নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সামহয়্যারইনব্লগ এর আর তেমন কোন জনপ্রিয়তা নেই..আর তেমন কেউ পড়েও না... তাই এই ব্লগেই আমার লেখাগুলো প্রকাশ করা সবচেয়ে বেশী নিরাপদ মনে করছি...

মোঃ কামরুজ্জামান কনক

জ্ঞান অর্জন করতে হলে লেখার কোন বিকল্প নেই। একটি লেখা পড়ে যতোটা না জ্ঞান অর্জন হয়, একটি লেখা লিখতে তার থেকেও হাজারগুন বেশী জ্ঞানের দরকার হয়।

মোঃ কামরুজ্জামান কনক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্যারিয়ার ডিসিশন - ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবনাটা কেমন হওয়া উচিৎ

১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

ক্যারিয়ার ডিসিশন ! দ্যা মোস্ট ইম্পর্ট্যান্ট ডিসিশন অফ ইয়োর লাইফ দ্যাট ইউ হ্যাব টু টেক ফর ইয়োরসেল্ফ । লেটস হ্যাব এ লুক উইথ কনক...

আমরা ছোটবেলার সময়টাতে যখন অবস্থান করি তখন সে সময়টার গতি যদি অ্যাকুইরিয়ামে আবদ্ধ কোন কচ্ছপকে দেখানো হয় তবে সে অ্যাকুইরিয়াম ভেঙ্গে পালিয়ে যাবে। কারণ সময়টা ধুবই ধীর গতির... আর তার পরে আমাদের বয়স ধীরে ধীরে যতো বাড়তে থাকে ততো আমাদের সময় অতিবাহিত হওয়ার গতিও বেড়ে যায়। আর এক পর্যায়ে গিয়ে সেটা হয়ে যায় অসম্ভব রকমের দ্রুত। এতোটাই দ্রুত যে চোখের পলকে পার হয়ে যায় একটা গোটা দিন... আর এই অবস্থায় কোন কিছুর জন্যই তেমন সময় পাওয়া যায় না।

ক্যারিয়ার একটা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস, সেটা সময় থাকতে যারা বুঝতে পারে না (যেমন আমি) তারা ভবিষ্যতে অবশ্যই এটা নিয়ে একবার হলেও কোন ব্লগে লিখবে। সঠিক ডিসিশন নিতে না পারার কারণে লাইফের প্রেক্ষাপট পুরাটাই পরিবর্তিত হয়ে অন্যরকম কিছু একটা হয়ে যায়। তাই এই কাজটা করতে হয় খুব ভেবে-চিন্তে। হুট করে একটা ডিসিশন নিয়ে ফেললেই হয়না, একটা ভুল ডিসিশনই পারে লাইফের বারোটা পার করে তেরটা বাজাতে। তাই এই পোস্টে আমি কনক (যার নিজেরই ভবিষ্যত অন্ধকার) চেষ্টা করবো ক্যারিয়ার নিয়ে আপনাকে ফ্রীতে কিছু উপদেশ দেওয়ার। যাতে আপনার ভবিষ্যত অন্ধকার না হয়। আর যাদের ক্যারিয়ার একদম সেট হয়ে গেছে, অথবা বারোটা বেজে সোয়া-বারোটার কাছাকাছি চলে গেছে, তাদের এটা পড়ে সময় নষ্ট করার কোন মানে আছে বলে আমার মনে হয়না। আর হ্যা আর একটা কথা, আমার ক্যারিয়ারের সিদ্ধান্তটা সঠিক বলেই আমি মনে করি, তাই এটা নিয়ে ভুল ভাবার কিছু নাই। :D

যদিও আমার পোস্টের ইনট্রো-টা দেখলে যে কেউ-ই গরুর রচনা ভেবে ভুল করতে পারেন। তবে এটা মোটেও কোন গরুর রচনা বা ওই টাইপের কিছু না। খুবই সংক্ষেপে আমি আসল কথাটা বুঝিয়ে বলতে চাই। তবে আগে জানতে হবে ক্যারিয়ার জিনিসটা কি? এটা খায় না গায়ে মাখে? নাকি এটা সাইকেল বা মটরসাইকেল এর পেছনে লাগানো থাকে? এখানে ক্যারিয়ার বলতে আমি যা বুঝিয়েছি সেটা আসলে একটা আপেক্ষিক জিনিস ছাড়া আর কিছুই না। এখানে সিদ্ধান্তের একটা বিষয় আছে যেটা ঠিক করে কার ক্যারিয়ার কেমন হবে। তবে এটাকে পেশা হিসেবে ভাবলে ভুল হতে পারে। যদিও গুগল ট্রান্সলেট Career শব্দটাকে পেশা হিসেবে জানে তবে ক্যারিয়ার আর পেশা কখনই এক জিনিস নয়। জীবনধারণ এর জন্য মানুষ বিভিন্ন ধরণের কাজ করে থাকে, সেগুলো এক একটা তার পেশা। তবে যে কোন একটা কাজকে নিজের করে নেওয়াটাকেই বলে ক্যারিয়ার। কেমন? যেমন ধরুন, আপনি একজন টিচার। এখন আপনার পেশাটা হচ্ছে শিক্ষাকতা করা। আপনি হতে পারেন গণিতের শিক্ষক বা পদার্থ অথবা রসায়ন বা কোন অন্য সাবজেক্ট এর। উলু বনে মুক্ত ছড়ানোটা আপনার পেশা কিন্তু এটা কোন ক্যারিয়ার নয়। কিন্তু ধরুন আপনি কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের উপরে বা ম্যাথমেটিক্স এর শিক্ষক। এবার এই ম্যাথমেটিক্স জিনিসটাকে আপনার ক্যারিয়ার হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। এখন আপনি যতো ভালো ম্যাথমেটিক্স এ দক্ষ হবেন ততো আপনার ক্যারিয়ারের উন্নতি হবে। আপনি সফলতার দিকে এগিয়ে যাবেন। আর আপনার সফলতার দিকে আপনাকে ক্যারি করে নিয়ে যাবে ম্যাথমেটিক্স। তাই এটা আপনার ক্যারিয়ার। কিন্তু যদি প্রথমেই ডিসিশনটা ভুল নেন, আপনার ভালো লাগে রসায়ন, আপনি রসায়ন বিজ্ঞানে আগ্রহী কিন্তু আপনি শিক্ষাকতা করেন ম্যাথমেটিক্স এর উপরে অর্থাৎ ম্যাথ এর উপরেই আপনি ক্যারিয়ার গড়তে চান তবে আপনার কিছুই হবে না, শুধু আপনার ছাত্র-ছাত্রীদের মাথায় ম্যাথমেটিক্স এর বিভিন্ন সূত্রের বিক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে।

এর জন্য আপনার ক্যারিয়ারের চিন্তা-ভাবনাটা খুব ভেবে চিন্তে নেওয়া প্রয়োজন। কারণ আপনার ক্যারিয়ারের ডিসিশন ভুল হলে তা শুধু আপনার ক্ষতিই নয় এতে দেশেরও দিগুন ক্ষতি হবে। দিগুন কেন হবে জানেন? কারণ আপনার যেখানে ক্যারিয়ার গড়ার প্রয়োজন ছিল সে জায়টাতে একজন দক্ষ লোক কমে যাবে, আর আপনি যেখানে যাবেন সেখানে একটা অদক্ষ লোক বেড়ে যাবে। যাতে দেশ অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই শুরুতেই আপনার যেটা করার প্রয়োজন সেটা হলো লাইফের একটা লক্ষ সেট করা। আর এটার জন্য নিজের প্যাশনটা খুজে বের করা প্রয়োজন। তবে সাবধান, গুগল সার্চ করে প্যাশন খোজার চেষ্টা করবেন না। তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে। কোন কাজটা আপনার ভালো লাগে, বা কোন লাইফটা আপনি চান... সেটা আপনিই জানেন, গুগল জানে না। সবারই কোন না কোন দিকে অনেক আগ্রহ থাকে। সেটা খুজে বের করতে হবে আর তারপরে সেটাকে কোন প্রফেশনে রুপ দেওয়া যায় কি না সেটা দেখতে হবে। আপনার জন্য সবচাইতে ভালো হবে, যদি আপনার প্যাশনটাকে প্রফেশনে রুপ দিতে পারেন। তবে এরকম সৌভাগ্যবান মানুষের সংখ্যা বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে খুবই নগন্য। এদেশের মানুষ ক্যারিয়ার সম্পর্কে খুবই কম সচেতন। কারণ ইলেকট্রনিক্স ডিপার্টমেন্ট এ পড়াশোনা করে একজন মানুষ কোন একটা এন.জি.ও তে ক্যাসিয়ার পদেও চাকরী করতে পারে। ক্যারিয়ার নিয়ে তাই তাদের কোন মাথা ব্যাথা নেই। তবে যারা নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে একটু হলেও চিন্তিত তাদের অতিসত্বর লাইফের একটি টারগেট ঠিক করে ফেলা উচিৎ। আর সেই টারগেটের বাইরে কোন কাজ করা উচিৎ নয়। একটি ভালো ক্যারিয়ার তৈরী করার জন্য কোন একটি ভালো বিষয় আপনাকে বেছে নিতে হবে। যেটা আপনার ভালো লাগে, যে কাজটা করতে আপনি অনেক মজা পান এবং যেটার একটা আর্থিক মূল্যায়ন করা সম্ভব। তারপরে সে কাজটিতে আপনাকে হয়ে উঠতে হবে অতিদক্ষ। এতোটাই দক্ষ যে, আপনার আশেপাশে ওই বিষয়ে আপনার সাথে টেক্কা দেওয়ার মতো কেউই থাকবে না। বাংলাদেশে ক্যারিয়ার গড়ার মতো অনেকগুলো বিষয় আছে... ব্যাংকিং অ্যান্ড ফিন্যান্স, সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং, টেলিকমিউনিকেশন, মেডিকেল অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যালস, ক্রিয়েটিভ মিডিয়া, হিউম্যান রিসোর্স, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড আর্কিটেক্ট, টিচিং অ্যান্ড রিসার্চ, গার্মেন্ট অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং, আইটি প্রফেশনাল ইত্যাদি। তবে এগুলোর মধ্যে বা এগুলোর বাইরে আপনাকে বেছে নিতে হবে এমন একটা বিষয় যেটাতে আপনার অসীম আগ্রহ আছে। আমাদের তরুন প্রজন্ম অবশ্য আগ্রহ দেখে না, টাকা দেখে তাদের বিষয়গুলো বেছে নেয়। কোন কাজটা করলে বেশী টাকা আয় করা যাবে সেটার দিকে টারগেট করে। সেটা হয়তো তার পছন্দ নাও হতে পারে, তারপরেও সেটাকে পাওয়ার জন্য উঠেপড়ে লাগে। আর এক পর্যায়ে এদিক ওদিক দুদিকই হারায়।

ক্যারিয়ার তৈরীর জন্য স্বপ্ন দেখাটা অনেক জরুরী। আপনার কোন স্বপ্ন না থাকলে আপনি ক্যারিয়ার তো দূরের কথা, কাগজ দিয়ে একটা প্লেনও বানাইতে পারবেন না। আবার শুধু স্বপ্ন দেখে বসে থাকলেও কিছু হবে না, স্বপ্নের থেকেও আরো একটা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আছে, যেটা স্বপ্নের থেকেও বেশী দামী... আর তা হলো পরিশ্রম। পরিশ্রম তো একটা পিঁপড়াও করতে পারে, তাহলে মানুষ হয়ে আপনাকে কি করতে হতে পারে একবার ভাবুন। সেই ছোটবেলা থেকে একটি কথা শিখে এসেছেন, পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি। তবে আজকে শুনে রাখুন... কথাটা ভুল। হ্যা কথাটা ভুল... কঠোর থেকে কঠোরতর পরিশ্রমই হচ্ছে সৌভাগ্যের প্রসূতি। শুধু পরিশ্রমে কিছুই হয়না বর্তমান এই দুনিয়াতে। আর তাই একটি ভালো ক্যারিয়ার তৈরীতে আপনাকে মাত্রাতিরিক্ত পরিশ্রমী হতে হবে। এর জন্য সব কিছু দূরে সরিয়ে রাখার প্রয়োজন হলে তাই করতে হবে। কিন্তু নিজের লক্ষ থেকে ফোকাস সরানো যাবে না। আপনার জন্য কেউই পথ ছেড়ে দিয়ে বসে থাকবে না। আপনার নিজের পথ নিজেই তৈরী করতে হবে। আপনার আসেপাশে বর্তমানে যারা আছে, মনে রাখবেন তারা সবাই এক একজন স্লিপার সেল। এখন ঘুমিয়ে আছে, আপনাকে সুযোগ দিয়ে বসে আছে। আপনার আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি আপনার মা-বাবা... যেদিন আপনার সময় শেষ হয়ে যাবে, কিন্তু আপনি কিছুই করতে পারবেন না। আপনার কোন ক্যারিয়ার থাকবে না। সেদিন এই স্লিপারসেল দের আসল রুপ দেখতে পাবেন। তাদের এক একটি কথা কেমন করে আপনাকে আঘাত করে সেটা বুঝতে পারবেন, যদি কেউ কিছু নাও বলে তবুও তাদের সামনে যেতে আপনার লজ্জা লাগবে। তারা সবাই আপনার খুব কাছের মানুষজন হলেও তাদের সামনে নিজেকে অনেক ছোট মনে হবে। আর সেই দিনটা বেশীদিন দূরে নয়। তাই সময় থাকতে সাবধান হয়ে যাওয়াটাই ভালো। ক্যারিয়ার তৈরীর জন্য আপনার অনেক কাঠ-খড় পোড়াতে হবে এটা ঠিক, তবে জিনিসটা খুব বেশী যে কঠিন তা কিন্তু নয়। আগ্রহ, ইচ্ছাশক্তি আর সাহস যদি না থাকে তাবে তা অর্জন করে নিন। কোন লক্ষছাড়া একটা মানুষের জীবন সুতা কাটা ঘুড়ির মতো। বাতাস যেদিকে নিয়ে যাবে সেদিকেই সেটা যাবে। তবে এটা কোন স্বভাবিক মানুষের জীবন হতে পারে না।

আমি কোন দিকে যাবো? কোন পথে সফল হবো? ফালতু একটা প্রশ্ন। সব চেয়ে বড় কথা হলো, সফলতা এমনি এমনি আসে না, সেটাকে অর্জন করে নিতে হয়। আর সফলতার কোন সীমারেখা নেই, একজন চোরও সফল হতে পারে, চুরি করে। রাস্তার একজন হকারও সফল হতে পারে হকারি করে। তবে কেন আপনি সফলতা বলতে বোঝেন ভালো একটা সরকারী চাকরী বা কর্পোরেট কোন জব। ভালো ক্যারিয়ার মানেই যে এগুলো এটা ভাবলে মস্তবড় একটা ভুল করে ফেলবেন। মনদিয়ে শুনুন... আমি চাই না আপনি একজন চোর হন বা খারাপকিছু, তবে আমি উদাহরণ দেওয়ার জন্য এটাই বলবো যে, আপনার মেধাটা যদি চুরি করাতে সব চেয়ে বেশী কাজে লাগাতে পারেন তবে এই চুরি করাটাই হতে পারে আপনার জন্য ভালো একটা ক্যারিয়ার। কিভাবে? লেটস হ্যাব এ লুক উইথ কনক। ধরেনিচ্ছি, ছোটবেলা থেকে আপনি অনেক দুষ্টু টাইপের একটা কেউ ছিলেন, স্কুলে গেলে বন্ধু-বান্ধবের ব্যাগথেকে খাতা-কলম চুরি করাটা আপনার একটা হবি ছিল। তবে কোনদিনও আপনার কোন বন্ধু এটা টের পায়নি। ধীরে ধীরে বড় হলেন, অনেকের সাথে মিশতে শুরু করলেন, বন্ধুবান্ধবের পকেটকে নিজের পকেট মনে করে দিব্যি কেটে যাচ্ছিল আপনার দিন। নানা অযুহাতে আপনি বরাবরই আপনার বিভিন্ন বন্ধুর কাছে থেকে অনেক অনেক জিনিস ধার করেছেন, কিন্তু সেটা আর কখনই তাদের কাছে ফেরৎ যায়নি। আর এখন এই পর্যায়ে এসে আপনার ক্যারিয়ার নিয়ে খুবই টেনশনে পড়ে গেছেন। ভাবছেন সারা জীবনতো চুরি আর ছ্যাঁচড়ামী করেই জীবন পার করলাম এখন কি করবো। টেনশনের কিছু নেই, আপনি যেটা করতে পারেন সেটা হলো আপনার মতোই কয়েকজনকে নিয়ে একটা এজেন্সী খুলে বসতে পারেন। নাম দেবেন, এন্টিথেফট ব্লাফমাস্টার ইন-করপরেশন। যাদের কাজ হবে বিভিন্ন বড় বড় প্রতিষ্ঠানে গিয়ে দুইনাম্বারী ঠেকানো। ওই সমস্ত বড় বড় প্রতিষ্ঠানের কর্তাগণ আপনাদের কাছে এসে কাজ দিয়ে যাবে। বলবে আমার ওমুক প্রজেক্টের কাজ অমুক-অমুকের কাছে দেওয়া আছে। এখন আপনার কাজ হবে কর্পোরেট লেভেলের চোরদের ধরা। কিভাবে কিভাবে একটা প্রোজেক্ট থেকে টাকা চুরি করা যায়, কোন কোন খাতে কতো টাকা মেরে কম্পানিকে বড় একটা বিল বা বাঁশ ধরিয়ে দেওয়া যায় সেসবের উপরে আপনি রিসার্চ করে আর কিছুটা গোয়েন্দাগিরি করে সেটা রোধ করবেন। আর আপনিতো ছোটবেলা থেকেই এসব বিষয়ে এক্সপার্ট, সব রাস্তায় আপনার জানা। এটা আর আপনার কাছে এমনকি? কম্পানির কোটি টাকা বাচিয়ে দিতে পারলে, কাজ শেষে আপনার পারিশ্রমিকটাও লাখের ঘরে তো থাকবেই। তাহলে বুঝুন বিষয়টা... তাই কোন কাজই ছোট বা নেগেটিভ ভাবে দেখবেন না। উপযোগ তৈরী করাটা জানতে হবে। তাহলে সব কিছুরই মূল্য আছে। আর তাই ক্যারিয়ার টা হতে পারে যেকোনকিছু।

ক্যারিয়ার নিয়ে আমার এখনও অনেক কথাই বলার বাকী আছে, ইচ্ছা ছিল অনেক কিছু লেখার... তবে আমার হাতে সময় নাই। তাই ক্যারিয়ার নিয়ে লেখার ইতি টানতে হচ্ছে এখানেই। আগামীতে কম্পিউটার ভিত্তিক ক্যারিয়ার গড়ার জন্য সম্পূর্ণ আলাদা টপিক নিয়ে লেখার ইচ্ছা আছে। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ ।।
:D বাচ্চা কাবিল বানো কাবিল... কামইয়াবি তো সালা ঝাক মারকে পিছে ভাগেগী... :D
-
সমাপ্ত

© কনক ২০১৬ . সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

ফেসবুকে আমিঃ Káñàk The-Bøss

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.