বাবা এখানে শুয়ে আছে।

পোস্টে প্লাস।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: মূল্যবান মন্তব্য আপনার!!!
হুম্ম, যুদ্ধের ধ্বংসযজ্ঞের কথা ভাবতে গেলে, মাথায় আর কিছু খেলে না!!!

এখন সারাবিশ্ব জুড়েই ছড়িয়ে রয়েছে শুধু যুদ্ধ আর যুদ্ধ!!!
জানিনা কেন এই যুদ্ধ, আর এর শেষই বা কোথায়!! :(

১৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

নেক্সাস বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। আপনার চোখে আমারো দেখা

২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে!!!

১৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৯

সুপ্ত আগ্নেয়গিরি মাহি বলেছেন: বলি,আপুর বাসা কি কুমিল্লা????

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: না ভাই, কুমিল্লা বেড়াতে গিয়েছিলাম। দুই দিন ছিলাম কুমিল্লায়। :)

২০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০০

সুপ্ত আগ্নেয়গিরি মাহি বলেছেন: আমি এই জায়গায় ৫ বছর ছিলাম,,,,,,:)

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপনিতো তাহলে এক্কেবারে কাছে থেকে দেখেছেন কুমিল্লাকে। :)

২১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি যেদিন গিয়েছিলাম, ভারতীয় রাষ্ট্রদূত সাথে ভারতীয় কিছু কূটনৈতিক এসেছিলেন এই সমাধিক্ষেত্র ভিজিটে। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করে মিনিট পনেরর মত ঢুঁ মারার সুযোগ হয়েছিল।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪১

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আমার কাহিনীতো পড়লেনই!!!!! :) আমিও বেশীক্ষণ থাকতে পারিনি।

২২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৬

সায়েম রুমী বলেছেন: [img|http://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/SAYEMRUMI/SAYEMRUMI-1452886310-2b088bc_xlarge আমার জেলা শহর হয়েও আমি একবার গেছি এই ছবিটা তখন তুলছিলাম।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু! আপনার দেয়া ছবিটা ওপেন হলো না যে!

২৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৩

সায়েম রুমী বলেছেন: এই সেই ছবিটি।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: সুনসান নিরবতা!! অথচ এখানেই ঘুমিয়ে আছেন হাজারো গর্বিত সৈনিক!!!
অনেক সুন্দর আপনার তোলা ছবিটি, ধন্যবাদ আপু!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.