নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পৃথিবীর নৈসর্গিক সৌন্দর্য আমাকে কেবলই পিছুটানে!!

কামরুন নাহার বীথি

আমি কিছুটা ভ্রমণবিলাসী আর ফুলের প্রতি আছে আমার আজন্ম ভালোবাসা

কামরুন নাহার বীথি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজকের ঢাকা -- (দুই)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৮




ঢাকার গুলশানে পূজা মন্ডপ তৈরী হয়েছে কান্তজী মন্দিরের আদলে, প্রথম আলো পত্রিকায় পড়েছিলাম। আজ সকালে সে পথে যাবার সময় চোখে পড়ল দুর্গাপূজা মন্ডপটি, মূল প্রবেশদ্বার। সত্যিই তাই, পোড়ামাটির টেরাকোটায় সজ্জিত মন্ডপটি। মেইনরোডে গাড়ি থামাতে পারি নাই বলে গলির ভিতরে যেয়ে দাঁড়ালাম আমরা। তাই মূল গেইটের ছবি তুলতে পারি নাই। ভেতরে ঢুকে ঘুরে ঘুরে সবকিছুর ছবি তুলেছি। ধন্যবাদ জানালাম সেই শিল্পীদের যাদের নিপূণ হাতে তৈরী এই মন্ডপটি।




দুর্গাপূজা বা দুর্গোৎসব হলো হিন্দু দেবী দুর্গার পূজাকে কেন্দ্র করে প্রচলিত একটি উৎসব। দুর্গাপূজা সমগ্র হিন্দুসমাজেই প্রচলিত। তবে বাঙালি হিন্দু সমাজে এটি অন্যতম বিশেষ ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব। আশ্বিন ও চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষে দুর্গাপূজা করা হয়। আশ্বিন মাসের দুর্গাপূজা শারদীয়া দুর্গাপূজা এবং চৈত্র মাসের দুর্গাপূজা বাসন্তী দুর্গাপূজা নামে পরিচিত। শারদীয়া দুর্গাপূজার জনপ্রিয়তা বেশি। বাসন্তী দুর্গাপূজা মূলত কয়েকটি পরিবারের মধ্যে সীমাবদ্ধ।

দুর্গাপূজা ভারত, বাংলাদেশ ও নেপাল সহ ভারতীয় উপমহাদেশ ও বিশ্বের একাধিক রাষ্ট্রে পালিত হয়ে থাকে। তবে বাঙালি হিন্দু সমাজের প্রধান ধর্মীয় উৎসব হওয়ার দরুন বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা রাজ্যে দুর্গাপূজা বিশেষ জাঁকজমকের সঙ্গে পালিত হয়। এমনকি ভারতের আসাম, বিহার,ঝাড়খণ্ড,মণিপুর এবংওড়িশা রাজ্যেও দুর্গাপূজা মহাসমারোহে পালিত হয়ে থাকে। ভারতের অন্যান্য রাজ্যে প্রবাসী বাঙালি ও স্থানীয় জনসাধারণ নিজ নিজ প্রথামাফিক শারদীয়া দুর্গাপূজা ও নবরাত্রি উৎসব পালন করে। এমনকি পাশ্চাত্য দেশগুলিতে কর্মসূত্রে বসবাসরত বাঙালিরাও দুর্গাপূজা পালন করে থাকেন।

সাধারণত আশ্বিন মাসের শুক্ল পক্ষের ষষ্ঠ থেকে দশম দিন পর্যন্ত শারদীয়া দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়। এই পাঁচটি দিন যথাক্রমে "দুর্গাষষ্ঠী", "মহাসপ্তমী", "মহাষ্টমী", "মহানবমী" ও "বিজয়াদশমী" নামে পরিচিত। আশ্বিন মাসের শুক্ল পক্ষটিকে বলা হয় "দেবীপক্ষ"। দেবীপক্ষের সূচনার অমাবস্যাটির নাম মহালয়া; এই দিন হিন্দুরা তর্পণ করে তাঁদের পূর্বপুরুষদের প্রতি শ্রদ্ধানিবেদন করে। দেবীপক্ষের শেষ দিনটি হল কোজাগরী পূর্ণিমা। এই দিন হিন্দু দেবী লক্ষ্মীর পূজা করা হয়। বাংলাদেশে বিজয়াদশমীতে সর্বসাধারণের জন্য এক দিন এবং হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য ৩ দিন সরকারি ছুটি থাকে।

দূর্গা পূজা কবে, কখন, কোথায় প্রথম শুরু হয়েছিল তা জানা যায় না। ভারতের দ্রাবিড় সভ্যতায় মাতৃতান্ত্রিক দ্রাবিড় জাতির মধ্যে মাতৃদেবীর পূজার প্রচলন ছিল। সিন্ধু সভ্যতায় (হরপ্পা ও মহেঞ্জোদারো সভ্যতা) দেবীমাতা, ত্রিমস্তক দেবতা, পশুপতি শিবের পূজার প্রচলন ছিল। দূর্গা শিবের অর্ধাঙ্গিনী সে হিসাবে অথবা দেবী মাতা হিসাবে পূজা হতে পারে। তবে কৃত্তিবাসের রামায়নে আছে, শ্রী রাম চন্দ্র কালিদহ সাগর (বগুড়ার) থেকে ১০১ টি নীল পদ্ম সংগ্রহ করে সাগর কূলে বসে বসন্তকালে সীতা উদ্ধারের জন্য সর্বপ্রথম শক্তি তথা দুর্গোৎসবের (বাসন্তি পূজা বা অকাল বোধন) আয়োজন করেছিলেন। মারকেন্দীয়া পুরান মতে, চেদী রাজবংশের রাজা সুরাথা খ্রীষ্ট্রের জন্মের ৩০০ বছর আগে কলিঙ্গে (বর্তমানে উরিষ্যা) নামে দূর্গা পুজা প্রচলন করেছিল। যদিও প্রাচীন উরিষ্যার সাথে নেপালের পূজার কোন যোগসূত্র আছে কিনা জানা নাই।




বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির দেশের প্রধান মন্দির। এই মন্দিরটি খ্রিস্টীয় দ্বাদশ শতাব্দীতে নির্মিত। এটি একটি দুর্গামন্দির এবং এখানেও মহাসমারোহে শারদীয়া দুর্গাপূজা আয়োজিত হয়। পূজার সময় বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলনেতা, সাংসদ ও বিখ্যাত ব্যাক্তিরা এই মন্দির পরিদর্শনে আসেন। দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ও এই মন্দির দর্শনে আসে। পূজায় ভোগ খাওয়ানো হয়। বিজয়াদশমীতে পার্শ্ববর্তী প্যারেড গ্রাউন্ডে বিজয়া সম্মেলনী হয়। এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের সংগীত ও চলচ্চিত্র জগতের বিশিষ্ট শিল্পীরা উপস্থিত থাকেন।

তথ্যসূত্রঃ দৈনিক ভোরের কাগজ

উইকিপিডিয়া
















ঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃ

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৫০

সুমন কর বলেছেন: ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। পূজোর শুভেচ্ছা রইলো।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপনাকেও পূজোর অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল দাদা!!!!

২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৮

বিলুনী বলেছেন: ছবি গুলি খুব সুন্দর হয়েছে । দুর্গাপুজার ইতিহাসটুকুই ভাল লাগল পাঠে । ধন্যবাদ ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১১

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই!!

৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

প্রামানিক বলেছেন: সকাল থেকে ছোট ছেলেটা পূজা দেখতে ধামরাই যাওয়ার জন্য ঘ্যান ঘ্যান করতে ছিল বৃষ্টির কারণে যাওয়া হয় নাই।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৭

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হ্যা, শুনেছি ধামরাই -তে অনেক বড় পরিসরে দূর্গাপূজা পালিত হয়।
ছেলেকে নিয়ে ঘুরে আসুন আর ছবিও তুলে আনবেন।
অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই!!

৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিস্তারিত জানলাম , ছবি গুলি অসাধারণ !

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই!!

৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

মনসুর আলী বলেছেন: ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। ছবি গুলি অসাধারণ । দুর্গাপুজার ইতিহাস পড়ে ভাল লাগল ।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৪১

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!!

৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৫৮

তিসান বলেছেন: শুভ্র শরতে সনাতনী হৃদয়ে
বাজছে ঘন্টা, কাশর, ঢাকের সুর
গোধূলিতে পাপড়ি মেলে কামিনী
রাত মাতিয়ে ইতি টানে নির্মল ভোর।

জগন্ময়ীর সন্তুষ্টি দানে ফুলেরা তৃপ্ত
শিউলি সারদ ঝরে পড়ুক দেবীর অঙ্গনে
উল্লসিত কাব্যিক হৃদয় মায়াসিক্ত
অঞ্জুলি প্রদানে লুটায়ে পড় জগজ্জননীর চরণে।

মহিষাসুর বধে হয়েছিল দেবীর আগমন
পায়ের নিচে সিংহ আর অসুর
সবার উপরে মহাদেব, গনেশ প্রতীক শক্তির
সমগ্র অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত দেবীর দশানন।

বরষ শেষে সরত্‌ কাশবনে
মা দুর্গার আগমনে
পৃথিবী সজ্জিত হয় নবরুপের ঝড়ে
ঋতুরাণী শারদা আসেন ভূধরে বারেবারে।

ধরিত্রী যাত্রায় বিপত্তারিণী দেবী
তাইতো শরতকে করেছেন পুষ্পিতা
নিশি সৌরভে জুঁই চামেলি
কোমল ভোরে ছড়ায় নির্মলতা।

লেখকঃ চৌধুরী মোহাম্মদ ইমরান।
এম সি কলেজ, সিলেট।
(আমার এই লেখাটি আমার সকল হিন্দু বন্ধু ও শুভাকাঙ্খিদের জন্য।)

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: নির্বাক আপনার এই অসাধারণ কবিতা পড়ে!!
আমার এই সামান্য লেখায় , মূল্যবান কবিতা মন্তব্য করেছেন আপনি।
অজস্র শারদীয় শুভেচ্ছা আপনার জন্য।

এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনার/ আমার সকল হিন্দ বন্ধু ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের শুভেচ্ছা জানাই আমিও।
সবশেষে আমার ব্লগবাড়ীতে আপনাকে স্বাগতম, শারদীয় শুভেচ্ছা আবারও!!!!!

৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:১০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
ছবিগুলো চমৎকার হয়েছে আপু!! :)

আর বর্ণনা তো জ্ঞান কোষে আঁটকে রাখলাম।

পোস্টে ++

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই, অনেকদিন পরে এলেন।

৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

অদৃশ্য বলেছেন:




চমৎকার লাগছে...

শুভকামনা...

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: শুভকামনা আপনার জন্যও।

৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫

মাদিহা মৌ বলেছেন: যাচ্ছি … ^_^

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: :) :) অবশ্যই আপুনি -------- !!!!

১০| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর লাগল পোস্ট

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু!!!

১১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: ছবি এত কম কেন আপু? আরো ছবি থাকলে ভাল হতো! তবে পোস্টে আপনার বর্ননা ভাল ছিল...... :)

শুভ কামনা আপু!

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: পেছনে যাওয়া হয়নি, প্রধান প্রবেশ পথের ছবি তুলতে পারিনি।
ছবিতো কম হবেই। :)

(আমি খুব বেশী ছবি দিয়ে জ্বালাতন করি, না? :) )

১২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: দারুণ!! খুব ভাল হয়েছে পোস্ট!

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:২৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!

১৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: নাউজুবিল্লাহ! আমি আবার কবে এই কথা কইলাম? বরং আপনার ছবি, থুড়ি ইয়ে মানে আপনার উঠানো ছবি ব্লগ দেখলে বেশ ভাল লাগে তাই-ই তো কই? এবারও কইলাম যে, ছবি এত কম কেন? মানে আরো ছবি দেননি কেন? অথচ আপনি বুঝলেন তার উল্টো!

তেব্রো প্রতিবাদ জানাইলাম! কে জানি কইছিল গা চুলকাইয়া ঝগড়া করা মাইয়াগো স্বভাব! আমার কাছে স্কিন শর্ট আছে! ;)

আমি অবশ্য পূজায় যাই না! তয় মার্কেট ঘুরতে যাই! অন্য কোন ধান্দা নয় কিন্তু! ইয়ে মানে বলতে পারেন বাজারের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি কেমন আছে, সেইটা পর্যবেক্ষন করতে যাই আরকি! :P

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আমি তাহা উলটা নহে সোজাই বুঝিয়াছি, সেই কারণে পূর্বেই আমার বক্তব্য ব্রাকেটের ভিতরে পেশ করিয়াছি!!! ;)

///তেব্রো প্রতিবাদ জানাইলাম! কে জানি কইছিল গা চুলকাইয়া ঝগড়া করা মাইয়াগো স্বভাব! আমার কাছে স্কিন শর্ট আছে! ;) ////

স্ক্রিন শট দিয়ে কোন ঘোড়ার ডিম হয়!!! আমি যদি না বুঝি, তয় আমারে কেউ কি বোঝাতে পারবে? ;)

////আমি অবশ্য পূজায় যাই না! তয় মার্কেট ঘুরতে যাই! অন্য কোন ধান্দা নয় কিন্তু! ইয়ে মানে বলতে পারেন বাজারের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি কেমন আছে, সেইটা পর্যবেক্ষন করতে যাই আরকি! :P///

পূজার ডিউটি করে আনসাররা। আপনি আনসারে চাকরি করেন নি ভাই? :P

১৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৫৩

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
কই অনেকদিন পরে আসলাম।
আমি এখন একদম নিয়মিত হয়ে আছি! B-))

আপনিই তো পোস্ট দেন না। আপনি না দিলে কীভাবে পোস্টে আসব বলেন??? /:)

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: তাই? এর মাঝে আমার প্রচুর ঝামেলা গেছে ভাই, তাই ব্লগে পোষ্ট দূরে থাক, ব্লগে লগ ইনই করা হয়নি।

১৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: আমি কি কইছি যে আমি পূজায় যাই! বরং বলছি যে, মার্কেটে যাই! আর হেথায় গেলে যদি কেউ আনসার হইয়া যায়, তয় আমি সেইটা হইতেও রাজি আছি! আফটার অল গায়ে খাকি পোশাক আর হাতে বাঁশের লাঠি থাকলে যে কাউকেই তাহা অনায়াসে দিয়ে দেওন যায়...... ;)

আর সব কিছু বোঝার পরেও ব্রাকেট রাখার সুতিব্রো প্রতিবাদ জানাইলাম! সাথে সাথে কইতরির প্রতিবাদটাও এড কইরা দিলাম! ;)

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ও ও ও ও--------- আপনে তাইলে আনসার সাহেব না, বোঝা গেল!! পূজায় যান না, পূজার বাজারে যান। ক্যান ভাই----------- দিদিদের কি কি পছন্দ তাই দেখতে যান, নাকি দাদারা বৌদিদের জন্য কি কি পছন্দ করেন তাই দেখতে যান?????-------- ;)

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: /////আর সব কিছু বোঝার পরেও ব্রাকেট রাখার সুতিব্রো প্রতিবাদ জানাইলাম! সাথে সাথে কইতরির প্রতিবাদটাও এড কইরা দিলাম! ;) //// --------

কইতরি আমার বিপক্ষে যাবে না কখনওই, এ আমি জানি!!! :)

১৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বেশ চমৎকার! আগে জানলে দেখে আসতাম

১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০২

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আহা -------------

আমি সময় থাকতেই পোষ্ট করেছিলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.