নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সামহয়্যারইনব্লগ এর আর তেমন কোন জনপ্রিয়তা নেই..আর তেমন কেউ পড়েও না... তাই এই ব্লগেই আমার লেখাগুলো প্রকাশ করা সবচেয়ে বেশী নিরাপদ মনে করছি...

মোঃ কামরুজ্জামান কনক

জ্ঞান অর্জন করতে হলে লেখার কোন বিকল্প নেই। একটি লেখা পড়ে যতোটা না জ্ঞান অর্জন হয়, একটি লেখা লিখতে তার থেকেও হাজারগুন বেশী জ্ঞানের দরকার হয়।

মোঃ কামরুজ্জামান কনক › বিস্তারিত পোস্টঃ

কম্পিউটারাইজড বিশ্বজগৎ - বিশ্বপরিচালনার সুপার কম্পিউটার

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৪

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ এই লেখাটি ধর্ম ও কম্পিউটার বিজ্ঞান এর মিশ্রণে তৈরী একটি ফিলোসফিক্যাল প্রবন্ধ যেটা সবার কাছে সমান ভাবে বোধগম্য নয়। তাই লেখাটি শুধু পড়লেই হবে না সেটা বোঝার জন্য আপনাকে চিন্তা করতেও জানতে হবে। চিন্তা করতে অপারগ ব্যাক্তিদের লেখাটি না পড়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।



পৃথিবীটা তার নিজের নিয়মে চলে। যেটা তাকে কয়েক লক্ষ বা কয়েক কোটি বছর আগে প্রোগ্রাম করে দেওয়া হয়েছে সেই ইন্সট্রাকশন এর উপরে বেইজ করেই এখনো নির্ভুল ভাবে রান করছে আমাদের প্রিয় বসবাস যোগ্য এই পৃথিবী। পৃথিবীর চারপাশের লক্ষ লক্ষ গ্রহ-উপগ্রহ, চাঁদ, তারা সব কিছুই একটি নির্ভুল প্রোগ্রাম বা সফট্ওয়্যার দ্বারা পরিচালিত। আর সেই সফট্ওয়্যার এর মহান প্রোগ্রামার আমাদের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্ যিনি সফট্ওয়্যারটিকে এতটাই নির্ভুল বানিয়েছেন যে, সেটি কোন টেস্টিং ছাড়াই প্রথমবার এক্সিকিউট হয়েই থেমে যাবে কোন রকমের বাগ বা ত্রুটি ছাড়াই। আর এই বিশ্বজগৎ পরিচালনার সফট্ওয়্যারটি এখন এক্সিকিউটিং বা রানিং অবস্থায় আছে যেটার এক্সিকিউশন শেষ হওয়ার সাথে সাথেই এই ইহজগৎ এর সব কিছু ধ্বংস হয়ে যাবে। এখন আসি পৃথিবীর ভিতরের বিভিন্ন সব অবজেক্ট গুলোতে। একটি বীজ থেকে অংকুরিত হয়ে চারা গাছ তৈরী হবে, তারপরে সেটা মাটি থেকে তার প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান গ্রহণ করতে করতে ধীরে ধীরে বড় হতে থাকবে। একসময় সেটা প্রাপ্তবয়ষ্ক হবে। গাছে ফুল, ফল ধরবে। একটা নিদৃষ্ট সময় পরে সেই গাছ তার সতেজতা হারাবে ও নিস্তেজ হয়ে পড়বে। সেই গাছের ফল থেকে নতুন বীজ হবে, বীজ থেকে আবার চারাগাছ। এ সবই একটা সূক্ষ প্রোগ্রামের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। সেই গাছের মধ্যে এমন একটা ইন্সট্রাকশন দিয়ে দেওয়া হয়েছে যেটাতে তার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব কিছুরই একটা দিক নিদের্শনা দেওয়া আছে। এরকম আর সব উদ্ভিদের ক্ষেত্রেও একই। মানুষ ব্যতিত অন্যান্য প্রাণীর ক্ষেত্রেও এই বিষয়টা এক। অন্য সব প্রাণীদের ভিতরে যে প্রোগ্রাম বা ইন্সট্রাকশন দেওয়া আছে সেই ইন্সট্রাকশন অনুযায়ী সকল প্রাণীরা অ্যাক্ট করছে। তবে ভিন্ন ভিন্ন প্রাণীর ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন ইন্সট্রাকশন। এই যেমন বিড়াল এর স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী তাকে চালানোর জন্য এক ধরণের ইন্সট্রাকশন দেওয়া আছে আবার কুকুরের ক্ষেত্রে কিছুটা অন্য ধরণের ইন্সট্রাকশন দেওয়া হয়েছে। তবে সব প্রাণীর ভিতরেই আবার কিছু অংশ মিল আছে। সেটাকে ইনহেরিট করা হয়েছে সমস্ত প্রাণীদের চালানোর জন্য লেখা কমন প্রোগ্রাম থেকে। যেমন সব প্রাণীই বংশ বিস্তার করবে বা করার চেষ্টা করবে, সব প্রাণীই একদিন স্বাভাবিক নিয়মে মারা যাবে। এসব গুলো সবার জন্যই এক। আর এই ইন্সট্রাকশন বা প্রোগ্রাম অথবা সফট্ওয়্যারটিও অবজেক্ট অরিয়েন্টেড ভাবেই কাজ করে থাকে। তাই এখন আমরা বিশ্বজগৎ এবং এই বিশ্বজগৎ-এর ভিতরের যা কিছু আছে তার সব গুলোকেই যদি একটা একক হার্ডওয়্যার এর সাথে তুলনা করি তবে এর ভিতরের বিভিন্ন জিনিস যেমন গাছপালা, পাহাড়, নদী, প্রাণী, আকাশ সব কিছুই এক একটি অবজেক্ট আকারে কাজ করছে। আর এই সব গুলোর সমন্বয়ে একটি বড় কাজ সম্পাদিত হচ্ছে।

আমাদের বোঝা উচিত যে এগুলোর সব মডিউল গুলো নিদৃষ্ট নিয়মে চলার জন্য অবশ্যই একটা বৃহৎ ইন্সট্রাকশন এর প্রয়োজন। সব গুলো অবজেক্টই একটা বড় কোন প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত বা তা কোন অংশ হয়ে কাজ করছে। না হলে একটার সাথে আর একটার কোন সামঞ্জস্যতা থাকতো না, অর্থ্যাৎ দুর্ঘটনা ঘটতো। যেমন একটা গ্রহ তার কক্ষপথ ছেড়ে অন্য কোন গ্রহের কক্ষপথে চলে আসতো অথবা সূর্য্য এক একদিন এক এক দিক থেকে উদিত হতো। কারণ তখন সবাই স্বাধীন ভাবে অ্যাক্ট করতো। কোন নিয়মের মধ্যে থাকতো না। আর নিয়মের মধ্যে না থাকলে সব কিছুই ধ্বংস হয়ে যেত। কারণ এই সব অবজেক্ট গুলো একটা অন্যটার উপরে নির্ভরশীল হয়ে আছে। যেমন সূর্য্য ঠিক মতো আলো না দিলে বা মাটি তার কাজ ঠিক মতো না করলে গাছ বা কোন উদ্ভিদ জন্মাতে পারতো না। আবার উদ্ভিদ ঠিক মতো না জন্মালে এগুলো খেয়ে যে প্রাণীকূল বেঁচে আছে তারাও ঠিক মতো বেঁচে থাকতে পারতো না। আবার সেই সব তৃণভোজী প্রাণীরা যে সমস্ত প্রাণির খাদ্য তারাও ঠিক মতো বেঁচে থাকতে পারতো না। তাই সব গুলোই একটা নিদৃষ্ট নিয়মে চলছে একটা বৃহৎ ইন্সট্রাকশন এর উপরে। আর এই অবজেক্ট গুলোকে এমন ভাবে তৈরী করা হয়েছে যে তারা এই নিয়মের বাইরে কখনই যাবে না বা যেতে পারবে না। তাদের সবাইকে একটা নিদৃষ্ট নিয়মের মধ্যে অবদ্ধ করে রাখা হয়েছে শুধু মাত্র মানুষ ব্যতীত।

মানুষও তো একটা প্রাণী কিন্তু তাহলে মানুষ এর জন্য ভিন্ন নিয়ম কেন? মানুষ কোন নিয়মে চলে? আসলে মানুষ যে ইন্সট্রাকশন এ চলে তার দুইটা অংশ আছে। একটা অংশ আর অন্য সব প্রাণীর মতোই ফিক্সড। যেটা পরিবর্তন করা সম্ভব না। সেটা সরাসরি আমাদের সৃষ্টিকর্তার প্রদত্ত নিয়ম। যেমন মানুষকে অন্যান্য সব প্রাণীর মতোই মৃত্যুবরণ করতে হবে। মানুষকেও বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য গ্রহণ করতে হবে ইত্যাদি। কিন্তু এসব গুলোর পরে আর একটা অংশ আছে যেটা অন্য কোন প্রাণীর নেই। সেটা হলো মানুষ তার নিজেকে নিজেই প্রোগ্রাম করতে পারে। এই অংশটা তার নিজের ইচ্ছাধীন। সে ইচ্ছামতো ইন্সট্রাকশন তৈরী করে সেই অনুযায়ী কাজ করতে পারে। মানুষকে যে নিয়মের মধ্যে থাকতে বলা হয়েছে তার বাইরেও সে যেতে পারে। এর ক্ষমতাটি মানুষের মধ্যে দেওয়া হয়েছে। যেমন একটা মৌমাছির কাজ সারাদিন ফুলে ফুলে ঘুরে মধু সংগ্রহ করা ও বিভিন্ন উদ্ভিদ এর বংশ বিস্তার করার কাজে সাহায্য করা। এর বাইরে এই প্রাণীর আর কোন কাজই নেই। আর চাইলেও এর বাইরে সে যেতে পারবে না। কিন্তু অন্যদিকে মানুষের ক্ষেত্রে লক্ষ করলে দেখা যাবে মানুষকে পৃথিবীর উপকারে লাগে এরকম কোন কাজই দেওয়া হয়নি বা তাকে দিয়ে করানোও হয়না। মানুষ যে কাজগুলো করে সেটা সে করে তার নিজের জন্য, নিজের ভালো থাকার জন্য। অন্য কোন প্রাণীর উপকারে লাগবে এরকম কোন কাজ মানুষের নেই। তার বদলে মানুষকে শিক্ষা দেওয়া হয়েছে কিছু ভালো ও কিছু অন্যায় কাজ সম্পর্কে আর বলা হয়েছে যে খারাপ কাজ গুলোর থেকে দূরে থাকতে ও ভালো কাজ গুলো করতে। আর সব গুলোই মানুষের উপরে ইচ্ছাধীন করে দেওয়া হয়েছে, মানুষ চাইলে ভালো কাজও করতে পারে, আবার চাইলে খারাপ কাজও করতে পারে। আবার ইচ্ছা করলে কোন কিছু নাও করতে পারে। তাই মানুষকে চালানোর জন্য দু’ধরণের ইন্সট্রাকশন ব্যবহার করা হয়। একটা আল্লাহ্ প্রদত্ত ও অন্যটা মানুষেরা নিজেই তৈরী করে নেয় তার নিজেকে চালানোর জন্য। আর এর পেছনের কারণটাও আমরা জানি যে, মানুষকে নিয়ে আল্লাহ্’র একটা সুদূর প্রসারী চিন্তাভাবনা আছে যেটা অন্য প্রাণীদের ক্ষেত্রে নেই। এই দ্বিতীয় অংশের জন্যই মানুষকে হিসেব দিতে হবে যে সে নিজেকে কিভাবে চালিয়েছে। তাই আমরা যদি এখন একটু অন্যভাবে চিন্তা করি তাহলে বুঝতে পারবো, আমরা সকলেই এক একজন প্রোগ্রামার। আর আমাদের লেখা প্রোগ্রাম আমরা আমাদের উপরেই প্রয়োগ করে থাকি। আমরাই আমাদের নিয়ন্ত্রন করি যতোটুকু আমাদের ইচ্ছাধীন করে দেওয়া হয়েছে সেটাকে। এর বাইরে অবশ্য মানুষও অন্য সব প্রাণীর মতোই সাধারণ। আমাদের নিজেদের চালানোর জন্য যে প্রোগ্রাম লিখি সেটা লেখা হয় আমাদের মন নামক এক কল্পনীয় যায়গাতে যেটাকে আমরা ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট এনভাইরনমেন্ট বলতে পারি। যেখানে আমাদের সব লজিক গুলো ডেভেলপ করা হয়, অ্যালগরিদম আর ফ্লো-চার্ট তৈরী করা হয় আর মনের সেই লিখিত প্রোগ্রামটা কম্পাইল করা হয় আমাদের বিবেক নামক কম্পাইলার দিয়ে। বিবেকের কাছে যদি প্রোগ্রামে কোন ভুল না থাকে তবে সেটা আমরা আমাদের উপরে ইচ্ছামতো রান করাতে পারি। কোন কোন মানুষের বিবেক নামক কম্পাইলার অনেক অনৈতিক প্রোগ্রামকেও কম্পাইল করে রান করার অনুমাতি দেয় কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই। সেই সমস্ত কম্পাইলার গুলোকে আমরা বলতে পারি লোভ-লালসা, হিংসা, বিদ্বেষ নামক বিভিন্ন রকমের ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত। যার ফলে মানুষ বুঝতে পারে না সে কি ধরণের ইন্সট্রাকশন নিজের জন্য তৈরী করেছে বা রান করছে। আর এই ভাইরাস গুলোর মূলে রয়েছে শয়তান নামক এক মাস্টারমাইন্ড হ্যাকার। যার কছে এমন একধরণের মডিউল বা স্ক্রিপ্ট আছে যেটা কিনা যে কোন মানুষের মনের মধ্যে বিভিন্ন ধরণের ভুল কমান্ড বা ইন্সট্রাকশন তৈরী করে দিতে পারে কোন রকম সমস্যা ছাড়াই। তার কারণ হলো মানুষ নামক এই যন্ত্রের সব অ্যাকসেস পারমিশনই শয়তান নামক এই হ্যাকারের কাছে আছে। সে ইচ্ছামত ভুল বা ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম মানুষকে লিখে দেয়, আর মানুষ সেটাকে তার ভাইরাসে আক্রান্ত কম্পাইলার দিয়ে কম্পাইল করে এক্সিকিউট করে। এক্সিকিউট করে দেওয়ার ক্ষমতা আবার কিন্তু শয়তান নামক হ্যাকারের নেই। সে শুধু ভাইরাসটা পাঠায়… মানুষ নিজেই সেটা এক্সিকিউট করে তাই তার সব দায়ভার শেষে মানুষের উপরেই এসে বর্তায়। হ্যাকার মাঝখান থেকে শুধু মানুষের কিছু চরম ক্ষতি সাধন করে সরে পড়ে। আর এরকম টা যাতে না হয়, মানুষ যেন শয়তান নামক হ্যাকারের কাছে থেকে নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ ফাইল আর রিসোর্স গুলোকে নিরাপদে রাখতে পারে তার জন্য মানুষের সৃষ্টিকর্তা মানুষকে বিভিন্ন ধরণের অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম তৈরী করে দিয়েছেন। যেগুলো হ্যাকারের বিভিন্ন ধরণের আক্রমণ গুলোকে সহজেই চিহ্নিত করে সেগুলোকে সিস্টেম থেকে রিমুভ করে দেয়। যেমন বহুল ব্যবহৃত ও বিখ্যাত একটা অ্যান্টিভাইরাস এর নাম সালাত বা নামাজ। যেটা দিনে পাঁচবার আপডেট দিতে হয়। আপনি যদি এটাকে আপডেট দেওয়া বন্ধ করে দেন তবে আপনার সিস্টেমটা ধীরে ধীরে অনিরাপদ হয়ে যাবে ও শয়তান নামক হ্যাকারের আক্রমণের স্বীকার হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। এরকম আরো অনেক অ্যান্টি-ভাইরাস আছে যেগুলো খুবই কার্যকর।

একটা সময় আসবে যেদিন আমাদের প্রযুক্তি আরো অনেক বেশী অধুনিক হবে। আমরা বাস করবো অধুনিকতার চরম পর্যায়ে। আমরা তৈরী করবো অত্যাধুনিক সব সিস্টেম বা পদ্ধতি আর সেই সিস্টেম এর মাধ্যমে পৃথিবীটাকে আমরা নিয়ন্ত্রন করবো আমাদের ইচ্ছা মতো। বড় বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে শুরু করে সব কিছুই আমরা আমাদের নিয়ন্ত্রনে নিয়ে নেবো কিন্তু একটা জিনিস আমরা হয়তো কখনই বুঝবো না, আমরাও আছি কারো তৈরী করা কোন এক সিস্টেম এর মধ্যে সেই সিস্টেমেরই একটা অংশ হয়ে। আর সেই সিস্টেমটা এতোটাই উন্নত যে সেটা পৃথিবীর মানুষের তৈরী সিস্টেমের থেকে লক্ষ-কোটি গুন বেশী আধুনিক যেটাকে আমাদের সৃষ্টিকর্তা একবার তৈরী করে ছেড়ে দিয়েছেন। সেটাকে কখনো কোনদিন আপডেট করা লাগেনি, আর কখনো লাগবেও না। বিশ্বপরিচালনার এই সিস্টেমও পুরোটাই কম্পিউটারাইজড… হয়তো সেটা দেখতে মানুষের তৈরী করা কোন সুপার কম্পিউটারের মতো নয় কিন্তু এর কার্যক্রম ও কার্যপরিধি এতোটাই ব্যপক যেটা কোন সাধারণ মানুষের মাথায় বসানো ছোট একটা প্রসেসরের মাধ্যমে প্রসেস করা সম্ভব নয়। বিশ্বপরিচালনার এই সুপার কম্পিউটারকে ও এর সৃষ্টিকর্তাকে তাই মানুষ নামক এক সৃষ্টির বিনম্র শ্রদ্ধা।


© কনক 2017


ফেসবুকে আমি - Káñàk The-Bøss



মন্তব্য ৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৪

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: মানুষের মস্তিষ্ক একটা সুপার কম্পিউটার ! :P

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

মোঃ কামরুজ্জামান কনক বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন, মানুষের মস্তিষ্ক অবশ্যই একটা সুপার কম্পিউটার। কিন্তু বিশ্ব পরিচালনা করার জন্য অামাদের সৃষ্টিকর্তা যে সুপার কম্পিউটার তৈরী করে রেখেছেন সেই তুলনায় আমাদের মস্তিষ্ক কিছুই না। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০১

মোঃ রেজাউর রহমান বলেছেন: লেখাটা পড়ে চিন্তার জগৎ প্রসারিত হলও

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.