নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সামহয়্যারইনব্লগ এর আর তেমন কোন জনপ্রিয়তা নেই..আর তেমন কেউ পড়েও না... তাই এই ব্লগেই আমার লেখাগুলো প্রকাশ করা সবচেয়ে বেশী নিরাপদ মনে করছি...

মোঃ কামরুজ্জামান কনক

জ্ঞান অর্জন করতে হলে লেখার কোন বিকল্প নেই। একটি লেখা পড়ে যতোটা না জ্ঞান অর্জন হয়, একটি লেখা লিখতে তার থেকেও হাজারগুন বেশী জ্ঞানের দরকার হয়।

মোঃ কামরুজ্জামান কনক › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রযুক্তি পণ্য নিয়ে প্রতারণা করছে নতুন এম এল এম কম্পানি অনপ্যাসিভ (Onpassive)

১৯ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১১



আমরা যখন রাশিয়া আর ইউক্রেইন এর যুদ্ধ নিয়ে ব্যাস্ত ঠিক সেই সময়ে বাংলাদেশে জোরে সোরে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে একটি কম্পানি, একটি এম এল এম কম্পানি। এম.এল.এম বা মাল্টি লেভেলে মার্কেটিং সম্পর্কে আমরা সবাই কম বেশী জানি। যেমন বাংলাদেশের সব চেয়ে বড় এবং অতি পরিচিত একটি MLM কম্পানির নাম ছিল ডেসটিনি, এটা অনেকেই জানেন। তবে আজকে যে কম্পানি নিয়ে কথা বলছি সেই কম্পানির নাম হচ্ছে অন-প্যাসিভ, এদের প্রোডাক্ট হচ্ছে আইটি বেইজড প্রোডাক্ট বা সফটওয়্যার প্রডাক্ট। আর যার কারণেই বিষয়টা আমার নজরে আসছে।

এই কম্পানি সম্পর্কে আমি কিভাবে জানতে পেরেছি এই বিষয়টা আগে একটু বলে নিই। আমার এক বড় ভাই গত কয়েকদিন আগে আমাকে ফোন দিয়ে বললো, তুমি কি অনপ্যাসিভ কম্পানি সম্পর্কে জানো? এই নাম আমি আসলে আগে কখনো শুনিনি, তাই আমি বললাম যে, না আমি জানি না। ভাই বললোঃ তুমি এত বড় একটা কম্পানি সম্পর্কে জানো না? এটাতো বিশাল বড় একটা কম্পানি। তো এখানে বেসিক্যালি যেটা হয়েছে, আমার সেই বড় ভাইকে তার এক কলিগ এই কম্পানি সম্পর্কে জানায় এবং এই কম্পানি যোগদান করানোর জন্য রীতিমত একটা আবদার করে বসে। তো তিনি সব কিছু জেনে বুঝে মোটামুটি ৯০% রেডি হয়ে গেছেন এই কম্পানিতে যোগদান করার জন্য, এবং যেহেতু এটা একটা আইটি কম্পানি তাই তিনি আমার মতামত নেওয়ার জন্য আমাকে ফোন দিয়েছেন, এবং বিষয়টা জানিয়েছেন।

তো তার কাছে থেকে বিষয়টা জানার পরে আমি অনপ্যাসিভ নিয়ে ইন্টারনেটে ঘাটাঘাটি করলাম, ওন প্যাসিভ কম্পানির ওয়েবসাইটে গেলাম। তাদের কার্যক্রমটা বোঝার চেষ্টা করলাম এবং সব মিলিয়ে আসলে অনপ্যাসিভ কম্পানিটা কি করছে সেটা জানার চেষ্টা করলাম। দেখলাম এটা একটা সফটওয়্যার কম্পানি, তাদের মূল অফিস ইন্ডিয়াতে, অ্যামেরিকাতেও তাদের অফিস আছে তারা দাবি করে কিন্তু আসলে আছে কি না জানি না। তারা AI নিয়ে কাজ করে এবং ইন্টারনেটের দুনিয়াতে যা কিছু আছে, সেই সব ধরণের সফটওয়্যার নিয়েই তারা কাজ করে।

এর পরে যেটা হলো, তার কয়েকদিন পরে আমার সেই বড় ভাই আমাকে অনপ্যাসিভ এর একটা জুম মিটিং এর লিংক পাঠালেন যেখানে অনলাইন সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। অন প্যাসিভ কি, এখানে কেন টাকা দিয়ে জয়েন করবেন, কি কি সুবিধা পাবেন তার সব কিছুই সেখানে থেকে জানা যাবে। আমিও বুঝলাম যে, একটা বিনোদনের যায়গা পাওয়া গেছে, সুযোগটা মিস করা যাবে না, আমি প্রায় ২ ঘন্টার এই অনলাইন মিটিং এ অংশগ্রহণ করলাম। এবং জয়েন করে দেখি প্রায় ৩০০ কাছাকাছি মানুষ সেই মিটিং-এ জয়েন করছেন।
তো এই সব MLM কম্পানির মিটিং-এ যা হয় আরকি, এখানে জয়েন করে আপনি ও আপনার ভবিষ্যত প্রজন্ম কিভাবে পায়ের ওপর পা তুলে খেতে পারবেন, জীবনে কোনদিন কোন কাজ করা লাগবে না। সেই জিনিসটা আপনাকে সুন্দরভাবে প্রেজেন্টেশন এর মাধ্যমে বোঝানো হয়। তো অনপ্যাসিভের এই অনলাইন সেমিনারেও সেই জিনিসটায় হয়েছিল।

এদের মূল কনসেপ্টটা একটু সংক্ষেপে বোঝানোর চেষ্টা করি, আপনি যখন ইন্টারনেটে কোন কিছু ব্যবহার করেন, যেমন ফেইসবুক বা ইউটিউব বা জিমেইল অথবা গুগলের অন্য যে কোন প্রোডাক্ট, এগুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার কি কোন লাভ হচ্ছে? আপনি কি বেনিফিটেড হচ্ছেন? এই কম্পানিগুলো কি আপনাকে টাকা দিচ্ছে? দিচ্ছে না কিন্তু। কিন্তু তারা কোটি কোটি ডলার ঠিকই ইনকাম করছে, আমি বা আপনি ব্যবহার করছি বলে। এখানে লাভ হচ্ছে কার? ফেইসবুক বা গুগলের... আমি বা আপনি ইন্টারনেট খরচ করে ব্যবহার করছি আমাদের তারা কোন লভ্যাংশ দিচ্ছে না। আমাদের মাধ্যমেই তারা এই বিলিওন ডলার আয় করছে কিন্তু আমাদের হাত খালী। ঠিক এই খানেই অনপ্যাসিভ কম্পানির আবির্ভাব হয়েছে। আমাদের মত অসহায় গরীব মানুষদের পাশে এসে দাড়িয়েছে অনপ্যাসিভ। গুগল বা ফেসবুক বা মাইক্রোসফট সবার মিলিয়ে যত প্রডাক্ট আছে তার থেকেও বেশী প্রডাক্ট আছে অনপ্যাসিভের। ফেসবুকের বিপরীতে অনপ্যাসিভের আছে O-Net, অ্যামাজনকে টক্কর দেওয়ার জন্য আছে O-Shop, জিমেইলকে বুড়ো আঙ্গুল দেখানোর জন্য আছে O-mail... এদের সব প্রোডাক্ট এর আগে O দিয়ে শুরু, অর্থাত অনপ্যাসিভ এর ও থেকে এরকম নামকরণ করা হয়েছে। মেসেঞ্জার বা হোয়াটসঅ্যাপকে দুনিয়াছাড়া করার জন্য আছে O-Chat... এরকম বেশ কিছু প্রোডাক্ট আছে।

তো আপনি যেটা করবেন, গুগল ফেসবুক বাদ দিয়ে আপনি এদের এই প্রোডাক্ট গুলো ইউজ করবেন, অনপ্যাসিভ আপনাকে টাকা দেবে। গুগল যে কোটি কোটি ডলার আয় করে তা আপনাকে দেয়না, ফেইসবুকও দেয়না, কিন্তু অনপ্যাসিভ তার এই আয় আপনার সাথে শেয়ার করবে।

আপনি যদি টেকনোলজি সম্পর্কে একটু কম জানেন, বা আপনার এই আইটি রিলেটেড জ্ঞান কম থাকে, তবে আপনার কিন্তু তাদের এই সমস্ত কথা শুনে মনে হবে, তাই তো ফেইসবুক আমি ১০-১২ বছর ব্যবহার করি। আমার ব্যবহার করার কারণে ফেসবুক কোটি টাকা ইনকাম করলো আর আমাকে ১ টাকাও দিলো না, বেঈমান ফেসবুক, ফেসবুক একাউন্ট আজকেই ডিঅ্যাক্টিভ, আমি আজকেই ও-নেট এ জয়েন করবো।

এবং জয়েন করতে হলে আপনাকে আগে কম্পানির ফাউন্ডার হতে হবে। অর্থাত আপনি টাকা দিয়ে মেম্বার হলে আপনাকে তারা ফাউন্ডার বলে ডাকবে, আপনি হবেন কম্পানির মালিক। আপনি যে টাকাটা দিয়ে জয়েন করবেন সেটা আসলে আপনি কম্পানিতে ইনভেস্ট করবেন। তো ইনভেস্ট করার ফলে আপনি কম্পানির মালিক হয়ে যাবেন, অর্থাত আপনি কম্পানির একজন ফাউন্ডার হবেন। তো-আপনি এই অনপ্যাসিভ কম্পানিতে ফাউন্ডার হতে হলে আপনাকে কি করতে হবে? এই কম্পানিতে আগে থেকে যারা ফাউন্ডার হয়ে আছে, তাদের যে কারো রেফারেলের মাধ্যমে আপনাকে জয়েন করতে হবে। সরাসরি আপনি জয়েন করতে পারবেন না। এর জন্য আপনাকে ৯৭ ডলার দিতে হবে এবং প্রসেসিং ফি বাবদ আরো ৫ ডলার দিতে হবে। টোটাল আপনাকে ১০২ ডলার খরচ করে এই কম্পানির ফাউন্ডার হতে হবে। ১০২ ডলার অর্থাত প্রায় ৯ হাজার টাকার কাছাকাছি আপনাকে তাদের হাতে ম্যানুয়ালী তুলে দিতে হবে, তারপরে তারা আপনাকে তাদের প্রসেস অনুযায়ী জয়েন করিয়ে নেবেন। এবং এই ৯ হাজার টাকায় শেষ নয়, আপনি জয়েন করার পরে একটা নির্দিষ্টি সময় পরে আপনাকে আরো ২৫০ ডলার ফি দিতে হবে। অর্থাত আবার ২১০০০ টাকার মত আপনাকে খরচ করতে হবে। এর পরে কখনই আর আপনাকে কোন টাকা খরচ করতে হবে না। এরপরে কম্পানি যখনই কোন ইনকাম করবে তার একটা অংশ আপনাকে দেওয়া হবে।

কম্পানি কিভাবে ইনকাম করবে? এই যে আপনি টাকা দিয়ে কম্পানিতে জয়েন করলেন, এরকম অসংখ্য কম্পানিতে জয়েন করছে সেখানে কম্পানির একটা লাভ হচ্ছে + যে প্রডাক্ট গুলো আপনি ব্যবহার করবেন সেখানে থেকে কম্পানি লাভ করবে যেভাবে গুগল বা ফেসবুক করে। শুধু তাই নয়, আপনি ১০ টাকা দিয়ে যে এমবি কিনে ব্যবহার করবেন, সেই টাকাগুলোও নাকি এই কম্পানির কাছেই যাবে, যখন আপনি এদের প্রডাক্ট ব্যবহার করবেন। সেখানে থেকেও একটা অংশ আপনাকে আবার ফেরত দেওয়া হবে। মানে বুঝতে পারছেন? যে লাভ কতরকমের অনলজিক্যাল দিক থেকে আসছে?

তাদের প্রেজেন্টেশন শেষ হলে তারা একটা প্রশ্ন-উত্তর পর্ব রাখছিল, আর আমি তারই অপেক্ষা করছিলাম। সুযোগ পেয়ে আমিও একটা প্রশ্ন করলাম, যে ভাই, এই যে ফেসবুক বা গুগলের এত সার্ভিস, কেউ তো টাকা দিয়ে কিনে ব্যবহার করে না। এগুলো তো ফ্রিতেই তারা দেয়, এত ভালো ভালো সার্ভিস ফ্রিতে পেয়ে অনপ্যাসিভের সার্ভিস কে টাকা দিয়ে কিনে ব্যবহার করবে? আর কেউ যদি ব্যবহার না করে তবে কম্পানির কিভাবে লাভ হবে আর তাদের ১২ লক্ষ ফাউন্ডার যে হা করে বসে আছে টাকা নেওয়ার জন্য তাদের কোথায় থেকে টাকা দেওয়া হবে? আমার এই প্রশ্ন শুনে তারা মোটামুটি একটু নড়ে চড়ে বসলো। তারপরে সেই সেমিনারে যতজন শীর্ষ্য পর্যায়ের কর্মকর্তা ছিলেন তারা সবাই একে একে আমার এই প্রশ্নের উত্তর আধাঘন্টা ধরে দিলেন। কিন্তু কেউই কোন সঠিক উত্তর দিতে পারলেন না। তাদের উত্তর ছিলো অনেকটা এরকম, যে আগে হট-মেইল বা ইয়াহু মেইল চলতো, পরে জিমেইল আসলো আরো ভালো সুবিধা দিয়ে, তখন সবাই কিন্তু জিমেইল ব্যবহার করা শুরু করলো। আমাদের Omail জিমেইল এর তুলনায় ১০০ গুন বেশী ফিচার আছে তাহলে কেন মানুষ ব্যবহার করবে না? অবশ্যই করবে? তো কোথায় সেই ও-মেইল? এখনো আন্ডার-কন্ট্রাকশন, ভবিষ্যতে আসবে।

তো এই হচ্ছে তাদের ওভারঅল কনসেপ্ট। তারা সব কিছুর সাথে AI জুড়ে দিয়ে এমনভাবে তাদের প্রডাক্ট গুলোকে হাইলাইট করছে যেগুলো এখনো মার্কেটেই আসেনি এবং কবে আসবে তাও কেউ জানে না। কিন্তু অপর দিকে ১২ লক্ষ মানুষ নাকি এই কম্পানিতে ফাউন্ডার হয়ে বসে আছে টাকা দিয়ে। এই তথ্যও তাদের দেওয়া , কতজন এ পর্যন্ত জয়েন করছে তার সত্যতা যাচাই করা সম্ভব না। এবং তাদের কম্পানি অনপ্যাসিভ এত বড় কম্পানি যে, গুগল, ফেসবুক, অ্যামাজন, অ্যাপল, তেসলা, স্পেইসএক্স এই সব গুলো কম্পানি মিলিয়ে যা হবে, অনপ্যাসিভ একায় নাকি তাদের থেকেও বড় কম্পানি।

এই সমস্ত কথা বলে, যারা প্রযুক্তি সম্পর্কে কম বোঝে বা কম জানে এই সমস্ত মানুষদের টার্গেট করে তারা তাদেরকে কম্পানিতে প্রথমে ৯০০০/- আর পরে ২১,০০০/- অর্থাত টোটাল ৩০,০০০ টাকা দিয়ে জয়েন করায়। বিষয়টা অনেকটা গাছে কাঠাল আর গোফে তেল-এর মত হয়ে যায়। তারা যে সমস্ত সফটওয়্যার প্রোডাক্ট এর কথা বলে সেগুলো একটাও বাস্তবে নেই। তাদের কোন প্রোডাক্ট নাকি আপনি জয়েন না করলে ব্যবহার করতে পারবেন না। জয়েন করার পরেও কেউ ব্যবহার করেনি। কারন ডেভেলপমেন্ট এ আছে। সুতরাং এখানে কোন লেভেলের প্রতারণা করা হচ্ছে সাধারণ মানুষের সাথে একবার কল্পনা করুন। মানুষের ব্রেইন ওয়াশ করিয়ে কিভাবে তারা কম্পানিতে জয়েন করার নামে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এই কম্পানিকে যত দ্রুত সম্ভব ব্যান করতে হবে, এদের কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে। না হলে কিছুদিন আগে যেমন ইভ্যালী, রিং-আইডি, ই-অরেঞ্জ নামে ট্র্যাজেডি হলো, সেই জিনিসটা কিন্তু এখনো জনগণ ভুলে যায়নি। ঠিক সেরকম আরেকটি ট্র্যাজেডি দেখা যাবে যার নাম হবে অনপ্যাসিভ। তো সবাই এই বিষয়টাতে অবশ্যই সাবধানে থাকবেন। পারলে এই পোস্ট বা লেখাটি আপনার প্রোফাইল বা ফেসবুক পেইজে শেয়ার করুন অথবা কপি করে পোস্ট করুন। সবাইকে সাবধান করুন।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৩২

নতুন বলেছেন: দেশের মানুষের লোভ বেশি তাই তারা প্রতারনার স্বীকার হয় বেশি। :|

২| ১৯ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪৪

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ভালো পোস্ট
লোভীরাই ফেড পরে

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৪৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

জরুরী এবং উপকারী
পোষ্ট।

৪| ১৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৫৪

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: আরেকটা ভুয়া কোম্পানি। পুরানদের সাথে পার্থক্য , টাকা বেশি নিচ্ছে ।

৫| ১৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:০৩

কালো যাদুকর বলেছেন: সচেতন মূলক পোস্ট। এগোলোকে আইন সংস্থাগুলো কেন ধরে না?

৬| ১৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো করেছেন লিখে।

৭| ২০ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:২০

রাজীব নুর বলেছেন: এই পোষ্ট টি স্টিকি করা যেতে পারে।

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৪৩

মোঃ আনোয়ার হোসেন ইমরান বলেছেন: মোঃ কামরুজ্জামান ভাই এ দৃষ্টি আকর্ষন করছি। আপনি অনপেসিভ সম্পর্কে না জেনে না বুঝে এই ধরনের লেখালেখি করবেন না। আর যত দ্রত সম্ভব এই পোষ্ট ডিলিট করুন। কোন কিছু সম্পর্কে না জেনে ইন্টারনেটে লেখালেখি করা আইন বিরুদ্ধ। দয়া করে সাবধান হয়ে যাবেন। নিজেকে অনেক বেশি জ্ঞানি ভাবেন নাকি?
https://www.somewhereinblog.net/blog/kanaktheboss

১৪ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:১৩

মোঃ কামরুজ্জামান কনক বলেছেন: আপনি মনে হয় অনপ্যাসিভের একজন সদস্য তাই না ভাইজান? আপনাদের মতো বোকা মানুষদের জন্যই অনপ্যাসিভের মত বাটপার কম্পানিগুলো মানুষদের ঠকানোর সুযোগ পায়, সামান্য টাকার লোভ দেখালেই আপনারা এই সব কম্পানির জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করে দেন। নিজে তো বাঁশ খাবেনই, আপনার মত আরো দশজনকে নিয়ে আপনি ঠকবেন। আপনাদের জন্য বড় আফসোস হয়.। :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.